নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শৈশব মানেই আমার কাছে অদ্ভুত আনন্দময় স্মৃতির ভান্ডার। আমাদের ছিল বিভিন্ন বয়সের বাচ্চা কাচ্চা ভর্তি বিশাল এক পরিবার। আমাদের সমবয়সী আপন চাচাতো, ফুফাতো ভাইবোন ছাড়াও লুৎফা ফুফু (আমার দাদীর পালিত কন্যা) দুই ছেলে সহ থাকতেন আমাদের বাসায়। মিঠু ভাই আর নয়ন। মিঠু ভাই বয়সে আমাদের বড় ছিল, বেশ রাগী আর গম্ভীর টাইপ। কিন্তু নয়ন ছিল আমার সমবয়সী প্রিয় বন্ধু আর স্বভাবে ভীষণ দুষ্টু। আমাদের সমবয়সী পাঁচ ছয়জনের গ্রুপের স্বঘোষিত লিডার ছিল নয়ন। মারামারি, ঝগড়াঝাটি সারাক্ষণ লেগে থাকলেও আমরা সবাই ছিলাম একে অন্যের জান প্রাণ।
দাদীর সবচেয়ে আদরের নাতনি হিসাবে আমি ছিলাম সবচেয়ে বেশি প্রভাবশালী আর আহ্লাদী স্বভাবের। একদিন বিকালে খেলা শেষে বাসায় এসে আমরা হাতমুখ ধোবার সময় নয়ন এক বালতি পানির মধ্যে ঢুকে বসে রইলো আর গলা বের করে আমাদের ভেঙ্গাতে লাগল। আমিও সাথে সাথে আব্দারসহ কান্না শুরু করলাম এভাবে গলা পর্যন্ত ডুবিয়ে পানিভর্তি বালতিতে বসার জন্য। আমি একটু সেনসিটিভ ছিলাম, অল্পতেই অসুখ করতো। তাই সন্ধ্যাবেলা এমনটা করার প্রশ্নই আসেনা। আমার আব্দার দেখে শেষমেশ দাদী আমাকে একমগ পানি আর একটা মোড়া এনে ওয়াশরুমের দরজার সামনে বসিয়ে দিল। আমি ডান হাতের কব্জি সেই মগ ভর্তি পানিতে ডুবিয়ে কিছুক্ষণ বসে থাকলাম আর নয়নকে ভেংচি কাটলাম।
ফলাফল : সেই রাতে আমার একশো তিন ডিগ্রি জ্বর এলো। আর পরদিন সকাল থেকে সারাদিন আমার সমবয়সী সব ভাই-বোনেরা নয়নের নেতৃত্বে আমাকে দেখামাত্রই ভেংচি কাটল।
আরেকদিনের কথা। বিকালে ছাদে উঠে আমরা খেলা করছি। হঠাৎ খেয়াল করলাম পশ্চিম আকাশে ডিমের কুসুমের মত টলটলে সূর্যটা কতখানি নিচে নেমে এসেছে! একটু দূরের এক তিনতলা বাসার ছাদে উঠলেই সূর্যটাকে ধরতে পারবো আমরা। আমরা পাঁচ ছয়জন ভাই-বোন মিলে হৈ হৈ করে দিলাম দৌড় সূর্য ধরবো বলে। এক দৌঁড়ে ঐ বাড়ির তিনতলার ছাদে গিয়ে উঠলাম। ওমা! একি! সূর্য দেখি আরো দূরে সরে গেছে। মনেহল, আরেকটু দৌঁড়ে সামনের পুকুর পাড়ে গেলেই এবার ঠিক সূর্যটাকে ধরতে পারবো আমরা। আবার দলবেঁধে দিলাম দৌঁড়। মাঝপথেই ভেসে এলো মাগরিব এর আজান। আমরা সবাই মন খারাপ করে থমকে দাঁড়ালাম। মাগরিব এর আজানের পর বাসার বাইরে থাকার অনুমতি ছিলোনা আমাদের। মন খারাপ হলেও বাসায় ফেরত যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম আমরা। কিন্তু নয়ন হল নির্ভিক আর নাছোড়বান্দা। সূর্য না ধরে সে আজ কিছুতেই বাড়ি ফিরবেনা। যাইহোক, বাসায় গিয়ে হাত-মুখ ধুয়ে আমরা সবাই পড়তে বসলাম আর মনে মনে নয়নের ফেরার অপেক্ষা করছি। অনেকক্ষণ পর বীরদর্পে নয়ন বাসায় ফিরতেই আমরা ওকে ঘিরে ধরলাম। কেমন লাগল সূর্য ধরতে? নয়ন খুব অহংকারী ভাব নিয়ে তাচ্ছিল্ল সহকারে বলল, " এক্কেবারে নরম, ঠান্ডাআআআ আর তুলতুইল্ল্যা! কিন্তু ধরলে আাবার ভাইঙ্গা যায়না, কেমুন জানি পিছলাইয়া যায়"। সেদিন সূর্য নিজ হাতে ধরতে না পারার শোকে আমাদের কোন ভাই-বোনেরই আর পড়া হল না। ঘুমানোর আগ পর্যন্ত এমনকি এরপর অনেকদিন পর্যন্ত নয়নকে আমরা খুব সমীহ করে চললাম। আমাদের মধ্যে সেইতো একমাত্র বন্ধু যে কিনা আকাশের সূর্য নিজ হাত দিয়ে ধরেছে! (ব্যাপারটা তখন এত বেশি বিশ্বাস করেছিলাম যে,পরে আরেকটু বড় হয়ে বিজ্ঞান বইয়ে পড়া সূর্য সম্পর্কিত তথ্যগুলো মেনে নিতে আমার খুব কষ্ট হতো)
পাশের বাসার লোপা আপু আর রুমকি, ওরা দুই বোন ছিল আমাদের খেলার সাথী। পুতুল খেলা, কুতকুত খেলা, বউ চি, কানামাছি সব কিছুতে ছিল লোপা আপু আর নয়নের দৌরাত্ম। সবচেয়ে খারাপ লাগত সংসার সংসার খেলায়। লোপা আপু মা হতো, নয়ন হতো বাবা। আমি আর রুমকি ছেলে-মেয়ে। ঘর গোছানো, রান্না করা সব মজার খেলা আপু খেলতো। আর বিভিন্ন ধরনের পাতা ছিঁড়ে, ফুল তুলে, বালি, কচুরীপানা তুলে নয়ন বাজার করে আনত। আমি আর গোবেচারা রুমকি কে খেলার মাঝেও বই নিয়ে পড়তে হতো আর চোখ বন্ধ করে ঘুমের ভান করে থেকে খেলা থেকে বঞ্চিত হতে হতো। লোপা আপুকে অনেক রিকোয়েস্ট করতাম, আমাদের কাজের বুয়া হিসাবে রাখতে যেন তাতে খেলার ছলে একটু হাড়ি-পাতিল, পুতুল নিয়ে খেলা করতে পারি। কিন্তু লোপা আপু কোনদিন আমাদের একটু সুযোগও দেয়নি।(লোপা আপু ছিল আমাদের শৈশব কালের সন্ত্রাস)
আরেকটা মজার স্মৃতি খুব বেশি মনে হয়। সবাই মিলে বিকেলবেলা মাঠে খেলা করছি, এমন সময় আমার নড়বড়ে একটা দাঁত পড়ে গেল। লোপা আপু রীতিমতো ফতোয়া দিল দাঁতটা জলদি কোন ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে রাখতে হবে। তা না হলে নাকি আমার আর নতুন দাঁত উঠবে না। আর কোন কাক বা চিল যদি আমার ফোঁকলা দাঁত দেখে ফেলে তাহলেও আর কোনদিন দাঁত উঠবে না আমার। আমিতো এগুলো শুনে দুই হাত দিয়ে মুখ চেপে ধরেই শুরু করলাম চিৎকার করে কান্না। আমার ভাই-বোন আর খেলার সাথীরা সবাই খেলা ফেলে ইঁদুরের গর্ত খোঁজা শুরু করল। কিন্তু কেউ আর ইঁদুরের গর্ত খুঁজে পায়না। এদিকে হঠাৎ কোথা থেকে একটা কাক উড়ে এসে মাঠের পাশে একটা গাছের ডালে বসলো। আর এতে আমার কান্না আরো দ্বিগুন বেড়ে গেল। নয়ন তখন আমার কষ্ট দেখে বলল, "বইনা, কান্দিস না। তোর দাঁত লুকাইন্যা জায়গা খুঁইজ্যা পাইসি"। কথাটা বলেই আমার হাত থেকে দাঁতটা নিয়ে সবার সামনে ওর মুখে ঢুকিয়ে টুপ করে গিলে ফেললো। আশেপাশের সবাই অবাক হয়ে ওয়াক ওয়াক শুরু করলেও আমার আবার সুন্দর দাঁত উঠবে এই খুশিতে আমি ঘৃণা আর কান্নাকাটি ভুলে আমার প্রিয় ভাই আর সাহসী বন্ধু নয়নকে পরম আনন্দে জড়িয়ে ধরলাম।
আহারে ছোটবেলা! কতসব নির্মল বন্ধুত্ব! এখনকার বাচ্চাদের মত এত স্মার্ট হয়ত: ছিলাম না তবে খুব রঙ্গীন, নির্ভেজাল আর আনন্দ ঝলমলে ছিল আমাদের সেইসব দিনগুলি।
ছবিসূত্র : ইন্টারনেট।
১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৩২
মিথী_মারজান বলেছেন: হা হা।
হুম, অনেক মমতা জড়ানোও বটে।
বন্ধুত্বের খুব মূল্যবান স্মৃতি।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
শুভেচ্ছা।
২| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৫
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: জিজ্ঞেস করেন নাই কিভাবে ধরল? কাহিনী কি? কতক্ষণ ধরতে পারছে, কোথায় গিয়ে ধরছিল,ধরার আগে ভয় লাগে নাই, সূর্য কোথায় গিয়ে ডুবল ইত্যাদি ইত্যাদি।
১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৭
মিথী_মারজান বলেছেন: হা হা হা।
তখন আমরা খুব ছোট ছিলাম।
সম্ভবত: ক্লাস ওয়ান বা টু তে পড়ি।
আর এত কথা জিজ্ঞেস করবোই বা কিভাবে! নয়নের মুড দেখেই তো আমরা বাঁচিনা!
তারউপর আবার নিজেরা ধরতে না পারার লজ্জা!:p
হা হা।
আর তখন মনেহয় এখনকার বাচ্চাদের মত এত স্মার্ট ছিলামনা আমরা।
৩| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৭
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমি এখনো পড়িনি! আজ কবিতা নেই, তাই মজা করে পড়বো...
শিখা আপার মার্বেল পোস্ট পড়েছেন??
আমি মা দিবসের গল্পে আপনাকে একটা পর্যবেক্ষণ দিয়েছিলাম? সময় করে ওটার জবাব দিবেন...
১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০৩
মিথী_মারজান বলেছেন: হা হা।
এতো আঁটসাট বেঁধে পড়ার মত কিছু লিখিনি তো!
এমন আগ্রহ নিয়ে পড়তে চাইবেন জানলে কবিতা দিতাম।:p
আর হ্যাঁ, শিখা আপুর নতুন পোস্টটা পড়েছি।
ইশ্! আপু যে কি দারুন লিখে সবসময়! তাই না!!!
পর্যবেক্ষণটা খেয়াল করিনি তো!
এখনি দেখছি।
৪| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০২
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: গানাঃ
আর কখনো সোনালী সেই দিন পাব না,
মন থেকে কিছু স্মৃতি মোছা যায় না।
সময়ের প্রয়োজনে ছুটছি সবাই
আবেগী এ মনটা তবু পিছে পড়ে রয়......
@"ডিমের কুসুমের মত টলটলে সূর্য!!!
@"" এক্কেবারে নরম, ঠান্ডাআআআ আর তুলতুইল্ল্যা!!!!
@"সংসার সংসার খেলা"
আহা!
কি প্রাণবন্ত বর্ননা?
কি শব্দ চয়ন??
সাধু! সাধু!!
১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০৯
মিথী_মারজান বলেছেন: এত তাড়াতাড়ি পড়েও ফেলেছেন!!!
আমিতো পর্যবেক্ষণটা দেখতে পর্যন্ত যেতে পারলাম না!
পড়ার জন্য থ্যাংক্স।
স্মৃতি ঘাটতে আমার সবসময়ই খুব ভালোলাগে।
কতসব ভালোবাসা,কতসব মায়া,জীবনটা একটা সময় আসলেই খুব সুন্দর ছিলো!
এখনকার বাচ্চাদের চেয়ে আমরা আসলেই ভাগ্যবান।
সুন্দর একটা শৈশব ছিলো আমাদের।
৫| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার শিশুকাল ও কৈশোর ভালো কেটেছে। আমি গ্রামে অনেক দারিদ্রতার পরিবেশে বড় হয়েছি; চারিপাশে মানুষজন, বাচ্চারা ছিলো দরিদ্র, কেহ স্কুলে যেতো না।
১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১৭
মিথী_মারজান বলেছেন: ভাবতেই খারাপ লাগছে।
কিন্তু তারপরও মনে করুন তো, খুব মজার কিছু বন্ধুত্ব, খুব দারুণ কিছু খেলা - এসব তো ছিলো নিশ্চয়ই!!!
তারপরও বলবো, আমরা ভাগ্যবান।
ঐ সময়টায় কিন্তু খুব খাঁটি আর নির্মল একটা শৈশব ছিলো যা এখনকার অনেক বিলাসিতায় বেড়ে ওঠা বাচ্চাদেরও নেই।
আপনাকে পেয়ে ভালোলাগলো চাঁদগাজি সাহেব।
ভালো থাকবেন।
৬| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনার সোনায় মোড়ানো রঙিন শৈশবটি সত্যি উপভোগ্য ছিল। চমৎকাভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন আপনি। +++++++
১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:২৩
মিথী_মারজান বলেছেন: বেশ বড় একটা পরিবারে আমরা বেড়ে উঠেছি ভাইয়া।
আল্লাহ্'র রহমতে সত্যি কথা, আনন্দ, ভালোবাসার কোন কমতি ছিলোনা সেখানে।
আর এখনকার বাচ্চাদের মত যান্ত্রিক জীবনও ছিলোনা।
এখন খুব ফিল করি, সুন্দর একটা শৈশব যেকোন মানুষের জন্যই অমূল্য এক সম্পদ।
অনেক ধন্যবাদ জানবেন।
৭| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
মাআইপা বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে গল্পটা।
আপনার ভাষাতেই অনুভূতি প্রকাশ করছি কারণ এর চেয়ে ভাল উক্তি আমার কাছে নেই।
“আহারে ছোটবেলা! কতসব নির্মল বন্ধুত্ব! এখনকার বাচ্চাদের মত এত স্মার্ট হয়ত: ছিলাম না তবে খুব রঙ্গীন, নির্ভেজাল আর আনন্দ ঝলমলে ছিল আমাদের সেইসব দিনগুলি।”
শুভকামনা রইল
১৬ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:০৫
মিথী_মারজান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাআইপা।
এতো আন্তরিক একটা মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।
আপনিও ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা রইলো।
৮| ১৬ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:৩৩
সোহানী বলেছেন: স্মৃতিচারন অসম্ভব ভালো লেগেছে। এরকম শৈশব স্মৃতি দেখলে নিজেরটা ও বলতে ইচ্ছে করে। অসাধারন আনন্দে কেটেছে আপনার শৈশব..........++++
১৬ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
মিথী_মারজান বলেছেন: হুম আপু।
খুব সুন্দর একটা শৈশব ছিল আমার।
আর, লিখুন না আপনারটা!!!!
স্মৃতির মনি কাঞ্চনগুলো সযতনে সাজিয়ে রাখুন ব্লগের পাতায়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি।
শুভেচ্ছা।
৯| ১৬ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক সুন্দর !! মনের খুব কাছের লেখা মিথী!
স্মৃতিচারণ সব সময়ই আনন্দের !!! তুমি একটা অসম্ভব আনন্দময় শৈশব কাটিয়েছ।
নয়নের সেই তুলতুইল্লা সূর্য ছোঁয়ার গল্পে আর তোমার লেখায় মায়ায় ঘুরে এলাম তোমার শৈশব থেকে।
ভালোবাসা মিথীমনি।
১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৪
মিথী_মারজান বলেছেন: থ্যাংক ইউ কিউটি আপু।
শৈশব আর সেসময়ের বন্ধুগুলো আসলেই খুব মায়াময়।
শৈশব তো আটকানো সম্ভব না, শুধু স্মৃতিগুলোই গাঁথা আছে হৃদয়ের মনিকোঠায়।
ভালোবাসা আমার প্রতিটা ফেলে আসা সময়কে।
আপনাকেও অনেক ভালোবাসা আপু।
১০| ১৬ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল আপু। এখনও কী সূর্য ধরার চেষ্টা করেন? মনে হয় এখন ট্রাই করলে হাতের মুঠোই পেয়ে যাবেন। দুধের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে আমরাও দিয়েছি । কী অদ্ভূত পরিতৃপ্তি পেতাম তখন। ভাল লাগলো সে দিনের সে কথার গাঁথুনিতে।
অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে।
১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:২২
মিথী_মারজান বলেছেন: সূর্যটা যে বহুদূরের সেটা তো এখন জেনে ফেলেছি ভাইয়া।
ভালো তো বাসতাম ফেলে আসা নরম, ঠান্ডা, তুলতুলে সূর্যটাকে।
তবে মাঝে মাঝে তারপরও শেষ বিকালের সূর্যটাকে ছুঁয়ে দিতে ইচ্ছা করে।
আর, আপনিও দেখছি আমাদের দলে!
ফোকলা দাঁত কাক বা চিলকে দেখানোর ভয়ও কি আপনি পেতেন?
হা হা।
ভাবতেই খুব ভালোলাগে কত স্বচ্ছ সুন্দর একটা শৈশব কাটিয়েছি আমরা।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আরও কিছু টুকরো স্মৃতি আপনিও লিখে ফেলতে পারেন।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১১| ১৬ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার শৈশবের কথা জানলাম।
১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:২৩
মিথী_মারজান বলেছেন: প্রীত হলাম।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভালো থাকবেন।
১২| ১৬ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
ওমেরা বলেছেন: দিন যায় দিন আসে। যে দিনটা চলে যায় মনে হয় সেইদিনটাই সুন্দর ছিল।
খুব সুন্দর করে শৈশবস্মৃতি বর্ণনা করেছেন আপু । খুব ভাল লাগল অনেক ধন্যবাদ আপু।
১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:২৯
মিথী_মারজান বলেছেন: চলে যাওয়া দিনটা সবসময় একটু বেশি সুন্দর হয়।
আপনি পড়েছেন জন্য খুব ভালো লাগলো।
আর ভালো কথা আপু, আপনার ভাপু মানে আমাদের খুব প্রিয় মলাসইলমুইনা ভাইয়া কেমন আছেন?
উনাকে আমার সালাম দিবেন এবং বলবেন উনাকে আমরা খুব মিস্ করি।
পারলে জোর করে বেঁধে ব্লগে ফিরিয়ে আনুন তো!
খুব খুশি হবো তাহলে।
আপনাকেও ধন্যবাদ আপু।
ভালো থাকবেন।
১৩| ১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
শৈশব স্মৃতি সবসময়েই মানুষকে উজ্জীবিত করে। ইচ্ছে করে আবার ফিরে যেতে শৈশবে।
আপনার বন্ধু নয়নের জন্য যেমন ভালো লাগছে আবার কিছুটা কেমন কেমন গা গুলিয়েও যাচ্ছে। দাঁত খেয়ে ফেলেছিল! ইয়ায়ক !
আবার সে যেভাবে সূর্য না ধরেও সূর্যের নিখুঁত (!) বর্ণনা দিলো, তাতে না হেসে উপায় নেই।
ভালো থাকুন মিথি আপু। শৈশব ফিরে আসুক প্রজন্মের হাত ধরে।
১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫০
মিথী_মারজান বলেছেন: মুছে যাওয়া দিনগুলি আমায় যে পিছু ডাকে
স্মৃতি যেন আমার এ হৃদয়ে বেদনার রঙে রঙে ছবি আঁকে...।
হুম, অন্য কারো হলে আমারও ইয়াকি মনে হতো বাট তখনকার এই সামান্য পঁচা কাজটা যে আমাকে কত আনন্দ দিয়েছিলো তা প্রকাশ করার ভাষা আমার জানা নেই।
এরই নাম বোধহয় নিঃস্বার্থ বন্ধুত্ব!
এটাই হলো শৈশবের সরলতা।
আজীবনের কৃতজ্ঞতা আমার বন্ধুরূপী প্রিয় ভাইটাকে।
আর সূর্যের বর্ণনা!!!
আর বলবেন না ভাইয়া!!
বুঝতেই পারছেন কি বিরাট একটা চাপাবাজ ছিলো নয়ন!
হা হা হা।
শৈশব ফিরে আসুক প্রজন্মের হাত ধরে।
এত সসুন্দর একটা কথার জন্য অনেক ধন্যবাদ কিউটি ভাইয়া আমার।
১৪| ১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ছবিটা সুন্দর হয়েছে, আপনি কোনটা ?
বাদামী চুলে লাল ফিতা দেয়া মেয়েটা ?
১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:০০
মিথী_মারজান বলেছেন: হা হা হা।
অনেক অনেক থ্যাংক্স ভাইয়া সবচেয়ে কিউট বাচ্চাটাকে মিথী আপু ভেবে মেলানোর জন্য।
ছোট বেলায় এতটা সুন্দর ছিলাম কি!!!
(মনে হয় না!)
আর,না থাকলে নাই! ভাবতে তো আর অসুবিধা নাই!
আমার তো বরং বাদামি চুলের পাশের চশমা পড়া গোল্টুটাকে ছোট্ট বেলার জাহিদ অনিক মনে হচ্ছে।
ছোট্ট একটা ভাইয়া, যে কিনা মিথী আপুর হাত ধরে খেলতে যেতো। এবং সবসময় দুধভাত হিসাবে খেলায় থাকতো।:p
ভালোবাসা প্রিয় ভাইয়া আমার।
১৫| ১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:২৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: গল্প ভালো লিখেছেন ।।
এখন একটু আশীর্বাদ চাই ।।
১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:০৩
মিথী_মারজান বলেছেন: গল্প না কবি, একদম খাঁটি স্মৃতি কথা!!!
হা হা হা।
হক মাওলা!... হক মাওলা!
আর অবশ্যই বলবো মারহাবা!
আপনি পারেনও কবীর ভাই।:p
দোয়া, দোয়া আর দোয়া।
১৬| ১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:০১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমার তো বরং বাদামি চুলের পাশের চশমা পড়া গোল্টুটাকে ছোট্ট বেলার জাহিদ অনিক মনে হচ্ছে।
ছোট্ট একটা ভাইয়া, যে কিনা মিথী আপুর হাত ধরে খেলতে যেতো। এবং সবসময় দুধভাত হিসাবে খেলায় থাকতো।:p
খাইছে রে !!!!!!!!!!!!!
আপনি দেখি আমাকেও সনাক্ত করে ফেলেছেন !!!!!!!!!!!!!!
১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:০৬
মিথী_মারজান বলেছেন: হা হা হা।
হুম!!! চিনবো না কেনো!!!!
বড় আপু না!!!!:p
১৭| ১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:০৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: স্মৃতি বানানটা ভীষণ কঠিন তাই ভুলে গল্প বলে ফেলেছি
আন্তরিক সরি ।।
১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:১২
মিথী_মারজান বলেছেন: হা হা হা।
ইশ্ কবীর ভাইয়াটা নকলও করতে জানেনা!
আর তা না হলে এক নাম্বার ফাঁকিবাজ!
কমেন্ট পড়লেই স্মৃতি বানানটা লিখতে পারতেন।
১৮| ১৬ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
উম্মে সায়মা বলেছেন: ইশ আপু শৈশব কেন এত মধুর হয়! আপনার স্মৃতিকথা পড়তে পড়তে নিজের শৈশব মনে পড়ে গেল।
আমার ছোটবেলায় এমন একটা বন্ধু ছিল। সম্পর্কে আমার মামা হয়। ওর সাথে এমন সারাদিন পাড়া বেড়াতাম, পুকুরে ঝাঁপ দিতাম, মাটি, লতাপাতা দিয়ে চড়ুইভাতি খেলতাম, নিউজপেপারে দেখে দেখে কাগজ দিয়ে জাহাজ, তিমি মাছ আরো কত কিছু বানাতাম। আহ কত মজার দিন ছিল সেসব। এখনো ভাবতে এত ভালো লাগে!
আপনার লেখাটা পড়ে খুব খুব ভালো লাগলো আপু
১৭ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:২৫
মিথী_মারজান বলেছেন: আহ্! কত মজার দিন ছিলো সেসব!!
একদম ঠিক বলেছেন সায়মা আপু।
ভর দুপুরে বাসার সবাইকে লুকিয়ে না ঘুমিয়ে খেলতে যাওয়া, চড়ুইভাতি, জুতার বাক্সে পুতুল খেলা, লুকিয়ে চুরিয়ে আইসক্রীম খাওয়া, কাগজের নৌকা ভাসানো!!!
বড় অদ্ভুত মায়াময় সেসব দিন।
ভালোবাসি শৈশব তোমাকে।
ভালোবাসি তোমাকে ঘিরে থাকা সকল স্মৃতি আর বন্ধুদের।
অনেক ভালোবাসা সায়মা আপু।
১৯| ১৬ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: মিথী_মারজান ,
আপনার এই নষ্টালজিক লেখায় খুব রঙিন, নির্ভেজাল আর আনন্দে ঝলমল এক একটা দিন-রাত যেন নেমে এলো তৃতীয় আকাশ থেকে । এই বয়সী-নগরের ছাল ওঠা প্রাচীর ঘেসে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকা উঁচু তালগাছটির মাথা ছুঁয়ে , গুটি গুটি পায়ে স্মৃতির রহস্যময় গলিপথ বেয়ে , সিঁড়ির ধাপ ভেঙে ভেঙে তা যেন মনের বদ্ধ চিলে কোঠার জানালায় টোকা দিয়ে গেল শব্দ করে। সে
শব্দে চিলে কোঠার জানালা খুলতেই শৈশবের প্রান্তর যেন ডাক দিয়ে গেলো । মাঠ বন পেড়িয়ে স্মৃতিরা কেমন উড়ে গেল সোনালী কবিতার চিল হয়ে.... ছন্দসুন্দর, ঝিলমিল ---------------
“ফুল-পাখী বন্ধু আমার ছিলো আর
মেঘ-নদী বন্ধু আমার ছিলো
ওরা সব কোথায় গেল !
কোথায় বা সেই জোনাক জ্বলা রাত
অন্ধকারে পিদিম জ্বালা গা’য়ের মেঠো পথ
কোথায় বা সেই কুয়াশা মাখা চাঁদ…..”
১৭ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫২
মিথী_মারজান বলেছেন: ইশ্!
কি যে দারুন করে কথা বলেন না আপনি!!!
আমার লেখার চেয়ে আপনার কমেন্টগুলোই সবসময় বেশি সুন্দর হয়!
কবিতার লাইনগুলি তো অসাধারণ সুন্দর!
ঠিক এমন করেই শৈশব কেটেছে আমার।
একটা কথা বিশেষভাবে মনে পড়ে গেলো।
আমাদের বাসার পাশে একটা ছোট্ট ঝোঁপ ছিল।
রাতের বেলা তারার সাথে পাল্লা দিয়ে জোনাক জ্বলতো সেখানে।
মাঝে মাঝে ভুল করে ঠিকানা হারিয়ে কতগুলো জোনাকি দলবেঁধে আমার ঘরে চলে আসতো।
আমি সাথে সাথে দরজা, জানালা বন্ধ করে লাইট অফ করে দিতাম।
সারারাত লুকোচুরি খেলতাম ওদের সাথে।
একদম স্বপ্ন স্বপ্ন সুন্দর ছিলো দিনগুলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার সুন্দর অনুভূতি আর কবিতার লাইনগুলো পড়ে আরো বেশি করে নিজেকে খুঁজে ফিরতে ইচ্ছা করছে।
মনেহচ্ছে, বর্তমান দিনগুলোয় আমিও হারিয়ে গেছি দলছুট সেইসব জোনাকির মত।
২০| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩
শিখা রহমান বলেছেন: মিথীমনি লেখাটা দেরীতে দেখলাম। কিন্তু দু'বার পড়ে ফেলেছি। এত্তো এত্তো সুন্দর আর মনে হচ্ছিলো সবগুলো আমারই ছোট্টবেলার গল্প। এমন প্রানবন্ত করে লিখেছো যে এক ধাক্কায় সেই হারিয়ে যাওয়া ছোট্টবেলায় ফিরে গেলাম।
ভালো থেকো মিথীমনি। ভালোবাসা আর আদর খুব সুন্দর, স্মৃতিকাতর লেখাটার জন্য।
১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৮
মিথী_মারজান বলেছেন: আমিও কিছুটা আপনার মতই আপু।
মনের আকাশে স্মৃতির তারার আলো জ্বেলে পথ চলা মানুষ।
লেখাটি দেরী করে দেখলেও কোন সমস্যা নাই আপু।
পড়েছেন, এতেই খুব খুশি হয়েছি আমি।
ভালো থাকবেন প্রিয় জারুল ফুল আমার।
২১| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৫৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: মাহে রমজান উপলক্ষে
বন্ধ করলাম গানা,
ঠিক করেছি লিখব ছড়া
করোনা ভাই মানা।
তোমাদের ওসব কবিতার
বুঝিনা কিছু ছাই
ছড়া দিয়ে শুরু করলাম
দোয়া তোমার চাই
২৪ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:৩৩
মিথী_মারজান বলেছেন: বেশ্ হয়েছে!
দারুন হবে!
লিখতে থাকুন ছড়া।
ওরে তোরা
কে কোথায় রে!
ভাই কে দে-না ফুলের তোড়া!!!
আনন্দেরই হাসি খেলায়
মিলিয়ে দারুন ছন্দ
আপনার দ্বারাই
সামুতে হোক
যুদ্ধ খেলা বন্ধ।
দোয়া,দোয়া; সেই সাথে তাই
বলেই হক মাওলা!
আমি এবার জলদি পালাই
(কারণ) ছন্দে আমি আউলা! :p
২২| ২৪ শে মে, ২০১৮ ভোর ৬:১১
স্ব বর্ন বলেছেন: আপনার শৈশব সম্বন্ধে জানতে পেরেছি আর মাঝে মাঝে নিজের শৈশব থেকেও ঘুরে আসছি ধন্যবাদ এত সুন্দর করে উপস্থাপন করবার জন্য।
২৪ শে মে, ২০১৮ ভোর ৬:২৬
মিথী_মারজান বলেছেন: আসলে শৈশবের গল্পগুলোই এমনই হয় স্ব বর্ন।
কোথাও না কোথাও ঠিক মিলে যায় নিজের ফেলে আসা দিন।
আর আপনিও লিখুন না আপনার শৈশব গল্প!
আমরাও বেড়িয়ে আসি আপনার শৈশব থেকে।
সুন্দর মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা জানবেন।
২৩| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ৭:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে, রয়েছ নয়নে নয়নে - সেই নয়ন এখন কোথায়, তা জানেন কি? কিংবা সেই সন্ত্রাসী লোপা আপু?
স্মৃতির ডালা খুলে বসেছেন, হয়তো বৃষ্টি বাদলের একটা পরোক্ষ প্রভাব থাকতে পারে।
এসব স্মৃতিকথার একটা সংক্রামক প্রভাব আছে, যা আহমেদ জী এস এর মন্তব্যে চমৎকারভাবে পরিস্ফূট।
১৪ নং প্রতিমন্তব্যটা ভাল লেগেছে। সেই সাথে পোস্টে ভাল লাগা + + জানিয়ে গেলাম।
২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫
মিথী_মারজান বলেছেন: নয়ন তো ছিলো চরম দুষ্টু!
দুষ্টুমির চোটে লেখাপড়াই হয়নি ওর।
এখন ও প্রবাসী।
দেশে এলেই আমাদের বাসায় কয়েকবার করে আসে।
আর, লোপা আপু!!!
ওরে বাবা! সেতো ছোটবেলার মতই দাঁপিয়ে সংসার, বিজনেস সব ম্যানেজ করে একাকার!
এখন খুলনায় আছে। তবে দেখা হয়না বহুবছর।
লোপা আপুর ছোটবোন রুমকি এখনো আমার খুব ভাল বন্ধু।
অনেক ধন্যবাদ সবাইকে ভেবে আবার ওদের খবর জানতে চাওয়ার জন্য।
আপনি প্রতিটা লেখা মন্তব্যসহ খুব মন দিয়ে পড়েন।
এটা আমারকাছে খুব ভালোললাগে।
পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকবেন।
২৪| ২৫ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২০
অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: বাহ্! চমৎকার একটি লেখা শৈশব নিয়ে ভালো লাগলো।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল
২৫ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৪
মিথী_মারজান বলেছেন: ধন্যবাদ অনুতপ্ত হৃদয়।
আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে আমার নিজেরও খুব ভালো লাগলো।
শুভ কামনা প্রাণ ভরে নিলাম।
আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা।
২৫| ৩০ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনার শৈশবের স্মৃতিচারন খুব ভাল লাগল।
আমিও শৈশবে অনেক মজা করেছি।কত স্মৃতি আছে শৈশবের!
আপু জন্মদিনের শুভেচ্ছা রইল।
৩০ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:২০
মিথী_মারজান বলেছেন: আয়হায়!
এই ছেলেটা আসলেই একটা কিউটের ডিব্বা!
এবং কিছুটা পাগলও বটে!
হা হা।
অনেক ধন্যবাদ আপুটাকে এত ভালোবাসার জন্য।
আর, ঐ চাঁদের ছবিসহ উইশটা দেখে কিন্তু আমি অলরেডি আহ্লাদে আটখানা হয়ে আছি।
অন্নেক ভালোবাসা ছোট্ট ভাইয়া আমার।
চট করে লিখে ফেলুন আপনার শৈশবের মধুমাখা স্মৃতিগুলো।
পড়ার অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।
২৬| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
শামচুল হক বলেছেন: শৈশব নিয়ে চমৎকার লেখা। ধন্যবাদ
৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৫৬
মিথী_মারজান বলেছেন: পড়ার জন্য এবং সেইসাথে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
শুভেচ্ছা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:২৬
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: তৃতীয় প্যারা খুবই মজার।