নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবী

মানবী › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুমি আমার এমনই এক জন....

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১০

কিছু কিছু চোখ, কিছু কিছু দৃষ্টি, কিছু ভালোবাসা মানুষকে সারা জীবন তাড়া করে ফিরে।
দীর্ঘ দিন আগের কথা।


বাইরে প্রচন্ড ঝড় বৃষ্টি। মা বাবা কেউ বাসায় নেই। দুপুর অথচ চার পাশটা কেমন অন্ধকার করে এসেছে।


এমন সময় সাহায্যকারী ছোট্ট মেয়েটা এসে খবর দিলো, দারোয়ান কাউকে নিয়ে এসেছে, আমাকে দেখাতে চাইছে। দরজার কাছে ছোট খাটো জটলা! হঠাৎ বাগানের এক কোণে কেমন অস্বাভাবিক এক নড়াচড়া দেখে দারোয়ান কাছে গিয়ে ওকে আবিস্কার করে।
বিভিন্ন পশুপাখি প্রেমী এক পরিবারে আমার জন্ম। শৈশব থেকে নিজের বাসায় গৃহপালিত পশু পাখি থেকে শুরু করে এক্সোটিক পশু পাখি দেখে আসা আমি পোষা প্রানীর ব্যাপারে পুরোপুরি নিরাসক্ত! আর কুকুর বিড়াল জাতীয় প্রাণীর কাছ থেকে দশ হাত দুরে থাকি। ক্ষিপ্র চিতা বাঘকে এক হাতের চেয়েই কম দূরত্ব থেকে দেখেছি, অথচ কোন বিড়ালের সাথে এক কামরায় নিজেকে চিন্তা করতেই শিউরে উঠি!

সেদিন তার মাঝে কি যেনো একটা ছিলো। দারোয়ানের হাতে মুষ্ঠিবদ্ধ হয়ে যখন সে থর থর করে কাঁপছিলো, কেমন এক অণুনয় ঝরে পড়ছিলো তার চোখে! ঝড় বৃষ্টিতে ভিজে জব জবে অসহায় ভীরু সেই দৃষ্টি নিমেষেই আমাকে সন্মোহিত করে। বাসার ছেলেটাকে বলি ওকে ভালো করে গোসল করিয়ে মুছে দিতে। পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে ওকে এক বাটি দুধ এনে দিতেই কেমন ক্ষুধার্তের মতো খেতে থাকে।

সে বাসাতেই থাকে তবে আমার ঘরে নয়। সারা বাড়ি, বাগান আপন মনে ঘুরে বেড়ায়। কিছু দিনের মধ্যেই একটু বড় ও বেশ হৃষ্টপুষ্ট হয়ে উঠে। আমি আদর করে ও নাম দিয়েছিলাম পিংকু। ধবধবে সাদা এই বিড়াল ছানার গলায় স্যাটিনের একটা ফিতা বাঁধা, তাতে সাদা সুতোয় সেলাই করে লিখেছিলাম "PINKU"।
তাকে দেখেই পাড়া প্রতিবেশিরা জানতো, এটা মানবীর বিড়াল।

আমার ঘরে তার প্রবেশ নিষেধ হলেও সে কেমন করে যেনো জানতো এই বাড়িতে তার গার্জিয়ান কে! আমার বাইরে যাওয়া আর আসার সময় কোথা থেকে ছুটে গেটের কাছে যেতো। এক সময় বাইরে থেকে ফেরার সময় পিংকু কে গেটের কাছে এক্সপেক্ট করতে শুরু করি।
সেদিন ক্লাস ছিলোনা। প্রতিদিন আমি নিয়মিত যেসময় বের হয়ে যাই, তেমন সময় আমার মা অফিসের উদ্দেশে্য বের হয়ে যাবার প্রায় সাথে সাথেই বাইরে একটু হৈ চৈ শুনি।


* * * * * * * * * *

একটু পর বাসার লোকজনের ছোট একটি দল আমার কাছে আসে, ছেলেটা হাতে পিংকু কে ধরে আছে। পিংকু কেমন ভাবে যেনো ওর হাতে শুয়ে আছে আর চোখে এক ধরনের হেরে যাওয়া, অসহায় কাতর দৃষ্টি!

ছোট মেয়েটা প্রায় এক নিঃশ্বাসে হরবর করে যা বললো, আমার মা অফিস যাবার সময়( সাধারনত এসময় আমি ক্লাসে যাই, সেদিন ক্লাস ছিলোনা) ড্রাইভার গাড়ি নিয়ে চলে যেতেই দারোয়ান পিংকুকে আবিস্কার করে, গাড়ির চাকার নীচে পিষ্ট!!!
অদ্ভুত ব্যাপার ওর গায়ে কোন রক্ত নেই। এটা দেখে আমি একটু পজিটিভ হতেই ছেলেটা কি যেনো বর্ণনা করতে চাইছিলো, পিছন দিকে কোন এক ইনজুরির কথা। আমার বাঁধা পেয়ে আর শেষ করতে পারেনি। কোন পশু হঅসপাতাল, পশু চিকিৎসকের নাম, ঠিকানা কিছুই জানা নেই। কখনও দেখেছি বলেই মনে পড়েনা।

যে দেশে মানুষ বিনা চিকিৎসায় অহরহ মারা যায় সেখানে এমন চিকিৎসক সহজলোভ্য হওয়া শুধু বিলাসিতা নয় প্রায় অসম্ভব!
পিংকুর অসহায় দৃষ্টি টা সহ্য করার ক্ষমতা আমার ছিলোনা। ওদের বললাম, ওদিকে তোমরা চেষ্টা করে দেখো। আমাকে কিছু যেনো না জানায় তা বিশেষ ভাবে অনুরোধ করলাম(ছোট মেয়েটা কোন কিছু এক্সাইটিং দেখলেই ছুতে এসে আমাকে জানায়)!
বাসায় গ্রাম থেকে আসা সম্পর্কে আত্মীয় ছিলেন, ওনার পরামর্শে দুধ হলুদ টাইপ কিছু চিকিৎসা চলেছিলো মনে হয় তবে পিংকু খুব বেশিক্ষণ কষ্ট পায়নি। আল্প সময় পরেই ইহলোক ত্যাগ করে।

কোন আপন কাউকে সেই প্রথম চিরতরে হারানো। মৃত্যুর শীতল স্পর্শ কেমন নির্মম ও কঠিন, সেই প্রথম অনুভব করি।
মনে আছে সেদিন বাসার থমথমে পরিবেশ। বাবা মা কাজ থেকে ফিরে সব শুনে আমায় নিয়ে অস্থির হয়ে পড়েছিলেন। শুধু কান্নাকাটি নয়, আমি তার পর বেশ কিছুদিন কোন খাবার খেতে পারিনি।

ধীরে ধীরে এক সময় সব স্বাভাবিক হয়ে আসে..... শুধু পিংকুর সেই অসহায় কাতর দৃষ্টি আমাকে ছেড়ে যায়না।
কারো চোখের অনুনয়, কোন আকুতি ভরা দৃষ্টি সারা জীবন মানুষকে তাড়া করে ফিরে, সেই আমার প্রথম পরিচয়।

*দীর্ঘদিন ধরে পিংকুর কথা লিখতে ইচ্ছে করছে, চেষ্টাও করেছি অনেকবার। খুব প্রিয় আর আপন কারো কথা লিখে রাখা না তাড়া করে ফেরা দৃষ্টিটা থেকে রেহাই পাওয়া যায় কিনা তার চেষ্টা জানা নেই!!!!*

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কারো চোখের অনুনয়, কোন আকুতি ভরা দৃষ্টি সারা জীবন মানুষকে তাড়া করে ফিরে

সহমত ।



( পোস্টটি কি কিছু সময়ের জন্য সরিয়ে নিয়েছিলেন ?)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১

মানবী বলেছেন: এবার ব্লগে এসে পোস্ট করা নিয়ে বেশ কিছু সমস্যার সন্মূখীন হচ্ছি। পোস্ট করার পর প্রথম পাতায় অন্তঃত দেখিনা, দ্বিতীয়বার পোস্ট করার পর তা চোখে পড়ে!!! প্রথম প্রথম ভেবেছিলাম ড্রাফ্ট হয়ে যায়, পরে লক্ষ্য করি ব্লগে আছে, প্রথম পাতায় নেই!!

আপনি প্রথম থেকে দেখতে পেয়েছেন আর লক্ষ্য করেছেন জেনে ভালো লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ গিয়াসলিটন, ভালো থাকুন।

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: পিংকুটা কে আপু? আপনার বিড়াল? যদি তাই হয় তাহলে খুব সুন্দর নাম বলতেই হয়!

আসলেই প্রত্যেকটা প্রাণীর করুণ চোখের চাহুনী অনেক মায়াবী হয়! হিংস্র বাঘও বিপদের সময় অনেক করুণ হয়ে যায় (বাস্তব জ্ঞান)!

শুভ কামনা!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬

মানবী বলেছেন: পুরো পোস্ট পড়া হয়নি ভাইয়া? :-)
জ্বী, আমার বিড়াল ছানা।


সব প্রানী বিশেষ করে প্রতিটি জাতির শিশুদের দষ্টি অদ্ভুত নিষ্পাপ আর মায়া জড়ানো হয়।
ধন্যবাদ সাহসী সন্তান।

৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: পিংকুর জন্য মানবীর গভীর মানবীয় অনুভূতি মন ছুঁয়ে গেছে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:২২

মানবী বলেছেন: আপনার মন্তব্যটিও মন ছুঁয়ে গেলো। অনেক ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম।

৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: আপনার পিংকুর জন্য খুব খারাপ লাগতেছে।এভাবে আদর করে লালন পালন করা প্রাণীটার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হওয়া--সত্যি খুব কষ্টকর

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:৫৪

মানবী বলেছেন: পরে সবাই মনে করেছিলো, আমি বাইরঢ যাবার আগে ও গাড়ির নীচেই অপেক্ষা করতো, আমাকে দেখলে বের হয়ে আসতো। সেদিন আমি না যাওয়ায় ও আর বের হয়নি।

অনেক ভালো থাকুন রুদ্র জাহেদ।

৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫

মানবী বলেছেন: ধন্যবাদ :-)

৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২১

অগ্নি সারথি বলেছেন: বুঝতে পারছি পিংকুর জন্য আপনার এখনো কি পরিমান ভালবাসা। যদিও আপনার মত করে হয়তো বা বুঝব না তবে আপনার পশু প্রেম ভাল লেগেছে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

মানবী বলেছেন: আমার পরিবারে প্রচুর পোষাপ্রানী ও পাখি থাকলেও কেনো যেনো আমার কাছে বাসায় পশুপাখি রাখার আইডিয়া খুব একটা ভালো লাগেনা। তারপরও পিংকু শুধু ওর নিজের নিষ্পাপ দৃষ্টি দিয়ে আমার মন পরিবর্তন করেছিলো।

ধন্যবাদ অগ্নি সারথি।

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১১

সুমন কর বলেছেন: আপনার পিংকু'র কাহিনী শুনে খারাপ লাগল।

আমাদের বাসায়ও একটি বিড়াল ছিল। প্রায় ৭ বছর !! এরপর মারা যায়। আপনার লেখা পড়ে, মনে পড়ল।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০০

মানবী বলেছেন: ৭ বছর দীর্ঘ সময়, এর মাঝে নিশ্চয় অনেক মায়া জন্মে গিয়েছিলো বিড়ালের প্রতি!
ধন্যবাদ সুমন কর, ভালো থাকুন।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার পিংকুর মতো আমারও একটা কুকুরছানার জন্য মন কাঁদে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২০

মানবী বলেছেন: পশু পাখির বাচ্চারা আর সব বাচ্চআদের মতোই সরল, নিষ্পাপ... তাই এদের প্রতি মায়াটাও খুব বেশি হয়তো।
ধন্যবাদ গেম চেন্জার।

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:০৭

আমিনুর রহমান বলেছেন:



"টাইগার" আমার কুকুর। একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি সে কোথাও নেই। তারপর পরদিন দূরে এক জায়গায় তাকে পাওয়া গেলো মৃত অবস্থায়। প্রিয় কাউকে হারানোর কষ্ট সেদিনই প্রথম বুঝেছিলাম। এরপর থেকে আর কিছু পালার সাহস পাইনি। হারানো ভয়।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩০

মানবী বলেছেন: আপনার "টাইগার" এর জন্য দুঃখিত!
আমি সাধারনত কুকর বিড়াল পোষা পছন্দ করিনা, পিংকু ছিলো আমার একমাত্র ঘরে পোষা প্রানী(যদিও আমার বাসার সবার অনেক পোষা প্রানী ছিলো)। অনকে পরে একটা স্ট্রে ডগ কে খাবার খাওয়াতাম, সেও কেমন পোষ মেনে গিয়েছিলো তবে রাস্তা থেকে কখনও প্রাচীরের ভিতর সে প্রবেশ করেনি।

কুকুর বিড়ালও তাদের সীমা রেখা বুঝে অথচ কতো মানুষই তা বুঝেনা!
অনেক ধন্যবাদ আমিনুর রহমান। ভালো থাকুন সব সময়।

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০২

জুন বলেছেন: ঠিক একই অবস্থা হয়েছিল আমিনুরের মত । তবে আমাদের সেই বিশাল এলসেশিয়ান টাইগারকে চোররা বিষ খাইয়ে মেরেছিল আর সে মরেছিল আমার মা এর পা এর কাছে এসে ।
পরশুদিন পার্কে হাটতে গিয়েছি । এমন সময় মিউ মিউ আওয়াজে তাকিয়ে দেখি ছোট্ট একটি বিড়াল শাবক এক বিদেশীর পা এ উঠতে চাইছে আর তার সঙ্গী ছেলেটি বসে বসে হাসছে আর কি যেন বলছে । আমি এক পাক ঘুরে আসতেই দেখি বাচ্চাটা একা বসে আছে হাটা পথের মাঝে । আমি আর এক ভদ্র মহিলা পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম । আমাদের দেখে কি প্রচন্ড শক্তি নিয়ে দৌড়ে আমাদের দিকে আসতে লাগলো মিউ মিউ করে । আমি অসহায়ের মত বার বার পিছু ফিরে দেখছিলাম । হাত পাচ/ ছয় রাস্তা মিউ মিউ করে দৌড়ে দৌড়ে এগিয়ে এসে ক্লান্তিতে বসে পড়লো পথের মাঝখানে । ফ্ল্যাট বাড়িতে তো আর বেড়াল পোষা যায় না তাই আর চেষ্টা করি নি ।
কিন্ত কিছুতেই ভুলতে পারছি না তার সেই আশাহত চোখদুটোর কথা ।
মানবী আপনার পোষ্টটা আমি আগেই দেখেছি , কিন্ত মন্তব্য করার মত মন ছিল না । গত দুদিন ধরে সেই পথের চারিদিকে আমার চোখ ঘুরে ফিরছিল । ওখানে অনেক কুকুর আছে ওরা কি খেয়ে ফেল্লো ? ওর মা টাই বা কোথায় ? নানা প্রশ্ন সেদিন থেকে মনের মাঝে ঘুরছে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০১

মানবী বলেছেন: আপনার কুকুরের কথা জেনে খারাপ লাগলো! আর বিড়াল ছানাটার কথা কি বলবো জুন!
এমন কতো কুকুর বিড়াল শুধু নয় কতো মানব শিশুর অসহায় আকুতি ভরা দৃষ্টি অগ্রাহ্য করে আমরা প্রতিদিন বেঁচে থাকি।

হয়তো বিড়াল ছানাটা বেঁচে আছে, আশ্রয় পেয়েছে কোথাও!

আপনার কষ্টটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১০

স্রোতের বিপরীতে একজন বলেছেন: :( দারুন লিখেছেন

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৯

মানবী বলেছেন: ধন্যবাদ স্রোতের বিপরীতে একজন!

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো লাগলো ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৩

মানবী বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগ সার্চম্যান।

১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮

ফয়সল নোই বলেছেন:
লেখাটি পড়ে অনুভূতি প্রকাশের যথার্থ ভাষা যোগাড় করা গেল না ।
বিড়াল ছানাটির প্রতি আপনার মমতা প্রান ছুয়ে গেল ।


২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:০০

মানবী বলেছেন: বিড়ালছানার প্রতি মমতা প্রাণ ছুঁয়ে গেলেও লেখা ভালো লাগেনি বুঝতে পারছি!
ধন্যবাদ ফয়সল নোই। ভালো থাকুন।

১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আহারে। আমারও এমন কাহিনী আছে। আমার বিড়াল ছোটবেলায় আমার পাশেই ঘুমাতো। বেশিরভাগ সময় পেট বা পিঠের উপর উঠে বসতো। প্লেটে খাবার না দেয়া পর্যন্ত খেতোনা। কত যে মায়া লাগে অর জন্য এখনো। একদম প্রিয়জন হারানোর মত কস্ট লাগে। মায়া খুব খারাপ একটা জিনিস।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৪

মানবী বলেছেন: আমি আজও বিড়াল ভয় পাই। পিংকু খুব বড় একসেপশন ছিলো আমার জীবনে।
আপনার বিড়ালটা তো বড় অভিমানি ছিলো মনে হয়, প্লেটে খাবার না দিলে খেতোনা :-)

আসলেই প্রিয়জনতো, খুব আপনজন এরা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, ভালো থাকুন।

১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭

আলোরিকা বলেছেন: :( :( :(

কি হচ্ছে এসব কত কষ্ট করে একটি নাতি দীর্ঘ দুঃখের গল্প শেয়ার করলুম , কিন্তু পোস্ট করার পর দেখি সব ভ্যানিশ ! ধূরর....

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯

মানবী বলেছেন: কষ্ট করে আবার করুন আপু, জানতে ইচ্ছে করছে!
এবার কপি করে রাখবেন যেনো না হারায়!

১৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১

আলোরিকা বলেছেন: ভাবছি গল্পাকারে লিখে মানবী আপুকে উৎসর্গ করব ;)

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৪

মানবী বলেছেন: গল্পটা পড়া আসল, যে ব্লগেই হোক :-)

ধন্যবাদ আপু।

১৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

রংহীন-পানি বলেছেন: জীবনের প্রিয় জিনিসগুলো হারানোর বেধনা খুবই কষ্টকর.... মাঝে মাঝেই মনে পড়ে কিছু স্মুতি।
যাতে আরো দু:খ বেড়ে যায়...।
দু:খ গুলো ঝরে আসুক নতুন নতুন সুখ.....এই কামনা....

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

মানবী বলেছেন: সত্যি যদি তাই হতো! দুঃখগুলো ঝরে নতুন নতুন সুখ এসে তা ভুলিয়ে দিতো!!

সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রংহীন-পানি।
ভালো থাকুন।

১৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: মনটাই কেমন যেন কষ্টে ভরে গেল ------- দারুন লেখনী ----------- চমৎকার উপস্থাপনা

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

মানবী বলেছেন: মন খারাপ করে দেবার জন্য দুঃখিত।
আমার সাধারণ লেখাটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো।

আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা লাইলী আরজুমান খানম লায়লা।

১৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৮

এহসান সাবির বলেছেন: ছোট বেলায় আমার একটা বিড়াল ছিল নাম মিমি।

মারা গেলে খুব কেঁদেছিলাম.......


+

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

মানবী বলেছেন: মিমির জন্য দুঃখিত! ছোট বেলায় এধরনের আঘাতগুলো বড় বেশি বেদনাদায়ক।

ধন্যবাদ এহসান সাবির। ভালো থাকুন।

২০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোস্ট করার পর লিখাটি প্রথম পাতায় শো হতে এক থেকে তিন মিনিট সময় নেয় ।আমার ধারনা শুধু পোস্ট দাতার ডিভাইসে প্রথম পাতায় শো হয়না , অন্যরা ঠিকই দেখে । এমনটি কেন হয় আমি জানিনা , তবে আমার মাঝে মাঝে এরকমই হয় ।
১/৩ মিনিট পর প্রথম পাতা রিফ্রেশ করলে পোস্টটি দেখা যায় , এও দেখা যায় লিখাটি ৩ বা ৫ বার পঠিত । এতে বুঝা যায় অন্যরা লিখাটি প্রথম পাতায় ঠিকই দেখে অথবা সম্ভবত মডারেশন টীম লিখাটি তে চোখ বুলিয়ে তার পর প্রথম পাতায় পাব্লিশ করে ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

মানবী বলেছেন: এবার ব্লগে এসে নিজেকে পুরোপুরি আনাড়ি নবীন ব্লগার মনে হচ্ছে :-)
ডিটেইলড জানানোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। মডারেশন টিম বোধ হয় পোস্টের সাথে সাথে সব পড়ার সুযোগ পায়না, তাহলে আপত্তিকর পোস্টগুলো ঘন্টার পর ঘন্টা ঝুলে থাকার কথা নয়।

আমার ব্লগে আরো বেশ কিছু সমস্যা আছে। অনেকটা অব্যবহারে জং ধরে যাবার মতো :-)
যেমন, আমার পুরনো পোস্টে কমেন্ট করলে কখনও আমার ব্লগে বা কমেন্টকারীর ব্লগে সাম্প্রতিক মন্তব্যে তা দেখায়না। সামহয়্যারইনের টীম চেষ্টা করছেন সমাধানের, আমার বিশ্বাস তাঁদের চেষ্টা পুরোপুরি আন্তরিক. আপাতত আমার ব্লগে জ্বীন ভুতের আছর মনে হয়!!!! :-)

অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা গিয়াসলিটন।

২১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:০৬

অনিকেত অনি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।ভালো লেগেছে ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:২৮

মানবী বলেছেন: বাহ্! ব্লগে এটা আপনার প্রথম মন্তব্য!!
খুব সন্মানিত হলাম, আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

ব্লগে আপনাকে স্বাগতম, শুভ ব্লগিং। :-)

শিঘ্রী আপনার পোস্ট পড়ার সুযোগ হবে আশা করি।

২২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: মানবী ,



একজন মানবীর অনুভূতিই প্রকাশিত লেখায় ।
কিছু কিছু চোখ, কিছু কিছু দৃষ্টি, কিছু ভালোবাসা মানুষকে সারা জীবন তাড়া করে ফিরে। এটাও তেমন এক মানবিক অনুধাবন ।
শুভেচ্ছান্তে ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

মানবী বলেছেন: কষ্টের অনুধাবন, হোক সে দৃষ্টি কোন নিষ্পাপ প্রানীর অথবা কোন মানব মানবীর।

আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা আহমেদ জী এস।

২৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ইসসস! পিঙ্কুর জন্য তো এখন আমার-ই খারাপ লাগছে! প্রিয় সেটা মানুষ কিংবা অন্য কিছু যাই হোক না কেন তাকে হারিয়ে ফেলাটা কষ্টের হয়!

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৪৮

মানবী বলেছেন: হারানোর কষ্ট, মানুষ অথবা প্রানী।

ধন্যবাদ আপু, ভালো থাকুন।

২৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার পুরনো পোস্টে কমেন্ট করলে কখনও আমার ব্লগে বা কমেন্টকারীর ব্লগে সাম্প্রতিক মন্তব্যে তা দেখায়না।

ঠিক বলেছেন , সাম্প্রতিক মন্তব্যে এখন আর কমেন্ট নোটিফিকেশন যায় না । উপরে যেখানে আপনার নিক লিখা আছে তার বাম পাশেই একটা এরো মার্ক লক্ষ্য করুন , দেখুন সেখানে কিছু সংখ্যা উল্যেখ আছে , আপনার পোস্টে কে কমেন্ট করেছে , কে আপনার কমেন্টের রিপ্লাই দিয়েছে , কে আপনাকে অনুসরন করছে ওখানে সব নোটিফিকেশন আছে । আপনি শুধু এরো মার্ক এ ক্লিক
করুন । সব দেখা হয়ে গেলে একদম উপরে লিখা আছে সব মুছে ফেলুন, মুছে ফেললে আবার নতুন করে নোটিফিকেশন দেখাবে ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮

মানবী বলেছেন: উপরের নোটিফিকেশনের ব্যাপারটি প্রথম দিকেই লক্ষ্য করেছি।
আজ দেখলাম আমার সবচেয়ে পুরনো পোস্টে একজন প্রিয় ব্লগার মন্তব্য করেছেন এবং তাঁর ব্লগে "সাম্প্রতিক মন্তব্য করেছি" তে তা দেখা যাচ্ছে :-)
আমার ব্লগে একনও দেখাচ্ছে না যদিও!

নতুন ঝামেলা হলো পুরনো পোস্টে মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে রিপ্লাই না ক্লিক করে ভুল করে মন্তব্য করলে তা আর মুছে দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। ম্যাকবেথের হাতের রক্তের দাগের মতো সেঁটে আছে! :-)

সহযোগিতা করার আপানর আন্তরিক প্রচেষ্টার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ গিয়াসলিটন।
ভালো থাকুন সব সময়।

২৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আজ এমনিতেই মনটা খারাপ। এই লেখাটা পড়ে আরও খারাপ হলো।
কিছু কিছু চোখ, কিছু কিছু দৃষ্টি, কিছু ভালোবাসা মানুষকে সারা জীবন তাড়া করে ফিরে - সত্য, খুবই সত্য!

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১০

মানবী বলেছেন: মন আরো খারাপ করে দেয়ার জন্য দুঃখিত! আশাকরি আজ মন ভালো।

মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ খায়রুল আহসান। অনেক শুভেচ্ছা রইলো।

২৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: পড়ে বেশ খারাপ লাগলো, আপনার জন্য ও পিংকুর জন্যও।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

মানবী বলেছেন: মন খারাপ করে দেবার জন্য দুঃখিত!

আপনি অনেক ভালো থাকুন রেজওয়ানা আলী তনিমা।
আন্তরিক ধন্যবাদ।

২৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কিছু কিছু কষ্ট সারা জীবন তাড়া করে ফেরে :(

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬

মানবী বলেছেন: সত্যকথা। নিজের ছায় ছেড়ে গেলেও যেনো কষ্টগুলো ছেড়ে যেতে চায়না!

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সবসময়।

২৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

নির্বাসিত_নির্বাক বলেছেন: কষ্ট লাগলো পিংকুর কথা পড়ে। প্রিয় কিছুর জন্য এই কষ্ট গুলো সারাজীবন তাড়া করে..............

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৫

মানবী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ নির্বাসিত_নির্বাক সমব্যাথি হবার জন্য।

অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

২৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২২

প্রীতম বলেছেন: হৃদয়ে নাড়া দেবার মতো খুব বেশি কিছু আমাদের জীবনে ঘটেনা তা নয় কিন্তু বহুদিন মনে জিইয়ে থাকা নাড়ার সংখ্যা খুব কম।
আমার প্রিয় একটি মানুষকে যেদিন চোখের সম্মুখে মৃত দেখি সেদিন আমার জীবনে এমনতর অনুভুতি হয়েছিল। আজ দুই যুগ হয়ে গেছে কিন্তু প্রায়শই জিইয়ে থাকা সে নাড়া আমাকে নতুন করে নাড়ে।
এ এক অন্য রকম অনুভুতি। লাইনের পর লাইনে লেখা যায় কিন্তু অনুভুতিটা বোঝানো যায়না অনুভবে।

ধন্যবাদ আপনার হৃদয় নাড়ানো পোষ্টের জন্য। ভালো থাকবেন।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৮

মানবী বলেছেন: প্রিয়জনকে হারিয়েছেন জেনে মন খারাপ হলো। দুঃখজনক হলেও এই চলে যাওয়াটাই আমাদের সকলের জীবনের একমাত্র এবং ধ্রুবসত্য শুধু সিরিয়ালে কেউ আগে পরে।

আমার সাধারণ পোস্টটি আপনার মন ছুঁয়েছে জেনে স্বার্থক হলো।
আন্তরিক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

মন্তব্যের জবাব দিতে অনিচ্ছাকৃত দেরীর জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

৩০| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

রাঙা মীয়া বলেছেন: আমার কিন্তু মানবী আপুর জন্যই বেশী মায়া লাগছে ...

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২১

মানবী বলেছেন: সমব্যথী হবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া :-)
অনেক অনেক ভালো থাকুন সব সময়।


মন্তব্যের জবাব দিতে অনিচ্ছাকৃত দেরীর জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

৩১| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:১৭

পুলহ বলেছেন: আমার এক বন্ধু আছে পশুপাখি প্রেমী, সে তার এক্সপেরিয়েন্স থেকে একটা কথা বলে যে- ভালোবাসার জন্য আসলে নাকি খুব বেশি বুদ্ধিমত্তার দরকার নাই, তবে ঘৃণা করার জন্য বুদ্ধিমান হওয়া লাগে। এ কারণেই পশুপাখি মানুষকে সব সময় ভালোবাসা ফেরত দেয়, কখনো ঘৃণা থেকে, বিনা কারণে মানুষের কোন ক্ষতি করে না; যেটা মানুষ করে...

ভালো থাকবেন। পোস্টে প্লাস

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২৩

মানবী বলেছেন: আপনার বন্ধু চমৎকার বলেছেন!
আমি পশুপাখি পছন্দ করি তবে তাদের পোষা পছন্দ করিনা, বন্যরা বনে সুন্দর টাইপের মানসিকতা :-)

অনেক অনেক ধন্যবাদ পুলহ। নিরন্তর শুভকামনা রইলো


মন্তব্যের জবাব দিতে অনিচ্ছাকৃত দেরীর জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

৩২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

সুরঞ্জনা বলেছেন: সেই ছোট বেলায় টমকে আদর করে পোষ মানানোর চেষ্টা করেছিলাম। কিশোরীবেলায় একটি বিড়াল। ছোট বোনের ডীপথেরিয়া হওয়াতে বাধ্য হয়ে তাকে ত্যাগ করতে হয়েছিলো। তারপর থেকে আর মায়ার বাধনে জড়াতে যাইনি। তবুও বোন, মেয়ের বাসায় গ্রীলের বাইরে বেড়াল দেখলেই ওদের খাবার না দিয়ে পারিনা।

মানুষের ভেতরই তো ঈশ্বর এতো ভালোবাসা দিয়েছেন, তার পাশাপাশি এতো ঘৃনা, হিংসা, দ্বেষ আসে কেনো?


অফটপিকঃ তোমার মেইল চেক করো।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৪

মানবী বলেছেন: আপু আমি ভীষণ ভীষণ দুঃখিত আপনার জীবনের এমন দুঃসময়ের জন্য। ইনশাহ্ আল্লাহ্ সব সহজ হয়ে যাবে, মহান সৃষ্টি কর্তা আপনার সহায় হোন, এই প্রার্থণা রইলো।

আপনার মেইলের জবাব দিয়েছি প্রিয় সুরঞ্জনা আপু।
অনেক অনেক ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.