নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সরকারের সদিচ্ছায় ও ১১ টাইগারের প্রচেষ্ঠায় বাংলাদেশ বাঁশ রফতানিতে ব্যাপক সফলতা পেয়েছে এবং সারা বিশ্বে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছে।
তবে এই বাংলা বাঁশ কাওকে ধোনি থেকে গরীব বানায়, কখনো বিরাট কুলি বানায়, আবার কাওকে পদবী বাড়িয়ে ৮ থেকে ৯ এ পাঠায়।
সম্প্রতি মিয়ানমার এই বাঁশ নেওয়ার জন্য ব্যপক হাঁসফাস করতেছে। তবে এই নতুন বাঁশ বেশি মোটা হওয়ায় রফতানির দায়িত্ব ১১ জন টাইগারকে দেয়া হবে না।
বরং সীমানায় বিজিবি নামক একদল টাইগার মোটা কঞ্চিওয়ালা বাঁশ নিয়ে সরকারের সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় আছে।
আশা করি বাঁশ রফতানির এই নতুন ক্ষেত্রটির বিষয়ে সরকার যথেষ্ঠ আন্তরিক হবে।
উল্লেখ্য সম্প্রতি মিয়ানমারের নাসাকা বাহিনীর গুলিতে বাংলাদেশের এক বিজিবি সদস্য আহত ও অপর একজনকে (আবদুর রাজ্জাক) ধরে নিয়ে গিয়ে অপমান জনক ছবি প্রকাশ করছে।
ওরা আগে একবার নাফ নদী দখল করে নিতে চেয়েছিল, একবার বঙ্গোপ সাগরের মালিকানাও চেয়েছিল এবং দখল করতে নৌবাহিনী পাঠিয়েছিল তখন আমাদের সরকার ওদের বাঁশ দিয়ে ঠান্ডা করেছিল।
এবার মুসলিম হত্যা করছে, বিজিবির উপর গুলি চালিয়েছে একজনকে ধরে নিয়ে গেছে।
সুতারাং আবার ওদের মোটা বাঁশ দেয়া হোক। আওয়ামীলীগ বিএনপি, জামাতি সবাই এই ক্ষেত্রে সরকারের পাশে থাকবে। আর দেশের মাথাও উঁচু থাকবে।
লেখাটি প্রথম প্রকাশিত হয় এখানে
২| ২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬
মোঃ রাশেদ এয়াকুব বলেছেন: ভারত এ যেয়ে মীতিং করতে করতে অদের ওইটা আর খুজে পাওা জাইতেসে না। ছেতনা বলে কথা। আপ্নারা ইম্রাইন্নারে ভুলে গেলেন ক্যান? অরে আএবার দায়িত্ত দেন একটা মিসিল করার।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০৭
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: বিডিআর হলে এরকম ঘটনাই ঘটত না। কিন্তু বিজিবি কেবল বাঁশ খেতেই অভ্যস্ত, দিতে নয়।