নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবী

মানবী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চলুন আমরা আবার ঘটনাটি এড়িয়ে যাই!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪


আপডেট: বিকেল ৫:৫৪

রানা আহমেদ নামক ফেসবুক আইডি থেকে পহেলা সেপ্টেম্বর কিশোরীকে বখাটের উৎপাতের ২৯ সেকেন্ড দৈর্ঘের ভিডিও আপলোড করা হলে অনলাইনে তা নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় নামে। ভিডিও চিত্রটি দেখে তাৎক্ষণিকভাবে তদন্তে নামে হবিগন্জ পুলিশ।
১লা সেপ্টেম্বর আপলোডকৃত ভিডিওটি ধারন করা হয় গত ২৬শে আগস্ট।
হামলাকারী তারুণটির নাম রুহুল আমিন। সে হবিগন্জ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের নবম শ্রেনীর ছাত্র। হয়িগন্জের বানিয়াচং উপজেলার বরই গ্রামে তার হবিগন্জ শহরে রাজনগর এলাকায় আত্মীয়র বাসায় থেকে পড়াশুনা করে।

তাকে আজ হবি গন্জ পুলিশ গ্রেফ্তার করেছে


ধন্যবাদ হবিগন্জ পুলিশ। দয়া করে এর শাস্তি নিশ্চিত করুন।




সাংবাদিক আর বৃহত্তর সিলেটবাসী পারেন এমনটা করতে।


কি ভীষণ স্পর্ধা! নিজের চোখকে বিশ্বাস করা যায়না!

আমাদের দেশের কিশোরীরা তাহলে মধ্যযুগে ফিরে যাবে? গৃহবন্দী হয়ে শুধু রান্না আর ঘর কন্নার কাজ শিখবে? কি প্রয়োজন তাদের শিক্ষার আলোকে আলোকিত করার?
ভাবা যায়...! আলোকিত ভবিষ্যতের স্বপ্নচোখে আমাদের শিশুকিশোরের দল বই হাতে স্কুল কলেজে যায়। রাজনৈতিক অস্থিরতা আর প্রাকৃতিক দূর্যোগের ছোবলে বছরে অল্প কিছু দিনই সেই সুযোগ তারা পায়। সেসময়টাও বখাটেদের উৎপাতে কিশোরীদের পথচলা দায়!
ভাবা যায় আপনার আদরের বোন অথবা কন্যা স্কুল যাবার পথে বখাটেদের উৎপাতে অস্থির? নিশ্চয় ভাবা যায়.. এমনটাতো রোজই হচ্ছে! আমাদের তখন ইচ্ছে করে বখাটেকে চপেটঘাত করে এ শিক্ষা দিতে... হওয়াও উচিৎ এমনটাই...
অথচ কি অদ্ভুত এই দেশ! কি ভীষণ এসব কুলাঙ্গারের স্পর্ধা!

এসব বখাটেদের কোন বিচার নেই তাই এরা আজ এতো বেপরোয়া আর নির্ভীক হয়ে উঠেছে। দিবালোকে এতোগুলো মানুষের সামনে মেয়েটিকে উত্যক্ত করতে এতোটুকু ভয়তো পাচ্ছেইনা উল্টো শারিরিক লান্ছনার পথ বেছে নিয়েছে নির্বিকার চিত্তে!




আজ এই কুলাঙ্গারের শাস্তি নিশ্চিত না হলে আগামী কাল আপনার বোন আর কন্যাও এমনিভাবে লান্ছিত হবে.. এটা কোন অভিসম্পাত নয়.. অবধারিত সত্য।
সেদিন আমরা বলেছিলাম এই ধর্ষকের বিচার না হলে আগামীকাল পথেঘাটে এমনটাই হবে, পহেলা বৈশাখ আর নিউ ইয়ারে আমাদের কুলাঙ্গারের পাল সেই ভবিষ্যবানী প্রতিবছর বাস্তবায়িত করে চলেছে.. কোন বিচার নেই, নেই কোন শাস্তি।

ভারতের পদলেহনে সদা ব্যস্ত আমাদের সরকার ভারতের কাছ থেকে অন্তঃত একটি ভালো কাজ শিখুন। বখাটেদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সরকার যদি এসব ছারপোকা দমন করতে না পারে তাহলে এমন ক্ষমতাহীন প্রতিবন্ধি সরকারের কি প্রয়োজন?

এই ধৃষ্টতা দেখাবার স্পর্ধা এরা কোথায় পায়! এদের এই কুকর্ম সমর্থনে কারা আছে, তাদের চেহারাও ফাঁস করে দেয়া প্রয়োজন।




এই পোস্টটি দেখুন




সাংবাদিক আর বৃহত্তর সিলেটবাসী পারেন এমনটা করতে।


কি ভীষণ স্পর্ধা! নিজের চোখকে বিশ্বাস করা যায়না!

আমাদের দেশের কিশোরীরা তাহলে মধ্যযুগে ফিরে যাবে? গৃহবন্দী হয়ে শুধু রান্না আর ঘর কন্নার কাজ শিখবে? কি প্রয়োজন তাদের শিক্ষার আলোকে আলোকিত করার?
ভাবা যায়...! আলোকিত ভবিষ্যতের স্বপ্নচোখে আমাদের শিশুকিশোরের দল বই হাতে স্কুল কলেজে যায়। রাজনৈতিক অস্থিরতা আর প্রাকৃতিক দূর্যোগের ছোবলে বছরে অল্প কিছু দিনই সেই সুযোগ তারা পায়। সেসময়টাও বখাটেদের উৎপাতে কিশোরীদের পথচলা দায়!
ভাবা যায় আপনার আদরের বোন অথবা কন্যা স্কুল যাবার পথে বখাটেদের উৎপাতে অস্থির? নিশ্চয় ভাবা যায়.. এমনটাতো রোজই হচ্ছে! আমাদের তখন ইচ্ছে করে বখাটেকে চপেটঘাত করে এ শিক্ষা দিতে... হওয়াও উচিৎ এমনটাই...
অথচ কি অদ্ভুত এই দেশ! কি ভীষণ এসব কুলাঙ্গারের স্পর্ধা!

এসব বখাটেদের কোন বিচার নেই তাই এরা আজ এতো বেপরোয়া আর নির্ভীক হয়ে উঠেছে। দিবালোকে এতোগুলো মানুষের সামনে মেয়েটিকে উত্যক্ত করতে এতোটুকু ভয়তো পাচ্ছেইনা উল্টো শারিরিক লান্ছনার পথ বেছে নিয়েছে নির্বিকার চিত্তে!




আজ এই কুলাঙ্গারের শাস্তি নিশ্চিত না হলে আগামী কাল আপনার বোন আর কন্যাও এমনিভাবে লান্ছিত হবে.. এটা কোন অভিসম্পাত নয়.. অবধারিত সত্য।
সেদিন আমরা বলেছিলাম এই ধর্ষকের বিচার না হলে আগামীকাল পথেঘাটে এমনটাই হবে, পহেলা বৈশাখ আর নিউ ইয়ারে আমাদের কুলাঙ্গারের পাল সেই ভবিষ্যবানী প্রতিবছর বাস্তবায়িত করে চলেছে.. কোন বিচার নেই, নেই কোন শাস্তি।

ভারতের পদলেহনে সদা ব্যস্ত আমাদের সরকার ভারতের কাছ থেকে অন্তঃত একটি ভালো কাজ শিখুন। বখাটেদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সরকার যদি এসব ছারপোকা দমন করতে না পারে তাহলে এমন ক্ষমতাহীন প্রতিবন্ধি সরকারের কি প্রয়োজন?

এই ধৃষ্টতা দেখাবার স্পর্ধা এরা কোথায় পায়! এদের এই কুকর্ম সমর্থনে কারা আছে, তাদের চেহারাও ফাঁস করে দেয়া প্রয়োজন।




এই পোস্টটি দেখুন

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এ প্রসঙে বলতে চাই - আরেকবার অনলাইনে শুরু করি আন্দোলন । শেয়ার রি পোস্ট চলুক । সমালোচনা চলুক । আমি একটি ছবিও দিয়েছি ।


কেউ নেই এই শুয়োরটাকে ধরে দেবার??

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০০

মানবী বলেছেন: আপনার পোস্টের লিংকটি প্রথমেই পোস্টে যোগ করেছিলাম, এখন কুলাঙ্গারের ছবিটাও।
হয়তো কিছুই হবেনা, তারপরও চেষ্টা করে যাওয়া।

ধন্যাবদ গেম চেন্জার।

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: এইডা কি দেখলাম।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৬

মানবী বলেছেন: বাংলাদেশ

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কিন্তু প্রতিবাদ কি শুধু অনলাইনেই?? বাস্তবেতো রেখার কিছুই নজরে পড়লো ন!! ধীক্কার সমাজের অধিবাসীদের।।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৭

মানবী বলেছেন: শুধু অনলাইনে সীমাবদ্ধ রাখলে শুধু অনলাইনে

এটাকে বাস্তবে নিয়ে আসার দায়িত্ব আপনার, আমার, সকলের

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি অনুগ্রহ করে এই সংক্রান্ত ব্লগে প্রকাশিত পোস্ট গুলো আপনার পোস্টে সংযুক্ত করে দিন। পাশাপাশি যদি আরো কোন তথ্য পান তা অনুগ্রহ করে পোস্টে আপডেট করার অনুরোধ রইল। '


আপনার পোস্টটির মাধ্যমে সকলেই যেন সোচ্চার হন, এই ভয়াবহ অমানবিক এবং ঘৃনিত কাজটির বিরুদ্ধে। এটা বাংলাদেশ, এটা জানোয়ারদের দেশ নয়- এই কথাটি স্পষ্ট ভাবে বুঝিয়ে দেয়ার সময় এসেছে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৫

মানবী বলেছেন: একটি পোস্ট চোখে পড়েছে, পোস্ট দেবার সময় লিংক যোগ করে দিয়েছি।

আপনার বক্তব্যের সাথে পুরোপুরি সহমত তবে দুঃখজনক হলো আমাদের সিস্টেম, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বারংবার আমাদের ব্যর্থ করে বুঝাতে চায় আমাদের প্রিয় দেশটা জানোয়ারের দেশে পরিনত হয়েছে।

একটা ছেলের এমন স্পর্ধা হয় কিভাবে? শেখ হাসিনার কন্যাকে কেউ এইভাবে অ্রপমান করার সাহস পাবে? তাহলে এই মেয়েটিকে কেনো অপমানিত হতে হলো!

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১০

সুমন কর বলেছেন: দেশে এসব কি হচ্ছে !!! দেশে আইন বলে কি কিছু নেই !!!

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৪

মানবী বলেছেন: আইন আছে, প্রয়োগ নেই।
আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় আইন মনে হয় "সরকারি ও রাজনৈতিক দলের গুন্ডারা যা বলবে ও করবে সে্টাকেই আইন হিসেবে মেনে নিতে হবে"।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬

তাশফিয়া নওরিন বলেছেন: Ekta oporad chapea jaoea manea ar ekta oporad korta utsahito korea.
Ar ses kobe hobe?

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

মানবী বলেছেন: সৌভাগ্যক্রমে এবার পুলিশ গ্রেফ্তার করেছে। অপরাধী নিজেও কিশোর। পারিবারিক শিক্ষা আর অপরের প্রতি সন্মানবোধের অভাব থেকেই এমন অপরাধ প্রবণতার জন্ম মনে হয়। আশা করছি রুহুল আমীন নামের এই কিশোর অপরাধের দিকে পা না বাড়িয়ে আলোকিত জগতটাই বেছে নিবে।

ধন্যবাদ তাশফিয়া।

৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

ফয়সল নোই বলেছেন: নিজেই আত্মসমর্পণ করেছে থানায়।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

মানবী বলেছেন: তাৎক্ষণিক আপডেটের জন্য ধন্যবাদ।

৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬

ফয়সল নোই বলেছেন: আত্মসমর্পন না আটক করেছে পুলিশ । ‘ বেলা ১টায় সদর উপজেলার রীচি গ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়। ’

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

মানবী বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো। আশা করি যথাযথ শাস্তি পাবে রুহুল আমীন নাএর এই কুলাঙ্গার এবং ভবিষ্যতে মেয়েটিকে আর বিরক্ত করার সাহস পাবেনা। সেই সাথে অন্যরাও জানবে এভাবে কাউকে উত্যক্ত করার অধকার তাদের নেই।

আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮

Blogger Zubair বলেছেন: তথাকথিত উন্নতদেশগুলোতেও যে এরকম কিছু হয়না তা নয়, আরো বেশি হয় এবং উন্নত পদ্ধতিতে হয়...সারা পৃথিবীতেই একই রকম ঘটনা ঘটছে...কাকে দায়ী করবেন?

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫

মানবী বলেছেন: পৃথিবীর কোন উন্নত দেশে এমন অহরহ হয় বা আরো বেশি হয় জানতে ইচ্ছে করছে!
উন্নত দেশের ট্যাগটা শুধু অর্থনৈতিক অবস্থান নয় সেই সাথে আইন ও তার কঠোর প্রয়োগের উপর ভিত্তি করে অর্জিত হয়।

দায়ী অপরাধী এবং পারিবারিক শিক্ষার অভাব আর সবচেয়ে বেশি দায়ী সরকারের ব্যর্থতা। আমাদের দেশের সরকার বা ক্ষমতাসীন দল নিজেদের আখের গুছাতে যে পরিমানে মনযোগী তার হাজার ভাগের একভাগ মনযোগ যদি এধরনের অপরাধ দমনে হতো তাহলে এরা এতোটা স্পর্ধা পেয়ে বেপরোয়া হতোনা।

১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এ বিষয়ে আমি ফলোআপ পোস্ট করেছিঃ সেই বখাটে ধৃত হয়েছে

মানবী---- আপনাকে বলছি ।
রিমূভ করা ইউটিউব লিংক সরিয়ে কার্যকরী লিংক বসানোর জন্য অনুরোধ করছি । পোস্টে পাবেন ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫

মানবী বলেছেন: বখাটের গ্রেফ্তারের সংবাদ পোস্ট আকারে না দিলেও পোস্টে আপডেট করেছি।

মন্তব্যের জন্য ধন্যাবদ।

১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬

শায়মা বলেছেন: গেম চেঞ্জার ভাইয়ার পোস্টে করা আমার কমেন্ট যা এখানেও দিচ্ছি-


আমি সবসময় মনে করি শিশুর প্রাথমিক শিক্ষাঙ্গন তার পরিবার। শিশু বড় হয়ে কে কেমন হবে কি হবে তা পরিবারে যখন শিশু কথা বলতে শেখে, হাঁটতে শেখে, চলতে শেখে তখন থেকেই নির্ধারিত হয়ে যায়। একটি শিশু তার বাড়ির পরিবেশ থেকে কথা বলা শব্দগুলি প্রথমে আয়ত্ব করে, পরিবারে নারীদের সন্মান, তাদের প্রতি পুরুষের ইতিবাচক বা নেতিবাচক মানষিকতা সব কিছুই শিশুর অপরিপুষ্ট মস্তিস্কে ছায়াপাত করে।
বড় হবার সাথে সাথে শিশু বহির্বিশ্বের সাথে যখন যোগাযোগ স্থাপন করে তখন যত রকম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই যাক না কেনো পরিবারের সেই প্রাথমিক শিক্ষাগুলো তার মাঝে কিছু প্রোথিত আচরণ, ভাষার ব্যাবহার যা রেখে দেয় চেতন বা অবচেতন মনে তার ব্যাবহার করায়।
শিশু বংশানুক্রমেও কিছু বদমেজাজ, নেতিবাচক মনোভাব প্রদর্শন, মানুষ হয়েও অমানুষের মত আচরণ করে থাকে। এই কারনেই মানুষ যখন কোনো অমুষ্যত্ব দেখায় তখন তার পারিবারিক শিক্ষা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে যা খুবই স্বাভাবিক। হ্যাঁ আমি মানছি অপরাধী বা ক্রিমিনালের ক্রাইম বা এই ধরণের নেতিবাচক অপরাধ প্রবনতায় পরিবেশেরও কিছু প্রভাব রয়েছে। মানুষের আচরণগত শিক্ষা দীক্ষায় এমন কি কিছু মানুষের মানষিক অসুস্থ্যতার কারণও এসব ব্যবহার অনিয়ন্ত্রণে দায়ী।

তবে এটা খুবই হাস্যকর ঐ মেয়ে প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখান করায় তাকে মার ধোর দিয়ে ভয় দেখিয়ে থ্রেট দিয়ে প্রেমে রাজী করাতে চায় এই নরপশু বা মানুষরুপী জানোয়ারটা। এসব মানষিক অসুস্থ্যতারও একটা অংশ। বিবাহিত স্বামী-স্ত্রীও তো একে অন্যের আচরণ পছন্দ না হলে বা বনিবনা না হলে সেই সম্পর্ক মিটিয়ে ফেলার নিয়ম রয়েছে প্রতিটি ধর্ম ও সমাজে। কিন্তু এইরূপ মানুষিক অসুস্থ্য মানুষের সেই ধারনাটাই নেই যে সে এই ভালোবাসা বা প্রেম বা সম্পর্কের জন্য তার কোনো যোগ্যতা রয়েছে কিনা। কত বড় অক্ষম একজন কাপুরুষ। হয়তো বা মানষিক সমস্যায় আক্রান্ত কোনো মানুষরুপী জানোয়ার সে। যার যোগ্যস্থান একমাত্র পাগলাগারদে পিটিয়ে পিঠে ছাল তুলে কুকুরের পায়ের জুতা বানানোর।

১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জানোয়ারের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি হোক ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮

মানবী বলেছেন: মাত্র ১৫ বছর বয়স তাই এই কিশোরকে এমন নামে ডাকা অনুচিত মনে হচ্ছে।
হয়তো সঠিক শিক্ষা আর দিক নির্দেশনার অভাবে তার এমন আচরন। এই কিশোরীর নাগরিক অধিকার আর সন্মনাএর সাথে পথ চলায় যেমন আমাদের সমর্থন কাম্য তেমনি এই অ্পরাধী কিশোরের সঠিক দিক নির্দেশনা দেয়ায় আমাদের সহযোগিতাও জরুরী।

১৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

সিপন মিয়া বলেছেন: এদের শাস্তি হওয়া উচিৎ। তবে মেয়েদেরও সংযত হওয়া সময়ের দাবি। এক হাতে তালি বাজে না। -মুরুব্বিরা বলেন।

১৪| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১২:৩৬

রাঙা মীয়া বলেছেন: ভারতের পদলেহনে সদা ব্যস্ত আমাদের সরকার ভারতের কাছ থেকে অন্তঃত একটি ভালো কাজ শিখুন। বখাটেদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সরকার যদি এসব ছারপোকা দমন করতে না পারে তাহলে এমন ক্ষমতাহীন প্রতিবন্ধি সরকারের কি প্রয়োজন?

নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধের জন্য কঠোর আইন এবং এর সুষ্ঠু প্রয়োগ সুনিশ্চিত করতে হবে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে ভেবে আত্মতৃপ্তিতে ঢেঁকুর তোলার কিছু নাই। দেশের ইতিহাসের যে কোনো সময়ের চাইতে বর্তমানে নারী এবং শিশু খুন-নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এ বর্বরতার শেষ কোথায় ?

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৪১

মানবী বলেছেন: আপনার এই মন্তব্যের জবাব কিভাবে যেনো বাদ পরেছে, দুঃখিত ভাইয়া।

আশা করি অনেক ভালো আছেন।

১৫| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১২:৪০

রাঙা মীয়া বলেছেন: সিপন মিয়া বলেছেন: এদের শাস্তি হওয়া উচিৎ। তবে মেয়েদেরও সংযত হওয়া সময়ের দাবি। এক হাতে তালি বাজে না। -মুরুব্বিরা বলেন।
==================
আবালের মত কথা বইলেন না ;) সমস্ত ভুলেরই বিচার আছে। দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টান

১৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৩

তাহ্‌মিদা শারমিন বলেছেন: ওরা সবাই মানসিক ও চিন্তাধারা প্রোতিবন্ধী ওদের জন্য রিহাবের মত মানসিক ও চিন্তাধারা প্রোতিবন্ধী চিকিৎষা প্রতিষ্ঠান খুলে চিকিৎষা দেওয়া প্রয়োজন । পাগলা কুকুরদের খোলা রাখতে নেই, তাতে সমাজ কুলোষিত হয়।

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫০

মানবী বলেছেন: ভালো বলেছেন, রিহ্যাব টা গড়ে উঠুক ঘরে ঘরে। প্রতিটি মা বাবা পরিবার সন্তানদের সদাচার, আত্মনিয়ন্ত্রন আর অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ শিক্ষা দিলে প্রতিনিয়ত এমন অপ্রিয় ঘটনা ঘটবেনা আশা করি।।

পুরনো পোস্টটি খুঁজে মন্তব্য করেছেন জেনে খুব ভালো লাগলো।
অনেক অনেক ভালো থাকুন।

১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৩৫

তাহ্‌মিদা শারমিন বলেছেন: ওরা সবাই মানসিক ও চিন্তাধারা প্রোতিবন্ধী ওদের জন্য রিহাবের মত মানসিক ও চিন্তাধারা প্রোতিবন্ধী চিকিৎষা প্রতিষ্ঠান খুলে চিকিৎষা দেওয়া প্রয়োজন । পাগলা কুকুরদের খোলা রাখতে নেই, তাতে সমাজ কুলোষিত হয়।

for more information please click here

০২ রা মে, ২০১৭ সকাল ১০:১২

মানবী বলেছেন: ,
:-)

১৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০০

শরদিন্দু রূপক বলেছেন: **
ভারতের পদলেহনে সদা ব্যস্ত আমাদের সরকার ভারতের কাছ থেকে অন্তঃত একটি ভালো কাজ শিখুন। বখাটেদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সরকার যদি এসব ছারপোকা দমন করতে না পারে তাহলে এমন ক্ষমতাহীন প্রতিবন্ধি সরকারের কি প্রয়োজন?**

০২ রা মে, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

মানবী বলেছেন: প্রায় চার বছর ব্‌লগে অনুপস্থিতির পর এসে হঠাৎ এই সংবাদটি জেনে চমকে যাই। যদিও পরবর্তীতে পড়েছি ছেলেটিকেই মেয়ের পরিবার আগে প্রহার করেছিলো। যদিও সেই প্রহারও তার এমন হীণ আচরণ বিন্দুমাত্র জাস্টিফাই করেনা তারপরও একঅর্থে সে নিজেও ভিকটিম। ভিকটিম এবং ক্রিমিনাল- দুটোই।

পুরনো এই পোস্টটি খুঁজে পড়েছেন, ধন্যবাদ শরদিন্দু।

১৯| ০২ রা মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

কানিজ রিনা বলেছেন: আসলে এসব রোমিওরা বেশীর ভাগ নেশায়
আকৃষ্ট। পরিবারের আদরে মাথা করে নাচানো
ছেলে গুল এমন হয়। নেশা ব্যাবসা সরকার
নিয়নত্রন না করতে পারলে। সমাজের পচন
আরও বাড়বে। এসব ছেলেরা সব সময়
নেশায় আকৃষ্ট থাকে। ধন্যনাদ,

২০| ০৮ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৪:০৬

সাংবাদিক জুলহাস বলেছেন: এভাবে দুই চারটাকে ধরে শ্রীঘরে পাঠালে বাকীরা এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে। ধন্যবাদ পুলিশ ভাইদেরকে যারা ঘটনাটি আমলে নিয়ে যথাযথ ব্যাবস্থা নিয়েছেন।

২১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৪

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আমি অবাক!!!
এখন কি আর কেও ইভ-টিজিং এর শিকার হয়না? কোনো পোষ্ট নেই কেন ব্লগে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.