নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে নিয়ে তেমন কিছু লেখার নেই।“ভাসিয়ে দেবার প্রবণতা প্রকৃতির ভেতর আছে। সে জোছনা দিয়ে ভাসিয়ে দেয়, বৃষ্টি দিয়ে ভাসিয়ে দেয়, তুষারপাত দিয়ে ভাসিয়ে দেয়। আবার প্রবল প্রেম, প্রবল বেদনা দিয়েও তার সৃষ্টজগৎকে ভাসিয়ে দেয়।”―Humayun Ahmed

ম্যাড মাক্স

স্বপ্ন থাকা খুবই জরুরি...স্বপ্ন না থাকলে ভোরবেলায় ঘুম থেকে ওঠার কোনো মানেই হয় না...সারা জীবন শুয়ে থাকলেই তো হয়...

ম্যাড মাক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন নিজের দেশকে নিয়ে গর্ব করি

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯



প্রতিদিনকার চলার পথেই নিজের দেশকে নিয়ে নিজের দেশের মানুষদের মুখে নেতিবাচক কথা শুনতে শুনতে আমি ভীষণ ক্লান্ত হয়ে পরেছি। গতকাল শেষমেশ আমারক কলিগকে বললাম 'ভাই অনেকত নেতিবাচক কথা বললেল এবার নিজের দেশ নিয়ে ৫ টা ইতিবাচক কথা বলুনতো?' তিনি অনেকক্ষণ আআআ করে শেষ পর্যন্ত দুইটা পয়েন্ট বলতে পেরেছিলেন। যারা নেতিবাচক মন্তব্য করে অভ্যস্ত মাকে (দেশকে) নিয়ে ইতিবাচক কিছু খুঁজেই পান না, তাদের জন্য ১০টা ইতিবাচক পয়েন্ট তুলে ধরলাম। এমন হাজারো পয়েন্ট আছে তা নিয়ে না হয় পরে কোন সময় লিখব।

স্বাধীনতাঃ আমাদের সবথেকে বড় গর্বের দিকটি হচ্ছে আমাদের স্বাধীনতা আর সেই স্বাধীনতাকে ধরে রাখা। ১৯৭১ সালের আগে ১৫০ এর থেকে বেশি কিছু দেশ স্বাধীন ছিল মাত্র আর এই ২০১৮ সালে এসেও ৩৪ টি দেশ পরাধীন! আমরা অনেক ভাগ্যবান কারণ দেশের সূর্য সন্তানদের জন্য নরপিশাচ পাকিস্তান এর কাছে থেকে মহান স্বাধীনতা অর্জন করেছি।


স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশঃ বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের ৪৭ বছর পর স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) শ্রেণি থেকে বের হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে যোগ্য বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। ১৫ মার্চ প্রকাশিত জাতিসংঘ এর তথ্যে দেখা যায়, বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো এই যোগ্যতা অর্জন করেছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৪ সালে উন্নয়নশীল দেশ হবে বাংলাদেশ।


মাথাপিছু আয় বৃদ্ধিঃ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার ৪৬ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। এই সময়ে দেশের বিভিন্ন অর্থনৈতিক সূচকে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। এর মধ্যে মাথাপিছু আয়ে এগিয়েছে অনেক দূর। বৃদ্ধি পেয়েছে ১২ গুণ। যদিও আয়ের সুষম বণ্টন হয়নি। স্বাধীনতার পর ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে মানুষের মাথাপিছু গড় আয় ছিল মাত্র ১২৯ মার্কিন ডলার। স্বাধীনতার ৪৬ বছর পর মাথাপিছু আয় এখন ১৭৫২ ডলার।


জিডিপিঃ গত অর্থবছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৭ দশমিক ২৮ শতাংশ। আর গত অর্থবছরে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ছিল এক হাজার ৬১০ ডলার। প্রায় এক দশক ৬ শতাংশের বৃত্তে ‘আটকে’ থাকার পর ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের ‘ঘর’ অতিক্রম করে। এরপর গত দুই অর্থবছর ধরেই প্রবৃদ্ধির হার ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে সরকার জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ৪ শতাংশে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছিল। নয় মাসের প্রাক্কলন সেই প্রত্যাশাকে ছাড়িয়ে গেছে।


ইন্টারন্যাশনাল কম্পিটিশন এ বাংলাদেশের সাফল্যঃ ভারতের বোম্বেতে অনুষ্ঠিত, ইন্টারন্যাশনাল রোবোটিক্স চ্যালেঞ্জ এর মূল পর্বে বাংলাদেশের তিনটি দল BUET Exponential , RoboSUSTএবং DUET TimeOut অংশগ্রহণকরে যথাক্রমে দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থস্থানঅর্জনকরে তাক লাগিয়ে দিয়েছে প্রযুক্তিবিশ্বকে। এতো মাত্র একটা উদাহরণ। কোন কম্পিটিশন এ সাফল্য লাভ করেনি? গণিত অলিম্পিয়াডে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান আমাদের দখলে, সার্ক চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশের মুভি হালদা’ ছবিটি চারটি বিভাগে পুরস্কার জিতে নিয়েছে। বিভাগ চারটি হচ্ছে, সেরা চলচ্চিত্র, সেরা চিত্রগ্রাহক, সেরা সম্পাদক ও সেরা আবহসংগীত। এমন হাজারো উদাহরণ আছে সেসব লিখতে গেলে লেখা অনেক বড় হয়ে যাবে। শুধু এইটুকু বলি, বাংলাদেশের সন্তানেরা অনেক অনেক মেধাবী।


ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় সাফল্যঃ আমাদের দেশ এক সময় ছিল হতদরিদ্র। দেশের মানুষদের ছিল নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। এর মাঝে কি আর খেলাধুলা নিয়ে কেউ ভাবতে পারে? পরের দিনের খাবার যোগার করতেই মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হতো আর আমরা শারীরিক ভাবে এমনিতেই ইউরোপ, আফ্রিকান বা আমেরিকান দেশ গুলর তুলনায় দুর্বল। তাই ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় সাফল্য পেতে আমাদের সময় লাগছে। সময় লাগলে আমরা অনেক এগিয়ে যাচ্ছি। এইতো কিছুদিন আগেই ভারত আর পাকিস্থানের মতো অতি শক্তিশালী দেশকে আমাদের সোনার মেয়েরা হারিয়ে দিয়েছে ক্রিকেট এ। ছেলেরা টি-২০তে আফগানিস্তান এর কাছে হেরে গেলেও এক দিনের ক্রিকেট এ পৃথিবীর যে কোন দেশকে হারাতে পারি। কিশোরী মেয়েরাও দুর্দান্ত ফুটবল খেলছে। আমি মনে করি দেরি হলেও আমরা এই সেক্টরেও এগিয়ে যাচ্ছি।


মহাকাশে স্যাটেলাইটঃ আমাদের অনেকের মাঝে বিরূপ ধারণা থাকলেও আমারা এখন ৫৭তম রাষ্ট্র হিসাবে গর্বিত স্যাটেলাইট এর মালিক। বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন জাতি হিসেবে বিশ্বে উচ্চ মর্যাদা অর্জন করেছে। দেশের অব্যাহত অগ্রগতির পথে এটি একটি নতুন মাইলফলক।


পোশাক শিল্পে বাংলাদেশঃ নানা প্রতিকূলতার পরও তৈরি পোশাক খাতের বিশ্ববাজারে দ্বিতীয় অবস্থান ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। এবারও শীর্ষ রপ্তানিকারক দেশ চীনের পরই অবস্থান। রপ্তানি ৬ শতাংশ বেড়ে বাংলাদেশ আয় করেছে ২৮ বিলিয়ন ডলার ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে।


নারীর ক্ষমতায়নে অর্জনঃ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী একজন নারী, মাননীয় স্পিকার একজন নারী, প্রধান বিরোধী দল এর শীর্ষ পদে আছেন একজন নারী! এমন কিছু পৃথিবীর আর কোন দেশেই নেই! নারী বঞ্চনার তিক্ত অতীত পেরিয়ে বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নে অনেকদূর এগিয়েছে। পোশাকশিল্পে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ দেশ। আর এই শিল্পের সিংহভাগ কর্মী হচ্ছে নারী। ক্ষুদ্রঋণ বাংলাদেশে গ্রামীণ উন্নয়নে ও নারীর ক্ষমতায়নে অভূতপূর্ব অবদান রেখেছে।


কৃষিতে কৃতিত্ব এবং খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনঃ কৃষিখাতে অভূতপূর্ব কিছু সাফল্যের জন্য বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ বারবার আলোচিত হয়েছে।প্রায় ১৬ কোটি জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশ বর্তমানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশে ধানের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৫০ লক্ষ মেট্রিক টন। বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. মাকসুদুল আলম আবিষ্কার করেছেন পাটের জিনোম সিকুয়েন্সিং। সারা বিশ্বে আজ পর্যন্ত মাত্র ১৭ টি উদ্ভিদের জিনোম সিকুয়েন্সিং হয়েছে, তার মধ্যে ড. মাকসুদ করেছেন ৩টা। তাঁর এই অনন্য অর্জন বাংলাদেশের মানুষকে করেছে গর্বিত।


আমি জানি আমাদের অনেক সমস্যা আছে, নেতিবাচক দিক আছে। কিন্তু সে সব নিয়ে আজ আলোচনা করব না। আমি শুধু মায়ের (দেশের) ইতিবাচক দিক গুলো নিয়েই আলোচলা করব। দেশ কখনো খারাপ বা ভালো হতে পারে না নিজে থেকে, দেশের মানুষেরা যা একটা দেশ তাই। তাই চলুন পৃথিবী যেন আমাদের মাকে (দেশকে) নিয়ে গর্ব করে তেমন কাজ করি।

তথ্য সাহায্যঃ ইন্টারনেট
ছবিঃ গুগল

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

বিজন রয় বলেছেন: গর্ব তো করিই, এটা নিয়ে আর বলার কি আছে।

তবে দেশ এখন খারাপদের দখলে।

০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:০০

ম্যাড মাক্স বলেছেন: অবশ্যই বলার আছে ভাই। যদি নেতিবাচক কথা বলার থাকে তবে ইতিবাচক কেন থাকবে না? আপনি যদি না বলেন, তবে পরের প্রজন্ম শুধু নেতিবাচক ধারণা নিয়েই জন্মাবে, ইতিবাচক কিছু খুঁজেই পাবে না। তখন তারা নিজের দেশকে নিয়ে গর্ব বোধ করতেও কুণ্ঠাবোধ করবে।

২| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:২০

আলআমিন১২৩ বলেছেন: Per capita income যেভাবে দিন দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তার authentic source তো কেউ দেয়না।৮০ ভাগের উপরের জনগনের জীবনধারনেও তো এর কোন ছাপ দেখা যায়না।LDC থেকে উওরনের ক্ষেএে আশেপাশের অনেক দেশযে আরো অনেক আগেই সেখানে পৌছে গেছে তাওতো কেউ বলেনা।প্রবৃদ্ধি বাড়ার সাথে সাথে এর গুনগত অরজন অর্থাত এর সুফল যে সকল স্তরের জনগনের কাছে পৌছেনি সেকথাটাও কেউ বলেনা।অথচ সুফল ভোগ করা সকল স্তরের জনগনের অধিকার।
লেখকের আবেগ যেদিন সত্যিকার অর্থে বাস্তবায়ন হবে তার প্রত্যাশায় রইলাম।

০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

ম্যাড মাক্স বলেছেন: জ্বী আলাআমিন ভাই আমি আপনার সাথে একমত। আমি জানি অনেক ক্ষেত্রেই 'শুভংকরের ফাঁকি' আছে। তবে আমাদের এতো সব অর্জনও মিছে নয়। আর কিছু বদলাতে হলে আমাদেরকেই বদলাতে হবে।

৩| ০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ৩:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কিছু ধনী আরো বিশাল ধনী হয়েছে। রাজনৈতিক লোকেরা আরোবেশী ধনী হয়েছে।
কিছু গরিব আরো গরীব হয়েছে।

এরপরও বলা যায় বেশিরভাগ মানুষের আয় বেড়েছে। অল্প সময়ে আমার নিজের চোখে একটি এলাকায় যতটুকু দেখেছি -
আমার ফুফাতো ভাই কামরাঙ্গির চরে থাকে, নিজের বাড়ী। সে ছোটো ছোট ঘর তুলে বস্তির মত ভাড়া দেয়। ভারাটিয়া সবাই রিক্সাওয়ালা বা ভ্যানচালক বা দিনমজুর। । ১০-১২ বছর আগে দেখতাম ঘরে কোন আসবাব নেই, তারা মাটিতে ঘুমাতো, অনেকেরই দুবেলা খাবার জুটতো না। ভাড়া নিয়ে গ্যাঞ্জাম লেগেই থাকতো।

গত বছর ডিসেম্বরে দেশে যাওয়ার পর সেই এলাকায় গেছিলাম।
এখনো সেসব ঘরে বিভিন্ন রিক্সাওয়ালা - তরকারিওয়ালা, দিনমজুররাই থাকে।
কিন্তু ভেতরে সব পরিপাটি, ফ্যামিলী, এমনকি বুড়ি মাকেও নিয়ে এসেছে। বাসায় ফ্রিজ টিভি ডিশ কেবল সহ। বাচ্চারা পরিচ্ছন্ন পোশাকে স্কুলে যায়।
এরকম পরিবর্তন হয়তো অন্যান্ন এলাকায়ও ..

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৫৫

ম্যাড মাক্স বলেছেন: হাসান ভাই, আমি যখন অনেক ছোট ছিলাম তখন শুনতাম অমুক এলাকায় এত মানুষ না খেয়ে মারা গিয়েছে। এখন কিন্তু আপনি তেমন কিছু শুনতে পাবেন না। ধনী আরো বিশাল ধনী হয়েছে এটা ঠিক আছে তবে গরিব আরো গরিব হয়নি। অর্থনীতিক ভাবে আমাদের জীবন যাত্রার মান অনেক পরিবর্তন হয়েছে।

৪| ০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ৩:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক সুন্দর ১০টি পয়েন্ট এনেছেন; এই ১০টি পয়েন্ট সবার জন্য সার্বজনীন নয়; আপনার ভাবনায় সমস্যা আছে। আপনি ভালো থাকা মানে পুরোদেশের ভালো থাকা নয়, এটা আপনার ডোডো মাথায় ঢুকবে না।

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭

ম্যাড মাক্স বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, আমি আপনার সাথে পুরোপুরি সহমত যে আমি বা আপনি ভালো থাকা মানে পুরোদেশে ভালো থাকা না।

৫| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: সব পরিবর্তনের মূল জায়গা হলো শিক্ষা,
সেখানেই সব গলদ।কে বুঝিবে,কে বুঝাবে?

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

ম্যাড মাক্স বলেছেন: জ্বি সুশিক্ষাই সব পরিবর্তনের মূল জায়গা তবে সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, দুবাই এমন সব দেশ শিক্ষা ছাড়াই নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করে ফেলেছে।

৬| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি আন্তরিকভাবেই আমার দেশ, আমার প্রিয় মাতৃভূমিকে ভালোবাসি। দেশের সম্পর্কে নেতিবাচক কথাবার্তা আমাকে কষ্ট দেয়, সেসব কথাবার্তার মধ্যে সত্যতা থাকলেও। এই প্রিয় মাতৃভূমিকে আমরা কত ত্যাগ স্বীকারের মাধ্যমে পেয়েছি, তা' আমি ভালো ভাবেই জানি। কারো কাছে শুনে নয়, চোখে দেখে সেটা জানি।

ধন্যবাদ ভাই ম্যাড মাক্স।

১০ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৮:২৫

ম্যাড মাক্স বলেছেন: আপনাদের প্রজন্ম থেকে কে আর বেশি ভালো জানে? আপনারা স্বাধীনতার আগে দেখেছেন, স্বাধীনতা দেখেছেন, স্বাধীনতার পরে দেখেছেন। তাই দেশের সব দিকের পরিবর্তন আপনারাই সহজে ভালো বুঝতে পারেন। ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.