নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সে এক আশ্চর্য জলপ্রপাত...

সাপের শরীর হয়ে আঁধারের গাছ/ কুয়াশার বন্যায় ডুবো দেবী মাছ!

মাহী ফ্লোরা

আমি আমিই....... আকাশজুড়ে চাঁদের আলো রূপার জলে আঁকা অন্ধকারের ঠোঁটের কোনায় নীলচে হাসি বাঁকা! তারা-আলোর রথ ছুটানো একটি ডজন ঘোড়া সমস্বরে বল্লো, এ নাও গোলাপ, মাহী ফ্লোরা। ......... মহাবিশ্বের শুভেচ্ছা পেয়েছি এভাবে!

মাহী ফ্লোরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

তীর্থ দর্শনের পর ....

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

দেখিতে গিয়াছি পর্বতমালা দেখিতে গিয়াছি সিন্ধু ব্যাপারটা ঠিক এরকমই। এত বছরের জীবনে দেশে বিদেশে বহু জায়গায় গিয়েছি। অথচ বাড়ীর কাছে আরশী নগর সেখানেই যাওয়া হয়নি। এবার যখন তাই আমার কাছে তীর্থের মত যে রবী ঠাকুরের বাড়ি তা দেখার সুযোগ এলো তা হাতছাড়া না করেই রওনা হলাম। সময়টা ২৮ জানুয়ারী। তীব্র শৈত্য প্রবাহের কারনে এই সফর সফল হবে কিনা তা নিয়ে বেশ কয়েকবার দ্বন্দ্বে পড়েছিলাম আমরা! এমন কি আমাদের বাঙলার বিভাগীয় প্রধান শ্রদ্ধেয় আল ফারুক স্যার একবার যেতে পরবেন না বলে ডেট পেছানোও হয়েছিল। পরে নির্ধারিত তারিখেই যাওয়া হল।



মরার উপর খাড়ার ঘা! ভোর সাতটায় বাস ছাড়বে। সাতটাতেই কলেজ গেটে উপস্থিত হলাম। গিয়ে দেখি সবচে যে জিনিসটার প্রয়োজন আজকে তাই আনতে ভুলে গেছি। হ্যা আমার পরিচয় পত্রের কথা বলছি! কি আর করা ছুট ছুট! দ্রুত বাসায় গিয়ে আবার নিয়ে এলাম। এসে দেখি বাসে সামনের দিকে কোন জায়গা নেই। একেবারে পেছনের সিট এর এক কোনায় জায়গা হল। কি ঝাঁকুনিরে বাবা। পুরা থানকুনি ছেঁচা হয়ে গেলাম অর্ধ পথ যেতে না যেতেই।/:)

সাতটা তিরিশে যাত্রা শুরু হল। অবশ্য সারা পথ রাসেলের গম্ভীরার রিহার্সাল শুনতে শুনতে গেলাম। রাসেল নানা হবে।যদিও শেষ পর্যন্ত সময়ের অভাবে এই গম্ভীরা উপস্থাপন সম্ভব হয়নি। রাস্তায় কলা গাছ দেখিয়ে রাসেল তার নাতীকে বললো নাতী দেখ্যাছো এগলা সব হারঘে ডেসটিনির গাছ। নাতী বললো এ্যাগলা ধইঞ্চা গাছ নাকি জি নানা?;)



মধ্যবিরতির মত আমরা দশ মিনিটের ব্রেক পেলাম হার্ডিং ব্রিজ এর কাছে এসে। সুড়ুৎ করে বের হয়ে এসে বাস চেঞ্জ করে ফেললাম। B-)

ছবি দেখুন হার্ডিং ব্রিজের...















পাশেই লালন শাহ সেতু। সেতুর উপর দিয়ে চলে এলাম কুষ্টিয়া। লালন শাহ সেতুটির দৈর্ঘ্য ১.৮ কিমি এবং প্রস্থ ১৮.১০ মিটার।সেতুটি নির্মান শুরু হয় ২০০৩ সালে। চীনের প্রতিষ্ঠান মেজর ব্রীজ ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যুরো এর নির্মান কাজ করেন। সেতুটির মোট লেন সংখ্যা চার। মোট স্প্যনের সংখ্যা ১৭টি। সেতুটি সম্পূর্ন যান চলাচলের জন্য উম্নুক্ত করে দেয়া হয় ১৮ মে ২০০৪ সালে। সেতুটি তৈরীর ফলে কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ঝিনাইদহ জেলার লোকেদের যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজতর হয়েছে। (সূত্র: উইকিপিডিয়া)



তারপর একবার ভুল পথে গিয়ে শেষ পর্যন্ত সাড়ে চার ঘন্টা পর পৌঁছাতে পারলাম রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়িতে।















এখানে দেখার মত দর্শনীয় স্থানগুলোর একটি তালিকা দেখুন-





কুঠিবাড়ির ডানপাশে একটা বড় দিঘি। ওখানে এই নৌকোটা দেখলাম





পাশেই নাগরদোলা।





চারপাশ ঘুরে এসে প্রবেশ করলাম কুঠিবাড়ির ভেতরে।ঠাকুর পরিবার ৩০ বিঘা জমির ওপর এ কুঠিবাড়িটি প্রতিষ্ঠা করে। তিনতলা এ কুঠিবাড়ির স্থাপত্যশৈলী অনেকটা প্যাগোডার মতো। দুই বিঘা জমির ওপর চোখজুড়ানো ও মনকাড়া অপরূপ দক্ষিণমুখী এ বাড়ির চারপাশে রয়েছে পদ্মার ঢেউ খেলানো বাউন্ডারি প্রাচীর। পিতামহ প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর ১৮৩০ সালে বাংলাদেশের বৃহত্তর রাজশাহী জেলার পতিসর ও পাবনার শাহজাদপুর নামক স্থানের জমিদারির মালিকানা পান। এসব জমিদারির কেন্দ্রস্থল ছিল শিলাইদহ। জমিদারি কাজ তদারকি করার উদ্দেশ্যেই কবির ভ্রাতা দ্বিজেন্দ্রনাথ, জ্যোতিরিন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথসহ অন্যরা কুষ্টিয়ার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও মনোমুগ্ধকর রূপ দর্শনে আগমন করেছেন শিলাইদহে।











‘যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে’ অথবা ‘সীমার মাঝে অসীম তুমি বাজাও আপন সুর’ কিংবা ‘কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি’—কবি রবীন্দ্রনাথের এমন অসংখ্য গান ও কবিতা রচিত হয়েছে শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে।







বর্তমানে শিলাইদহ কুঠিবাড়ি বলতেই বরীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মুখচ্ছবি ভেসে উঠবে যে কারও চোখের সামনে। শিলাইদহ কুঠিবাড়ি নামকরণের নেপথ্যের ইতিহাস কম-বেশি সবারই জানা। শিলাইদহ গ্রামটি ছিল বিরাহিমপুর পরগণার অন্তর্ভুক্ত। সম্রাট জাহাঙ্গীরের সময় নদীয়া রাজ্যের (বর্তমান কুষ্টিয়া) অন্তর্ভুক্ত হয় এটি। মুর্শিদকুলি খান বিরাহিমপুর পরগণা নাটোর রাজরঘু নন্দকে ইজারা দেন। ১৮০০ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতামহ দ্বারকানাথ ঠাকুর বিরাহিমপুর মৌজা নিলামে কেনেন। তিনি শৈলী নামের একজন নীলকরের কাছ থেকে এ কুঠি কিনে সেখানে বাসস্থান গড়ে তোলেন। কিন্তু কুঠিবাড়ি শিলাদেবীর মন্দিরসহ শিলাইদহ গ্রামটি প্রমত্তা পদ্মার সর্বগ্রাসী থাবা গ্রাস করে নেয়। সে সময় শাহ মুখদুম মৌলুক খোরশেদের নামানুসারে খোরশেদপুর মৌজাতে ১৮৬২ সালে আবার নতুন কুঠিবাড়ি, ডাকঘর ইত্যাদি প্রতিষ্ঠা করা হয়। কিন্তু স্থানটির নাম খোরশেদপুর না হয়ে শিলাইদহই থেকে যায়।







কুঠিবাড়ির ভেতরে তৃতীয় তলায় এই নৌকোটা রাখা।





এই ছবিটি কুঠিবাড়ির পেছনের দিকে তোলা। লোহার দৃষ্টিনন্দন প্যাঁচানো সিঁড়ি।





এখানে তিনি রচনা করেন মানসী, সোনারতরী, চিত্রা, বলাকা, ক্ষণিকা, নৈবদ্য প্রভৃতি। তার অনবদ্য সৃষ্টি গল্পগুচ্ছের অধিকাংশ গল্প রচিত হয়েছিল এখানেই, গীতাঞ্জলির অধিকাংশ গান সৃষ্টি হয় এই শিলাইদহে।



উপর থেকে সামনের অংশ।





আরেকটি ছবি দেখুন। আমাদের ভ্রমনের বেশির ভাগ কমিটির দ্বায়িত্ব প্রাপ্ত সবুর মিয়া ভ্রমনে গিয়া কোন কাজ করেনাই। দেখেন প্রমান দেখেন। কোনার দিকে খেয়াল কইরা দেখেন। কার যেন মনোযোগ দিয়া ছবি তোলে।;)





বের হয়ে আসলাম কুঠিবাড়ি থেকে । পেটে ততক্ষনে হরিন খরগোশ ছুঁচো সব ভীষন বেগে দৌড়াদৌড়ি করছে। না মানে ইয়ে পেটে আগুন জ্বলছে!;)







কুঠিবাড়ি যাবার আগে দেখে গিয়েছিলাম রান্না চলছে!





খাবারের অপেক্ষায় শেষে একতারা তুলে নিলো কেউ কেউ। বিরস বদনে সদ্য কেনা একতারা বাজাচ্ছে আর কি! /:)





অবশেষে খাওয়া দাওয়া লটারি সবই হল। একটা পাঁচ টাকা দামের পেন পাইলাম লটারিতে। এমন কপাল খারাপ। সব লাস্ট পুরস্কার ছিল এটা। /:)



তারপর লালনের মাজারের পথে যাত্রা। পথে মীর মোশাররফ হোসেনের জমিদারবাড়ি যাবার কথা ছিল । সময় স্বল্পতার জন্য যাওয়া হলনা। :(







লালন কত্ত সুন্দর করে বলেছে গাঁজায় দম না নিতে। তারপরও আমার খালি আফসোস লাগছিলো গাঁজায় দম নিতে না পারার।;)







মোটামুটি ১৭ শতকের দ্বিতীয় ভাগ থেকে বাউল মতের উন্মেষ হলেও এই মত কে জনপ্রিয় করে তোলেন লালন শাহ।লালনের জীবন সম্পর্কে বিশদ বিবরণ পাওয়া যায় না। তার সবচেয়ে অবিকৃত তথ্যসুত্র তার নিজের রচিত অসংখ্য গান। কিন্তু লালনের কোন গানে তার জীবন সম্পর্কে কোন তথ্য তিনি রেখে যাননি, তবে কয়েকটি গানে তিনি নিজেকে "লালন ফকির" হিসাবে আখ্যায়িত করেছেন। তাঁর মৃত্যুর পনেরো দিন পর কুষ্টিয়া থেকে প্রকাশিত হিতকরী পত্রিকার সম্পাদকীয় নিবন্ধে বলা হয়, “ইহার জীবনী লিখিবার কোন উপকরণ পাওয়া কঠিন। নিজে কিছু বলিতেন না। শিষ্যরা তাহার নিষেধক্রমে বা অজ্ঞতাবশত: কিছুই বলিতে পারে না।"তথাপি কোন নির্ভরযোগ্য সূত্র ব্যতিরেকেই একটি সূত্রে তাকে হিন্দু কায়স্থ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে যদিও লালন হিন্দু না মুসলমান এই কৌতূহল ও প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছে তাকে জীবদ্দশায়। (তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া)



কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়ায় লালনের মাজারসংলগ্ন কালী নদীর পাড়ে এই ম্যুরালটি নির্মাণ করা হয়েছে ।





মাজারের বাইরে বিভিন্ন ফকির ফকিরানীর কবর রয়েছে।













লালন শাহের মৃত্যু নিয়ে সুন্দর ঘটনা আছে।১৮৯০ সালের ১৭ই অক্টোবর লালন ১১৬ বছর বয়সে কুষ্টিয়ার ছেউড়িয়াতে নিজ আখড়ায় মৃত্যুবরণ করেন।মৃত্যুরদিন রাত ৫টা পর্যন্ত তিনি গানবাজনা করেন এবং এক সময় তার শিষ্যদের কে বলেনঃ “আমি চলিলাম’’ এবং এর কিছু সময় পরই তার মৃত্যু হয়।তার নির্দেশ বা ইচ্ছা না থাকায় তার মৃত্যুর পর হিন্দু বা মুসলমান কোন ধরনের ধর্মীয় রীতিই নীতিই পালন করা হয় নি।তারই উপদেশ অনুসারে তার আখড়ার মধ্যে একটি ঘরের ভিতর তার সমাধি করা হয়।আজও সারা দেশ থেকে বাউলেরা অক্টোবর মাসে ছেউড়িয়ায় মিলিত হয়ে লালনের প্রতি তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন করে। তাঁর মৃত্যুর ১২ দিন পর তৎকালীন পাক্ষিক পত্রিকা মীর মশাররফ হোসেন সম্পাদিত হিতকরীতে প্রকাশিত একটি রচনায় সর্বপ্রথম তাঁকে "মহাত্মা" হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। রচনার লেখকের নাম রাইচরণ।

(তথ্যসূত্র; উইকিপিডিয়া)







লালনের জীবদ্দশায় তার একমাত্র স্কেচটি তৈরী করেন জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর। লালনের মৃত্যুর বছরখানেক আগে ৫ মে ১৮৮৯ সালে পদ্মায় তাঁর বোটে বসিয়ে তিনি এই পেন্সিল স্কেচটি করেন- যা ভারতীয় জাদুঘরের সংরক্ষিত আছে। যদিও অনেকের দাবী এই স্কেচটিতে লালনের আসল চেহারা ফুটে ওঠেনি।এটি সেই ছবি--







'আট কুঠুরী নয় দরজা আঁটা

মধ্যে মধ্যে ঝরকা কাঁটা।

তার উপরে সদর কোঠা

আয়না মহল তায়।।'



বের হয়ে এলাম মাজার থেকে।



তারপর কমলার সাথে বিস্কুট খেতে খেতে ফিরতে শুরু করলাম নিজের শহরের দিকে। সারাপথ বিভিন্ন বাংলা গান ঢোল আর খন্জনী বাড়িয়ে শুনিয়েছে আমাদের গুনধর বন্ধু শিল্পীরা।

দর্শকের রিকোয়েস্টে ও টুনির মা তোমার টুনি কথা শোনেনা ,বন্ধু যখন বউ লইয়া, সাদা দিলে দাগা দিলা ক্যানে, বন্ধু আমার বিয়া হইব কবে এই টাইপ গান ও ছিল।:|



পরিশেষে দীর্ঘ পোষ্ট পড়ার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ।





ভবিষ্যতেও এরকম পোষ্ট পড়বেন আশা করি!:P



মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

লোনলিফাইটার বলেছেন: ওয়াও নাইস পোস্ট +++

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আসলেই ওয়াও নাইস ভ্রমন ছিল! :)

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভালো লাগল ভ্রমণ ও তার সাথে ভ্রমণের সচিত্র বর্ণনা।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ কুনোব্যাঙ।

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: সাইজির দরবারেও গিয়েছিলেন?! জয় গুরু!!!

আসলেই তো, আমার কত কাছে, ছেউরিয়া যাওয়া হয় প্রায়, কিন্তু রবিকবির কুঠিবাড়ী যাওয়া হয়নি!

আপনার পোস্ট অনেক সুন্দর হইসে, প্রিয়তে নিক্ষেপ করলাম।



লালন কত্ত সুন্দর করে বলেছে গাঁজায় দম না নিতে। তারপরও আমার খালি আফসোস লাগছিলো গাঁজায় দম নিতে না পারার।;) কুষ্টিয়া গিয়ে গ্রেট মিস!!! :P :P

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: পুরাই গ্রেট মিস! এই কথা আবার জনে জনে বইলা বেড়াইয়েন না! ;)

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

শূন্য পথিক বলেছেন: দারুন।।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সোমহেপি বলেছেন: ছবিগুলো পড়লাম। :|

আমার যেতে খুব ইচ্ছা আছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হা হা । লেখা বেশি হয়ে গেছে তাইনা? :)

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আন্নোন-রাকিব বলেছেন: ছবি গুলো অনেক সুন্দর

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

সায়েম মুন বলেছেন: খামোশ! আমার আগে আপনি ঘুরে আসলেন। আমার পোস্ট দেয়া বন্ধ করে দিলেন। কি আর করা। একটা আগাম দিক নির্দেশনা পাওয়া গেলে। যাচ্ছি খুব শীঘ্রই। দোয়া কইরেন। #:-S

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩০

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: পোষ্ট প্রিন্ট কইরা দেয়ালে বান্ধায়া রাখেন। দেখতে যাওনের কি দরকার? :-P :-0

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ওহ,,,,,,,,,,,দারুন একটি পোস্ট পড়লাম,,,,,,,,,,

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। :)

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৩

রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর লাগলো।

কেমন আছেন জ্বি?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আমি ভাল আছি ভাইয়া। তুমি? :)

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: একটা পাঁচ টাকা দামের পেন পাইলাম লটারিতে। এমন কপাল খারাপ। সব লাস্ট পুরস্কার ছিল এটা। /:) .................. =p~ =p~ =p~ =p~ .... আসেন আপু চিমটা চিমটি করি, এই জীবনে আমার লটারি ভাগ্যই আর হইল না...!! :(( :(( আফসুস ...।!!



অনেক মজা পেলাম পড়তে গিয়ে :D ...মন ও খারাপ হল, অনেক দিন কোথাও ঘুরতে , বেড়াতে যাই না!!! :(

++ :)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: চিমটি চিমটি! :(

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪০

স্বপনবাজ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো ভ্রমণ গাথা !

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো।

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪১

শহিদুল ইসলাম বলেছেন: বাহ ! ভালোই ঘুরেছেন !

আশা রাখি যাবো

কোন একদিন

আপনিও আবার চলে আসবেন

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হু ভালই ঘুরেছি!

নিশ্চয় যাবেন!

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

মামুন রশিদ বলেছেন: রবি-লালন দর্শন ভাল্লাগছে ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৫

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
আহ! কী আফসোস!

আমার ঘুরনের মন চাইলেও পারি না!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: কেন পারেন না? :)

১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২১

আরজু পনি বলেছেন:

মাহির কাছ থেকে দীর্ঘ পোস্ট, অসাধারণ! বর্ণনা সহ খুব দারুন!

তবে লালন উৎসব বলতে তো খাজার উৎসবই বোঝায় অনেকে....ছবিটা তো ভিন্ন কথা বলছে!!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হা হা আপু। সত্যিই বড় পোষ্ট লেখার ধৈর্য্য থাকেনা।

:)

১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৬

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট! প্রিয়তে!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

অনীনদিতা বলেছেন: খুবই সুন্দর পোষ্ট:)
প্রিয়তে নিলাম কিন্তু:)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। :)

১৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: অতি চমৎকার পোস্ট। খুলনায় এত বছর থেকেও ঐ জায়গাগুলায় যাওয়া হয়নাই, কবে যে যামু!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: একবার সময় করে দেখে যান। ভাল লাগবে। :)

২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

কোবিদ বলেছেন: হ্যালে মাহী
কেমন আছেন?
ভালো লাগলে বহুদদিন
পরে দেখে তোমায়।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হ্যালো কোবিদ!

আমি ভাল আছি। আপনি ভাল আছেন?

আপনি বহুদিন পর দেখলেন? আমিতো বহুদিন আগেও আপনাকে কখনো দেখেছি বলে মনে পড়ছেনা। কি জানি!
বুড়ো হয়ে যাচ্ছিতো। ইদানীং বেশি কিছু মনে রাখতে পারিনা! /:)

২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আপনার সাথে আমাদেরও ফাও ভ্রমন হয়ে গেলো।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হুম! তাইলে আমারে ধন্যবাদ দিয়ে যান।

২২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৯

জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: একাদশ ভালো লাগা সহ পোস্ট প্রিয়তে !:#P !:#P !:#P

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বুঝতে পারছি আপনি খুব ই ভাল মানুষ। :)

২৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৮

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ধন্যবাদ দিয়ে গেলাম। :) :) ;) ;)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১২

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: :#> :#>

২৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি তে যেতে হবে...

লালনেরটায় গেসিলাম কম বয়সে, লালনের কথা-গান বুঝি নাই কিছু... লাভের মধ্যে জীবনে প্রথমবারের মত গাঁজা খেয়ে আসছিলাম। এখন বুঝি, যথেষ্ট ম্যাচুরিটি না আসলে এইসবে যাওয়া মানে রবীন্দ্র লালনের অপমান।

পোস্টে প্লাস, বেশ ঘুরাঘুরি করেছেন আসলেই।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৭

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ঘোরাঘুরি করে খুব আনন্দ পেয়েছি ফ্রাস্ট্রেটেড!

২৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৬

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: +++

মাইন্ড করলাম :( /:) :| B:-/ X((

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ভ্রমন পোষ্ট দেইখা?;)

২৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
আপনার ভ্রমন কাহিনীর সুন্দর বর্ণনা
আমাকে করল মুগ্ধ ও আনমনা!!
আপনার লেখা পড়ে বুঝাই যাচ্ছে
আপনি খুব ভ্রমন-পিয়াসী।
সত্যি বলছি আমিও ভ্রমন করতে
খুব ই ভালোবাসি।

খুব ভালো লাগল আপু।+++++


ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো। :)

২৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৬

নীরব 009 বলেছেন: ভাললাগা রেখে গেলাম। :)


নতুন বই বের হচ্ছে দেখলাম। তা এবার কি অটোগ্রাফ ফটোগ্রাফ কিছু পাব? না কি গতবারের মতো বই কিনেই মেলা ত্যাগ করব? ;)


অভিনন্দন রইলো। :)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৫

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বই কিনে সোজা রাজশাহী চলে আসবেন। একেবারে অটোগ্রাফ ফটোগ্রাফ সব হাতে হাতে নিয়ে রওনা হবেন! ;)

২৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

সোমহেপি বলেছেন: নতুন বইয়ের শুভেচ্ছা আপাদমস্তক কবি কে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপাদমস্তক কবি! :-*

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫১

চারকল বলেছেন: অনেকগুলো স্মুতি মনে পড়ল। দু’বছর আগে ডিপার্টমেন্ট থেকে পিকনিকে গিয়ে ছিলাম। প্রায় ৭০/৭৫ জন অনেক মজা করে গিয়েছিলাম। সময়ের স্বল্পতার কারনে খুব ভাল করে দেখতে পারিনি। :( রংপুর থেকে ছয় ঘন্টার পথ। যেতে আসতেই বারো ঘন্টা কাবার। আসার সময় সবাই নেতিয়ে পড়েছিলাম। কুঠি বাড়ির ভেতরের ছবি তোলেন নি? ভেতরে ছবি তোলা নিষিদ্ধ অবশ্য। দাবড়ানি খেতে খেতে খাট, মুর্তি সহ বেশ কিছু ছবি তুলেছিলাম। আমি ক্যামেরা হাতে দৌড়াই পেছনে কেয়ারটেকার দৌড়ায়। :D লালন শাহ এর মাজারে অদ্ভুত সুন্দর কিছু গান প্রথম বারের মত লাইভ শুনেছিলাম। বেশ কিছু ভিডিওও করেছিলাম কিভাবে যেন হারায় গেছে। ওখানকার দোকানগুলোয় সুন্দর সুন্দর শো-পিস পাওয়া যায়। তবে লাভ কি? যা গলা-কাটা দাম! দেখেই চলে এসেছি......:(

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: কুঠি বাড়ির ভেতরে এসিসটেন্ট বন্ধু নিয়া ঘুরছি। সে ধইরা আছে ব্যাগ ,ক্যামের ব্যাগ। আর আমি তুলি ছবি। কেয়ারটেকার কয় আপনাগো এমনিই মেলা ছাড় দিসি আপনারা তাও কথা শোনেন না। কই ভাইরে এইটুক দয়া কর। আমগো এসইনমেন্টে লাগব। :(

৩০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৪

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
তুমি তো এক টিকিটে দুই জায়গায় ঘুরিয়ে আনলে।

খুব সুন্দর।
আমার এক বন্ধু দেশে গেছে। গত সপ্তাহে এই দুই জায়গায় ঘুরে এসেছে।
দাউদকান্দি ঘাট থেকে আমাকে ফোন করে কত গল্প করলো।

জানিনা দেশে গেলে যাওয়া হবে কি না!
তোমার ছবি আর কথায় একসাথে ঘুরলাম ফ্লোরা।

ভালো থেকো।
শুভেচ্ছা।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৫

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

শুভেচ্ছা রইলো। :)

৩১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

সোহাগ সকাল বলেছেন: ছবিগুলো সেইরাম! :)

যাইবার মুঞ্চায়! :(

৩২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

শের শায়রী বলেছেন: আপনাকে আমার বলা হয়নি আপনি আমার খুব পছন্দের একজন ব্লগার। ছোট্ট একটা উপকার চাই একটু কষ্ট করে এই দুটো লেখা পড়ে আমাকে কি জানাবেন আমার গল্প লেখা উচিত কিনা? মানে কিছু কি হচ্ছে? যদি ভাল না হয় তাহলে আর লিখব না। আপনার মন্তব্য আমার কাছে মূল্যবান ভাল থাকুন।
Click This Link
Click This Link

৩৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

অদৃশ্য বলেছেন:




প্রতিশোধ নিতে ওরা যাত্রা শুরু করেছে, আবার শুরুর



শুভকামনা...

৩৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৯

যাযাবর৮১ বলেছেন:





গণদাবি একটাই

আবার জেগেছে তারুণ্যের প্রজন্ম
দ্বিধা ভেদ ভুলে জাগরণের জন্ম,
কবে কে দেখেছে এই বাংলার বাঘ
শাবাশ জনতা ঐ জেগেছে শাহবাগ।

আলোকিত প্রাণ প্রজন্ম চত্বরে
বিকশিত গান খুঁজছে সত্তারে,
আর নয় ভুল, মুক্তির স্লোগান
ধূম্র ধূসরে ফাগুনের জয়গান।

ঘৃণায় আক্রোশে জানায় যে ধিক্কারে
গণদাবি আজ প্রদৃপ্ত হুঙ্কারে,
জেগেছে জনতা, বিচার এবার চাই
ফাঁসি, ফাঁসি, ফাঁসি, গণদাবি একটাই।

৩৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

যাযাবর৮১ বলেছেন:





কলঙ্ক মুক্তি চাই (গীতি কবিতা)

বসন্ত আজ যে আবার এসেছে
আগুন ঝরা উত্তাল বানে
ধূসর জীবনের পাতায় পাতায়
রক্ত রাগে দ্রোহের গানে।

জাগরণ জেগেছে নব প্রজন্ম
প্রদৃপ্ত প্রজন্ম চত্বর
আবার জনতা খুঁজে পেয়েছে পথ
চাইছি আবার একাত্তর।

হৃদয়ে বসন্ত জ্বলছে আগুন
গণদাবি আজকে একটাই
জাগে বাংলাদেশ দৃপ্ত স্লোগানে
কলঙ্ক মুক্তি চাই।

৩৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: অসাধারন পোস্ট।আপনার কল্যাণে একসাথে দুই জায়গাতে ভ্রমণ করতে পারলাম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.