নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে নিয়ে তেমন কিছু লেখার নেই।“ভাসিয়ে দেবার প্রবণতা প্রকৃতির ভেতর আছে। সে জোছনা দিয়ে ভাসিয়ে দেয়, বৃষ্টি দিয়ে ভাসিয়ে দেয়, তুষারপাত দিয়ে ভাসিয়ে দেয়। আবার প্রবল প্রেম, প্রবল বেদনা দিয়েও তার সৃষ্টজগৎকে ভাসিয়ে দেয়।”―Humayun Ahmed

ম্যাড মাক্স

স্বপ্ন থাকা খুবই জরুরি...স্বপ্ন না থাকলে ভোরবেলায় ঘুম থেকে ওঠার কোনো মানেই হয় না...সারা জীবন শুয়ে থাকলেই তো হয়...

ম্যাড মাক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি + ভ্রমণ ব্লগ-২ঃ স্বর্গের ছোঁয়া (খাগড়াছড়ি + সাজেক ভ্রমন)

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০২



গত মার্চ মাসের শেষের দিকে ঘুরে এলাম বাংলাদেশের অন্যতম নয়নাভিরাম অঞ্চল খাগড়াছড়ি + সাজেক থেকে। রাত ১০ টার দিকে ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ি এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে আমাদের বাস। বাস কুমিল্লা পৌঁছানোর আগে একটুও ঘুমাতে পারিনি। কুমিল্লা থেকে খাগড়াছড়ি এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হবার পরে কিছু ঘণ্টা ঘুমিয়েছি, তারপর সাপের মত এমন আঁকাবাঁকা পথ যে বাস কখন সোজা পাহাড় থেকে নিচের খাদে গিয়ে পরে সেই ভয়ে আর ঘুমাতেই পারিনি! অবশেষে দীর্ঘ যাত্রা শেষ করে ভোরের আলো ফোঁটার আগেই ঘুম ঘুম চোখে আমরা গিয়ে হাজির হই খাগড়াছড়ির আলুটিলা গুহা এর সদর দরজায়। তখন শুরু হয়নি সেখানকার কার্যক্রম, তাই আমরা সেই ফাঁকে ম্যাজিক টুথ পাউডার দিয়ে মুখটা ফ্রেস করে আর দোলনায় দোল খেতে খেতে অপূর্ব প্রকৃতি এর সাথে সময় কাটাতে লাগলাম।







ঘন্টা দেড়েক অপেক্ষার পর শুরু হয় সেখানকার কার্যক্রম। স্থানীয়দের কাছে থেকে বাঁশ দিয়ে বানানো মশাল নিয়ে শুরু হয় অভিযান। অনেক ধাপ সিঁড়ী ভেঙ্গে নামার পরে দেখা পাই গুহার মুখের।





গুহার ভিতরে দেখা পাওয়া যাবে গাঁড় অন্ধকার, পানি, বাদুর, ব্যাঙ আর প্রচণ্ড গরম এর দেখা। ১০ মিনিট চলতেই শেষ দেখতে পেলাম গুহার। শেষের অংশটাই সবথেকে সুন্দর।



আলুটিলা গুহা পর্ব শেষ না হতেই ছুটলাম রিসাং ঝর্না দেখতে। আগে থেকে ভাড়া করা চাঁদের গাড়ি আমাদের কে পৌঁছে দিয়েছে ঝর্না এর কাছে। গাড়ি থেকে নেমে অনেক ঢালু পথ নেমে, অনেক সিঁড়ী ভেঙ্গে, ক্লান্ত পরিশ্রান্ত হয়ে ঝর্না দেখে আমাদের আশাহত হতে হয়েছে।





নামতে যত না আমাদের কষ্ট হয়েছে সেই একি পথ উঠতে গিয়ে আমাদের অজ্ঞান হবার দশা! মাঝ পথে স্থানীয়দের ডাবের দোকান থেকে ডাব কিনে খাওয়াতে কিছুটা শান্তি। রিসাং ঝর্না পর্ব শেষ করে আমি বাঘের বাজারে গিয়ে সকালে নাস্তা শেষ করে পথের জন্য পর্যাপ্ত খাবার পানি আর খাবার কিনে চাঁদের গাড়িতে রওনা হলাম সাজেক এর উদ্দেশে।



চারিদিকের অপরূপ পাহাড়ি শোভা, রোলার কোস্টার টাইপ রাস্তা, বিশাল বিশাল পাহাড়, পাহাড়ি মানুষদের সরল জীবন, সবুজ আর সবুজ দেখতে দেখতে পৌঁছেছি সাজেকে। রেস্ট নিয়ে বিকালে নাম মনে করতে পারছি না এমন একটা পাহাড়ে ঘুরতে গিয়েছি। পাহাড়ের ওপর থেকে মনোমুগ্ধকর সব দৃশ্য চোখে পরেছে।





সন্ধ্যা নামতেই রিসোর্ট এর কাছেই একটা হেলিপ্যাড গেলাম। দেখলাম সবাই এখানে এসে জড়ো হয়ে আড্ডা দিচ্ছে, গান গাচ্ছে, ফানুস ওড়াচ্ছে। আহারে জীবন!





অনেক রাতে রিসোর্টে ফেরার পর ডিনার সেরেই সারা দিনের ক্লান্তিতে মরার মতো ঘুম। তবে বেশি ঘুমালে চলবে না, ভোরে অপেক্ষা করছে সাজেকের সবথেকে আকর্ষণীয় পার্ট। ভোরে পুরো সাজেক পেজা তুলোর মত মেঘে ঢেকে রাখে ঠিক যেন কাশ ফুলের বন! হাতের কাছে মেঘ! চাইলে হাত দিয়েও নাকি ধরা যায়!



ফেরার সময় বাঘাইছড়ি থেকে চাঁদের গাড়িতে লংগদু। লংগদু থেকে ট্রলার ভাড়া করে নদী পথে রাঙ্গামাটি। ইশ! এই নৌভ্রমণ কি যে অসাধারন ছিল!







মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

পদ্মপুকুর বলেছেন: রোজার মধ্যে ক্যাম্নে কি? নাকি আগেই গেছিলেন, রোজার কষ্টে দিতে পারেন নাই?

আমি গত মার্চে গেছিলাম। তখন সব খটখটা শুকনা ছিলো। সবাই বলে সেপ্টেম্বর অক্টোবর যাওয়ার জন্যে সবচেয়ে ভালো সময়। ওই সময় আবার যাব আশা করছি।

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২০

ম্যাড মাক্স বলেছেন: জ্বী ভাই রোজার আগেই গিয়ে ছিলাম। মার্চের শেষের দিকে।

২| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী বলেছেন: লোভ বাড়িয়ে দিলেন

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

ম্যাড মাক্স বলেছেন: সময় করে ঘুরে আসবেন ভাই। আশাকরি পরিশ্রম সার্থক হবে।

৩| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২০

সিগন্যাস বলেছেন: তারপর সাপের মত এমন আঁকাবাঁকা পথ যে বাস কখন সোজা পাহাড় থেকে নিচের খাদে গিয়ে পরে সেই ভয়ে আর ঘুমাতেই পারিনি
খাদে পড়ার ভয়ে ঘুমাতে পারেননি??? :||

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

ম্যাড মাক্স বলেছেন: এটা মজা করে লেখা। আসলে ভয়ে না, এতো বেশি ঝাঁকি আর মোড় সব ৯০ থেকে ২৫০ ডিগ্রী তাই মোড় ঘোরার সময় সেন্ট্রিফিউগাল ফোর্স এর জন্য সীটে এক জায়গায় বসে থাকা কঠিন।

৪| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৫

সনেট কবি বলেছেন: ভাল লাগল।

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৯

ম্যাড মাক্স বলেছেন: ধন্যবাদ কবি ভাই।

৫| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৯

আবু ছােলহ বলেছেন:



সময় নিয়ে পড়ার ইচ্ছে থাকলো। ভ্রমন পোস্ট বরাবরই ভাল লাগে। ধন্যবাদ।

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪০

ম্যাড মাক্স বলেছেন: জ্বী সময় নিয়ে পড়বেন। আপনাকেও ধন্যবাদ।

৬| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩১

বিজন রয় বলেছেন: নয়নাভিরাম।
অপূর্ব।

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

ম্যাড মাক্স বলেছেন: জ্বী, সত্যিকারের অপূর্ব আর নয়নাভিরাম।

৭| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: সাজেক যাওয়ার পথে চাঁদের গাড়ীতে এই চান্দজান কে আপনি?

চমৎকার ছবি ব্লগ।

যাওয়ার ইচ্ছা আরও বাড়িয়ে দিলো।

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১১

ম্যাড মাক্স বলেছেন: জ্বী তারেক ভাই ওই চান্দজান লেখক নিজেই। সময় করে একদিন ঘুরে আসুন না। আশাকরি অনেক ভাল লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।

৮| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি ব্লগ ভাল লাগল।
আপনি কেমন আছেন ভাই?

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১৩

ম্যাড মাক্স বলেছেন: আপনাদের ভালো লাগলেই পোস্ট সার্থক। আলহামদুলিল্লাহ্‌ ভাই আমি অনেক ভালো আছি। আপনি আর ভাবি কেমন আছেন?

৯| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।
যাওয়ার ইচ্ছা আছে।

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

ম্যাড মাক্স বলেছেন: জ্বী রাজীব ভাই, অসাধারন সুন্দর। অবশ্যই সময় করে একদিন ঘুরে আসবেন।

১০| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে, আরে, ম্যাড মাক্সের পোস্ট! অনেক দিন পর পোস্ট দিলে মনে হচ্ছে।

সাবলিল বর্ণনার সাথে চমৎকার সব ছবি। মাঝখানে একটা ছবি বোধ হয় আসেনি। তা' হোক, তোমার খাগড়াছড়ি সাজেক ভ্রমণ সফল ও উপভোগ্য হয়েছে, সেটা ছবিগুলো দেখেই বুঝা যাচ্ছে।

ধন্যবাদ ভাই ম্যাড মাক্স।

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

ম্যাড মাক্স বলেছেন: আরে আরে হেনা ভাই যে! ভাইইই! আপনাকে পোস্ট এ পেয়ে ভীষণই ভাল লাগছে। জ্বী অনেক দিন পরেই দিলাম। আপনি, আমাদের বুড়ি ভাবি আর আমাদের নয়নতারা কেমন আছেন? যে গরম এই রোজার দিনে! আপনারা সাবধানে থাকবেন। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই।

১১| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ছবিটা এখন এসেছে দেখলাম। এই মাসের ৮ তারিখে মানে গতকাল আসুন দেশকে নিয়ে গর্ব করি শিরোনামে আর একটা পোস্ট দিয়েছ। তোমার ব্লগ বাড়িতে গিয়ে দেখলাম। আমার চোখ এড়িয়ে গেছে। দুঃখিত।

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

ম্যাড মাক্স বলেছেন: দুঃখিত বলার কিছু নেই ভাই। আমার মত অতি অনিয়মিত লেখকের লেখা চোখ এড়িয়ে যাওয়ায় স্বাভাবিক।

১২| ০৯ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: জ্বী রাজীব ভাই, অসাধারন সুন্দর। অবশ্যই সময় করে একদিন ঘুরে আসবেন।

এই ঈদে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু সুরভি হঠাত অসুস্থ হয়ে পড়েছে।

০৯ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

ম্যাড মাক্স বলেছেন: ভাবির জন্য দোয়া রইল। আল্লাহ্‌ যেন তাকে জলদি সুস্থতা দান করেন।

১৩| ০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:০২

সুমন কর বলেছেন: বর্ণনা আর ছবি মিলিয়ে পোস্ট ভালো হয়েছে।

০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪০

ম্যাড মাক্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১৪| ০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪০

ম্যাড মাক্স বলেছেন: ধন্যবাদ!

১৫| ০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:১৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: পার্বত্য জেলাগুলো কখনো বেড়ানোর সুযোগ হয়নি। ভবিষ্যতে হয়তো কোনদিন বেড়াতে যাব। আপনার ছবি ব্লগটি দেখে অনুপ্রানিত হলাম; বেশ ভাল লেগেছে। চাইলে আমার লন্ডনের ডায়েরি (ছবি ব্লগ-১) একবার ঘুরে আসতে পারেন।

০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫২

ম্যাড মাক্স বলেছেন: একদিন সময় করে অবশ্যই যাবেন। নয়নাভিরাম চারপাশ আপনাকে মুগ্ধ করবে আশাকরি। আপনার পোস্টে ঘুরে এলাম আর মন্তব্য করে এলাম। ভালো থাকবেন ভাই।

১৬| ০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:১৮

পুলক ঢালী বলেছেন: আরে আরে ম্যাডমাক্স ভাই যে !? কি খবর আপনার কেমন আছেন? কোথায় হারিয়ে গিয়েছিলেন? হঠাৎ করেই পোস্টটা চোখে পড়ে গেল তাই ঢুকে পড়লাম। আলুটিলায় এখনও বাশের কেরোসিনের মশালের ব্যবসা চলছে !! বেশী মানুষ এক সাথে ঢুকলে ভিতরটা ধোঁয়ায় অন্ধকার হয়ে যায় নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। পরে ভেবেছিলাম মোবাইলেই তো লাইট ছিল :D । ঝর্নাটা দেখতে বেশ কষ্ট করতে হয় বর্ষার পরে গেলে ভাল তখন বেশ পানি থাকে। আপনার ছবি গুলো দারুন হয়েছে আকাশের রঙ্গের ছবিটাতো মনে হয়েছে ফটোগ্রাফী নয় যেন কোন শিল্পীর রং তুলি দিয়ে ক্যানভাসে আঁকা ছবি। :)
ভাল থাকুন ম্যাক্সিমাম ম্যাড ভাই :D

০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৪

ম্যাড মাক্স বলেছেন: আরে পুলক ভাই যে! আলহামদুলিল্লাহ্‌ আমি ভালো আছি। আমি হারিয়ে যাইনি ভাই, হেনা ভাই, ফাহিম ভাই এমন কি ফয়সাল ভাইয়ের সাথেও আমার যোগাযোগ হয় নিয়মিত বিরতিতে। আমি আপনার মেইল অ্যাড্রেস হারিয়ে ফেলেছি আর মোবাইল নাম্বার না থাকার কারনে আপনার সাথে যোগাযোগ বিছিন্ন হয়ে আছে। এবার আপনার খবর বলুন, কেমন যাচ্ছে শরীর? চোখের সমস্যা কি কমেছে? ভাবি আর বাচ্চারা কেমন আছেন?

আমরা গুহায় ঢোকার সময় মাত্র গুটি কয়েক মানুষ ছিলাম, তাই ধোঁয়ার কষ্ট অনুভব করিনি। জ্বী ভাই আমাদের মত সারা বছর শারীরিক পরিশ্রম না করা মানুষের জন্য রিসাং ঝর্না দেখা বেশ কষ্টকর।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই পাঠ আর মন্তব্যের জন্য। আপনি মানেই অনুপ্রেরনা যে কারো জন্য। ভালো থাকবেন সব সময়।

১৭| ১০ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৭:০৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! খুব ভালো লাগলো। মন ভালো করা ছবি ব্লগ। তবে আমিও সান্দাকফুর পথে ' নামে একটি পোষ্ট দিয়েছি। পদধুলি দেওয়ার অনিরোধ থাকলো।

অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে।

১০ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৮:১৬

ম্যাড মাক্স বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার পোস্ট থেকে ঘুরে এলাম সাথে মন্তব্য ও করে এলাম। ভালো থাকবেন।

১৮| ১০ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৭:১৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই পোষ্টগুলো দেখলেই ঘর ছাড়তে ইচ্ছে করে, অনেক দিন হল ঘর ছাড়ার সুযোগ পাচ্ছি না.........পোষ্টে ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।

১০ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৮:২০

ম্যাড মাক্স বলেছেন: ভাই আপনি আর বাড়ি থাকেন কি? সব সময় এ তো ছুটে বেড়ান দেশের এ মাথা থেকে ও মাথা। সময় পেলে আবারো বেরিয়ে পড়বেন নিশ্চয়। ব্লগে যারা ভ্রমন করতে ভালোবাসে, আপনি তাদের আদর্শ। ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন সব সময়।

১৯| ১০ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাবির জন্য দোয়া রইল। আল্লাহ্‌ যেন তাকে জলদি সুস্থতা দান করেন।

অনেক ধন্যবাদ।

১০ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

ম্যাড মাক্স বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.