নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাকস্থলীতে লুকিয়ে থাকা দুষ্ট বায়ু যে বিশেষ প্রক্রিয়ায় পায়ুপথ
হতে নির্গত হয়, তাকে পাদ বলে। পাদ হচ্ছে মানবজাতির জন্য অতি জরুরী একটি পন্থা.......
১। ঠাস পাদঃ
যে পাদ মানুষের আবেগ নিয়ে খেলা করে,
সেটাই হচ্ছে ঠাস পাদ। এসব পাদগুলো সাধারণত
হরেক রকমের মনমাতানো সুরের
সাথে নিজেদের আগমন ঘটায়। শব্দ দূষণের
অভিযোগ পাওয়া গেলেও এই পাদ
বেশিরভাগ সময়ই
মানুষকে বিনোদিত করে।
২। ফুস পাদঃ
যে পাদ নিজেকে মুক্ত করার
জন্য পায়ুপথের কাছাকাছি এসে আকুপাকু
করে তাকে ফুস পাদ বলে।
৩। আরেক রকম পাদ আছে - ঝোল পাদ
ঝোল পাদ আসলে পাদ এবং জলীয় পদার্থের মিশ্রনে তৈরী হয়
পেটের অবস্থা যদি বেশি খারাপ হয় তাহলে এই পাদের উৎপত্তি হয়
এই পাদকে কেউ কেউ আবার ভয় পাদও বলে থাকে, কেননা এই পাদ সংঘটিত হলে কাপড়-চোপড় নষ্ট হবার ভয় থাকে
৪। গুড়ুম পাদ
যে পাদ বন্দুকের গুলির মতো আওয়াজ করিয়া বাহির হয় তাহাকে গুড়ুম পাদ বলে। মোটা লোকেরা ইহা ঘটাইয়া থাকে।
৫। ককটেল পাদ
আওয়াজ শুনিয়া মনে হইবে আজ হরতাল কিন্তু পাশের বাড়ির বুড়ো চাচা এইমাত্র তাহা রিলিজ করিলেন।
৬। বাশুরিয়া পাদ
মুলা খাওয়ার পর ইহা আরাম করিবার সময়ে বাশির সুরে সময় লইয়া নির্গত হইতে থাকে। কেহ কেহ ইহাকে রাগ পাদেন্দ্র বলিয়া ভুল করে।
এসব
পাদের কোনো অস্তিত্ব নেই। ঘ্রাণ শুকে এদের
অস্তিত্ব অনুভব করা যায়। এধরনের
পাদগুলো সাধারণত পরিবেশ দুষণ
করে থাকে। মানবজীবনে পাদের গুরুত্ব অপরিসীম।
পাদ দিতে না পারলে মানুষের
পেটে মিথেন গ্যাস জমে যেতো। আর তখন মানুষ
মাধ্যাকর্ষণ শক্তিতে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে মহাশুন্যে উড়ে যেতো।
আসুন আমরা পাদ কে জাতীয় বায়ু হিসেবে ভুষিত করি। পুরনো বছরের
সব খারাপ স্মৃতিগুলো পাদের
সাথে বেরিয়ে যাক।
আসুন, আমরা সবাই সব বেদাবেদ
ভুলে গিয়ে পাদাপাদি শুরু করি।
কপি করা ফেইসবুক থেকে এবং কিছু বড় ভাইদের যারা এখানে আছে
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
মোঃ মামুনুর রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০১
রাজা মশাই বলেছেন: লে সর্বনাশ!
পাদে যে এত সাহিত্য ছিল তা জানতাম না। :!>
খারান মিয়া। পড়া আগে হালকা একটু বিনুদিত হই
এখন পুরাডা পড়মু
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
মোঃ মামুনুর রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
চারশবিশ বলেছেন: আরেক রকম পাদ আছে - ঝোল পাদ
ঝোল পাদ আসলে পাদ এবং জলীয় পদার্থের মিশ্রনে তৈরী হয়
পেটের অবস্থা যদি বেশি খারাপ হয় তাহলে এই পাদের উৎপত্তি হয়
এই পাদকে কেউ কেউ আবার ভয় পাদও বলে থাকে, কেননা এই পাদ সংঘটিত হলে কাপড়-চোপড় নষ্ট হবার ভয় থাকে
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০
মোঃ মামুনুর রশিদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন এইটাও সেখানে যোগ করে দিলাম
৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮
শাহ আজিজ বলেছেন: ৩, গুড়ুম পাদ
যে পাদ বন্দুকের গুলির মতো আওয়াজ করিয়া বাহির হয় তাহাকে গুড়ুম পাদ বলে। মোটা লোকেরা ইহা ঘটাইয়া থাকে।
৪, ককটেল পাদ
আওয়াজ শুনিয়া মনে হইবে আজ হরতাল কিন্তু পাশের বাড়ির বুড়ো চাচা এইমাত্র তাহা রিলিজ করিলেন।
৫, বাশুরিয়া পাদ
মুলা খাওয়ার পর ইহা আরাম করিবার সময়ে বাশির সুরে সময় লইয়া নির্গত হইতে থাকে। কেহ কেহ ইহাকে রাগ পাদেন্দ্র বলিয়া ভুল করে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০
মোঃ মামুনুর রশিদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন এইটাও সেখানে যোগ করে দিলাম
৫| ০৩ রা মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৩
গালীব পাশা বলেছেন: মেয়েদের পাদ সম্পকে কিন্তু লেখেন নাই।বলেন তো দেখি এরা পাদু করার সময় আওয়াজ করেনা কেন?
৬| ০৩ রা মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩২
ইমরান আশফাক বলেছেন: হা: হা: হা:
হো: হো: হো:
সাহস আছে আপনার
এইজন্য অভিনন্দন আপনাকে।
আচ্ছা, গালিব পাশার প্রশ্নের উত্তর আমিও জানতে চাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯
আদম_ বলেছেন: হাাহাহাহাহাহাাহাহা
আপনি অনেক সাহসী।