নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে জানে জ্ঞানী গুণী তার কাছে শেখার আছে। মাথামোটার কাছে আমার কিছু শেখার নাই। আচরণে তার বংশের এবং ব্যক্তিক আভিজাত্য প্রকাশ পায়।সম্মান যতটুকু দিবেন ততটুকু ফেরত পাবেন।

এম ডি মুসা

আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।

এম ডি মুসা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কবিতা লেখা সহজ এটা ভুল ধারণা

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৯


বর্তমান প্রযুক্তির যুগে কবিতা প্রকাশ করা খুবই সহজ। পূর্ববর্তী সময়ে, আপনার কবিতার পাণ্ডুলিপিটি ভাল মানের এবং নির্ভুল না হলে প্রকাশনা দ্বারা সহজে গৃহীত হত না। এমনকি কবিতার পাণ্ডুলিপিও অন্য কবিরা সম্পাদনা করেছেন। বর্তমানে তিনি তার কবিতা ফেসবুক ও ব্লগে প্রকাশ করেন। অনেক বিখ্যাত পত্রিকাকে তাদের কবিতা ছাপাতে দেখেছি।তবে তাদের মধ্যে এমন কিছু সংখ্যা রয়েছে যাদের লেখার মান এবং ছন্দ মাত্রা বজায় রাখে।বর্তমানে পত্রিকার সম্পাদক নিজেই জানে না ছন্দ কাকে বলে কবিতার ভাব সাব নাদুস নাদুস দেখলে হ্যাঁ এটা কবিতা দে ছাপায়া, হয়ে যান লেখক তো পুরাই কবি।প্রকাশনা যারা বই ছাপায় নতুন প্রকাশনা মালিকানায় নিজেই সম্পাদনা করে নিজেই জানে না কবিতার ছন্দ ।ব্যবসা বই বিক্রি করা ইনকাম মুনাফা করা হলো কিছু বই প্রকাশনার কাজ।


বর্তমানে অনেকে বলে কাকের চেয়ে কবি বেশি কথা কি আসলে সত্যি?
কেউ কেউ বলে যে কবিতা লেখা সস্তা এবং সবচেয়ে সহজ কাজ । আসলেই কি সহজ? এত সহজ নয়।
কবিতা যারা লিখে তাদের একচোখে তাকায় এক শ্রেণি
এক সময় রাজা বাদশা কবিদের রাজ প্রসাদে রাখতেন বেতন দিতেন। কবিদের কবিতা শুনে রাজা মনকে শান্ত করতেন।

মাইকেল মধুসূদন দত্তঃ তিনি বাংলা ভাষার সনেট আবিষ্কার করেছেন, তিনি অমিত্রক্ষার ছন্দ আবিষ্কার করেন যেটার শেষে অন্তমিল থাকে না। আমরা অনেক বাঙালি জানি যে শেষের খাই সাথে দাই মিলে ছন্দ হয় আসলেই তাই না। তিনি দুটি দিক আবিস্কার করতে চেয়েছেন। সফল হয়েছেন। দুটি অক্ষরবৃত্তের শাখা।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঃ রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাটক, ১৩টি উপন্যাস ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন তার জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তার সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও ১৯১৫টি গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ৫২ টি কাব্য ভিতরে একটি মাত্র গদ্য ছন্দের লেখা। পুনশ্চ হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গদ্য ছন্দে লেখা একটি বাংলা কাব্যগ্রন্থ। এটি ১৯৩২ খ্রীস্টাব্দে প্রকাশিত হয়।

তাহলে আপনি কেন ৫১ টি বাদ দিয়ে মানলে হবে না। কবিতা জন্ম রবীন্দ্রনাথ দেয়নি আরো কবি আাছে তাদের কবিতা নিয়ম থেকে লিখতে হবে। তাই শুধু গদ্য ছন্দ মেনে লিখে নানা হতাশায় ভুগেন। আর নিজের অজ্ঞতা দেখে অন্যের নিয়ম ভিত্তিক লেখাকে কলুষিত করার চেষ্টা করনে। আমি কবি তপন বাগচীকে একবার জিজ্ঞাসা করছি । কি সমার্থক শব্দ দুইটা এক কবিতায় ব্যবহার করা যাবে কিনা, যেমন গগন বা আকাশ। সে উত্তর দিলো, এখন এর যা ইচ্ছা লেখেও যাচ্ছে নতুন প্রজন্ম।আপনি কিন্তুু শুধু রবীন্দ্রনাথর একটি কাব্যের উত্তরসূরি এটা দুঃখজনক। গদ্য ছন্দ অক্ষরবৃত্তের শাখা। আপনি যদি অক্ষরবৃত্তকে না জানেন সেটা আরো দুঃখজনক।
বাকি দুই ছন্দ থেকে কোন শাখা আর বের হবেনা। তবে প্রাচীন যুগে দুই ছন্দ ছিল, যেটা মাত্রাবৃত্তা এবং অক্ষরবৃত্ত।
আধুনিক স্বরবৃত্ত তৈরি হয়েছে। এই দলিল চিরস্থায়ী। অক্ষরবৃত্তের থেকে শাখা আরো বের হতে পারে।

কয়টি ইট একত্রে রাখলে যেমন সুন্দর দালান হয়ে যায়না তাহলে এত মাপকাঠি দরকার ছিল না। দরকার হতো না কোন ইট কিভাবে বসে একটা বিল্ডিং হবে দেখতে সুন্দর। ইন্জিনিয়ার দরকার হতো না ইটের উপর ইট বসিয়ে খালি রাখলেই একটি সুন্দর বিল্ডিং হয়ে যেতো। তেমনি কত শব্দ একত্রে অলংকার দিলে কবিতা হয় না।
সঠিক মাপ না কেটে একটি বিল্ডিং বানান সে ঘরে কেউ থাকবে না। বা দালান না হলে সেটা দালানে থাকে না।

একটি রাজমিস্ত্রি একটি বিল্ডিং এর এক সুতো ভুল করলে ভবনের দরজার জানলার দিক পরিবর্তন হয়ে আকাজো ভবন হতে পার।. কত শব্দ জেনে যা খুশি লিখবেন, কবিতা হয়ে যাবে, ব্যাপারটা কি তাই নয়?আরেকটা উদাহরণ দেই: ছোটবেলায় আপনি এক লাইনে দাঁড়িয়ে জাতীয় সঙ্গীত পড়ছেন। কিন্তু পড়তে গেলেই ভালো লাগে নাকি লাইন বাঁকা হয়ে যায়, তখন ভালো লাগে?

অথবা নৃত্য দিলে একি নৃত্য তাল ভালো লাগে নাকি এলোমেলো রকম নাচ কেউ পছন্দ করে । কবিতা লিখছেন কোথায় ২ মাত্রা কোথায় ৪ কোথায় ৭ কোথায় ৫ একি কবিতায় সেটা কেমন হলেো। পাঠক এত হিসেব নিকাশ জানে না তবে শোনা মাত্রা বিশ্বাস করে। কবিতা লেখা কি সহজ? আসুন কিছু গদ্য ছন্দ নিয়ে আলোচনা করা হোকঃ
তবে গদ্য ছন্দ কবিতা লেখেনা তাই না ,
শামুসুর রহমানে এর গদ্য কবিতাঃ
তোমাকে পাওয়ার জন্য/ হে স্বাধীনতা/ আর কতকাল/ ভাসতে হবে/ রক্ত গঙ্গায়
আর কতবার/ দেখেতে হবে খন্ডবাহদন/
এটা যে গদ্য কবিতা তার ছন্দ আছে যেটার হিসেব নাই।
তবু থামার মাত্রা আছে, মাত্রার ভাগ আছে যদি কোথায় মাপকাটি এক নয়।
তাহলে গদ্য ছন্দ লিখতে হলে জানতে হবে আমার।

আমি কবিতা নিয়ম কানুন মোটামুটি জানি কিন্তু
কবিতা লেখার চেষ্টা করি, ভালো একটি কবিতা লেখা হয়ে উঠেনি কবিতা লেখা এত সহজ নয়







মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৯

নীলসাধু বলেছেন: কবি ও কবিতা নিয়ে নানা যারা নানান আজেবাজে কথা বলে তাদের মধ্যে কবিতা বোঝে এমন লোকের সংখ্যা শূন্য শতাংশ!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৬

এম ডি মুসা বলেছেন: আধুনিক কবি জীবনানন্দ দাশ বলেছেন, “সকলেই কবি নয়, কেউ কেউ কবি”। অর্থাৎ কবিতা লিখলেই বা কবি অভিধা প্রাপ্ত হলেই কেউ “কবি” হয়ে যান না। একজন প্রকৃত কবির লক্ষণ কী তা তিনি তার কবিতার কথা নামীয় প্রবন্থ গ্রন্থে সবিস্তারে তুলে ধরেছেন।িআনিসুল হক বলেন , খাইয়ের সাথে দাই মিলালে কবি হয়না। যারা বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন, তারাই কবি। কবিতা বুঝে না কে ? কবিতা সেই নজরুল বা জসীম উদ্দিন বাংলার সকল খ্যাত নামা কবিদের ‍সৃষ্টি। এর বাইরে কি ? হাবিজাবি , হ য ব র ল
সুকুমার রায়ের কাব্য গ্রন্থের কবিতা গুলোর মত নাকি।

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৬

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: ২০১১-২০১২ সাল পর্যন্ত আমি অসংখ্য কবিতা লিখেছিলাম। একটা সময় গিয়ে ছন্দের ব্যাপারে টুকটাক ধারণা পেলাম এবং আবিষ্কার করলাম, আমি এতো গুলো বছর ধরে যা লিখেছি তা কবিতা নয়। কবিতা লেখা ডায়েরি ফেলে দিলাম, এরপর আর কবিতা লেখার দুঃসাহস আর দেখাই নি৷ গল্প, উপন্যাস নিয়েই আছি।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

এম ডি মুসা বলেছেন: কবিতার ছন্দ আইন পরিবর্তন হয়না, তবে কবিতার রূপ ধরণ পরিবর্তন হয়। যেমন আগে আমরা কবিতা পড়েছি এক রকম।
এখন কবিতা আরেক রকম। আগে ছিল। আগের প্রেমের কবিতা গুলো এমন ছিল না, এখন যেমন লেখে, মহাদেব সাহার
তোমার কালো চোখের মত পাল্টে গেছে বসত বাড়ি উদাম চড়া গাছ গাছালি,

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: সবকিছুই কঠিন....
সাধারণ মানুষ কবিদের সহজ ভাষায় লেখা কবিতা পড়ে মনে করে, কবিতা লেখা খুবই সহজ। ব্যাপারটা মূলত এমন না...
কিন্তু ওই সহজ পাঠের কারণে মনে করে, কবিতা খুবই সহজ...

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩

এম ডি মুসা বলেছেন: ঠিক বলছেন নয়ন ভাই! আসলেই সহজ নয়!

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮

এম ডি মুসা বলেছেন: ছন্দের এবং আধুনিক কবিতার বৈশিষ্ট্য বুঝতে! ছন্দ বিষয়ক এই বইটি কেনার জন্য বলেছেন!
আনিসুল হক! মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, এবং তপন বাগচী রেফারেন্স দেখে আমি কিনেছিলাম।য়
আসলেই অসাধারণ একটি বইছন্দের সহজ পাঠ - আবিদ আনোয়ার

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সাথে আমি একমত।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৪

এম ডি মুসা বলেছেন: জ্বী নুর সাহেব!! ব্যবাপারটা কিন্তুু সঠিকভাবে আর যারা কবিতার ছন্দ শিখতে চান, শুদ্ধ কবিতা রচনা করতে চান তার জন্য যে বইটি দরকারি তার লিংক দিয়ে দিছি, কবি যেহেতু হতে চান, তাহলে এই বইটি পড়েন, উপরে বইর লিংক দিয়ে দিছি।

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর কনস্ট্রাক্টিভ আলোচনা++
ঠিকই বলেছেন কবিতা লেখা অত্যন্ত কঠিন। কবিগুরু মুক্তছন্দের জনক। কিন্তু সেই মুক্ত ছন্দকে বর্তমান কবিরা যে স্থানে নিয়ে গেছেন সেখানে কাব্যের গভীরতা বুঝতে আবার সংশ্লিষ্ট কবির শরণাপন্ন হতে হয়। সময়ে সময়ে তা এমন দুর্বোধ্য যে সাধারণ পাঠকের ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায়। পাশাপশি কম চিন্তার ফসল কবিতাও আমাদের চোখে পড়ে। কিন্তু এখন তো আর রবীন্দ্রনাথ সেই বা জীবনানন্দ নেই।ওনারা একটা স্বত্বা তৈরি করতে পেরেছিলেন। জীবনানন্দ মৃত্যুর পর স্বীকৃতি পান। কাজেই এখনকার কবিদের লবিং না থাকলে ওনারা সমালোচনা হবেন ঠিকই কিন্তু একদিন এমন দিন আসতেই পারে যখন এক অনামী কবি পাঠক হৃদয়ে জায়গা করে নেবেন।

কিছুটা প্রসঙ্গ বহির্ভূত আবার সবটা নয়।যেমন -
আমি কলকাতার শ্রীজাতের বেশকিছু কবিতা পড়েছি। কিছু আছে ভালো। সবটাই যে ভালো লেগেছে বলবো না। কিন্তু ওনার কবিতার গুণের চেয়ে ওয়েলিং করে অনেক ভালো পজিশন দখল করে আছেন। আবার দেবেশ ঠাকুর কাউকে ওয়েলিং করেন না। অসম্ভব ভালো ভালো সব কবিতা লেখেন। কিন্তু উনি কলকাতার বাংলা একাডেমিতে ঢোকার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেননি।অথচ মমত বন্দোপাধ্যায় এপার ওপার ঝপাং লিখে যে একাডেমি পুরস্কার পেলেন তার বারোজন বিচারকমণ্ডলীর মধ্যে মাথায় ব্রত্য বসু অন্যানদের মধ্যে শ্রীজাত,জয় গোস্বামী, সুবোধ সরকার, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের মতো ব্যক্তিরা আছেন। কাজেই রাজনীতির পদলেহনকারী ব্যক্তিরা যদি এমন ভাষা সাহিত্যর দিকনির্দেশনা করেন সেখানে আবর্জনা ছাড়া নুতন করে কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১০

এম ডি মুসা বলেছেন: আপনি আমার শ্রদ্ধেয় তবে বেশি জ্ঞান নাও থাকতে পার আমার । তবে ভাই জান একটা কথা বলি, রবী ঠাকুরের যে মুক্ত ছন্দের ধারা করছেন, সেটার ফসল বেশি ভালোে ঠেকায় নায়। তিনি বুঝাতে চেয়েছেন, অক্ষর বৃত্তের শাখা থেকে , কবিরা কেন মাত্রায় গগনা করতে গিয়ে বসাতে পারেনা সব শব্দ সেখানে তিনি,, মাত্রা একটা কম বেশি হলেও মুক্ত ভাবে সেটা হয়ে যাবে,, উদারহণ দেই,, অনামি কেন কবি বলেছেন মহাদেব সাহার কবিতা পড়েন সে তার কবিতার ছন্দ কিভাবে বুনে ? কবিতা রবীদ্রনাথ দিয়ে শুরু হয়নি। তিনিও ছন্দ মেনে কবিতা লিখছেন, গদ্য বা মুক্ত নামে জাতিকে
ডুবিয়ে গেছেন হয়তো তিনি থাকলে আজকে এই কাব্য কে নিষিদ্ধ করতেন, পারমানবিক বোমা ,হেইমার বানাইছেন,
এটা দিয়ে যে জাপানে এত মানুষ মারবে জানলে কখনো বানাতেন না। বাংলা ছন্দ তিন প্রকার
কিন্তু ইংরেজি ছন্দ পাঁচ প্রকার,১ IAMBIC (x /) : That time of year thou mayst in me behold
২TROCHAIC (/ x): Tell me not in mournful numbers
৩ SPONDAIC (/ /): Break, break, break/ On thy cold gray stones, O Sea!
Meters with three-syllable feet are
৪ ANAPESTIC (x x /): And the sound of a voice that is still
৫ DACTYLIC (/ x x):

দারিদ্র্য তুমি মোরে/ করেছো মহান/ এখানে প্রথম অংশে ৭ মাত্রা হয়ে গেছে,, কিন্তু কথা হচ্ছে দারিদ্র কথা টা ভুল শব্দ তাই ,,, অক্ষর বৃত্তের শাখা পূর্ণ করতে ৮ থাকার কথা ছিল,, আরেকটা কথা,, আপনি জানেন, পারমানিক সংখ্যাও তাদের নিউক্লিায়াসের পূর্ণ সংখ্যা অর্জন করে নিষ্ক্রিয় গ্যাসের মৌল অর্জন করতে চায়। তাই ররী ঠাকুর ৫১ কাব্য ছিল, নিয়ম মাপিক। ১ টি কাব্য দিয়ে কিন্তু আপনি বিচার করতে পারেন না, ওটা মুক্ত ছন্দ না কবিতার ভরাডুবি বলতে পারেন। কারণ সত্য কখনো চাপা থাকে না, বিগত দিনে যারা বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেলেন, কেউ কিন্তু গদ্য ছন্দ দিয়ে সে দেশের খ্যাত পুরস্কার পাননি, পদ্য গদ্য দুটো দিয়ে পেয়েছেন। মুক্ত ধারা বলতে কিছু নেই, আপনি যে দেশে আইন নাই সে দেশের মানুষ কি মারা মারি করবে। শৃংঙ্খলা হীন জাতি হবে ! তাই তিনি কবিতার আইন ভেঙে কবিতার ভিতরে একটা , আইন না মানা জাতি। আইন মানে ইউরোপ দেশে তাতে দেশ সুন্দর । ইংরেজি কবিতার ভিতরে ছন্দ আছে।

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বইটই লিখেছেন?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০২

এম ডি মুসা বলেছেন: না

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৪

এম ডি মুসা বলেছেন: ঠিক আছে

৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭

নিচু তলাৱ উকিল বলেছেন: ভাল বলেছেন। কবিতা লেখার চেষ্টা করে যাচ্ছি, তবে এখনো কবিতা লিখতে পারিনি যাকে কবিতা বলা যায়। কবি হওয়া তো দূর কি বাত।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫

এম ডি মুসা বলেছেন: আমি ও এখনো কবিতা লিখতে পারি নাই চেষ্টা করে যাচ্ছি...।

১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কোট পরা ওই লোকটা বলেছিলো কবিতা লিখা অনেক সহজ, তারপর বাকিটা ইতিহাস।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০০

এম ডি মুসা বলেছেন: জ্যাক সাহেব ধুর মিয়া এমন হয়নি,, তার মন্তব্য সে করছে আমি তাকে মারবো কেনো?

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.