নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগার মাসুদ

ব্লগার মাসুদ

ব্লগার মাসুদ

ব্লগার মাসুদ

ব্লগার মাসুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এবারের মিশন প্রথম বিশ্বযুদ্ধ

২০ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:১২

১৯১৪ সাল থেকে ১৯১৮ সালের মধ্যে সংঘটিত হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ যার অপর নাম প্রথম মহাযুদ্ধ এবং তখন পর্যন্ত এটিই ছিল পৃথিবীর সব থেকে বড় যুদ্ধ ।

১৯১৪ সালের ২৮শে জুন বসনিয়ার রাজধানী সারায়েভো শহরে অস্ট্রিয়ার যুবরাজ আর্কডিউক ফ্রানৎস ফার্ডিনান্ড এক সার্বিয়াবাসীর গুলিতে নিহত হলেন । অস্ট্রিয়া এই হত্যাকাণ্ডের জন্য সার্বিয়াকে দায়ী করে এবং সেই একই বছরে ২৮শে জুন সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষণা করেন । এই যুদ্ধে দুইদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রগুলো ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়ে । এভাবে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ১৯১৪ সাল থেকে ১৯১৮সালে সূচনা হয় । তবে অস্ট্রিয়ার যুবরাজ হত্যাকাণ্ডই প্রথম বিশ্বযুদ্ধের একমাত্র কারণ ছিল না । উনিশ শতকে শিল্পে বিপ্লবের কারণে সহজে কাচামাল সংগ্রহ এবং তৈরি পণ্য বিক্রির জন্য উপনিবেশ স্থাপনে প্রতিযোগিতা ও আগের দ্বন্দ্ব সংঘাত ইত্যাদি কারণ ছিল প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের । প্রথম বিশ্বযুদ্ধে একপক্ষে ছিল অস্ট্রিয়া ও জার্মানি এবং হাঙ্গেরি,, বুলগেরিয়া । যাদের বলা হতো কেন্দ্রীয় শক্তি । আর অপরপক্ষে ছিল সার্বিয়া,, রাশিয়া,, ব্রিটেনে,, ফ্রান্স, জাপান,, ইতালি ও আমেরিকা। যাদের বলা হতো মিত্রশক্তি ।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ কি কারণে হয়েছিল
১৯১৪ সালের ২৮শে জুন অস্ট্রো হাঙ্গেরীয় সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকারী আর্চডিউক ফ্রাঞ্জ ফার্দিনান্দের হত্যাকান্ডের মাধ্যমে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সূত্রপাত ঘটে । হত্যাকারী ছিলেন অস্ট্রো হাঙ্গেরীয় নাগরিক কিন্ত জাতিতে বসনীয় সার্ব । সে সময় বসনিয়া ছিলো সাম্রাজ্যটির অংশ । তরুণ বসনিয়া দলের সদস্য ছিলেন গাভরিলো প্রিন্সিপ নামের একজন ছাত্র । অস্ট্রো হাঙ্গেরী শাসন থেকে মুক্তি ছিল তাদের এক মাত্র লক্ষ্য । ঘটনাটি ঘটে বসনিয়ার রাজধানী সারায়েভোতে। অস্ট্রো হাঙ্গেরীয় সাম্রাজ্য সার্বিয়াকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানায় । সে যুগে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ছিলো গোপনীয়তায় ভরা এবং জটিল । ফ্রান্সের ঐতিহাসিক শত্রুতার কারণে ব্রিটেন প্রথমদিকে জার্মানীর প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন ছিলো । কিন্ত জার্মানী ব্রিটেনের সাথে নৌ প্রযুক্তিতে পাল্লা দিতে শুরু করায় সম্পর্কটি প্রতিযোগিতামূলক হয়ে ওঠে । ফ্র্যাঙ্কো প্রুশিয়ান যুদ্ধের পর থেকে জার্মান ও ফরাসিদের সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে । আর সে সুযোগ বুঝে ফরাসিরা রাশিয়ার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক করে তুলেন । অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরী রাশিয়াকে হুমকি হিসেবে দেখতো তাই তারা জার্মানীর সাথে মৈত্রী চুক্তি করে । সার্বিয়ার উত্থানের সাথে সাথে স্লাভ জাতীয়তাবাদ জোরদার হয়ে ওঠে। সুযোগ পেয়ে এবার অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরী সার্বিয়াকে কোণঠাসা করে ফেলে। সার্বিয়ার মিত্র রাশিয়া সে জোরে সার্বিয়া হুমকি অগ্রাহ্য করবার সাহস দেখায় এবং তারা সৈন্য সমাবেশ শুরু করেন । ইত্যাদি মৈত্রী চুক্তি দুর্বল যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন পর্যায়ে সত্যের বিভিন্ন বিকৃতি রাষ্ট্রনায়কদের যুদ্ধের সিদ্ধান্তের দিকে ঠেলে দেয় । ২৮ জুলাই ১৯১৪ সালে অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরী সার্বিয়ার সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করেন । পরদিন রাশিয়া সৈন্য সমাবেশের মাধ্যমে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে । ফলে জার্মানীও যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়ে নেন । এদিকে সার্বিয়ার সমর্থনে ফ্রান্স সৈন্য সমাবেশ শুরু করে ।
১৯১৪ সালের ২৮শে জুন আর্চডিউক ফ্রাঞ্জ ফার্দিনান্দের হত্যাকাণ্ড অস্ট্রীয় হাঙ্গেরীয় সিংহাসনের উত্তরাধিকারী বসনীয় গাভ্রিলো প্রিন্সিপ কর্তৃক সারায়েভোয় স্ত্রী ডাচেস সোফি সহ অনেকে নিহত হন
ঐ একই বছরে ৫ই জুলাই অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি রাশিয়ার সামরিক ক্ষেত্রে সার্বিয়া বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য জার্মান সমর্থন কামনা করেন । এবং এতে জার্মানি সম্পূর্ণ ভাবে সহায়তার নিশ্চয়তা দেন । ২৩শে জুলাই অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরি সার্বিয়াকে একটি চরমপত্র পাঠিয়ে দেন । সার্বিয়ার এ প্রতিক্রিয়াকে অসন্তোষজনক হিসেবে দেখা হয় ।জুলাই ২৮ অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। রাশিয়া সৈন্যসমাবেশ করা শুরু করে।জুলাই ৩১ জার্মানি সৈন্যসমাবেশ বন্ধ করার জন্য রাশিয়াকে সতর্ক করে। রাশিয়া বলে, সৈন্যসমাবেশ শুধুমাত্র অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি বিরুদ্ধে। আগস্টের ১ তারিখে জার্মানি রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন । এবং ইতালি তার নিরপেক্ষতা ঘোষণা করেন ।জার্মানি এবং উসমানীয় সাম্রাজ্যের একটি গোপন মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষর হয়। আগস্টের ২ তারিখে জার্মানি লুক্সেমবুর্গ আক্রমণ করে।
জনচেরীতে খণ্ডযুদ্ধ পশ্চিম রণক্ষেত্রের প্রথম সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হয় । আগস্ট মাসের ২ তারিখ থেকে ২৬তারিখ পযন্ত জার্মানি লুক্সেমবুর্গ সীমান্তের কাছাকাছি প্যারিসের লোহার গেট নামে পরিচিত সুরক্ষিত লঙওয়ে অবরোধ এবং দখলও করে নেন । আর এরই ফলে ব্যাপক জার্মান আগ্রাসনের জন্য ফ্রান্স উন্মুক্ত হয়ে পড়ে ।
আগস্টের ৩ তারিখে জার্মানি ফ্রান্সের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন । বেলজিয়াম ফরাসি সীমান্ত দিয়ে জার্মান অস্ত্র অনুমতি দেয় না । আগস্টের ৪ তারিখে জার্মানি বেলজিয়াম আক্রমণ করেন । এবং ফরাসি সেনাদের ধূর্ততায় পরাস্ত করতে। ব্রিটেন বেলজিয় নিরপেক্ষতা লঙ্ঘনের প্রতিবাদ জানায় যা একটি চুক্তি দ্বারা তারা নিশ্চিত হয়েছিলো ।
জার্মান চ্যান্সেলর এর জবাবে বলে যে চুক্তিটি সিফন দে পাপিয়ার মাত্র একটি কাগজের স্ক্র্যাপ।

যুক্তরাজ্য জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার নিরপেক্ষতা ঘোষণা করে ।
৪আগস্ট থেকে ১৬আগস্ট পযন্ত জার্মানরা বেলজিয়ামের লিজের দুর্গ বেষ্টন ও দখল করে নেন । আগস্ট ৫ তারিখে মন্টিনিগ্রো অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ।
উসমানীয় সাম্রাজ্য দার্দেনেলেস বন্ধ করে দেয় ।
আগস্ট ৬তারিখে অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরি রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন । সার্বিয়া জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন । আগস্ট ৭ ব্রিটিশ অভিযানমূলক বাহিনী ফ্রান্সে এসে পৌঁছায় । আগস্ট ৭ তারিখ থেকে সেপ্টেম্বর ১৩ তারিখ পযন্ত সীমান্ত যুদ্ধ চলে । জার্মানরা ব্রিটিশ অভিযানমূলক বাহিনী এবং ফ্রান্সের পঞ্চম সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে জয় লাভ করেন । আগস্ট ৭ তারিখ থেকে আগস্ট ১০তারিখ পযন্ত মুলহাউসের যুদ্ধ সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায় আসে । আগস্ট ৯ তারিখে মন্টিনিগ্রো জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন । এবং তোগোল্যান্ড অভিযান শুরু । আগস্ট ১১ তারিখে ফ্রান্স অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন ।
আগস্ট ১২ তারিখে যুক্তরাজ্য অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে । হালেনের যুদ্ধ সীমান্ত যুদ্ধেরও একটি পর্যায় আসে ।

আগস্টের ১৪ তারিখ হতে আগস্টের ২৫ তারিখ পযন্ত লরেনের যুদ্ধ সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায় আসে ।
আগস্ট ১৬ তারিখ হতে আগস্টের ১৯ তারিখ পযন্ত সার্বরা অস্ট্রো হাঙ্গেরিয়ানকে ছেরের যুদ্ধে পরাজিত করেন । আগস্ট ১৭ তারিখে রাশিয়ান সেনা পূর্ব প্রুশিয়াতে প্রবেশ করেন ।


স্টলুপনেনের যুদ্ধ ।
আগস্টের ২০ তারিখে জার্মানরা পূর্ব প্রুশিয়ায় রাশানদের আক্রমণ করেন । আক্রমণটি ব্যর্থতায় পর্যবেশিত হয় সেলিফেনের পরিকল্পনা থেকে বিচ্যুতি ঘটে ।

জার্মানরা ব্রাসেল্‌স দখল করে নেন । মরহাঞ্জের যুদ্ধে লরেনের যুদ্ধের একটি পর্যায় আসে ।সারেবোর্গের যুদ্ধ লরেনের যুদ্ধের একটি পর্যায় । আগস্টের ২১ তারিখে চার্লেরইয়ের যুদ্ধ সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায় আসে । আগস্টের ২১ তারিখ হতে আগস্ট ২৩ তারিখ পযন্ত আর্দেনেসের সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায় আসে । আগস্ট ২২ তারিখে অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরি বেলজিয়ামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন । আগস্টের ২৩ তারিখে জাপান জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন ।
আগস্টের ২৩ তারিখ থেকে আগস্টের ৩০তারিখ পযন্ত মন্সের যুদ্ধ সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায় । তানেনবার্গের যুদ্ধে রাশিয়ান সেনা জার্মানদের কাছে প্রবল পরাজয়ের স্বীকার হন ।
আগস্টের ২৩ তারিখ হতে সেপ্টেম্বর ১১ তারিখ পযন্ত লেম্বার্গের যুদ্ধ। রাশানরা ভিভ দখল করেন । আগস্টের ২৩ তারিখ হতে আগস্টের ২৫তারিখ পযন্ত ক্রাছনিকের যুদ্ধ হয় ।এবং লেম্বার্গের যুদ্ধের একটি পর্যায় আসে । অস্ট্রো হাঙ্গেরিয়ান প্রথম সেনা রাশিয়ান চতুর্থ সেনাকে পরাজিত করেন ।

আগস্টের ২৪তারিখে এলঞ্জের একশন ।
মরতাগেনের যুদ্ধ সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায় আসে ।
আগস্টের ২৪ তারিখ থেকে সেপ্টেম্বর ৭ তারিখ পযন্ত জার্মানরা মাওবেগ দুর্গ বেষ্টন এবং অবরোধ করে রাখেন ।আগস্টের ২৪ তারিখ হতে সেপ্টেম্বরের ২৮ তারিখ পযন্ত মিত্র পক্ষ মার্ন নদীতে বড় পশ্চাদপসরণ করেন । ২৫ শে আগস্ট জাপান অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন । ২৬ শে আগস্ট ব্রিটিশ ও ফরাসি বাহিনী তোগোল্যান্ড জয় করেন । পূর্ব আফ্রিকাতে একটি জার্মান আশ্রিত রাজ্য হয় ।
আগস্টের ২৬ তারিখ থেকে আগস্ট ২৭ তারিখ পযন্ত সাতুয়ের যুদ্ধ হয় । আগস্টের ২৬ তারিখ হতে আগস্টের ৩০ তারিখ পযন্ত নিলা লিপার যুদ্ধ হয় । লেম্বার্গের যুদ্ধেরও একটি পর্যায় আসে ।
আগস্টের ২৬ তারিখ হতে সেপ্টেম্বরের ২ তারিখ পযন্ত কোমারোয়ের যুদ্ধ লেম্বার্গের যুদ্ধের একটি অংশ ।
আগস্টের ২৭ তারিখে এত্রেক্সের যুদ্ধ ।
আগস্টের ২৭ তারিখ থেকে নভেম্বরের ৭ তারিখ পযন্ত সিংতায়ের যুদ্ধ হয় । জার্মান নিয়ন্ত্রিত চীনের সিংতায়ে বন্দর ব্রিটিশ এবং জাপানি বাহিনী দখল করে নেয় ।

আগস্টের ২৮ তারিখে রাজকীয় নৌ বাহিনী উত্তর সাগরের হেলিগোল্যান্ড বাকঁ এর প্রথম যুদ্ধ জয় লাভ করেন । আগস্টের ২৯তারিখ হতে আগস্টের ৩০তারিখ পযন্ত সেইন্ট কুয়েনতিনের যুদ্ধ হয় অথবা গুইসের যুদ্ধ নামেও পরিচিত । মিত্র পক্ষেরা পিছু হঠে । আগস্টের ৩০ তারিখ নিউজিল্যান্ড জার্মান সামোয়া দখল করেন পরবর্তিতে সামোয়া ।সেপ্টেম্বরের ১ তারিখে নেরিতে কার্যকলাপ ঘটে ।
সেপ্টেম্বরের ২ তারিখ হতে সেপ্টেম্বরের ১১ তারিখ পযন্ত অস্ট্রো হাঙ্গেরিয়ান রাভা রুশকার যুদ্ধে পরাজিত হন । লেম্বার্গের যুদ্ধের একটি পর্যায় আসে । সেপ্টেম্বরের ৪ তারিখ থেকে সেপ্টেম্বরের ১৩ তারিখ পযন্ত গ্র্যান্ড কোরোনের যুদ্ধ হয় ।

এভাবেই একের পর একেক রাষ্ট্রের সাথে ১৯১৪ সাল থেকে ১৯১৮ সালের মধ্যে সংঘটিত হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ
তথ্যঃ বিভিন্ন পর্যায় সংগ্রহ এবং পোস্টের সার্থে কিছু ইন্টারনেট থেকেও সংগ্রহ করা হয়েছে ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মে, ২০১৫ ভোর ৪:১০

ক্থার্ক্থা বলেছেন: বহু তথ্য জানলাম বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে ভালো লাগলো । শুভরাত্রী ।

২২ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০১

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ।

২| ২০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:১৭

প্রামানিক বলেছেন: বহু তথ্য জানলাম

২২ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: পাঠে ও মন্তব্যে ধন্যবাদ প্রামািনক ভাই । ভাই আপনার নীকের উচ্চারন করতে অনেক কষ্ট হয় কিন্তু ।

৩| ২০ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬

মিনি বেগম বলেছেন: বিশ্বযুদ্ধের বহু তথ্য জানলাম । ধন্যবাদ আপনাকে ।

২২ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০২

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ।

৪| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট।

২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ মাহবুব ভাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.