নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগার মাসুদ

ব্লগার মাসুদ

ব্লগার মাসুদ

ব্লগার মাসুদ

ব্লগার মাসুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ কে ফজলু হকের বৃটিশ আমলে রাজনীতি জীবন

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৩৩





এ কে ফজলু হকের বৃটিশ আমলে রাজনীতি জীবন কেমন ছিল



বরিশাল পৌরসভার চেয়ারম্যান অশ্বিনীকুমার দত্ত এ কে ফজলুক হককে কমিশনার পদে প্রার্থী হবার আহবান জানান। এ কে ফজলুক হক পৌরসভা ও জেলা বোর্ডের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতা করেন এবং বিপুল ভোটের ব্যবধানে সদস্য নির্বাচিত হন। এর মাধ্যমেই এ কে ফজলুক হকের রাজনৈতিক জীবনে সূত্রপাত ঘটে।



১৯১৩ সালে মাত্র ৩৯ বছর বয়সে এ কে ফজলুক হক বঙ্গীয় আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯১৫ সালে পুনরায় ঢাকা বিভাগ থেকে বঙ্গীয় আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯১৩ থেকে ১৯১৬ সার পর্যন্ত তিনি এ পরিষদের সভায় মোট ১৪৮ বার বক্তৃতা করেন।আর ১৪৮ বার বক্তৃতার ভেতরে ১২৮ বারই তিনি দাড়িয়েছেন মুসলমানদের শিক্ষা সম্পর্কে বক্তৃতা দেওয়ার জন্য। তারই চেষ্টার ফলে ১৯১৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কারমাইকেল ও টেইলার হোস্টেল স্থাপন করা হয়েছিল। ততকালীন শিক্ষা বিভাগের ডি পি আই কনর্ণেল সাহেব তখন ফজলুল হকের শিক্ষা বিষয়ক উদ্যোগের প্রশংসা করেন।



১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ নিয়ে বাংলার জনগন বিভক্ত হয়ে পড়লে নবাব স্যার সলিমুল্লাহ উপলব্ধি করেন মুসলমানদের স্বার্থ রক্ষার জন্য একটি সংগঠন দরকার আছে। এই চিন্তা থেকেই ১৯০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর নবাব সলিমুল্লাহ ঢাকায় অল ইন্ডিয়া মুসলিম এডুকেশন কনফারেন্স আহবান করেন।এবংএই সম্মেলনেই একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল।



কমিটির সভাপতি ছিলেন নবাব সলিমুল্লাহ নিজে এবং যুগ্ম সচিব হিসেবে দায়িত্ব লাভ করেন নবাব ভিকারুল মুলক এবং আবুল কাশেম ফজলুল হক।এবং সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ঢাকার আহসান মঞ্জিলে । এই কনফারেন্সে নবাব সলিমুল্লাহ নিখিল ভারত মুসলিম লীগ নামে রাজনৈতিক দল গঠনের প্রস্তাব পেশ করেন এবং সেই প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছিল।



সবশেষে ১৯০৬ সালে মুসলিম লীগের সূত্রপাত ঘটেছিল। ১৯১২ সালে এ কে ফজলুক হক মুসলিম লীগে যোগ দিলেন। কিন্তু এই সংগঠনের সাথে সাংগঠনিক নানা বিষয়ে তার বিরোধ বাধে। ১৯১৪ সালের ঢাকার আহসান উল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল বর্তমানে বুয়েট প্রাঙ্গনে মুসলিম লীগের প্রাদেশিক বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।



সেই সম্মেলনে এ কে ফজলুক হক প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় মুসলিম লীগের যুগ্ম সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হলেন।১৯১৮ সালে দিল্লীতে নিখিল ভারত মুসলিম লীগের বার্ষিক সম্মেলনে তিনি সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। বাঙালিদের মধ্যে তিনিই একমাত্র নিখিল ভারত মুসলিম লীগের অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। ১৯১৯ সালে তিনি নিখিল ভারত মুসলিম লীগের প্রেসিডেন্ট পদ লাভ করেন।




১৯১৪ সালে ফজলুল হক নিখিল ভারত কংগ্রেস দলে যোগ দিলেন।এবংএকই সঙ্গে তিনি মুসলিম লীগ এবং কংগ্রেস দলের নেতা হয়ে উঠেছেন। ১৯১৮সালে তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে নির্বাচিত হলেন।





এ কে ফজলুক হক খেলাফত আন্দোলনেও অংশগ্রহণ করেছেন। প্রথম বিশ্বযুদ্দের পর খেলাফত আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটেছিল। এ কে ফজলুক হক নিখিল ভারত খেলাফত কমিটির সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।



১৯২২ সালে মহাত্মা গান্ধী অসহযোগ আন্দোলন প্রত্যাহার করে নিলে এ কে ফজলুক হক খুলনা উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতা করেন এবং নির্বাচিত হলেন। ১৯২৪ সালে খুলনা অঞ্চল থকে তিনি পুনরায় আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হলেন এবং সে সময় বাংলার গভর্ণর ছিলেন লিটন ফজলুল হককে বাংলার শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেন। ১৯২৩ সালে চিত্তরঞ্জন দাশ ও মতিলাল নেহেরু এর নেতৃত্বে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেছিল স্বরাজ্যদল।



এবং এই দলটির অন্যতম কর্মসূচি ছিল আইনসভায় নির্বাচিত হয়ে সরকারি নীতির বিরোধীতা সহ সরকারি বাজেট বা আয় ব্যয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা। স্বরাজ্য পার্টি ১৯২৪ সালের বাজেটের প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করেন। সে সময় ১৯২৪ সালের আগস্ট মাসে ১ আগস্ট এ কে ফজলুক হক মন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তাফা দিলেন।





ভারতের ভবিষ্যত শাসনতন্ত্রের রুপরেখ নির্ধারণের লক্ষ্যে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার র‌্যামজে ম্যাকডোনাল্ড একটি গোলটেবিল বৈঠক আহবান করেন। কংগ্রেসের পক্ষ থেকে মহাত্মা গান্ধী সেই বৈঠক প্রত্যাখান করেন। কিন্তু মুসলিম লীগ সেই বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৩০ সাল থেকে ১৯৩১ সালের প্রথম গোলটেবিল বৈঠকে ফজলুল হক বাংলা এবং পাঞ্জাবের মুসলমানদের জন্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রতিনিধিত্ব দাবি করেছিলনে।



তিনি স্বতন্ত্র নির্বাচনের পক্ষে বক্তৃতা দেন। ১৯৩১সাল থেকে ১৯৩২ সালে দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই বৈঠকে কংগ্রেসও যোগ দিয়েছিল। এবং সে বৈঠকেও সাম্প্রদায়িক প্রশ্নের সমাধান না হওয়ায় ভারতের শাসনতন্ত্র রচনার দায়িত্ব চলে যায় বৃটিশের হাতে।





১৯৩৫ সালে এ কে ফজলুক হক কলকাতা মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনের মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হলেন। তিনিই কলকাতা মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনের প্রথম মুসলিম মেয়র।




১৯২৪ সালে শিক্ষামন্ত্রীর পদে ইস্তফা দেয়ার পর থেকে ফজলুল হক সম্পূর্ণরূপে জড়িয়ে পড়েছিলেন কৃষকদের রাজনীতি নিয়ে। ১৯২৯ সালের জুলাই মাসের ৪ জুলাই বঙ্গীয় আইন পরিষদের ২৫ জন মুসলিম সদস্য কলকাতায় একটি সম্মেলনে মিলিত হয়েছিলেন। এই সম্মেলনে নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতি নামে একটি দল গঠনের সিধান্ত নেওয়া হয়। বাংলার কৃষকদের উন্নতি সাধনই ছিল এই সমিতির অন্যতম লক্ষ্য ছিল।



১৯২৯ সালেই নিখিল বঙ্গ প্রজা সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয় কলকাতায়। ঢাকায় প্রজা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৩৪ সালে। সেই সম্মেলনে এ কে ফজলুক হক সর্বসম্মতিক্রমে নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হলেন। ময়মনসিংহে বঙ্গীয় প্রজা সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৩৫ সালে।তখন বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিতসঙ্গীত এবং মরমী শিল্পী আব্বাসউদ্দিনের গানের মধ্যে দিয়েই সেই সম্মেলন শুরু হয়েছিল। এই প্রজা সমিতির মধ্য দিয়েই পরবর্তিতে কৃষক প্রজা পার্টির সূত্রপাত ঘটেছিল।



১৯৩৭ সালের মার্চে বঙ্গীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে কৃষক প্রজা পার্টির পক্ষ থেকে পটুয়াখালী নির্বাচনী এলাকা থেকে এ কে ফজলুক হক এবং মুসলিম লীগের মনোনীত পটুয়াখালীর জমিদার এবং ঢাকার নবাব পরিবারের সদস্য খাজা নাজিমুদ্দিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। মুসলিম লীগ প্রার্থী খাজা নাজিমুদ্দিনের নির্বাচনী প্রতীক ছিল হারিকেন মার্কা ।



ফজলু হক সাহেবের কৃষক প্রজা পার্টির প্রতীক ছিল লাঙ্গল মার্কা। কৃষক প্রজা পার্টির শ্লোগান ছিল লাঙল যার জমি তার ঘাম যার দাম তার।পটুয়াখালীতে এ কে ফজলুক হক তেরহাজার ভোট পেয়েছিলেন। অন্যদিকে খাজা নাজিমুদ্দিন পাঁচ হাজার ভোট পেয়ে সাতহাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিলেন। এই নির্বাচনে কৃষক প্রজা পার্টি ৩৯টি আসন ও মুসলীম লীগ ৩৮ টি আসন লাভ করেন। নির্বাচনে মুসলিম লীগের সথে সমঝোতায় গিয়ে এ কে ফজলুক হক ১১ সদস্য বিশিষ্ট একটি যুক্ত মন্ত্রী পরিষদ গঠন করেন।



মন্ত্রীদের মধ্যে তিনজন কৃষক প্রজা পার্টির ও তিন জন মুসলিম লীগের এবং তিন জন বর্ণ হিন্দুর আর দুই জন তফসিলী সম্প্রদায়ের সদস্য ছিলেন। ১৯৩৭ সালের ১ এপ্রিল এ কে ফজলুক হকে নেতৃত্বে গঠিত মন্ত্রী পরিষদ গভর্ণর এন্ডারসনের কাছে শপথ গ্রহণ করেন। আইন পরিষদের স্পিকার ছিলেন স্যার আজিজুল হক এবং ডেপুটি স্পিকার হলেন জালালউদ্দিন হাশমী। বাংলার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক।




প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এ কে ফজলুক হক বহু কাজ ও কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন।তিনি শিক্ষা ক্ষেত্রেই বেশি জোড় দিয়েছিলেন । তার আমলে দরিদ্র কৃষকের উপরে কর ধার্য না করে সারা বাংলায় প্রাথমিক শিক্ষা প্রবর্তন করা হয়েছিল। এবং বিনা ক্ষতিপূরণে জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ এর পদক্ষেপ তিনি গ্রহণ করেন। এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করার জন্য বৃটিশ সরকার ১৯৩৮ সালে ক্লাউড কমিশন গঠন করেছিলেন। ১৯৩৮ সালের ১৮ আগস্ট বঙ্গীয় প্রজাস্বত্ব আইন সংশোধনী পাস হয় এবং জমিদারদের লাগামহীন অত্যাচার চিরদিনের জন্য বন্ধ করা হয়। ১৯৩৯ সালের বঙ্গীয় চাকুরি নিয়োগবিধি প্রবর্তন করে মন্ত্রী পরিষদ মুসলমানদের জন্য শতকরা ৫০ ভাগ চাকুরি নির্দিষ্ট রাখার ব্যবস্থা করে। এ বছরেই চাষী খাতক আইন এর সংশোধনী এনে ঋণ সালিশী বোর্ডকে শক্তিশালী করা হয়। ক্লাউড কমিশনের সুপারিশ অনুসারে ১৯৪০ সালে হক সাহেব আইন পরিষদে মহাজনী আইন পাস করান। সে বছরই দোকান কর্মচারি আইন প্রণয়ন করে তিনি দোকান শ্রমিকদের সপ্তাহে একদিন বন্ধ ও অন্যান্য সুবিধা প্রদানের নির্দেশ জারী করলেনন। কৃষি আধুনিকায়নের জন্য ঢাকা রাজশাহী এবং খুলনার দৌলতপুরে কৃষি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়। পাট চাষীদের নায্য মূল্য পাওয়ার লক্ষ্যে ১৯৩৮ সালে পাট অধ্যাদেশ জারী করা হয়। ১৯৪১ সালের ডিসেম্বর মাসে ১২ ডিসেম্বর আবুল কাশেম ফজলুল হক দ্বিতীয় বারের মত মন্ত্রী পরিষদ গঠন করলেন। শরতচন্দ্র বসু এবং হিন্দু মহাসভার সহ সভাপতি শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির সঙ্গে প্রগতিশীল যুক্ত পার্টি গঠন করে তিনি সেই দলের নেতা হয়েছিলেন। এবং ১৭ডিসেম্বর এই মন্ত্রী পরিষদ বাংলার গভর্ণর জেনারেল হার্বাটের কাছে শপথ গ্রহণ করেন।



নিখিল ভারত মুসলিম লীগের লাহোর প্রস্তাবের ওয়ার্কিং কমিটির অনান্য সদস সহ এ কে ফজলুক হক পাশে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ



১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ লাহোরে অনুষ্ঠিত মুসলীম লীগের অধিবেশনে সভাপতি ছিলেন মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ আর ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাবের উপস্থাপক ছিলেন এ কে ফজলুক হক। এই লাহোর প্রস্তাবই পাকিস্তান প্রস্তাব হিসেবে পরবর্তীকালে আখ্যায়িত হয়।





১৯৪৬ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে বরিশাল অঞ্চল ও খুলনার বাগেরহাট অঞ্চল থেকে প্রার্থী হয়ে তিনি নির্বাচিত হন। কিন্তু দলীয় ভাবে পরাজিত হলে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মন্ত্রীসভা গঠন করেন ও বাংলার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দ্বায়িত্ব গ্রহণ করেন। এই নির্বাচনের পর দলীয় নেতাকর্মীদের চাপে হক সাহেব মুসলিম লীগে যোগ দেন। কিন্তু দলের সদস্য হিসেবে তিনি ছিলেন নীরব।




মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন: ১৪৮ বার বক্তৃতার ভেতর ১২৮ বার তিনি দাড়িয়ে ছিলেন মুসলমানদের শিক্ষা সম্পর্কে বক্তৃতা দেওয়ার জন্য। তার অদম্য চেষ্টার ফলে ১৯১৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কারমাইকেল ও টেইলার হোস্টেল স্থাপন করা হয়েছিল। ততকালীন শিক্ষা বিভাবের ডি পি আই হর্ণেল সাহেব তখন ফজলুল হকের শিক্ষা বিষয়ক উদ্যোগের প্রশংসা করে তাকে বাংলার বেন্থাম হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
"

- শেরে বাংলা শ্রেস্ঠ বাংগালী

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:০৮

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ গাজী ভাই চেষ্টা করছি

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:২৬

হাসিবুল হাসান শান্ত বলেছেন: আনেক কিছুই জানলাম ৷

ধন্যবাদ ৷

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:২৮

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পোস্ট পাঠে এবং কমেন্টে । শুভকামনা থাকলো নিরঅন্তর

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:১০

সরদার হারুন বলেছেন: সু্ন্দর লেখা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।

++++++++++++++++++++++++++

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৩১

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ হারুন ভাই

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: তথ্য বহুল পোস্ট+++++++

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.