নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চামচিকা দিন গুনে হাতি কবে গর্তে পড়বে, তাহলে সে লাথি মারতে পারবে। এখন আপনিই বলুন, আপনি কী চামচিকা?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৯

"সুরা নূরের একটি আয়াত বলি, "তোমাদের মধ্যে যারা উচ্চমর্যাদা ও আর্থিক প্রাচুর্যের অধিকারী, তারা যেন কসম না খায় যে, তারা আত্নীয়-স্বজনকে, অভাবগ্রস্তকে এবং আল্লাহর পথে হিজরতকারীদেরকে কিছুই দেবে না। তাদের ক্ষমা করা উচিত এবং দোষক্রটি উপেক্ষা করা উচিত। তোমরা কি কামনা কর না যে, আল্লাহ তোমাদেরকে ক্ষমা করেন? আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম করুণাময়।" বাইশ নম্বর আয়াত, মিলিয়ে দেখুন।
এইবার আয়াতটির ব্যাকগ্রাউন্ড বলি।
হজরত আয়েশার নামে মদিনার মুনাফেকরা অত্যন্ত জঘন্য ঘৃণ্য কিছু গুজব ছড়াচ্ছিল। আমাদের দেশে সাধারণ মানুষেরা যা করে আরকি।
"জানেন ভাবি, অমুকের বড় মেয়েটার না চালচলন ভাল না। ফুসুর ফুসুর ফুসুর।"
"অমুকের স্বামীর খবর জানেন? ফিশ ফিশাফিশ ফিশ।"
এবং এই ভাবি থেকে ঐ ভাবিতে ফুসুর ফুসুর হতে হতে গুজব ডালপালা ছড়াতে থাকে। এতে ভাবীদের কোনই লাভ হয়না, তবে গুজবের শিকার মেয়েটি বা ছেলেটির অবশ্যই ক্ষতি হয়। সে দোষী হলেও কারোর অধিকার নেই তাঁকে নিয়ে চর্চা করার - নির্দোষ হলেতো কথাই নেই।
ইসলাম এই কুঅভ্যাসকে সিরিয়াস পর্যায়ের গুনাহ হিসেবে ধরে। ভিত্তিহীন গুজব ছড়ানোর অপরাধের শাস্তি কী জানেন? আশি ঘা বেত্রাঘাত। তুলনা করুন, ব্যাভিচারের শাস্তির সাথে। ব্যবধান মাত্র বিশ ঘা কম।
তো যাই হোক।
সাহাবীরাও মানুষ ছিলেন। কাজেই হজরত আয়েশার (রাঃ) নামে গুজব যখন কিছু সাহাবীর কানে এলো, কেউ কেউ রসালো গুজবের মজা নিতে চাইলেন। ইসলামী ভাষায়, শয়তানের ফাঁদে পা দিলেন।
"শুনলাম মা আয়েশার (রাঃ) নামে এই কথা বাতাসে ভাসছে। আমি কিছু বলছি না, শুধু জানিয়ে রাখলাম আর কি।"
জ্বি, আপনার মতে এটি নিরীহ মন্তব্য হলেও, আপনার এই মন্তব্যই কিন্তু গুজবের পালে হাওয়া দেয়।
তা এদের মধ্যেই একজন আবার হজরত আবু বকরের (রাঃ) আত্মীয়। তাও আবার এমন একজন গরিব আত্মীয় যাকে আবু বকর (রাঃ) অর্থ সাহায্য দিয়ে থাকেন। এখন চিন্তা করুন আবু বকরের (রাঃ) অবস্থা। হজরত আয়েশা (রাঃ) নবীজির (সঃ) স্ত্রী, সেই সূত্রে বিশ্বাসীদের মা। এমনিতেই তাঁর নামে গুজব শুনলে মেজাজ ঠিক থাকার কথা না। তার উপর তিনি আবার তাঁর কন্যা।
বাংলা সিনেমার ভাষায়, "যেই থালে ভাত খাস, সেটাতেই থুথু ফেলিস?"
আবু বকর (রাঃ) কোন গালাগালি করলেন না। কোন মারধরও না। তিনি অত্যন্ত ভগ্নহৃদয়ে আল্লাহর নামে কসম খেয়ে বললেন, "আমি আর জীবনেও তাকে অর্থ সাহায্য দিব না।"
খুবই স্বাভাবিক মানব আচরণ। নিজেকে তাঁর স্থানে কল্পনা করুন। গ্যারান্টি দিচ্ছি, আপনি মারধরও করতেন। এবং আপনাকে সেকারনে খুব একটা দোষীও বলা যেত না।
এবং আল্লাহ তাঁর এই কসমের জবাবে উপরের আয়াতটি নাজেল করলেন। বুঝালেন, মানুষই ভুল করে। সেও করেছে। তাঁকে তুমি ক্ষমা করো - আল্লাহও তোমাকে ক্ষমা করবেন।
পয়েন্ট, আল্লাহ কিন্তু মূল গুজব সৃষ্টিকারীকে ক্ষমা করেননি, বলেছেন, গুজবের ফাঁদে যে পা দিয়েছে - তাঁকে মাফ করতে। মূল গুজব সৃষ্টিকারীর খবর আছে, সেটা নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে। পার্থক্যটা মাথায় রাখবেন।
এখন আরেকটু zoom in করা যাক আয়াতটিতে।
আল্লাহ কী কোথাও বলেছেন এই "অপরাধীকে" ক্ষমা করতে? "দোষীকে" ক্ষমা করতে? বা "বেঈমানটিকে" ক্ষমা করতে?
আল্লাহ উল্টো তাঁর প্রশংসা করে বলেছেন, "আল্লাহর পথে হিজরতকারী।" অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আল্লাহ তাঁর সবচেয়ে ঘৃণ্য অপরাধটি নিয়ে কথা বলছেন, তারপরেও স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন সে জীবনে যা ভাল করেছিল তার কথা। তারপর দুইটির মধ্যে তুলনা করে বলছেন, ভালটা খারাপটার চেয়ে ওজনে ভারী, কাজেই ক্ষমা করতেই পারো।
মুসলিমদের সম্যস্যা কী জানেন? এ ঐ সেই ছোট বড় ভুল করলেই চোখ বন্ধ করে ট্যাগ দেয়া শুরু, "ও কাফির, ও ছদ্মবেশী খ্রিষ্টান, ইহুদি গুপ্তচর, গুমরাহ পশ্চিমাদের দালাল আগডুম, বাগডুম ঘোড়াডুম!"
এবং এই ট্যাগিংকারীদের মুরিদের অভাব হয়না।
এবং এই মুরিদদের থেকেই একদল পাওয়া যায় যারা কুপিয়ে অনায়াসে মানুষের মাথা ফেলে দিতে পারে।
এবং সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার হলো - এই জঘন্য অপরাধ করার পর ওরা মনে করে দ্বীনের বিরাট সেবা করে ফেলেছে! বেহেস্তে যাওয়াটা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
আরেকটা পয়েন্ট বলি, কুরআন কিন্তু সবসময়ে এক্সট্রিম সিচ্যুয়েশন বর্ণনা করে, তারপরে তার অ্যাকশন সম্পর্কে নির্দেশ দেয়। এবং তারপরে আমাদের হাতে ছেড়ে দেয় যাতে নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে সহজ সিচ্যুয়েশনের অ্যাকশন বিচার করি।
উপরেরটা যেমন। নবীর স্ত্রীর নামে অপবাদ ছড়ানোর অপরাধের মতন এক্সট্রিম সিচ্যুয়েশনের বর্ণনা করেও বলেছেন, যে ভুল করে (মানুষ মাত্রই ভুল) এই ফাঁদে পা দিয়েছে, তাঁর অতীতের ভাল কাজগুলো মাথায় রেখে তাঁকে ক্ষমা করো।
হ্যা, অপরাধ কন্টিনিউ করলে, তখন শাস্তি দেয়া যাবে।"
অতি পুরানো একটি লেখার অংশ বিশেষ নিয়ে এলাম। কেন আনলাম জানেন? কিছুদিন আগে ডক্টর মুহাম্মদ জাফর ইকবালকে নিয়ে একটি পোস্ট করেছিলাম। পোস্টে স্পষ্টাক্ষরে লিখেছিলাম আমি তাঁর বড় ভাইয়ের অন্ধভক্ত হলেও তাঁর লেখার ভক্ত নই। তিনি আমার কোন আত্মীয় নন, এবং তাঁর সাথে সরাসরি যোগাযোগের ঘটনা আমার জীবনে একবারই ঘটেছে, যেখানে আমার এক অতি ঘনিষ্ট এক আপু সাস্টে ভর্তি হওয়ার জন্য দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছিল, কিন্তু কেবলমাত্র জাফর স্যারের জন্য সেটি বাস্তবায়ন ঘটেনি। পয়েন্ট টু বি নোটেড, আমি কিন্তু ভিকটিমের পক্ষের লোক, তারপরও লোকটির সততার প্রশংসা করছি। যদি তিনি ঘুষ নিতেন, অবশ্যই বলতাম তিনি ঘুষখোর। ক্যানভাস অ্যাডমিনদের ব্যাপারে এই কনফিডেন্স এতদিনে সবার এসে যাবার কথা যে তাঁরা কারোর পরোয়া করেনা। কাজেই তাঁর বেহুদা দালালি, বা তৈলমর্দনের প্রশ্নই উঠেনা। এত সময়ও আমাদের নেই।
কিন্তু সেই পোস্টে দেখা গেল তাঁর বিরুদ্ধে একগাদা বিষোদ্গার। তাঁর রাজনৈতিক বিশ্বাস কী সেটা নিয়ে আমি লিখিনি, সেটা নিয়ে আমার মাথাব্যথাও নেই। যতদূর জানি, তিনি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক, যদি আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে থাকে, তাহলে তিনি আওয়ামীলীগ, যদি আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে থাকে, তাহলে তিনি আওয়ামীবিরোধী - সহজ ফিলোসফি। ইন্টারেস্টিং ব্যাপার, ক্যানভাসও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের গ্রূপ তবে রাজনৈতিক বিশ্বাসে ক্যানভাস একটু এক্সট্রিম, ক্যানভাস হার্ডকোর রাজনীতি বিদ্বেষী। আমার নিজস্ব বিশ্বাসে বাংলাদেশের শাসন ব্যবস্থা কেমন হওয়া উচিৎ সেটা নিয়ে আমি বহু আগেই একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, সেটা খুঁজে বের করে আবারও রিপোস্ট দিলেই বুঝবেন।
যাই হোক, এত কিছুর পরেও তাঁকে শুনতে হয় তিনি আওয়ামী দালাল। যেমন আমাদেরও প্রায়ই শুনতে হয় আমরা বিএনপি পন্থী, আমরা রাজাকার বান্ধব। আবারও বলি, কে কী মনে করলো না করলো বিষয় নিয়ে আমরা পরোয়া করিনা।
তো যা বলছিলাম, সেই পোস্টে একজনকেও দেখলাম না বলতে যে তাঁর নিজের সাথে এই ঐ ঘটিয়েছেন জাফর ইকবাল। যেমনটা আমি বলেছিলাম ঘনিষ্ট বোনের ঘটনায়। সবই ঘুরে ফিরে এক, তিনি বিএনপি বিরোধী মন্তব্য করেন, তিনি জামাত বিরোধী মন্তব্য করেন, কাজেই তিনি আওয়ামী দালাল, খারাপ লোক। আচ্ছা, আমি যদি আমার সেই বোনের ভর্তি না হবার পেছনে একমাত্র দায়ী ব্যক্তিটির বিরুদ্ধে আক্রোশ থেকে বানিয়ে বানিয়েও লিখতাম, তাহলে কী লোকে আমায় বিশ্বাস করতো? অবশ্যই করতো। একদল আমাকে মাথায় তুলে রাখতো। কিন্তু নিজের চোখে আমি কতটুকু নেমে যেতাম জানেন? এরচেয়ে তোমরা বাবাজি আমাকে গালাগালি করো, সমস্যা নাই। আমি সত্যের সাথে আছি। আমার মাথা এইদিক দিয়ে একটু ব্রেইন ওয়াশ্ড।
সঙ্গত কারণেই সেই পোস্ট কমেন্টগুলো পড়ার রুচি হয়নি। নিজের পোস্টই আনফলো করেছি।
রাজনৈতিক বিষয়ে নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে কিছু বলবো না। আমি এন্টি রাজনৈতিক লোক, কে কী পালন করলো না করলো তাতে আমার কিছু যায় আসেনা। উল্টো আফসোস হয়, সবাই অন্ধ সাপোর্টার না হয়ে যদি রাজনৈতিক দলগুলোর সমস্যাগুলো মিটানোর চেষ্টা করতেন, তাহলে আমাদের দেশ যে কোথায় পৌঁছে যেত!
তা একদল লোক তাঁকে বলেন, তিনি কেন মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন নি। তিনি গর্ত খুঁড়ে বসে ছিলেন, এবং এখন মুক্তিযুদ্ধ মুক্তিযুদ্ধ বলতে বলতে মুখে ফ্যানা তুলে ফেলছেন। আমি তাদের উদ্দেশ্যেই আমার নিজের লেখা বহু পুরানো একটি লেখার ছোট অংশ উপরে তুলে ধরলাম।
১৯৭১ এর সেই সুররিয়েলিস্টিক সময়ে, যেখানে মানুষের জীবন ছিল কীটপতঙ্গের জীবনের চেয়েও সস্তা, যেখানে নরমাংস খেতে খেতে শেয়াল কুকুর শকুনেরও অরুচি ধরে গিয়েছিল, সেই উত্তাল সময়ে যদি কেউ মুক্তিযুদ্ধে না গিয়ে নিজের পরিবারের সাথে পালিয়ে বেড়ান, তাতে তাঁকে দোষ দেয়া যায় না। নিজের বাড়ির বিছানায় শুয়ে শুয়ে কিবোর্ডে সবাই মুক্তিযুদ্ধ নামায় ফেলতে পারেন, কিন্তু আসল বন্দুকের সামনে দাঁড়ানো সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। আমি বরাবরই বলে আসছি, নিজের পরিবার রক্ষা করতে যারা যুদ্ধে যাননি, তাঁদের আমি কখনই হেয় চোখে দেখিনা, বরং মনে করি সেইসব মুক্তিযোদ্ধা থেকে তাঁরা শ্রেষ্ঠ যারা যুদ্ধ জয় শেষে ফিরে এসে নিজের বীরাঙ্গনা স্ত্রীদের পরিত্যাগ করেছিল। ওদের রক্ষার দায়িত্ব তোমার উপর ছিল, তুমি তা করোনি, এখন তাঁদেরই উল্টো ছুঁড়ে ফেলে দিচ্ছ। বাহ্! বিরাট দেশপ্রেমিক তুমি! বিরাট বীর পুরুষ!
তো যা বলছিলাম, ডক্টর মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার যুদ্ধে যাননি, পালিয়ে বেড়িয়েছেন, গর্তে লুকিয়ে ছিলেন, তাঁর নানা ছিলেন শান্তিবাহিনীর চেয়ারম্যান - সব সত্য - কিন্তু এই একটি লোক একাই দুই তিনটি প্রজন্মের ভিতরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যেভাবে ঢুকিয়ে দিয়েছেন, কয়জন মুক্তিযোদ্ধা সেটা করতে পেরেছে?
কোন একটি ভুলের জন্য কাউকে চট করে গালাগালি করার আগে দেখা উচিৎ তাঁর শুদ্ধ কর্মগুলো কতখানি ব্যাপক। সেদিন একটি ছবি ফেসবুকে একজনের ওয়ালে দেখলাম, লেখা ছিল, No one notices your tears, No one notices your sadness, No one notices your pains, but they all notice your mistakes. কথাটি সাংঘাতিক রকমের সত্য। কেউ কোন ভাল কাজ করলে সবাই অপেক্ষা করে তাঁর যদি কোন দোষত্রুটি খুঁজে পাওয়া যায়, বিন্দু বিসর্গ পরিমান ত্রুটি পাওয়া গেলেও সেটা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে ফোকাস করে সেটা নিয়েই খোঁচানো হয়। চামচিকা দিন গুনে হাতি কবে গর্তে পড়বে, তাহলে সে লাথি মারতে পারবে। এখন আপনিই বলুন, আপনি কী চামচিকা?

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৮

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: কম্বলমুড়ি দিয়ে আপনার পোষ্ট পড়ছিলাম। আপনার লেখনী এতটাই বাস্তবসম্মত যে, এই শীতেও সামুতে লগিন করতে হাতের এতটুকু শীত বোধ হলনা।

কোথায় যেন পড়েছিলাম, নিজেদের দোষ ঢাকতে চাইলে দেশপ্রেমের ধোয়া উঠাও।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: :) ধন্যবাদ

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৬

আমার আব্বা বলেছেন: Brilliant + brilliant + brilliant

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:০১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনার লেখার সাথে অনেকটা সহমত। আপনার উদ্দেশ্যটাও বোঝা গিয়েছে। উনার বিরোধীতা কেন এত বেশী সেটার কোন নির্দিষ্ট কারণ নেই। অনেক কারণ আছে। বেশীরভাগ কারণই কম বেশী উনার বিরোধীরা জানেন এবং হাইলাইট করেন। আমি নতুন করে বলতে চাই না। তবে উনাকে দেখতে না পারার অন্যতম বড় কারণ হতে পারে উনার ধর্মহীনতা(যদিও উনি স্বঘোষিত নাস্তিক নন)। আমাদের দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান(বেশী ধার্মিক না হলেও) মুসলিম নামধারী নাস্তিক বা ধর্মহীন ব্যক্তিত্বকে ঠিকভাবে নেয় না। তার উপর উনি মাঝে মাঝেই মাদ্রাসা কিংবা শিবির ছাত্রদের নিয়ে কটাক্ষ করেন এবং কেন তারা প্রেম করে না এটা নিয়ে আফসোস করেন। এগুলো বৃহত্তর মুসলিম সমাজে গ্রহণযোগ্য নয়। ধন্যবাদ...

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: উনার ছাত্র কিন্তু বলেছে তাঁর সাথে সে নামাজ পড়েছে। ধর্মহীন হয়তো তিনি নন। :)

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১৩

কলাবাগান১ বলেছেন: "কিন্তু এই একটি লোক একাই দুই তিনটি প্রজন্মের ভিতরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যেভাবে ঢুকিয়ে দিয়েছেন, কয়জন মুক্তিযোদ্ধা সেটা করতে পেরেছে? "

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.