নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমিই....... আকাশজুড়ে চাঁদের আলো রূপার জলে আঁকা অন্ধকারের ঠোঁটের কোনায় নীলচে হাসি বাঁকা! তারা-আলোর রথ ছুটানো একটি ডজন ঘোড়া সমস্বরে বল্লো, এ নাও গোলাপ, মাহী ফ্লোরা। ......... মহাবিশ্বের শুভেচ্ছা পেয়েছি এভাবে!
১।
আমরা মরে যাচ্ছি মরে যাচ্ছি সুন্দর! আকাশ মেঘ করে মরে যাচ্ছে, ঘরের ভেতর পরের হৃদয় মরে যাচ্ছে মরে যাচ্ছে। আমরা আমাদের হয়ে মরে যাচ্ছি।
কতগুলো ফুল পায়ের তলায় ঝরে ঝরে যাচ্ছে। কে জানতো এ ফুলেদের মাটির ঘর ই ভাল। সে এক অতীত আমাদের ছিলো মাটির দোতলা, পর করে দিলো ইঁট কাঠ আর আয়ুমতি গাছপালা।
নিঃশ্বাস নিয়ে নিতে নিতে টের পাই কোথায় একটু কম পড়ে যায় খানিক। কোনো এক জুঁই গোলাপ অথবা বেলি, কাঠের দরজা পেরিয়ে গেলেই গন্ধে গন্ধে বাঁচি। এ বাঁচাটাকে সম্পদ করে তাই টের পাই আমাদের। সুন্দর কত কত কিছু করে, রোজ রোজ মরে যাই।
ঘুরে এসে স্মৃতি খোঁজ ছেলেবেলা
ঘর বাড়ি আর বাড়ি মাঠ খেলা
হাত দিয়ে খুঁজি মার্বেল বল লুডুর গুটিটা পাচ্ছি।
এই এতদিনে ওসব কিছুকে ভালবেসে বেসে মরে যাচ্ছি। মরে যাচ্ছি সুন্দর আমরা খুব করে মরে যাচ্ছি!
২.
ও সকল বৃষ্টি আমাদের জানালার পাশে জুঁই হয়ে ফুটেছিলো একদিন। আমি ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে বৃষ্টি ভেজার গন্ধ পেতাম। আর এতটুকু রোদ তখন মন খারাপ করে এক পাশে সরে যেত। কেউ জানেনা রোদ্দুর ও তো তোমাকে পায়নি। পায়নি তোমার আঙ্গুল আদর। কি করে তার মন ভাল থাকে!
৩.
আমাকে সে চিঠি লিখে দিও সমুদ্র রঙে। ভাল থাকো ভালো থাকো। প্রার্থনায় আমাদের নিয়তি মন্দিরে কাজ করা মুখ।সাদা কবুতর উড়ে যায়। আমি শান্তিকে দেখি চিঠির অক্ষর হতে। ভাল থাকি ভাল থাকি।
৪.
জেগে থাকা একটা চোখ গেলো পাখির নাম! আমাকে ডেকেছে শুভ রাত ভেবে। বুকের ভেতর এক বলশালী বরুন ঢেউ হয়ে এলো। তুমি কি প্রতিদিন এমনই অন্ধকার?
৫.
দুয়ার ভেঙ্গে যায়! শাষন কর যাপিত প্রণয়টাকে।
খড়কুটোতে যাচ্ছে ভেসে জীবন!
তোমার শহরে মৃত্যুর মত ঘুমাচ্ছে
হু হু হাওয়া...
শাষণ কর প্রলয় অলংকার!
শাষিত হই আরেকবার!
৬.
বিকেলে একটা জগদ্দল পাথর বুকে নিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম
পাথরটা ছিলো আমার মায়ের লাশের মত ভারী
কেন কঠিন তা আমি কখনো বলবোনা। শুধু জানো
আমার সমস্ত কৈফিয়ত বিকেলের ঘরে আমি করেছি নিলাম।
৭.
স্বপ্ন হলেও সত্যি আমি চমকে চমকে জাগছি ভাবছি বুঝি এই এখনি এলে! কেটে দেয়া ডাক গুলো আর ফোনের আলো জ্বললে ভাবছি হয়ত তুমিই এবার ফিরছো প্রদীপ জেলে।
বিষন্ন আর বিষন্নতার এসব বিশেষন আমায় না হয় শুনিয়ে তোমার ভীষন সুখ হল।
যে হাত তোমার হাতের সাথে ফিরিয়ে নেবার সাহস দেখাও ভাল থাকার সব জানালা থাকুক খোলা আমার দিকে মেঘের ফোটা গুলো!
আমার ছিলো এই অপরাধ ধরে রাখার সূত্র গুলো শেখার সময় আনমনা-
তুমিই নাকি রাখবে ধরে লক্ষ শ্রুতি প্রতিশ্রুতি সব শহুরে ফাঁকি আমিই ছিলাম নিশ্চিন্তে এককে দুজনা!
যে চলে যায় গেলই নাহয় সেই যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলাম আছি শূন্য এবং গোপন মেঘের ভীষন কাছাকাছি পথ হারাবার সমুদ্র দীপ জ্বেলে
এই চাওয়াটা আমার একার ভালই থেকো ছেলে।
৮.
আমাদের এক বিকেল স্মৃতি ডাকমাস্টার গুছিয়ে গুছিয়ে রাখে!
ওসবইতো
নীল
খামে
পাওয়া
চিঠি...!
৯.
জলের গভীরে জল দূরে সরে গেলে,বৃষ্টির শপথ করে তোমাকে বলি,কি দূর্দিনে এমন মেঘ ফুটেছে ফুলের মত-
বাসন্তি কলি!
১০.
আমি একেকটা মুক্তোর মত তোমার খুলে পড়াকে জড়িয়ে নি নেকলেসের সাথে! তুমি পড়ে যাচ্ছো দর্পনে দেখে গালের ব্লাশনটা আরেকটু বাড়িয়ে নি..
এক বিস্তৃত জলাভূমির সর্পসদস্য হয়ে আমরা একে অপরকে কামড়াই। অতঃপর ভালবাসি! আমি দেখি অধিকার বোধ তুমি দেখে হাসো। কেন যে পরস্পর ডুবো জলে ভাসি!
১১.
কি এক আশ্চর্য টানে বারবার এসে দেখি তুমি এসে ফিরে গেছো নাকি? রেখে গেছো হয়ত গোলাপি রঙের ফুল! টেবিলে নতুন ফুলদানীটা রোজ খালি করে রাখি ভোরে। তুমি যদি এসে ফুল নিয়ে দেখো ভরা, কষ্ট পাবে পূর্ণ এখন কিনা!
তুমি এসেছিলে অথবা আসোনি হয়ত আর আসবেনা...
১২.
একটা ঝুলন্ত ঠোঁট অন্ধকারে খুব পাহারা দিচ্ছে আমাকে! তাড়ালে সে জানালার বাইরে অপেক্ষা করে খানিক। তরপর আনমন সুযোগ পেলেই কাছে এসে যায় আবার।
ভাবছি শুন্যে মিথ্যে মিথ্যি একটা গাছ লাগাবো। ঠোঁটটা পাখির মত এসে বসবে ডালে!
কতকাল আর শূন্য শূন্য হয়ে ঝুলে থাকবে অন্ধকারে!
১৩.
কবিতা পারিনা আর কোন গান সব তোর সুরে বাধা পড়ে গ্যাছে কবে ভুলে গেছি তাও! তোর আঙ্গুলে পদ্ম গিটার নির্জন বন অরন্য শ্বাপদ বাজে যদি সুর জাগবে পাতারা। আমি তো আর পথ খুঁজিনা কবিতা পারিনা আর কোন গান শুধু শুধু শুনি তোকে সুমধুর!
১৪.
ঘুমুচ্ছোনা জাগছো ক্রমান্বয়ে জাগছো অন্দরমহলে আলো নব্বই বয়সি রাধাচূড়া! ভাল আছো তো এমন? ডাকনামে ডাকো! আমার ডাকনাম তোমার কাছে এলে কলাবতী ফুল! সে কি লাল। সে কি হৃদিরাঙা অধরের লাল!
আমাকে ডাকনি। কেন আমি নেই পাতার বুকে শিরায় শিরায় ! পাতাটাকে পাহাড়ী মেয়ের মত চুলে গুঁজে খোপায় খোপায়
জানি দেখবেনা তুমি এই রূপ এই আরাধনা! যেভাবে সেদিন হ্যা সেদিন সমস্ত সুন্দর তোমাকে দিয়েছি!
কাকে বইবে কার স্নিগ্ধতা?
যাতনার বিষে ছিঁড়ে যাচ্ছি একি অদ্ভুত নির্জনতা!
১৫.
কবিকে ছুঁতে পারেনি কোন মানুষ। কবিকে কবিও পারেনি তাই ছুঁতে। এ ছোঁয়া কবির শরীরে অপেক্ষা হয়ে আছে। জরে পুড়ে গ্যালে কবির কপাল মানুষগুলো উত্সবে খুব নাচে!
কবিরা সব নিজ প্রকৃতি অন্য অন্য জগতের
কবিদের রাজ কোষাধ্যক্ষ বিচ্ছিন্নতার মগজে! কবিরা হন স্পর্শকাতর কবিরা তাই সংবেদনে স্বতঃস্ফূর্ত সহজে।
১৬.
জানি ফেরারী কেবল নিজের সাথেই বোঝাপড়া করে। ঘরে ফেরা অন্যায় বলো এভাবে!যখন দেখি এলোমেলো হয়ে আছে আক্ষরিক হৃদয়।সুশব্দময় তুমি শহরের উত্তর থেকে দক্ষিনে গেলে বৃষ্টি পাও।তখন বড়ো সুসময়!
মৌরী স্মৃতিসকল ফুলের মত এখনো দু একটি গাছে, পাখির মত সন্ধ্যাকে ভালবাসে।
মানুষ বড় সন্দেহপ্রবন। একাকী। অকারনে তাই ফিরে আসাকে বলে গতকালের অপেক্ষা!
এ শহরটা তুমি ফিরে আসার উত্সব করে। আমিও তাই গোপনে ভাবি ডেকেছো আমার ডাকনাম!
১৭.
শব্দগুলো হাসে হাওয়ায় হাওয়ায় ভাসে কেবল তোমার হাতে এলেই দেখি কাবু! ইচ্ছে মতন দাও বকে দাও দাওয়ায় বসে খাক আনারস আমি দেখি রস গড়িয়ে পড়ছে
হাটের বাবু...
শব্দগুলো বেজায় পাজি কাজ তো নয় কাজের কাজি ঘাড়ের উপর পা ছড়িয়ে নাচে! কেবল দেখি তুমি এলেই ভদ্র বেশে বই গুছিয়ে পড়তে বসে গেছে আমার কাছে...
শব্দগুলো কয়েক মাসে সমর্থ আর অর্থে কেবল ধ্যাধধেড়িয়ে বেজায় রকম বাড়ে। তোমার কাছেই ভীষন লক্ষী দেখি কেবল তা নাতোকি খোঁজ পাওয়া ভার বেড়ায় ঘুরে ছন্নছাড়া বনে আর বাদাড়ে!
১৮.
তারপর যেতে যেতে আমরা তখন সর্পিল নদীটাকে বুকে ধরে থাকি! খাপের ভেতর থেকে তলোয়ার সে কঠিন ধার মুখ বের করে! যদি আরেকটু বেশি হ্যা আরেকটু অন্ধকার হয় আমরা বাড়ি ফিরে যাব।
আমাদের খুব ভয় হারানোর। কতবার হারাতে হারাতে শিখেছি ধরে থাকতে হয়! পথ শেষ হয় কেবল যাত্রার নয়।
ভালবাসা তোমার সবটুকু খুব বেশি ভালবাসি।
১৯.
লেখার মত মায়াময় আমি কোনো কবিকেও হতে দেখিনি...
২০.
ভালবাসা তুমি যেতে যেতে সাতটি দরজা বন্ধ হয়ে গ্যাছে! এখন আর কেউ শূন্য মঞ্চে কি করে এসে দাঁড়াবে। কি করে বলবে বেড়াল তুমি কি মাছ কাঁটা খাওয়া আত্ম বিলাপী পুরুষ!
ভালবাসা তুমি যেতে যেতে যেতে থাকাটাকে ভুলে গ্যাছো!
২১.
আমাকে যে ধরে রাখতে পারে আমি তার হাত পছন্দ করি। যে হাত প্রসস্ত দীর্ঘ এবং প্রানন্মন।
২২.
ভালবাসা একটি বড় নীল টিপ যে টিপ কিনে দেবে বলো আকাশের নামে!
২৩.
হাত ধরে হাঁটো হাতটাকে ধরো বহুদূর পথ এখনো বাকি! যেদিকে তাকাও জন কোলাহল যেদিকে মানুষ দুঃখটাকি মানুষ বলেই আমার হাতে দেবে! এখন তুমি সূক্ষ্ণ বোধে ক্লান্ত একটু হতেই পারো!
২৪.
আমাদের আকাঙ্খা বেড়ে যায়, বিষাদ ও। তুমি ভাল নেই!
একটি হলুদ বিকেল তোমার কাটে কফিশপে। তুমি দেখো বিকেল ও পতঙ্গের নাম। ছটফট করে যে পতঙ্গ আগুনেই!
আলোক রোদের প্রার্থনা নিয়ে নিষ্পৃহ হও। সার্থক একটি জীবন পেলো কাঁচের পাথরে বসা পুরনো সে প্রজাপতি।
তুমিও কি সুর করে ও বিকেলকে প্রজাপতি বলো?
শেষবার গতিময় ধারোয়ার জল তোমার হাতে বয়ে গেলো! আলো আর নিত্য এই গেরুয়া বিকেলে তুমি ভাল নেই।
২৫.
আমাদের কবিতা ছিল। আমাদের কত দিন কত রাত খুব স্বপ্ন ছিলো। শীতল জলীয় এক নিশির। আমাদের স্বপ্নে ছিল ব্যঘ্র নখর চুমু। আমরা আমাদের ছিঁড়েছি।
এরপর কবিতা চন্দ্রকে করেছে এক মোহগ্রস্থ আততায়ী!
......................
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: স্বপ্ন তো আমার মন ই দেখে!
২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রথমে খুব গতিময় মনে হচ্ছিল শব্দগুলো, তারপর গতি কমে এল, কবিতা শান্ত হল।
প্রথম প্লাস।
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: প্রার্থনায় আমাদের নিয়তি মন্দিরে কাজ করা মুখ।সাদা কবুতর উড়ে যায়। আমি শান্তিকে দেখি চিঠির অক্ষর হতে।
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ।কবিতার বিশাল সমারোহ। একটু হয়রান হয়ে গেলাম বোধ হয়। একটু জিরিয়ে নিই।
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: একবারেই সব পড়তে হবে এমন তো না। এরকম পোষ্ট আমার নিজের জন্যই একটু গুছিয়ে রাখা। এর ভেতর কেউ যদি পড়ে তবে ভাল লাগবে।
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমরা মরে যাচ্ছি মরে যাচ্ছি সুন্দর! নিঃশ্বাস নিয়ে নিতে নিতে টের পাই কোথায় একটু কম পড়ে যায় খানিক।
খুব চেনা অনুভব।
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৪
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ!
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১১
অনাহূত বলেছেন: মুগ্ধপাঠ।
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: শুনে ভাল লাগছে।
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সায়েম মুন বলেছেন: আমি ভেবেছি আপনি কবিতার খাতা বন্ধ করতে যাচ্ছেন। আজকে খাতাটা দেখে নির্বাক হলাম। এত লেখার সমারোহ থেকে কিছু লাইন শব্দ ভাবাচ্ছে এবং ভাবাবে।
পোস্টটা প্রিয়তে থাকলো। আপনার কিছু লাইন/শব্দ ভবিষ্যতে চুরি হতে পারে।
ধ্যাধধেড়িয়ে শব্দটা মজার।
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বন্ধ! কিয়ের বন্ধ! হুহ
চুরি করবেন ক্যান? ইয়ে মানে আমার জন্য চুরির কমিশন রাইখেন।
৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
এত্তোগুলো সুন্দর!
এত্তোগুলো ধন্যবাদ শেয়ারে
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এত্তগুলা ওয়েলকাম! :!>
৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন:
শব্দগুলো বেজায় পাজি কাজ তো নয় কাজের কাজি ঘাড়ের উপর পা ছড়িয়ে নাচে! কেবল দেখি তুমি এলেই ভদ্র বেশে বই গুছিয়ে পড়তে বসে গেছে আমার কাছে...
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ স্বপ্নবাজ অভি!
৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
+++++++++
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৩
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
এবং
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: গুলাব সাদরে গৃহীত হইলো। :!>
১১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫১
ফারিয়া বলেছেন: সবগুলই স্বপ্নের মত সুন্দর আপু!
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: স্বপ্ন মাঝে মাঝেই সুন্দর!
১২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৪৯
নস্টালজিক বলেছেন:
ও সকল বৃষ্টি আমাদের জানালার পাশে জুঁই হয়ে ফুটেছিলো একদিন। আমি ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে বৃষ্টি ভেজার গন্ধ পেতাম। আর এতটুকু রোদ তখন মন খারাপ করে এক পাশে সরে যেত। কেউ জানেনা রোদ্দুর ও তো তোমাকে পায়নি। পায়নি তোমার আঙ্গুল আদর। কি করে তার মন ভাল থাকে!
এত ভালো লেখা সব একসাথে দিয়ে দিলা?
শুভেচ্ছা, ফ্লোরা!
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হা হা হা!
এরপর কবিতা চন্দ্রকে করেছে এক মোহগ্রস্থ আততায়ী!
শুভ দুপুর!
১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৪৫
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: এত ভালো হয় কেমনে কবি......অনেক অনেক শুভ কামনা আপু..অনেক,...
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: প্রতি শুভকামনা ভাইয়া।
১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
বৃতি বলেছেন: বাহ আপু, চমৎকার!!
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি!
১৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১০
কোবিদ বলেছেন:
মাহী ধন্যবাদ,
আগের মতোই সমান জনপ্রীয়!!
অরু-গরুর খবর কী?
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হিঙসিত কোবিদ?
১৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
আমি ইহতিব বলেছেন: হাজিরা দিয়ে যাচ্ছি। কাল সকালে ঠাণ্ডা মাথায় পড়ে আবার আসবো।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হাজিরা খাতায় নাম টুকে রাখলাম।
১৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পাঠে মুগ্ধ হলাম। ++++
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ++++++
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ!
১৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
শাহেদ খান বলেছেন: এত্তগুলো একসাথে !!! এই পোস্ট নিয়েই তো একটা বই হয়ে যাবে ! (পুরো একমাসের কোর্স নাকি, মাহী?)
আমি আস্তে আস্তে পড়ে জানাব ! :-)
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হা হা ! একমাসের কোর্স? এইটা কি জিনিস শাহেদ?
২০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
শাহেদ খান বলেছেন: ডাক্তার'রা একমাসের কোর্সে ওষুধ দেয়।
দিনে 'এক'টা করে, খাওয়ার আগে/পরে !
০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৪৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এইটা একটা ভাল কতা মনে করছো। প্রতিমাসেই এই কোর্স দিমু নাকি ভাবতাছি!
২১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
শাহেদ খান বলেছেন: আমাকে কোর্স দেয়ার কথা জিজ্ঞেস লাভ নাই ! ওষুধ খাওয়ার কথা আমি মোটামুটি নিয়ম করে ভুলে যাই !
বাকি পাঠকদের পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে তারপর পান্ডিত্যপূর্ণ সিদ্ধান্ত নাও !
০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এই মাসের কুটা তো পুরন কইরা ফেলছি। আগামী মাস আসলে ভাইবা দেখব ওষুধ কিছু কম দেয়া যায় কিনা!
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
আমার মন বলেছেন: ভালবাসা একটি বড় নীল টিপ যে টিপ কিনে দেবে বলো আকাশের নামে!
লেখার মত মায়াময় আমি কোনো কবিকেও হতে দেখিনি.. আমি দেখছি ।
এলোমেলো কথা মালায় ভর করে স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছে করে ।