নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথম পর্ব
প্রথম পর্বের পর
_________________________
গরম মেজাজ নিয়েই ফগ বাসায় ঢুকল। তিন গোয়েন্দার কাওকে তো হাতের কাছে পাচ্ছে না বা পাবেও না। ঝাল কার উপর মেটাবে? ববটাও নেই। আচ্ছা, ও আসুক। আমাকে বলে ঝামেলা! তাহলে আজকে রাতটুকু ওর জন্য একটু স্মরণীয় করে রাখতে হবে। ফগের ঠোটে মুচকি হাসি দেখা গেল। একটু পরে ফগকে দেখা গেল বাথরুমে ঢুকতে গোসলের জন্য। ঝর্ণার পানির আওয়াজের সাথে গুন গুন গানও শুনা যেতে লাগল। মনে হচ্ছে ফগ বেশ আনন্দিত। পানির স্পর্শে তাহলে ক্লান্তি-ক্রোধ সব দূর হয়ে গেছে। বব তাহলে মৃদু ঝাড়ি খেয়েই পার পাবে আজ।
বাসায় ফিরার সময় একটু যেন দুশ্চিন্তা পেয়ে বসল। তখন নাহয় সাথে কয়েকজন ছিল। এখন তো কেও সাহায্য করবেনা। আর যাই হোক, বড় হয়েছি। এবার নিজেকেই কথা বলতে হবে। তখন ছোট ছিলাম বলে মুখ বুজে সহ্য করতে হয়েছে। আজকে... হঠাৎ কিছুর সাথে ধাক্কা লাগল, সাথে কিছু একটা পতনের শব্দ।
“গেল গেল! গ্রিনহিলসে রাতকানা থাকতে পারে এটা ভাবা উচিত ছিল। এই ছেলে, স্লিপ ওয়াকিং করছিলে নাকি? ঘুম ভেঙ্গেছে?” লোকটি বলল। বব ধাতস্থ হয়ে দেখল নিচে একটি মোবাইল ফোন পড়ে আছে। লোকটি ফোন তুলে তুলে নিতে নিতে আবার জিজ্ঞেস করল,-“ তুমি বোবা না বধির?” বব জ্বলে উঠল। মনে মনে ভাবল, আরে! এ তো দেখি আমার চাচার মতই বদমাশ। যা তা বলেই চলেছে! “ রাস্তা তো যথেষ্ট চওড়া, আমার তো মনে হয় আপনি চোখে এতই কম দেখেন যে চওড়া রাস্তাকে সরু ভেবে সাইড ও নিতে পারেননি।” “এটা দেখেছ? আমি এটায় জরুরী কাজ করছিলাম। তুমি তো বেকার ছিলে। রাতকানা দেখেই সাইড নিতে পারো নি”-মোবাইল দেখিয়ে প্রশ্ন করল আগন্তুক। “মোবাইল ভাঙ্গে নি। এবারের যাত্রায় বেচে গেলে খোকা।” বলেই চলে গেল। বব মনে মনে আগন্তুককে কাল্পনিক মাইর দিতে দিতে বাসায় গেল।
বাসায় ঢুকে নিজের রুমে যাচ্ছে এমন সময় ফগ তাকে ডাকল। “আমি ঝামেলা, তাই না?”- ফগের প্রশ্ন। বব প্রস্তুত ছিল এর জবাব দেয়ার জন্য। কিন্তু বলতে যাবে তখনই আবার ফগ বলল- “ আরেকদিন বললে সেদিনই বের করে দিব। আর স্টেশনে গাড়ি করে পৌছিয়ে দিয়ে আসব না। তুই যেভাবে পারিস যাবি। এখন সরে যা” বব এত কম ঝাড়ি পাবে আশা করে নি। তবে মনে মনে একটু গর্ববোধ করল। এবার আর মারধোর করে নি। বড় হয়েছি দেখে আমাকে আর মারে নাই। হুমমম।
ডিনার টাইম। ফ্রাইড চিকেন, ম্যাশড পটেটোস উইথ গ্রেভি, সুইট কর্ন, সাথে লেমন জুস।
বব নীরবে খেতে বসল। ফগ আগেই তার খাবার নিজের প্লেটে তুলে নিয়েছে। বব নিজে সার্ভ করে নিল। ফ্রাইড চিকেন দিয়ে শুরু করল। চিকেন গুলো এত কালো কেন! মুখে দিয়েই চেহারা কুচকে ফেলল। কেমন অস্বাভাবিক পোড়া পোড়া লাগছে। চাচাকে নির্লিপ্তভাবে খেতে দেখে ভাবলো তারই সমস্যা বোধহয়। কিন্তু যতই খাচ্ছে স্বাদ বিশ্রী থেকে আরোও বিশ্রী হচ্ছে। কোনরকমে চিকেন শেষ করল। ম্যাশড পটেটো মুখে দিতেই স্নায়ু উত্তেজিত হয়ে গেল। এতো ঝাল কেন! চোখে পানি এসে পড়লে ঝালে। “চাচা, খাবার এরকম কেন? তুমি কিছু টের পাচ্ছ না?”- ববের জিজ্ঞাসা। ফগ ভ্রু উঁচু করে বলল-“খেতে বসেও দুষ্টামি?” বব জোরে বলে উঠল-“খেয়ে দেখ আমার থেকে”। ম্যাশড পটেটো একটু নিয়ে খেল ফগ। “কই, ঠিকই তো আছে! তুই ছোট মানুষ তাই তোর বেশি ঝাল লাগছে”। এক চুমুক লেমোনেড খেয়ে বলল-“খাবার ফেলা যাবেনা। খেয়ে ফেল সব।” বব অনেক কষ্টে আবার ম্যাশড পটেটো মুখে দিল। কিন্তু ব্যার্থ হল খেতে। “ফ্রিজে রেখে দেই, পরে খাব”-বব বলল চাচাকে।
সুইট কর্ন খেয়ে শান্তি পেল। এটায় কোন ঝামেলা নেই। লেমোনেড হাতে নিল। একটানে অনেকটুকু খেয়ে ফেলল। এবার স্নায়ু উত্তেজিত হয়ে ফেটে পড়তে চাইল। ওহ গড! এত টক! “চাচা, লেমোনেড খাচ্ছ কিভাবে? তুমি কি চিনি দাওনি?”-ববের প্রশ্ন। “তাই নাকি? দেইনি? সরি তাহলে। এখন দিয়ে নে।”-ফগ বলল।
চাচা কি তাহলে ইচ্ছা করে খাবারে ঝামেলা করেছে? কিন্তু তাহলে পটেটো খেলো কিভাবে? আমিই হয়ত অযথাই সন্দেহ করছি! চিনি মিশিয়ে লেমোনেড শেষ করে নিজের রুমে চলে গেল।
কিছুক্ষণ পর ববের ডাক পড়ল। “এদিকে আয় তো, ওয়ার্ডরোব টা সরাতে হবে। আমার একটা পেজ পিছনের চিপা দিয়ে পড়ে গেল।” দুইজনে মিলে ধরে সরানো শুরু করল। বব টেনে পেরে উঠতে পারছেনা। আসবাবপত্র তাহলে এতো ভারী। “হেই বব, টান দিচ্ছিস না কেন? তোকে কি অভিনয় করার জন্য ডেকেছি?” বব এবার সমস্ত মানসিক আর শারীরিক শক্তি একত্রিত করে দিল টান। আঙুল সাদা হয়ে গেল অথচ ওয়ার্ডরোব কয়েক ইঞ্চি সরল। বব হাতে শক্তি পাচ্ছেনা। কেমন অবশ অনুভব করল। কিছুক্ষণ ধরে টানাটানি করার পর পেজ দেখা গেল। ওটা তুলার পর ওয়ার্ডরোব আগের জায়গায় রাখতে গিয়ে ববকে আরো কসরত করতে হল। এমনিতেই শক্তি কম। ঠেলার শক্তিও পাচ্ছে না। দাঁতে দাঁত চেপে ঠেলে যখন জায়গামত বসাল তখন সে কুকুরের মত জিভ বের করে হাপাচ্ছে। “তুই এত দুর্বল ভাবিনি”-ফগের এই কথা যেন কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটার মত লাগল। “ব্যাটা মোটকা হাবা বলে কি! আমি দুর্বল! আমার জায়গায় থাকলে মুখ চালানোর শক্তিও পেত না।”
“ওহ, আজকে গাছগুলোতে পানি দেয়া হয় নি। চল।”
বাইরে এসে হোস পাইপ হাতে নিয়ে ফগ বলল-“পানির কল ছেড়ে দিয়ে আয়।”
বব কল ছাড়ল। খোলা জায়গায় বসে বুক ভরে শ্বাস নিল। বেশ হাপিয়ে গেছে। “এই বব, কল ঘুরানোর মত শক্তি পাচ্ছিস না?”-ফগের হাঁক। কি ব্যাপার! পানি ছাড়ার পরেও এই কথা বলে কেন! বব এসে কল ঘুরালো যাতে বেশি পরিমাণে পানি যায়। ওদিকে ফগ ববের কাছে এসে পড়েছে। “কিরে? পানি কই?”-ফগের প্রশ্ন। বব দেখল ফগ হোস পাইপের চাবি খুলে নাই। “চাচা, পাইপের চাবিটা খুল। তুমি তো আসলেই বোকা।” ওহ আচ্ছা বলেই পাইপটা একটু উপরে উঠিয়ে চাবিটা খুলে দিতে প্রচন্ড গতিতে পানি বের হয়ে ববকে প্রায় সম্পূর্ণ ভিজিয়ে দিল। ফগ হাসতে হাসতে বসে পড়ল। বলল-“আমাকে ঝামেলা বলার শাস্তি কেমন লাগল?”
বব এবার সব বুঝতে পারল। খাবারে আসলেই ঝামেলা করেছে চাচা, ওয়ার্ডরোব সে ইচ্ছে করেই টানা আর ঠেলার অভিনয় করেছে। সিংহভাগ সরানোর কাজ ববই করেছে। চাচা মাঝে মাঝে সাহায্য করেছে। আর হোস পাইপ এর চাবি ইচ্ছে করেই খুলে নাই যাতে ববকে ভিজাতে পারে। বব কি বলবে ভেবে পেল না। অম্লান বদনে নিজের রুমে চলে গেল কাপড় পাল্টাতে।
আজকে রাতে ফগের ভালো ঘুম হবে। ববের থেকে ম্যাশড পটেটো যেটুকু খেয়েছিল তা জিভে লাগতেই দেয়নি বললেই চলে। মুখে দিয়ে গিলে ফেলেছে আর চাবানোর ভান করেছে। যেটুকু ঝাল লেগেছে তা লেমোনেড দিয়ে মিটিয়ে ফেলেছে। আর, ওয়ার্ডরোবে অনেক ওজনের সেলাই মেশিন রেখে দিয়ে ববকে ডাকার আগে। তাই ববের এত কষ্ট হয়েছে। তাছাড়া সাহায্যের নামে অভিনয় তো ছিলই। আর পানি দিয়ে ভিজিয়ে দেয়ার ঘটনা তো বর্ণনা করার কিছু নেই আর।
ফগ মানসিক প্রশান্তি নিয়ে ঘুমোতে গেল। মিশন সাক্সেস।
আচ্ছা ফগ, তুমি ঘুমোও। আগামী দিনগুলোর কথা ভুলে যেও না।
বিঃদ্রঃ- ইহা সম্পূর্ণই আমার নিজের লিখা। কেও কপি-পেস্ট করে নিজের নামে চালায় দিলে তার ইহকাল আর পরকাল দুটার ক্ষতিই কামনা করি।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ওকে ভাই।
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটা কি কোন একদিন গোয়েন্দা কাহিনীর দিকে মোড় নেবে? আপাতত একবেলা খাবারের বর্ণনা পেলাম; কয়েক বেলা খেতে গেলে অবস্হা কি হবে?
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: নিতে পারে। কবে নিবে তার কোন নির্দিষ্ট তারিখ নেই। একবেলার শাস্তিই তো যথেষ্ট। আরোও কয়েকবেলার কাহিনী পড়তে চাচ্ছেন বুঝি?
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অয়ন ভাই চাঁদগাজী ভাই কিন্তু বিশাল কমেন্ট করেছেন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৪
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: বড় গল্পে বিশাল কমেন্টই তো মানানসই।
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
আটলান্টিক বলেছেন: সবার আগে প্লাস দিসি অয়ন ভাই।তবো গল্পটা এখনো পড়িনাই।মাসুদ রানা নাকি?
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: শিরোনাম দেখেন নাই?
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১০
আটলান্টিক বলেছেন: এইমাত্র শিরোনাম দেখলাম।সরি ফর দ্যাট।আছেন কেমন?
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৬
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ভালো-মন্দ মিলিয়ে আছি। পড়ে দেখেন কেমন হয়েছে। ফালতু হইলে বইলেন।
৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১০
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে । বেশ ভালো লাগলো ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২০
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমি লিখেছি না!
৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বদ মেজাজি চাচা তো দেখি শুরু থেকেই ঝামেলা করছে;
বেশ লাগছে কিন্তু পড়তে !!!!
এইচ এস সি পর্যন্ত কোন সিরিজ মিস দেই নাই ।
লেখায় ভালোলাগা ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৭
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এই জন্যই তো ওর নাম ঝামেলা। আসল নাম ফগ র্যাম্পারকট হলেও তিগোরা একে ঝামেলা বলেই ডাকে! চিন্তামুক্ত হলাম কিছুটা আপনার ভালো লাগল দেখে। উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ।
৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: একটু দেরীতে হলেও পড়ে ফেললাম ২য় পর্ব
বেশ ভালো হয়েছে। কিন্তু এতদিন পর দেয়ায় তো ১ম পর্বে কী ছিল সেটা ভুলে গেছি।
আস্তে আস্তে লিখে ফেলুন। বেশ ভালো হচ্ছে কিন্তু।
শুভ কামনা।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ১ম পর্ব তো ছোট। সমস্যা না হলে আরেকবার দেখে নিতে পারেন।
লিখার ইচ্ছা আছে। তবে দেরী হবে বোধহয়।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৪৩
আটলান্টিক বলেছেন: অয়ন ভাইয়া?
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: কি?
১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২১
আটলান্টিক বলেছেন: ভাইয়া এখন পোষ্ট পড়তে আলসেমি লাগে।আপনার গল্পটা এখনো পড়তে পারিনাই
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২১
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: তাইলে আপনি লিখে ফেলুন। আমরাই আপনার নতুন পোস্ট পড়ি।
১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৪
আটলান্টিক বলেছেন:
হা হা হা
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন:
১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৯
সোহানী বলেছেন: তিন গোয়েন্দা... অনেক দিন পর মনে করিয়ে দিলেন। গল্পে ভালোলাগা সহ ++++++++++++
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৭
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আরে সোহানী আপা! আপনি আমার ব্লগে এসে গল্প পড়েছেন তাতে বেশ ভালো লাগল। এত্তগুলো প্লাস পেয়ে লেখক হিসেবে দারুণ লাগল। হ্যা, তিন গোয়েন্দা কখনো ভুলবার নয়।
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২০
আটলান্টিক বলেছেন:
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন:
১৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মনে হচ্ছে খুব দারুন একটি গোয়েন্দা কাহিনী পেতে যাচ্ছি । মনে পড়ে ছোটকালে রোমেনা আফাজের লেখা দস্যু বনহুর , সে সাথে
দস্যু বাহরাম , কুয়াশা , আর আনোয়ার হোসেনের মাসুদ রানার ভিতর বোদ হয়ে খাকতাম ঘন্টার পর ঘন্টা । কামনা করি কাহিণী এগিয়ে চলুক , মাঝে মাঝে এসে দেখে যাব ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: গোয়েন্দা গল্প বানানো কষ্টের; লিখতে গিয়ে বুঝতে পারছি। চেষ্টা করব শেষ করার।
দস্যু বনহুর, দস্যু বাহরাম পড়া হয় নি। কুয়াশা পড়েছি বেশ কয়েক ভলিউম। আর মাসুদ রানা তো হরদম পড়া হয়। যদিও সেই ভিন্টেজ মাসুদ রানা এখন আর পাওয়া যায় না। তবে সেবার ফেবু পেজে দেখলাম এই বইমেলায় সেই পুরান মাসুদ রানার এসপানিওজ মিশন ফিরিয়ে আনা হবে নতুন বইতে।
গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনার অসুস্থতা ঠিক হয়েছে আশা করি।
১৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: গল্প পড়ে ভাল লাগলো ।।।
কেমন আছেন ????
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৪
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: রাস্তার-ঘাটের ধুলায় আধমরা হয়ে গেছি ভাই!
১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৬
আটলান্টিক বলেছেন: অয়ন ভাই এখন কোন বই পড়ছেন?
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: অনেকগুলা নামিয়েছি। ওগুলা ধরব।
১৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
আটলান্টিক বলেছেন:
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৭
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন:
১৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫
আটলান্টিক বলেছেন: কি হলো?এই কয়দিন কি করছেন?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এই কয়দিন দৌড়ের উপরে ছিলাম। আর আজকে মেজাজ গরমের উপর ছিলাম।
১৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪৫
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: তিগো বস্তাপচা হয়ে যাওয়ার পরে পড়া ছেড়ে দিয়েছিলাম। তার তুলনার আপনারটা যথেষ্টই ভালো। তবে প্রথম পর্বটা বেশি ভালো ছিলো। সিরিয়ালি লিখে যান না ভাই!
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৫
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: সিরিয়ালি লিখতে পারব কিনা বুঝতে পারছি না। রহস্য বানাতে হবে আর সমাধান করতে হবে। পারলে লিখব। পড়া এবং উৎসাহের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
২০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২
আটলান্টিক বলেছেন: আপনি বেকার বসে আছেন অয়ন ভাউ।কিছু লিখেন আমরা পড়ি
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৭
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: একটা ভৌতিক গল্প ঠিক করছি। আলসেমি করে লিখা হচ্ছে না। মাত্র ১ প্যারা লিখেছি!
২১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩৫
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: বাহরে, এদিকে জমজমাট লেখা।
ভালো লাগলো।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৫
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ব্লগে এসে মন্তব্য ও উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ।
২২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: অয়ন ভায়া কি খবর ?? কেমন আছেন ???
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এইতো ভাই, চলছে । আপনার নতুন জব হল?
২৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: না,,, এখনো সময় লাগবে ভায়া।।
সব মিলিয়ে চলছে এই আর কী !
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: হুম ভাই, অপেক্ষা খুব বিরক্তিকর। আরো বিরক্তিকর হচ্ছে কতক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে সেটা না জানা।
২৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভালো কিছু করতে গেলে একটু ধেয্য ধরতে হয়,দেখা যাক !! আমি হতাশ না... হবে কিছু একটা !
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০২
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: জী ভাই, আর শুভ বিবাহ সেরে ফেলেন তখন।
২৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১১
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: উপস!
২৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৪৪
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
নতুন লেখা আসছে না যে?
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আলসেমি সৈয়দ ভাই। খোজ নিয়েছেন জেনে আসলেই ভাল লাগল।
২৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৪:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
গোয়েন্দাগুল কি জীবিত আছে?
১০ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: দুইটা পোস্ট মাথায় ঘুরছে কিন্তু লিখা হচ্ছে না।
২৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
শায়মা বলেছেন: আমি আসন্ন পাপেট শো এর গল্প খুঁজি
১০ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৪
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমি লিখে দিব?
২৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
শায়মা বলেছেন: লিখেছি!!!!!!!!!
১০ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৮
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমি কি আর সাধে বলেছিলাম প্রাইম মিনিস্টার হতে ! ! !
৩০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: বেশ ভালো হয়েছে ।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৬
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ মামু।
৩১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
সৈয়দ তাজুল বলেছেন: দু'পর্বে লেখা আপনার গল্পটি সেরকম ভাল হয়েছে। অফুরান ভাল লাগা।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আপনার প্রশংসায় আমি আবারো অনুপ্রাণিত হলাম। চাচ-ভাতিজার কান্ড কাহিনী বরাবরই মজার।
৩২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সৈয়দ তাজুল বলেছেন: তাইতো সৈয়দ মুজতবা আলীর চাচা কাহিনী পড়তে ভাল লাগে।।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫২
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: মুজতবা আলী একখান লোক ছিল ! তার বেশ কয়েকটা বই পড়ছি। একটার নাম মনে আছে, ময়ূরকন্ঠী। আরো কয়েকটা বই পড়ছি। চাচা কাহিনী আছে কিন্তু পড়া হয় নাই এখনো। তরুণ বয়সে খুব হ্যান্ডসাম ছিল।
৩৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:০২
সৈয়দ তাজুল বলেছেন:
চাচা কাহিনী না পড়লে তো মজাই বুঝতে পারবেন না। সেইরকম এক লেখা।
২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: তা মানলাম।
৩৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
শামচুল হক বলেছেন: ভালো লাগল। ধন্যবাদ
৩০ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: না ভাই আমি দশ্যু বাহরাম আর কালোভোমরার লোক।।