নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

DEATH IS BETTER THAN DISGRACE

রসায়ন

রসায়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাগ্যিস ইহুদি নাসারা কাফেররা(নাস্তিক) ছিলো বলে | রিভিউ পোস্ট

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫০




মসজিদের খুৎবায় আর ওয়াজে গেলে দেখি কেবল একই কথা ঘুরে ফিরে, ইহুদীদের , নাসারাদের , খ্রিস্টানদের , নাস্তিক/কাফেরদের উপর গজব পড়ুক , ঠাডা পড়ুক , আমেরিকা ইউরোপের উপর দুর্যোগ নেমে আসুক..........এসব বলে হুজুররা !!!

পরে সাধারণ জ্ঞানের বই উল্টিয়ে দেখি সব আবিস্কার গুলো এই ইহুদীর নাসারা আর নাস্তিক কাফেরদেরই করা। আর তাদের দেশগুলোও হলো ইসরাইল , আমেরিকা , ইউরোপ , জাপান এসব !!! আরবীয় কিছু বিজ্ঞানীরাও আছেন সেই লিস্টে। তবে তাঁরা যে প্র্যাকটিসড মুসলমান ছিলেন এই রকম কোন প্রমাণ নেই , অর্থাৎ নামটাই আরবীয় বা নামে মুসলিম।

ছোট্ট একটা দেশ ইসরাইল থেকে যে পরিমাণ লোক নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন সাইন্স ও টেকনোলজিতে সারা মুসলিম দেশ ও জনসংখ্যা মিলিয়েও এর সিকি ভাগও হবে না !!!

মুসলমান হিসেবে খুবই কষ্ট লাগলো এসব দেখে দেখে। মুসলিমরা কেন ইনভেটিভ হচ্ছে না ? এই যুগে মুসলিমদের যদি ইনোভেশন ও সাইন্সে অবদান না থাকে তবে মুখে যতোই গজব পড়ুক ঠাডা পড়ুক বলুক না কেন , সব অভিশাপ ইজরাইলের একটি এফ-৩৫ যুদ্ধ বিমানের এয়ার স্ট্রাইকে ধূলিসাৎ হয়ে যাবে।

নিচে দিলাম আধুনিক যুগের কিছু আবিস্কার ক তাদের আবিস্কারকের নাম।

বলতেই হচ্ছে , ভাগ্যিস ইহুদীর নাসারা কাফের মুশরিকরা ছিলো বলে !!!





1) অক্সিজেন ➟ --জে বি প্রিস্টলি ➟ --১৭৭৪
➟ -ব্রিটেন
2) অণুবীক্ষণ যন্ত্র ➟ জেড ভ্যানসেন ➟ -১৫৯০
➟ --নেদারল্যান্ড
3) আণবিক শক্তি ➟ জুলিও কুরি ➟ ফ্রান্স ➟
4) ইলেকট্রন ➟ --স্যার জোসেফ জন থমসন ➟
--১৮৯৭ ➟ ইংল্যান্ড
5) উড়োজাহাজ ➟ অরভিল রাইট ও উইলবার
রাইট ➟ যুক্তরাষ্ট্র ➟ ১৯০৩
6) এক্সরে ➟ ডব্লিউ কে রন্টজে ➟ --১৮৯৫ ➟
জার্মানি
7) এন্টিসেপ্ট চিকিৎসা ➟ -লিস্টার লর্ড
বেন্টিং
8) এয়ার কন্ডিশনার ➟ -ডব্লিউ এইচ
ক্যারিয়ার ➟ ১৯১১ ➟ যুক্তরাষ্ট্র
9) এরোপ্লেন ➟ -অরভিল রাইট এবং উইলভার
রাইট ➟ ১৯০৩ ➟ যুক্তরাষ্ট্র
10) ওয়াশিং মেশিন ➟ -হারলি মেশিন
কোম্পানি ➟ -১৯০৭ ➟ যুক্তরাষ্ট্র
11) কম্পিউটার ➟ হাওয়ার্ড আইকেন ➟
যুক্তরাষ্ট্র ➟ ১৯৩৯
12) কলেরার জীবানু ➟ রবার্ট কচ ➟ ১৯৪০ ➟
জার্মানি
13) কাচ ➟ আগসবার্গ ➟ ১০৮০ ➟ --জার্মানি
14) কালাজ্বর ➟ -ইউ এন ব্রহ্মচারী
15) কুইনাইন ➟ রেভি
16) কৃএিম জিন ➟ --হরগোবিন্দ খোরানা
17) ক্যান্সারের প্রতিষেধক ➟ ডা.ফুডা
ফোকম্যান ➟ ১৯৯৮--যুক্তরাষ্ট্র
18) ক্যামেরা ➟ জর্জ্ ইষ্টম্যান ➟ ১৮৮৮ ➟
যুক্তরাষ্ট্র
19) ক্যালকুলাস/কলনবিদ্যা ➟ --স্যার
আইজ্যাক নিউটন ➟
20) ক্যালকুলেটর ➟ গটফ্রাইড উইলহেম
লিবানিজ ➟ জার্মানি ➟ ১৬৭১
21) ক্রনোমিটার ➟ --জন হ্যারিসন ➟ --১৭৩৫ ➟
-ব্রিটেন
22) ক্লোরোর্ফম ➟ -সিস্পসন ও হ্যারিসন
23) গতির সুত্র ➟ -আইজ্যাক নিউটন ➟ --১৬৮৭
➟ ব্রিটেন
24) গাড়ি(বাষ্পীয়) ➟ -নিকোলাস ক্যানট ➟
১৭৬৯ ➟ -ফ্রান্স
25) গোঁদ জীবাণু ➟ -ম্যানসন
26) গ্যালভানোমিটার ➟ -অ্যান্ডার মেরি
অ্যম্পিয়ার ➟ ১৮৩৪ ➟ ফ্রান্স
27) ঘড়ি(দোলক) ➟ সি হাইজেনস ➟ -১৬৫৭ ➟ -
ডাচ
28) ঘড়ি ➟ --লিং এবং লায়ং সিং ➟ - ১৭২৮—
চীন
29) চলচ্চিএ যন্ত্র ➟ টমাস আলভা এডিসন ➟
-১৮৯৩ ➟ যুক্তরাষ্ট্র
30) চলচ্চিত ➟ --জে এঙ্গেল জে মিউসল ➟
-১৯২২ ➟ জার্মানি
31) চশমা ➟ বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন ➟ --১৭৮০
➟ যুক্তরাষ্ট্র
32) চেইন ➟ -ডব্লিউ এস ড্যাকজন ➟ ১৮৯৩ ➟ -
যুক্তরাষ্ট্র
33) জলাতঙ্ক রোগের প্রতিষেধক ➟ লুই
পাস্তর ➟ --১৮৬০ ➟ ফ্রান্স
34) জাহাজ(বাষ্পীয়) ➟ --জে সি পেরিয়ার
➟ ১৭৭৫ ➟ -ফ্রান্স
35) জেট ইঞ্জিন ➟ -স্যার ফ্রাম্ক হুইটল ➟
-১৯৩৭ ➟ ব্রিটেন
36) টাইপ রাইটার ➟ -পেলেগ্রিন ট্যারি ➟
-১৮১৭ ➟ যুক্তরাষ্ট্র
37) টাইফয়েড জীবাণু ➟ -ফিনলে
38) টায়ার ➟ জে বি ডানলপ ➟ -১৮৮৮ ➟ -
স্কটল্যান্ড
39) টেপ রেকর্ডার ➟ ডলমেয়ার ➟ -১৮৯৩ ➟
যুক্তরাষ্ট্র
40) টেলিগ্রাফ ➟ -এফ বি মোর্স ➟ -১৮৩২ ➟ -
যুক্তরাষ্ট্র
41) টেলিগ্রাম ➟ এফ. বি. মোর্স ➟ ইতালি ➟
১৮৩২
42) টেলিফোন(সেলুলার) ➟ বেল ল্যাবস ➟
-১৯৪৭ ➟ -যুক্তরাষ্ট্র
43) টেলিফোন ➟ আলেকজোন্ডার গ্রাহাম
বেল ➟ যুক্তরাষ্ট্র ➟ ১৮৭৬
44) টেলিভিশন ➟ জন এল বেয়ার্ড ➟
যুক্তরাষ্ট্র ➟ ১৯২৬
45) টেলিস্কোপ ➟ গ্যালিলিও ➟ ইতালি ➟
১৬১০
46) ট্যান্ক ➟ ই ডি সুইন্টন ➟ -১৯১৪ ➟ -ব্রিটেন
47) ট্রাক্টর ➟ বেঞ্জামিন হল্ট ➟ -১৯০৪ ➟ -
যুক্তরাষ্ট্র
48) ডায়নামো ➟ --মাইকেল ফ্যারাডে ➟
-১৮৩১ ➟ -ব্রিটেন
49) ডিজেল ইঞ্জিন ➟ রুডলফ ডিজেল ➟
জার্মানি ➟ ১৮৯৫
50) ডিনামাইট ➟ --আলফ্রেড নোবেল ➟ ১৮৬২
➟ সুইডেন
51) ডিপথেরিয়া প্রতিষেধক ➟ -ভন ভেহরিং
52) ডিপথেরিয়ার জীবাণু ➟ সিজচিক ➟
--১৯১৩ ➟ যুক্তরাষ্ট্র
53) ডুবোজাহাজ ➟ --ডেভিস বুশনেল ➟ -১৭৭৬
➟ যুক্তরাষ্ট্র
54) ড্রাইসেল(ব্যাটারি) ➟ -জর্জেস
লেকল্যান্স ➟ --১৮৬৪ ➟ ফ্রান্স
55) তাঁত যন্ত্র ➟ --ভানকে ➟ --১৭৩৩ ➟ -
ব্রিটেন
56) তেজস্ক্রিয়তা ➟ হেনরি বেকরেল ➟
ফ্রান্স ➟ ১৮৯৬
57) থার্মো মিটার ➟ -গ্যালিলিও গ্যালিলি
➟ ১৫৯৩ ➟ ইতালি
58) দেয়াশলাই ➟ জন ওয়াকার ➟ -১৮২৬ ➟
ব্রিটেন
59) নাইলন ➟ ড.ওয়ালাস এবং এইচ
ক্যারোথারস ➟ ১৯৩৭ ➟ যুক্তরাষ্ট
60) পচন নিবারক সংযোজন ➟ --লিসার
61) পারমাণবিক বোমা ➟ রবার্ট
ওপেনহাইমার ➟ -১৯৪৫ ➟ -যুক্তরাষ্ট্র
62) পিয়ানো ➟ --ক্রিস্টোফরি ➟ -১৭০৯ ➟
ইতালি
63) পীত জ্বর ➟ --রিড
64) পেট্রোল ইঞ্জিন ➟ নিকোলাস অটো ➟
জার্মানি ➟ ১৮৭৬
65) পেনিসিলিন ➟ আলেকজান্ডার ফ্লেমিং
➟ -১৯২৮ ➟ ব্রিটেন
66) পোলিও টিকা ➟ -জোনাস সক ➟ --১৯৫৪ ➟
যুক্তরাষ্ট্র
67) প্রিন্টিং প্রেস ➟ গুটেনবার্গ ➟ -১৪৫০ ➟
--জার্মানি
68) প্রোটন ➟ --আর্নেস্ট রাদার ফোর্ড ➟
১৯১৯ ➟ নিউজিল্যান্ড
69) প্লবতা ➟ আর্কিমিডিস ➟ সসিলি ➟ ২৮৭
খ্রিস্টপূর্ব
70) প্লেগ জীবাণু ➟ --কিতামোট এবং
ইয়োরসিন
71) ফটোকপিয়ার ➟ সি এফ কার্লসন ➟ -১৯৩৮
➟ -যুক্তরাষ্ট্র
72) ফটোগ্রাফি (কাগজ) ➟ ডব্লিউ এইচ ফক্স
ট্যালবট ➟ ১৮৩৫ ➟ ব্রিটেন
73) ফটোফিল্ম ➟ --জর্জ্ ইষ্টম্যান ➟ --১৮৮৪ ➟
যুক্তরাষ্ট্র
74) ফনোগ্রাফ ➟ টমাস আলফা এডিসন ➟
যুক্তরাষ্ট্র ➟ ১৮৭৮
75) ফিসন ➟ অটোহ্যান ➟ জার্মানি ➟ ১৯৩৮
76) বংশ গতির সুএ ➟ --গ্রেগর মেন্ডেল ➟
--১৮৬৫ ➟ -অস্ট্রিয়া
77) বরফ তৈরির যন্ত্র ➟ --জ্যাকোব
পারমকিন্স ➟ ১৮৩০ ➟ যুক্তরাষ্ট্র
78) বল পয়েন্ট ➟ জন জেলাউড ➟ -১৮৮৮ ➟
যুক্তরাষ্ট্র
79) বসন্তের টিকা ➟ -এডওয়ার্ড জেনার ➟
--১৭৯৬ ➟ ব্রিটেন
80) বাইসাইকেল (মোটর)--করেন জন বয়েড
ডানলপ--১৮৮৮-ব্রিটেন
81) বাইসাইকেল ➟ -ম্যাকমিলন ➟ --১৮৪০ ➟
স্কটিশ
82) বায়ুনিষ্কাশন যন্ত্র ➟ -অটোভ্যান গেরিক
➟ --১৬৫০ ➟ -জার্মানি
83) বার্নার ➟ রবার্ট বুনসেন ➟ -১৮৫৫ ➟ -
জামার্নি
84) বাষ্পচালিত ইঞ্জিন ➟ জেমসওয়াট ➟
স্কটল্যান্ড ➟ ১৭৬৯
85) বিদ্যুৎ ➟ উইলিয়াম গিলর্বাট ➟ যুক্তরাজ্য
➟ ১৫৭০
86) বিবর্তনের সূএ ➟ --চালর্স ডারউইন ➟
--১৮৫৯ ➟ ব্রিটেন
87) বিসিজি টিকা ➟ --ক্যালসাট ও গুয়েচিন
88) বেলুন ➟ --ভ্যাকুইস এবং জোসেফ ➟
-১৭৮৩-- -ফ্রান্স
89) বৈদ্যুতিক কম্পিউটার ➟ ব্রেইড রেড ➟
যুক্তরাষ্ট্র ➟ ১৯৪২
90) বৈদ্যুতিক জেনারেটর ➟ -মাইকেল
ফ্যারাডে ➟ ১৮৩২ ➟ ব্রিটিশ
91) বৈদ্যুতিক পাখা ➟ এস এস হুইলার ➟ ১৮৮২
➟ যুক্তরাষ্ট্র
92) বৈদ্যুতিক বাতি ➟ টমাস আলফা এডিসন
➟ যুক্তরাষ্ট্র ➟ ১৮৭৮
93) ব্যাক্টেরিয়া ➟ -লিউয়েন হুক
94) ব্যাটারি ➟ আলেসানড্রো ভোল্টা ➟
১৮০০ ➟ ইতালি
95) ব্যারোমিটার ➟ --ইভারজেলিস্টটরিসিলি
➟ -১৬৮৩ ➟ ইতালি
96) ভাইরাস ➟ দিমিএি ইভানোভস্কি
97) ভিটামিন(এ,বি,ডি) ➟ --মেকুলাস
98) ভিটামিন(সি) ➟ --ফ্লোলিচ
99) মাইক্রোফোন ➟ আলেকজোন্ডার গ্রাহাম
বেল ➟ যুক্তরাষ্ট্র ➟ ১৮৭৬
100) মেশিন গান ➟ আর জে গ্যন্টলিং ➟ ১৮৬২
➟ যুক্তরাষ্ট্র
101) মোটর সাইকেল ➟ জি ডেমলার ➟ -১৮৮৫
➟ জার্মানি
102) ম্যালেরিয়া জীবাণু ➟ -রোনাল্ড রস ➟
--১৯৩৭/৩৮--ব্রিটেন
103) ম্যালেরিয়া ➟ লিউয়েন হুক ➟ -১৬৭৬ ➟
ডাচ
104) যক্ষ্মার জীবাণু ➟ --রবার্ট কক ➟ -১৮৭৭
➟ জার্মানি
105) যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর ➟ চার্লস
ব্যাবেজ ➟ যুক্তরাজ্য ➟ ১৮২২
106) যান্ত্রিক লিফট ➟ --এলিসা জি আটিস
➟ ১৮৫২ ➟ যুক্তরাষ্ট্র
107) রকেট ➟ ডব্লিউ কনগ্রিড ➟ যুক্তরাজ্য ➟
১৮০০
108) রক্ত সঞ্চালন ➟ --উইলিয়াম হার্ভে
109) রঙিন টেলিভিশন ➟ --পি সি গোল্ডমার্ক
➟ --১৯৫০ ➟ যুক্তরাষ্ট্র
110) রবার ➟ --চালর্স্ ম্যকিনটোস ➟ -১৮২৩ ➟
ব্রিটেন
111) রাডার ➟ এ এইচ টেলর এবং লিও সি
ইয়ং ➟ যুক্তরাষ্ট্র ➟ ১৯২২
112) রিভলবার ➟ --স্যামুয়েল কোল্ট ➟ --১৮৩৫
➟ যুক্তরাষ্ট্র
113) রেডিও ➟ জি. মার্কনী ➟ ইতালি ➟
১৮৯৪
114) রেডিয়াম, পলোনিয়াম ➟ মাদাম কুরি ➟
পোল্যান্ড ➟ ১৮৯৮
115) রেফ্রিজারেটর ➟ জেমস গ্যারিসন ➟
যুক্তরাষ্ট্র ➟ ১৮৫১
116) রেলইঞ্জিন ➟ --জর্জ্ স্টিভেনসন ➟
-১৮২৫ ➟ ব্রিটেন
117) লাউড স্পিকার ➟ হোবেস র্সট ➟ ১৯০০ ➟
ব্রিটেন
118) লেজার ➟ টি এইচ মাইম্যান ➟
যুক্তরাষ্ট্র ➟ ১৮৬০
119) সংক্রামক জ্বরের টিকা ➟ -নিকলাই
120) সাবমেরিন ➟ রবার্ট ফুলটন ➟ --১৮০৫ ➟ -
যুক্তরাষ্ট্র
121) সিডি ➟ -আরসিএ ➟ -১৯৭২ ➟ যুক্তরাষ্ট্র
122) সিমেন্ট ➟ জোসেফ আসপভিন ➟ --১৮২৪
➟ ব্রিটেন
123) সেফটিপিন ➟ ওয়ালটার হান্ট ➟ -১৮৪৯ ➟
যুক্তরাষ্ট্র
124) সৌরজগৎ ➟ কপার্নিকাস ➟ -১৫৪০ ➟ --
পোল্যান্ড
125) স্টিম ইঞ্জিন ➟ --জেমস ওয়াট ➟ --১৭৬৫
➟ ব্রিটেন
126) স্টেথোস্কোপ ➟ -আর ট এইচ লায়েনেক
➟ -১৮১৯ ➟ ফ্রান্স
127) স্ট্রেপটোমাইসিন ➟ --ওয়াকম্যান
128) হাইড্রোজেন- ➟ হেনরি ক্যাভেন্ডিস ➟
১৭৬৬ ➟ ব্রিটেন
129) হামের টিকা ➟ এনভারস এবং জন
পিবলস
130) হৃৎপিণ্ড সংযোজন ➟ ক্রিশ্চিয়ান
বার্নার্ড
131) হেলিকপ্টার ➟ ইগার সিকরস্কি ➟ ১৯৩৯
➟ -যুক্তরাষ্ট্র
132) হোমিওপ্যাথি ➟ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান
➟ ১৮১০ ➟ --জার্মানি
---------------------------০০০--------------------------
জীবন বিজ্ঞানে কে কি আবিষ্কার
করেছেন বিজ্ঞানীর নাম
133) আবিষ্কার ➟ বিজ্ঞানীর নাম
134) ব্যাক্টেরিয়া ➟ লিউয়েন হুক
135) বসন্ত টিকা ➟ এডওয়ার্ড জেনার
136) কৃএিম জিন ➟ হরগোবিন্দ খোরানা
137) ডিপথেরিয়া প্রতিষেধক ➟ ভন ভেহরিং
138) রক্ত সঞ্চালন ➟ উইলিয়াম হার্ভে
139) টাইফয়েড জীবাণু ➟ ফিনলে
140) কালাজ্বর ➟ ইউ এন ব্রহ্মচারী
141) ভিটামিন(সি) ➟ ফ্লোলিচ
142) স্ট্রেপটোমাইসিন ➟ ওয়াকম্যান
143) ক্লোরোর্ফম ➟ সিস্পসন ও হ্যারিসন
144) ভাইরাস ➟ দিমিএি ইভানোভস্কি
145) হামের টিকা ➟ এনভারস এবং জন
পিবলস
146) বিসিজি টিকা ➟ ক্যালসাট ও গুয়েচিন
147) এন্টিসেপ্ট চিকিৎসা ➟ লিস্টার লর্ড
বেন্টিং
148) ম্যারেরিয়া জীবাণু ➟ ল্যাভেরন
149) প্লেগ জীবাণু ➟ কিতামোট এবং
ইয়োরসিন
150) গোঁদ জীবাণু ➟ ম্যানসন
151) কুইনাইন ➟ রেভি
152) পীত জ্বর ➟ রিড
153) ভিটামিন(এ,বি,ডি) ➟ মেকুলাস
154) সংক্রামক জ্বরের টিকা ➟ নিকলাই
155) পচন নিবারক সংযোজন ➟ লিসার
156) হৃৎপিণ্ড সংযোজন ➟ ক্রিশ্চিয়ান
বার্নার্ড
157) প্রোটন ➟ আর্নেস্ট রাদার ফোর্ড
158) বৈদ্যুতিক জেনারেটর ➟ মাইকেল
ফ্যারাডে
159) ক্যালকুলাস/কলনবিদ্যা ➟ স্যার
আইজ্যাক নিউটন
160) পোলিও টিকা ➟ জোনাস সক
161) ম্যালেরিয়া জীবাণু ➟ রোনাল্ড রস
162) কলেরার জীবানু ➟ রবার্ট কচ
163) ডিপথেরিয়ার জীবাণু ➟ সিজচিক
164) এক্সরে ➟ ডব্লিউ কে রন্টজে–
165) বংশ গতির সুএ—–গ্রেগর মেন্ডেল
166) জলাতঙ্ক রোগের প্রতিষেধক —লুই
পাস্তর
167) বেলুন ➟ ভ্যাকুইস এবং জোসেফ
168) অক্সিজেন ➟ জে বি প্রিস্টলি
169) অণুবীক্ষণ যন্ত্র ➟ জেড ভ্যানসেন
170) থার্মো মিটার ➟ গ্যালিলিও গ্যালিলি
171) ম্যালেরিয়া ➟ লিউয়েন হুক

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


হুজুরেরা কি বলেন, উনারা নিজেরাই বুঝেন না

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৭

রসায়ন বলেছেন: অনেকেই বানোয়াট কথা বলেন । তবে উনাদের ভুল ধরা যায় না। ধরতে গেলেই নাস্তিক মুরতাদ বলে আলোচনা শেষ করে দেবে ।

২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩২

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: অপরের দোষ দেয়া বন্ধ করে মুসলমানদের নিজেদের সমাজ সংস্কারে মনোনিবেশ করা প্রয়োজন। কুসংস্কার, ধর্মান্ধতা, মৌলবাদ দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে আমাদের সমাজে। :| :| :|

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৭

রসায়ন বলেছেন: আমিও তাই মনে করি । অন্যের নিন্দা না করে শিক্ষা , বিজ্ঞান ও গবেষণায় মনোনিবেশ করুক মুসলিমরা । এতে মুসলিমদেরও লাভ ও বিশ্ববাসীরও লাভ ।

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪২

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমাদের অশিক্ষিত মুসলিম হুজুররাতো খালি বয়ানই দেয় " কাফেরদের মাথায় ঠাডা পড়ুক, গজব পড়ুক"। আর ইউদি , খ্রিস্টানরা মুখে এসব বয়ান দেয় না, কাজে করে দেখায় ,মুসলিমদের মাথায় ঠাডা মেরে।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৫

রসায়ন বলেছেন: সেটাই :|

৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

শিখণ্ডী বলেছেন: আপনি শুধু ইহুদি, নাসারাদের আবিষ্কার চোখে দেখেন; মুসলমানদের আবিষ্কারগুলো চোখে দেখেন না। কেন বোরখা, হিজাব কি অন্যেরা আবিষ্কার করেছে?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৫

রসায়ন বলেছেন: :#)

৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ঠিক আছে মানলাম। কিন্তু সারাদিন বোমা মারলে মানুষ স্থিতিশীল হবে কিভাবে? আপনি আংকেল স্যাম কে বোমা মারতে না বলেন, অন্য দেশের ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করতে না করেন, সরকার পরিবর্তনের জন্য সিআইএ এর প্লান বন্ধ করতে বলেন।

একজন সৌদি ফেরত স্কলারকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল মুসলমানরা বিজ্ঞানে পিছিয়ে কেন? ওনি বললেন সৌদির কথা। সেখানে নাকি উচ্চতর গবেষণায় বাধা আসে। পশ্চিমারা হস্তক্ষেপ করে। তারা চায় তাদের প্রোডাক্ট যাতে সবাই কিনে। আপনি বলতে পারেন এগুলা ভুয়া কথা। মুসলিমরা কিছু পারে না দেইখা এসব বানায় নিছে।

ঠিক আছে, ভুয়া। তাইলে বাংলাদেশ এর উদাহরণ ই দেই। এই দেশে মুসলিম বেশি। তো তারা তো আম্রিকা পড়তে যায়। তো প্রায়ই তো খবরে আসে অমুক বাংলাদেশি এইটা আবিষ্কার করছে। গবেষণায় এই অবদান রাখছে। তারা তো মুসলমান। প্রকাশ্যে তো ঘোষণা দেয় নাই তারা ইসলাম ত্যাগ করছে। তাইলে এখন কি বুঝলেন? তারা যদি ওইখানে ঠিকই গবেষণা করতে পারে তাইলে নিজের দেশেও বাধা না থাকলে পারত। আর ইউরোপ আম্রিকায় তো শুধু বাংলাদেশিরাই যায় না। অন্যান্য মুসলিম দেশ থেকেও যায়। তারা গিয়া নিশ্চয়ই ভার্সিটির টয়লেট পরিষ্কার করেনা।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৪

রসায়ন বলেছেন: এভিডেন্স নেই আপনার কথার । মুসলিমদের কেউ গবেষণায় আটকাচ্ছে না। মুসলিমদের গবেষণা যদি মানব উন্নয়ন করার জন্য হয় তবে আটকানোর কোন কারণই নেই । বাংলাদেশ ও বিশ্বের মুসলিম দেশগুলো থেকে ইউরোপ আমেরিকায় যেয়ে গবেষণা করতে হয় কেন ? নিজের দেশে করলে কি অসুবিধা ? মানলাম বাংলাদেশ গরীব , তো বাকি দেশগুলো ? সৌদি আরব ও আরবীয় অন্যান্য ধনী রাষ্ট্রগুলোর কয়টা বিশ্বখ্যাত সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি আছে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির মতো ? তাদের বাজেটের কত পার্সেন্ট গবেষণা খাতে ব্যয় হয় ?
দূরে যাবো না , এই বাংলাদেশেই সেরা দুটো কলেজ হলো নটরডেম আর হলিক্রস , দুটোই হলো খ্রিস্টানদের । মুসলিমদের কে মানা করেছে এগুলোর মত প্রতিষ্ঠান বানাতে ?
আর দেশ দখল ও সরকার উৎখাত ? সেটা তো মুসলিম শাসকরাই সবচেয়ে পারদর্শী ছিলো ইতিহাস অনুসারে !
ইরান , সিরিয়া , আরব , তুর্কি , ভারতবর্ষ , আফগানিস্তান , ইরাক , স্পেন , ইন্দোনেশিয়া , মালয়েশিয়া এসব দেশগুলো মুসলিম শাসকরা তাদের হাতে ক্ষমতা থাকার সময় দখল করেছিলো । তারাও সেখানে সরকার উৎখাত করেছিল । সেটা কি ভালো ছিলো আপনার মতে ? ওটা কি অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ নয় ?
মোট কথা হলো মুসলিম বা খ্রিস্টান না । ক্ষমতা যার হাতে আছে তারাই নিজেদের ক্ষমতা জাহির করতে চায়। মুসলিমদের হাতে ক্ষমতা থাকার সময় মুসলিমরা করেছে , আর এখন ক্ষমতা পেয়ে পশ্চিমারা করছে !

৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ খান বলেছেন: বিজ্ঞানে মুসলিমদের অবদান অসামান্য | দু:খজনক হলেও সত্য ,আমরা তার খবর কম ই রাখি |বিজ্ঞানের প্রায় সব শাখাতে ই মুসলিমদের মৌলিক অবদান আছে |তারপর মুসলিমগণ কুরান হাদিস এর গবেষণা ছেড়ে দেয়ায় পিছিয়ে পড়েছে |

আর আমাদের দেশে বেশিরভাগ হুজুর বিজ্ঞান তো দূরের ধর্ম ই ভালো বুঝে না |

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩০

রসায়ন বলেছেন: ভালো বলেছেন ।

৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

ইনাম আহমদ বলেছেন: বিজ্ঞানে মুসলমানদের প্রাথমিক যুগের অগ্রগতি ধর্মের সাথে রাষ্ট্রব্যবস্থাকে একীভূত করার কারণে ব্যহত হয়। বিজ্ঞানীদের সাথে সুবিধাভোগী ও শাসকদের মদদপুষ্ট আলেম শ্রেণীর সংঘর্ষের ফলে মুসলমান সমাজে জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা কমতে থাকে। তাই আধুনিক বিশ্বের তুলনায় বর্তমান যুগে মুসলমানরা অনেক পিছিয়ে পড়েছে।
পাশ্চাত্যের বিজ্ঞানে অগ্রগতি ত্বরান্বিত হয় হয় চার্চ থেকে রাষ্ট্রকে পৃথক করার পরে। গ্যালিলিও, নিউটনদের নেতৃত্বে স্বাধীন বিজ্ঞানীশ্রেণী তখন থেকেই আত্মপ্রকাশ করতে থাকে। আর আমরা এখনো কুসংস্কারে ডুবে আছি।
যদি ধর্মীয় রাজনীতিকে মুসলিম দেশগুলো থেকে দূর করা না যায়, রাষ্ট্রব্যবস্থা-অর্থনীতিকেকে তীব্র ধর্মীয়করণের প্রভাবমুক্ত করা না যায়, তবে মুসলিম বিশ্ব কখনও উন্নতি করতে পারবেনা। নামের আগে ইসলামী লাগিয়ে তীব্র লাভবান হওয়া ইসলামী ব্যাংকের সাফল্যের পেছনের মূল রহস্যও কিন্তু ধর্মীয় সহানুভূতি। সাধারণ মুসলমানদের খামোকা প্রাথমিক যুগের উন্নতির গল্প শুনে মায়াকান্না করাটা মূর্খামীর পর্যায়ে পড়ে।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩০

রসায়ন বলেছেন: সম্পূর্ণ একমত ।

৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৬

Taufik Alahi বলেছেন: ১। রসায়ন- আল জাবির
২। ভূগোল-প্রথম ভূ-মানচিত্র এঁকেছিলেন যারা তারা সকলেই মুসলিম ছিলেন। ৬৯ জন মুসলিম ভূগোলবিদ পৃথিবীর প্রথম যে মানচিত্র এঁকেছিলেন তা আজো এক পরম বিস্ময়! এই মানচিত্রের নাম-‘সুরাতুল আরদ’ যার অর্থ হচ্ছে বিশ্ব আকৃতি।
৩। এক্ষেত্রে ইবনে ইউনুসের অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমা মণ্ডল নিয়ে গবেষণার ফলকে ইউরোপ মাথা পেতে মেনে নিয়েছিল। আর মুসলিম ফরগানী, বাত্তানী ও আল খেরজেমি প্রমুখের ভৌগলিক অবদান তো স্বর্ণমণ্ডিত বলা যায়।
৪। কম্পাস যন্ত্রের যিনি আবিষ্কারক তিনিও মুসলিম ছিলেন, যার নাম- ইবনে আহমদ।
৫। পানির গভীরতা এবং স্রোত মাপার যন্ত্রও মুসলিম বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার করেছিলেন- যার নাম – আব্দুল মজিদ।
৬। বিজ্ঞানের উপর যে বৈজ্ঞানিক ২৭৫টি বই লিখেছিলেন তিনি আর কেউ নয় তিনি মুসলিম বৈজ্ঞানিক আলকিন্দি।

৭। আর প্রাচীন মুসলিম বৈজ্ঞানিক, হাসান, আহমদ, মুহাম্মদ সম্মিলিত ভাবে ৮৬০ সালে বিজ্ঞানের একশত রকমের যন্ত্র তৈরির নিয়ম ও ব্যবহার প্রণালী এবং তার প্রয়োজন নিয়ে বই লিখে রেখে গেছেন।

৮। আজকের বিশ্বে বিজ্ঞানের যে বিশেষ শাখা নিয়ে তুমুল বিতর্ক সেই বিবর্তনবাদ এবং বিবর্তনবাদের জনক বলে যে চার্লস ডারউইনের কথা উল্লেখ করা হয়ে থাকে, সেই পশু-পাখি, লতা-পাতা নিয়ে ডারউইনের আগেও যিনি কাজ করে গেছেন তিনিও মুসলিম বৈজ্ঞানিক যার নাম আল আসমাঈ, বর্তমান কোন মানুষ তার লেখা সে সময়ের গবেষণামূলক বইকে অস্বীকার করতে পারবেন না। তার জন্ম ৭৪০ খৃঃ, মৃত্যু ৮২৮ খৃঃ।

৯। আজ যে চিনি মানুষ তার প্রয়োজনে ব্যবহার করছে সে চিনিও মুসলিমরা আবিষ্কার করেছিল। চিনিকে আরবরা সুক্কার বলে, সেই সুক্কার ইউরোপে সুগারে রূপান্তরিত হয়, আর ভারতে এই চিনির নাম ছিল শর্করা।

১০। ভূতত্ত্ব সম্পর্কে বিখ্যাত বই ‘মুজাম আল উবাদা’ লেখক হচ্ছেন মুসলিম- ইয়াকুব ইবনে আব্দুল্লাহ।

১১। তুলা থেকে প্রথম তুলট কাগজ আবিষ্কার করেন আরেক মুসলিম আবিষ্কারক- ইউসুফ ইবনে উমার। এই আবিষ্কারের মাত্র ২ বছর পরে বাগদাদের কাগজের কারখানা তৈরি করা হয়েছিল।

১২। আর মুসলিম বৈজ্ঞানিক জাবীর ইবনে হাইয়ান তো- ইস্পাত তৈরি, ধাতুর শোধন, তরল বাষ্পীয় করণ, কাপড় ও চামড়া রঙ করা, ওয়াটার প্রুফ তৈরি করা, লোহার মরিচা প্রতিরোধক বার্ণিশ, চুলের কলপ, লেখার পাকা কালি আবিষ্কার করে বিজ্ঞান জগতে তার স্মৃতি অমর হয়ে আছে।

১৩। ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইড থেকে যিনি প্রথম কাঁচ আবিষ্কার করে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন তিনিও মুসলিম বৈজ্ঞানিক আর রাজী। ইংরেজদের ইংরাজি শব্দে ঐ বৈজ্ঞানিকের নাম আজো- Rezes লেখা আছে।

তিনি একদিকে যেমন ছিলেন ধর্মীয় পণ্ডিত তেমন করে অন্যদিকে ছিলেন গণিতজ্ঞ ও চিকিৎসা বিশারদ। সোহাগা, পারদ, গন্ধক, আর্সেনিক ও সালমিয়াক নিয়ে তার লেখা গবেষণা উল্লেখযোগ্য। পৃথিবীতে প্রথম পানি জমিয়ে বরফ তৈরি তারই অক্ষয় কীর্তি। এর পরেই ইউরোপ বরফ তৈরির কারখানা তৈরি করেছিল।

১৪। পৃথিবীখ্যাত গণিত এবং চিকিৎসা বিশারদ ওমর খৈয়ামের কথা সর্বজনবিদিত। তিনিও মুসলিম জামানায় জ্ঞান বিজ্ঞান অর্জনের সুফলতা ভোগ করে এত বড় পণ্ডিত হতে পেরেছিলেন। মুসলিম পিতা মাতার সন্তান ছিলেন।

সে ভাবে-

১৫। নাসির উদ্দিন তুসী

১৬। আবু সিনার নাম এবং তাদের অবদান সর্বজনবিদিত।

১৭। পৃথিবীর প্রথম মানমন্দিরের আবিষ্কারক ছিলেন- হাজ্জাজ ইবনে মাসার এবং হুনাইন ইবনে ইসহাক।

১৮। পৃথিবীর ১ম মানমন্দির তৈরি হয় ৭২৮ খৃঃ, ২য়টি ৮৩০ খৃঃ। ২য় মানমন্দির জন্দেশ পুরে, ৩য়টি বাগদাদে আর ৪র্থটি দামেস্কে। তা তৈরি করেন মুসলিম খলিফা আল মামুন।
১৯। পৃথিবীর ১ম বীজ গণিতের জন্মদাতা মুহাম্মদ ইবনে মুসা আল খারেজমি। তিনি ভারতকে নিয়ে একটি বই লিখেছিলেন যার নাম কিতাবুল হিন্দ। অংক বিভাগে শূন্যের মূল্য অমূল্য এবং অপরিসীম। এই শূন্য [০] আবিষ্কার তার বলে দাবি করা হয়। ‘হিসাব আল জাবর ওয়াল মোকাবেলা’ বইটি তার বিরাট অবদানের কথা মনে করিয়ে দিবে। শুধু তাই নয় তিনি জ্যোতির্বিদও ছিলেন। খলিফার অনুরোধে আকাশের মানচিত্রও তিনি এঁকেছিলেন এবং একটি পঞ্জিকার জন্ম দেন। তাকে সরকারী উপাধি দেয়া হয়েছিল- ‘সাহিব আলজিজ’।


আলবিরুনী
ইবনে বতুতা
আলিবিন হামিদ
বাইহাকী
উৎবী
কাজী মিনহাজুদ্দিন সিরাজ
মহীয়ুদ্দিন
মুহাম্মদ ঘোরী
জিয়া উদ্দিন বারণী
আমীর খসরু
শামসী সিরাজ
বাবর
ইয়াহিয়া-বিন- আহমদ
জওহর
আব্বাস শেরওয়ানী
আবুল ফজল
বাদাউনি
ফিরিস্তা
কাফি খাঁ
মীর গোলাম হুসাইন
হুসাইন সালেমি
সইদ আলী প্রমুখ


প্রথমে বললেন যে মুসলিমরা বিজ্ঞানে কোন অবদান রাখে নাই। এটা সম্পর্ন্ন ভূল তবে হ্যা বর্তমানে কিছু কাঠ নিম মোল্লা ( যে কম বোঝে ) আছে যারা কিহু ফাযায়েলে আমল ,ছাদাকাতে আলম পড়ে হুজুর হয়র বড় বড় ফতিয়া দিচ্ছে তবে তাব্লিক জামায়াত কে এই সুজোগ আমরাই করে দিচ্ছি বিশেষ করে শহরের অভিভাবকগণ তারা মনে করেন তার ছেলে চিল্লা দিলে ভালো মানুষ হয়ে যাবে । তাই এস এস সি বা এইচ এস সি পরিক্ষার পর এই কমল মতি ছেলেদের মাথাই ধর্মের নামে নেগেটিভ অবৈজ্ঞানিক চিন্তা মাথাই ঢুকানো হচ্ছে ।
আর কওমী মাদ্রাসার হুজুর বা ছাত্ররা কাঠ মোল্লা বা নিম মোল্লা বেশি হয় ।
তবে আলহামদুল্লিহ এখনো অনেক ইসলামিক স্কলার্স আছে যারা বিজ্ঞান ভিক্তিক লেকচার দেয়

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩৬

রসায়ন বলেছেন: আপনার লেখাটার জবাব পোস্টে আগেই দিয়ে রেখেছি । এগুলো সেই কবেকার কথা , বর্তমানে কি হয়েছে মুসলিমদের ? আর যাদের নাম দিয়েছেন তাদের নামটাই মুসলিম বা আরবীয় । এরা যে রিয়েল লাইফে নামাজ কালাম পড়তেন বা ইসলামের অনুসারী ছিলেন সেই ইতিহাস ও এভিডেন্স জানতে চাই। নাম আরবীয় হলেই মুসলিম বা প্রাকটিসড মুসলিম একথা বলা যায় না। ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের এক মন্ত্রীর নাম ছিলো তারেক আজিজ যিনি খ্রিস্টান । বাংলাদেশি এক নাস্তিকের নাম তসলিমা নাসরিন। এদের নাম দেখে চার পাঁচশ বছর পর কেউ যদি এদের মুসলিম বলে তবে সেটা কতটা যুক্তিযুক্ত হবে। তাই আমার দরকার এভিডেন্স। আপনি যাদের নাম উল্লেখ করেছেন তাদের ধর্মীয় জীবনের বিবরণ দিন ।

৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩১

কানিজ রিনা বলেছেন: আপনি এক কাজ করুন বিজ্ঞানী ডঃ শমসের
আলির কোরআন ভিত্তিক বিজ্ঞান বই গুলো
যোগার করে পড়াশুনা করুন তাহলে
মুসলিমদের সম্পর্কে ভুল ধারনা পাল্টে যাবে।
তাছাড়া আপনি কি মনে করেন ইহুদী খৃষ্টান
বৌদ্ধ পুরোহীতরা বিজ্ঞানে এগিয়ে গেছে?
না কোনও দেশের পূরোহীত বা ধর্মীয় শিক্ষকরা
বিজ্ঞান নিয়ে চর্চা করার প্রোয়জন মনে করেনা।

দেখাতে পারেন কোনও খৃষ্টান পোপ বিজ্ঞানী
হয়েছে? মনে রাখবেন সব ধর্মের পূরহীতরা
গোরামী করে, একে অপরের ধর্ম নিয়ে
কটুক্তি করে। শুধু মসলিম মসজিদের ইমামের
কথা আপনার গায়ে লাগল?
হ্যা মুসলিরা বিজ্ঞানে পিছিয়ে বলে বিশ্বাস করি
তাই বলে মুসলিম দেশ পারমানবিক এটোম
তৈরি করে বিশ্বকে ভীতির সম্মুখিন করে নাই।
বিজ্ঞানে ইহুদী খৃষ্টানরা এতই এগিয়েছে
তাদের বিজ্ঞানের দাপটে পৃথিবী প্রকম্পিত।
এটা সত্য বিজ্ঞান যান্ত্রীক সভ্যতা সুখ সাচ্ছন্দ
এনেছে ঠিকই কিন্তু ধ্বংসের দ্বার প্রান্তেও
দাড়িয়ে আছে গোটা পৃথিবী।
শুধুমাত্র ইরাকের কথা চিন্তা করুন কিভাবে
মিথ্যা অজুহাতে আমেরিকা ইরাকে মৃত্যুপুরী
বানিয়েছে? এটা কি? বিজ্ঞানে অজ্ঞান?
কেন মসজিদের ইমাম অভিসাপ করবে না।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৪২

রসায়ন বলেছেন: ধর্মীয় নেতারা সবসময়ই বিজ্ঞান বিরোধী ছিলেন। ইহুদি খ্রিস্টানদের কথা বলেছি কারণ খুৎবায় ও ওয়াজে হুজুররা এদের ধ্বংস কামনা করতে থাকে শুধু কিন্তু এদেরই আবিষ্কৃত প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন তারা। এটা স্পষ্ট দ্বিচারিতা। মুসলিমদের হাতে যখন ক্ষমতা ছিলো তখন তারাও দেশ দখল , লুটতরাজ কম করেনি। ইতিহাস পড়ুন। বর্তমানে মুসলিমদের হাতে এটম বোমা থাকলে তারা যে সেটা ব্যবহার করতো না সেটার কি নিশ্চয়তা ছিলো।

১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

Taufik Alahi বলেছেন: আপনি যাদের নাম উল্লেখ করেছেন তাদের ধর্মীয় জীবনের বিবরণ দিন ।

তারা সবাই হয়তো ধার্মীক ছিলো না তবে আপনি যাদের নাম বলেছেন তারা কই জন ধার্মীক ছিলো ?

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০২

রসায়ন বলেছেন: দ্যাটস মাই পয়েন্ট, আমিতো বললামই সে কথা। মুসলিমদের নিজের কিছু নেই আর ইহুদি নাসারা আর নাস্তিকদের বানানো জিনিস নিয়েই চলে আর তাদেরই গালাগালি করে । মুসলিমরা নিজেরা ইনোভেশন করে না কেন ?

১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একই বিষয় নিয়ে অনেক হীনমন্যতায় ভূগা ব্লগারই লিখেছেন। আবিস্কারের সাথে ধর্ম চর্চার কী সম্পর্ক? কিছু ইহুদি/খ্রিস্টান মুসলমানদের ক্ষতি করছে তাই তাদের উপর লানত বর্ণনা করা যেতেই পারে। আর বিজ্ঞানের সাথে কম বেশী সবারই অবদান আছে। খালি ইহুদি, খ্রিস্টানদের নয়...

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৮

রসায়ন বলেছেন: আবিষ্কারের সাথে অবশ্যই ধর্মের সম্পর্ক আছে কারণ সবাই সবার ধর্মকে বিজ্ঞাননির্ভর ধর্ম আর ধর্মীয় গ্রন্থকে সব বিজ্ঞানের আধার দাবি করে।

১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৫

প্রামানিক বলেছেন: এখন বিজ্ঞানে মুসলিমরা অনেকটা এগিয়ে আসতেছে

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৮

রসায়ন বলেছেন: আসলেই ভালো ।

১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৩

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: সি দ্যা কমেন্টস :P :P :P view this link

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:২০

রসায়ন বলেছেন: হা হা । পড়লাম । =p~

১৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:৩৫

আমি নই বলেছেন: আপনার উত্তর গুলো পড়ে মনে হলো আপনার পোস্টের উদ্দেশ্য নিয়ে আপনি নিজেই কনফিউজড, আপনি বলেছেন মুসলিম বিজ্ঞানীরা যে প্রাকটিসড্ মুসলিম ছিলেন তার কোনো প্রমান নেই, এই একই কথা তো অন্যদের বেলায়ও প্রযোজ্য। কয়জন ইহুদী, খৃষ্টান বা বৌদ্ধ পুরোহীত/প্রাকটিসড্ বিজ্ঞানী ছিলেন একটা লিস্ট দেন দেখি।

চোখের সামনে নির্যাতন দেখে যদি হুজুররা তাদের বয়ানে দু চারটা কথা বলে তাতেই মুসলিমদের সব অবদান অস্বিকার করবেন?

মুসলিমরা বিজ্ঞানে পিছিয়ে আছে এটা সত্য এবং এটার পিছনে কি কারন এটা আমাদেরকেই খুজে বের করতে হবে। শুধু মাত্র হুজুরদের ঘারে দোষ চাপিয়ে লাভ নেই। আর হুজুরদের কারনেই যে মুসলিমরা বিজ্ঞানে পিছিয়ে পড়েছে এটাও যুক্তি সংগত বলে মনে হয় না।

মুসলমান হিসেবে সত্যিই খুব কস্ট লাগলে হুজুরদেরকে ওদের অবস্থায় রেখে এবং এত বড় লিস্ট না বানিয়ে বরং নিজেই ইনোভেটিভ কিছু করেন, অন্তত চেস্টা করেন যাতে পরবর্তি প্রজন্ম আপনাকে দিয়ে লিস্ট শুরু করতে পারে। নিজেও কিছু করবেন না আবার আগে যারা করেছেন তারা প্রাকটিসড্ ছিল কিনা এটা নিয়া মাথা ঘামাবেন, এইটাকে কি বলা যায়?

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

রসায়ন বলেছেন: মুসলিমরা তো গণহারে ইহুদী নাসারা নাস্তিকদের ধ্বংস কামনা করতে থাকে সবসময় । কাজেই ইসলাম ছাড়া বাকি সব ধর্মের বা নাস্তিক বিজ্ঞানীদেরই হুজুররা নিন্দা করতে থাকে । অন্য ধর্মের বা নাস্তিক বিজ্ঞানীরা প্র্যাকটিসড না হলেও সমস্যা নেই কিন্তু মুসলিমদের যেহেতু অন্যদের অভিশাপ দেয়াটাই কাজ তাই তাদের পরিপূর্ণ ধর্ম পালনকারী হওয়া আবশ্যক। কারণ যেসব আরবীয় নামধারী বিজ্ঞানীদের মুসলিমরা ইসলামি বিজ্ঞানী বলে তাদের ধর্মীয় জীবনটা জানা জরুরি । তবে বোঝা যাবে ইসলামি শিক্ষা নিয়ে কতজন বিজ্ঞানী হয়েছিল ।

১৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৪৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: সাহেব, উপরে আমি নই ব্লগার যা বলেছেন তার সাথে শতভাগ না হলেও অনেকাংশে সহমত প্রকাশ করছি।
আর বাকি রইল আপনার কথা, আপনি যা বলেছেন নিজের বুঝ থেকে বলেছেন। জানার ও বোঝার তো শেষ নাই, তাই নয় কি ?

তাহলে বলি, মুসলিম শব্দের মূল ব্যাপার হল যে উপরওয়ালেকে বিশ্বাস করে। এখন যদি হিন্দু যদি ভগবান বা কখগ ধর্মের উপসাক এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করে ডাকে তাহলেও সে মুসলিম!!!
এখন যদি মহানবী সাঃ কে অস্বীকার করে তাহলে সে পরিপূর্ণ মুসলিম হতে পারবে না, যেমন ভাবে অনেক মুসলিম প্রয়োজনীয় ফরজ আদায় না করে অপ্রয়োজনীয় ব্যাপার নিয়ে মাথা ঘামায়।
এখন যদি কোন কাঠমোল্লা এসেও বলে সে হবে না! তার কথা তো মুসলিম শব্দের মূল গঠন তো পরিবর্তন হবে না। আর তার কথাতেও আপনার নাচার কোন মানে নাই।
যখন আপনি এই রকম উদ্ভট ওয়াজ শুনছিলেন (পোস্টের শুরুতে যা বললেন), তখন প্রতিবাদ করেন নাই কেন? যদি হুজুর বা মাওলানা যে মানুষই অভিশাপ দেয়, সেটা কি ভাল মানুষের কাজ ??? এইটা কি মহানবী সাঃ শিক্ষা দিয়েছিলেন?
আপনি যদি বলেন অমুক তমুক আমার হুজুর বলেছে! তাহলে কি মানা যায়?
মহানবী সাঃ শত বাধাঁর মধ্যেও সত্য প্রচারে পিছপা হন নাই, অভিশাপ দেন নাই, অত্যাচারের জন্য।
এখন যদি আপনি নাস্তিক অথবা ভিন্ন ধর্মী হয়ে থাকেন, সেটা অন্য বিষয়। এটা এই পোস্টে আলোচনা করা যাবে না। সেটার জন্য আলাদা পোস্টের আয়োজন করা উচিত। কারণ যতই হাদীস কোরআন এর কথা বলা হোক না কেন, এক কথায় অস্বীকার করে দিবেন, যেহেতু বিশ্বাসই তো নাই। (যদি হয়ে থাকেন আর কি)

যেটা নিয়ে বলছিলাম, মুসলিম হলেই ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ আমলগুলোর জন্য আপনি কাউকে জোর করতে পারবেন না। কেউ মুসলিম দাবী করছে কিন্তু নিজের মন মর্জি মত সালাত আদায় করছে, ঘুষ খাচ্ছে বা উপকার বা অপকার করে যাচ্ছে। আপনি তাকে কাফের যেমন বলতে পারবেন না তেমনি অবিশ্বাসীও বলতে পারবেন না।
Muslim" is an Arabic word meaning "submitter" (to God)
সুতরাং বিশ্লেষণ করে আমরা পাই, সে মুসলিম। কিন্তু আপনি তাদের জোর করে practiced muslim হবার নতুন ফতোয়া দিচ্ছেন কেন ??? আপনাকেই তো উল্টা কাঠমোল্লার মত লাগছে। :)
যদিও হবার ফতোয়া দেন নাই, পোস্টের কথামালা পড়ে এরকমই শুনতে মনে হয়েছে।

জানার আরেকটু ভুল আছে, সবাই আরবী ছিলেন না। যাই হোক। আমিও একসময় ভুল জানতাম। আবার এটাও সত্য এইসব বিজ্ঞানীরা সম্ভবত practiced muslim ছিলেন না। তবে আল্লাহ ভাল জানেন।

আর মুসলিমরা কেন আগাতে পারে নাই আর আগাতে পারছে না। এটা নিয়ে বিস্তারিত বলার ইচ্ছা নাই, উপরে অনেকেরটা পড়েছেন নিশ্চয়ই।

আরেকটা ভুল কোরআন শরীফ বিজ্ঞানের কোন বই না। যা আপনি আরেকজনের কথাটা ধরে রেখে কটাক্ষ করেছেন, উপরের কোন এক মন্তব্যের উত্তরে। তা ঈশ্বরের বাণী আর তাতে কিছু কথা রয়েছে যা বর্তমান জগতে প্রমাণিত যার বেশির ভাগই ইঙ্গিতযুক্ত বাণী, যেমন পৃথিবী সৃষ্টি, ধ্বংস, অদৃশ্য প্রাণী(জ্বিন), রোগের জন্য পথ্য যেরকম মধু ইত্যাদি। ঈশ্বরের বাণী আমাদের কাছে পৌছানো হয়েছে যাতে আমরা তা আমল করি, তা থেকে নিদের্শনা পাই এরকম। শুধু তো ইঙ্গিতযুক্ত কথা বলা হয় নি, সাথে আদেশ, নিষেধ উপদেশ অনেক কিছুই বলেছে। এই বই আমাদের পাথেয়, পথনিদর্শক এর মত কাজ করবে ।

ইহূদীরা যে বিপদজনক হতে পারে তা কোরআন ও হাদীসে বর্ণনা ও ইঙ্গিত ছিল। যা ছিল অনেক আগেই। আর আপনার ৩৫ নামে কি যেন যুদ্ধ বিমানের অধিকারী এই দেশ জন্ম লাভ করার আগেই যা ইঙ্গিত ছিল এখন তা প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে!!! ইহূদীদের সামরিক জ্ঞানের কাছে ২-৩ গুন রসদ ও সৈন্য সামন্তের আরবের যৌথ বাহিনী পরাস্ত হয়েছে। শুধু পরাস্ত হয় নাই, নাস্তানাবুদ হয়ে এলাকা হাড়িয়ে। তারা একবার নয় টানা ৩ বার যুদ্ধ করেছে। ততকালীন সারা মুসলিম বিশ্বই কোরআন আর হাদীসের কথা স্মরণ করেই ভয় পাচ্ছিল তা সত্যি হয়ে যায় নাকি। শুধু আরব বললেই ভুল হবে পৃথিবীর সামরিক শক্তিধর সব মুসলিমদেশই সহায়তা করেছিল। একজন বাঙালীও(ইস্ট পাকি হয়ে) সাহসিকতার সাথে আসমানে ডগ ফাইট করেন ইসরায়লী ফাইটারের সাথে । তিনি খুবই চৌকস ছিলেন ৪টা ভূপাতিত করেন সাধারন জেট নিয়েই। বিশাল বাহিনী রসদ নিয়েও হেরে উল্টা জায়গা হারায় মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠের দেশগুলি! তাহলে তখনকার মুসলিম বিশ্বের ঈমান কম ছিল তাই মনে হচ্ছে, আপনার কথার প্রেক্ষিতে! হাহাহ :) যদিও ইসরায়েল আম্রিকার সহযোগীতা পেয়েছিল কিন্তু যুদ্ধ পরবর্তী বিশ্লেষণে তাদের জয় ছিল tactical কারণে।
এই কথাগুলি মনে আসল তাই বলে দিলাম আর কি। ইঙ্গিতের মর্মার্থ যদি বোঝেন তাই বলার কথা বললাম।


সুন্নী,শিয়া, liberal muslim! কত নামই মুসলিমদের বিভক্ত করা হচ্ছে। :)

ইসলামের মূল ব্যাপারটাই বিশ্বাস।

একটা মূল ব্যাপার তুলে এনেছেন যে মানুষ বিশ্বাস থেকে দূরে চলে আসছে । আমরা বর্তমান জীবনে উপলব্ধী করতে পারছি। তবুও আপনার চিন্তাকে সম্মান করি। ভোগ বিলাসে সবাই গা ভাসিয়ে দিবে না। ইহকাল, পরকাল নিয়ে ভাববে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৩

রসায়ন বলেছেন: //মুসলিম শব্দের মূল ব্যাপার হল যে উপরওয়ালেকে বিশ্বাস করে। এখন যদি হিন্দু যদি ভগবান বা কখগ ধর্মের উপসাক এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করে ডাকে তাহলেও সে মুসলিম!!!// আগে এই অংশের প্রুফ দিন কিংবা জানান যে আপনার এই বক্তব্যের সাথে কয়জন মুসলিম সহমত পোষণ করেন
আর বাকি কমেন্ট নিয়ে পরে আলোচনা করবো।

১৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

কাউয়ার জাত বলেছেন: আমি নই বলেছেন: আপনার উত্তর গুলো পড়ে মনে হলো আপনার পোস্টের উদ্দেশ্য নিয়ে আপনি নিজেই কনফিউজড, আপনি বলেছেন মুসলিম বিজ্ঞানীরা যে প্রাকটিসড্ মুসলিম ছিলেন তার কোনো প্রমান নেই, এই একই কথা তো অন্যদের বেলায়ও প্রযোজ্য। কয়জন ইহুদী, খৃষ্টান বা বৌদ্ধ পুরোহীত/প্রাকটিসড্ বিজ্ঞানী ছিলেন একটা লিস্ট দেন দেখি।
এই কমেন্টের সাথে সহমত।

আসলে লেখক এই পোস্টের মাত্র কয়েক লাইনই নিজে লিখেছেন। তাও প্রগতিবাদীদের দীর্ঘদিনের প্রচারণার কপি-পেস্ট মাত্র।
এর পরে সাধারণ জ্ঞানের বই থেকে লম্বা একটা লিস্ট কপি মেরে তুলে দিয়েছেন। যেন ব্লগে যারা আসে তারা ঘাস খেয়ে বড় হয়েছে, এসব আবিষ্কার ও আবিষ্কারকদের খবর তাদের জানা নেই। ব্যাস, দুই মিনিটে উনি মহান গিয়ানগর্ভ পোস্ট প্রসব করে ফেলেছেন!

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

রসায়ন বলেছেন: এই শুরু হলো টিপিক্যাল আচরণ ।

১৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮

রসায়ন বলেছেন: :)

১৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

আবু তালেব শেখ বলেছেন: 70) প্লেগ জীবাণু ➟ --কিতামোট এবং
ইয়োরসি,,, ,,, এই বিজ্ঞানিদের পরিচয়, দেশ কোনটা। বিস্তারিত জানতে চাই

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩

রসায়ন বলেছেন: দ্বিতীয়জন সুইস ।Alexandre Yersin
প্রথমজনের ব্যাপারে জেনে জানাবো ।

১৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন:
আপনারা যাহারা হুজুরদের গুহামানব কইতাছেন, আপনারা তো আর হুজুরদের অনুসারী নহেন ! তা, আপনারা কয়েকশো বছর ধইরা পশ্চিমা চশমায় দুনিয়া দেখিলেন, তাহাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করিলেন, তাহাদের শিষ্যত্ব গ্রহণ করিলেন, তা আপনারা কি কি হিন্দি চুল ছিঁড়িলেন তাহার একটা লিস্ট দেনতো দেখি? তাহার পর মুসলমানদের নসিহত করুন !

ভাঙা রেকর্ড আর কতকাল বাজাইবেন !

মুসলমানদের উন্নতি কিভাবে হইবে ইহা বুঝিতে হইলে আগে জানিতে হইবে মুসলমান কাহাকে বলে, মুসলমানের বৈশিষ্ট্য কি, মুসলমানের উন্নতি ও অবনতির কারণগুলো কি ? আর ইহা জানিতে হইলে মুসলমানের চশমা দিয়াই দেখিতে হইবে, পশ্চিমা চশমা দিয়া নহে !

আপনি মুসলমান হইলে বলিব, নিজের ইয়েতে বাঁশ লওয়ার প্রয়োজন দেখিনা, অমুসলমান হইলে বলিব নিজের ইয়েতেই বাঁশ লউন, অন্যের ইয়ে হইতে দূরে থাকুন !

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

রসায়ন বলেছেন: যে যন্ত্র দিয়ে এই কমেন্টটা টাইপ করেছেন তার ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানী , কম্পোনেন্ট তৈরিকারক কোম্পানি , সফটওয়্যার সবই অমুসলিমদের করা। আমরা পশ্চিমা দুনিয়ায় দেখি না বরং সত্য ও বাস্তব চোখে দেখি তাই ইহুদীর উপর , নাসারার উপর , নাস্তিকদের উপর গজব পড়ুক , ঠাডা পড়ুক এসব বলি না।

২০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমরা (মুসলিমজাতি) দিনদিন অকৃতজ্ঞ জাতিতে পরিণত হচ্ছি।
আমাদের মোল্লা শ্রেণী ইসলামের এমনভাবে উপস্থাপন করে যেনো ইহুদি নাসারাদের ভালোকাজগুলোর প্রশংসা করলে ঈমান থাকবেনা।

এসব কুসংস্কার থেকে আমাদের বেরিয়ে - জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চায় উৎসাহী হতে হবে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

রসায়ন বলেছেন: দারুন বলেছেন ।

২১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: কালকে রিপ্লাই লিখতাছিলাম। অনেখানি লিখছি আর নেট চলে গেল। মাত্র নেট পাইলাম এখন আর এত টাইপ করতে পারবনা। আপনি আহাম্মক আর ইতিহাস বিষয়ে অজ্ঞ। ভার্সিটিতে অস্ত্র, মানব অকল্যাণের জন্য জিনিস পত্র নিয়া গবেষণা হয়? আর মুসলিমরা সরকার উৎখাত করছে? যুদ্ধ কি জিনিস বুঝেন? মুসলিমদের ইতিহাস পড়ছেন ? আমি যেই জায়গায় আপনার পোস্টের কথা মেনে নিলাম আর আপনি সেই জায়গায় শুরু করলেন আমার কথার কোন এভিডেন্স নাই। আগে অন্যের মত শুনার সহনশীলতা অর্জন করেন তারপর ছাতা মাতা পোস্ট করেন। খ্রিস্টান-ইহুদিদের ভালো লাগলে ওদের সমাজে অন্তুর্ভুক্ত হয়ে যান। মুসলিমদের জন্য কান্না করা জরূরী না।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

রসায়ন বলেছেন: সমাজের প্রতিটা বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অংশ ও অবদাব আছে । ইরানের রাজাকে কারা উৎখাত করেছিল লক্ষণ সেনকে হটিয়ে দিয়েছিলো কারা ? আরবের সবটাই তো পৌত্যালিক ছিলো এদের ঠিকানা কই ? স্পেনে আক্রমণ করেছিল কারা ? সবই এই মুসলিমরা ।

২২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৫

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: তাহলে সৌদি অযথাই আম্রিকা থেকে অস্ত্র কিনত না।নিজেরাই অস্ত্র বানাতো। সিরিয়া, ইরাক পারমাণবিক চুল্লির জন্য অন্য দেশের সাহায্য নিত না। অস্ত্র-বোমার জন্য আলাদা প্রতিষ্ঠান আছে।

রোম আক্রমণ করেছিল কারণ মুসলিম দূত মেরে ফেলা হয়েছিল কোন কারণ ছাড়াই। স্পেন এ আসার জন্য কোন এক মুসলিম শাসক এর কাছে চিঠি লিখেছিল ওখানকার অধিবাসীরা। সাসানিদ সাম্রাজ্যের সাথে যুদ্ধের কারণ এখনো সঠিক জানি না। খুজছি।
আরবের পৌত্তলিকরা মুসলিম হইছে। পৌত্তলিকদের ব্যাপারে দুঃখ লাগছে কেন? কই কি কি যুদ্ধ হইছে কেন হইছে সেটা জানার মত পরিশ্রম করলে তথ্য পাওয়া যায়। আয়েশ করে ব্লগে জিজ্ঞেস করার দরকার নাই। ভারতে তো আর ইসলামের নামে আক্রমণ হয় নাই। কেন হটাইছে সেটা যে করছে সেই জানে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

রসায়ন বলেছেন: সৌদির সেই মুরোদ থাকলে কবেই বানাতো। যে তেলের টাকায় চলে তাও তো ইহুদি নাসারা নাস্তিকদের আবিষ্কৃত প্রযুক্তির।
আক্রমণের কারণ হিসেবে যেসব কথা বললেন সেসব বললে মুসলিম দেশগুলোর উপরে বর্তমানে হামলাও জায়েজ প্রমাণ করা যায়। ঐসব দেশের কিছু লোকজনও আমেরিকাকে ইউরোপকে টেনে এনেছে।

২৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:



পাইকারিভাবে ইহুদীর উপর, নাসারার উপর, নাস্তিকদের উপর গজব পড়ুক, ঠাডা পড়ুক এসব কথা কোন্ কোন্ হুজুর কখন কোথায় বলেছেন? এসব উদ্ভট কথাবার্তার কোনও এভিডেন্স দিতে পারবেন? সত্যিকার একজন মুসলিম কোনো মানুষের অকল্যান কামনা করতে পারেন না। কোনো জাতির ধ্বংস কামনা করার তো প্রশ্নই আসে না।

এবার আসুন, পাইকারিভাবে যারা সাধারন মানুষের জীবনের উপর হামলে পড়ে, জীবন কেড়ে নেয়, হত্যাযজ্ঞে মেতে ওঠে, তখন তাদের জন্য আপনিও মনে হয়- কল্যান কামনার মনোবাসনা ধরে রাখতে সক্ষম হবেন না। এই যেমন ধরুন, আমেরিকা আফগানিস্তানে সম্প্রতি বোমা ফেলেছে মসজিদ মাদরাসা কম্পাউন্ডের উপর। সেখানে মসজিদের নামাজী, মুসল্লীসহ খুন করা হয়েছে সাধারন অনেক নাগরিককে। শুধু তাই নয়, তাদের রক্ত পিপাসার শিকার হতে হয়েছে শতাধিক কোরআন হিফজকারী নিস্পাপ শিশু ছাত্রকে। নিস্পাপ এসব ছাত্ররা তাদের হতভাগা চিরদুঃখী মা বাবার কোল খালি করে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে খুনি আমেরিকার রক্তপিপাসা মিটিয়েছে। তো, লোমহর্ষক এইসব জিঘাংসার জবাব দেয়ার ক্ষমতা যাদের নেই, পাল্টা বোমা হামলা চালিয়ে বর্বরদের যারা শিক্ষা দিতে অপারগ, নিরীহ সেই হুজুররা মুখে দু'কথা বলে মনের ক্ষোভ মিটালে, কিংবা খুনি অত্যাচারী মানবতার এইসব কলঙ্কের প্রতি অভিশাপের বৃষ্টি বর্ষন করলে, তাতে তাদের দোষটাই বা দেয়া যায় কিভাবে?

আপনি হুজুর হলে আপনিও মনে হয়, তাই করতেন। তারপরেও বলি, অত্যাচারীর অত্যাচার বন্ধে তার ধ্বংস কামনা করা ঠিক নয়। তাদের হেদায়েতের জন্য প্রথমত বরং দোআ করাই ইসলাম আমাদের শেখায়। কেউ কেউ অভিশাপ দিলেও আমাদের এই বোমাবাজ, হত্যাকারী, খুনি, দখলদারদের জন্য শুভকামনাই জানানো উচিত। আমরা তো তাই করি। নিতান্ত বাধ্য না হলে, দেয়ালে পিঠ ঠেকে না গেলে, একান্ত অপারগতা দেখা না দিলে একথাও বলি না, 'হে আল্লাহ পাক, আপনি এই জালিমদের হেদায়েত দান করুন। আর হেদায়েত যদি তাদের কপালে কোনোভাবেই না থাকে, পৃথিবীবাসীর কল্যানার্থে তাদের ধ্বংস করে দুনিয়াকে জঞ্জাল আর অভিশাপের দাবানল থেকে মুক্ত করুন।'

আমি নই, রিফাত হোসেন, কাউয়ার জাত, টারজান০০০০৭, মোহেব্বুল্লাহ অয়ন, Taufik Alahi, ইনাম আহমদ, কানিজ রিনাসহ অনেকের কমেন্ট ভাল লাগলো।

বিজ্ঞানে সকল জাতির সাথে সাথে মুসলমানদেরও কম বেশি অবদান রয়েছে। ইসলামের সূচনালগ্নের সোনালী ইতিহাসকে সাইনবোর্ড বানিয়ে বসে থাকলে হবে না। তাদের আরও এগিয়ে আসতে হবে। যুগের চাহিদা পূরনে সক্ষম নিত্য নতুন আবিষ্কারগুলোর সাথে তাদের নাম যুক্ত হওয়া সময়ের দাবি। যদিও এটা আবিষ্কারের ট্রেডমার্ক দখল করে নেয়া ইহুদি খৃষ্টানদের অনেকেরই প্রত্যাশা নয়।

ভাল থাকুন।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

রসায়ন বলেছেন: ওয়াজ দেখুন ইউটিউবে যথেষ্ট পরিমাণে আছে । আর আফগানিস্তান হামলার অথেন্টিক রেফারেন্স দিন।

২৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

টারজান০০০০৭ বলেছেন: যে যন্ত্র দিয়ে এই কমেন্টটা টাইপ করেছেন তার ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানী , কম্পোনেন্ট তৈরিকারক কোম্পানি , সফটওয়্যার সবই অমুসলিমদের করা। আমরা পশ্চিমা দুনিয়ায় দেখি না বরং সত্য ও বাস্তব চোখে দেখি তাই ইহুদীর উপর , নাসারার উপর , নাস্তিকদের উপর গজব পড়ুক , ঠাডা পড়ুক এসব বলি না।

এগুলোতো আপনাদের গুরু ইহুদি নাসারারাই করিয়াছেন। তাহাদের অবদান অনস্বীকার্য ! আপনারা শিষ্যরা এতদিন ধরিয়া শিষ্যত্ব করিয়া কি করিলেন, তাহা বলুন ? মুসলমানদের জাগ্রত হইতে নসিহত করিতেছেন, নিজেরা কিছু করিয়া না বলিবেন তাহাদের শিষ্যত্ব গ্রহণের মহিমা কি ? সেগুলোই বলুন ! গৎবাঁধা বুলি আর কত ?

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

রসায়ন বলেছেন: আমরা কিছু না করলেও তাদের উপর গজব পড়ুক ঠাডা পপড়ুক এসব বলি না ।

২৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

আশাবাদী অধম বলেছেন: মুসলিমরা কেন জ্ঞান-বিজ্ঞানে পিছিয়ে? একটি যৌক্তিক অনুসন্ধান
পড়ে দেখতে পারেন।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

রসায়ন বলেছেন: ওকে , লিংক সেইভ করে রাখলাম ।

২৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ঠিক আছে, অমুসলিমরা আবিষ্কার করেছে ভাল। কিন্তু তাদের পণ্য কেও ফ্রি নিচ্ছে না। টাকা দিয়েই কিনছে। তারা না বিক্রি করলে মুসলিম দেশ গুলো কিনতেও পারত না। পশ্চিমারা তেল পেত না। এখানে দুই পক্ষের স্বার্থই আছে। পশ্চিমারাই কিন্তু আরব দেশে গিয়ে তেল খুজে পেয়েছে। এখন মুসলিমরা কিছু আবিষ্কার করে নাই দেখে তো তারা অপরাধী হয়ে যায় নাই। তারা তো বলে নাই পেটেন্ট সব মুসলিমদের লিখে দিতে হবে। বলেছে? নাকি একটা ধর্মের সার্ভাইভাল এর জন্য বিজ্ঞানে কিছু আবিষ্কার করা জরূরী? বিজ্ঞান কি আবিষ্কারকের উপর নির্ভরশীল নাকি ধর্মের উপর?


ওকে, সরকারের কিছু লোকের কারণে পশ্চিমারা হস্তক্ষেপের সুযোগ পেয়েছে। তাহলে যুদ্ধ করুক। সেনাবাহিনী আছে। নিরীহ মানুষ মারার দরকার কি?
মানুষের পায়ে পাড়া দিলে সে তো ক্ষেপবেই।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

রসায়ন বলেছেন: আপনি আমার মূল পয়েন্টটাই ধরতে পারছেন না । আমি বুঝাতে চেয়েছি মুসলিমদের ইনোভেশন বিমুখতার জন্যই তাদের এই দশা । তারা নিজেরাও কিছু করবে না আর যারা করবে তাদের চব্বিশ ঘণ্টা ধ্বংস কামনা করবে ! এ কেমন কথা । পারলে তারাও কিছু উদ্ভাবন করুক । প্রতিযোগিতা করুক পশ্চিমাদের সাথে টেকনোলজি আর ইনোভেশন নিয়ে । চীন কি আমেরিকার ভিতরে হামলা করেছে ? তারা কিভাবে এখন ইউএসএ কে পেছনে ফেলে দিতে চলেছে ? জাপান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কিভাবে এই অবস্থায় পৌঁছল ? তারা কি অভিশাপ দিচ্ছিল এই হুজুরদের মতো ? ইনোভেশন আর টেকনোলজি দিয়েই তারা বিশ্বকে তাদের মুখাপেক্ষী বানিয়েছে

আর তেল না পেলে আমেরিকা ইউরোপের কিছুই হতো না । যে উদ্ভাবন করে তার কাছে আবিষ্কার করে নিজের পথ বের করে নেয়াটা কোন ব্যাপার না। তেল না পেলে পরমাণু বা অন্য কোন ইনোভেশন তেলের জায়গা দখল করে নিতো ।

২৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: //মুসলিম শব্দের মূল ব্যাপার হল যে উপরওয়ালেকে বিশ্বাস করে। এখন যদি হিন্দু যদি ভগবান বা কখগ ধর্মের উপসাক এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করে ডাকে তাহলেও সে মুসলিম!!!// আগে এই অংশের প্রুফ দিন কিংবা জানান যে আপনার এই বক্তব্যের সাথে কয়জন মুসলিম সহমত পোষণ করেন
আর বাকি কমেন্ট নিয়ে পরে আলোচনা করবো।
////////////
সাহেব আমি একটা প্রশ্ন করি, উত্তর সোজাসোজি দেন, আপনি কি নাস্তিক? অথবা অন্য জীবন বিধান অনুসরণ করেন নাকি One God অনুসারী ?
একমাত্র মুসলিম হলে এই পোস্টে আলোচনা করতে আগ্রহী আমি। নাস্তিক হলে আরেকটা পোস্ট দেন। নাস্তিক হলে এই বিষয়ে আলোচনার মানে নাই গোড়ায় গলদ থেকে যাবে।

সাহেব কি ইংরেজি বুঝেন নাই? প্রমাণ করব আবার কি? মুসলিম বাংলা বা ইংরেজি শব্দ না। one who submits আরবী অনুবাদ।
এটা যেমন সত্য তেমনি সত্য যেনেও সত্য স্বীকার না করলে কাফের বলা যাবে। যে জানে নাই তাকে আপনার কাফের বলার অধিকার নাই।

সব শান্তির ধর্মের অনুসারীরা গজব চাইলেই কি আমিও গজব চাইব নাকি? সবাই মাজারে গিয়ে সিজদাহ দিলে কি আমিও দিব নাকি?
ভুল জানা, ভুল বোঝা থেকে অনেক কিছুই সৃষ্টি হয়।
ভাল থাকুন। আর মন্তব্য হবে না আমার থেকে, আরো জরুরী আর্টিকেল পড়তে হবে। আশা করি ব্লগে সাথে থাকবেন। আপনার মঙ্গল কামনা করি।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

রসায়ন বলেছেন: এইরকম ঘুরিয়ে প্রশ্ন না করে আমি যা জানতে চেয়েছিলাম তার উত্তর দিন ।

২৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:১৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: হুজুররা আপনাকে মুরতাদ ঘোষণা করবে! সাবধান।

যতই আবিষ্কার করুক সব তো আমাদের আল কোরান ঘেটেই আবিষ্কার করেছে তাই না!

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২

রসায়ন বলেছেন: এটাই তো সমস্যা ভাই। প্রশ্ন করতে পারবো না , সমালোচনা করতে পারবো না । কিছু হলেই নাস্তিক মুরতাদ আর কোপাকুপি।

২৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মুসলিম মানেই বিতর্ক !!!

ভারত ইতিহাসে হিন্দু সমাজের উপর যে হত্যা নির্বিচার গণহত্যা শাসন করেছে তারা মুসলিম ছিলেন - ইতিহাস বলে, আমি বলি না !!! হত্যা-লুট-দেশ দখল-রাজ্য দখল-গনিমতের মাল বিজ্ঞান চর্চার সময় এখনো হয়নি, সারা পৃথিবী মুসলিম আ্ওতায় আসুক তারপর না হয় বিজ্ঞান চর্চা হবে - ঘরে ঘরে জালো ইসলামের আলো । পাকিস্তানি রা বাংলাদেশে ৩০ লক্ষ কাফের মেরেছিলো - কোথায় মুসলিম ইসলামবাসী উত্তর দিয়েন আর অবস্যই তথ্য সহ ।।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

রসায়ন বলেছেন: কি আর বলবো বলুন ।

৩০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৩০

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: রসায়ন ভাই, কোথায় প্র্রসাব করবেন, কোথায় খাবেন--সেই জ্ঞানই তো আপনার নাই। এসব পাতায় আপনার চেয়ে হাজার গুন জ্ঞানী, পন্ডিত আছে। মন্তব্য পড়ে নিশ্চয় বুঝছেন। পুরো লেখাটা ভালভাবে না পড়েই, কেউ কেউ কঠিন মন্তব্য করছে। নিজের মত প্রকাশ করলাম না। ওয়াজে শুনি, ইহুদী, নাসারা কোরাণ পড়িয়া ফাতা ফাতা করে ফেলেছে, আর এই কোরাণ পড়েই সব আবিষ্কার করেছে। মনে মনে বলি, আহমেদ শফী বা তার মত হাজার হাজার আলেমরা ফাতা ফাতা করে কোরাণ পড়ে কি আবিষ্কার করেছে?

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

রসায়ন বলেছেন: এটা আমারো প্রশ্ন ।

৩১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:২৭

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: মুসলিমরা তো গণহারে ইহুদী নাসারা নাস্তিকদের ধ্বংস কামনা করতে থাকে সবসময় ।
আপনি নিজে কি গণহারে ইহুদী নাসারা নাস্তিকদের ধ্বংস কামনা করেন? আপনি নিজেই যদি ধ্বংস কামনা না করেন তাহলেই কি প্রমান হয় না যে, দুনিয়ার সকল মুসলিমরা গণহারে সকল ইহুদী নাসারা নাস্তিকদের ধ্বংস কামনা করেনা?

লেখক বলেছেন: কাজেই ইসলাম ছাড়া বাকি সব ধর্মের বা নাস্তিক বিজ্ঞানীদেরই হুজুররা নিন্দা করতে থাকে । অন্য ধর্মের বা নাস্তিক বিজ্ঞানীরা প্র্যাকটিসড না হলেও সমস্যা নেই কিন্তু মুসলিমদের যেহেতু অন্যদের অভিশাপ দেয়াটাই কাজ তাই তাদের পরিপূর্ণ ধর্ম পালনকারী হওয়া আবশ্যক। কারণ যেসব আরবীয় নামধারী বিজ্ঞানীদের মুসলিমরা ইসলামি বিজ্ঞানী বলে তাদের ধর্মীয় জীবনটা জানা জরুরি । তবে বোঝা যাবে ইসলামি শিক্ষা নিয়ে কতজন বিজ্ঞানী হয়েছিল ।

হা...হা... আপনার কথা অনুসারে হুজুররা শুধু নাস্তিক বা অন্য ধর্মের বিজ্ঞানীদেরই নিন্দা করে। দু-চারজন প্রখ্যাত আলেমের বা মুসলিম স্কলারের অথবা অন্তত পক্ষে কয়েকজন বড় মসজিদের ইমাম এর রেফারেন্স দিতে পারবেন যারা শুধু মাত্র বিজ্ঞানীদেরই তাদের আবিস্কারের জন্য নিন্দা করেছে?

আপনাকে একটা উদাহরন দেই, আপনি নিস্চই জানেন কয়েক দিন আগে ইসরাইল ১৭ জন স্বাধীনতাকামী মুসলিমকে গুলি করে হত্যা করেছে। এটা নিয়ে ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে বিশ্বের অনেকেই নিন্দা জানিয়েছেন এবং তাদের নিন্দা জানানোর ভাষাও ছিল একেক রকম। হুজুররা সাধারনত এইসকল নির্যাতন মুলক বিষয়ে ধর্মীয় আলোচনায় বিভিন্ন বয়ান দেয়, যার অনেকটাই প্রতিবাদ মুলক। আবার প্রতিবাদের ভাষাটাও অনেকটা নির্ভর করে হুজুরদের জানার উপর। আপনি এই বিষয়টাকে এভাবে দেখতে পারেন, যেহেতু তারা কিছু করতে পারছেনা তাই তারা তাদের স্রস্টার কাছে বিচার দিচ্ছে। স্রস্টার কাছে বিচার চাওয়াটা কি অপরাধ? এটাকে জেনারালাইজড করে বিজ্ঞানীদের বা গণহারে ইহুদী, নাসারা, নাস্তিকদের ধ্বংস কামনার সাথে তুলনা করাটা কি বোকামি নয়?

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

রসায়ন বলেছেন: কয়েকদিন আগে বিজ্ঞানী স্টিফেনস হকিং মারা গিয়েছেন । ফেইসবুক একাউন্ট নিশ্চয়ই আছে আপনার। একটু ধৈর্য নিয়ে ঘেঁটে দেখুন বাংলা সকল প্রমিনেন্ট নিউজ পেইজ গুলো। অধিকাংশ মুসলিম ফেসবুক ব্যবহারকারীরা কিরকম মন্তব্য করেছেন এসব নিয়ে। এসব কি এমনি সম্ভব হয়েছে ? মোটেও না । ওয়াজ , খুৎবা এসবে এরকম হেট স্পিচ শুনে শুনে এরকম বলছে আজ তারা।

৩২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



আফগানিস্তান হামলার রেফারেন্স-

Afghan air attack 'kills children' at Kunduz religious school aljazeera.com

আফগানিস্তানে মাদ্রাসায় বিমান হামলায় ‘বহু বেসামরিক নিহত’ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Children feared dead as Afghan airstrikes targeting Taliban hit graduation, nbcnews.com

ধন্যবাদ।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

রসায়ন বলেছেন: দুঃখজনক ।

৩৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার আরেকটি লিঙ্ক-

আফগানিস্তানে মাদ্রাসায় বিমান হামলায় নিহত ৩০, jugantor.com

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

রসায়ন বলেছেন: ওকে ।

৩৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

আবু তালেব শেখ বলেছেন: যতজন অমুসলিমদের লিস্ট দিলেন এরা কি ধার্মিক ছিল নাকি নাস্তিক। সাধারত বিজ্ঞানীরা ধর্মে ততটা উৎসাহি বা বিশ্বাসি না।

আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে মুসলিমদের অবদান যখন নেই তাহলে তারা পৃথিবীর থেকে বহিস্কার হোক। এই কামনা করছেন নাকি?
সবশেষে বলবো আপনার উদ্দেশ্য অসৎ

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

রসায়ন বলেছেন: অমুসলিম বিজ্ঞানীরা কোন ধর্মের হোক বা নাস্তিক হোক সেটা ব্যাপার না কারণ তারা মুসলিমদের উপর গজব চেয়ে বেড়ান নি।। কিন্তু মুসলিমরা এই কাজ করছে । তাই তাদের উচিৎ আগে নিজেরা কিছু করা পরে সমালোচনা গজব চাওয়া।

৩৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: মূল পয়েন্ট ধরতে না পারলে ফেবুর বাল ছাল পাব্লিকের মত প্রথমেই আপনাকে গালি দিতাম। কোথাও গজব চাওয়া হুজুরদের ডিফেন্ড করি নাই। আমি বলতে চেয়েছি মুসলিমরা সুযোগ পেলে বিজ্ঞানে অবদান রাখতে পারছে। নিজ দেশ বা বিদেশে যেখানেই থাকুক। ভার্সিটির ছাত্র-গবেষকদের হাতে বাজেট প্রণয়ণের ক্ষমতা নেই। আপনি আমি ক্ষমতায় গেলে এ নিয়ে অবশ্যই ভাবব।

এখন মুসলিমদের খারাপ সময় যাচ্ছে।আমরা নিজেরাও রোহিংগা সমস্যায় আছি। কিছু মুসলিম দেশ আনস্টেবল আছে। আর গালফ কান্ট্রি গুলাতে কেন গবেষণায় আগাচ্ছে না সেটা আমিও যেমন জানি না তেমনি আপনিও জোর দিয়ে বলতে পারবেন না যে ওসব দেশে গবেষণা হচ্ছে না। একসময় মুসলিমরা জ্ঞান-বিজ্ঞানে সময় দিয়েছে। এখন তারা আগের অবস্থায় নেই। শাসক রা যদি উদ্যোগি হয় তাহলে ভাল কিছু আশা করা যাবে সামনে। আপনি নিশ্চয়ই আপনার অফিসের বস কে গিয়ে আদেশ করতে পারেন না। বড়জোড় পরামর্শ দিতে পারেন। এখানে ধর্মের কোন দোষ নেই।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৬

রসায়ন বলেছেন: ওয়েল, আমি চাই যাতে মুসলিমরা এসব হুজুরদের প্রতিহত করে এবং আরো বেশি করে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে পড়াশোনা করে। এতে মুসলিমদের লাভ তো আছেই একই সাথে বিশ্ববাসীরও কল্যাণ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.