নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমিই....... আকাশজুড়ে চাঁদের আলো রূপার জলে আঁকা অন্ধকারের ঠোঁটের কোনায় নীলচে হাসি বাঁকা! তারা-আলোর রথ ছুটানো একটি ডজন ঘোড়া সমস্বরে বল্লো, এ নাও গোলাপ, মাহী ফ্লোরা। ......... মহাবিশ্বের শুভেচ্ছা পেয়েছি এভাবে!
রাজা সমরের ষাট হাজার পুত্র।সফল রাজা একদিন ভাবলেন অশ্বযজ্ঞ করবেন। এ যজ্ঞ হলে দেবতারা বিপদে পড়ে যাবেন। দেবরাজ ইন্দ্র রাতের আঁধারে অশ্ব চুরি করে পাতালের মুনির ঘরে রাখলেন। মুনি কিছু জানলোই না।
এদিকে সকালে উঠে রাজা দেখলেন অশ্ব ই নাই। পুত্রদের সেই অশ্বই খুঁজে আনতে বললেন।
সারা পৃথিবীতে খুঁজে না পেয়ে পুত্ররা পাতাল খুঁড়তে শুরু করে। পাতালে মুনির ঘরে অশ্ব দেখে মুনিকে চোর বলে যাতা অপমান করলো আর মুনিও দিলো অভিশাপ। ষাট হাজার পুত্র মরে পড়ে রইলো। জানা গেলো পুত্ররা অভিশাপ মুক্ত হবে যদি দেবী গঙ্গা স্বর্গ থেকে নেমে এসে পুত্রদের ভেজাতে পাতালে আসতে রাজি হয়।
গঙ্গা দেবী ভীষন অহংকারী। রাজা সমর ত্রিশ হাজার বছর তপস্যা করেও গঙ্গা কে ধরায় আনতে পারলেন না। তাঁর মৃত্যুর পর তার সন্তান তপস্যা করে সেও পারেন আনতে। সন্তানের প্রপৌত্র ভগীরথ তার আবার নিচের অর্ধেক শরীর বিকলাঙ্গ। সে তপস্যা করতে করতে ব্রক্ষ্মাকে খুশি করে ফেলে বর চায় দেবী গঙ্গাকে। ব্রক্ষ্মা উপায় বলে দেয় আগে মহাদেবকে খুশি করতে হবে।
তপস্যায় তাকেও সন্তুষ্ট করে ভগীরথ। এদিকে অহংকারী গঙ্গা বলে আমি নামবো তবে মহাদেবকে ভাসিয়ে দিবো স্রোতে।
মহাদেব মুচকি হাসে আর বলে তবু তুমি নামো। কৈলাসের চূড়ায় বসে থাকে মহাদেব। দেবী গঙ্গা স্বর্গ থেকে নামে আর মহাদেবকে ভাসাতে গেলে নিজেই মহাদেবের মাথার জটায় আটকে যায়। মহাদেব ধীরে ধীরে জটা খুললে সাত ভাগ হয়ে গঙ্গা ধরায় ছড়িয়ে যায়। আর এক ভাগ যায় ভগীরথের পিছু পিছু।
গঙ্গা নিয়ে আরেকটি গল্প বলি।
জাহ্নমুনিকে গঙ্গা বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে প্রত্যাখ্যাত হলে রাগে গঙ্গা সমস্ত মুনিদের ভাসিয়ে নেয়। মুনিও প্রতিশোধ নিতে গঙ্গার সব জল খেয়ে ফেলে। চারদিকে পানি নিয়ে হাহাকার। দেবতারা জাহ্নমুনিকে অনেক কষ্টে তুষ্ট করে গঙ্গাকে মুক্তি দিতে বলে। জাহ্ন তখন গঙ্গাকে বের করেন কানের ভেতর দিয়ে। একারনে গঙ্গাকে জাহ্নের কন্যা বলে অনেকেই।
আর গঙ্গার আরেক নাম তাই জাহ্নবী!
বলে রাখা ভালো যে কৈলাস থেকে স্বর্গ হতে মর্ত্যে গঙ্গা নামলো সে কৈলাস কিন্তু আমাদের এভারেস্ট !
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এইটা একটা সোয়াবের কাজ করেছেন!
২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৩
বিবেকের দংশনে জাস্টিন বিবার এবং সাঁইবাবার গ্যাংনাম আচার বলেছেন:
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপনাকে খুশি করতে পেরে ভাল লাগছে।
৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৪
শাহেদ খান বলেছেন: ভাল। এমন পুরাণ মাঝে মাঝে শেয়ার করা হোক।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: শাহেদ আমি দিন দিন অলস হয়ে যাচ্ছি!
৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গঙ্গার গপ ২টা বেশ ইন্টারেষ্টিং
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আমার ও তাই মনে হইছে।
৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম ভালো লাগা কবি।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপনিই একমাত্র আমার দুঃখ বুঝে একটা ভাললাগা দিলেন।
৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: radKhDv nh UfcnVf crzm dbcW
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: kjhdaHFOIrgjwlkfGNqkjegTIUQEOGLGEK
৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২
আশিক মাসুম বলেছেন: আমার দাদি বাইচা নাই বাইচা থাকতে এমন ২/৪ টা রুপ কথা শুনাইত
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বাঁইচা থাকতে যেগুলা শুনাইছে সেইগুলা দু একটা আমাগোরে শুনান
৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
এটা কোন গ্রন্থের?
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এসব তো পৌরানিক কাহিনী দূর্জয়।
৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
মামুন রশিদ বলেছেন: হুমম, ভালো লাগলো ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: জটিল বড়ই জটিল।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: লেখার পর দেখি বিষয়টা জটিল হয়ে গেছে। আরেকটু সহজ করে লিখলে হত।
১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো। সিরিজ চালাইবেন নাকি?
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: মধুসূদনের বীরাঙ্গনা কাব্য নিয়ে লিখছি। এরকম মজার বিষয় পাঠকের জানার আগ্রহ থাকলে অবশ্যই চালাব। আমার পুরানের এমন কাহিনী পড়তে খুব ভাল লাগে।
আমি বেশিরভাগ সময় দেখেছি গ্রীক মিথের প্রতি অনেকই আকৃষ্ট কিন্তু এই পুরান হিন্দু ধর্মের সাথে যুক্ত হয়ে যাওয়ায় সাহিত্য হিসেবে বিশাল এক গোষ্ঠির কাছে অনাদৃত।
মাথামুথা খারাপ হইছে কি যে কইতেছি।
১২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৭
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: খাইছে গো!!!! এ যে সাক্ষাত কালিদাস।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: জ্বি আপনি কি আমাদের ব্লগীয় স্যার কালিদাসের কতা বলচেন?
১৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: আরেকটু সহজ ভাষায় লিখতেন। পইড়া মজা পাইতাম। ( আমি একটু পড়াশুনা কম পারি )
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আমি সংক্ষেপে লিখতে গিয়ে জটিল করে ফেলেছি।
১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: পুরান জিনিস গাল গল্প ভালো লাগে !
মাঝে মাঝে খারাপ লাগে !
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: গঙ্গা জন্মের কাহিনী বললাম এইটা শুনতে খারাপ লাগলে আর কি করা!
১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পুরনো কাহিনী ভাল লাগল
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: পুরানের কাহিনী। অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২০
মুনসী১৬১২ বলেছেন: ভালো লাগল
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৪
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: +++++++++
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন:
১৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
অনীনদিতা বলেছেন: চমতকার হয়েছে আপু
ভালো লাগা দিলাম
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।
১৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
সায়েম মুন বলেছেন: দাদী নানীরা এরকম গল্প করতেন। ঘুমানোর জন্য খুব ভাল গল্প। :-<
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপনার তো খালি ঘুম!
২০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
সকাল রয় বলেছেন: জানতাম না
জেনে ভালো লাগলো
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আমার ও জানাতে পেরে ভাল লাগছে।
২১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
নেক্সাস বলেছেন: চমৎকার হয়েছে। ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম মাহীপা।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো ।
২২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
অদৃশ্য বলেছেন:
গঙ্গার উৎপত্তি রহশ্য দু'টি পড়ে খুবই মজা পেলাম.... লিখাটি সকালের দিকে পড়েছিলাম...
শুভকামনা...
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: উৎপত্তি রহস্য জেনে খুব ভাল লেগেছে আমারও।
ধন্যবাদ পাঠে।
২৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
এন্ড্রোমিডা বলেছেন: ভালো লাগলো।
আপনি শিবের কাহিনি বলতে পারেন??
আমি জানতে interested......
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: শিবের কি কাহিনী শুনতে চান? পরিচয়?
হিন্দু পুরান মতে ভগবতীর গলিত পদ্ম পাতা থেকে তিন জনের জন্ম। ব্রক্ষ্মা বিষ্ণু এবং শিব। ব্রক্ষ্মা সৃষ্টিকর্তা, বিষ্ণু রক্ষা কর্তা এবং শিব ধ্বংশ কর্তা। খেয়াল করে দেখবেন শিবের প্রচন্ড রাগ! প্রলয় দিয়ে বিশ্বসংসার হরন করতে পারেন এজন্য তাকে 'হর' বলা হয়।
শিবের ই নামান্তর 'মহাকাল'।
যেহেতু তার দৃষ্টি বিরূপ, তাই তাকে 'বিরুপাক্ষ' বলা হয়।
শিবের তিন নয়ন বলে আরেক নাম 'ত্রিলোচন'।
মৃত্যুকে জয় করেছেন তিনি তাই তাকে মৃত্যুঞ্জয় বলা হয়।
কামদেব মদন কে একবার ভীষন রেগে ভস্ম করে দেন। তাই তাকে বলা হয় স্মরহর।
মস্তকে জটাজুট রয়েছে তাই 'কপর্দী' বলা হয়।
উনার হাতে ত্রিশূল থাকে। ডমরু থাকে। প্রিয় বাদ্য ডমরু। কৈলাস পর্বত প্রিয় ধাম। মানে কৈলাসে ই থাকেন।
আগে দেবতারাও ছিল মানুষের মতই মরনশীল। ধ্যান করে জানা গেল সমুদ্রেরন নিচে অমরত্ব রস আছে। তা পান করলে দেবতারা অমর হবে। কিন্তু রাক্ষস বা অসুর যাদের বলা হয় তারা দেবতাদের চেয়েও বেশি শক্তিসম্পন্ন। তাই সমুদ্রমন্থনের জন্য অসুর দের প্রয়োজন ছিল। অমরত্বের ভাগ দেবার ওয়াদা করে অসুরদের কাজে লাগান দেবতারা। কিন্তু সমুদ্র মন্থন করার সময় প্রচন্ড বিষ উৎপন্ন হয় এক পর্যায়ে। তখন শিব এই বিষ পান করে পৃথিবীকে বিষের হাত থেকে রক্ষা করলেন। বিষ পান করে তার গলা নীল বর্ন ধারন করেছিল। শিব কে নীলকন্ঠ বলা হয় একারনে।
শিবের অপর নাম মহাদেব। জগৎমাতা পার্বতী শিবের স্ত্রী। পার্বতী ভগবতীর অংশ। তাই পার্বতীর কখনো ধ্বংশ নেই। শিবের সন্তান রা হচ্ছে কার্তিক,গনেশ,লক্ষী, স্বরস্বতী।
বেদে মহাদেব বা শিবের কোন উল্লেখ নেই। কিন্তু 'রুদ্র' নাম নানা স্থানে উল্লেখ আছে। বেদের এই 'রুদ্র'ই পরবর্তীকালে শিব বা মহাদেবে পরিনত হয়ে ত্রিমূর্তি (অর্থাৎ ব্রক্ষ্মা, বিষ্ণু ,শিব ) তে পরিনত হয়েছেন।
শিবের তৃতীয় নেত্র উদ্ভবের আর একটি কারন উল্লিখিত আছে। পার্বতী একবার ঠাট্টাচ্ছলে দুই হাত দিয়ে দুই চোখ ঢেকে রাখেন। এতে সমস্ত জগৎ অন্ধকার হয়ে যায়। মানুষের বিনষ্ট হবার উপক্রম হয়। তখন পৃথিবীর লোকদের রক্ষা করার জন্য তিনি ললাটে তৃতীয় নেত্র উদ্ভব করেন। এই নেত্রের তীব্র জ্যোতিতে আবার হিমালয় দগ্ধ হতে শুরু করে।
পরে পার্বতীর প্রীতির জন্য তিনি হিমালয় কে পূর্বের মত সুন্দর রমনীয় করেন।
আরেকটি গঙ্গা সৃষ্টির কাহিনী পাচ্ছি। সেটা বলি।
নারদ যে কিনা হাতে খঞ্জনি নিয়ে একটু পর পর নারায়ন নারায়ন বলেন। তো তার গর্ব খর্ব করতে রাগরাগিণীগন (এই রাগরাগিনীই সঙ্গিতের অন্যতম উৎস) বিকলাঙ্গ হয়ে পড়ে থাকে।
নারদ তখন কারন জানতে চাইলে তারা বলে নারদের সুরহীন সঙ্গীত চর্চার জন্যই তাদের এই দূর্দশা। মহাদেব সুললিত কন্ঠে গান করলে তারা আবার আগের রূপ পাবে।
নারদ বহু স্তুতি করে মহাদেব কে গান করতে সম্মত করেন। কিন্তু গান শোনার উপযুক্ত শ্রোতা না পেলে তিনি গান করবেন না। শেষে ব্রক্ষ্মা ও বিষ্ণু শ্রোতা হন। গান শুনে বিষ্ণু বিগলিত হয়ে পড়ে। ব্রক্ষ্মা তাকে কমন্ডলুর (ব্রক্ষ্মার হাতে থাকে কমন্ডলু) মধ্যে রক্ষা করে।
বিষ্ণুর এই বিগলিত অংশই গঙ্গা।
পরে পিতৃপুরুষের উদ্ধারের জন্য ভগীরথ গঙ্গাকে মর্ত্যে আনয়ন করবার সময়গঙ্গার পতনবেগ পৃথিবী সহ্য করতে পারবেনা জেনে শিবকে স্তুতি করে গঙ্গাকে ধারন করবার জন্য সম্মত করানো হয়।
পরের টুকু অবশ্য ই পোষ্টেই বলেছি।
শিব বিষয়ে আশা করি জানার আগ্রহ আপনার আরো বাড়বে। পড়বেন ভাল লাগবে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: এই লেখা ফেসবুকে আগে পড়ছি
তবে আমারও পুরানের কাহিনী পড়তে ভাল লাগে। চলুক
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩০
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আবার পড়লে ক্ষতি কি?
২৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
নক্ষত্রচারী বলেছেন: ভালোই তো !
পৌরণিক কাহিনীর একটা সিরিজ বের করে ফেলেন ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৭
লোনলিফাইটার বলেছেন: পুত্তম +++