নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

madam

I am trying to publish my story, poem etc

মঞ্জু রানী সরকার

I am a house wife, I love to write something

মঞ্জু রানী সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ চৈত্র সংক্রান্তি

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯


চড়ক পুজা।গাজনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো চড়ক পুজা।চড়ক পুজা চড়ক গাছের নীচে অনুষ্ঠিত হয়।এবং চড়ক সন্ন্যাসী দ্বারা বিভিন্ন প্রকার কসরত। দেখানো হয়।



আধুনিক বাংলার বিবিধ লোকজ উতসবের মধ্যে গাজন , চড়ক পুজা, নীল পুজা আজও বিশেষ জায়গা দখল করে আছে।যদিও এগুলো গ্রাম বাংলাতে পুর্বে উদযাপিত হতো। এখন তা নগরেও অনুষ্ঠিত হয়।
হিন্দু সম্প্রদায় চৈত্র মাসের শেষ দুই দিন এই উতসব উদযাপন করে।.
এই সময়টা চৈত্র সংক্রান্তি নামে পরিচিত।যখন সুর্য মীন চিহ্ন তে প্রবেশ করে।
গাজন প্রথম কবে শুরু হয়েছিল তা বলা মুশকিল। প্রথমে গাজন ধর্মের গাজন হলেও পরে তা ধীরে ধীরে শিবের গাজনে রূপ নেয় ।গাজন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষি সম্প্রদায়ের সংগে জড়ীত। তারা প্রভু শিবের কাছে বৃষ্টি এবং ভালো ফসলের জন্য প্রার্থনা করে।

এক গ্রামের শিবতলা থেকে শোভাযাত্রা বের করে অন্য শিবতলায় নিয়ে যাওয়া হয়।গাজন কোন ব্যক্তিগত সম্পত্তির উপর অনুষ্ঠিত হয় না। শিব ও গৌরী সেজে নৃত্য করে এবং অন্যান্য ভক্তরা নন্দী, ভৃঙ্গী, ভূতপ্রেত, দৈত্যদানব প্রভৃতি সেজে শিব-গৌরীর সঙ্গে সঙ্গে নাচে। এটি বাংলা লোক নৃত্যের একটি অংশ হিসাবে পরিগনিত।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬
এডিট করুন

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৫

প্রামানিক বলেছেন: চড়ক পুজা দেখার জন্য যাওয়ার ইচ্ছা ছিল কিন্তু সময় অভাবে যাওয়া হলো না।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: খুবই উপভোগ্য

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুন উপভোগ্য এই প্রাচীন মেলাটি ধীরে ধীরে লুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। ধন্যবাদ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: আমরা সকলে এক সংগে হলে ফিরিয়ে আনতে পারি

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৪

খালি বালতিফারখালি বালতি বলেছেন: মির্জা বাড়ির বউড়া নামে এক বেশরম মাল্টির কারণে বেলের শরবত, শরণার্থী, আখের রস তিনটা নিক ব্যান হয়েছে আমার। তবুও আমি অগ্নিসারথির হয়ে চিকা মারা থামাব না। এখনকার অবস্হা দেখেন

জার্মান প্রবাসেঃ ১৬৪৬
অগ্নি সারথির ব্লগঃ ৩০৭
ইস্টিশন ব্লগঃ ১৯৫
প্রবীর বিধানের ব্লগঃ ৬১
ইতুর ব্লগঃ ৩২

আপনাদের বুঝা উচিত আপনাদের কম ভোট দেয়ার কারণে অন্যরা সুযোগ নিচ্ছে। জার্মান প্রবাসে ওয়েব সাইটটি টাকা দিয়ে ইন্টারনেটে ভোট কিনছে, ওদের প্রতিযোগিতা থেকে বহিঃস্কার করা উচিত। জার্মান প্রবাসে ব্লগ জার্মানীতে একটা চাকচিক্যময় জীবনের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে চলা ব্যবসায়ি এজেন্সি ছাড়া কিছু না। সেখানে অগ্নি সারথি এই ব্লগের শতাব্দির সেরা ব্লগার। সেখানে আমার ভরষা শুধু নিজেদের ব্যাক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট টি যেখানে বন্ধু মাত্র ১০২৪ জন। আর কিছু সহব্লগার।


মাননীয় জুরি বোর্ডের প্রতি আমার আকুল আবেদন, শুধু আমাকে আর ইতুর ব্লগকে বিবেচনা করতে, বাকিরা সব কয়টা ভন্ড। একজন ব্লগার শুধু ব্যাক্তি তথা ইউজার একজন আর একটি ব্লগ হল কয়েক হাজার ব্লগারের সমন্বিত রুপ। আর বিষয়টা যেহেতু যোগ্যতার চেয়ে যোগাযোগের এর সেহেতু আমাকে জয়যুক্ত করা হোউক। একজন ব্লগার কখনোই পুরো একটা ব্লগের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে টিকে থাকতে পারেনা। আশা করি আপনারাও বিষয়টা নিয়ে ভাববেন এবং আমাকে ব্লগে রেসিডেন হিসাবে নিয়োগ দেবেন।

নববর্ষের উৎসবে যাওয়ার আগে পরে আমাকে দুইটা করে ভোট দিয়ে যান, আমি জিতলে সামু জিতবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.