নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাদিহা মৌ

মাদিহা মৌ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বই কথাঃ ১১ - কেটজালকোয়াটল ও সৃষ্টিবিনাশ রহস্য এবং দিন শেষে

০৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

দেশের এই অবস্থায় বইয়ের পাঠপ্রতিক্রিয়া প্রকাশ করাটা আমার নিজেরই ভাল লাগছিল না। তবুও অশান্তি থেকে অল্প সময়ের ছুটিরও প্রয়োজন আছে। তাই বই ই ভরসা ঐসব সময়ে।

......বই নিয়ে কিছু কথা

থৃলার সাহিত্যে বিপ্লব আনার সাথে সাথে বাতিঘরের নাজিম উদ্দিন ভাই বেশি কিছু ইউনিক কাজ করছেন। তার মধ্যে এই নোভেলা বের করাটা সেরকম একটা কাজ। চমৎকার দুটি ছোট উপন্যাসিকা এক মলাটে … সত্যিই অন্যরকম আইডিয়া। তার উপরে আবার প্রচ্ছদ, বইয়ের দুই পিঠে দুই নোভেলার জন্য আলাদা আলাদা প্রচ্ছদ … বইটা উল্টে পাল্টে দেখলে একে একটা বই মনে হবে না। মনে হবে দুইটা বইই। বইয়ে এমনভাবে নোভেলা দুইটি সাজানো হয়েছে, যাতে মনে হবে এই বইয়ের কোন শেষ নেই।
নতুনদের জন্য প্লাটফর্ম হিসেবে বাতিঘরের এই পদক্ষেপ সত্যিই খুব চমৎকারভাবে কাজ করবে।




কেটজালকোয়াটল ও সৃষ্টিবিনাশ রহস্য
তানজীম রহমান


কাহিনি সংক্ষেপ

শুধু একটা খুন নয়-ধ্বংস হয়ে গেছে পুরো একটা বিশ্ব। সাধারণ কোনো গোয়েন্দা নয়, তদন্তে নেমেছে স্বয়ং সে বিশ্বের স্রষ্টা, দেবতা কেটজালকোয়াটল। সে জানে না এ তদন্ত তাকে নিয়ে যাবে অজানা ভুবনে, দাঁড় করাবে অকল্পনীয় বিপদের মুখোমুখি, দিতে বাধ্য করবে অসম্ভব সব পরীক্ষা। ধীরে ধীরে উন্মোচিত হবে দেবতা, দানব, জাদু আর মৃত্যুর আড়ালে লুকিয়ে থাকা ষড়যন্ত্রের জাল।

পাঠ প্রতিক্রিয়া

কিংবদন্তি আর ফ্যান্টাসি; দুইটাতেই আমার খুব আগ্রহ। সাথে যদি মিথোলজি যোগ হয়, তাহলে তা আর বলার অপেক্ষাই রাখে না। মিথোলজি খুব পছন্দের টপিক হলেও খুচরো আর্টিকেল ছাড়া তেমন কিছু পড়া হয়নি। তাই বলা যায় মিথোলজি নিয়ে 'কেটজালকোয়াটল ও সৃষ্টিবিনাশ রহস্য' আমার পড়া প্রথম উপন্যাসিকা। এবং প্রথমটাই মিথোলজির প্রতি আমার আগ্রহ খুব বাড়িয়ে দিয়েছে।

রূপকথার গল্প বলতে আমরা কেবল বাচ্চাদের জন্য গল্পকে বুঝি। এই নোভেলাকে আমি রূপকথাই বলবো, যেটা মোটেও ছোটদের জন্য নয়। একজন বয়োপ্রাপ্ত থৃলারপ্রেমি এই রূপকথা পছন্দ করতে বাধ্য হবে।

ক্লাস ফোরে যখন পড়ি, তখন বিটিভিতে তমালিকার একটা নাটক দেখেছিলাম। যে জীবিত হয়েও মৃত্যুনদী পারি দিয়ে মৃত্যুপুরীতে গিয়েছিল। ওখানে মৃত্যুনদীর মাঝি আর মৃত্যুসম্রাটের সাথে দেখা হয়েছিল তার। কাহিনিটা ভালো করে মনে নাই আমার, কিন্তু তখন থেকেই এই বিষয়ে গল্প পড়ার খুব আকাঙ্খা জন্মেছিল। নোভেলাটা পড়ে সেই শখ অনেকটাই মিটেছে।

তানজীম রহমানের লেখায় মুগ্ধতা দিন দিন বাড়ছেই। ভিন্নধর্মী, নতুন আর সম্পূর্ণ অপরিচিত কিছু জগৎকে তিনি তার থৃলারের মাধ্যমে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। তাই ধন্যবাদটা তার বিশেষভাবে পাওনা। অনেক অনেক ধন্যবাদ তানজীম ভাই।



দিন শেষে
রবিন জামান খান


কাহিনি সংক্ষেপ

হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে এক রোগির মৃত্যুর পরই সক্রিয় হয়ে উঠলো একাধিক গোষ্ঠি। ভয়ঙ্কর মানুষগুলোর উদ্দেশ্য একদমই অজানা।বাধ্য হয়ে প্রাণ বাঁচাতে অজ্ঞাত একজনের সাহায্য নিতে হয় ডাক্তার তুলিকে। অজ্ঞাত সেই লোকের উদ্দেশ্যও অস্পষ্ট। কাকে বিশ্বাস করবে আর কার কাছ থেকে দূরে থাকতে হবে সে জানে না। দিন শেষে, ক্ষমতা, লোভ, বিশ্বাসঘাতকতা আর প্রতিহিংসার পর কার উদ্দেশ্য চরিতার্থ হয়?

পাঠ প্রতিক্রিয়া

রবিন জামান ভাইয়ের বর্ণনাভঙ্গী চমৎকার। কিন্তু একই সিচুয়েশনের বর্ণনা দুজনের ভিউ থেকে দুইবার দেওয়ার দ্বিতীয়বার পড়তে বিরক্ত লেগেছে। অন্তত তুলি আর আফসারের দেখা হয়ে যাওয়ার পরের আফসারের বর্ণনাটুকু বাহুল্য মনে হয়েছে। আর তৃতীয়বার তানভীরের ভিউ থেকে কমন বর্ণনাটা রীতিমত বিরক্তিকর ঠেকছিল। আমি তো এখানে এসে বাদ দিয়ে দিয়ে পড়ছিলাম। মানে যে জায়গাগুলি আগেই পড়া হয়েছে, সেগুলো। আফসারের বর্ণনাটুকু তুলির সাথে দেখা হবার সাথে সাথে থেমে গেলে তানভীরেরটুকু আর বিরক্ত লাগতো না। কারণ এখানে আবার আনকমন ঘটনাও ছিল।

ফোর্টি এইট আওয়ার্স পড়ে খুব হতাশ হয়েছিলাম, কারণ প্রথম অধ্যায়েই কে খুনি, এবং সে কেন খুন করেছে, বুঝে ফেলেছিলাম। ফলে পুরোটা গল্পই আমাকে পড়তে হয়েছে নিতান্তই অনিচ্ছায়। শুধু এটা জানতে বইটা পড়ে গিয়েছিলাম, মারুফকে দায় থেকে মুক্ত করা হবে কীভাবে। চূড়ান্ত টুইস্টটা আমাকে মোটেও চমকাতে পারেনি।
কিন্তু এই দিনশেষে নোভেলায় সেটা খুব ভালো করেই পেরেছে। উপন্যাসের বোনকে ( নোভেলাকে উপন্যাসের ভাই না ধরে বোনই ধরলাম) পড়তে পড়তে মনেই হয়নি এমন একটা টুইস্ট আমার জন্য অপেক্ষা করছে। খুবই চমকিত হয়েছি। এবং শেষটা ভালো লেগেছে।

বই পরিচিতি

প্রচ্ছদ : ডিলান
পৃষ্ঠা: ১৭৬
মূল্য: ১৭০
প্রকাশনীঃ বাতিঘর প্রকাশনী
প্রকাশকালঃ জুন - ১৬
রেটিংঃ ৪/৫

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
ভাগ্য আমার অতি সুপ্রসন্ন
গিয়েছিলেন বলে সেথায় ,
তাই পেয়ে গেলাম সন্ধান
এ অমুল্য রত্নভান্ডার ।
হাতে এখন অনেক কা্জ
ঈদপরে বসব এসে আসন
গেড়ে একে একে ৪০টা
পোষ্ট হবে দেখা এক হৃদয়
ভরা জানার তৃঞ্চা নিয়ে ।
কারো করা বুক রিভিউ
পাঠ সে যে আমার
নিত্যদিনের
সাধনা ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪০

মাদিহা মৌ বলেছেন: আরি খাইছে! পুরাই ছন্দে ছন্দে উত্তর!

আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
নোভেলা সম্পর্কে জানা ছিল না।

আপনার পোস্টে জানতে পারলাম। :)

ঈদ মোবারক আপনাকে। !:#P

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:০০

মাদিহা মৌ বলেছেন: 'নভেলা' (Novella) হলো ছোটোগল্প এবং উপন্যাসের সৎভাই (কিংবা সৎবোন!)। ছোটোগল্পের তুলনায় বেশি বড় আবার উপন্যাস হিসেবে একটু ছোটো পরিসরের। প্রকাশকেরা খুব একটা সুনজরে দেখেন না! যুক্তি হিসেবে বলেন, পাঠকের কাছে এর তেমন সমাদর নেই। আবার 'নভেলা' শব্দটির অর্থ নিয়েও রয়েছে বিভ্রান্তি। এই ইতানিয়ান শব্দটির অর্থ 'ছোটো উপন্যাসিকা।' আধুনিককালে নভেলাকে মূলত সংজ্ঞায়িত করা হয় এর দৈর্ঘ দিয়েই। সাধারণত বিশ থেকে চল্লিশ হাজার শব্দের গল্পগুলোই নভেলা। প্রকাশকেরা অবশ্য পৃষ্ঠা দিয়ে বিচার করেন। তাদের হিসেবে ৬০ থেকে ১২০ পৃষ্ঠার গল্পগুলো নভেলা হিসেবে স্বীকৃত।

ছোটোগল্পের তুলনায় একটি নভেলায় চরিত্রগুলো আরো বেশি বিকশিত করে দেখানো হয়, এর প্লটও বেশ আকর্ষণীয় হয়ে থাকে। উপন্যাস থেকে নভেলার মূল পার্থক্য হলো, এখানে প্রধান চরিত্রের সংখ্যা থাকে খুবই কম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই একজন, বড়জোর দু-জন। এই চরিত্রগুলোকে আবর্তিত করেই গড়ে ওঠে কাহিনী। এখানে কোন সাব-প্লট থাকে না। তবে এসব সংজ্ঞা যেকোনো সময় বদলে যায়, নতুন মাত্রা লাভ করে সৃজনশীল লেখকের ছোঁয়া পেয়ে।

আমাদের এখানে এমন অনেক উপন্যাস আছে যেগুলো সংজ্ঞার দিক থেকে আসলে নভেলা। এখানকার লেখক-প্রকাশক-পাঠকের কাছে নভেলা খুব একটি পরিচিত নয় বলে বিশ্বসাহিত্যের অনেকে কালজয়ি নভেলাকেও ভুল করে 'উপন্যাস' হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। ট্রম্যান কাপোটি'র Breakfast at Tiffany's, আগাথা ক্রিস্টির Three Bling Mice, রবার্ট লুই স্টিভেনসনের Strange Case of Dr Jekyll and Mr Hyde, এইচ.জি ওয়েলসের The Time Machine, জন স্টাইনবেকের Of Men and Mice, ফ্রানৎজ কাফকার The Metamorphosis, আনের্স্ট হেমিংওয়ের The Old Man and the Sea, জর্জ অরওয়েলসে Animal Farm আসলে নভেলা, কিন্তু আমরা এগুলোকে উপন্যাস হিসেবেই জেনে এসেছি।


বইয়ের প্রথম পাতায় নভেলা সম্পর্কে এ কথাগুলো লিখেছেন মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন ভাইয়া। আশা করি এখন নভেলা সম্পর্কে আন্দাজ করতে পারবেন।

ধন্যবাদ আপনাকে। ঈদের শুভেচ্ছা।

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৫১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: রক্তিম দিগন্তের একটা রিভিউ পড়েছিলাম।
আপনিও দিলেন। পড়তেই হচ্ছে

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪০

মাদিহা মৌ বলেছেন: বন্ধু মানুষ তো! পছন্দ মিলবেই। :P

পড়ে দেখুন, ভালো লাগবে।

৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩১

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: কেটজালকোয়াটল মেসোএমেরিকানদের দেবতার নাম। ইন্টারনেটে তার এই ছবিটি পেলাম- কেটজালকোয়াটল মেসোএমেরিকানদের দেবতার নাম। ইন্টারনেটে তার এই ছবিটি পেলাম। বইটি কোথায় পাওয়া যাবে?

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪১

মাদিহা মৌ বলেছেন: বাতিঘরের বই তো, বাংলাবাজার, নীলক্ষেতে থাকবেই। আর অনলাইনে অর্ডারের জন্য রকমারি বুকস্ট্রিট তো আছেই।

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ২:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতি উত্তরের জন্য ।

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: লম্বা যাত্রা পথে ট্রেনে দেখছিলাম আপনার বুক রিভিউ দুটি । অতি সংক্ষপে করা বুক রিভিউ দুটির নান্দনিক প্রকাশ দেখে অভিভুত হয়ে গেলাম । তানজীম রহমান প্রনীত কেটজালকোয়াটল ও সৃষ্টিবিনাশ রহস্য এবং রবিন জামান খান রচিত দিন শেষে মনে হল অপুর্ব দুটি লিখা । লেখকদের প্রতি রইল উঞ্চ অভিনন্দন ।
মন্তব্যের ঘরে আসার পথে আপনার প্রতি উত্তরটিও নিয়ে গেছে স্মৃতির গভীরে । অরওয়েলেসের নামটি পাঠের সাথে সাথে মনের পর্দায় ভেসে আসে তার Animal Farm এর A fairy story containing political satire সে সাথে অরওয়েলের A Road to Wigan Pier. এ কাহিনীটি লিখাকালে স্বল্পকালীন সময়ে Wigan এ অবস্থানের কারণে অরওয়েলসের নামটি সেখানকার মানুষের কাছে এখনো অম্লান হয়ে আছে, তাঁর নামে নামাঙ্কিত হয়ে আছে একটি ওয়ারহাউজ , Wigan এলাকার যেখানে তিনি বাস করতেন ।

সুন্দর এ লিখার জন্য রইল অনেক অনেক ধন্যবাদ
এ সাথে রইল ভাল থাকার শুভ কামনা ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৪

মাদিহা মৌ বলেছেন: :)

আমার লেখা নয় কোনটিই। সবই বড় বড় লেখকদের কথা। :)

৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:০৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পর্যালোচিত মুল লিখাটি অবশ্যই বড় বড় লিখকদের তবে পর্যালোচনার লিটারেচার সেত একান্তই অাপনার । মুল লিখকের লিখার মুল প্রতিপাদ্য বিষয়ের নির্যাসটুকু অতি চমৎকার ভাবে প্রতিভাত হয়েছে আপনার লিখায়। সুন্দর এ লিখার জন্য রইল অনেক অনেক ধন্যবাদ এ কথা দিয়ে এখানে আমি একান্তই আপনার অংশ টুকু বুঝাতে চেয়েছিলাম। যাহোক সেটা সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারিনি এ যে আমারী অক্ষমতা।

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫

মাদিহা মৌ বলেছেন: :) ধন্যবাদ।
ঈদের শুভেচ্ছা।

৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

৯| ০৮ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: নোভেলা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরায় আপনাকে আবারো আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

ভাল থাকুন। শুভকামনা।

ঈদ কেমন কাটল?

০৮ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

মাদিহা মৌ বলেছেন: আমার ব্লগে এসে ঘুরে যাওয়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।

ঈদ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কেটেছে। আপনার কেমন কাটলো?

১০| ০৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১২

*পড়ুয়া* বলেছেন: কেটজালকোয়াটল??? নামটা বেশ ইন্টারেস্টিং। মিথিক্যাল গল্প শুনে পড়ার ইচ্ছা জাগলো।

নোভেলা সবসময়ই ভাল লাগার মত। খুব বেশি রহস্যঘেরা নোভেলা বাংলায় নেইও এখন। অনলাইনে কিছু দেখা যায়।


বইয়ের পাতায় নোভেলা অনেকটা টি-টুয়েন্টির মত হবে। কম সময়ে দুইটা পড়া যাবে।


রিভিউ ভাল লেগেছে। দিন শেষে কি খুব খারাপ? আপনার রিভিউ পড়ে পড়ার অযোগ্য মনে হচ্ছে।

০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৩

মাদিহা মৌ বলেছেন: ভালো উপমা দিয়েছেন। বইয়ের পাতায় নোভেলা টি২০ এর মত! সত্যিই তাই।

দিন শেষে ভালোই। টুইস্টেড উপন্যাসিকা। পড়তে ভালো লাগবে। কেটজালকোয়াটলের কথা নাই বা বলি।

১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩১

*পড়ুয়া* বলেছেন: আপনার রিভিউ পড়ে মনে হল গল্পটা জোর করে গেলানোর মত। আপনি অনেক বই পড়েন বুঝাই যায়। আপনার ব্লগে বইয়ের রিভিউই বেশি। ভাল পাঠকদের মন্তব্যের গুরুত্বই আলাদা। গল্পটার প্রতি আকর্ষণ অনেকটাই কমে গেল।

০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৫৫

মাদিহা মৌ বলেছেন: গল্পটা আমার কাছে ভালো লেগেছে ভাইয়া। যেখানটায় অসংগতি লেগেছে ওই জায়গাটা আমি ইন্ডিকেট করে ব্যাখ্যা করে বলেছি। কিন্তু তাই বলে জোর করে গেলানো টাইপ গল্প নয় এটা।

একই গল্প অন্য কোন পড়ুয়ার ভালো লাগতেই পারে।
এমনকি আপনারও।

১২| ১২ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
আমারও একই অবস্থা।

কোন কাজ নাই তাই ঈদের দিন ঘুমাইয়া কাটাইসি। :)

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ২:২৯

মাদিহা মৌ বলেছেন: সবাই দেখি একই পথের পথিক … !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.