নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মূলত ওয়েব ডেভেলপমেন্টের পাশাপাশি বিভিন্ন বাংলা, ইংরেজী ব্লগে সখের ব্লগার হিসেবে টুকিটাকি লেখালেখি করে থাকি।

এম,এইচ, মিনহাজ

শখের ব্লগার

এম,এইচ, মিনহাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেধা, যোগ্যতা ও প্রতিভার মৃত্যু

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:০১

আমাদের হাত-পা, শক্তি ও ক্ষমতা অদৃশ্য সুতায় বাঁধা। হাত থাকলেও লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি হতে পারি না, গলা থাকলেও তানসেন হওয়া যায় না, মাথা থাকলেও আইনষ্টইন সবাই হতে পারবে না।

তবে সবার মাঝেই স্রষ্টা প্রদত্ত কোন না কোন শক্তি, প্রতিভা আছে, সেটাকেই যথপোযুক্ত ভাবে কাজে লাগিয়ে সবাইকে নিজের মত হওয়ার চেষ্ঠা করা উচিত যেটা সম্ভব।

অসম্ভবকে সম্ভব করার চেষ্ঠা করা আর বাতাসের গলায় দড়ি লাগানোর চিন্তা একই জিনিস। আইনষ্টাইনের মাঝে রাষ্ট্র প্রধান হওয়ার যোগ্যতা ছিলনা, নেপোলিয়ানের মাঝেও ছিল না বিজ্ঞানী হওয়ার গুনাবলী, আবার বহুমুখী প্রতিভা সম্পন্ন এরিষ্ট্যাটল, সক্রেটিসের মাঝেও সংগীত চর্চার ইতিহাস খুঁজে পাওয়া যায় না।

সবাই পৃথিবীতে আসে নির্দ্দিষ্ট বিশেষ দায়িত্ব ও প্রতিভা নিয়ে। সেই প্রতিভার যথাযথ বিকাশ না হলে তার জন্মই হয় অর্থহীন আর সে হয়ে যায় পৃথিবীর বোঝা।

যে সন্তানের মাঝে সাহিত্যিক হওয়ার প্রতিভা আছে তাকে ডাক্তার বানানোর দিকে ঠেলে দিলে জাতি একজন সাহিত্যিক হারাবে এবং কাঙ্খিত ডাক্তারও পাবে না।

ম্যারাডোনাকে বক্সার আর মোহাম্মদ আলীকে ফুটবলার বানানোর চেষ্ঠা করলে একজন কিংবদন্তী ফুটবলার এবং বক্সার দুটুই হারাতাম।

তাই সবাইকে নিজের মাঝে থাকা সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটিয়ে নিজেকে যথাস্থানে প্রতিষ্ঠিত করা উচিত। এতে করেই শুধু মেধা, যোগ্যতা ও প্রতিভার মৃত্যুর পথ বন্ধ হবে।

বিষয়টি ছাত্র-ছাত্রীদেরকে যেমন ভেবে দেখা উচিত তেমনি করে আরো বেশি ভেবে দেখা উচিত অভিবাকদের যারা সন্তানের মঙ্গলের কথা চিন্তা করে কোমলমতি মেধাবী শিশুদের উপর অসামঞ্জস্য সিদ্ধান্তের বোঝা জোর পূর্বক চাপিয়ে দেন

ফেসবুকে আমাকে পাওয়া যাবে এখানে

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮

ক্রীপ্টোকর্ণ বলেছেন: নিজের মাঝেই ব্যাপারটা অনুভব করছি।

২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭

আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: হুম, ঠিক বলেছেন... আসলে।

৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাই সবাইকে নিজের মাঝে থাকা সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটিয়ে নিজেকে যথাস্থানে প্রতিষ্ঠিত করা উচিত। এতে করেই শুধু মেধা, যোগ্যতা ও প্রতিভার মৃত্যুর পথ বন্ধ হবে।

বিষয়টি ছাত্র-ছাত্রীদেরকে যেমন ভেবে দেখা উচিত তেমনি করে আরো বেশি ভেবে দেখা উচিত অভিবাকদের যারা সন্তানের মঙ্গলের কথা চিন্তা করে কোমলমতি মেধাবী শিশুদের উপর অসামঞ্জস্য সিদ্ধান্তের বোঝা জোর পূর্বক চাপিয়ে দেন

সহমত।

+++

৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১১

বিপরীত বাক বলেছেন: কিসের কি?
ধর তক্তা,
মার পেরেক।
নির্দিষ্ট ডিজাইনের ফার্ণিচার বানাইতেই হইবো।

৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৪

এম,এইচ, মিনহাজ বলেছেন: মতামত দেয়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.