নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এটাই আমার একমত্র আইডি। আমার আর কোন আইডি নেই। আমার নাম,ছবি দিয়ে ফ্যাক কয়েকটা আইডি খোলা হয়েছে। সো সাবধান থাকুন। পারলে ওদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করুন। আমি করেছি,লাভ হয় নাই। ওদের যন্ত্রণায় কমেন্ট অপশনও বন্ধ রাখা হয়েছে ধন্যযোগ,সাথে থাকার জন্য।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব

এটাই আমার একমাত্র আইডি,বাকি সবগুলো আমার ছবি ব্যবহার করে ফ্যাক আইডি ক্রিয়েট করা হয়েছে। ব্লগিং র টাইম দেখেই বুঝতে পারবেন কোনটা নতুন আইডি কোনটা পুরনো আইডি।ফ্যাক আইডি থেকে সাবধান থাকুন।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্মৃতিতে বাংলাদেশ ডিফেন্স বাহিনী!

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৬

"আমার জানা মতে বিজিবিতে হিজড়া বা তৃতীয় লিঙ্গের কেউ নিয়োগ পায় না"

পায়? আমি শিওর পায়না!

আমার এলাকায় একচৌকিদার ছিলেন।(মারাগেছে মনে হয়) ভুল করে তারে আমি ছোটবেলায় পুলিশ ভাবতাম। কারন তার পোশাক,খ্যাকি কালারের ছিল,তখনকার পুলিশের ড্রেস খ্যাকি ছিল। আর পুলিশরে ভয় পাইতাম অনেক।

আব্বু বাজারে যাবে আজ, শুনলেই তার আগে গোসল,খাওয়াদাওয়া করে রেডি হয়েযেতাম। গতবার বলছে গোসল করি নাই তাই নিবে না,তার আগে বলছে খাই নাই তাই নিবে না। এবার সব শর্ত আগেভাগে পুরণ করে আমি রেডি,আব্বুর আগে। উদ্দেশ্য একটাই,বাজারে গেলে গরমগরম, সিঙ্গারা আর রসগোল্লা খাওয়া যেত। আব্বুর অনেক স্টুডেন্টসদের সাথে দেখা হত,ওদের সাথেও দুষ্টামি করাযেত। আর সুযোগ বুঝে জাদু দেখা,মজমার লোকদের সার্কাস দেখাযেত।

আব্বুর শেষ অস্ত্র
“” আজ বাজারে পুলিশ আসবে”
চুপ হয়েযেতাম
ত আম্মুরে জিজ্ঞাস করতাম
“আব্বুরে পুলিশে ধরবে না? তারও না যাওয়াই উচিৎ! ”
আম্মু আর আমার বড়বোন বলত,বড়দের না, ছোটদের ধরে নিয়েযায়।
(বাজারের ব্যাগ অনেক কিছু সামলানোর পর আমার মত পিচ্ছিরে সামলানো ছিলো আরেক ঝামেলা! সবাই ভাবত আমি হারিয়েযাব,আমিও চাইতাম আমি হারিয়ে যাই এই দুনিয়া আর ভাল্লাগেনা, সকালেই স্কুল যেতে হয় )

আমাদের বাসার পুকুরের পাড় ঠিক করার জন্য মাটিকাটার জন্য লোক দরকার ছিল। তাদের ভিতর সেই চৌকিদারকেও দেখলাম!

আম্মুকে কৌতূহল নিয়ে জিজ্ঞাস করলাম,আম্মু যা শুনাইলো তাতে আমার চৌকিদাররুপি পুলিশম্যান সম্পর্কে ধারনাটাই চেঞ্জড!

""উনিই ত এদের লিডার,ওনার আন্ডারেই বাকি লোক মাটিকাটার কাজ করে। চেয়ারম্যান ডাকলে মাঝেমাঝে পরিষদে দেখাযায়""

রিলিফের সময় আসলে দেখতাম,লাঠি হাতে তিনি জনগণ কে লাইনে দাড় করাচ্ছে! চা এনে দিচ্ছে চেয়ারম্যানকে।পরিষদ অফিসের সামনে একদিন দুটা কুত্তা হঠাৎ কেমনে যেন দৃষ্টিকটু ভাবে জোড়ালেগে গেল,তাকে দেখলাম তা খুব দক্ষতার সাথে তাড়িয়ে দিয়ে আসতে। সাহস আছে লোকটার। আমি কুকুরের কাছে যাই না ভয়ে,আর সে!!

এই চৌকিদার এবং পরে অনেক পুলিশকেই দেখছি আব্বুকে স্যার স্যার বলে কথা বলতে। পুলিশের ভয় আমার কেটেগেছে,এখন আমি নিজেই ছোটদের পুলিশের ভয় দেখাই,ছোটভাইকে পুলিশ আর জ্বীনভুতের ভয় দেখিয়ে ওর বিস্কিট, সিঙ্গারা, চকলেট, আইসক্রাইম নিজেই খেয়ে নিয়েছি কতশত বার!

এবার আমি ভয় পাই BDR কে। আমাদের এলাকায় একটা ভোট কেন্দ্র ছিল,মারামারি হবেই। ভোটের সময় টানটান উত্তেজনা থাকে নান্টু ভাই আর জাকির মামার সমর্থকদের মাঝে। আর সেখানেই জাঁদরেল ৪ টা বিডিআর। একটু আগে বলেগেছে এই এই করতে হবে,পরে এসে দেখল কিছুই করেই নাই। ২০/৩০ জন পুলিশ যা করতে না পারল ঐ ৩/৪ জন বিডিআর পুরা ইউনিয়নের ৯টা ওয়ার্ড পাহারা দিল। এসেই একশন শুরু। রাস্তার পাশে ফুটপাতের দোকানগুলোতে ধুমধাম লাথি, কোন কথা নাই,মাইর ধুমধড়াক্কা, ৫ মিনিটে এলাকা শান্ত।

এখনো মনে পরে
""এক বিডিআর জওয়ানের সামনে ৩/৪ শ পাবলিক থরথর করে কাঁপছে। তিনি বসতে বললে সবাই বসে যাচ্ছে খুব ভদ্র ছেলের মত,বুড়ো,জোয়ান সবাই,কেউ কেউ ত কাদামাটিতেও বসে পরল""
(আমি ভয় পেলেও সাহস হারাই নাই ,শেষ বিকেলে এদের সাথেই একটু কথা বলেছিলাম)

BDR কে ভাবতাম, আর্মি। দেখতে একই রকম ছিল। সেই থেকে আর্মিদের লাইফটা আমার পছন্দ ছিল। আমাদের এলাকায় যেখানেই আর্মি আসত,চেষ্টা করতাম সাহস দেখিয়ে তাদের সাথে কথা বলতে,ভয় ত মনে আছেই। ছোটবেলায় দেখতে কিউট আর স্টাইলিশ ছিলাম তাই সাহসিকতা দেখে তারাও কাছে ডাকত,আব্বুর নাম,কোন ক্লাসে পড়ি,আব্বু কি করে? সব জানত! তারপর জিজ্ঞাস করত আর্মিতে জয়েন করবে কি না বড় হয়ে? সরাসরি না বলে দিতাম!

তারা অবাক হত,এত কিছু জানতে চাচ্ছ অথচ এখানে না!! তাদের জানাতাম
""আর্মির লাইফটা ভাল্লাগে কিন্তু আম্মু বলছে এটা অনেক কষ্টের আর রিস্কি লাইফ,সব কিছু দেশের জন্য,মারাও যেতে পারি, তাই না,ইঞ্জিনিয়ার হবো""
(তারাও কিছুটা সায় দিত আমার কথায়,সবখানে যাও,আর্মিতে না)

আমি ইঞ্জিনিয়ার হয়েছি ঠিকই,তবে মনের কোনে একটা সফট কর্নার থেকেই গেল,আর্মিদের জন্য। হোয়াট আ লাইফ,হোয়াট আ পার্সোনালিটি! যেখানে কোন ডর ভয় নেই। হেরেযাবো,এটা মনেই আসে না। জয়ের জন্যই যেন তারা। যত বাধা আসুক,সামনে আগাও। আর তাদের পোশাক,জুতার স্টাইল সেই!

ইন্ডিয়ান বিএসএফ একবার বাংলাদেশের কয়েকটা গ্রাম দখল করেনেয়,সাথে সাথে এটাক,নিজেদের এরিয়া উদ্ধার ত করলই আগের কিছু দখল করা বা বিতর্কিত এরিয়া ছিল সেটাও দখল করে নিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ৩/৪ জন বিডিআর সদস্য শহীদ হয়েছিল,আর ইন্ডিয়ার কয়েকশ! ২০০০ সালে মায়ানমারের ৬০০ জন সেনাকে হত্যা করল অথচ আমাদের কেউ হতাহত হয় নাই।

ক্রিকেটারদের পর আমার সবচে ভালোলাগার জায়গা বাংলাদেশ আর্মি। তাদের নিউজ,প্রোগ্রাম,শান্তি মিশনে সাফল্য কথা যা ই হোক মিস করি না!

বন্যায় রিলিফ দিতে একবার ৪/৫ জন আর্মি এসেছিল আমাদের এলাকায়,এসে নিজেরদের ছাতাটাই হারিয়েফেলছে,২ জনকে গলায় হাত দিয়ে বন্ধুর মত হাটতে,হাসাহাসি করতে। তাদের লিডার ভালই ছিল,মনে হচ্ছে অনেক রাগী কিন্তু কারই গোফ নাই। সবাই বলাবলি শুরু করল এরা বাচ্চা,আর্মি!

৫ ই জানুয়ারির নির্বাচনের সময় দেখলাম, ঢাকার বনানী এরিয়ায়,আমার বাসা থেকে একটু দুরেই আর্মি ক্যাম্প করেছে,টহল দিচ্ছে। তাদের কাছদিয়ে লোকজন যাচ্ছে,কথা বলছে,তাদের তারা কিছুই বলছে না। একজন আর্মিকে দেখলাম নতুন বছরের ক্যালেন্ডার চেয়ে নিচ্ছে,উৎসুক এক জনতার কাছ থেকে। তার কাছে নাকি নেই তাই! তারপর সর্বশেষ ভয়টুকুও কেটেগেল আর্মি নিয়ে।

তারপর তাদের ট্রাফিক,হাতিরঝীল,রাস্তানির্মান,ব্রীজ নির্মাণ সহ কতশত কাজে দেখলাম। ভাবলাম আর্মিদের ত বসিয়ে বসিয়ে রাখা যায় না,যাক কাজ করুক যুদ্ধ ত নাই। আমরা যুদ্ধও ত করি না,কিছু যদি আয় করে নিজেদের বেতনটাওত নিজেরা ইনকাম করতে পারে! স্বনির্ভর! আমিও রাতে ভাবি,অনেক খাস জমি আছে,কতশত নতুন চর জাগতেছে নদীতে। ওগুলায় আর্মি দিয়ে চাষাবাদ করলে খাদ্যঘাটতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকবেনা। সরকারি জমিরও একটা সঠিক ব্যবহার হবে। চর নিয়ে দখলদারদের মারামারিও বন্ধ হবে।

সীমান্তে মায়ানমাররের কাণ্ডকারখানা দেখতেছি,রাগ হচ্ছে,নিজের উপরই!
তাই আর্মি নিয়ে নিজের কিছু স্মৃতিচারণ!

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

আবু তালেব শেখ বলেছেন: কি বোঝাতে চাইলেন

২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

নতুন বলেছেন: ইন্ডিয়ান বিএসএফ একবার বাংলাদেশের কয়েকটা গ্রাম দখল করেনেয়,সাথে সাথে এটাক,নিজেদের এরিয়া উদ্ধার ত করলই আগের কিছু দখল করা বা বিতর্কিত এরিয়া ছিল সেটাও দখল করে নিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ৩/৪ জন বিডিআর সদস্য শহীদ হয়েছিল,আর ইন্ডিয়ার কয়েকশ! ২০০০ সালে মায়ানমারের ৬০০ জন সেনাকে হত্যা করল অথচ আমাদের কেউ হতাহত হয় নাই।

বাংলাদেশের সাথে কোন সংঘষে` ইন্ডিয়ার কয়েকশত বডার গাড` নিহতো হয়নাই্।

আর ২০০০ সালে কবে কখন ৬০০ সেটা হত্যা করলো? আর আমাদের ১ জনও মারা যায়নাই?

এই সব অতিরন্ঞিত ঘটনা মানুষের কাছথেকে শুনে বিশ্বাস করবেন না। ব্লগে দেবার আছে খুজে দেখুন সত্যটা কি।

আর অবশ্যই আমাদের সেনাবাহিনি এতো স্টুপিড না যে রোহিঙ্গাদের জন্য যুদ্ধ বাধানোর মতন চিন্তা করবে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: নাফ যুদ্ধ নাম শুনেছেন?? তখন একুশে টিভি লাইভ যে যুদ্ধটা প্রচার করেছিল? যদি জানতে চান প্লিজ ইউটিউবে একুশে টিভির সেই ভিডিও ক্লিপ্স এখনো পাওয়া যায় দেখেন!

https://youtu.be/VvqJQZkgZgg



উন্ডিয়ার বিএসএফের সাথে যে যুদ্ধটা হয়েছিল সেটা নিয়ে অনেক অনেক প্রতিবেদন আছে,পত্রিকা, ইউটিউবে! সেদিন বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ এবং বিডিআর সেই সীমান্ত যুদ্ধে জয়লাভ করেছিল। ২০০১ সালের ঘটনা! নিচে ২টা ভিডিও সেটারই।

https://youtu.be/p7FNduN2u0k

https://youtu.be/X0ykK1oPpHo

৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: বাংলাদেশের ও ভারতের পাদুয়া সীমান্ত নিয়ে একটা সমস্যা হয়ে ছিল দুইহাজার সালের আগে, সম্ভাবত ১৯৯৭ বা ১৯৯৮ সালে। আওয়ামীলিগ তখন ক্ষমতায় ছিল। সেই পাদুয়া যুদ্ধে মাত্র চার পাঁচজন বিডিআর সাহসী জোয়ান ভারতীয় বেশ কিছু বিএসএফ বা আর্মি মেরেছিল, সংখ্যাটা মনে নাই তবে প্রায় শতের উপরে হবে। পত্রপত্রিকায় যতটুকু জেনেছি সেই যুদ্ধে একজন বিডিআরের ১০৩ ডিগ্রি জ্বর ছিল, এই ১০৩ ডিগ্রি জ্বর নিয়েই তিনি মেশিন গান চালিয়েছিলেন। বিএসএফ-এর মধ্যে ইন্ডিয়ান নাম করা ব্লাক ক্যাড নামের আর্মিও ছিল, কিন্তু তাতেও তারা রক্ষা পায় নাই। যতটুকু মনে পড়ে, এই ঘটনায় ইন্ডিয়ান পার্লামেন্টে বিডিআর দ্বারা ইন্ডিয়ান বিএসএফ হত্যা নিয়ে তুমুল হইচই হয়েছিল।

বাংলাদেশের সেনারা বার্মার ৬০০ আর্মি কবে মেরেছে এটা আমার জানা নেই।

৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

প্রামানিক বলেছেন: দুঃখিতঃ পাদুয়ার সংঘর্ষটি ১৯৯৭-৯৮ নয় ২০০১ সালে হয়েছিল।

৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৪

নতুন বলেছেন: বাংলাদেশের ও ভারতের পাদুয়া সীমান্ত বাংলাদেশের ৩জন এবং ভারতের ১৬ জন নিহত হয়েছিলো।
https://en.wikipedia.org/wiki/2001_Bangladesh–India_border_clashes

ইউটিউবে ভিডিও থাকেলে সেটা সহী রেফারেন্স হয়না।

গুজবে বিশ্বাসী না হয়ে সত্য খুজে বের করতে হয় কিভাবে তাই সেখার চেস্টা করুন।

মায়ানমারেরটা একটু ভালো রেফারেন্স দিন তো?

৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০১

নতুন বলেছেন: বিবিসির ওয়েবে এই খবর আছে.... অন্য কোথাও নেই কেন?

http://news.bbc.co.uk/1/hi/world/south_asia/1106521.stm

নিচের এই ব্লগটা পড়ে দেখেন..... তারপরে বুঝতে পারবেন আপনার ৬০০ এর কাহিনি
http://www.somewhereinblog.net/blog/gurubhaii/30210036

৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:






























৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

























































৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
















































































































১১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২০

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:



আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে





আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.