নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২৫মে সোমবার বিকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপন জারি করে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম নামে একটি সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষনা করেছে। সন্ত্রাসবিরোধী আইন-২০১৩ এর আওতায় উক্ত সংগঠকে নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয় বলে খবরে প্রকাশ।
পুলিশের সূত্র দিয়ে বিবিসি বাংলা জানাচ্ছে, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে কয়েকজন ব্লগারকে হত্যার ঘটনার সঙ্গে এই সংগঠনটির সম্পৃক্ততার ব্যপারে তাদের কাছে তথ্যপ্রমাণ রয়েছে।
আমরা পত্রিকা মিডিয়া ঘেঁটে জানতে পারি, এই আনসারুল্লাহ বাংলা টিম নামে সংগঠনটি টুইটারে সক্রিয় ছিলো। টুইট করে তারা লেখক অভিজিৎ ও ব্লগার অনন্ত বিজয়কে খুনের ঘটনায় নিজেদের দায় স্বীকার করেছিল।
টুইটারে টুইট করা বাদে এই সংগঠনের কোথাও অস্তিত্ব দেখা গিয়েছে কি না তার খবর কোথাও লেখা হয়নি। অথবা, এই সংগঠনটির কাউকে আটক করা হয়েছে বলেও শোনা যায়নি।
অর্থাৎ, টুইটেই সক্রিয় একটি সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিম। এই সংগঠনকেই সরকার নিষিদ্ধ করেছে।
হত্যাকারী না ধরে টুইটসর্বস্ব এক সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার মানে কী? শত্রু তবে কি সব ডিজিটালাইজড হয়ে গেলো নাকি?
দেশের কী অবস্থা হলো বোঝা দায় হয়ে যাচ্ছে মনেহয়।
২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৮
মিঠুন চাকমা বলেছেন: এখন ধীরে ধীরে স্পষ্ট হচ্ছে! সরকারকে এতদিন পরে বলতে হচ্ছে, দেশে আইএস নেই।
কিন্তু এরই মধ্যে তো খুনের প্রকৃত চিত্র উন্মোচন না করে টুইটসর্বস্বদের নিষিদ্ধ করে স্বীকৃতি দেওয়ায় রাষ্ট্র হয়ে গেছে যে, দেশে আইএস থাকুক বা না থাকুক 'জঙ্গ'ঈ অবস্থা আছে!
প্রকৃতভাবে অপরাধীদের দিকে নজর এতদিন দিলে আইএস বা জঙ্গ'ঈ বার্তা সরকারকে কী এতো কাবু করতে পারত বা দেশের এতো দুর্নাম করার সাহস কেউ পেতো???
কিন্তু এখনো দেখি, মা পুত্রের দিকে সরকার প্রধানের নজর!!!
ক্ষমতার জন্য, ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য ছোটো 'জু জু' তেমন কার্যকর নয় বোধহয়!
বিড়াল সাদা না লাল নাকি কালো তা জানা থাকা ভালো; কিন্তু 'দেশবাসী' জানতে চায়, বিড়াল ইঁদুর ধরতে ওস্তাদি করে কি না।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ধুম্রজ্বালে অনেক লাভ।। শুধুই লাভ আর লাভ!!