নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আহারে মুসলমান! আহারে ইসলাম! আহারে শান্তির ধর্ম!

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:২৩

টিভি স্ক্রিনে কিছুক্ষণ পরপর ভেসে উঠছে আইএসের নৃশংসতার ঘটনা। এছাড়াও অন্য আরেকটা অশান্ত দেশের ঘটনা দেখানো হচ্ছে। পোশাক দেখে বুঝা যায় মুসলিম কোন দেশ!
আরেকটা খবরও মনে হয় গতরাতে টিভিতে দেখলাম, "সন্ত্রাসী হামলার আশংকায় নিউইয়র্ক শহর।"
কারা এই সন্ত্রাসী, কী তাদের ধর্ম, এইটা সবাই জানে।
বুকটা হুহু করে কেঁপে উঠলো। সাথে সাথে মনে পড়ে গেল সেই অ্যামেরিকান বৃদ্ধার কথা, যিনি দারুন আত্মবিশ্বাসের সাথে একদিন আমাকে বুঝাচ্ছিলেন, "ইসলাম একটি সন্ত্রাসী ধর্ম। ওদের ধর্মে মানুষ হত্যার কথা বলে, ওদের ধর্ম বলে সন্ত্রাসের কথা.....। তুমি নিশ্চই প্র্যাকটিসিং মুসলিম না। তাহলে তুমি এইভাবে চিন্তা করতে পারতে না।"
নবীজির জীবনী মনে পড়ে গেল। আল্লাহর কিছু বাণীর কথাও মনে পড়ে গেল। মনে পড়ে গেল বিশ্বে শান্তি স্থাপনের উদ্দেশ্যেই ইসলামের আবির্ভাব ঘটেছিল!
শান্তি!
মনে মনে ভাবলাম, আহারে ইসলাম! আহারে মুসলিম! আহারে!
আজকে সকালে জানলাম দেশে একজন লেখককে তাঁর স্ত্রীসহ কুপিয়ে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় লেখক মারা গেছেন। স্ত্রীর অবস্থা এখনও আশংকাজনক।
কোথায় ঘটানো হয়েছে এই ঘটনা? টিএসসিতে!
যেখানে বিদেশের বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস মুখরিত থাকে ভবিষ্যতের আইনস্টাইন, হকিংদের কোলাহলে, সেখানে আমরা আমাদের দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠের ক্যাম্পাসে কুপিয়ে মানুষ মারি!
এই ঘটনা এর আগেও ঘটানো হয়েছে। এই ঘটনা ভবিষ্যতেও বহুবার ঘটানো হবে।
আবারও আফসোস করে ভাবি, আহারে স্বদেশ! আহারে আমার প্রিয় মাতৃভূমি! আহারে!
লোকটার অপরাধ কী ছিল? আমার জানা নেই। তিনি যেহেতু মুক্তমনা লেখক ছিলেন, তার মানে তিনি যা বিশ্বাস করতেন, তাই লিখতেন। তিনি নিজের মতের সাথে মিল রেখে সমাজ বদলাতে চাইতেন।
আমি কখনও তাঁর লেখা পড়িনি। আমি কখনও তাঁর নামও শুনিনি। কিন্তু কী এক আশ্চর্য বন্ধন টের পেলাম আমার নিজের সাথে! আমিও যে নিজের বিশ্বাসের কথাই ফুটিয়ে তুলি। আমিও যে আমার মতের সাথে মিল রেখে সমাজ বদলাতে চাই। লেখকের মতন আমিও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। এবং আশ্চর্য্যের এখানেই শেষ না, লেখকের এক বন্ধু দেখি আমারও বেশ ভাল বন্ধু! আজকেই তার সাথে আমার দেখা হবার কথা!
কী কারনে তাঁকে হত্যা করা হলো আমি জানি না। তবে হত্যার ধরণ দেখে মনে হচ্ছে খুব সম্ভব তাঁর লেখালেখির কারনে এই ঘটনাটি ঘটেছে। হয়তো তিনি এমন কিছু লিখেছেন যা "মুসলমানদের" মনে আঘাত দিয়েছে। এবং যার ফল, সস্ত্রীক চাপাতির কোপ!
ঘটনাটি নতুন নয়। এর আগেও বহুবার ঘটেছে। ব্যপারটা এমন দাঁড়িয়েছে যে, আল্লাহকে কেউ অপমান করলেই কোপ! নবীজিকে(সঃ) কেউ অপমান করলেই কোপ!
আমার ধর্ম নিয়ে কারও কিচ্ছু বলার অধিকার নেই। কেউ কিছু বললেই কোপ!
কিন্তু আসলেই কী ইসলাম এমন?
তাহলে সুরাহ বাকারার একশো এগারো নম্বর আয়াতটিতে ইসলাম বিরোধীদের প্রতি আল্লাহ কেন বলেন, "তোমরা সত্যবাদী হলে প্রমাণসহ সামনে এসো"?
কাউকে যুক্তিতর্কের জন্য এরচেয়ে স্পষ্টভাবে আর কিভাবে আহ্বান করা সম্ভব?
আল্লাহ এও বলেছেন "যার যার ধর্মের জন্য সে সে দায়ী।" (সুরাহ কাফিরুন)
একে ফ্রীডম অফ রিলিজন না বললে কাকে বলবেন?
এত এত কুরআন হাদিস ঘাটলাম, কোথাওতো খুঁজে পেলাম না কেউ আল্লাহ-রাসূল বিরোধী কথা বললেই কুপিয়ে মারতে হবে। ওরা তাহলে কোথায় খুঁজে পায়? আমাকে কী ওরা দেখাতে পারবে?
নাহ। উল্টা এই প্রশ্ন করায় আমার ঘাড়ে কয়েকটা কোপ বসিয়ে দিবে। কে জানে, হয়তো টিএসসি মোড়েই কোন এক চায়ের দোকানের সামনে। আমি রক্তাক্ত হয়ে পড়ে থাকবো, লোকজন মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় আমার ছবি তুলবে। চায়ের দোকানের মানুষগুলো পেয়ালায় চুমুক দিতে দিতে আমাকে কোপ খেতে দেখবে। কেউ এগিয়ে আসবে না ওদের বাঁধা দিতে। কেউ না!
আমি অবাক হয়ে ভাবি সন্ত্রাসীরা সংখ্যায় কতজন ছিল? পাঁচ? দশ? এরবেশিতো হওয়া সম্ভব না।
আমি বাজি ধরে বলতে পারি ঐ সময়ে রাস্তায় কমসেকম এক দেড়শ মানুষ ছিল। প্রত্যেকে একটা করে মোক্ষম কিল দিলেই ওরা ভর্তা হয়ে যাবার কথা। আমরা বীর বাঙ্গালিরা পাউরুটি চুরি করতে গিয়ে ধরা পরা পাঁচ বছরের শিশুটিকে পিটিয়ে পঙ্গু করে দিতে পারি, কিন্তু এইসব জানোয়ারগুলিকে ঠিকই বীরদর্পে পালিয়ে যেতে দেই।
বাঙ্গালির বীরত্ব এখন ফেসবুক এবং টক শোতে নিন্দা জানানো পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। এর বেশি আমাদের কোন দৌড় নেই।
কুলাঙ্গারগুলি ইসলামী চেতনায় এমনই অন্ধ, এমনই বধির যে তারা আল্লাহর নির্দেশকে পর্যন্ত অস্বীকার করে! বারবার এবং প্রতিবার!
কোন নাস্তিকের লেখায় বা বানানো সিনেমায় নয়, এইসব মূর্খ জানোয়ারদের কারনেই ইসলাম আজকে সবচেয়ে বেশি কলঙ্কিত! এদের কারনেই আজকে বিদেশীদের মুখে আমাদের শুনতে হয়, "ইসলাম একটি সন্ত্রাসী ধর্ম। ওদের ধর্মে মানুষ হত্যার কথা বলে, ওদের ধর্ম সন্ত্রাসের কথা বলে!......."
ওদের কারনেই আমাদের নবীজিকে (সঃ), আমাদের আল্লাহকে বারবার অপমানিত হতে হয়। ওদের কারনেই আজকে আমরা "মৌলবাদী" "সন্ত্রাসী!"
বারবার, প্রতিবার মন থেকে আফসোস বেরোয়, আহারে মুসলমান! আহারে ইসলাম! আহারে শান্তির ধর্ম!

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১০/-১

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:২৩

বিডি আইডল বলেছেন: কে হত্যা করেছে, কেন করেছে এসব কিছু না জেনেই আপনি ইসলাম ধর্মকে নিয়ে প‌্যাচাঁতে নেমে পড়েছেন!

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:২৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আপনিও জানেন, আমিও জানি, হত্যার ধরনটা কাদের।
এইটা একটা বড় ইস্যু যা নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করতে হবে। আপনি হয় এর পক্ষে না হয় বিপক্ষে - মাঝামাঝি কোন অবস্থান নাই।
আপনি আসল মুসলিম হয়ে থাকলে অবশ্যই এর বিপক্ষে অবস্থান নিতে হবে।

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৪৭

কুকরা বলেছেন: না জেনেই ইসলাম ধর্মকে নিয়ে প‌্যাচাঁতে না পারলে এই বরহশাবক নিজেকে চুশীল হিসাবে প্রমান করবে কিভাবে? @বিডিদা

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:২৮

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: কিছুদিন পর যখন প্রমাণ হবে কে খুন করেছিল, তখন আপনার মতন বরাহ শাবকদের মুখ কোথায় থাকবে?

৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:২৫

সরদার হারুন বলেছেন: আসলে এ কথা সত্য যে সারা পৃথিবীতে মুসলমানের মধ্যে একটা অংশ কো্রআনের ভুল ব্যাখ্যা করে সন্ত্রাস করছে যার ফলে ইসলামকে অনেকেই আবার সন্ত্রাসী ভাবছে ।
এটা আমাদের দেশেও আছে। কাজেই এদের ইসলামের সত্যিকারের শিক্ষা দেয়ার কোন কিল্প নেই ।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৩০

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: মাদ্রাসার সিলেবাস বদলাতে হবে। মসজিদে মসজিদে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। এবং অবশ্যই ঘরে ঘরে প্রকৃত ইসলামের শিক্ষা দিতে হবে।

৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৪৫

বাউল! বলেছেন: @বিডি আইডল এবং @কুকরা, এই হত্যাকান্ডে যে ইসলামী জঙ্গীরা জড়িত কী-না সে ব্যাপারে বিতর্ক শুরু করার আগে হত্যাকান্ডের নিন্দা জানানোটা জরুরী ছিলো, কিন্তু পুরো পোষ্টের ইসলামী জঙ্গী অংশটুকুই আপনাদের প্রতিক্রিয়াশীলতাকে জাগাতে পেরেছে, হত্যাকান্ডের ব্যাপারে জাগায়নি। লেঞ্জা ইজ আ ডিফিকাল্ট থিং টু হাইড। অবশ্য, কিন্তু, তবে, যদি এর চেয়ে ছাগু হওয়া ঢের ভালো বটে। আপনাদের পরবর্তী পয়েন্ট বলে দেই, শব্দের এদিক ওদিক না হলে কপি পেস্ট করেও চালিয়ে দেওয়া যেতে পারে। যখন খুনীদের পরিচয় প্রকাশ পাবে তখন বলা শুরু করবেন, "এরা আসল ইসলাম পালন করছেনা, কোরান-হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা করে এরা ইসলামকে কলুষিত করছে। সত্যিকার ইসলাম হচ্ছে শান্তি।"
সত্যিকথা বলতে কি ঐ সব হত্যাকারী জঙ্গী আর আপনাদের মাঝের পার্থক্যটা খুব সামান্য, তারা হত্যাকান্ড এক্সিকিউট করে, আপনারা অনলাইনে-অফলাইনে তাদের পিঠ বাঁচান। আপনারা একই গোত্রের, সম্ভবত আপনারা কেউ কাউকে চেনেনও না তবে পার্পাজ সুচারুভাবে সার্ভ করে চলেছেন।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৩৩

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: সত্য বচন :)

৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫৩

রাফা বলেছেন: আমরা যে ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছি ,সঠিক পদক্ষেপ না নিতে পারলে এই লাইন আরও দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হবে।
৭১-এর ভুলের খেসারত দিচ্ছি আমরা।এখনতো আবার বাংলাদেশের ঝাতিয়তাবাদের সৈনিকরাও দেশে ইসলাম ও গণতন্ত্রের ঝান্ডা উড়াতে চাইছে।
তাহোলেই বুঝে দেখুন কোন পাতালের দিকে ধাবিত হইতেছি আমর।

উপরে নিশ্চই উপস্থিতি টের পাচ্ছেন বীর পুংগবদের।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৩৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: দুঃখজনক হলেও সত্য।

৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:০১

হাবীবুল্লাহ ত্রিশালী বলেছেন: ইসলাম সন্ত্রাস নয় আর সন্ত্রাসীর নামও ইসলাম নয় বরং ইসলাম হল সান্তীর ধর্ম। ইসলাম এর্ং মুসলমান সম্বন্ধে বলতে হলে আগে ইসলাম সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকাতে হবে।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৩৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। যে ইসলামের নামে মানুষ খুন করে, সে সেই অবস্থাতেই মুরতাদ!

৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২

ফরিদ বিন হাবিব বলেছেন: সত্যিই লেজ লুকানো মুশকিল! ইসলাম সত্যিই 'সান্তীর' ধর্ম 'শান্তির' নয়।(সান্ত্রীর বললে আরেকটু ভালো হয়!) বিশ্বব্যাপী তার উদাহরণ বিস্তৃত হচ্ছে। মঞ্জুর চৌধুরীকে ধন্যবাদ।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৩৬

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ইসলাম আসলেই শান্তির ধর্ম, কিন্তু জঙ্গিরা এর বারোটা বাজিয়ে দিল।

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

ভূতের কেচ্ছা বলেছেন: অাহারে শান্তি...................খুন করা শান্তি......

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২০

মাসূদ রানা বলেছেন: অভিজিৎ আর তার বউএর এর হত্যাকান্ডে শোকাহত। অসম্ভব ভালো ছিল ছেলেটা।একটা ব্যপার কি ......... পৃথিবীটা একটা অদ্ভূত ভারসাম্য দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ........... প্রত্যেককেই কোন না কোনভাবে তার কৃতকর্মের ফল ভোগ করতে হয় । অভিজিৎকেও হয়ত আজ তাই ভোগ করতে হলো । তবে হত্যাকান্ডের ফলে ক্ষতির চেয়ে বরং লাভই বেশি হলো বোধ করি ........... মৃত্যুর পরের জগত সম্পর্কিত তার বহুদিনের রহস্যের জট খুলে গেল ।

আল্লাহ পাক অভিজিৎকে তার যথাযথ পাওনা বুঝিয়ে দিন ..............

১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

কবি ইমতিয়াজ হোসেন বলেছেন: এসব বলে লাভ নাই, এমেরিকার জন্য দরদ উতলে উঠে ভালো কথা, কিন্তু যখন ইরাক আফগানে, আফ্রিকাতে মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ মারা হয় তখন মুক্তমনারা কোথায় থাকে?

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৩৮

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: তখনও প্রতিবাদ করা হয়, আপনারাই দেখেন না। প্রতিবাদ না হলে নিহতের সংখ্যা আরও বেশি হত। কমন সেন্স।

১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

মহান অতন্দ্র বলেছেন: :(

১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

বরকত উল্লাহ্ বলেছেন: চুদ্রি সাহেব আপনি কি মুসলমান?

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৩৯

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আগে নাম ঠিকভাবে লিখেন, জবাব তারপরে পাবেন।

১৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: :(

১৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩২

বহ্নি শিখা বলেছেন: ইসলাম যে শান্তির ধর্ম তা এই জানোয়ার শয়তান মূর্খ্য কাফিরদের জন্য প্রমাণ করা এখন বড়ই কঠিন হয়ে পড়ছে দিন দিন- কারণ বর্তমান প্রথিবীতে তার মডেল নেই । মানুষ হত্যা করা ইসলামে কুফরী-------------এরা ইসলােমর শত্রু----------------মহান আল্লাহ েতা সবারই রব-- সবাইেক বঁািচেয় েরেখেছন----তুিম েকান ছাগল- িবচােরর মািলক েতা িতিন--

১৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৭

বৃষ্টি'র জল বলেছেন: আমরা বীর বাঙ্গালিরা পাউরুটি চুরি করতে গিয়ে ধরা পরা পাঁচ বছরের শিশুটিকে পিটিয়ে পঙ্গু করে দিতে পারি, কিন্তু এইসব জানোয়ারগুলিকে ঠিকই বীরদর্পে পালিয়ে যেতে দেই।

১৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩১

সোহেলী সুলতানা বলেছেন: Vaiya, Like the old lady who told you " you are not a practising Muslim that is why you think logically". I have same experience. I work on volunteer basis with a disabled lady of 71, her daughter told me the same thing, when I was defending Islam after the Charly Hebdu incident in Paris. She told me the same thing. She thought since I don't wear hizab so I am not a practising Muslim. And that is why I am not fanatic like other practising Muslims. That time I really feel the words you have wrote: "আহারে মুসলমান! আহারে ইসলাম! আহারে শান্তির ধর্ম!" When I defended her acquisition with logic that time she ask me "As a Muslim , how do you think you can stop this ongoing terrorism ?" I answered her , By knowing our religion more, and of course with brain not with ear. she replayed with a sigh, " Work on that girl, then work on that" I think your writing is also saying the same thing. I only dont know when and how we can start to know our religion with a more analytical approach.

I was deeply shocked when I knew the news. Felt angry rather than feeling sad. I ask the same thing to myself how in such a crowded place few bunch of idiots can do this ? How long we will spare those cowards , till our own home being devastated by them ? Sometimes I feel we as a nation become idiot and coward !

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৪৩

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: দেশের মসজিদে মসজিদে, মাদ্রাসায় মাদ্রাসায় সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। প্রকৃত, সহিহ হাদিস ছাড়া জাল হাদিস পুড়িয়ে ফেলতে হবে। জঙ্গি দেখা মাত্র দমন করতে হবে। পরিবর্তন সম্ভব, ইচ্ছাটা থাকলেই হবে।

১৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

ভূতের কেচ্ছা বলেছেন: আহারে মুসলমান! আহারে ইসলাম! আহারে শান্তির ধর্ম

১৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

তেলাপোকা রোমেন বলেছেন: বুঝেছি আপনি একজন মহান চুদির ভাই :D :D

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৪৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: যে যেমন সে সবাইকে সেরকমই ভাবে।

১৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৫১

নীল জানালা বলেছেন: একজন নাস্তিক খুন হয়েছেন। সুতরাং খুন মুসলানই করেছে। আর তাই ইসলাম অশান্তির ধর্ম, খুন খারাবির ধর্ম। যুক্তি আছে কিন্তু!!! আবার এত সরল যুক্তিবিদ্যা যদি সবাই গ্রহন করতো তাইলেতো দুনিয়ায় নাস্তিকের জন্মই হৈতোনা। দুইয়ে দুইয়ে চাইর হয় এইটাতো কলিমদ্দি সলিমদ্দিও জানে। নাস্তিকের স্বকীয়তাই হৈল দুইয়ে দুইয়ে তিন বা পাঁচ বা দুইশো সাত হয় এমনটা প্রমান করার প্রচেস্টায় সর্বদা লিপ্ত থাকা। সুতরাং সহজ যুক্তি হাতের পাচ হিসাবে রাখেন এবং বিষয়টা আরো কিছু আলাদা আলাদা দৃষ্টিকোন থেইকাও দেখার চেস্টা করেন। আরো কিছু তথ্যউপাত্য জোগাড় যন্ত্র করেন। স্বভাবজাত সংশয়পোষনটাও বাদ দিয়েন্না এইক্ষেত্রে। নাস্তিকতো সব বিষয়েই সংসয়বাদি। ঈশ্বরের অস্তিত্ব অস্বীকার করার শুরুটাইতো হইসে ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়া সংসয় এবং সন্দেহ পোষনের মাধ্যমে। তাই না? সংশয়ী এবং অনুসন্ধিৎসু মনই সব কিছু আবিস্কার নেপথ্যে। আপনেরা আঁতেল মানুষ.... এত কিছুও কয়া দিতে হয়?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.