১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমাদের কৃষক আর শ্রমিকেরাই আমাদের অর্থনীতর চালিকা শক্তি।

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪১

কৃষ্ণ কমল দাস বলেছেন: আমাদের উচ্চ শিক্ষা , আমারা খুব কম সময়ই কর্ম ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারি । যার জন্য আমাদের অর্থনীতিতে উচ্চশিক্ষার অবদান খুব কম।

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোন সমাধান?

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২১

কূকরা বলেছেন: কৃষক শ্রমিকদের লেখাপড়া শিখিয়ে সম্পদশালী হবার রাস্তা দেখিয়ে দিতে হবে, তখন সবাই মিলে দুর্নীতি করবে, সবাই সমান হয়ে যাবে। কারো কারণে কেউ আর লজ্জা পাবে না।

৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: শুধু পর্যবেক্ষণ করলে হবে না। সমাধানের পথও খুঁজে বের করতে হবে।

৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৪

কালীদাস বলেছেন: লেখাটা খুব গোছান মনে হল না।

প্রাইমারী এডুকেশন নিশ্চিত হয়নি সম্পূর্ণরুপে এখনও। সমস্যাটা রুরাল এরিয়াতে প্রকট, অনেকটা কমনভাবেই আগের জেনারেশনের ট্রেন্ডের মাদ্রাসার দুয়েক বছর যাওয়ার পর কৃষি কাজে চলে যাওয়া হয়।

অদক্ষ শ্রমিকের সমস্যাটা সবচেয়ে বড় সমস্যা। লোয়ার মিডল ক্লাসের অনেকেই কারগিরি শিক্ষা নিয়ে বাইরে জব করতে যাচ্ছে, তারা ঠকছে না। বাকিদের সংখ্যাটাই বেশি। ইভেন, উচ্চশিক্ষা নিতে যারা যাচ্ছে, তাদের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যারই এইম খুব উঁচু পদের না; কোনমতে খেয়েপড়ে বাঁচতে পারা আর সিটিজেনশিপ পাওয়াটাই উদ্দেশ্য। উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্য এটা না।

আমাদের পড়াশোনার স্ট্রাকচার খুব খারাপ না ব্যাচেলর লেভেলে, বাকি দুনিয়ার তুলনায়। সমস্যা হল, আমরা প্রবলভাবে অলস এবং অণুকরণপ্রিয়, আগের লোকজনের ফুটস্টেপের বাইরে যেতে কোনভাবেই সাহস পাইনা।