নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চন্দ্রমোহিয়ান।

মিথী_মারজান

মুক্ত আমি,রুদ্ধ দ্বারে..বন্দী করে কে আমারে!!!

মিথী_মারজান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফুলের কানে গুনগুন

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭



অভিমানী প্রিয় ফুল,
তোমরা কি ভুলে গেছো আমার ঠিকানা? সেই যে ধুলায় লুটানো এত্তগুলো গোলাপ! হ্যাঁ, তোমাদের সাথেই কথা বলছি। তোমাদের দীর্ঘশ্বাসেই কি অভিশপ্ত আমার বাতাস? আচ্ছা, বলো তো! -
গোধূলীর নিঃস্তব্ধ রাস্তায় আচমকা কোন ছেলে পথ রুখে দাঁড়ালে ভয়ে বুঝি কিশোরীর বুক কাঁপে না!
ধুর ছাই! সেই ভীতুর ডিম কিশোরটাও তো হাতের মুঠোয় তোমাদেরকে গুঁজে দিয়ে একলাফে দৌঁড়ে পালালো!
তো, সে কি সাঁঝ বেলার ভুত নাকি হৃদয়ে প্রেম লুকানো প্রেমিক, এত কম সময়ে কে-ই বা চিনবে বলো?
মুখটাইতো দেখা হয়নি সেদিন। শুধু মনে আছে ছোট্ট একটু আলতো হাতের স্পর্শ আর বুকের ভেতর বিদ্যুৎ চমকের মতো মৃদু একটা কাঁপন!
ওমা! হৃদ কাঁপন থামার আগেই তো টুপ করে ছেলেটা গায়েব! ভয়ে তো ফুলগুলো সেখানেই ফেলে দিলাম সেদিন!
বাবা রে! এমন তিন সন্ধ্যায় বাবলা গাছের ভুতটা যদি শ্যাওড়া গাছের পেত্নীটাকে ফুল দিতে যাওয়ার পথে আমায় দেখে এভাবে পালিয়ে থাকে! তাহলে তো ভোর রাতে পেত্নী ঠিক ঠিক আমার ঘাড় মটকাবে! না, না, বাবা! নিকুচি করি তেমন ফুলের!

তবে ভোরবেলাতে মনটা খুব কেমন করেছিলো জানো!!!
যখন মেইন গেটের পাশে এতগুলো ছেঁড়া গোলাপের পাপড়ি দেখে বাসার সবাই হাসাহাসি করছিলো। সবে তো মাত্র ক্লাস সিক্স! তাই আমাকে বাদেই সন্দেহের তীরগুলো এর ওর দিকে ঘুরছিলো। আমি শুধু টুথব্রাশটা হাতে নিয়ে পায়চারী করছিলাম পাপড়ি ছড়ানো জায়গাটায়। তখনো সেখানে পড়ে ছিলো ফোঁটা ফোঁটা রক্তের মতন এক গুচ্ছ গোলাপের লাল পাঁপড়ি। তেমন একটা কুড়িয়ে নিতেই চোখে পড়লো একটুকরো সিগারেটের ছেঁড়া মোড়কে গোঁটা অক্ষরে লেখা ছোট্ট একটা নাম - িMথE।

কেউ দেখে ফেলার আগেই যতটা দ্রুত সম্ভব হাতের মুঠোয় লুকিয়ে ফেললাম কাগজটা।
এরপর কত রাত যে ভীরু বুকে কাগজটা ছুঁয়েছি! তোমাদের আছে সে খবর!
অভিমান করেছিলে বুঝি?
সত্যিই, তোমাদেরকে তখনো ভালোবাসিনি আমি। ভালোবাসতে ইচ্ছে হয়নি সেই হরিণের মত দ্রুতবেগে পালানো কিশোরটিকেও! শুধু আজও মনে গেঁথে আছে ছেঁড়া কাগজে লেখা বিভিন্ন বর্ণ, সংখ্যায় গোটা গোটা অক্ষরের একটি নাম - িMথE।
আমাকে ক্ষমা করে দিও অভিমানী গোলাপের ছিন্ন ভিন্ন লাল পাঁপড়ির দল।

পারলে তুমিও আমায় ক্ষমা করে দিও বকুল ফুল।
তোমার নামের সাথে জড়িয়ে রেখেছি শুকনো স্মৃতির সুগন্ধ। মনেপড়ে রাম কৃষ্ণ মিশনের সেই মায়াবী বকুল তলা। ঝিরঝির বাতাসে ঝরে পরা একটি, দুটি, শত সহস্র ফুল। অলস বৃষ্টির মতো টুপটাপ করে সারাক্ষণ ঝরতো শরীরে। ছড়িয়ে ছিটিয়ে জড়ো হতো কখনোবা এলোমেলো চুলের ভাঁজে ভাঁজে। কতদিন দেখেছি! তার দৃষ্টির উম্মত্ততা খেলা করেছে আমার অগোছালো খোলা চুলে।
কতবার কথা বলায় ছেদ ধরিয়ে চলেছে চুল থেকে ফুল তাড়ানো আঙ্গুলের শৈল্পিক খেলা! মনেপড়ে! একবার,সে আমায় দিয়েছিলো তিনটে পকেট ভর্তি কুড়ানো বকুল সুধা! কড়া ঘ্রাণে, দমকে ওঠা হাঁচির-ই বা সাধ্য কি ছিলো সে বকুলকে অবহেলার!

তবে তুমি কি জানো প্রিয় ফুল?
ভুলের তাড়া কখনো সখনো ফুলের সুগন্ধকে করে তোলে ম্লান। সযতনে পোষা বহু বছরের বকুলসুধাকেও একদিন ফেলে দিয়েছিলাম তাই চরম অভিমানে। আর কেউ না জানুক বকুল, তুমি তো জানো! কতটা ভালোবাসায় তোমাকে ধারণ করেছিলাম মনেপ্রাণে।
আমায় তুমি ভুল বুঝোনা বকুল...।

মনে পড়ে সেই শেষ গোলাপটির কথা।
ভালোবাসা দিবসে পরমেশ্বরের কাছে আকুতি ছিলো আমার। আর সবার মতো একটি ফুলও কি পাওনা ছিলাম না আমি! সে এনেও দিয়েছিলো একটি স্নিগ্ধ সতেজ গোলাপ। ফুলটাকে অনুভবের আগেই যেন কাঁটার স্পর্শ টের পেলাম জানো!
- "আজকের দিনে গোলাপের যা দাম! উফ্!
একচুয়েলি তোমার মত মানুষদের জন্যই এসব উপলক্ষ নিয়ে এতসব ফালতু বাড়াবাড়ি!"

কারো বিরক্তমাখা মুখের পাশে তোমার সৌন্দর্যও যে কতটা মলিন হতে পারে, তুমি কি খেয়াল করেছো কখনো? ভালোবাসার এমন দিনে প্রিয়জনের সাথে বিরক্ত হতে হয় বুঝি! আর, দামটাই বুঝি সব? আমার সাধ, আমার আহ্লাদ! খুব বেশি বিরক্ত হয়ে থাকলে, কেন নিয়ে এলে ফুল???
সেদিন আর ফুলকে নয়, কোন এক বিনিয়োগকে জিইয়ে রাখলাম ফুলদানীতে। একেকটা ঝরা পাপড়ি যেন একেকটা লস প্রজেক্ট।
এক দিন, দুই দিন...।ধীরে ধীরে একটা একটা পাঁপড়ি ঝরিয়ে তুমুল লোকসানের খাতায় নাম লিখিয়ে নিঃস্ব হলো গোলাপটা। খুব মিলে গেলো সেই নিঃস্ব তোমাতে আর আমাতে, মনে পড়ে তোমার?
গোলাপটা চলে যাবার আগে কানে কানে আমায় বলেছিলো, 'তুমিই তো এক পরিপূর্ণ ফুল!'
আর অভিমানী আমি ফিসফিসিয়ে বলেছিলাম, নাহ্, আমরা দুজন মিলেই মস্ত এক ভুল।

এক বছর, দুই বছর করে তিন, চার, পাঁচ...
হাওয়াতেই মিলেই গেল আমার ফুলের আজন্ম সাধ!
তারপরও কোন কোন বসন্ত বা বৈশাখে! নির্লজ্জের মত খুব সাধ হয় বেলী ফুলের মালার। আর হবেই বা না কেন! রমনীরা সবাই যেভাবে খোঁপায় তারার ফুল গুঁজে দিয়ে ঘুরে ফিরে আশেপাশে! আমারও তো মনে পড়ে যায়,এখনো কিছু চুল অবশিষ্ট আছে মাথায়। যা দিয়ে দিব্যি একটা খোঁপা গেঁথে ঢেউ তোলা যাবে বেলীর ঝর্ণা ধারায়।

মালা হাতে সে কখনে আসেনি প্রিয় ফুল আমার,
তাইতো তোমরা দিনকে দিন চলে গেলে আমার স্পর্শের অনেক বাইরে।
এমন করেই একসময়, তোমাদের ভুলে গেলাম আমি!
শুধু শাদা কাগজে নীল কালি কলমে অপেক্ষার আঁচড়ে তার জন্য লিখে রাখলাম -
'ও- মোর প্রিয় সখা,
ফুল বিনা হায়!
সাধ্য কি তোমার, বুঝবার!
প্রিয়ার চুলে ফুলের ঘ্রানে লুকানো মাদকতার।'

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: ভালো লাগলো।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

মিথী_মারজান বলেছেন: ধন্যবাদ।:)

২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: মিঠি এখন কোথায়?
সে কি কবিতা পরেছে?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩

মিথী_মারজান বলেছেন: মিঠির (ধরে নিলাম টাইপো) জন্য কোন কবিতা এখানে ছিলো কি?
আর কে যে কোথায় সেটাই তো ঠিক জানিনা।

ধন্যবাদ।:)

৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক বড় কবিতা মিথী আপু!
অনেক কথায় মনের ভেতরে আসছে কিন্তু তা বলতে গেলে অগোছালো হয়ে যাবে।
তাই এক কথায় বলতে হয়,খুব ভাল লাগল।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩

মিথী_মারজান বলেছেন: কবিতা মনে হচ্ছে কি!
আমিতো আসলে কোন নির্দিষ্ট ফরমেট ছাড়াই লিখেছিলাম।
লাইনগুলো পড়ার আরামের জন্য একটু ছোট ছোট করে দিয়েছিলাম। তাই হয়ত: কবিতা মনে হচ্ছে। দেখি একটু এডিট করতে হবে তাহলে।

ধৈর্য নিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভালো থাকুন সবসময়।:)

৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: মিথী_মারজান ,




বেশ গুনগুন করে ফুলেদের কানে কানে বলে গেলেন এক প্রতীক্ষারত ভ্রমরের গল্প।

শুরুটা ভালো হয়েছিলো , কাব্যিক ধরনের । কিন্তু মাঝের দিকে এসে তা কিছুটা যেন গদ্যের হাতে চলে গেছে মনে হলো । নইলে অপূর্ব একটি মুক্তগদ্য হতে পারতো।

শুভেচ্ছান্তে ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

মিথী_মারজান বলেছেন: ওহ্! আচ্ছা!
আমিতো আরো এডিট করে কিছুটা গদ্য ফরমেটে আনলাম।
মনেহলো, কবিতা ফরমেটে এত বড় লেখা পড়তে আর দেখতে বুঝি বিরক্ত লাগছে!

অনেক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর সাজেশনের জন্য।:)

৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: প্রথমে কবিতা মনে করিনি তবে পরে কবিতার মতই লাগল পড়ে তাই কবিতা বলেছি।
তবে গদ্য কবিতা বলা যায়।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

মিথী_মারজান বলেছেন: হুম ভাইয়া।
লেখার ধরনটা কিছুটা এমন করেই লিখতে চেয়েছিলাম।
চিঠি কবিতা আবার কিছুটা কথোপকথন টাইপ।
দ্বিতীয় মন্তব্যে আরো বেশি ভালোলাগা ভাইয়া।
ফরমেট নিয়ে আমার কনফিউশনটা কাটানো সহজ হবে।
অনেক ধন্যবাদ।:)

৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

ইমরান আল হাদী বলেছেন: কবিতার মত গল্প নাকি গল্পের মত কবিতা,
যে রকম বলি ভালো একই রমক।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০২

মিথী_মারজান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
শুভেচ্ছা জানবেন।:)

৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: মিথী_মারজান ,




ধন্যবাদ প্রতিমন্তব্যের জন্যে ।
আমি কিন্তু কবিতা ফরমেটের কথা বলিনি , কবিতাও লিখতে বলিনি, বলেছি মুক্তগদ্যের কথা ।
এটা মুক্তগদ্য হতে পারতো ।
আপনার বোঝার সুবিধার্থে সাথের লিংকটি দেয়া মনে হয় বাহুল্য হবেনা ---নিলীমা বোঝেনা, বুকের মাঝপুকুরে ঘাঁই মারে পোনামাছ .....

আবারও শুভেচ্ছান্তে ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

মিথী_মারজান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
বাহুল্যের তো প্রশ্নই আসেনা বরং ঠিক এই মুহূর্তে এমন একটি সুন্দর উদাহরণ পাওয়াটা খুব বেশি প্রয়োজন ছিলো আমার।
আমি মুক্তগদ্য টার্মটাতেই আসলে ঠিক ক্লিয়ার ছিলামনা।
আপনার পোস্টটিকে শুধু সুন্দর বলেই থামবোনা আমি বরং আমাকে অনেক হেল্প করলো বুঝতে এবং আমার কনফিউশন কাটাতে।

আপনার লেখা আর ভাবনার অভিনবত্ব নিয়ে এটলিস্ট আমার মত সামান্য মানুষের তো তেমন কিছুই বলার থাকেনা।
যার ছোটখাটো প্রতিটা মন্তব্যই এত কাব্যিক হয় তার সম্পূর্ণ লেখা যে কতটা আকর্ষণীয় হতে পারে সেটাও সহজেই অনুমেয়।
সত্যি বলতে খুব সহজভাবে খুব সুন্দর কিছু শিখলাম।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।:)

৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:


এ যেন ফুলের প্রতি হৃদয়ের নৈবেদ্য।
যেন ফুলের প্রতি উদাসীনতার বহিঃপ্রকাশে কিছুটা অভিমান আর নস্টাজজিকতা।



একটা গানও মনে পড়লো-


ফুলের কানে ভ্রমর এসে।
চুপি চুপি বলে যায়
তোমায় আমাইয় সারাটি হৃদয়
নীরবে জড়াতে চায়

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:১৪

মিথী_মারজান বলেছেন: সুন্দর বলেছেন তো ভাইয়া!
এটা ছিল ফুলের প্রতি হৃদয়ের নৈবদ্য।

গানটা আগে শুনেছি কিনা ঠিক মনে করতে পারছিনা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কিউটি ভাইয়া আমার।:)

৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: বাহ বাহ! এ যে দেখছি চন্দ্রমোহিয়ান থেকে পুষ্পমোহিয়ান!!
গদ্যের ঢংয়ে লেখা হলেও আমার কাছে কিন্তু কবিতার মতই লাগল। খুব সুন্দর।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২০

মিথী_মারজান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ মাননীয় সম্রাট।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।:)

১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপনার স্মৃতিচারণ কবিতার মত চিঠি হয়েছে ।। ;)




২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২২

মিথী_মারজান বলেছেন: চিঠি, কবিতা, গদ্য না গল্প কি লিখেছি নিজেই জানিনা ভাইয়া।
এলোমেলো ভাবনাগুলো পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা। :)

১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

শিখা রহমান বলেছেন: মিথী মনি অনেক দিন পরে ব্লগে এলাম। ভাগ্যিস এসেছিলাম। এসেই দেখি তোমার মন কেমন করা ফুলের সুবাস মাখা কাব্যকথা।

ভালোলাগা ও মুগ্ধতা রইলো। তোমার লেখা মন ছুঁয়ে যায়।

শুভকামনা ও অনেক আদর। ভালো থেকো মিষ্টি মেয়েটা!!

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৬

মিথী_মারজান বলেছেন: ওরে আমার জারুল ফুলের আপুউউ!!!
আমার লেখা তো এলোমেলো কথাবার্তা, মন তো ছু্ঁয়ে যায় আপনার প্রতিটা শব্দে।
অনেক অনেক ভালোবাসা জানবেন প্রিয় আপু আমার।
অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর করে ভালোবাসার জন্য।:)

১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


এটা গল্পের কবিতাময় রূপ মনে হচ্ছে। ভাল লাগলো।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৭

মিথী_মারজান বলেছেন: লেখার ধরণটা কিছুটা এমনই ছিলো ভাইয়া।
অনেক ধন্যবাদ জানবেন।
শুভেচ্ছা রইলো।:)

১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুণ ফুলকাহন !!!!
এভাবে ভেবে এমন করে কেবল তুমি ই লিখতে পারো !!!
পরতে পরতে মনছোঁয়া !!!!
কতবার যে পড়লাম!!! আরো যে কতবার পড়বো।

ভালোবাসা তোমাকে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

মিথী_মারজান বলেছেন: ইশ্! আপু যা বলেন না!
মনছোঁয়া তো হয় আপনার লেখাগুলো।
একবার পড়ার পর যার রেশ মনে ঘুরে বেড়ায় বহুদিন!
কতসব জানা অজানা মায়বী শব্দ নিয়ে যে খেলা যে আপনি করতে পারেন,ভাবলেই আমার খুব অবাক লাগে।
কত নতুন শব্দ যে শিখি প্রতিনিয়ত আপনার লেখা থেকে!

আমার লেখা মানেই উদাসী এলোমেলো চিন্তা ভাবনা।
তারপরও আপনার ভালোলেগে থাকলে এটা অবশ্যই আমার জন্য বিশেষ পাওয়া।
লাভ ইউ, লাভ ইউ, লাভ ইউ আপু।:)

১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ - ২০১৮।
খাদ্যের কথা ভাবলে, পুষ্টির কথা ও ভাবুন,
পরিবারের সবাই মিলে সুস্থ সবল থাকুন।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

মিথী_মারজান বলেছেন: লেখাটিতে কি কোনভাবে আপনি পুষ্টিহীনতা খুঁজে পেয়েছেন!

যাইহোক,পুষ্টি সপ্তাহের মূল প্রতিপাদ্য আপনিও মেনে চলুন।
ধন্যবাদ।

১৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:০০

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপু দারুন মিষ্টি লেখা । ভালো লাগলো

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

মিথী_মারজান বলেছেন: আপু!!!
খুব ভালো লাগলো আপনাকে দেখে।
আপনি ব্লগে নেই এটা ভাবতেই খারাপ লাগছিলো।
ভালোলাগে আপনার আন্তরিকতা।
অনেক ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য।
শুভেচ্ছা জানবেন।:)

১৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: লেখাটিতে কি কোনভাবে আপনি পুষ্টিহীনতা খুঁজে পেয়েছেন!

যাইহোক,পুষ্টি সপ্তাহের মূল প্রতিপাদ্য আপনিও মেনে চলুন।
ধন্যবাদ।

আসলে আমি চেয়েছিলাম আপনি পুষ্টি সপ্তাহ নিয়ে কিছু লিখুন।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

মিথী_মারজান বলেছেন: পুষ্টি সম্পর্কিত ইমপ্রেসিভ বা গুনগত মানসম্পন্ন তেমন তথ্য এবং লেখার মত আইডিয়া আমার নেই।

ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩০

সুমন কর বলেছেন: ফুলের কানে আপনার গুনগুন, আমরা শুনে নিলাম..........ভালোই লাগল।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩১

মিথী_মারজান বলেছেন: বেশি জোরে বলে ফেলেছি তো তাহলে, আরেকটু আস্তে বললে মনেহয় ভালো হতো।
হা হা হা।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
শুভেচ্ছা রইলো।:)

১৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪১

ওমেরা বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপু ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

মিথী_মারজান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ওমেরা আপু।
ভালো আছেন নিশ্চয়ই!
শুভ কামনা।:)

১৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: হাই! লেখক।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

মিথী_মারজান বলেছেন: হ্যালো ফাঁকিবাজ পাঠক।
:)

২০| ২০ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার শিরোনামে একটি চমৎকার মুক্তগদ্য। + +

১৭ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:৩৯

মিথী_মারজান বলেছেন: আপনার ভালোলেগেছে জেনে অসম্ভব ভাল লাগছে।
বহুদিন পর সামুতে লগইন করলাম।
ইচ্ছে ছিল লগইন করেই প্রথমে আপনার মন্তব্যে আসার। :)
কৃতজ্ঞতা জানবেন। :)

২১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: "ইচ্ছে ছিল লগইন করেই প্রথমে আপনার মন্তব্যে আসার" - অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি, এ ইচ্ছেটুকুর জন্য।
ভাল থাকুন, শুভকামনা---

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:১৪

মিথী_মারজান বলেছেন: আপনার জন্যও সবসময়ের শুভকামনা। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.