নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

......পরিচয়টা অপ্রকাশ্যই থাক.......

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ

......... ”ক্ষুদ্র করো না হে প্রভু আমার হৃদয়ের পরিসর, যেন সম ঠাঁই পায় শত্রু-মিত্র-পর .........

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তমনা ব্লগারদের কে জানাজার নামাজ পড়ানোটা কি তাদের মুক্তচিন্তার বিরুদ্ধে নয় ??

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯

মুক্তমনার কতেক ব্লগার যারা নামে মাত্র মুসলিম ছিল, কিন্তু তারা ইসলাম ধর্মকে বিশ্বাস করত না, এবং ইসলাম ধর্মকে নিয়ে অনেক বাজে মন্তব্যও করেছে । তাদেরকে জানাজার নামাজ পড়ানোটা কি যুক্তি সংগত হয়েছে ? জানাজার নামাজ হল ইসলামের একটি বিধান, আর এই বিধানটি কেবল মাত্র তাদের জন্য যারা ইসলাম ধর্মের উপর পূর্ণ বিশ্বাস রাখে । তারা তো ইসলাম ধর্মের উপর বিশ্বাসি ছিলেন না, তবুও তাদের কে কেন জানাজার নামাজ পড়ানো হল ?
জানাজার নামাজ পড়ানোর দ্বারা কি তাদের মুক্তচিন্তাকে অপমান করা হল না ?

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৩

সত্যের পয়গাম বলেছেন: ওদের জানাযা পড়ানো উচিত নয়

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৪

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: ঠিক বলেছেন, যারা ইসলাম ধর্মেই বিশ্বাসি না তাদের আবার জানাজা কিসের ?

২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০

বিপরীত বাক বলেছেন: মৃতদেহ ভষ্মীকরণ ব্যবস্থা টা চালু রাখা উচিৎ।
বিশ্বে এ ব্যবস্থা চালু আছে অনেক দেশেই।। যেটাকে ইংলিশে cremated বলে বোধহয়।। হলিউডে তারকা রা করে।। এটা করে ছাইটুকু পছন্দের কোন স্থান বা সাগর বা পাহাড়ে ছড়িয়ে দেয়া।।।

এজন্যে ফার্ণেসের ব্যবস্থা থাকবে।। কেননা হিন্দুরা বাংদেশে মুসলিম র মৃতদেহ দাহ করার ঝুকি নেবে না।। ফার্ণেস থাকবে আর সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি থাকবে যে,, যার যেমন খুশি নিজের মৃতদেহ সৎকার করতে পারে।।।

করে দেখেন,, অনেকেই বুকিং দেবে।।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: ভাই তারা কোন ধর্মেই বিশ্বাসি না, তাদের মৃতদেহ কি করা লাগবে সে ব্যপারে নতুন কিছু প্রনয়ন করা দরকার ।

৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

সজিব হাওলাদার বলেছেন: সঠিক বলেছেন।তাদের মুক্তমনে মাটিচাপা দেয়া উচিত।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: তাদের থেকেই জেনে রাখা উচিত মৃত্যুর পর তাদের দেহ কি করতে হবে ।

৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০০

বিপরীত বাক বলেছেন: ওই ভষ্মীভুত করে ছাই পছন্দনীয় স্থানে ছড়িয়ে দেয়াা।। এটাই নতুন পদ্ধতি।।

৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২১

নিউজ বলেছেন: কবর দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু, নামাজের জানাজাটা কতটা যুক্তিযুক্ত তা আমি নিশ্চিত নই। কেননা, নামাজের জানাজায় কি তাদের আস্থা ছিল? যদি না থাকে, তাদের মৃত্যুর পর অপমান করার অধিকার কার নেই। তারা মুসলিম বা হিন্দু ঘরে জন্ম নিয়েছে। পরবর্তীতে নাস্তিকতাবাদে বিশ্বাস স্থাপন করেছে। সেক্ষেত্রে নাস্তিকদের কি ব্যবস্থা মৃত্যুর পর করবে, তা তারা বেচে থাকতেই করে যেতে পারত। অথবা তারা যেহেতু, কোন ধর্মেই বিশ্বাস রাখত না, সেহেতু তাদের দেহ মানবতার সেবায় (অর্থ্যাৎ মেডিক্যাল ছাত্রদের) দিয়ে যেতে পারত। নাস্তিকদের মাঝে,যাদের পিতা-মাতার ধর্ম ইসলাম, তাদের হয়তো পরিবারের ইচ্ছেতেই জানাজা হয়েছে। এতে দোষও দেওয়া যাবে না।
সবচেয়ে বড় বিষয়, ধর্ম যার যার, মানবতা সবার।আমাদের সবাইকে মানবিক হতে হবে। ইসলাম ধর্ম কখনও এমন হত্যাকান্ড সমর্থন করেনা।এছাড়া যে প্রকাশককে হত্যা করা হয়েছে, তিনি নাস্তিক ছিলেন বলে শুনিনি।তবে কেন এই নিশংসতা?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪১

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: জানাজা পড়ানোর অর্থ হল আল্লাহ তাআলার নিকট মৃত ব্যক্তির মাগফিলাতের জন্য দুআ করা , তারা যে আল্লাহর ওপর বিশ্বাস করতো না, সেই আল্লাহর কাছে তাদের মাগফিরাত কামনা করা যুক্তিসংগত না । আর তাদের মাগফিলাত কামনা করে কোন লাভ নেই কারণ তারা আল্লাহর সাথে কুফরি করেছে আর কুরআন মাজিদে আছে কাফেররা অনন্তকাল জাহান্নামে থাকবে ।

৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪০

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সজিব হাওলাদার বলেছেন: সঠিক বলেছেন।তাদের মুক্তমনে মাটিচাপা দেয়া উচিত।
+++

িনউজ বলেছেন: কবর দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু, নামাজের জানাজাটা কতটা যুক্তিযুক্ত তা আমি নিশ্চিত নই। কেননা, নামাজের জানাজায় কি তাদের আস্থা ছিল? যদি না থাকে, তাদের মৃত্যুর পর অপমান করার অধিকার কার নেই।
আসলেই তো!!!
এই মরনোত্তর অপমানের অধিকার আমাদের নেই :-B

৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৭

ইসলামের ইলম বলেছেন: একদম সত্য কথা। কিন্তু বতর্মানে ইসলামের সঠিক ইলম এবং আক্বায়েদের ইলম এর অভাবেই এই সব বিপযর্য় হচ্ছে। আধুনিক দুনিয়ার যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, সেই অনুসারে ইসলাম এগুচ্ছে না। এর ও কারণ ইসলামের অপব্যাখ্যা এবং সঠিক আমল না করা্।
বর্তমানে মানুষ মিডিয়ার বক্তব্য বেশী ফলো করছে। এজন্য আমাদের উচিত হবে, সবাইকে কটাক্ষ নাকরে বরং কিভাবে এই সমস্যার সমাধান করা যায় তা চিন্তা করা। যারা মারা গেছে, তারা এখন নিজেদের নিয়ে কত বড় আযাবের মধ্যে আছে তাতো শুধুই আল্লাহ জানে।
তাওহীদ এর ইলম সবাইকে বেশি করে বিস্তার করা উচিত। এটিই এই সমস্যার একমাত্র সমাধান। কারন তাওহীদের ৭ শর্তাবলীর মধ্যে একটি হল আল ওয়ালা ওয়াল বারা অর্থাৎ আল্লাহর জন্য ভালবাসা এবং তাঁরই জন্য ঘৃণা করা। যে এটি করে না সে, মুসলিম হতে পারেনা। যখন এই বিষয়গুলি কেউ জানতে পারে তখন সে কাফির-মুনাফিক-মুশরিক থেকে নিজেকে আলাদা রাখে, শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্ঠির জন্যে। আর এভাবে সে মুসলমান হয়ে কাফিরদের মৃত্যু থেকে নিজেকে বাচাঁনোর চেষ্টা করতে পারে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২২

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: ঘুমন্ত ব্যক্তিকে ঘুম থেকে জাগ্রত করা যায়, কিন্তু জাগ্রত ব্যক্তিকে জাগ্রত করা কিভাবে সম্ভব ? তাওহিদের দাওয়াত তাদেরকে দিলে লাভ হবে জারা তাওহিদ সম্পর্কে জানেনা । কিন্তু যারা জেনে শুনে তাওহিদের বিরুধিতা করে তাদের কে দাওয়াত দিলে জাগ্রত ব্যক্তিকে জাগ্রত করার মতো হয়ে যাবে ।

৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৪

ইসলামের ইলম বলেছেন: কিন্তু তাই বলেতো আমাদের কাজ বন্ধ রাা যাবে না।
কুফরি যত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, তার চেয়েও বেশি দ্রুত ইসলামে ছড়াতে হবে। তাওহীদ ছড়াতে হবে। বাংলার মানুষ আজ মুক্তির দিশা খুজছে। পুরো দুনিয়ার মানুষও মুক্তির দিশা খুজছে। আমাদের কাজ গুটিয়ে রাখলে চলবেনা। ১/২ ব্যক্তি আমাদের উদাহরন না। এমন অনেক আছেন যারা জানতে চান ইসলাম কি???

৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

কাজী সফি আবেদীন বলেছেন: যারা ইসলাম বিদ্ধেষী ব্লগার, তাদের ধর্মীয় বিরুধীতা শুধু ইসলাম ধর্মকে কেন্দ্র করেই, সুতরাং তাদেরকে ইসলামের রীতি রেওয়াজের বাহিরে রাখাই যুক্তিযুক্ত৷

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৩

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: ঠিক বলেছেন, যারা ইসলাম ধর্মেই বিশ্বাসি ছিল না তাদের আবার কিসের জানাযা ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.