নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবী

মানবী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সদ্যজাত শিশু ও মায়ের সুস্বাস্থ্যের জন্য অতি প্রয়োজনীয় কিছু কথা...

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩১



মা ও শিশুর যত্ন ভবিষ্যতে শুধু শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষা নয় এমনকি প্রচুর সাশ্রয়েও সাহায্য করতে পারে। ধাত্রীবিদ্যা বা অবস্টেট্রিকস এ প্রতিনিয়ত পরিবর্তন আসছে এধরনের প্রিন্যাটাল আর পোস্টন্যাটাল কেয়ার সম্পর্কিত।
এর মাঝে জরুরী কিছু বিষয় আছে যা সদ্যজাত শিশু ও মায়ের স্বার্থে প্রতিটি মা,বাবা ও পরিবারের জানা জরুরী অথচ আমাদের দেশে সেভাবে এর চর্চার প্রচলন হয়নি।

গর্ভবতী মায়েদের যত্ন সম্পর্কে সরকারী পর্যায়ে প্রচুর প্রচার দীর্ঘদিন থেকে চলে আসলেও তা আজও পুরোপুরি সফল হয়নি। গর্ভবতী মায়েদের শুধু সুষম পুষ্টিকর খাবার আর ভারী কাজ থেকে বিরত রাখা নয়, সেই সাথে তাঁদের মানসিক ভাবে উৎফুল্ল রাখাটা অত্যন্ত জরুরী। এ বিষয়ে যিনি সবচেয়ে বেশি সাহায্য করতে পারেন, তিনি হলেন তাঁর স্বামী।

*উদ্বেগহীন বা চিন্তামুক্ত- আমেরিকার বেশ কিছু হাসপাতালে উইমেন সেন্টার খোলা হয়েছে, যা শুধুমাত্র ধাত্রী বিদ্যা ও গাইনোকোলজির রুগীদের সেবা দিয়ে থাকে। এসব সেন্টার পরিচালিত হয় নারী চিকিৎসক দ্বারা এবং সকল স্টাফ নারী। এমন অনেক সেন্টারে গর্ভবতী মায়েদের রাজকন্যার সাথে তুলনা করে তাঁদের মানসিক ভাবে সব সময় রিল্যাক্সড রাখার চেষ্টা করতেও দেখেছি। রাজকন্যা বলার কারন এই, "তুমি শুধু নিশ্চিন্ত হয়ে আরাম করো, যা কিছু সমস্যা আমরা দেখছি"।

*ইমোশনাল ক্রাইসিস- গর্ভবতী নারীর শরীরে তিল তিল করে একটি মানুষের সৃষ্টি হয়, মায়ের শরীরের নির্যাস শুষে একটি প্রাণ বেড়ে উঠে...... এই প্রক্রিয়া খুব সহজ নয়। এই প্রক্রিয়ার প্রধান ভূমিকা পালন করে "হরমোন"। একজন গর্ভবতী নারী ও সদ্য প্রসুতি নারীর শরীরে হরমোনের সুনামী চলে বললেও ভুল হবেনা। এই হরমোনাল রাশের কারনে তাঁদের শারীরিক পরিবর্তন সকলের দৃষ্টি গোচর হলেও যা আড়ালে থেকে যায় তা হলো মায়েদের মানসিক পরিবর্তন। প্রচন্ড ইমোশনাল হয়ে পাড়েন তাঁরা এসময়-

একারনে অনেকের মাঝে কোন কারন ছাড়া কান্নাকাটি করার সাথে সাথে মাঝে মাঝে হতাশা বা ডিপ্রেশন, খিটখিটে স্বভাব সহ প্রচন্ড মেজাজ দেখা যায়। এমন সময় বাবাদের মনে রাখা জরুরী তাঁর সন্তানকে এই পৃথিবীতে নিয়ে আসতেই স্ত্রীর এমন মেজাজ ও অস্থিরতা, আর তাই এসময় স্ত্রীর সাথে ভালো ব্যবহার, তাঁকে বুঝতে চেষ্টা করা ভীষণ ভীষণ জরুরী। এমনকি পরিবারের অন্য সদস্যরা যেন তাঁর স্ত্রীকে ভুল না বুঝে এবং তাঁর সাথে নম্র ও সহানুভূতিশীল আচরন করে তা তাঁকেই দেখতে হবে।

* খাদ্যাভ্যাস- সন্তান প্রসবের সময় যতো ঘনিয়ে আসে প্রসুতি মায়ের প্রতি আরো অধিক মনযোগী হওয়া প্রয়োজন। তাঁর খাদ্যাভ্যাসের মাঝে দুধ অত্যন্ত জরুরী একটি উপাদান। গর্ভকালীন পুরো সময়েই শিশুর শরীরের যথার্থ বেড়ে উঠার জন্য দুধপান জরুরী। আর শেষের দিকে এর প্রয়োজন আরো বেশি সন্তানের জন্মের পরবর্তী সময় ব্রেস্ট ফিডিং এর জন্য। লাল শাক, পালং শাক, গাজর, লাউ জাতীয় সব্জি এসময় বেশ উপকার করে থাকে।

*প্রসুতি কক্ষে উপস্থিতি- সন্তান জন্মের সময় চিকিৎসকের অনুমতি নিয়ে বাবাদের সেসময় প্রসুতি কক্ষে, সিজারিয়ান হলে অপারেশন থিয়েটারে উপস্থিত থেকে প্রসুতিকে মানসিকভাবে সাপোর্ট করা অত্যন্ত জরুরী।
প্রয়োজনে তাঁর হাত ধরে, তাঁর মাথায় হাত বুলিয়ে তাঁকে আস্বস্ত করলে তা মায়েদের মানসিক স্বাস্থের জন্য ইতিবাচক ফল নিয়ে আসে।

*প্রথম দেখা- সন্তান জন্মের পর পরই মায়ের কাছে শিশুকে নিয়ে আসা জরুরী। পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে সদ্যজাত শিশুর শরীরটা মুছে একটু পরিস্কার করে তাকে মায়ের কাছে নিয়ে আসা হয়। সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে জন্ম শিশুদের ওটিতে মাকে দেখিয়ে ঘরে নিয়ে এসেই মায়ের কোলে দেয়া হয় ব্রেস্ট ফিডিং এর জন্য।

*কোলস্ট্রাম - মাতৃদুগ্ধের প্রথম অংশ বা কোলস্ট্রাম যেকোন শিশুর জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান ও জরুরী খাদ্য। প্রচুর প্রচুর এন্টিবডি সমৃদ্ধ এই ঘন হলুদ তরল শিশুর শরীরে যেকোন টিকার চেয়ে অধিক রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি করে ও শিশুর ব্রেইন ও শারীরিক ডেভেলপমেন্টে সাহায্য করে। বাংলাদেশে "শাল দুধ" নামে পরিচিত কোলস্ট্রামের গুরুত্ব এতোটাই যে একে "লিকুইড গোল্ড" নামেও ডাকা হয়।




*স্কিন টু শ্কিন কন্টাক্ট- মায়ের গর্ভের এক নিরাপদ আরামদায়ক বদ্ধ থলে থেকে শিশুটি সম্পূর্ণ অ্রপরিচিত এক পৃথিবীতে এসে পৌঁছে। এই পৃথিবীতে তার একমাত্র এবং সবচেয়ে চেনা, সবচেয়ে পরিচিত অনুভূতি হলো মায়ের ঘ্রান আর কন্ঠস্বর। যথাশীঘ্র শিশুর সকল পোশাক বা কাঁথা খুলে মায়ের চামড়ার সংস্পর্শে আনার লক্ষ্যে মায়ের জামার ভিতর ঢুকিয়ে দেয়া হয়। এই স্কিন টু স্কিন কন্টাক্ট মা ও শিশুর বন্ধনের সাথে সাথে শিশুকে আস্বস্ত করে আর মায়েদের পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন কমাতে কিছুটা সাহায্য করে। এসময় লক্ষ্য রাখা উচিৎ ঘরের তাপমাত্রা যেনো আরাম দায়ক থাকে। খুব ঠান্ডা হলে মা্য়ের শরীরের ছুঁইয়ে শিশুকে দিয়ে তাদের দুজনকে ভালোভাবে একটি কাঁথা বা কম্বল দিয়ে ঢেকে দেয়া প্রয়োজন।

*ব্রেস্টফিডিং- একজন সন্তানকে মায়ের দেয়া শ্রেষ্ঠ উপহার মাতৃদুগ্ধ। যদিও বিষয়টি অনেকটা গ্রান্টেড ধরে নেয়া হয় তবে বাস্তবতা হলো ব্যাপারটি খুব সহজ নয়। অনেক শিশু ল্যাচিং বা মাতৃদুগ্ধ গ্রহনেরর প্রক্রিয়া সহযে আয়ত্বে আনতে পারেনা। এক্ষেত্রে অত্যন্ত অধ্যাবসায় ও ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। এসময় মাকে ব্যার্থ না বলে বা দোষারোপ না করে তাঁকে উৎসাহিত করে যাওয়া উচিৎ। পশ্চিমা দেশগুলোর প্রায় প্রতিটি হাসপাতালে "ব্রেস্ট ফিডিং সেন্টার" আছে যা মায়েদের এবিষয়ে সর্বাত্বক সহায়তা করে থাকে।

অনেক বছর আগে ব্রেস্টফিডিং এর উপর বিস্তারিত লিখেছিলাম। কারো উপকারে এলে লেখাটি স্বার্থক হবে।


মা ও শিশুর স্কিন টু স্কিন কন্ট্যাক্ট

*পোস্টপার্টাম সাইকোসিস- সাইলেন্ট অথচ অত্যন্ত ভয়াবহ একটি ব্যাপার! অনেকেই মনে করেন আমাদের দেশে এর তেমন প্রাদুর্ভাব নেই আবার অনেকে মনে করেন যৌথ পরিবারে এমন হবার সম্ভাবনা নেই-- খুব ভুল ধারনা। আমাদের দেশেও আছে, তবে আমাদের দেশে মায়ের শারিরিক সমস্যার দিকেই মন দেবার সময় খুব বেশিজনের নেই সেখানে তাঁর মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভাবনা প্রায় শুন্য!

মা সন্তানকে হত্যা করছেনা মানে পোস্টপার্টাম সাইকোসিস নেই এমন মনে করার কোন কারন নেই। এই সাইকোসিস যেকোন দেশে বা যেকোন পরিবারে হতেই পারে। এক্ষেত্রে পেরিন্যাটাল(গর্ভবতী সময় ও প্রসুতির পরবর্তী সময়) কেয়ার অত্যন্ত জরুরী! শিশুর জন্মের আগে ও পরে মায়েদের সাথে ইতিবাচক ব্যবহার সেই সাথে মা ও শিশু সম্পর্কে কোন ধরনের নেতিবাচক মন্তব্য না করা উচিৎ। সন্তান জন্ম ও তার পরিচর্যায় স্ত্রীকে সাহায্যের পাশাপাশি স্বামীদের তাঁর প্রতি থ্যাংকফুল এ্যাটিচুডও জরুরী।

খুব বেশি কিছু নয়। সন্তান জন্মের পর কিছু দিন, কাজ থেকে ছুটি নিয়ে(এ্যাফোর্ড করতে পারলে) স্ত্রীকে বিশ্রামের সময় করে দেয়া, কাজ শেষে ঘরে ফিরে সন্তানের দিকে লক্ষ্য রাখার দায়িত্ব স্বেচ্ছায় নিয়ে স্ত্রীকে বিশ্রাম করতে বলা.. এসব ছোট খাটো ব্যাপারগুলো মায়েদের মনে অনেক বড় ইতিবাচক প্রভাব ফেলে, যা পবর্তীতে সন্তানের শারিরিক ও মানসিক সুস্বাস্থ্যে সহায়তা করে।

পোস্টপার্টাম সাইকোসিসের একটি ভয়াবহ দিক প্যারানয়া বা সন্দেহপ্রবণতা। আমরা যেসব সন্তান হত্যার ভয়াবহ পরিনতির কথা শুনি তা এই প্যারানয়া থেকেই ঘটে থাকে। সকল ক্ষেত্রে সন্তানকে শত্রু না ভেবে অনেকে আশেপাশের পরিজনদেরও শত্রু মনে করে।

আমেরিকার এক ভারতীয় মায়ের কথা জানি- তাঁর শাশুড়ি সাহায্য করার উদ্দেশ্যে বৌকে বিশ্রাম করা সুযোগ করে দিতে শিশুটিকে কোলে নিয়ে পাশের ঘরে যাবার সাথে সাথে ভদ্রমহিলা ছুটে ঘর থেকে বেড়িয়ে যায়। রাস্তায় ছুটে চলা গাড়ির সামনে আত্মহত্যা করতে গেছেন সদ্যজাত শিশুর মা কারন তাঁর ধারনা শাশুড়ি তার কাছ থেকে সন্তানকে নিয়ে দূরে চলে যাচ্ছে। স্বামী সময়মতো ছুটে যাওয়ায় স্ত্রীকে বুঝিয়ে আনতে সক্ষম হয়।

এক্ষেত্রে শাশুড়ি বা স্বামী স্ত্রীর প্রতি বিরক্ত হলে বা দোষারোপ করলে তা নিতান্তই অন্যায় ও অমানবিক। প্রথমে তার কথা মেনে যাকে সন্দেহ করছে তাকে দূরে রেখে ধীরে ধীরে বুঝিয়ে তাঁকে সন্দেহ মুক্ত করাটা বুদ্ধিমানের কাজ।

*সামাজিক দায়িত্ব- আমরা যারা নিজেদের শিক্ষিত ও আধুনিক মনে করি একজন গর্ভবতী মায়ের প্রতি আমাদের সকলের দায়িত্ব আছে। কোথাও তাঁকে ভারী কিছু বইতে দেখলে সাহায্য নিতে চাইলে সাহায্য করা জরুরী। প্রচন্ড ভীড়ের বাসে কোন গর্ভবতী মাকে দেখলে প্রয়োজনে আসন ছেড়ে তাঁকে রিল্যাক্সড হতে সাহায্য করা উচিৎ। একজন গর্ভবতী নারীর সাথে সব সময় ভদ্র নম্র ব্যবহার করা জরুরী।
বাংলাদেশের গণশৌচাগার বা পাবলিক টয়লেটের অধিকাংশে নারী পুরুষের আলাদা ব্যবস্থা নেই, সেক্ষেত্রে অপেক্ষার দীর্ঘ লাইনে কোন গর্ভবতী নারীকে দেখে তাঁকে আগে যাবার সুযোগ করে দেয়াটাও অত্যন্ত মানবিক ও ভদ্রচিত কাজ।

দুঃখজনক ভাবে উন্নত দেশের মতো আমাদের দেশের হাসপাতালে গর্ভবতী নারীদের সাথে সুন্দর কোমল ব্যবহারের প্রচলন নেই(বরং অণেক্ষেত্রে দুর্ব্যবহার করা হয়) তবে আমরা নিজেরা উদ্যোগ নিয়ে পারিবারিক ও সামাজিক ভাবে তাঁদের কিছুটা স্বস্তি ও সুস্থতায় সাহায্য করতে পারি।

এই তথ্যগুলো নিজ পরিবার পরিজন সহ আত্মীয় বন্ধুবান্ধব সকলের কাছে পৌঁছে দিলে অনেক মাও শিশু উপকৃত হবেন।
গ্রামের মায়েদের এসবের প্রয়োজন নেই এমন মনে করা ভুল, তাঁদের প্রয়োজনটা আরো অনেক অনেক বেশী।

***প্রত্যেক পাঠকের কাছে অনুরোধ মা ও শিশু কল্যাণে আপনার পরিবার সহ বন্ধবান্ধবদের তথ্যগুলো জানিয়ে দিন।***




ছবি সুত্র: ইন্টারনেট




মন্তব্য ১২৪ টি রেটিং +৩২/-০

মন্তব্য (১২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল দরকারী পোস্ট, নতুন আর সম্ভাব্য মায়েদের দারুণ কাজে লাগবে।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

মানবী বলেছেন: মায়েদের য্ত্ন বিষয়ক পোস্ট আমাদের সমাজে তেমন জনপ্রিয় নয় :-)
আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে জেনে ভালো লাগলো, ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬

নতুন বলেছেন: সবার জানা দরকার।

শিশু ও মায়ের যত্ন সম্পকে আমাদের সমাজে অনেক ভুল ধারনা আছে।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬

মানবী বলেছেন: দুঃখজনক হলেও সত্য আমাদের দেশে আজও মায়েদের সুস্থ্যতা নিয়ে আমরা বড় বেশি উদাসীন।
তাই খুব বেশি জন জানতে আগ্রহী হবেন বলে মনে হয়না।

আপনাকে ধন্যবাদ নতুন, ভালো থাকুন।

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: এই দরকারী পোস্টটি দেবার জন্য আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা। প্রিয়তে রাখছি। অজস্র শুভকামনা মানবী।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭

মানবী বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়েই মনে হলো আমাদের দেশে মায়েদের জন্য এসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এখনো সকলের জানা নেই তাই এই পোস্ট দেয়া। আপনার কোন উপকারে এলে খুব ভালো লাগবে।

ছোট্ট রাজকন্যার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা। আপনি ও আপনার সন্তান সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন সবস সময়।
আন্তরিক ধন্যবাদ আমি ময়ূরাক্ষী।

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

নতুন বলেছেন: খুব বেশি আগ্রহী না এটা খুবই সত্য।

কিন্তু আমি স্ত্রী প্রগনেন্ট অবস্তা থেকে এই সম্পকে জানার চেস্টা করেছি এবং শারমিনকে সেই ভাবে পরামশ` দিয়েছি। আমার মেয়ের বয়স ৪ মাস এবং সে অনেক সুস্হ, সমস্যা শুরুতেই তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই তার জন্য এখন পযন্ত বড় কোন অসুস্হতায় ডানা আক্রান্ত হয়নি।

কয়েক দিন আগে শিশু ডাক্তার আমার স্ত্রীকে বলছিলেনে যে শুধু আপনাকেই দেখি সমস্যার শুরুতে বাচ্চাকে নিয়ে আসেন তাই চিকিতসায়ও সহজ হয়। অন্যরা বাচ্চারা পুরুপুরি অসুস্হ হলেই নিয়ে আসে তাই রিকভার হতে সময় লাগে।

জানার বিকল্প নেই। মা ও সন্তানের ব্যাপারে অবশ্যই সবার জানতে হবে তবে সন্তানের সুস্হতা সম্ভব।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

মানবী বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন নতুন, এতো বড় সুখবরের জন্য।

আপনি সচেতন তাই এর সুফল ভোগ করছে আপনার সন্তান আর যাঁরা জানেননা বা জানতে চাননা তাঁদের শুধু স্ত্রীরাই নন বরং সন্তানরাও বন্চিত হয়। আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো মায়েদের এসব সাফারিং যেমন শুধুমাত্র শহুরে বা শিক্ষিত পরিবারেই নয় এবং এধরনের যত্নও যে গ্রামের হত দরিদ্র মায়েরও সমান ভাবে প্রয়োজন তা অনেকেই বুঝতে বা মানতে আগ্রহী নয়।

আপনাকে ধন্যবাদ। ডানার সুস্থ সুন্দর জীবনের জন্য শুভকামনা রইলো।

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০

হামিদ আহসান বলেছেন: উপকারি তথ্যে পূর্ণ একটি পোস্ট ..

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৫

মানবী বলেছেন: তথ্যগুলো পরিবার পরিচিত জনদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারলে হয়তো অনেক মা ও শিশু উপকৃত হবেন।

অনেক ধন্যবাদ হামিদ আহসান।

৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

জানা বলেছেন:
আবারও সেই অসামান্য 'মানবী'য় পোস্ট।

একজন নারীর মা হতে যাওয়া বা মা হওয়ার পূর্ব ও পরবর্তি সময়গুলোতে তার শারীরিক ও মানষিক অবস্থা যে কত জটিল হতে পারে তা নিয়ে খুব কম মানুষই ভাবেন। সাধারণ এবং স্বল্প শিক্ষিত/অশিক্ষিত মানুষের কথা দূরে থাক; শিক্ষিতরাই মেয়েদের এই বিশেষ সময়টা নিয়ে গুরুত্বের সাথে ভাবেন না! অনেকে আবার বলে থাকবেন, এসব আবার কি? আমাদের মা-খালা-চাচীদের বেলাতেতো এমনটা হয়নি! তাঁরা ভাবতেও পারেন না যে এই বিশেষ পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে প্রতিটি নারীকেই যেতে হয়। কেবল দুঃখজনক ব্যাপার যে, আগে এসব কেউ বিশেষ করে ভাবেনি/গবেষনা হয়নি। । তাই অনেক দুর্ঘটনা কেবল অঘটন হিসেবেই মেনে নেয়া হয়েছে।

আমার নিজের একটি অভিজ্ঞতাটি এখানে শেয়ার করতে চাইছি। ধারণা না থাকায় হয়তো বিষয়টি অনেকের কাছে অদ্ভুৎ মনে হতে পারে।

আমার মেয়ের জন্মের আগে পুরো ন'মাস জুড়ে নানান জটিল অবস্থার পাশাপাশি আমার এক বিচিত্র সমস্যা দেখা দিল। আমার প্রিয় কিছু নির্দিষ্ট খাবার, রং এবং সুগন্ধিতে মারাত্নক অনিহা এসেছিল। অদ্ভুৎ ব্যাপারটি হলো, ঐ জিনিস গুলিতে আজও আমার অনিহা কাটেনি।

আমার মেয়ের জন্মের সময় একটা জটিল সময় পার করে ১৬ ঘন্টা পর জ্ঞান ফিরে পেয়ে যখন মেয়েকে দেখলাম, অবিশ্বাস্য আনন্দ হলেও কি এক অদ্ভুৎ কারণে শুরু হলো আমার ক্ষনে ক্ষনে কান্নাকাটি। ডিপ্রেশন! এভাবেই কাটলো ৩/৪ দিন। কিছুতেই মন ভাল করা যাচ্ছে না। আমি ভাগ্যবান মানুষ; পরিবারের শতভাগ সহমর্মিতা ও সহযোগিতা পেয়েছি। কেবল মাত্র সবার ভালবাসায় দ্রুত দুঃসময় কাটিয়ে উঠেছি কিন্তু বেশীভাগ মায়ের ক্ষেত্রেই দুঃখজনকভাবে এর উল্টোটাই ঘটে!

আপনার লেখাটি আমাদের অনেক কিছু শেখাবে, বুঝতে সাহায্য করবে। আশা করি সহমর্মিতা ও ধৈয্যের সাথে বিষয়টি বিশেষভাবে দেখতে শেখাবে।

ভাল থাকবেন প্রিয় 'মানবী'।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

মানবী বলেছেন: অনেক বছর পর প্রিয় জানা!

আপনার পরিবারের সচেতনতা, ভালোবাসা আর সহযোগিতায় দুঃসময় কাটিয়ে উঠেছেন জেনে ভালো লাগলো। আমার পরিচিত একজন ভয়াবহ মানসিক ভারসাম্যহীনতার শিকার হয়েছেন, স্বামীর সহযোগিতা ও সহমর্মিতার অভাব ছিলো। আরো দুঃখজনক যে তাঁর স্বামী বাংলাদেশের একজন বেশ পরিচিত চিকিৎসক!

আর প্রিয় খাবারের অনীহা টাও আমাদের দেশে অনেক ঢং মনে করে উড়িয়ে দিতে চেষ্টা করেন। অনেক মায়েদের দেখেছি ভাতের গন্ধ সহ্য করতে পারেননা, হতদরিদ্র পরিবারের মেয়েদের ক্ষেত্রে মনে করে কাজ ফাঁকি দেবার বুদ্ধি!!! অত্যন্ত দুঃখজনক তবে বাস্তব।

আমাদের দেশে এধরনের তথ্যগুলোর প্রতি অধিকাংশজন উদাসীন। ব্লগেও লক্ষ্য করলে দেখা যায় নিতান্ত কোন চটকাদার গল্প নাহলে খুব বেশিজন এধরনের পোস্ট পড়ার আগ্রহবোধ করেননা। আর সেখানে পরিবারের নারীদের প্রতি সহমর্মিতার তো প্রশ্নই আসেনা। অনেকে মনে করেন গ্রামান্চলের নারীদের এসবের প্রয়োজন নেই, যা খুব ভুল ধারনা। পৃথিবীর সকল মা ও শিশুর অনুভূতি ও সমস্যা অ্ভিন্ন, সকল মা ও শিশুর কল্যাণে এসব সম্পর্কে সচেতনতা জরুরী।
আমাদের দেশে হাসপাতালে দেখেছি প্রসুতি মায়েদের সাথে, বিশেষ করে নন পেয়িং ওয়ার্ডের রুগীদের সাথে খুব রুক্ষ ব্যবহার করা হয় যা অত্যন্ত দুঃখজনক!

এই পোস্ট পড়ে যদি একজন পাঠক মা ও শিশু উপকৃত হন, পোস্টটি স্বার্থক হবে।

আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানা। কিন্নরীর সুস্বাস্থ্যে ও সুন্দর জীবনের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার শেয়ার।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৩

মানবী বলেছেন: শেয়ার? :-)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সুমন কর।

৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রয়োজনীয় ও তথ্যবহুল পোস্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ , নিয়মিত হচ্ছেন দেখে ভাল লাগছে ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

মানবী বলেছেন: আমি নিয়মিত ভাবেই অনিয়মিত :-)

পোস্টের তথ্যগুলো পরিচিতজনদের মাঝে ছড়িয়ে দিলে হয়তো অনেক মা ও শিশুর উপকার হবে।
অনেক ধন্যবাদ গিয়াস লিটন।

৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৬

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: খুব উপকারী পোস্ট ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২

মানবী বলেছেন: খুব উপকারী মনে হয়েছে জেনে খুব ভালো লেগেছে, আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে!

আপনার আইডিটি নিঃসন্দেহে কৌতুহল উদ্দীপক! এর কোন অর্থ আছে কিনা বুঝতে পারছিনা!!!

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

কালের সময় বলেছেন: সকলকে এ বিষয়টা বুঝতে পোস্টটি অনেক সাহায্য করবে ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

মানবী বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো, ধন্যবাদ কালের সময়।

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫

লিযেন বলেছেন: like that!!!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৩

মানবী বলেছেন: থ্যাংক ইউ :-)

১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২

সুদীপ্তা মাহজাবীন বলেছেন: খুব ভাল লেখা ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৯

মানবী বলেছেন: আপনি ব্লগে মন্তব্য লেখা শুরু কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে এই মন্তব্যটি করেছেন দেখে কেনো যেনো খুব ভালো লাগলো :-)

এই ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। তথ্যগুলো অন্যদের মাঝে যথাসাধ্য ছড়িয়ে দিতে পারলে হয়তো অনেক মা ও শিশু উপকৃত হবে।

অনেক ধন্যবাদ সুদীপ্তা মাহজাবীন।

১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

প্রামানিক বলেছেন: দরকারী পোষ্ট। ধন্যবাদ

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:৩২

মানবী বলেছেন: দরকারী মনে হয়েছে জেনে ভালো লাগলো, ধন্যবাদ প্রামানিক।

১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫১

আলোরিকা বলেছেন: বাঁচতে হলে জানতে হবে :) গতকালই একজন বলছিল তার পরিচিত ১৩/১৪ বছরের একটা মেয়ে ০৫ দিনের একটা বাচ্চা রেখে মারা গেছে :( সমাজের একটা অংশ জানছে , এগিয়ে যাচ্ছে - সবাইকে নিয়ে এগোতে পারছি না :(

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

মানবী বলেছেন: ছোট্ট কিশোরীর এই দুঃখজনক মৃত্যুর জন্য মনে হয় বাল্য বিবাহ দায়ী। একজন ১২/১৩ বছরের কিশোরীর শরীর গর্ভধারনের জটীল প্রক্রিয়ার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত নয়, এ বয়সে সন্তান জন্ম দিতে হাজারো ঝুঁকির সন্মূখীন হতে হয়। কিশোরী আর তার শিশু সন্তানের জন্য খুব খারাপ লাগছে, এই অবুঝ অবোধ শিশু পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম সম্পদ, শ্রেষ্ঠতম আশ্রয় থেকে বন্চিত হলো।
মহান সৃষ্টিকর্তা যেনো শিশুটির সহায় হন, এই প্রার্থনা।

আমাই যা জেনেছি সাধ্যমতো এখানে জানাতে চেষ্টা করছি, সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যাবার আমার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। পোস্টটির পাঠক পাঠিকারা এ্‌ই তথ্য পরিচিতদের(বাসার গৃহকর্মীদের মাঝেও) মাঝে ছড়িয়ে দিলে আমরা সকলে অনেককে নিয়ে এগিয়ে যেতে পারবো।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আলোরিকা। (

এই মন্তব্যটি পোস্ট করার পর লক্ষ্যকরি কোনভাবে এর জবাব না দিয়ে পরের মন্তব্যের জবাব দিয়েছি যা সম্পূর্ণ অনিচ্ছাকৃত)

১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: খুবই প্রয়োজনীয় পোষ্ট।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:৪৮

মানবী বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। প্রয়োজনীয় তথ্য যথা সম্ভব ছড়িয়ে দেবার অনুরোধ রইলো।

১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭

এরশাদ বাদশা বলেছেন: আপু লিখছেন তাহলে?
যাহোক, এতো গেলো নবজাতক নিয়ে লেখা। এবার একটা লেখা দেন, যেটাতে বাড়ন্ত শিশুর খাবার-দাবার, তাদের মানসিক বিকাশ ইত্যাদি সবকিছু নিয়ে। আমার মেহের নিগার বড় হচ্ছে তো... :``>>

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:৫২

মানবী বলেছেন: :-)
অনেক অভিনন্দন ভাইয়া। আমার সীমিত জ্ঞানে যা আছে সময় করে তা জানিয়ে পোস্ট দিতে চেষ্টা করবো।
আপাতঃত খুব জরুরী কয়েকটি কথা, শিশুদের জন্মের পর ছয় মাস এক্সক্লুসিভলি ব্রেস্ট ফিডিং(এমনকি পানিও নয়) করা অত্যন্ত জরুরী। ফর্মুলা বা গুড়ো দুধ নিতান্ত প্রান বাঁচাতে অপরিহার্য না হলে তা থেকে বিরত থাকা ভালো।

ছোট্ট পরী দুজনের জন্য অনেক অনেক দোয়া।

১৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩

মোঃ ইয়াসির রহমান বলেছেন: আমার সন্তানের বয়স ৪ মাস পার হয়ে গেল এই সেদিন। অথচ অনেক বিষয়ই আমার অজানা ছিল, যা এই পোস্টটির মাধ্যমে জানতে পারলাম। মানবি আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৪১

মানবী বলেছেন: আপনাকে অভিনন্দন! সন্তান সুস্থ আছে আশা করি।
আমাদের ক্ষুদ্র জ্ঞান আর সকলের সাথে শেয়ার করলে হয়তো অনেক মা ও শিশুর উপকার হবে।

অনেক ধন্যবাদ মোঃ ইয়াসির রহমান।

১৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:


গ্রেট ও প্রয়োজনীয় পোষ্ট।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৪২

মানবী বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো, ধন্যবাদ আমিনুর রহমান।

১৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

জুন বলেছেন: আপনি সবসময় এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখে থাকেন মানবী। এটা আপনার এক অসাধারণ বৈশিষ্ট।
নতুন মা এদের অনেক কিছু শেখার আছে এখান থেকে। জানিয়ে দেব যারা নতুন মা হতে যাচ্ছেন।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৮

মানবী বলেছেন: এটা পুরপোপুরি আপনার ঔদার্য্য, আমার লেখা আর সকলের মতোই সাধারণ।

নতুন মায়েদের জানিয়ে দিবেন জেনে ভালো লাগলো। প্রতিটি মেয়ের সাথে সাথে প্রতিটি পুরুষের এই তথ্যগুলো জেনে রাখা জরুরী, স্ত্রীর সবচেয়ে কাছে তো তাঁরাই থাকবেন।

অনেক ধন্যবাদ জুন, সব সময় ভালো থাকুন।

২০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জানা বলেছেন: আবারও সেই অসামান্য 'মানবী'য় পোস্ট। সত্যিই তাই। আমি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গেলুম। পোস্টটি স্টিকি হোক। অনেক অনেক বার পঠিত হোক।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪

মানবী বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করার চেয়েও জরুরী পোস্টের ব্ক্তব্য ছড়িয়ে দেয়া, হয়তো তাতে বাংলাদেশের কোন এক অজ পাড়াগাঁয়ের মা ও শিশু উপকৃত হবে।

আপনি পুরনো কোন ব্লগারের নতুন নিক কিনা বুঝতে পারছিনা!
যেমনই হোক, শুভকামনার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:০৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন এই পোস্টটির জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এই পোস্টটি আরো বেশি মানুষের নজরে আনার জন্য সামহোয়্যারইন ব্লগের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে শেয়ার করা হলো। আশা করি, যারা নতুন মা হতে যাচ্ছেন, তাদের কাজে আসবে।

শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭

মানবী বলেছেন: পোস্টটির তথ্য ছড়িয়ে দিতে উদ্যোগী হবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

আমাদের সকলের কারো না কারো মা, বোন, স্ত্রী, কন্যা, খালা, চাচী, ফুপু আবার বান্ধবীরা আজা না হলে কাল সন্তানের জন্ম দিবেন, তাঁদের কাছে এই তথ্য পৌঁছে গেলে পোস্টটি স্বার্থক হবে।

২২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১৩

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট । সকলের জেনে রাখা দরকার ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫২

মানবী বলেছেন: আশা করি এই জানাটা আমরা সকলে যথাসাধ্য ছড়িয়ে দিতে পারবো।
ধন্যবাদ গুলশান কিবরীয়া।

২৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৪

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

মানবী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রুদ্র জাহেদ।

২৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জানা বলেছেন:
আবারও সেই অসামান্য 'মানবী'য় পোস্ট।

এই এক বাক্যেই শতকথার চেয়ে বেশী ফুটে উঠৈছে সব কিছু :)

ধন্যবাদ। :):)

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০০

মানবী বলেছেন: জানা নিতান্ত তাঁর ঔদার্য্যের কারনেই এমন মন্তব্য করেছেন, এতে তাঁর মাহাত্ম বেশি ফুটে উঠেছে আমার কোন গুন নয় :-)

আশা করি পোস্টটির বক্তব্য, তথ্য আমরা সকলে সাধ্যমতো আত্মীয় পরিজন বন্ধু বান্ধবদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে সফল হবো। আন্তরিক ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু।

২৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

অগ্নি সারথি বলেছেন: আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা তো অবশ্যই কারন আর কয় দিনের মধ্যেই আমার স্ত্রী মা হবে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০০

মানবী বলেছেন: অনেক অভিনন্দন। আশা করি সব কিছু সহজ সুন্দর ভাবেই হবে।

পোস্টটি আপনার স্ত্রী সন্তানের কাজে এলে স্বার্থক হবে। কোলস্ট্রাম আর স্কিন টু টাচ্(৬-১০ মিনিট) এর ব্যাপারটা মনে করে নিশ্চিত করার অনুরোধ রইলো।

আপনাকে ধন্যবাদ অগ্নি সারথি, অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

২৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১

সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার তথ্য বহুল একটা পোস্টে! অনেক কিছুই জানতে পারলাম।

সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ!

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

মানবী বলেছেন: পোস্টটির তথ্য পরিচিতজনদের মাঝে ছড়িয়ে দেবার অনুরোধ রইলো।

অনেক ধন্যবাদ সাহসী সন্তান।

২৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫০

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

মানবী বলেছেন: জেনে খুব ভালো লাগলো, অনেক ধন্যবাদ ব্লগার মাসুদ।

২৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আপা আপনার আর জানা আপার কথপোকথনটি হতে আমি এ বিষয়টি নিয়ে একটি লেখা লিখেছি। প্রসব পরবর্তীকালীন এই বিষন্নতা সময়টিকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বেবি ব্লু বলা হয়। বিষয়টি প্রথম জানি যখন আমি এইরূপ বিষন্নতার মাঝ দিয়ে যাচ্ছিলাম। বেবি ব্লু বা প্রসব পরবর্তীকালীন এসব সমস্যা নিয়ে নারী পুরুষ নির্বিশেষে পরিবারের সকলের জানা প্রয়োজন।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

মানবী বলেছেন: বেশ ভালো তো! অবশ্যই পড়বো আপনার পোস্টটি।
বেবি ব্লু টার্মটির সাথে আমাদের দেশের মানুষ খুব পরিচিত নয়, তাই এই পোস্টে টার্মটি এড়িয়ে গেছি। পোস্টাপার্টাম সিন্ড্রোম/ পোস্টপার্টাম সাইকোসিস, পোস্টাপার্টাম ডিপ্রেশন/ বেবি ব্লু.... এসব টার্ম প্রসব পরবর্তী সময়ের মায়ের মানসিক জটীলতার কথা বলে।

কষ্টকরে পোস্টটি দিয়ে এখানে জানিয়েছেন, সেজন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
শিঘ্রী আপনার পোস্টটি পড়বো ইনশাহ্‌আল্লাহ্।

২৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১১

কমরেড ফারুক বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন....

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩

মানবী বলেছেন: ধন্যবাদ কমরেড ফারুক।

পোস্টের তথ্য পরিচিত জনদের মাঝে ছড়িয়ে দেবার অনুরোধ রইলো।

৩০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫১

মজবাসার বলেছেন: বেশ ভালো।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫৮

মানবী বলেছেন: ধন্যবাদ মজবাসার।

৩১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৭

আমির আজিজ বলেছেন: অনেক দরকারি কথা লিখেছন সবার জানা দরকার
আমাদের সমাজের ধ্যানধারনা পুরাই উল্টা।
এমনও দেখেছি প্রসব কালীন সময়েও ভারি কাজ কাজ করতে।
কাজ করা অবস্থায় প্রসব করতে হয়ছে।
ফলাফল পৃথিবী দেখার আগেয় বাচ্চার মৃত্যু।
ধারনা বদলাতে সবার জানা দরকার।

ধন্যবাদ এমন একটা পোস্ট দেয়ার জন্য

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:০৫

মানবী বলেছেন: সরকারী ভাবে গত কয়েক দশক ধরে মা ও শিশুর সুস্বাস্থ্যের জন্য বিভিন্ন প্রচার ও পদক্ষেপ সত্ত্বেও একটি বড় জনগোষ্ঠী বরাবর অন্ধকারেই থেকে যাচ্ছে। যারা জানছেন তাঁরা কতোখানি অনুসরন করছেন বা মানছেন সেটিও একটি বড় প্রশ্ন।

শুধু প্রসাবকালীন সময় নয়, গর্ভধারনের পরবর্তী পুরো সময়টা ভারী কাজ থেকে বিরতা থাকা জরুরী, আর তা নাহলে গর্ভপাতের সম্ভাবনা থেকে যায়।
পোস্টের তথ্য সাধ্যমতো সকলকে জানিয়ে দেবার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ আমির আজিজ।

৩২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৭

শার্লক_ বলেছেন: আগে এসব জানতাম না। কাজের সূত্র ধরে সব জানছি এখন। আমাদের একটা ধারাবাহিক নাটক হচ্ছে এটার উপর।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩০

মানবী বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো। ধারাবাহিক নাটকের প্রচার শুরু হলে নাম সহ এখানে জানিয়ে গেলে আমরা অনেকে দেখার সুযোগ পাবো।

এসব তথ্য সকলের মাঝে ছড়িয়ে দেবার প্রচেষ্টার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ শার্লক_

৩৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

মিঠুন চাকমা বলেছেন: সুন্দর গুরুত্ববাহী লেখার জন্য লেখককে অনে কনেক ধন্যবাদ।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩১

মানবী বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ মিঠুন চাকমা। পোস্টের তথ্য আত্মীয় পরিবার সহ পরিচিত সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিলে হয়তো অনেক মা ও শিশু উপকৃত হবে।

ভালো থাকুন।

৩৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩

কাবিল বলেছেন: খুব প্রয়োজনীয় পোস্ট। অনুমতি নিয়ে ফে বু তে শেয়ার করলাম।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯

মানবী বলেছেন: অন্যদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। ফেসবুকে শেয়ার এই ব্লগের ডিফল্ট অপশন, অনুমতি নেবার কোন প্রয়োজন নেই :-)
পোস্টের তথ্য অণ্যদের মাঝে ছড়ি্য়ে দিচ্ছেন জেনে ভালো লাগলো।
ভালো থাকুন।

৩৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭

আবু শাকিল বলেছেন: তথ্য পূর্ণ পোস্ট ।
+

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫

মানবী বলেছেন: তথ্যগুলো পরিবার পরিচিতজনদের মাঝে ছড়িয়ে দিলে অনেক মা ও শিশু উপকৃত হতে পারে।
ধন্যবাদ আবু শাকিল।

৩৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

ধমনী বলেছেন: সুন্দর পোস্ট

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

মানবী বলেছেন: ধন্যবাদ ধমনী।

৩৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

nirjoyণ বলেছেন: আপনি যদি বলেন আমি পোষ্ট টি ফেইজ বুকে শেয়ার করতে পারি ,,,,,
আর অনেক সুন্দর এবং খুবেই প্রয়োজনীয় পোষ্ট

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

মানবী বলেছেন: ফেসবুকে শেয়ার এই ব্লগের ডিফল্ট অপশন, অনুমতি নেবার কোন প্রয়োজন নেই :-)
পোস্টের তথ্য আত্মীয় পরিচিতজনদের মাঝে সাধ্যমতো ছড়িয়ে দিলে অনেক মা ও শিশু উপকৃত হবে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৩৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৩

বুলবুল আহমেদ জয় বলেছেন: লেখককে ধন্যবাদ, অনেক কিছু জানলাম,

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০০

মানবী বলেছেন: আপনাকে জানাতে পেরে লেখাটি স্বার্থক হলো :-)
অনেক ধন্যবাদ বুলবুল আহমেদ জয়।

৩৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৫

বুলবুল আহমেদ জয় বলেছেন: লেখককে ধন্যবাদ, অনেক কিছু জানলাম,

৪০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৫

বুলবুল আহমেদ জয় বলেছেন: লেখককে ধন্যবাদ, অনেক কিছু জানলাম,

৪১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অসাধারন একটি পোষ্ট। অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি লেখার জন্য।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

মানবী বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ রেজওয়ানা আলী তনিমা।

আমাদের দেশে মায়েরা সবচেয়ে অবহেলিত, দুঃখজনক ভাবে প্রসুতি সদন বা হাসপাতালের লেবার রুমেও তাঁদের সাথে খুব মধুর ব্যবহার করা হয়না(বিশেষ করে হত দরিদ্র রুগীদের সাথে), আমরা নিজেরা আলোকিত হলে হয়তো এমন অবস্থার কিছুটা উন্নয়ন সম্ভব।

৪২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৯

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: খুবই দরকারি পোস্ট।

আমার বৌয়ের গর্ভধারণের আড়াই মাস চলছে। কিছুই খেতে পারছে না। মুখেতুলে খাইয়ে দিলে কিছুকিছু খায়। সারাদিন অফিসে থাকি। রাত ছাড়া যথেষ্ট সময় পাই না। তাই তাকে তার মায়ের কাছে রেখে এসেছি। মা তাকে প্রতিবেলায় জোরজার করে খাওয়াচ্ছেন। ফলে আপাতত কিছুটা চিন্তামুক্ত। গর্ভধারণের প্রাথমিক সময়টা (৩/৪ মাস) পার হলে বৌকে কাছে নিয়ে আসব।

আমার এবং ওর জন্য বিশেষ কোনো পরামর্শ থাকলে, আপু, জানাবেন আশা করি।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

মানবী বলেছেন: আপনাকে ও আপনার স্ত্রী কে অনেক অনেক অভিনন্দন।
গর্ভবতী মায়েদের খাবারে অরুচী খুব কমন একটি কষ্টের নাম। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ফার্স্ট ট্রাইমেস্টার বা প্রথম তিন মাসের পর রুচী ফিরে এলেও সকলের ক্ষেত্রে এমন হয়না। অনেকে ৫ মাস, কেউ ৬/৭ মাস ফিরে পান আবার কারো কারো ক্ষেত্রে সন্তান জন্ম দানের আগের দিনও দিন ফিরে আসেনা।

এসময় সবচেয়ে কষ্টদায়ক হয় খাবারের গন্ধ! তিনি যেসব খাবার বেশী অপছন্দ করছেন সেসব খেতে জোর না করে অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার দেয়া ভালো। দুধ, ডিম আর শাক জাতীয় খাবার গর্ভবতী মা ও শিশুর জন্য অপরিহার্য। নিয়মিতভাবে চিকিৎসকের(মাতৃসদন বা প্রসুতি কেন্দ্রের ওবস্টেট্রিশিয়ান) কাছে চেকআপ করানো জরুরী।

আপনার সচেতনাতই বলে দিচ্ছে আপনি তাঁর যত্নের ত্রুটি করবেননা :-)
এসময় কোন ভারী কাজ, ওজন উঠানো ইত্যাদি থেকে বিরত রাখা ভালো। চারপাশের একটি পজিটিভ বা ইতিবাচক পরিবেশ মায়ের মন ভালো রাখতে সাহায্য করে।

অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। সুসংবাদটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ অলওয়েজ ড্রিম।

৪৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: পোস্টটা আমি প্রথম থেকেই পড়তে চাইনি।
কারণ আমি জানি, এ পোস্টটা পড়লে আমি আবেগ ধরে রাখতে পারব না।
ঝাপসা চোখে টাইপ করছি- কি লাভ এটা পড়ে, ৪৭ বছর আগে যে অকালে চলে গেছে, সে তো আর ফিরবে না।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫১

মানবী বলেছেন: মহান সৃষ্টিকর্তা আপনার মাকে শান্তিতে রাখুন এই প্রার্থনা করি।

সেসময় আপনি অসহায় ছিলেন, আজ আপনার সচেতনতা আর এই পোস্টের তথ্যের প্রচার অনেক অনেক মা ও শিশুকে ভালো থাকতে সাহায্য করবে।
মন খারাপ হলেও নিজের কথা শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম। ভালো থাকুন।

৪৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১

সপ্ন সবুজ বলেছেন: আমাদের দেশে এধরনের তথ্যগুলোর দরকার

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৪

মানবী বলেছেন: পোস্টটির গুরুত্ব অনুধাবনের জন্য অনেক ধন্যবাদ সপ্ন সবুজ।
আশা করি তথ্যগুলো সাধ্যমতো পরিবার পরিচিতজনদের মাঝে ছড়িয়ে দিবেন।

৪৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ উপকারি পোষ্ট দেয়ার জন্য ,অনেকের কাছে ছড়িয়ে দেব তাই প্রিয়তে নিলাম ।ভাল থাকুন সারাখন সারা বেলা ।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:২৭

মানবী বলেছেন: অনেকের কাছে ছড়িয়ে দিবেন জেনে খুব ভালো লাগলো।
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ দৃষ্টিসীমানা। আপনিও অনেক অনেক ভালো থাকুন।

৪৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

p¤ma¡e¡ বলেছেন: অসাধারন। এই টিপসগুলো যারা ইতিমধ্যে মা হয়েছেন অথবা মা হতে যাচ্ছেন তাদের সবার জানা প্রয়োজন। যেমন প্রেগনেনসি চলাকালীন চিন্তামুক্ত থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু প্রায়ই আমরা এগুলোকে আমলে নেই না।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০১

মানবী বলেছেন: গর্ভবতী মায়েদের যত্ন নেয়া, তাদের শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ রাখলে যে মায়ের চেয়েও গর্ভের শিশু বেশী উপকৃত হয়, এই তথ্যটি আমাদের সমাজের প্রতিটি কোনে পৌঁছে দেয়া জরুরী।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১১

আন্ধার রাত বলেছেন:
তথ্যবহুল। ধন্যবাদ।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪

মানবী বলেছেন: তথ্যগুলো সাধ্যমতো পরিচিত জনদের মাঝে ছড়িয়ে দেবার অনুরোধ রইলো।

আপনি ভালো আছেন আশা করি। আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

৪৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩২

নিশাকর বলেছেন: খুবি গুরুত্বপপূর্ন কথা,, ।। অনেক ধন্যবাদ এতকস্ট করে আমাদের তথ্য দেয়ার জজন্য। যদিও বিয়ে করিনি ,, তবুও কথা গুলো মেনে চলবো

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

মানবী বলেছেন: আপনার সচেতনতার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
আসলে বিবাহিত আর অবিবাহিত, আমাদের প্রত্যেকের পরিবার পরিচিত আত্মীয়ের মাঝে কখনও না কখন্ নবজাতকের আগমন ঘটে, সেই গর্ভবতী মায়ের পরিবারকে তথ্যগুলো জানিয়ে দিলে তাঁরা উপকৃত হতে পারে।

আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো নিশাকর।

৪৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

মেহবুবা বলেছেন: আশা করছি তোমার এই পোষ্ট থেকে অনেকে উপকৃত হবে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৫২

মানবী বলেছেন: যদি একজনও উপকৃত হয় তাহলেই পোস্ট স্বার্থক।
আপনাকে ধন্যবাদ মেহবুবা।

৫০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫০

কানিজ রিনা বলেছেন: অনেক তথ্যবহুল।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:১৯

মানবী বলেছেন: পরিচিত সকলের মাঝে তথ্যগুলো ছড়িয়ে দেবার অনুরোধ রইলো।

ধন্যবাদ kanizrina।

৫১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: ব্লগে প্রয়োজন এরকম বেশি বেশি প্রয়োজনীয় ও উপকারী পোস্ট৷ এটা শুধু সন্তানসম্ভবা মা ও তার স্বামীর জন্যই উপকারী পোস্ট৷ পরিবারের একজন সদস্য হিসেবে প্রত্যেকেই পোস্টটি থেকে সচেতন হতে পারবে৷

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

মানবী বলেছেন: তথ্যগুলো সদ্যজাত সন্তানের জন্য সবচেয়ে উপকারি।

ধন্যবাদ প্রবাসী ভাবুক।

৫২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: চমৎকার তথ্য বহুল পোস্ট।
অনেক কিছুই জানতে পারলাম।
সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৪

মানবী বলেছেন: তথ্যগুলো পরিচিতজনদের মাঝে ছড়িয়ে দেবার বিনীত অনুরোধ রইলো।

আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ নূর মোহাম্মদ নূরু।

৫৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২২

অমিয়েন্দ্র বলেছেন: কিছুই বলার নাই। ++++++ পোস্ট প্রিয়তে। :)

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪২

মানবী বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো, কারো উকারে এলে আরো ভালো লাগবে :-)

ধন্যবাদ অমিয়েন্দ্র।

৫৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খায়র আপু এত উপকারী পোস্টের জন্য... :)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:০৯

মানবী বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া।

পোস্টটি কারো উপকারে এলে স্বার্থক হবে। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৫৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন বলেছেন: এরকম কিছু না কিছু লেখা সব সময়েই খুব মিছ করি। ভাল লেগেছে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

মানবী বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো।
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন।

৫৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

থার্ড পার্সন প্লুরাল বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট।
আমাদের দেশে গর্ভকালীন সময়ে মায়েদের কে মানসিক ভাবে তেমন সাপোর্ট দেয়া হয় না বললেই চলে। আশা করি এমন টা আর সামনে থাকবে না ডিপ্রেশেনের মূহুর্তগুলো প্রিয়জনের খুব সাপোর্ট পাবে।
লেখাটি ভাল লেগেছে।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৩

মানবী বলেছেন: সহমত। মেয়েদের, বিশেষ করে মায়েদের মানসিকভাবে উজ্জীবিত করার ব্যাপারটা আমাদের দেশে ধর্তব্যের মাঝেই নেই।

অনেক ধন্যবাদ থার্ড পার্সন প্লুরাল।

৫৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: খুব ভালো একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৩

মানবী বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ।

আপনার নিকটি বেশ মজার :-)

৫৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

শার্লক_ বলেছেন: ইউটিউব লিঙ্ক দিলাম-
https://www.youtube.com/watch?v=Q4taOE4iXlw&list=PLhu2XakKA8gxJdi-98Vl1SmwSX3nKhpsL

ওখানে সিরিজ ১, ২ পাবেন। আর সিরিজ ৩ এর শুটিং চলছে। প্রচার শুরু হলে জানাবো। :)

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

মানবী বলেছেন: লিংক শেয়ারের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

বেশ ওয়েলমেড সিরিজ মনে হলো। প্রথম পর্বে মুলত বাল্য বিবাহ আর শিক্ষা এ্যাড্রেস করা হয়েছে, পরবর্তী পর্বে হয়তো সদ্যজাত শিশু ও মায়ের সুস্বাস্থ্যের বিষয় আসবে। যদিই মনে প্রাণে চাইছি আনিকার যেনো বিয়ে না হয়। খুব সম্ভবত মেয়েটির প্রচন্ড অণিচ্ছা সত্ত্বেও বিয়ে হবে এবং সন্তানের জন্ম দিতে গিয়ে মারা যাবে, ভুলও হতে পারে।

সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ডায়ালগ "তুমি মাস্টার মানুষ, তুমি আইন মানো। আমরা আইন মানিনা"....... অকপট বাস্তব। দুঃখজনক তবে সত্য।

পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। অণেক অনেক ভালো থাকুন।

৫৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩

শার্লক_ বলেছেন: ঐ লিঙ্কটাতেই সিরিজ-১ এর ১৬ পর্ব পাবেন।
নিচে সিরিজ-২ এর লিঙ্ক দিলাম।
https://www.youtube.com/watch?v=TesSmUFVYOg


ভালো থাকবেন।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

মানবী বলেছেন: সাধারনত বাংলা নাটক, হিন্দি সিনেমা ৪/৫ দিনে সম্পূর্ণ দেখা হয়, অধিকাংশ সময় এর চেয়ে দীর্ঘতর সময় ধরে দেখে শেষ করা হয়। খুব কম বাংলা নাটক প্রথম তিন চার মিনিটের পর বাকিটা দেখা হয়!

এই নাটকের প্রথম সিরিজ প্রায় এক নিঃশ্বাসে(যখন সময় পেয়েছি) দেখা হয়েছে আপনার লিংক পাবার পর। অসাধারন সুনির্মিত একটি সচেতনতামূলক নাটক। কোন একজন চরিত্র দেখে এক মুহুর্তের জন্যও মনে হয়নি অভিনয় করছে, এক্ষেত্রে অভিনেতা অভিনেত্রীদের চেয়ে নির্মাতারা কৃতীত্বের দাবীদার নিঃসন্দেহে!

দুটো ব্যাপার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে- হালিমের মতো ছেলেরা এতো সহজে শুধরে যায়!! আমার ধারনা ছিলো এরা পুরোপুরি নষ্টের দলে, স্বার্থপর।
গ্রামের বউরা প্রথমে অবহেলিত, অবদমিত তবে দেখা যায় পৌঢ়ত্ব এবং বার্ধক্যে পৌঁছে তাঁরাই সংসারের প্রধান হয়ে উঠেছেন। এমনকি তাঁরাই নিপীড়কের প্রধান ভূমিকা পালন করছে!!! বাস্তবতা এমন কিনা আমার জানা নেই, গ্রাম সম্পর্কে জ্ঞনাএর ঝুলি প্রায় শূণ্যের কোঠায়।

চমৎকার ও অসাধারন সিরিজটি শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন সব সময়।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

মানবী বলেছেন: আপনার ব্লগে কোন পোস্ট নেই তাই সেখানে মন্তব্যে জানানো সম্ভব নয় বলে এখানেই লিখছি..

নাটকটির দ্বিতীয় সিরিজের ৬ পর্বের পর আর নেই মনে হয়। ওটা এখনও চলছে না আমি খুঁজে পাইনি বুঝতে পারছিনা।

জনকল্যাণকর অসাধারণ এই সিরিজ নাটকটির জন্য আবারও ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।

৬০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪

শার্লক_ বলেছেন: ওহ তাই তো। আমি আপলোড করে দিচ্ছি। ধন্যবাদ।
আপনাকে জানাবো আপলোড করার পর। আসলে পোষ্ট করতে ইচ্ছা করে না আমার আগের নিক ব্যান করছিল। এটা প্রায় এক বছর পর সেফ করছে এইসব কারনে।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

মানবী বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো, আন্তরিক ধন্যবাদ। আপলোডের অপেক্ষায় আছি।

ব্লগে প্রায় চার বছর অনুপস্থিত থাকায় জানা নেই কেনো আপনার সাথে এমন অ্প্রিয় আচরণ হয়েছে! এই সিরিজ দেখে মনে হলো একদল চৌকষ সৃষ্টিশীল মানুষের চমৎকার একটি কাজ, যাঁরা সাধরাণ মানুষের দুর্ভোগের সাথে যেমন পরিচিত তেমন জানেন সেসব হতদরিদ্র মানুষদের পাশে কিভাবে দাঁড়াতে হয়। শুধু এই বিষয়েই লিখে অনেকের উপকার করার ক্ষমতা আপনার আছে বলে বিশ্বাস করি। কর্তৃপক্ষের উপর রাগ করে পোস্ট দেয়া থেকে বিরত থেকে অন্যদের বন্চিত করা কি যৌক্তিক হচ্ছে!! :-)

আপনার পোস্ট পড়ার সুযোগ পেলে ভালো লাগবে।
অনেক ভালো থাকুন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

মানবী বলেছেন: দ্বিতীয় সিরিজের ৬ষ্ঠ পর্বের পর অন্য পর্বগুলো এখনও পেলামনা তবে "নাটকের পরে" এধরনের শিরোনামে কিছু পর্যালোচনা টাইপ আছে মনে হয় ১০ পর্ব পর্যন্ত।

এখনই কোন পোস্ট করেননি তাই আবার এই পোস্টেই জানালাম।
ভালো থাকুন সব সময়।

৬১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২০

শার্লক_ বলেছেন: আসলে আমি একটু ব্যস্ত। আপলোড করতে একটু সময় লাগবে। হ্যাঁ 'নাটকের পরে' নাটকের সাথেই সম্পর্কিত।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৩

মানবী বলেছেন: নো প্রবলেম!

ধন্যবাদ শার্লক_

৬২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৪

শার্লক_ বলেছেন: সিরিজ ৩ এর লিংক দিলাম অনেক আগেই আপলোড করেছি। ৬ টা এপিসোড পাবেন বাকিগুলি ব্রডকাস্ট হলো আপলোড করবো।
https://www.youtube.com/watch?v=lv_pCBRp-60

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫০

মানবী বলেছেন: ব্লগে এসেও কিভাবে যেনো এই মন্তব্যটির আর জবাব দেয়া হয়নি, অনিচ্ছাকৃত দেরীর জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

২য় সিরিজটা শেষ না করে ৩য় টা দেখতে ভালো লাগবেনা।

লিংক শেয়ারের জন্য অনেক ধন্যবাদ শার্লক_









আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.