নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

DEATH IS BETTER THAN DISGRACE

রসায়ন

রসায়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সহীহ আরব ! | সতর্কতা অবলম্বন পোস্ট

১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬

***কুরআনের ২৩ নাম্বার সূরার অর্থাৎ সূরা মুমিনুনের ৫ ও ৬ নাম্বার আয়াতের বাংলা অনুবাদ হলো,


"এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে।
তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না।"


অর্থাৎ , বিয়ে করা স্ত্রী ও টাকার বিনিময়ে কেনা দাসীর সাথে মুসলিম পুরুষের যৌন সম্পর্ক স্থাপন আল্লাহ তথা ইসলাম স্বীকৃত ।


এই আয়াতের যথেচ্ছ ব্যবহার করে সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের আরবীয় লুচ্চা সম্প্রদায়। ওখানে বাংলাদেশি কিছু খারাপ লোক যারা বাংলাদেশ থেকে চাকরির কথা বলে অসহায় ও গরীব মেয়েদের নিয়ে টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দেয় আরবীয়দের কাছে আর তারা এদের উপর যৌন নিপীড়ন চালায় । যেহেতু তারা টাকার বিনিময়ে মেয়েদের কিনেই এই কাজ করে তাই তাদের মতে এটা অবৈধ বা খারাপ কাজ না।

শুধু যে বাংলাদেশি মেয়েরাই এসবের শিকার তাই নয় , ভারত, পাকিস্তান , সবচেয়ে বেশি ফিলিপাইন এর মেয়েরা এসব যৌন নির্যাতনের শিকার ।

সুতরাং বাংলাদেশ থেকে যদি নারী শ্রমিকদের কাজের নিশ্চয়তা ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না যায় তবে সৌদি সহ আরবে গৃহকর্মী হিসেবে নারীদের পাঠানো নিষিদ্ধ করা হোক ।


***[রেফারেন্স হিসেবে যে কেউ কোরআনের বাংলা অনুবাদ , তর্জমা , তাফসীর দেখতে পারেন]

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: দরকার নেই রেফারেন্সের বিশ্বাস করলাম।

১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

রসায়ন বলেছেন: ধন্যবাদ ।

২| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

ইনাম আহমদ বলেছেন: আশ্চর্য বিষয়!

১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

রসায়ন বলেছেন: হ রে ভাই !

৩| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে।তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না।

ছি ছি ... কিসব অশালীন শব্দ লেখেন না আপনারা। ব্লগে অনেক সম্মানীয় মহিলা ব্লগের আছেন। অন্তত তাদের কথা ভেবে এই সব ইয়ে টাইপের কথাবার্তা না লিখলেই কি নয় !!

১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

রসায়ন বলেছেন: আমি কি করবো , জাস্ট কোরআনের আয়াতের অনুবাদ করলাম /:)

৪| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫

সনেট কবি বলেছেন: দাসী হলো সেবিকা। সেবা করতে গেলে যদি ...........। সেজন্য ওটা জায়েজ রাখা হয়েছে। তবে সন্তাসেনর মা হলে দাসী আর দাসী থাকতোনা। তো এখনতো দাস প্রথাই উচ্ছেদ। দালাল হারামিরা বিক্রি করে কিভাবে? আর লুচ্ছা হারিমিরা কিনেইবা কি করে? এগুলাকে কঠিন শাস্তি দেওয়া দরকার। তবে কোরআনের বিধান সঠিক আছে। কারণ দাসী গা হাত পা টিপবে তো তার সাথে ইয়ে মানে ইয়ে জায়েজ না থাকলেতো সমস্যা। কম বুদ্ধির লোক কোরআন বুঝেনা।

১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

রসায়ন বলেছেন: আরবি তেল হুজুরদের মাতৃভাষা বলে তারা কোরআন নিজেরাই বুঝে । সে যাই হোক, কেনা বিদেশি মহিলাদের সাথে সঙ্গম করার জন্য তেল হুজুরদের কারো শাস্তি হয়েছে বলে আজও শুনিনি ।

৫| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: সনেট কবি বলেছেন: .....কারণ দাসী গা হাত পা টিপবে তো তার সাথে ইয়ে মানে ইয়ে জায়েজ না থাকলেতো সমস্যা------

এক্কেবারে কবিতার মতো মোলায়েম করে লেখেছেন জনাব !!

১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

রসায়ন বলেছেন: হা হা প গে =p~

৬| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

মায়াবী ঘাতক বলেছেন: আরবরা বর্বর ছিল, বর্বর থাকবে। তেল না ফুরানো পর্যন্ত যতই সংস্কার করা হোক না কেন তাদের খাসলত এতটুকুও পরিবর্তন হবে না। তাদের এই খাসলতের কারনেই তারা বারবার ইসরাইল, আমেরিকার কাছে ধোলাই খায়। আমাদেরকেই সচেতন হতে হবে। নিজের আশে পাশের কেউ এরকম প্রলোভনে পা দিলে তাকে সতর্ক করতে হবে। ভাবতে খারাপ লাগে আমাদের মাঝেও কিছু কুলাঙ্গার আছে যারা ইনিয়ে বিনিয়ে, ইসলামের দোহাই দিয়ে এই সব খারাপ কাজ জায়েজ করতে চাচ্ছে। পোস্টে+++

১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

রসায়ন বলেছেন: দারুন বলেছেন । মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

৭| ১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গলদ গোড়ায়।
যেকোন বিচারে ক্রীতদাস প্রথা মানবতা বিরোধী।

আমার টাকা আছে, আমি ইসলাম সম্মত ভাবে একজন দাসী কিনতে চাই, একঘন্টার জন্য, বাসায় নিলে তো সমস্যা। কালো কাচের দামী গাড়ী তো আছেই। দাসী গা হাত পা টিপবে তো তার সাথে ইয়ে মানে ইয়ে তো জায়েজ।

১ ঘণ্টা পর মুক্ত করে দিব।
দাসমুক্তি সোয়াবের কাজ। রমজান মাসে ৭০ গুণ!

এসবের যে বিরোধিতা করবে সে কোরান বিরোধী নাফরমান।

১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

রসায়ন বলেছেন: আপনার কথা একদম সহীহ :)

৮| ১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: অপব্যাখ্যা করা হচ্ছে এসব দিয়ে।

১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

রসায়ন বলেছেন: সহীহ ব্যাখ্যাটা দিন ভাই । অপব্যাখ্যাকারীদের জন্য লাগতো ।

৯| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩২

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: দাসী হওয়ার শর্ত হল -
* কাফের হতে হবে।
* মুসলমানদের সাথে যুদ্ধে পরাজিত হতে হবে(পরাজিত হলেই মুজাহিদরা কাফের নারী, শিশুদের দাস/দাসী হিসেবে নিতে পারবে)

১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৮

রসায়ন বলেছেন: :-B

১০| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সেই সময়কালে আরব মুসলমান গোত্রারা একে অপরকে কাফের আখ্যা দিয়ে বেশিরভাগ যুদ্ধ করে গেছে।
তার আগে
শক্তিবৃধি হওয়ার পর দুঃসময়ে আশ্রয় দাতা মদিনাবাসী খেজুর কৃষকদের খতম করে মহিলা শিশুদের দাস বানানো হয়েছিল।
মদিনাবাসীরা কি কাফের ছিল?

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ২:০৬

রসায়ন বলেছেন: সেটা আমারও প্রশ্ন ।

১১| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:১৯

ইনাম আহমদ বলেছেন: যদি নাস্তিক, কাফের, অমুসলিম হওয়ার অপরাধে কাউকে হত্যা করার, তাদের জাতির সাথে যুদ্ধ করার ও তাদের নারীদের দাসী বানিয়ে জোরপূর্বক যৌনাচার করার অধিকার মুসলমানদের কাছে জায়েজ মনে হয়, তবে এমন মুসলমানদের নিজ দেশ থেকে উৎখাত করা, নিজদেশে এদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা ও তাদের ভূমিতে সর্বোচ্চ শক্তি সম্পন্ন সামরিক বাহিনী প্রেরণের মাধ্যমে তাদের ধ্বংস করে নিজেদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার চেষ্টা করা অমুসলিম দেশগুলোর জন্য অত্যন্ত যৌক্তিক হওয়ার কথা।

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ২:০৭

রসায়ন বলেছেন: হুম কাউকে থ্রেট মনে করে হিংসাত্মক মনোভাব পোষণ করলে প্রতিপক্ষ তো পাল্টা ব্যবস্থা নেবেই ।

১২| ১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: যুগের পরিবর্তনে এখন আর দাসদাসী নেই, তাই সকল উলামাগণ একমত যে, এখনকার যুগে দাসদাসী প্রথা না থাকায় দাসদাসীর উপর প্রয়োগযোগ্য কর্মগুলো এখন আর কারো উপর প্রয়োগ করা যাবে না। তাছাড়া নবিজী নিজেও দাসদাসী প্রথার বিরুদ্ধে ছিলেন, এমনকি উনি নিজে অনেক দাসদাসীকে মুক্তি দিয়েছেন এবং মুক্তি দেয়ার জন্য নির্দেশ দিয়ে গেছেন, সুতরাং ইসলাম ধর্ম ও তার নীতিমালা ঠিকই আছে।

সৌদিআরবের উপর আরোপকৃত বাকি অভিযোগ সবগুলো সঠিক না। তাদের দেশে অনেক বাঙালি পরিবারও স্থায়ী ভাবে বসবাস করছেন। বসবাসের এই সুযোগ এখন আর বাঙলিরা পাচ্ছে না নিজ অসতকাজের কারণে। আরব আমিরাতে বসবাসকারী অনেক নাগরিক আরবের না। এরাই এসব অসৎকজে জড়িত। কিন্তু এদের কাজের ভার পড়ছে আসল আরবদের উপর।

১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫

রসায়ন বলেছেন: সেতো বুঝলাম । কিন্তু এই যে বিদেশি নারী শ্রমিকদের উপর আরবি তেল হুজুররা অত্যাচার করছে এটার জন্য তো তাদের কোন শাস্তির কথা শুনলাম না কখনও। সৌদি সহ আরবের লোকজন কোন কাজ করে না , তারা তেল উঠায় বেঁচে আর খায় আর নানা অকাজ কুকাজ রং তামাশা করে বেড়ায় । আপনি তাদের কুকীর্তি আড়াল করতে পারবেন না ।

১৩| ১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯

সিগন্যাস বলেছেন: আরবরা টিকে আছে প্রধানত ডাইনোসরের জুসের (তেল) জন্য।আজ থেকে পঞ্চাশবছর আগেও যখন তেলের ব্যবহার শুরু হয়নি তখন তারা ভয়ানক দরিদ্র আর বর্বর ছিল।আরবের বর্বরতা এখন তেলের নিচে ঢাকা পড়েছে।

১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

রসায়ন বলেছেন: আরবের বর্বরতা তেলের নিচে ঢাকা পড়েনি , উল্টো তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেছে ।

১৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: আমি তাদের কুকীর্তি আরাল করার কে ভাউ?


আপনি ভাল আছেন তো?

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪০

রসায়ন বলেছেন: জে ভালা আছি ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.