নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এটাই আমার একমত্র আইডি। আমার আর কোন আইডি নেই। আমার নাম,ছবি দিয়ে ফ্যাক কয়েকটা আইডি খোলা হয়েছে। সো সাবধান থাকুন। পারলে ওদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করুন। আমি করেছি,লাভ হয় নাই। ওদের যন্ত্রণায় কমেন্ট অপশনও বন্ধ রাখা হয়েছে ধন্যযোগ,সাথে থাকার জন্য।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব

এটাই আমার একমাত্র আইডি,বাকি সবগুলো আমার ছবি ব্যবহার করে ফ্যাক আইডি ক্রিয়েট করা হয়েছে। ব্লগিং র টাইম দেখেই বুঝতে পারবেন কোনটা নতুন আইডি কোনটা পুরনো আইডি।ফ্যাক আইডি থেকে সাবধান থাকুন।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিঙ্গা নিয়ে সু-শীল(ভালো নাপিত)সমাজের ধারনা এবং সরকার কতটা আন্তরিক সমস্যা সমাধানে?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৫

রোহিঙ্গা নিয়ে সু-শীল(ভালো নাপিত)সমাজের ধারনা এবং সরকার কতটা আন্তরিক সমস্যা সমাধানে?

অনেকেই অভিযোগ করছেন
“রোহিঙ্গারা ঐ সব এলাকায় মাদক চোরাচালান সহ নানান ক্রাইমে জড়িয়ে পরতে পারে বা জড়িয়েছে। তাই নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে হলেও তাদের জায়গা দেয়া উচিৎ না।”

কেউ কেউ বলেন তারা যদি এতই ভালো হত,তাহলে তাদের সে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেয় কেন? এরা আসলে অনেক খারাপ।
(যারা এটা বলে তাদের মা,তাদের জন্মের বছরখানেক আগ থেকে আয়োডিন লবন খাওয়া অফ করে দিছে)

পরিবেশের ক্ষতি করতেছে,পাহাড় কাটতেছে,এলাকার জনসংখ্যার ঘনত্ব বেড়ে যাচ্ছে,এদের জন্মহার বেশি। আসছে ১০ লাখ,১০ বছর পর এরাই ১৫ লাখ হয়েযাবে।

ফিলিস্তিন, ইসরাইলের কথাও তুলে ধরেন,ইসরাইলিরা,ফিলিস্তিনে সাহায্য নিতে এসে নিজেরাই তা দখল করে নিয়েছে। রোহিঙ্গারাও তাই করব।
(যারা এই তুলনা দেখায়,তারা ফিলিস্তিন এবং ইসরাইল সম্পর্কে কচুও জানে না! ফিলিস্তিন ত নিজেরাই নিজেদের স্বাধীন জাতি হিসাবে মানছে না ভূখণ্ড জটিলতা নিয়ে! হামাস আর ফাতাহ নামে দুই দলে ভিক্ত হয়ে নিজেরাও কম রক্ত ঝরালো না,সেখানে আরও আরও অনেক রাজনীতি আছে! আর ফিলিস্তিনিদের এই অবস্থার জন্য তারা নিজেরা এবং আরব রাষ্ট্র সহ কিছু মুসলিম রাষ্ট্র দায়ী।ইহুদীদের আশ্রয় দেয়ার সময়ও স্বাধীন ফিলিস্তিন নামে কোন রাষ্ট্র ছিল না,যা ছিল তা ব্রিটিশদের আন্ডারে। সো বাংলাদেশের সাথে ইসরাইল,ফিলিস্তিন তুলনা দেয়া বোকামি)

অনেক রোহিঙ্গা ঘুষ দিয়ে,দালাল ধরে এদেশের নাগরিক হয়ে যাচ্ছে। এরা নাগরিক হয়েও থেমে নেই মধ্যপ্রাচ্য সহ বিভিন্ন দেশে চলে যাচ্ছে,সেখানে যদি তারা ক্রাইম।করে বাংলাদেশের সুনাম ক্ষুন্ন হবে।
( দোষটা কি তাহলে শুধুমাত্র রোহিঙ্গাদের? ঘুষটা নিচ্ছে কে? অবশ্যই প্রভাবশালী কেউ? আর বর্তমানে প্রভাবশালী কারা? যাদের ক্ষমতা আছে তারাই! মানুষ চায় একটু উন্নত জীবন। একতরফা দোষ দিয়ে লাভ নাই। আমাদের দোষের কারনেই তারা সুযোগ পাচ্ছে,আগে আমরা ঠিক হই,ওরাও তখন ঠিক!)

রোহিঙ্গাদের এই পালিয়ে আসার মিছিল মনে করিয়ে দেয় ৭১ র কথা। নতুন প্রজন্ম ভালোভাবে বুঝতে পারতেছে ৭১ এ মানুষ কতটা অসহায় ছিল। বিশেষ করে আমার কাছে মনে হয়েছে
“জহির রাহয়হান নির্মিত ‘Stop Genocide’ ৭১ এর দেশ ছেড়ে ভারত যাওয়া বাংলাদেশিদের সেই দৃশ্য নতুন করে রঙ্গিন টেলিভিশনের পর্দায় দেখতেছি,কোন পার্থক্য নাই।

কেউ কেউ আবার দোষ দিতে চাচ্ছেন রোহিঙ্গারা নাকি বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিল,তারা পাকিস্তানের সাথে মিলিত হতে চেয়েছে তাদের সাহায্য করা উচিৎ না।

আমাদের মুক্তি যুদ্ধের সময় আমেরিকা, ইংল্যান্ড আমাদের পক্ষে ছিল না,আর কয়েকদিন যুদ্ধ চললে আমরা স্বাধীন হতাম কিনা সন্দেহ ছিল,আমেরিকার কারনে। আজ আমাদের সবার স্বপ্নের দেশ সেই আমেরিকা।

সৌদিআরব সহ আরব কোন রাষ্ট্র আমাদের পক্ষে ছিল না। আজ আরব দেশে থেকে রেমিট্যান্স আসা বন্ধ হয়েগেলে আমার দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা করুণ রুপ ধারন করবে।
চীনের কথা না হয় বাদই দিলাম!

কই এখানে ত ৭১ সালের ভূমিকা খুঁজেন না? কাউকে ত বলতে শুনি নাই,৭১ এ এরা আমাদের পক্ষে ছিল না,এদের সাথে সম্পর্ক রাখাযাবে না বা এসব দেশে যাব না। ইভেন কিছুদিন আগে পাকিস্তান থেকে পিয়াজ আমদানি করা হয়েছে। লেদমেশিন, ইলেকট্রিক ফ্যান পাকিস্তানেরটা খুব উন্নত মানের বলে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলি,আদা সব পাকিস্তান থেকেই আসে। কই তখন ত মুক্তিযুদ্ধ বাধা হয় না,এখন রোহিঙ্গা নিয়ে কেন মুক্তি যুদ্ধ চলে আসলো?

যারা এতদিন ধর্মের উর্ধে মানবতাকে রেখেছে,সেই তারাই আজ শুধুমাত্র মুসলিম হওয়ার কারনে রোহিঙ্গা আশ্রয়ের বিপক্ষে কথা বলে। আমার দেখা কিছু হিন্দু,বোদ্ধ ধর্মের বন্ধুরা এমন করতেছে। চট্রগ্রামের লংদুতে যখন সাম্প্রদায়িক হামলা হয়,মানবতার দোহাই দিয়ে সাহায্যের কথা বলেছিল,আমাদের গ্রুপ থেকে তাদের সাহায্য করা হয়েছিল। লজ্জ্বার কথা আমাদের গ্রুপেরই এক বুদ্ধিষ্ট ভাই সাঙ্গপাঙ্গ সহ রোহিঙ্গা ইস্যুতে নেগাটিভ প্রচারণা চালাচ্ছে,সে আমাকেই বুঝাতে চায় সেখানে কিচ্ছুই হচ্ছেনা!
“” কিছুনা স্বভাবিক বন্যা বস”” টাইপের কথা!

অথচ তাদের সময় ২/৩ টা পোড়া বাড়ির পিক দিয়ে ফেসবুক তোলপাড় করেফেলছে,সাহায্য চেয়েছে,ত্রান চেয়েছে। আজ হাজার হাজার পোড়া বাড়ি, লাশের মিছিল,আশ্রয় চাওয়া মানুষের ঢল তার কাছে স্বাভাবিক বা কিছুই হয় নাই মনে হয়। শুধু ধর্মের কারনেই। এই হল মানবাতা!

রোহিঙ্গাদের নিয়ে আওয়ামীলীগ সরকার বাংলাদেশের মানুষের মন থেকে ৬০%-৭০% উঠেগেছে। জনপ্রিয়তা হারিয়েছে। অনেক আওয়ামী নেতাও বিরক্ত সরকারের শুরুর দিকের ভূমিকা নিয়ে। এখনো তাদের ভুমিকা ক্লিয়ার না।
“”মায়ানমারের বিরুদ্ধে কথা বলেনা, চাপ দেয়না দাদাদের কারনে,আবার আশ্রয় না দিয়ে পারেনা নিজ দেশের জনগনের সমর্থন হারনোর ভয়ে””
এখানেও গদি নিয়ে চিন্তা!

“”একজন ত মুখ ফসকে বলেই দিয়েছেন,রোহিঙ্গারা হবে দেশে একটা বিশেষ দলের ভোটব্যাংক,তাই আওয়ামীলীগ না পারছে গিলতে,না পারছে ফালাতে””

আওয়ামীলীগ সরকার না পারতেছে এদের তাড়াতে না পারতেছে এদের জায়গা দিতে কারন,সরকার চাচ্ছে ক্ষমতা। আর ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য ভারত,চীনকে পাশে চাচ্ছে আওয়ামীলীগ সরকার। আর ভারত,চীন মিয়ানমারের পক্ষে। তাই ত আমাদের অতিমানবীয় সরকার রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান করা পরে,নিন্দা না জানিয়ে,মায়ানমারকে প্রস্তাব দিয়েছে
“”রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের দমনের জন্য যৌথ অভিযানের””

কতটা ক্ষমতার লোভী হলে তারা, ভারতের দেখানো পথে হাটতে পারে। অথচ এই সমস্যার সমাধানের জন্য দরকার কূটনৈতিক ব্যবস্থা। আন্তর্জাতিকভাবে জনমত গঠন করে,জাতিসংঘে এর বিরুদ্ধে নালিশ দিয়ে হোক আর যা করেই হোক রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে মায়ানমারকে চাপ দেয়া।

এর অগ্রানি ভূমিকা পালন করা উচিৎ বাংলাদেশেরই, কারন ঐপাড়ে সমস্যা হলে ঝামেলা হয় আমাদের এখানে,মাথাব্যথা বাংলাদেশের, ভারত বা চীনের নয়! তারা বড় রাষ্ট্র, তারা স্বার্থের কারনে চুপ!

ভারত,চীন,যুক্তরাষ্ট্র তারা মায়ানমারে নৌ-ঘাটি করতে চাচ্ছে বা করবে তাই মায়ানমারকে চাপ দিচ্ছেনা, তাদের পাশে আছে কিন্তু বাংলাদেশ কিশের আশায়?
“”নিজেদের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্য কি এই নতজানু পররাষ্ট্র বা কূটনৈতিক নীতি চলছে? দাদা তোষণ””

সারাবিশ্ব যেখানে মায়ানমারকে, সুচিকে নিন্দা জানাচ্ছে,যেখানে মায়ানমার ১৭ বার আমাদের আকাশ সীমা লঙ্ঘন করেছে,সীমান্তরেখায় স্থল মাইন পুতে রাখতেছে,গুলি চালাচ্ছে সেটার কড়া প্রতিবাদ না করে চুপ রয়েছে। মালদ্বীপ যেখানে ব্যবসায়ীক সম্পর্ক ছিন্ন করেছে,সেই ক্ষতি পুশিয়ে দিতেই কি বাংলাদেশের খাদ্যমন্ত্রী সস্ত্রীক মায়ানমার ভ্রমনে গিয়েছেন, ১০ লাখ টন চাল আমদানি করার মাধ্যমে?

মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা দীর্ঘদিন এদেশে থাকলে একদিন আমাদের সমস্যা হবেই,অভাবেই স্বভাব নষ্ট। কে না চায় একটু উন্নত জীবন? তারা যদি এখানে দীর্ঘ সময় ধরে বসবাস করে,পরিবেশের ক্ষতি সহ,আমাদের আইনশৃঙ্খলারও অবনতি হবে, হতে বাধ্য। তারা নিজেদের বাঁচাতেই ক্রাইমে লিপ্ত হবে। তাদের ব্যবহার করে একটি চক্র দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলবে।

তাহলে এর সমাধান?
তাদের মানবিক দিক বিবেচনা করে আশ্রয় দিলেও যত দ্রুত সম্ভব তাদের দেশে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য্য মিয়ানমারকে কূটনৈতিক ভাবে চাপ দেয়া।

অনেকেই দেখলাম এফবিতে পোষ্ট করতেছে
“”রোহিঙ্গা মেয়েদের বিয়ে করতেছে এলাকার কিছু মুমিন ভাই,ব্রাদারেরা। অসহায় তারা, তাই তাদের এই বিয়ে করে নিজের ঘরেই রেখে দিচ্ছে””
খুবই ভালো কাজ,সাধুবাদ জানাই।

কিন্তু এর পিছনেও যে ক্রাইম লুকিয়ে নেই তার কি ভরসা?
আপনি হয়ত চাচ্ছেন ভালোর জন্য কিন্তু বাকিরাত এটাকে ব্যবসায় পরিনত করতেছে। আমরা কন্ট্রাক্ট মেরিজ নাম শুনি নাই এমন কেউ কি আছি? বিদেশে যেয়ে নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য টাকার বিনিময়ে চুক্তিভিত্তিক বিয়ে। বাঙ্গালি পারেনা এমন কোন কাজ নাই!

এর আগে অভিযোগ উঠেছে রোহিঙ্গাদের ধর্ষণ এবং পাচার করা হচ্ছে,এবার না হয় এটাই হালাল উপায়েই করা হোক!

যে যাই বলুক,আমার মতে তাদের নিবন্ধনের মাধ্যমে সাময়িক আশ্রয় দেয়া উচিৎ,ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে নিবন্ধন হবে। এক্ষেত্রে মোবাইল কোম্পানি এবং নির্বাচন কমিশনের হেল্প নিতে পারে সরকার। আর বুয়েট সহ অন্যান্য ভার্সিটির ক্রিয়েটিভ লোকেরা ত আছেই,২/১ সপ্তাহেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেয়ার মত ডিভাইস, সফটওয়্যারের ব্যবস্থা হয়েযাবে। আর যা ইহোক, আমরা ডিজিটাল সেটারও একটা প্রমাণ হয়েযাবে।

নতুন পুরাতন, যারা আসবে তাদেরই নিবন্ধন হবে। তাহলে ইন ফিউচারে ভুয়া পরিচয় দিয়ে ভোটার বা নাগরিক হতে চাইলে ধরা পরেযাবে খুব সহজে। আর যাকে সামান্য ক্রাইমের সাথে জড়িত পাওয়াযাবে,ফিঙ্গারপ্রিন্ট মাধ্যমে শনাক্ত করে তাকে মরুক-বাচুক ওপারে পুশব্যাক করা হবে,তাহলে বাকিরাও ক্রাইম করার সাহস পাবেনা!

আমরা ৭১ সাল থেকেই শিক্ষা নিতে পারি। ভারত আমাদের নাগরিকদের আশ্রয় দিয়েছিল,এবং সমস্যা সমাধানে তারা কাজ করেছিল। সাহায্য করেছিল আমাদের স্বাধীনতার জন্য। তাই বলে তাদের সামরিক ভাবে সাহায্য করে বা বার্মাকে আক্রমণ করে নয়।

চালাতে হবে কূটনৈতিক মিশন,সারাবিশ্বকে সাথে নিয়ে মায়ানমারকে বাধ্য করতে হবে তাদের ফিরিয়ে নিতে,তাদের সমস্যা তাদেরই স্থায়ী ভাবে সমাধান করতে হবে।


মায়ানমার বারবার বলে আসতেছে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশি, তারা তাদের নাগরিক না বাংলাদেশের নাগরিক। তাই তাদের বাংলাদেশে ঠেলে দিচ্ছে। রোহিঙ্গাদের জন্য না হলেও নিজেদের জন্য হলেও বাংলাদেশের এর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়া উচিৎ। জাতিসংঘের মাধ্যমেই প্রমাণ হয়েযাক তারা কোনদেশের নাগরিক? অথবা জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী নিয়োগের মাধ্যমে এই সমস্যার সময়াধান করা হোক!

নতজানু হয়ে নয়,কারো রক্তচক্ষুকে ভয় করে বা নিজেদের ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য, অন্যদেশকে পাশে পাবার জন্য নয়। আমাদের লড়তে হবে আমাদের উপর একটা বোজা চাপিয়ে দেয়া থেকে রেহাই পেতে। রোহিঙ্গা সমস্যা শুধু রোহিঙ্গাদের না,এই সমস্যা বাংলাদেশেরও। এক মিথ্যা আপবাদ, দুই উদ্বাস্তু সমস্যা। এর প্রভাব আমাদের উপরেও আসতেছে। এবারই হয়েযাক এর স্থায়ী সমাধান।

আর না হয়,আমাদের ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য নতজানু কূটনৈতিক ব্যবস্থার কারনে,বর্তমানে যে রোহিঙ্গারা আমাদের কাছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতেছে আশ্রয় দেয়ার কারনে, তারাই আমাদের গলার ফাশ হয়ে দাঁড়াবে! আর এর জন্য যতটানা তারা দায়ী থাকবে,তার থেকে বাংলাদেশীরা নিজেরাই বেশি দায়ী থাকব।

কিছুদিন আগে সন্ত্রাস দমনের নামে ভারত মায়ানমারে সেনা অভিযান চালিয়েছিল। রোহিঙ্গারা বর্তমানে সশস্ত্র সংগ্রাম করতেছে। পাশাপাশি আলকায়দা,আইএস, আল সাবাব সহ সারাবিশ্বের সব জঙ্গিগ্রুপ প্রধানরা মায়ানমারে তাদের অনুসারীদের রোহিঙ্গাদের সাহায্য করতে যেতে বলেছে।

ভবিষ্যৎতে যদি মায়ানমার দাবি করে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশ থেকে ট্রেনিং নিয়ে তাদের উপর হামলা করে,জঙ্গিগ্রুপ সব বাংলাদেশের এই বিশেষ অঞ্চলে ট্রেনিং নিচ্ছে। আর ভারত ত বারবারই চায় উলফা দমনের অজুহাতে আমাদের সীমান্তে ঢুকতে,মায়ানমার ত আরও আগ্রাসী। তখন কি হবে? যুদ্ধ অনিবার্য! লঙ্ঘিত হবে আমাদের সার্বভৌমত্ব। বাংলাদেশের অবস্থা তখন অনেকটা পাকিস্তানের মত হবে। আমেরিকা ড্রোন হামলা করলেও তার প্রতিবাদ করার ক্ষমতা তাদের নেই।

তাই এখনই সময় মায়ানমারকে কূটনৈতিকভাবে মোকাবেলা করে,চাপ প্রয়োগ করে এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানে বাধ্য করতে।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৫

কূকরা বলেছেন: যাক, পাঁদগাজী আসার আগেই আপনার পোষ্টে কমেন্ট করতে পারলাম।

আপনার সাথে পোষ্টের বিষয়বস্তুর ব্যপারে একমত।

একটা কথা, পাঁদগাজীকে তার মাল্টি বাহিনী সহ আপনার পোষ্টগুলোতে "বাল ছিড়ে ছিড়ে ছড়িয়ে দেওয়ার" কার্যক্রম চালিয়ে যেতে দেন কেন? ব্যান করে দিলেইতো চুকে যায়।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ওরা নিউ আইডি ক্রিয়েট করে,করতে থাকুক! একদিন ঠিক হয়েযাবে!

২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০০

নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন: বিশ্বের বাকী মুসলিম দেশগুলোর চেয়ে বাংলাদেশ একটু নিরাপদে ও শান্তিতে আছে - যেটা অনেকের সহ্য হচ্ছেনা। বাংলাদেশের মূল শত্রু রাষ্ট্র হচ্ছে ভারত, কিন্তু ভারত সরাসরি আক্রমণ করতে সাহস পাচ্ছেনা, পাছে পাকিস্তান আবার তাদের পশ্চাদ্দেশে হান দিয়ে বসে এই ভয়ে। তাই এখন সে বন্ধু রাষ্ট্র মায়ানমারের দ্বারস্থ হয়েছে। মায়ানমারকে দিয়ে উস্কানি দিয়ে যদি বাংলাদেশকে কোণঠাসা করা যায়, তাহলে ওদিকে পাকিস্তানকে একহাত নিতে তার সুবিধা হবে।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

রুহুল আমিন খান বলেছেন: শন্তু লারমা গং যে পাহাড়কে অস্ত্রের ডিপো বানিয়ে রেখেছে, খৃষ্টান মিশনারীদের দিয়ে উপজাতিদের খৃষ্টানাইজেশন করিয়ে ভবিষ্যতে দক্ষিন সুদান বা পূর্বতীমূরের মত আলাদা করার ধান্ধায় আছে সেটা নিয়ে শুশিল সমাজের কোন চিন্তা নাই তাদের জাবতীয় চিন্তা রোহিঙ্গাদের নিয়ে

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: কবি নীরব এখানে!

৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদ গাজী সাহেবকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করায় আমি আর আপনার কোনো পোষ্টে আসবো না।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪৯

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: আহারে!! আপসুস!! নিচে নিজের চোখেই দেখুন চাদগাজীর অবস্থা!! ভদ্রতার মুখোশ পরা এক শয়তান। রাম রহিম সিং

৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:







































৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:


























































































৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:
































































৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:





























































































১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:





































































































১১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:








































































































১৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:


















































































২০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:


































































































































































২২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

২৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০২

আবু তালেব শেখ বলেছেন: আপনার সাথে সহমত।

কিন্ত পোষ্টে মন্তব্য নিয়ন্ত্রন না করতে পারে ব্লগিং ছেড়ে দিন। ধন্যবাদ

২৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২০

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:



আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে





আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.