নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

......পরিচয়টা অপ্রকাশ্যই থাক.......

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ

......... ”ক্ষুদ্র করো না হে প্রভু আমার হৃদয়ের পরিসর, যেন সম ঠাঁই পায় শত্রু-মিত্র-পর .........

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ কেমন সাহিত্য চর্চা (?)

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৫

“নিতু আজকে সত্যি সত্যি সেজেছে। তার গায়ে লাল সিল্কের শাড়ী-ঠোঁটে কড়া করে লাল লিপস্টিক দেয়া। শুভ্র কখনো নীতুর ঠোঁটে লিপস্টিক দেখেনি। (নীতু বলল) তারপর ঠিক করলাম তুমি যখন আসবে তোমাকে বলব আমার শরীরটাই তো তোমার দরকার। বেশতো শরীরটা কিছুক্ষণের জন্য তোমাকে দেব। তার বদলে মোটা কিছু অংকের টাকা তুমি আমাকে দাও।…
শুভ্র এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। নিতু বলল, কথা বলছ না কেন? তুমি চাইলে আমি সব কাপড় খুলে ফেলতে পারি। ঘরেও কেউ নেই, তবুও তোমার কাছে যদি মনে হয় ঘর বেশী আলো তাহলে আমি জানালা বন্ধ করে দিতে পারি। শুভ্র কিছু বলার আগেই নীতু উঠে জানালা বন্ধ করে দিল।
শুভ্র কিছু বলার আগেই নীতু উঠে জানালা বন্ধ করে দিল। ঘর আবছা অন্ধকার হলো। নীতু বলল, অন্যদিকে তাকাও শুভ্র। নগ্ন হয়ে প্রেমিকের সামনে আসা কঠিন নয়। কিন্তু প্রেমিকের সামনে নগ্ন হওয়া বেশ কঠিন।”
এই হল হুমায়ূন আহমেদের সাহিত্য চার্চার কিয়দাংশ, অথবা চুম্বকাংশও বলতে পারেন। এক সময় হুমায়ুন আহমেদ এর ‘ভক্ত’ ছিলাম। কিন্তু বুঝতাম এসব আমাকে বাস্তবে জীবন থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে, একটা কাল্পনিক জগতে নিয়ে যাচ্ছে, যেই জগতের কোন উদ্দেশ্য নেই, আছে শুধু ‘অহেতুক’ কল্পনা। লিখার মধ্যে ‘যৌনতা’ না থাকলে পাবলিকে বিশেষ করে ‘ইয়াং জেনারেশন’ তা খায়না। হুমায়ূন আহমেদ স্যাররা এটাকে ভালোভাবেই ব্যবহার করেছেন। এটা অবশ্য তার নিজের কথাই, তিনি উপন্যাস লিখতেন টাকা পয়সার জন্য।
হিমু সিরিজ পড়ে অনেকেই মানসিক হসপিটালে ভর্তি হয়েছে। হাসছেন? এটা বাস্তব,হুমায়ূন আহমেদের বই থেকেই নেয়া, তিনি অবশ্য এতে ‘গর্ববোধ’ করেছেন, তার লিখা পড়ে মানুষ ‘মানসিক রোগী’ হচ্ছে! আমরা কি বুঝতেছিনা, এসবের উদ্দেশ্য কী?
মক্কার কাফেররা যখন মানুষকে ‘কোরআন’ শোনানো থেকে ভিন্ন হুমকি ধুমকি দিয়েও কাজ হচ্ছিলনা; তখন তারা, পাশের পারস্যের রাজ-রাজড়াদের কাহিনী এনে শোনাতে লাগল, যাতে মানুষকে অলটারনেটিভ কিছু দেয়া যায়, ব্যস্ত রাখা যায়।
মক্কার এক মুশরিক ব্যবসায়ী নযর ইবনে হারেস বাণিজ্য ব্যপদেশে বিভিন্ন দেশে সফর করত। সে একবার পারস্য দেশ থেকে কিসরা প্রমুখ আজমী সম্রাটের ঐতিহাসিক কাহিনীর বই ক্রয় করে আনল এবং মক্কার মুশরিকদের বলল, “মুহাম্মদ তোমাদেরকে আদ, সামূদ প্রভৃতি সম্প্রদায়ের কিসসা-কাহিনী শোনায়। আমি তোমাদেরকে রুস্তম, ইসফেন্দিয়ার প্রমুখ পারস্য সম্রাটের সেরা কাহিনী শুনাই। মক্কার মুশরিকরা অত্যন্ত আগ্রহভরে তার আনীত কাহিনী শুনতে থাকে। কারণ এগুলোতে শিক্ষা বলতে কিছু ছিলনা, যা পালন করার শ্রম স্বীকার করতে হয়; বরং এগুলো ছিল চটকদার গল্প-গুচ্ছ। এর ফলে অনেক মুশরিক, যারা এর আগে কোরআনের অলৌকিকতা ও অদ্বিতীয়তার কারণে একে শোনার আগ্রহ রাখত এবং গোপনে শুনতও, তারাও কোরআন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার ছু’তা পেয়ে গেল।
নযর ইবনে হারেসরা যা করেছিল তখন, হুমায়ূন আহমেদরা তা করে যাচ্ছে এখন। আমি বলছিনা তিনি ইচ্ছা কৃতভাবে করেছেন। হয়তোবা অনিচ্ছাকৃতভাবে, হয়তোবা শয়তানের ধোঁকায় পড়ে, হয়তোবা নিজের ‘নফসে আম্মারা বিলসু’র’ তাড়নায়, কিংবা একটা টিভিসেট কিনার জন্য কিংবা জনপ্রিয় হওয়ার জন্য! এদের কথাই আল্লাহ্‌ কোরআনে বলেছেন, যুগে যুগে যারা নযর ইবনে হারেস দের মতো কাজ করবে তাদের কথা।
“একশ্রেণীর লোক আছে যারা মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে গোমরাহ করার উদ্দেশে অবান্তর কথাবার্তা সংগ্রহ করে অন্ধভাবে এবং উহাকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। এদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।” [আল কোরআন, ৩১, ৬]
শুরুর অশ্লীল কথা গুলো দেয়ার জন্য দুঃখিত! আসলে হুমায়ুন আহমেদদের লিখা না দিলে সম্ভব না, তারা কিভাবে অশ্লীলতা প্রচার করে ‘সাহিত্যের’ ছদ্মবেশে। দুঃখ আমাদের জন্যও আমরা কুরআন কে মানুষের কাছে ‘সঠিকভাবে’ পৌছাতে পারি নি হয়তোবা, অশ্লীল, যৌন সুড়সুড়ি দেয়া ‘সাহিত্যের’ বিপরীতে এমন ‘সাহিত্য জগত’ তৈরী করতে পারিনি কিংবা প্রচার করতে পারিনি যা আমাদের স্রষ্টার নিকটে নিয়ে যাবে, বাস্তব জীবনে ফিরিয়ে আনবে, কাল্পনিক জগতে নিবে না, সত্যের কাছাকাছি নিয়ে যাবে, হাসপাতালে ‘মানসিক রোগীতে’ রুপান্তর করবে না।
“যারা মু’মিনদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রসার কামনা করে তাদের জন্য আছে দুনিয়া ও আখিরাতে পীড়াদায়ক শাস্তি এবং আল্লাহ্‌ জানেন তোমরা জাননা।” [আল কুরআন, ২৪, ১৯]
প্রত্যেক অশ্লীল ‘শব্দের’ একটা ইফেক্ট আছে। এটা অনেকটা মাল্টিফ্লাইয়ার এর মতো, এক থেকে অন্যজনে ছড়িয়ে পড়ে, একসময় সমাজে, একসময় এই অশ্লীলতাই গণ্য হয় ‘শ্লীলতা’ রুপে। যা হচ্ছে। প্রত্যেক ভালো কথারও একটা ইফেক্ট আছে, যা ছড়িয়ে পড়ে সমাজে, এক জন থেকে অন্যজনে।
“তুমি কি লক্ষ্য কর না আল্লাহ্‌ কীভাবে উপমা দিয়ে থাকেন? সৎবাক্যের তুলনা একটি উৎকৃষ্ট বৃক্ষ যার মূল সুদৃঢ় ও যার শাখা-প্রশাখা উর্ধ্বে বিস্তৃত। যা প্রতি মুহূর্তে ফলদান করে তার প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে এবং আল্লাহ্‌ মানুষের জন্য উপমা দিয়ে থাকেন যাতে তারা শিক্ষা গ্রহণ করে। কুবাক্যের তুলনা এক মন্দ বৃক্ষ যার মূল ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন, যার কোন স্থায়িত্ব নেই।” [কুরআন, ১৪, ২৫-২৬]

লিখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ, চিন্তাশিল ব্যক্তিবর্গের জন্য শিক্ষার অনেক কিছু আছে ।
আল্লাহ্‌ আমাদেরকে অশ্লীল বাক্য বলা, লিখা এবং প্রচার করা থেকে দূরে রাখুন। আমীন।
[সংগ্রিহীত]

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এযে উল্টোরথ! ভাই, আমি হুমায়ুনের ভক্ত নই, কিন্তু এলেখাটার প্রতিবাদ না করে পারছি না| আপনি বললেন, তিনি যৌনতাকে পুঁজি করেছেন| এটা মিথ্যা ভুয়া একটা কথা| তার লেখা বরং যৌনতা থেকে দূরে, অনেক দূরে| ললিপপ পাঠক এটাই চায়|
সাহিত্য হল বাস্তবতার রুপান্তরমাত্র| সেক্স জীবনের অংশ, তবে তা সাহিত্যের অংশ হবে না কেন?
এটা জাস্ট একটা ফালতু পোস্ট

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪১

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: তিনি যৌনতাকে পুঁজি করেছেন|
এটা স্বয়ং হুমায়ূন আহমেদ তার উপন্যাসে উল্লেখ করেছেন ।

২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০

বিপরীত বাক বলেছেন: অসুস্থ।
যান এখনি। আইএস সারা বিশ্বকে কোরআনের বাণী দেখাচ্ছে, শোনাচ্ছে আর বোঝাচ্ছে।।
ওদের সাথে যোগ দিয়ে আপনিও ওদের কর্মকান্ডে লিপ্ত হন।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: বুঝলেননা তো ছাইও এখন কমেন্টে এসে মাতলামি করেণ ।
মাতলামি করার একটা স্থান আছে , আর এটা সেই স্থান না ।

৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সম্পুর্ন লেখাটা পড়ার পর মনে হচ্ছে, আপনি একজন... থাক না বলি| ভাই, সাহিত্য নিয়ে জ্ঞান না থাকলে, সেটা নিয়ে লেকচার না দেয়াই ভাল| আপনি যদি সুরার ব্যাখ্যা লিখে পোস্ট করতেন তবে ভাল লাগত| মৌলবীদের এটাই করা উচিৎ| সাহিত্যে এসে নাক গলাবেন না| নাক তো যাবেই, অন্যের কাছে হেয়ও হবেন|

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫২

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: এখানে ঝগড়া করতে আসিনি, মাথার মধ্যে নূন্যতম জ্ঞান থাকলেও পোস্টটা পড়ে কিছুটা খোলাসা হয় ।
আর কথা বাড়াতে চাইনা ।

৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৩

বিপরীত বাক বলেছেন: আপনার যুক্তি অনুযায়ী সাহিত্য শিল্প চিত্রকলা ঐতিহাসিক কাহিনী কবিতা সবকিছুই আমাদের ধর্ম থেকে দুরে নিয়ে যাচ্ছে।। এমনকি ছোটদের রুপকথাও ওদের কে জাহান্নাম বাসী করছে।।

এখন একটা সাত বছরের বাচ্চাকে আপনি রুপকথার গল্প শুনিয়ে ঘুম পাড়াবেন নাকি আদ জাতি এই বিশাল সাইজ ছিল, বড় বড় পিরামিড বানাইছিল,, তারপর আল্লাহ ওদেরকে পাথর ছুইড়্যা মাইরা ফালাইছিল।।। ল' এখন ঘুমা কইতাছি।। এইসব শুনায়া ঘুম পাড়াবেন? ওর তো ঘুম ছুটে যাবে।।

অথচ চিত্তের বিকাশের জন্যে, সুস্থ মানসিক বিকাশের জন্যে,, মন কে বড় করার জন্যে সাহিত্যের অবদান অনস্বীকার্য।।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪১

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: ভিত্তিহীন মিথ্যা গল্প শুনানোর চেয়ে সত্যিটা শুনানো শত গুনে ভালো। আপনার কমেন্টে আপনি একটা অজ্ঞতার পরিচয় দিলেন, আপনার উল্লেখিত ঘটনাটাই কি শুধু ঘটেছিল ? আর কোন ইসলামিক সুন্দর গল্প কি নেই যেটা শুনিয়ে শিশুকে ঘুম পাড়ানোর উপযুগি ? আপনার হাত ছোট এই বলে কলসের তলায় আপনার হাত পৌছেনা, তাই আপনার এটা বলার অবকাশ নেই যে , কলসের তলাই নেই । বরং আপনার হাত ছোট এটা আপনার মেনে নিতে হবে ।

৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩১

মোঃ শিহাবুর রহমান বলেছেন: আপনে একটা ব - ল - দ , বলদ !!! আদি সামহোয়্যার ইন এর ভাষায়, কাঠ-ভোদাই । আপনারে বাংলা সাহিত্য হাতে লইতে কইসে কেডা, ফালান বই হাত থিকা !

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: আপনাকে কিছু বলতে চাইনা, শুধু এতটুকুই বলবো আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে দ্বীনের সহীহ বুঝ দান করুণ ।

৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৩

ইসলামের ইলম বলেছেন: তারেক ভাই আপনার সকল পোস্টই আমার ভাল লাগে। কিন্তু আজকেরটা, , , ,


কেমন লেগেছে পরে বলছি আগে অন্য কিছু বলে নেই।
যখন কোথাও কোন নেশার সামগ্রীর দোকান, নগ্ন নর্তকীদের নাচসহ বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ডের রাস্তা খুলে যায়, তখন যারা এর পিপাসু তারা চায় কেউ যেন না জানে। যেন তারা লুকিয়ে এই হারাম কাজগুলো করতে পারে।
যার ফল শ্রুতিতে স্বপ্নার মত হাজারো অযোগ্য সন্তান পয়দা হতে থাকে।
যখন সেই স্বপ্নাদের মত কারো কথা প্রকাশ হয়ে যায় সেই স্বপ্নার মত নেশাগ্রস্ত ব্যক্তিরাই এর প্রতিবাদ করা শুরু করেন। আসল কথা যেন ওদের কথা!! না প্রকাশ হয়ে যায়।
তেমনি আপনি যা লিখেছেন এই হুমায়ুন আহমেদের ব্যাপারে
তাও তার ছড়ানো অশ্লীলতার যারা অনুসারী তারা আপনাকে ঠিক তেমনি জবাব দিচ্ছে।
যেন আপনি ভয়ে দমে যান। দেখুন না কেমন সব মন্তব্য করেছে!

আপনার এই পোস্ট আগের সব গুলোকে ছাড়িয়ে গেছে। মাশাআল্লাহ।
আল্লাহ আপনাকে আরো তাঁর দ্বীনের কাজ করার তৌফিক দিন।
আর এসব!!! পাগলামি মন্তব্যকারীদের হিদায়াত দিন।
যদি হিদায়াত প্রাপ্ত না হয় তবে সাজা দিন।
আমিন ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০১

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: ভাই খুব উত্‍সাহিত হলাম আপনার মন্তব্যে, খুব খুশি হলাম আপনাকে পাসে পেয়ে, আসা করি সব সময়ই এমন পাশে পাবো ইনশা আল্লাহ ।

৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৬

ইসলামের ইলম বলেছেন: ইনশাআল্লাহ। আর একটা কথা স্মরন রাখবেন যে,
আপনি যে পোস্ট করছেন তা সঠিক হয়েছে কিনা বুঝবেন কিভাবে??
ঃ এমন কষ্টদায়ক মন্তব্য যখন পাবেন, তখন মনে রাখবেন আপনি ঠিক পথেই চলছেন।
আসলে সত্য কথা বললে এমন দু’ একটা কুকুর চিৎকার তো শুরু করবেই। এতে পেরেশান হবেন না। বরং এটি খুশিরই কারন যে আপনি তাদের আসল জায়গা ক্লিক করেছেন।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১২

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে ধৈর্যশীলদের অন্তর্ভুক্ত করুণ ।
(আ মি ন)

৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৬

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: Well done. Not only humayun ahmed, keep distance from literature. That wasn't your subject.

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২০

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: আরে না ভাই, দূরত্ব বযায় রাখলে ছেলে পেলেরা সাহিত্য শিখবে কিভাবে ?

৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৮

নতুন বলেছেন: (নীতু বলল) তারপর ঠিক করলাম তুমি যখন আসবে তোমাকে বলব আমার শরীরটাই তো তোমার দরকার। বেশতো শরীরটা কিছুক্ষণের জন্য তোমাকে দেব। তার বদলে মোটা কিছু অংকের টাকা তুমি আমাকে দাও।…
শুভ্র এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। নিতু বলল, কথা বলছ না কেন? তুমি চাইলে আমি সব কাপড় খুলে ফেলতে পারি।


ভাইয়া এইটুকু বোঝার মতন জ্ঞান থাকলে হুমায়ুন আহমেদের লেখাটি পড়ার পরেও এই পোস্ট দিতেন না।

এই লাইনের পরে কি নিতু আর শুভ্রের রগরগে সেক্সের বণ`না আছে?????????????????? নেই... তবে কিভাবে আপনি বুঝলেন যে হুমায়ুন আহমেদ সেক্সকে সাহিত্যে ব্যবহার করেছে জনপ্রিয়তা পাবার জন্য?

ভাই কোরান হাদিস পড়ুন... সাহিত্য আপনার জন্য না। হুমায়ুন আহমেদের লেখা পড়ে যদি বুঝতে সমস্যা হয় তবে আরো জটিল কিছু পড়ার চেস্টা না করাই ভাল...

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:০৫

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: “এইসব দিনরাত্রি ধারাবাহিক নাটকটি প্রচার হওয়ার পর এক সাংবাদিক জানতে চাইলেন, এই ধারাবাহিকটি লিখার পিছনে আপনার মূল প্রেরণা কি ছিল? আমি বললাম (হুমায়ূন আহমেদ) , অর্থউপার্জন। আমার একটি রঙিন টিভি কেনার প্রয়োজন ছিল বলেই ধারাবাহিক নাটকটি লিখেছি।” (হুমায়ূন আহমেদ, বলপয়েন্ট, পৃঃ ৭৯)

১০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: Those who can't understood literature, they should keep distance from that. Literature isn't for everyone. Dont think about others. You better stay out from it.

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪০

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: না ভাই, আমি সাহিত্য থেকে দূরে থাকব কিভাবে আমিতো আরও সাহিত্যের গভিরে যেতে চাচ্ছি । এখন কি করা যায় গভিরে যেতে চাইলে? সমালোচনা বন্ধ করলেই হয়ে যাবে নাকি আরও কিছু করা লাগবে ?

১১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৯

ভারসাম্য বলেছেন: যদিও আমি হুমায়ুন আহমেদের লেখার ভক্ত প্রচন্ডরকম, তবে এই পোস্টের মূল বক্তব্যের সাথেও সহমত। জীবনের প্রয়োজনেই সাহিত্য, সাহিত্যের প্রয়োজনে জীবন নয়। হুমায়ুন আহমেদের লেখার সাহিত্যমান যথেষ্ট উঁচুতে হলেও, তা অনেক পাঠককেই প্রকৃত জীবনবোধ থেকে দূরে সরিয়ে নিয়েছে। তবে হুমায়ুন আহমেদের লেখায় যৌন-সুড়সুড়ির উপাদান আমি খুব কমই পেয়েছি। তিনি বরং সাহিত্যের প্রয়োজনে উঠে আসা যৌনতা সংক্রান্ত বিষয়গুলোও, অত্যন্ত মার্জিত ভাষায় সার্থকতার সাথে প্রকাশ করেছেন।

এই পোস্টটি সম্ভবতঃ আপনার লেখা নয় এবং হুমায়ুন আহমেদের খুব বেশি লেখা আপনি হয়তো পড়েনও নি। তবু প্রকৃত জীবনবোধ অনুধাবনে এই লেখাটি সহায়ক হতে পারে মনে হওয়ায়, লগিন করে মন্তব্য করলাম এবং ভাল লাগা জানাচ্ছি।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩১

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: হ্যাঁ এটা আমার লেখা নয়, আমি লেখার শেষে লিখেও দিয়েছি সংগ্রিহিত ।
আমি লেখাটি পড়ে যা বুঝলাম এটা লোকদের প্রয়োজনে আসবে তাই সত্যটা শেয়ার করলাম ।
সহমত পোষণ করার জন্য ধন্যবাদ ।
হুমায়ূন আহমেদের কিছু উপন্যাসের নাম বলতে পারেন কি জেগুলো পড়লে শিক্ষার কিছু পাওয়া যাবে ? বললে উপকৃত হব ।

১২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০১

নতুন বলেছেন: সাহিত্য পড়ুন... প্রথমে দেশী লেখকের তারপরে বিদেশী অনুবাদ পড়তে পারেন। মনের জানালা খুলে যাবে।

বুঝতে পারবেন যে জগতে আরো কত মত/যুক্তি/বিশ্বাস/আবেগ আছে....

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: জ্বি ইনশা-আল্লাহ । কিছু উল্লেখযোগ্য বইয়ের নাম বলে দিতে পারেন । যেগুলো পড়লে সত্যিকারর্থেই কিছু শিখা যাবে ।

১৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সাহিত্যে নগ্নতা আছে। তবে তালিকা করলে একেবারে শেষের নামটা হবে হুমায়ুন আহমেদ। যে লাইনের উদাহরণ দিলেন, তার চাইতে আরো ডেয়ারিং লাইন আছে শামসুল হক, হুমায়ুন আজাদের বইতে। আপনি আরো পড়েন। দেখেন ৫ টা লাইন বের করতে পারবেন না হুমায়ুন আহমেদের বই থেকে।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: জ্বি, এসব না থাকাই ভালো । আবার হুমায়ূন আহমেদ স্যার, তার এ কয়েক লাইন থাকাটা আমি অসম্ভব মনে করতাম । কিন্তু......?

১৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

শীলা শিপা বলেছেন: আপনি যদি কারো লেখার খারাপ অংশটাই দেখতে চান তাহলে সবার লেখাতেই সেটা পাবেন। আপনি ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখুন তো, আপনি যে বিষয় গুলো তুলনা করেছেন সেটা আসলেই মিলল কিনা!!

এর চেয়ে আরও কত ভয়াবহ বর্ণনা আছে অন্যদের লেখায়!! সেটার কোন সমালোচনা তো দেখা যায় না।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫২

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: আচ্ছা আপু, সবগুলো নিয়ে কি একদিনে লেখা সম্ভব ?

১৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৭

ধমনী বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের একনিষ্ঠ পাঠক আমি নই। তবে এটুকু বুঝি যে তার লেখা বর্তমান সময়ের অনেকের চাইতে অনেক বেশি শ্লীল ও বাস্তবধর্মী।
তার খুঁটিনাটি দোষ বের না করে ভালো কাজগুলোর প্রশংসা হওয়া উচিত।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৩

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক তাই, তিনি প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য ।

১৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: একটা কথা জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করে, কতগুলো সাহিত্য পড়ে এই পোস্ট দিয়েছেন| দৌড় কী হুআ পর্যন্তই না অন্য সাহিত্যও পড়েছেন? পড়লে তো এটা লেখার কথা না| হুআতেই এই নাকানিচুবানি অবস্থা সিডনি সেলডন, সৈয়দ হক, আজাদ, সুনীল,মলয় পড়লে তো বের হয়ে যেত| আপনি বরং এক যৌন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন, আপনারই উপকারের জন্য বলছি!

১৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ওমা! নিজের লেখাও নয়! হুদাহুদি কপি পেস্ট মেরে সামুর আলোচিত ব্লগে স্থান পাইছে! গুড বস! চালান| আমার আগের কমেন্টেরও উত্তর দেয়ার দরকার নেই| মাফ চাই, ভাই| আপনার খোদা আপনার মঙ্গল করুক

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৪

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: আমিন, সুম্মা আমিন । আপনারও মঙ্গল কামনা করি ।

১৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩১

প্রামানিক বলেছেন: পুরোটাই পড়েছি।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.