নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গানের ভুবন

গানের ভুবনেআমি আজ পথচারি,ক্ষমা করে দিও যদি না তোমায় মনের মত গান শুনাতে পারি....

এম.ডি অভ্র

আমি অভ্র.. ছোট বেলা থেকে আমি একটু দুষ্ট প্রকৃতির ও বিনোদন প্রেমি।ভালোবাসা নিয়ে একটু বেশি ঘাটাঘাটি করি।তাছাড়াও ফোনে নুতন নুতন মুখের সাথে কথা বলতে ভালো লাগে এখন তা ছেলে হোক বা মেয়ে হোক....

এম.ডি অভ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

সফরে থাকা অবস্থায় নামাযের নিয়মঃ

২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:৩০





সফরের সময় ৪ রাকাত ফরয (যোহর+আসর+ইশা) নামায ২ রাকাত পড়তে হয়, কিন্তু ২/৩ রাকাত ফরয নামায ২/৩ রাকাতই পড়তে হয়। একে নামায “কসর” বা সংক্ষিপ্ত করা বলা হয়।



আর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সফরে থাকা অবস্থায় ৫ ওয়াক্তের সাথে সংশ্লিষ্ট সুন্নত নামাযগুলো পড়তেন না, ফযরের ২ রাকাত সুন্নত আর বিতির নামায ছাড়া। তাই আমাদেরও উচিত হবেনা, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যা করেন নি সেটা করা।



আর সফরে থাকা অবস্থায় তাড়া থাকলে বা অসুবিধা থাকলে যোহর+আসর এই দুই ওয়াক্তের নামায যে কোনো এক ওয়াক্তে এক সাথে পড়া যায়। অর্থাৎ যুহরের ওয়াক্ত হলে যুহর পড়ে আসর নামাযকে এগিয়ে নিয়ে এসে যুহর ও আসর এক সাথে পড়া যায় অথবা, আসরের ওয়াক্তে যুহরকে পিছিয়ে দিয়ে যুহর ও আসর একসাথে পড়া যায়। অনুরূপ করা যায়, মাগরিব ও ইশা এই দুই ওয়াক্তের নামায যে কোনো এক ওয়াক্তে একসাথে পড়া যায়। একে নামায “জমা করা” বলে।



উল্লেখ্য, নামায এক সাথে পড়ার যে নিয়ম বর্ণনা করা হলো এর বাইরে করা যাবেনা, যেমন ফযর+যোহর অথবা আসর+মাগরিব এক সাথে করা যাবেনা।



এছাড়া কেউ ইচ্ছা করলে নফল নামায পড়তে পারবেন, তবে সুন্নত নামাযের নিয়তে না। বা এটা মনে করা যাবেনা যে নামায কম পড়ছি বাঁ সুন্নত নামায পড়ছিনা তাই নফল পড়ে পূরণ করে দেই। কারণ, এই নামাযের নিয়ম আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ উপহার, তাই বাড়িতে থাকতে যে যত রাকাত নামায পড়ে অভ্যস্ত আল্লাহ তার সমপরিমান নামাযের সওয়াবই দিবেন - সুবহা'নাল্লাহ!



দলীল জানতে চাইলে দেখুনঃ সুরা নিসাঃ ১০১, বুখারী ও মুসলিম - মিশকাতঃ ১৩৩৬।

সহীহ আল-বুখারীর সালাত অধ্যায়ের নামায সংক্ষিপ্ত করার অনুচ্ছেদ দেখুন, সবগুলো হাদীস পেয়ে যাবেন।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩

পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: আর সফরে থাকা অবস্থায় তাড়া থাকলে বা অসুবিধা থাকলে যোহর+আসর এই দুই ওয়াক্তের নামায যে কোনো এক ওয়াক্তে এক সাথে পড়া যায়।

এইটা কি ধরনের তাড়া বা অসুবিধা বুঝানো হইছে!!

২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

এম.ডি অভ্র বলেছেন: মানুষের সমস্যার শেষ নেই।আল্লাহ মানুষকে সুস্থ ভাবে বেচে থাকার জন্য কর্ম করতে বলেছে...তাই এই কর্মময় জিবনে অনেক সময় বিভিন্ন জোটিল কাজে,বা ভুলে,বা সময়ের অভাবে অনেক সময় মানুষ নামাজ মিস করে আর সেট বেশিভাগ যোহর,আসর।তাই অন্য নামাযের সময় এই দুই ওয়াক্ত কাযা নামায ও পড়া যায়।

ভাই আপনি কর্মব্যস্ত মানুষকে দিয়ে ভেবে দেখুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.