নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নি
হুমায়ূন আহমেদ
ফ্ল্যাপে কিছু লেখা নেই। আর হুমায়ূন আহমেদের এই গল্পের কাহিনি সংক্ষেপ লেখা আমাকে দিয়ে হবে না। আমি নিজের পছন্দ মত একটা প্যারা তুলে দিচ্ছি।
মবিনুর রহমান নৌকার বিছানায় শোয়া মাত্র ঘুমিয়ে পড়লেন। গাঢ় ঘুম, এত গাঢ় যেন মৃত্যুর কাছাকাছি। এই ঘুমের মধ্যেও তিনি অতি বিচিত্র একটা স্বপ্ন দেখলেন। যেন কয়েকজন বুড়ো মানুষ তার দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন। সবার চেহারা একই রকম। তাকিয়ে থাকার ভঙ্গীও একই রকম। সবার মুখে এক ধরনের প্রচ্ছন্ন হাসি। সেই হাসি একই সঙ্গে কঠিন এবং কোমল।
এরা হলেন নি। যারা স্বপ্ন তৈরি করেন।
পাঠ প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশের মফস্বলের পটভূমিতে লেখা সায়েন্স ফিকশন বলা হয় নি'কে।
উপন্যাসের প্রধান চরিত্র মবিনুর রহমানকে প্রথম পরিচয়ে যে কোন ছাত্র/ছাত্রী অপছন্দ করবে। একজন মানুষের সমস্ত কাজ যদি হয় রোবটের মতো, বিজ্ঞান নিয়ে একটু এদিক ওদিক করে কথা বললেই যদি পাটিগণিতে অংক করার শাস্তি দিয়ে বসেন, তাকে কে পছন্দ করবে?
এই বইয়ে আমার সবচেয়ে প্রিয় চরিত্র হলো, নৈঃশব্দবতী জেবা। কেন, কে জানে, বাচ্চা মেয়েদের মধ্যে পরিণত ভাব থাকলে ওই বাচ্চাকে আমার খুব ভালো লাগে। আর এই মেয়ে তো পরিণতদের মধ্যেও পরিণত।
কিছু ব্যাপার ভালো লাগেনি। লুঠ করা গমের দায়ভার নিরপরাধ শিক্ষকের উপর চাপিয়ে দেওয়ার মত গ্রাম্য রাজনীতি কিংবা হাউজ টিউটরের প্রেমে পড়ে উত্তাল নদীতে ঝাপিয়ে পড়ার মত ব্যাপারগুলিকে মনে হয়েছে কাহিনির অগভিরতা।
হুমায়ূন আহমেদ থ্রিলার লিখেন না বলে
সাধারণত তাঁর বইয়ে টুইস্ট থাকে না। কিন্তু এই বইয়ে সবচেয়ে বড় টুইস্টটা ছিল লাস্ট সিনে। ওটা পড়ে ভালোই চমকেছি। এবং উপভোগ করেছি। স্যারের যে অল্প কয়েকটা বইয়ের ফিনিশিং খুব ভালো, সেগুলির মধ্যে এটা অন্যতম।
রিভিউর বাইরের কিছু কথা -
আমি পিডিএফ পড়তে খুব অপছন্দ করি। পিডিএফে বই পড়তেও আমার খুব বিরক্ত লাগে। গত কদিন ধরে স্যারের নি উপন্যাসের কথা বার বার শুনছিলাম।
হুট করে মনে হল বইটা পড়া আমার জন্য অতি জরুরী। আমি পিডিএফ লিস্ট থেকে সার্চ দিয়ে বইটা পেলাম। ওপেন করে দেখি মাত্র ৫০ পৃষ্ঠা। প্রথম পৃষ্ঠা পড়ে দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় যেতেই বুঝলাম, বইটা আদৌ ৫০ পেজের নয়। এটা যেই সেই পিডিএফ না - যেসব পিডিএফ দেখলে আমি সাথে সাথে ডিলিট করে দিই, সেই পিডিএফ। প্রত্যেকটা পেজে দুই পাতা করে। এই পিডিএফ উপর-নিচ, ডানে-বামে করে পড়তে হয়। আমার জন্য অসীম ধৈর্য্যের কাজ। আমি অসীম ধৈর্য্য নিয়ে বইটা পড়তে শুরু করলাম।
সায়েন্স ফিকশন বলা হলেও নি কে আমার সায়েন্স ফিকশন মনে হয়নি। সায়েন্স ফিকশনে এত মায়া থাকে না। এটা পড়ে আমার কাছে বরং মনে হয়েছে নি অতিপ্রাকৃত গল্প। আধিভৌতিক, অতিপ্রাকৃত হল আমার সবচে প্রিয় জেনর। প্রিয় লেখকের প্রিয় জেনরের বই পড়ার জন্য এইটুকু কষ্ট করাই যায়।
বাইরে ঝোড়ো হাওয়া সব উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বইয়ের সিচুয়েশনের সাথে আবহাওয়াটা খুব বেশি মিলে গেছে। আমি আরো একবার হুমায়ূন আহমেদ পড়ে মোহাবিষ্ট হলাম। আমার মনে হল আমি এই পৃথিবীতে নাই। আমি নি'দের পৃথিবীতে চলে গেছি।
বই পরিচিতিঃ
বইঃ নি
লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ
মূল্যঃ ১৫০ টাকা (মলাট মুল্য)
প্রকাশনীঃ কাকলি প্রকাশনী
জনরা: সায়েন্স ফিকশন
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭
মাদিহা মৌ বলেছেন: পিডিএফ আছে।
জাফর ইকবালের বই ছোটবেলায় পড়েছি। এই বড়বেলায় তাই আর পড়ি না
২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬
কল্পদ্রুম বলেছেন: স্কুলে পড়াকালীন এই বই পড়ে ফেলেছিলাম।হুমায়ুনের বইগুলোই এরকম।এর কাহিনীসংক্ষেপ লিখতে যাওয়া মোটামুটি দুরূহ কাজ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
মাদিহা মৌ বলেছেন: হ্যাঁ, দেখা গেল কাহিনি সংক্ষেপ লিখলাম, কাহিনি কারোর ভালো লাগলো না …
স্কুলে থাকতে হুমায়ূন আহমেদ পড়িইনাই। এখন পড়ছি।
৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের কত বই একনও আমার পড়তে বাকি নিজেও জানি না তবে তিনার সব বই আমার পড়ার ইচ্ছা খুব
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩
মাদিহা মৌ বলেছেন: উনার মোট ২৫০+ বই আছে। আমি তো এখন লিস্ট করে স্যারের বই পড়ছি। নইলে মনে থাকে না, কোনটা পড়েছি, কোনটা পড়িনি।
৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর রিভিউ। ধন্যবাদ
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
মাদিহা মৌ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২
পুলহ বলেছেন: উনার শূণ্য বইটা এখনো পড়ে না থাকলে পড়ে দেখতে পারেন কিংবা, কালো যাদুকর।
নি অনেক আগে পড়েছি, আপনার লেখার মাধ্যমে স্মৃতি রিফ্রেশড হলো
কুহক ও অনেকটা নি টাইপের গল্প।
শুভকামনা মৌ আপু!
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:১২
মাদিহা মৌ বলেছেন: কালো জাদুঘর, কুহক পড়েছি। শূন্য এখনো পড়া হয় নাই। পড়ে ফেলব যত শিঘ্রই।
আপনার জন্যও শুভ কামনা। ভালো থাকবেন।
৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮
আলগা কপাল বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়েই নি পড়লাম। ভালো লাগলো তবে এটার মূল ভাবনা হুমায়ুন আহমেদেরই অন্য একটি উপন্যাস (সায়েন্স ফিকশন) ওমেগা পয়েন্টের সাথে খুব মিলে যায়। যদিও কাহিনীতে কিছু পরিবর্তন ও জেবা চরিত্রটি অতিরিক্ত আছে।
আমার হাতে এন্ড্রয়েড এসেছে অল্পদিন। এরই মধ্যে যা পড়েছি তা কেউ কল্পনা করতে পারবে না। সংখ্যায় ৬ মাসে প্রায় ৩৫০-৪০০ হবে। সপ্তাহে ১৩-১৪ টিও পড়েছি।
ওমেগা পয়েন্ট পড়েছিলাম বছর দুই আগে। নি আগে না ওমেগা পয়েন্ট আগে রচিত জানি না। জাফর ইকবালের কিছু বাকি নেই। যা পাওয়া যায় তাই গিলি। ক্লাস সেভেনে থাকতে আমার বন্ধু রাশেদ পড়ে জাফর ভক্ত হয়েছিলাম, আজীবন থাকবো আশা করি। যদিও তার সব লেখাই মোটামুটি মাধ্যমিক স্তরের ছেলেমেয়ের উপযোগী।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:২১
মাদিহা মৌ বলেছেন: ছয়মাসে চারশ? চমৎকার। সং্খ্যাটা এপ্রিশিয়েট করার মত।
আমার ব্যাগেও সবসময় কোন না কোন বই থাকে, তবে আমি পিডিএফ পড়তে পছন্দ করি না।
ওমেগা পয়েন্ট পড়িনি। পড়ে দেখি, প্লট সত্যিই মিলে কিনা।
শুভকামনা জানবেন।
৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: যদিও হুমায়ুন আহমেদ আমার প্রিয় লেখকদের মধ্যে অন্যতম, এবং তার লেখার প্রশংসা করার মত জ্ঞান অথবা যোগ্যতা দু'টোই আমার মধ্যে নেই! তথাপি তার এই বইটা পড়ে এত আনন্দ পেয়েছিলাম যে, সেটা ভাষায় প্রকাশ করার মত না!
প্রথমদিকে মবিনুর রহমানকে আমার ভাল না লাগলেও, আমার কাছে কিন্তু ঐটাকেই বেস্ট বলে মনে হয়েছিল! আসলে ব্যক্তি জীবনে স্লো মানুষ গুলো আমার দুই চোখের বিষ! ঐযে কথায় আছে না, থাকে যদি কাজ তো সকাল করে সাঁজ! সুতরাং কেন ভাল লাগে বুঝতেই পারছেন?
বই কথা ভাল হইছে! শুভ কামনা জানবেন!
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:২৮
মাদিহা মৌ বলেছেন: সেইই, হুমায়ূন আহমেদের লেখনির প্রশংসা কিংবা নিন্দা, কোনটা করার যোগ্যতা আমারো নেই। আমি কেবল বই পড়ে অনুভূতিটা জানানোর চেষ্টা করি।
একেকজনের একেক চরিত্র পছন্দ হওয়াটাই স্বাভাবিক। কারণ সবার পছন্দ তো এক নয়।
শুভকামনা জানবেন।
৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫০
সাহসী সন্তান বলেছেন: টাইপিং মিস্টেক 'আমার ভাল না লাগলেও' কথাটা "আপনার ভাল না লাগলেও" হবে!
৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৩৮
কালীদাস বলেছেন: এই বইটা সায়েন্স ফিকশন নাকি ফ্যান্টাসি আমি শিওর না এখনও। বইটা চমৎকার ছিল, এখনও মাঝে মাঝে পড়ি।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:২৪
মাদিহা মৌ বলেছেন: আসলেই কনফিউজিং।
আমিও বইটা দুইবার পড়েছি।
১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৪৩
ভুলই শুদ্ধ আবার শুদ্ধই ভুল বলেছেন: আমি জানি না কত লেখকের বই পরেছি, তবে আশেপাশে যাদের নাম দেখা যায় বা যাদের নাম বলে একটু পাঠক যাহিল করা যায় তাদের সকলেরই লেখা পরেছি তা দেশি,রাশিয়ান, ল্যাতিন বা ভারতীয় অথবা ম্যাক্সিকান। তবে আমার মত অতি নিম্ন মানের পাঠকের বিশ্বাস মধ্যবিত্ত বা নিম্ন মধ্যবিত্ত জীবন নিয়ে লেখা লেখকদের মধ্যে হুমায়ন আহামেদ পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ একজন। আর এই জন্য প্রয়োজনে আমি এক বেলা ভাতের বাজি লাগতে পারি যে কারো সাথে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:২৬
মাদিহা মৌ বলেছেন: বাজি লাগতে হবে না, হুমায়ূন আহমেদের লেখনি যে সেরা, পরম শত্রুও সেটা মেনে নেবে।
১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ পড়ে সব সময়ই আমি মোহাবিষ্ট হই, পাঠককে বইয়ে ধরে রাখার জন্য ওনি কিছু মসলা প্রয়োগ করেন, যা খুবই কার্যকরি।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫
মাদিহা মৌ বলেছেন: একদম সত্যি কথা। তিনি সত্যিই মোহাবিষ্ট করতে জানেন।
১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫২
মাদিহা মৌ বলেছেন: চা বিস্কুট তো আপনাকে দেওয়ার কথা ছিল!
১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: সায়েন্স ফিকশন বলা হলেও নি কে আমার সায়েন্স ফিকশন মনে হয়নি। সায়েন্স ফিকশনে এত মায়া থাকে না।
ঠিক এ কারণেই হুমায়ূন আহমেদ স্পেশাল। যাই লেখেন, মায়ায় ভরা থাকে। নি এর মত ফ্যান্টাসি/ফিকশন/এস ফ্যাক্টর জাতীয় বই তিনি বেশ কিছু লিখেছেন। এবং প্রতিটাই চমৎকার। তিনি যদি শুধুই এক জাতীয় বই লিখতেন তাহলেও তিনি চিরস্মরণীয় থাকতেন।
নি; নিখাদ সায়েন্স ফিকশন না। কিন্তু নিখাদ সায়েন্স ফিকশনের মধ্যে ওমেগা পয়েন্ট, ইমিনা, অনন্ত নক্ষত্র বিথী এসব পড়ে দেখতে পারেন। খটমট থিওরির পাশাপাশি ভালোবাসা-মায়া-হিউমার সব মিলিয়ে অসামান্য এক প্যাকেজ!
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০৮
মাদিহা মৌ বলেছেন: লিস্ট করে স্যারের সব বইই পড়ছি। নি ছাড়াও ফিহা সমীকরণ, তারা তিনজন, কুহক পড়েছিলাম। আপনি যেরকমটা বললেন - খটমট থিওরির পাশাপাশি ভালোবাসা-মায়া-হিউমার সব মিলিয়েই পেয়েছি। বাকিগুলিও পড়ে ফেলব।
চিরস্মরণীয় থাকার কথা বলছেন? হুমায়ূন স্যার তো চির স্মরণীয় হয়েই আছেন।
১৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি পিডিএফ পড়তে খুব অপছন্দ করি। পিডিএফে বই পড়তেও আমার খুব বিরক্ত লাগে। এক্কেরে আমার মনের কথা!
এই পিডিএফ উপর-নিচ, ডানে-বামে করে পড়তে হয়। আমার জন্য অসীম ধৈর্য্যের কাজ। আমি অসীম ধৈর্য্য নিয়ে বইটা পড়তে শুরু করলাম। হুম! চমৎকার হুমায়ুনীয় স্টাইল !!
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৬
মাদিহা মৌ বলেছেন: সত্যি বলতে কী, আমার কেন যেন মনে হয়, পিডিএফ পড়া মানে লেখককে ঠকানো। জেনে শুনে কী করে একজন লেখককে ঠকাই, বলুন তো?
হুমায়ূন পড়তে পড়তে কিছু লিখতে গেলে তাঁর লেখার ধাঁচটা চলেই আসে কেন যেন!
১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৫২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চা বিস্কুট তো আপনাকে দেওয়ার কথা ছিল! .........চায়ের আগে কিছু জাঙ্কফুট হলে মন্দ হয়না।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:১২
মাদিহা মৌ বলেছেন: জাঙ্কফুড থেকে দূরে থাকুন। নিজের স্বাস্থ্য রক্ষায় সচেতন হোন!
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:২৬
আলগা কপাল বলেছেন: পিডিএফ আছে নাকি? আমি আবার জাফর ইকবাল ভক্ত। হুমায়ুন বড় ভাই (জাফরের, আমার না।) তো তাই বড় হয়ে পড়ার জন্য রেখে দিয়েছি। মূর্ছনা নামক ওয়েব সাইট প্রকাশিত পিডিএফগুলো খুবই চমৎকার। এই বইটা পড়ার চেষ্টা করবো আজই (যদি পাওয়া যায়)।