নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

DEATH IS BETTER THAN DISGRACE

রসায়ন

রসায়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুরআন অবমাননা ও বাংলাদেশের মুসলিমদের প্রতিক্রিয়া ! কুরআন নিজে কি বলে ? আসুন দেখি। | কুরআনিক ইসলাম পর্ব-২

০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৬

বাংলাদেশে বা বিশ্বজুড়েও দেখা যায় কুরআন অবমাননার ঘটনা। আমি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটেই লিখছি।

কুরআন ফেলে দেয়া, বা ভুলক্রমে পড়ে যাওয়া, ফটোশপে এডিটেড ছবি, ছিঁড়ে ফেলা পুড়িয়ে ফেলা ইত্যাদি নানা ভাবে কুরআন অবমাননা হয়।

এই অভিযোগ একবার আসলে দেশের "মোল্লান্ধ" (ধর্মান্ধ বললাম না কারণ প্রকৃত ধার্মিক এরকম করতে পারে না, এগুলো clergy বা যাজক/পুরোহিত/মোল্লা পন্থীদের আচরণ) কথিত তৌহিদী জনগোষ্ঠী এর তদন্ত না করেই বা সরকারের আইনশৃঙ্খলা ও বিচার ব্যবস্থার তোয়াক্কা না করেই দলবল নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে অভিযুক্তদের মুণ্ডুপাত করতঃ দোজাহানের অশেষ নেকি হাসিল এবং জান্নাতের আটটি দরজা একযোগে খুলে ফেলতে !


আচ্ছা, আল্লাহর কিতাবের অবমাননা কি এতোই সোজা ? এইসব করলেই কিতাবের অবমাননা হয়ে যায় ? কিতাবের অবমাননা আসলে কি ?

চলুন কুরআন থেকে দেখি, যে সত্যিটা কোন মসজিদে বা ওয়াজে আপনি শোনেননি কখনো।

কুরআনে যতজন রাসূলের কথা আছে তন্মধ্যে সবচাইতে বেশিবার আছে সালামুন আলা মুসার কথা। তিনি বনী ইজরাইলদের মাঝে প্রেরিত রাসূল।ছিলেন, তার আপন ভাই সালামুন আলা হারুনও ছিলেন রাসূল। তো উনাদের একটা ঘটনা বিবৃত হয়েছে আল কুরআনে:



মুসা নবী ফেরাউনের সাথে যুদ্ধের পরে যখন ফেরাউন নীল নদে ডুবে মরলো এরপরে মুসা আ. তুর পাহাড়ে যেয়ে ধ্যান করে তাওরাত প্রাপ্ত হলেন। এই তাওরাত কতগুলো ফলকে লিখা ছিল যা স্বয়ং আল্লাহ তাকে দিয়েছেন। আল্লাহ তাওরাত কিতাব সম্বলিত ফলক সালামুন আলা মুসাকে দেয়ার ঘটনা:

//(পরওয়ারদেগার) বললেন, হে মূসা, আমি তোমাকে আমার বার্তা পাঠানোর এবং কথা বলার মাধ্যমে লোকদের উপর বিশিষ্টতা দান করেছি। সুতরাং যা কিছু আমি তোমাকে দান করলাম, গ্রহণ কর এবং কৃতজ্ঞ থাক। আর আমি তোমাকে পটে লিখে দিয়েছি সর্বপ্রকার উপদেশ ও বিস্তারিত সব বিষয়। অতএব, এগুলোকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং স্বজাতিকে এর কল্যাণকর বিষয়সমূহ দৃঢ়তার সাথে পালনের নির্দেশ দাও। [সুরা আরাফ - ৭:১৪৪-১৪৫]//


উনি যখন উনার কওমের কাছে ফেরত এলেন তখন দেখলেন তার কওমের লোকেরা সব "সামেরি" নামের এক ব্যক্তির প্ররোচনায় মুশরিক হয়ে গরুর বাছুর পূজা শুরু করেছে। তখন তাদের কাছে যেয়ে তাদেরকে এই মুশরিক অবস্থায় দেখতে পেয়ে উনি রেগে যেয়ে হাত থেকে তাওরাতের ফলক ছুঁড়ে ফেলে দিলেন যা স্বয়ং আল্লাহর তরফ থেকে প্রাপ্ত ছিল !!!

সালামুন আলা মুসার আল্লাহর থেকে প্রাপ্ত তাওরাত ছুঁড়ে ফেলার কাহিনী


//তারপর যখন মূসা নিজ সম্প্রদায়ে ফিরে এলেন রাগাম্বিত ও অনুতপ্ত অবস্থায়, তখন বললেন, আমার অনুপস্থিতিতে তোমরা আমার কি নিকৃষ্ট প্রতিনিধিত্বটাই না করেছ। তোমরা নিজ পরওয়ারদেগারের হুকুম থেকে কি তাড়াহুড়া করে ফেললে এবং সে তখতীগুলো ছুঁড়ে ফেলে দিলেন এবং নিজের ভাইয়ের মাথার চুল চেপে ধরে নিজের দিকে টানতে লাগলেন। ভাই বললেন, হে আমার মায়ের পুত্র, লোকগুলো যে আমাকে দুর্বল মনে করল এবং আমাকে যে মেরে ফেলার উপক্রম করেছিল। সুতরাং আমার উপর আর শত্রুদের হাসিও না। আর আমাকে জালিমদের সারিতে গন্য করো না। [সুরা আরাফ - ৭:১৫০]//


পরে রাগ কমলে তিনি এগুলো তুলেও নেন।

//তারপর যখন মূসার রাগ পড়ে গেল, তখন তিনি তখতীগুলো তুলে নিলেন। আর যা কিছু তাতে লেখা ছিল, তা ছিল সে সমস্ত লোকের জন্য হেদায়েত ও রহমত যারা নিজেদের পরওয়ারদেগারকে ভয় করে। [সুরা আরাফ - ৭:১৫৪]//



ভাবুন তো একবার, আল্লাহর একজন রাসূল স্বয়ং আল্লাহর থেকে প্রাপ্ত এই ফলকে লিখিত কিতাব রেগে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছেন অথচ এই কাজে আল্লাহর কিতাবের অবমাননা হয়নি, আল্লাহ রাসূল সালামুন আলা মুসা কোন শাস্তিও দেননি !! যদি এতই সস্তা হতো আল্লাহর কিতাব তো ওই অবস্থায়ই আল্লাহ তার রাসূল মুসাকে কঠিন শাস্তির মুখোমুখি করতেন তার কিতাব "অবমাননার" জন্য ! তার কিছুই হয়নি !


আর এদিকে বাংলাদেশের মোল্লারা কিছুর থেকে কিছু হলেই চারপাশ একাকার করে ফেলে দাঙ্গা হাঙ্গামা করে ! ভাগ্যিস মুসা নবীর জন্ম বাংলাদেশে এই সময়ে হয়নি, তাইলে কি যে করতো মোল্লারা !


এদেশে ঘটনা না শুনেই ঝাঁপিয়ে পড়ে। লালমনিরহাটে একজনকে তো পুড়িয়ে মারলো বছরের শুরুতে কুরআন অবমাননার অভিযোগে। তাও অভিযোগটা কি ? তিনি নাকি তাক থেকে কুরআন ফেলে দিয়েছেন (এটা ইচ্ছাকৃত না অনিচ্ছাকৃত তাও শোনার সময় নাই পর্যন্ত !)
এই উগ্রবাদীদের আল্লাহ হেদায়েত করুক।


এবার দেখাবো এই কথিত মোল্লাদের ও তাদের অন্ধ অনুসরণকারী কথিত তৌহিদী জনতার দ্বিচারিতা !

ভাই ও বোনেরা আপনারা সবাই "মুয়াবিয়ার" নাম নিশ্চয়ই শুনেছেন। সুন্নি ধর্মের প্রবর্তক মুয়াবিয়া, ইসলামের নামে সুন্নী ধর্ম তৈরি করে যোগ্যতাভিত্তিক খিলাফত উৎখাত করে পরিবারতান্ত্রিক রাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি ইসলামের পঞ্চম খলিফা (অবৈধ) !

এই মুয়াবিয়া ইসলামের চতুর্থ খলিফা ও নবীর চাচাতো ভাই প্লাস মেয়ের জামাই হজরত আলীর বিরুদ্ধে সিফফিনের যুদ্ধ করতে যেয়ে যখন পরাজয়ের দ্বারপ্রান্তে তখন সে যুদ্ধে ব্যবহৃত বর্শার মাথায় পবিত্র কুরআন গেঁথে "অনুভুতির" খেলা শুরু করলো। অর্থাৎ মুয়াবিয়ার সৈন্যরা তাদের অস্ত্রে কুরআনের আয়াত ছেড়া অবস্থায় লাগিয়ে রাখলো যেন প্রতিপক্ষ (হজরত আলীর বাহীনি) কুরআন দেখে আর আক্রমণ করতে না পারে, ইতস্তত বোধ করে।

এই জঘন্য কাজ করার পরেও মুয়াবিয়ার পূজা করে আজকে তথাকথিত সুন্নী ধর্মের অনুসারীরা (যদিও তারা নিজেদের মুসলিম বলে)।
কুরআন বিরোধী বা অবমাননাকারীদের শাস্তি চাইলে সবার আগে মুয়াবিয়ার প্রতি সম্মান ও সুন্নী ধর্ম ত্যাগ করে মুসলিম হতে হবে।

একই কথা শিয়া ধর্মের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। শিয়া শব্দের অর্থ দল, মুয়াবিয়ার সাথে হজরত আলীর যুদ্ধে যারা আলীর পক্ষে ছিল তাদের বলা হতো শিয়ানে আলী বা শিয়াতো আলী যার অর্থ আলীর দল।

মুয়াবিয়া হজরত আলীর সাথে যুদ্ধে যখন পরাজয় বরণ করার অবস্থা তখন সে ঘোড়ার গায়ে, উটের গায়ে, সৈন্যদের গায়ে, বল্লম, বর্শা এসবে কুরআনের পাতা ফিট করে যুদ্ধে নামে ফলে আলীর সৈন্যরা যুদ্ধ করতে ইতস্তত বোধ করে। এই সুযোগে মুয়াবিয়ার সৈন্যরা আবার হামলা চালিয়ে কচু কাটা করে আলীর বাহিনীকে।

এই সিফফিনের যুদ্ধে প্রায় ৭০ হাজার মুসলিম নিহত হয় !

এতকিছুর পরেও মুয়াবিয়ার নামের পরে রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু(আল্লাহ মুয়াবিয়ার প্রতি খুশি), মুয়াবিয়া দুনিয়াতেই জান্নাতের টিকেট প্রাপ্তদের একজন(আশারায় মুবাশ্বারাহ), মুয়াবিয়া একজন সহীহ সাহাবী বলে আজকের ভন্ড মুসলিমরা !

**আশারা শব্দের অর্থ দশ। অতএব, আশারায়ে মুবাশশারা অর্থ সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজন। অর্থাৎ লাহওয়াল হাদীস মতে এরা দুনিয়াতে থাকতেই জান্নাতের টিকেট/সুসংবাদ প্রাপ্ত ! যদিও এরকম কথাবার্তা কুরআনে নাই।


কুরআন অবমাননাকারী ও ৭০ হাজার মানুষ হত্যার কারিগর এবং অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী এই মুয়াবিয়া ও উমাইয়াদের নিয়ে তাদের কোনই আওয়াজ নাই। তার মানে কি ?

কুরআন অবমাননাকারী দেখে সিলেকটিভ আচরণ করতে হবে?

নাস্তিক বা হিন্দুদের নামে অভিযোগ আসলে কোপাতে হবে আর আরবীয় নামধারীদের নামে আসলে চেপে যেতে হবে আর সময় সুযোগ বুঝে রাদিআল্লাহু তায়ালা আনহু বলতে হবে !

বাংলাদেশের জজকোর্ট, হাইকোর্ট বা সুপ্রিমকোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করলে বা পালন করতে গড়িমসি করলে আদালত অবমাননা হয়, অন্যদিকে কথিত মুসলিমরা কোরআনের ধারের কাছেও না ঘেঁষে, এর বিধান উপেক্ষা করে বানোয়াট লাহোয়াল হাদিস নিয়ে পড়ে থাকলেও কুরআন অবমাননা হয় না !

কুরআন অবমাননা হলো এর বিধানকে না মানা। আল্লাহর কিতাবের সাথে অংশীদার স্থাপন করা !

কথায় কথায় ৯০% মুসলিমের দেশ এইটা !! এখানে এটা করা যাবে না ওটা করা যাবে না ! অথচ এই দেশ চুরি চামারি, দুর্নীতি, চাপাবাজি, মিথ্যাবাদী, ভেজালকারী, মজুদতার, হত্যাকারী, গালিবাজ, অহংকারী, লোভী, কৃপণ, এতিমদের হক লুণ্ঠননকারী, ওয়াদা ভঙ্গকারী ইত্যাদিতে ভর্তি ! রোজার মাসে কে কত বেশি।প্রফিট আর ভেজাল করতে পারে সে প্রতিযোগিতা শুরু হয় ! অথচ এসব কুরআনের বিভিন্ন নির্দেশনার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন !


কুরআনে একবারও টাখনুর উপরে প্যান্ট পরার ইত্যাদির নির্দেশ নাই কিন্তু বারবার এগুলোর কথা বলা।

আমরা একজনকে একটা টাইম দিয়ে সেই টাইমে উপস্থিত হই না, এভাবে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করাকে কোন অপরাধই ভাবি না অথচ আল্লাহ বার বার ওয়াদা রক্ষার কথা বলেছেন ! কুরআনে একবারও দাঁড়ি রাখার নির্দেশ দেননি আল্লাহ অথচ কঠোর ভাষায় গীবত বা পরনিন্দা না করতে নির্দেশ আছে, পরনিন্দা করাকে আল্লাহ মৃত ভাইয়ের মাংস খাওয়ার সাথে তুলনা করেছে অথচ আমরা এই কাজটাই সানন্দে করি সার্বক্ষণিক। দাঁড়ি টুপি জোব্বা পরা লোক অহরহ পাবেন, কিন্তু নিন্দা করে না, পরচর্চা করে না কিংবা মিথ্যা বলে না এরকম মানুষ বাটি চালান দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না !

অথচ এসব কাজই হলো কুরআন অমান্য করার বা অবমাননা করার প্রকৃত রূপ।

কুরআনে অনোন্যপায় হলে শুকর খাওয়ারও বৈধতা আছে কিন্তু অনোন্যপায় হয়ে মিথ্যা বলা, চুরি করা, ডাকাতি করা, আমানতের খিয়নত করার বৈধতা নাই


আমরা আসলে কিসের ইসলাম মানি ?

এখন এদেশে ইসলাম বলতে আরবীয়করণ ছাড়া আর কিছুই না !

প্রকৃত অর্থে কিসে কুরআন অবমাননা হয় সেটা যদি মানুষ বুঝতো তাহলে ইসলাম প্রচারের স্বার্থে গভীর রাত অবধি হল্লা করা লাগতো না, এই নৈতিকতার পূর্ণ সমাজ দেখে সবাই ইসলাম গ্রহণ করতো।


মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫০

নগরবালক বলেছেন: উদারত ভাই স্পেমিং বন্ধ করেন। এইসব গাজাখুরী জিনিস মেজাজ খারাপ করে।১৪০০ বছর আগের নবীর সাহাবীর ধৈর্য দিয়ে আমি কি করব। বর্তমানে নবীর অনুসারীরা যে তেলেসমাতি দেখাচ্ছে তাতেই তো প্রান ঊস্টাগত।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫১

রসায়ন বলেছেন: এটা আসলে ঠিকই বলেছেন। আমেরিকার জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির শিক্ষক প্রফেসর ড. হুসেইন আশকারী উনার এক গবেষণায় বলছেন সবচাইতে বেশি ইসলামিক নীতি নৈতিকতা মেনে চলা দেশ হচ্ছে পশ্চিমারা, আর কথিত মুসলিম কান্ট্রিগুলোতে দাঁড়ি মোছ খেঁজুর এসব সিলেবাস বহির্ভূত জিনিসের আধিক্য বেশি এবং তারা নৈতিকতার দিক দিয়ে অনেক নীচে

২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫২

নগরবালক বলেছেন: লেখক ভাই কে বলছি, , নাহ আপনাকে আর কি বলব। কুরানে লিখা আছে খুজে নেন

০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫১

রসায়ন বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি খোঁজার চেষ্টা করছি।

৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্ম, ধর্মগ্রন্থ গুলোতে স্রষ্টাকে যে পরাক্রমশালী হিসেবে বর্ননা করা হয়েছে তাতে তাকে আর তার ধর্মগ্রন্থকে এত সস্তায় অবমাননা করা মানুষের পক্ষে সম্ভব না।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫২

রসায়ন বলেছেন: ধর্মগ্রন্থ না মেনে চললে এর প্রকৃত অবমাননা হয়।

৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন: ধর্মগ্রন্থ না মেনে চললে এর প্রকৃত অবমাননা হয়।

-ধর্মগ্রন্থ লিখেছেন আগের দিনের মানুষ, যাদের জ্ঞান ছিলো সেই সময়ের জন্য যথেষ্ঠ, আজকের জন্য অচল; এখন মানুষ অনেক জ্ঞানী; এখনকার জ্ঞানের সাথে তুলনা করলে অগের জ্ঞান কিছুই না। আপনি একজন জাপানী বা ইউরোপীয়ানের মতো দক্ষ?

০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৪

রসায়ন বলেছেন: আপনি ধর্মগ্রন্থ নিয়ে যা বললেন তা আপনি প্রচলিত বিশ্বাসের ভিত্তিতেই করেছেন বলে বিশ্বাস করি। কিন্তু আল্লাহর কিতাব আল কুরআন সন্পর্কে প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতে এরূপ মন্তব্য করে থাকলে বলবো আগে পুরোটা একবার পড়ে দেখুন প্রচলিত হাদীস তাফসীরের সাহায্য ছাড়া। এরপরে দেখুন আপনার ধারণা বদলায় কি না।

ধন্যবাদ।

৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " .... কিন্তু আল্লাহর কিতাব আল কুরআন সন্পর্কে প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতে এরূপ মন্তব্য করে থাকলে বলবো আগে পুরোটা একবার পড়ে দেখুন প্রচলিত হাদীস তাফসীরের সাহায্য ছাড়া। এরপরে দেখুন আপনার ধারণা বদলায় কি না। "

-আল্লাহ কি আপনাকে কোন গ্রন্হ দিয়েছেন? আপনাকে না দিলে, অন্য কাউকে দেয়ার পক্ষে কোন কারণ নেই।

৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ফেরাউন কারো নাম হয়,এই কথাটা নবী নাও জানতে পারে কিন্তু সবজীন্তা আল্লাহ কেন জানলো না।

৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: নাম নয় হবে

৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:০২

জিকোব্লগ বলেছেন:



চাঁদগাজী বলেছেন: ধর্মগ্রন্থ লিখেছেন আগের দিনের মানুষ, যাদের জ্ঞান ছিলো সেই সময়ের জন্য যথেষ্ঠ, আজকের জন্য অচল; এখন মানুষ অনেক জ্ঞানী; এখনকার জ্ঞানের সাথে তুলনা করলে অগের জ্ঞান কিছুই না। আপনি একজন জাপানী বা ইউরোপীয়ানের মতো দক্ষ?

হ্যালো চাঁদগাজী,
চাঁদগাজী কি জাপানী বা ইউরোপীয়ানের মতো দক্ষ?

বরং আপনার অদক্ষতা এতো চরমে যে ব্লগ ছাড়া আর
কোথাও আপনার দক্ষতা নাই।

৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:০৭

জিকোব্লগ বলেছেন:



@নুরুলইসলা০৬০৪,

আপনার নাস্তিকতা দিয়ে দেখেন আপনার অবস্তানরত দেশ
কানাডাতে খ্রিস্টান ধর্মকে আঘাত করতে পারেন কি না ?

১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৪৭

জিকোব্লগ বলেছেন:



চাঁদগাজীকে করা মন্তব্যের বাকি অংশ:

হ্যালো চাঁদগাজী,

ব্লগেও ঠিক দক্ষ বলা যায় না।

কেননা ব্লগে আপনার অবস্থান একজন সামান্য
ইউজার মাত্র। সেই ইউজারেও অবস্থা এমন একটা
ভিক্ষুকের মতন যারে বার বার অর্ধচন্দ্র দিয়ে বিদায়
দিলেও বার বার সে থালা নিয়ে আসে।

একজন দক্ষ ব্লগার নিজেই একটা ব্লগ প্রতিষ্ঠিত
করার ক্ষমতা রাখে।

১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


@জিকোব্লগ, নীচেরটা আপনার ব্লগিং:

পোস্ট করেছি: ০টি
মন্তব্য করেছি: ৩৪২টি
মন্তব্য পেয়েছি: ০টি
ব্লগ লিখেছি: ১ বছর ৬ দিন

*** নীচেরটা চাঁদগাজীর ব্লগিং:

পোস্ট করেছি: ১৯৫১টি
মন্তব্য করেছি: ৯০৫৩১টি
মন্তব্য পেয়েছি: ৮৫৯১৭টি
ব্লগ লিখেছি: ৬ বছর ৯ মাস

১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @ জেকোব্লগ,আপনি খৃষ্টান ধর্ম নিয়ে লেখেন,দেখেন আপনাকে কি ভাবে তুলোধুনো করি। তখন তো বিশ্বাস হবে কানাডায় থেকেও সত্য প্রকাশ করা যায়।

১৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৩

জিকোব্লগ বলেছেন:



@চাঁদগাজী,

আপনি উত্তর করলেন যুক্তির বাহিরে, আবার কি না আসেন
ধর্ম নিয়ে ফাং ফুঙ ব্লা ব্লা বেইসলেস কথা বলতে।

নিজেতো সারাদিন ধরেই মিথ্যা কথার ঢাকঢোল পেটান। ইসলাম
সত্যবাদীদের জন্য, মিথ্যাবাদীরা ইসলাম নিয়ে সমালোচনা করার
সামর্থ্য রাখে না।

কোনো বইটইতো লেখেতে পারলেন না, সংবাদপত্রে আর্টিকেলও
ছাপাতে পারলেন না। যে পরিসংখ্যান দিলেন, তাতে বোঝা যায়
আপনি আমড়া কাঠের ঢেঁকি হয়ে অলস সময় পার করছেন।

১৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১১

জিকোব্লগ বলেছেন:




@নুরোলইসলা০৬০৪, বোঝা গেল কানাডায় না পেরে ব্লগে এসেছেন
অশান্তি ছড়িয়ে দিতে। তসলিমার সাথে আপনার ভালো মিল আছে ,
তসলিমাও হিন্দু ধর্মের সমালোচনা করতে ভয় পায়। তসলিমারে বিয়ের
অফার দিয়ে দ্যাখতে পারেন। তারপরে না হয় দুইজন মিলে নিজেদের অশান্তি
মানুষের মাঝে বিতরণে নেমে পইড়েন।

১৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৫

জ্যাকেল বলেছেন: ইসলাম অর্থ শান্তি, শৃংখলা, অনুগত থাকা। মুসলিম মানে যিনি শান্তির পথের পথিক, অনুগত। এখানে সরাসরি আল্লাহর কথা নাই। কারণ কি? মুসলমান/মুসলিম হিসেবে তার সবচেয়ে বড় কাজ হচ্ছে অশান্তি/ফাসাদ থেকে দুরে থাকা, অন্তত কন্ট্রিবিউট না করা। অথচ এখনকার মোল্লান্ধ পাবলিক ইসলাম শব্দের ধারেকাছেও না থেকে নিজেকে মুসলিম পরিচয় দেয়। খুবই হাস্যকর এবং মর্মান্তিক।

১৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৭

সৈকতসৈকত বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: জিকোব্লগ আপনি একজন ছাগল শ্রেনীর মানুষ।


হ্যালো জিকো ?
প্রোপিকটা তবলার মত
কমেন্টা বদনার মত

জিকোমিয়া বেবাক যায়গায় গিয়া ছাগলের .......... মত খালি লাফায়

১৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৫

জিকোব্লগ বলেছেন:



রাজীব নুর বলেছেন: জিকোব্লগ আপনি একজন ছাগল শ্রেনীর মানুষ।
- রাজীব নুর আপনি একজন চামচা শ্রেনীর মানুষ।
সাথে আরেক চামচা সৈকতসৈকত জুটেছে।

১৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২২

সৈকতসৈকত বলেছেন: জিকো দুস্ত তুমি আবার বেকারুল্লা হয়া গেছ ?

দুস্ত তুমি দাওদ খুজলির মলম বেচতা

আমি তুমারে গার্মেন্টসে চাকরি দিলাম

উপকার কেম্নে ভুইল্লা গেলা দুস্ত ?

১৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সব ধর্মই বর্তমান সভ্যতার জন্য অপ্রয়োজনীয় হয়ে গেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.