নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের কোথাও একটি ছাপ রেখে যেতে চাই

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময়

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবাগী সংসার

১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

বেশ কিছুদিন আগ পর্যন্তও নিজেকে ডালা বন্ধ হয়ে যাওয়া ঝিনুকের মতো মনে হতো। এখন আর সেরকম মনে হয় না বরং খোলা ঝিনুকের ডালার নীচেও যে একটা নরম শরীর আছে যেখানে রোদ–শিশির ঝরে পড়তে পারে, তেমন সব সুখের অনুভব একটু একটু করে ফিরে আসছে। ডালা বন্ধ হয়ে যাওয়া যে ঝিনুকটা পৃথিবীর আলো থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলো অন্ধকারের দিকে, যে চোখে আলোকরশ্মি পড়লে কেঁপে–কেঁপে উঠতো, নিজেকে গুটিয়ে নিতো, সে ঝিনুকটা কেমন যেন ধীরে ধীরে পাল্টে যাচ্ছে, ঠিক যেমন করে কবিতারাও পাল্টে যাচ্ছে। এখন কবিতায় ঝিনুকের ভুমিকা যতটুকু না থাকে তারচেয়েও বেশী থাকে তাকে ঘিরে হাওয়া-বাতাসেরা, থাকে ছায়ামানবীর পদভারে উদ্ভাসিত। আর সে ঝিনুকটা সম্ভবত আমিই ছিলাম।





“অল্পেই সুখ- অল্পেই তুষ্টি আর অল্পেই মুক্তি” এ কথাগুলো বলে দেখতে চাই পৃথিবীর শান্ত সৌন্দর্য ঝলমল করে উঠেছে, খুব করে চাই মানুষের মুখরতার দিন-বদল বয়ে যাক বনমর্মর ধ্বনিতে। দীর্ঘ দুই যুগের অস্বাভাবিক শীত-ঘুম কিংবা আত্মবিস্মৃতির শেষে খুব ইচ্ছে করে এখন নতুন করে জীবন শুরু করি, মানুষ হয়ে শেষ দিনটুকু বেঁচে থাকি। জানি না কোন স্থির প্রণোদনায় সেই ইচ্ছেরা হামাগুড়ি দিতে শিখেছিলো। তবে আমি মোটামুটিভাবে ধীর লয়ে রপ্ত করতে শুরু করেছি জীবনের সুরে সুর মেলাতে। হয়তো হৃদয়াবেগই আমার চালিকাশক্তি।





“ মাঝে মাঝে সায়াহ্ন ঝলকে কিছু রঙিন আলো ঝরে পড়ে

কালান্তিক পরাভৃত কিছু বেদনায় টের পাই

আমি হয়তো তোমাদের কেউ নই।

মাঝে মাঝে মধ্যরাতের পূর্ণ চাঁদ

জোছনার ঝালরে-

চন্দ্রলোকের স্থির জলে-

খুব সন্তর্পণে নাড়া দিয়ে যায়-

আরো কোনো গভীরতম বেদনায় হাওয়ায়– হাওয়ায় শিস বেজে ওঠে

আসলেই আমি তোমাদের কেউ কি ছিলাম না !



আমি আর কিছুই চাই না শেষপর্যন্ত

কোনো এক পরজন্মের আকাশের অদৃশ্যতা থেকে

নামিয়ে আনতে চাই কবিতার পসরা।

মাটির নৈঃশব্দ্যে থেকে কারিগর যেমন

ছেঁকে–ছেঁকে আনে শিল্পের নমনীয়তা

তেমনি আদরে আদরে শুন্যতা থেকে

নামিয়ে আনতে চাই কবিতা তোমাকে।



কবিতা! তুমি কি টের পাও

তোমার মাঝে আমার এই লীন হতে চাওয়া ?”




প্রায় সন্ধ্যায়ই আমার বাড়ি ফেরা হয় না। হয়তো এই জলছায়া সন্ধ্যা, পশ্চিমের গোধূলিটান, কাঠবাদাম গাছটায় পাতার সর–সর আওয়াজে কেউ কেউ বাড়ি ফেরে। কিন্তু আমার বাড়ি ফিরতে বেশ রাত হয়ে যায়। আমার জন্য কেউ জেগে রয়’না বলেই হয়তো এতো বিলম্বে বাড়ী ফেরা। আমি না হতে পারলাম গেরস্ত না হলাম উদাসী! দু’পায়ের নীচের যে জমি, লেবুবাগান, হাস্নুহেনার ঝাড় কিংবা মাথার ওপরের ছাদ, যা এখন পরের করুনায় বাঁধা অনিশ্চিত জীবনের নাওয়ে ভেসে চলা, দিনের সমাপ্তি টেনে রাত্রির আগমনে অন্ধকারে মুখ লুকোনো। কেউ চেয়েছিল ভিটে–মাটি, দলিল–দস্তাবেজ করে বুঝে নিতে, কেউ চেয়েছিল রেসিং কার, কেউ চেয়েছিল আত্মজের কাছে হবো চক্ষুশূল। হাহ হাহ হাহ! আমি তোমাদের সবার চাওয়াই পূর্ণ করেছি। যে যা চেয়েছ আমাকে নিংড়ে শেষ নির্যাসটুকু নিয়ে করেছ আমায় নিঃস্ব–সম্বলহীন। এবার অন্তত সময় তুমি আমার হও।



অনেক চাইবার পরে হঠাৎ একদিন রোদ–ঘাস–কাশবনের চাপা নিঃশ্বাস, ঝিনুকের ডালা খুলে পায়ে পায়ে সময়রুপী কবিতা কিংবা কবিতারুপী সময় মন্থর পায়ে এগিয়ে এলো আমার দিকে।



- তুই কে রে মানব সন্তান? আমায় কেন ডাকিস?

- কবিতা, তুমি আমায় তোমার মাঝে একটুখানি ঠাঁই দিবে আমার দহন নেভাতে?

- আহা বাছা, আর ক’টা দিন সহ্য করেই দেখ না সংসারে থেকে। আমজনতা হতে পারিস কিনা?

- আর যে পারি না আমি। দু’ যুগ ধরে জ্বলছি আমি শুধু একটু বাতাসের জন্য। দম ভরে যে নিঃশ্বাস নিতে চাই আমি, বাঁচতে চাই।

- তবে তাই হোক। বর দিচ্ছি তোকে। কবিতায় হোক তোর বসবাস।



ম্লান বেগুনী কোনো অন্ধকারে, মুখচাপা হাসির মতো আওয়াজ তুলে কবিতা আমার আরো কাছাকাছি এগিয়ে এলো। অসম্ভব এক দৈহিক কষ্টের ঢেউ যেন শরীরের এপার–ওপার কেটে দিচ্ছে স্বচ্ছ কাঁচখণ্ড দিয়ে, আবছা মতো শুধু কোমল ঝলকানি টের পেলাম। দুই যুগ পেরিয়ে আমার শোক নমনীয় হয়ে এলো কবিতার আগমনে। দুঃখ তার কান্না হারিয়ে ডুবে গেলো চোরাবালিতে। বৃষ্টি শেষে আকাশ ঝকঝকে নীল হলো। শুরু হলো শিল্পের জন্য আমার সংগ্রাম।



নান্দনিক এক শিল্পের জগতে অনুপ্রবেশ করলাম যেন। শুরু হলো নতুন আমার জন্মবাদ– কবিতায়।



“ গহীন অরণ্যে, নিঃসঙ্গতায় একা যেতে

আর যে ইচ্ছে করে না

শুকনো পাতার ভাঙা নিঃশ্বাসের মর্মর ধ্বনি

আছড়ে পড়ে

কেঁদে মরে

চাপা হাওয়ায়

একজন সঙ্গিনী যে বড্ড প্রয়োজন !”




সময় কিংবা কবিতা তোমরা জেগে আছো কি? আরও একটা বর যে আমার লাগবে। দয়া করো হে বন্ধু আমার!



- বাছা তোর তো ভীষণ লোভ! আবার বর চাইছিস?

- এই – ই শেষ। আর চাইবোনা।

- সঙ্গিনী পেলে কবিতা হারাতে হবে। এখন বল শুধু সঙ্গিনী পেলে কি তোর মন তুষ্ট হবে? ভেবে চিন্তে বল

- আমার যে দুই-ই লাগবে

- হাহ হাহ হাহ! প্রেমের নিভৃত শিল্পে, পন্যে, পিপাসায়, নূপুরের ঝমঝম শব্দে–কবিতা আর নারী যে একসাথে যায় না! কবিতা আর নারী একে অপরের সতীন জানিস না বুঝি তুই?

- একি নিষ্ঠুরতা তোমার! আমাকে সেই নারী এনে দাও যার রন্ধ্রে রন্ধ্রে কবিতা বহমান।

- বাছা, তুই বড্ড লোভী। তবে এই – ই শেষ, মনে রাখিস কিন্তু। বিদায়।





হঠাৎ করেই আমার সামনের সিংহদ্বার খুলে যায়। চেয়ে দেখি সেখানে সীমাহীন শুন্যতার অন্ধকার। আমি চিৎকার করে উঠি। আমার তীব্র অভিমান হয়। একি তবে কবিতার এক ধরনের বঞ্চনা ? যদি আমার জন্য কেউ নাই– ই থাকবে তবে কেন খুলে গেলো দ্বার, কেন রইলাম তবে সঙ্গিনীর প্রতীক্ষায় ! সম্ভবত আমার আক্ষেপ কমাতেই বুঝি ক্রমেই আবছা আবছা অন্ধকারে ছায়ামানবী স্পষ্ট হতে থাকে। ধীর পায়ে এগিয়ে আসতে থাকে আমার দিকে। আমার হৃদস্পন্দন দ্রুত থেকে দ্রুততর হয়, এইযে, যে দৃশ্য আমার চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি তা বাস্তব নাকি স্বপ্ন বলে ভ্রম হতে থাকে। আঙুলে ছুঁয়ে ছায়ামানবীকে স্পর্শ করতেও ভয় হয় যদি সে শূন্যে মিলায়। তবুও দুরন্ত এক অভিলাসে তার মুখ আমি ধরে তুলি আমার দু’ করতলে –



“ ছায়ামানবী!

আমরা ছিলাম নদীর বাঁকের ঘূর্ণিস্রোতে সন্ধ্যেবেলায়

আয়না নিয়ে দেখো আমি তোমার সে নিরুদ্দেশ সখা

তোমার দু’ চোখের কান্না–কান্না জ্বালা,

প্রথম দ্বিধা, প্রথম ছোঁয়া,

গোপন গ্রন্থির এক তুমুল শিহরণ।

চিনতে কি পারছ আমায়? ”




পিছনে পড়ে থাকে পাতার শব্দ, ছায়াপ্রশাখার জটিলতায় দুপুরের নির্জনতা গোধূলিতে গড়ায়, সে শুধু পায়ে– পায়ে তোমাকে আপন করে নিতে ছায়ামানবী– কবিতার স্তুতিতে।

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

সোহাগ সকাল বলেছেন: "আমার জন্য কেউ জেগে রয়’না বলেই হয়তো এতো বিলম্বে বাড়ী ফেরা"।

কবিতাগুলো সুন্দর!

১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ সোহাগ ।

২| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: একটা কথা বলি আমি আপনার লেখার ভক্ত। ভালো লাগে বেশ।

১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জেনে খুব ভালো লাগলো যে একজন ভক্ত পেলাম এখানে।

ভালো থাকবেন আপনি ।

৩| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দারুন।
কবিতাগুলোয় বেশি ভালো লাগা।
প্লাস দিতে আবার আসতে হবে, মজিলায় সমস্যা।।

১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নতুন কিছু আসলে লিখছি না কিছুদিন। রেস্টে থাকতে চাই। নাহলে একই থীমের রিপিটেশন চলে আসে লেখায়। তাই আজ পুরনো লেখার ফোল্ডার খুলে আগের লেখাগুলো দেখছিলাম। সে হিসাবে ভাবলাম এই লেখাটা দেয়া যায় ।

ধন্যবাদ দূর্জয়। ভালো থেকো ।

৪| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বারবার বিবাগী হবার যে ডাকটা আসে ভেতর থেকে, বারবার আত্ম সচেতন মন যে বর চেয়ে বসে থাকে, তা পূরণ করা প্রায়ই অসম্ভব হয়ে পড়ে। তখন কাব্যদেবী, প্রিয় কাব্যদেবী বলেন - মন স্থির কর হে পথিক! কি চাও, পথিকের ভাবালুতা নাকি সম্পূর্ণ হবার শান্তি?

আমরা চুপ করে থাকি।

চমৎকার লেগেছে।

১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: খুব সুন্দর করে আপনার অনুভব প্রকাশ করলেন । সম্পূর্ণ হবার বাসনা মানুষের আজন্ম যদিও সেটা হবার নয় । বেঁচে থাকার জন্য হয়ত কিছুটা অতৃপ্তির প্রয়োজন , না হলে জীবন একঘেয়েমীতে ভরে যেতো আরও বেশী।

শুভকামনা শঙ্কুর জন্য।

৫| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার আপু!! আপনি ভাগ্যবতি, বর কাজে লাগিয়েছেন, জীবন হয়েছে কবিতাময়। :)

১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কবিতা লেখালেখি জটিল কাজ । কবিতা অনেক ক্ষেত্রে স্থবিরতা আনতে পারে , সময়টা তরতরিয়ে কবিতায় এগিয়ে গেলেও মানুষটা পিছিয়ে পড়তে পারে কবিতার মায়াজালে। বিষণ্ণতা ভর করে বেশী।

ভালো থেকো ।

৬| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১০

অদৃশ্য বলেছেন:




কি সব লিখেন না ! এভাবে লিখলে লোভী হয়ে যেতে ইচ্ছে করে...

ভালোবাসা___শূন্যতা___কবিতা

কবিতার জন্য একজন সঙ্গিনীকে আমিও চাই... তবে সে যেন ছায়া মানবী হয়েই থাকে... আমি তাকে ছুতে চাইবো কিন্তু পারবো না... আমি তার শব্দহীন কথাগুলো শুনতে পারবো এবং আমি শুধু তার অস্তিত্বকে ব্যকুলভাবে অনুভব করতে করবো...

অত্যন্ত সুন্দর মুক্তগদ্যের সাথে মোলায়েম কবিতার মিশ্রনে লিখাটি যেন ভিন্নসুন্দর এক মাত্রা পেল...


শুভকামনা...

১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মনে আছে - ভালোবাসা - শুন্যতা - কবিতার কথা ।

হুম একজন ছায়া মানবী হলে মন্দ হতো না বা একজন ছায়া মানব !

ভালো থাকবেন অদৃশ্য ।

৭| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখাটাকে ক্যাটাগরাইজড করা কঠিন। এটাকে কিন্তু গল্প হিসেবেও পড়া যায় চাইলে! চমৎকার লেগেছে।

আচ্ছা আপনার কথকের চরিত্র সবসময় পুরুষ থাকে কেন? এটাতে সাচ্ছন্দ্য বোধ করেন, নাকি নিজের ভাবনাকে অতিক্রম করে অন্যমাত্রায় ভাবার চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেন?

১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চতুরে এই লেখাটার ট্যাগ কাব্য ও যন্ত্রণা দিয়েছিলাম তাই আর ক্যাটাগরি বদলাম না ।

আসলেই আমি কথক চরিত্র পুরুষ হিসেবে লিখে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি বেশী। নারী চরিত্র নিয়ে কমই লেখা হয়েছে। তবে বিপরীত ধর্মের চরিত্র নিয়ে লেখার আরও একটা উদ্দেশ্য এটা দেখা যে আসলেই তাদের চরিত্র , মনের চিন্তা এগুলো ফুটিয়ে তোলা যায় কিনা , আসলেই বুঝতে পারি কিনা । এটা ঠিক চ্যালেঞ্জ না ।

ধন্যবাদ আপনাকে ।

৮| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: কবিতায় আলো খুঁজে বেড়াচ্ছেন ! বেশ বেশ !
সামু ব্লগ আসলে শুন্যস্থান পছন্দ করেনা , প্রকৃতি নিজ হাতে তার শুন্যস্থান পূরণ করে দেয় ! ব্লগে যখন প্রথম আসি শহীদুল ইসলাম , টুকিঝা আপু ওদের লিখাগুলো মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়তাম ! তারপর ওনারা হারিয়ে গেলেন , আপনি আসলেন এখন আপনার পোষ্টের অপেক্ষায় থাকি !

১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শহীদুল ইসলাম ভাই এখন কেন অনিয়মিত হয়ে গেলেন জানি না , তবে উনার লেখা ভালো লাগে । কেউই আসলে হারায়নি , অনেকেই আছেন অফ লাইনে থেকেই ব্লগের লেখা পড়েন।

জেনে ভালো লাগলো আমার লেখা পড়েন । শুভকামনা রইলো

৯| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

মামুন রশিদ বলেছেন: কি লিখবো ? অনুভবের প্রকাশটা কবিরাই ভালো পারে । আমিতো কবি নই । কবিতাগুলো ভালো লেগেছে, এটুকুই শুধু জানালাম ।

১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই ।

১০| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

মায়াবী ছায়া বলেছেন: দারুন লিখেছেন আপু।অনেক ভালো লাগা ++++++++

১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ মায়াবী ছায়া ।

১১| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

আশিক মাসুম বলেছেন: “ ছায়ামানবী!
আমরা ছিলাম নদীর বাঁকের ঘূর্ণিস্রোতে সন্ধ্যেবেলায়
আয়না নিয়ে দেখো আমি তোমার সে নিরুদ্দেশ সখা
তোমার দু’ চোখের কান্না–কান্না জ্বালা,
প্রথম দ্বিধা, প্রথম ছোঁয়া,
গোপন গ্রন্থির এক তুমুল শিহরণ।
চিনতে কি পারছ আমায়? ”



ভাল লাগা নিরন্তন।

১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা মাসুম ভাই

১২| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
কবিতা ভালোবাসি, তাই আপনার গদ্যের কবিতাংশ ঠিকরে পড়েছে
মনের পাতায়। খুব ভালোলাগলো পুরোটাই। আর সবচে' ভালোলাগাটুকু
বোল্ড করলাম:

“ গহীন অরণ্যে, নিঃসঙ্গতায় একা যেতে
আর যে ইচ্ছে করে না
শুকনো পাতার ভাঙা নিঃশ্বাসের মর্মর ধ্বনি
আছড়ে পড়ে
কেঁদে মরে
চাপা হাওয়ায়
একজন সঙ্গিনী যে বড্ড প্রয়োজন !”


শুভকামনা রইল...................

১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কবিতা লিখতে গেলে গদ্যের খেই হারিয়ে ফেলি এজন্য কম লিখি এখন ।

আপনার জন্যও শুভকামনা ভাইয়া

১৩| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: লেখাটা পড়ে মুগ্ধ হলাম।

১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ ফারুক ভাই ।
সুপ্রভাত

১৪| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৭

শাহেদ খান বলেছেন: দারুণ সুন্দর কিছু দৃশ্যকল্প। আর আপনার উপমার ব্যবহার ভাল লাগছে অনেক।

+

লেখায় অনেক শুভকামনা।

১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা রইলো শাহেদ ।

১৫| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

মায়াবতী নীলকন্ঠি বলেছেন: জাদুকরির জাদুটোনা আবার শুরু..কথা হবে না..প্লাস হবে

১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এই মায়াবতী নীলকণ্ঠিই যে ফেবুর মীম সেটা কাল জানলাম । ওকে আরও বেশী বেশী প্লাস দাও , জাদুটোনা আরও বেশী করে করি :)

১৬| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


প্রিয়তে নিয়ে নিলাম আরও কয়েকবার পড়তে হবে।

১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ঠিক আছে ভাইয়া । ধন্যবাদ

১৭| ১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গপ না কবিতা পড়লাম সেটা ভাল করে বুঝে উঠতে পারিনি। তয় পড়তে ভালা লাগছে

১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: একই পোস্টে গপ আর কবিতা পাইছেন , এটাই কম কি ?
ভালা লাগছে জাইনা আমিও ভালা পাইলাম মাসুম ভাই

১৮| ১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: গল্প হিসেবে পড়তে শুরু করেছিলাম। একসময় গিয়ে মনে হল কবিতা। গদ্য কবিতা বললে বোধহয় বেস্ট হবে। এই ধরনের লেখা আমার বেশ লাগে। কবিতার মাঝে গল্পের একটা আমেজ আসে।

কবি আব্দুল মান্নান সৈয়দ একসময় প্রচুর এই জেনারের কবিতা লিখেছেন। আমি ওনার একজন বড় মাপের ফ্যান। আপনি পড়েছেন কিনা জানিনা, পড়ে দেখতে পারেন, ভাবনার কিছু খোঁড়াক মিলবে।

১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কবি আব্দুল মান্নান সৈয়দ এর লেখা এখনো পড়ি নাই । শুক্রবার শাহবাগ আসলে উনার বই কিনব ভাবছি ।

ধন্যবাদ নাজিম ।

১৯| ১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি তো আপনার ফ্যান হয়ে গেলাম!

দারুন........

১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কি বলেন আপু ! আমি তো আপনার হাউ কাউ পার্টির ফ্যান !

২০| ১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

সমানুপাতিক বলেছেন: চমৎকার!

১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ সমানুপাতিক

২১| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫০

দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: "প্রেমের নিভৃত শিল্পে, পন্যে, পিপাসায়, নূপুরের ঝমঝম শব্দে–কবিতা আর নারী যে একসাথে যায় ন"

ভাল লাগল :)

কবিতা মায়ার জাল কিংবা নেশা , একবার মোহগ্রস্ত হয়ে পড়লে মুক্তি নেই , আজীবন আপনার পিছু লেগে থাকবে সর্বস্বান্ত হবার আগ পর্যন্ত /:) /:) /:)

১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হুম কবিতা এক মায়াজালেরই নাম বটে !
ধন্যবাদ আপনাকে ।

২২| ১২ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:০৮

নোমান নমি বলেছেন: ওয়াও! দারুন লাগছে।

১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ নোমান

২৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময়,

লেখাটিকে ঠিক গল্প না কবিতা, কি বলা যায় ! ক্যাটাগরি নিয়ে একটা প্রশ্ন উঠেছে । আমি বরং এটাকে "অনুভব" বলতেই স্বাচ্ছন্দ বোধ করবো ।

লিখেছেন - প্রেমের নিভৃত শিল্পে, পন্যে, পিপাসায়, নূপুরের ঝমঝম শব্দে–কবিতা আর নারী যে একসাথে যায় না!

কে বললে ? পৃথিবীতে বোকা পুরুষেরাই কিন্তু আজো নারীকে নিয়ে কবিতা লেখে । সেখানে নূপুরের ঝমঝম শব্দ থাকে, পিপাসার সুনীল দিঘী থাকে, শিল্পের তুলিতে বোনা আঁচলের হা্ওয়া থাকে ।

আর এখানের লেখক তো তাই ই বলেছে আগাগোড়া - সম্ভবত আমার আক্ষেপ কমাতেই বুঝি ক্রমেই আবছা আবছা অন্ধকারে ছায়ামানবী স্পষ্ট হতে থাকে।
স্বপ্ন না বাস্তব , এই দোলাচলে তো সে শেষ অবধি গেছে ,পিছনে পড়ে থেকেছে পাতার শব্দ ......


মাঝে মাঝে মধ্যরাতের পূর্ণ চাঁদ
জোছনার ঝালরে-
চন্দ্রলোকের স্থির জলে-
খুব সন্তর্পণে নাড়া দিয়ে যায়


এই লাইনগুলো সুন্দর হয়েছে । এরকমটা অনুভবে না এলে কেউ শিল্পী হয়ে উঠতে পারেনা ।


শুভেচ্ছান্তে .......

১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বোকা পুরুষেরাই শুধু নারীদের নিয়ে কবিতা লেখা তাও নয় ! তবে আশেপাশের কবিদের তো দেখছি কবিতায় ডুবে গিয়ে চারপাশ ভুলে যায় , বাস্তবের মানুষগুলোর সাথে তখন দ্বন্দ্ব লাগে !

ছায়ামানবী স্পষ্ট হতে থাকলেও কবির মাঝে ভয় থাকে তাকে না আবার হারায় !

আপনাকেও শুভেচ্ছা ।

২৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: কবিতা! তুমি কি টের পাও
তোমার মাঝে আমার এই লীন হতে চাওয়া ?”


এতো ব্যাকুল কেন ?

১৩ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ব্যাকুল না হইলে কি কবি হওন যায় পাইলট ভাই ?

২৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০০

এরিস বলেছেন: কবিতার জন্যে ছায়ামানবীর প্রয়োজন আছে, অবশ্যই আছে।

তবুও দুরন্ত এক অভিলাসে তার মুখ আমি ধরে তুলি আমার দু’ করতলে –

“ ছায়ামানবী!


না! যদি কবিতায় মনের দহন নেভাতে চাও, তবে ছায়ামানবী অস্পৃশ্য থাক। চোখের কাছে তবু ইচ্ছে করে দেখতে না পাবার যন্ত্রণা, হাতের কাছে তবু ছুঁতে না পারার যন্ত্রণা যত বেশি ক্ষতবিক্ষত করবে, রক্তমেখে বুক ভরে শ্বাস নিতে পারবে ততটা গভীর থেকে।


শিরোনামটা চমৎকার। বিবাগী, আবার সংসার। বিপরীতধর্মী দুটো জিনিস। ভালো লাগা। :)



এটা টানাটানি ক্যাটাগরির লেখা। আত্মকথন বলে একদিকে টানো, কবিতা বলে আরেকদিকে। :P



১৩ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জীবনটাই টানাটানির ! পেতে পেতেও চাহিদা বাড়ে আর কি !

কবির জগতের নিভৃত চাওয়া এক ছায়ামানবীর ! কি আর করা !

ভালো থেকো এরিস

২৬| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

সায়েম মুন বলেছেন: সুন্দর একটা লেখা। তবে মন খারাপের ঝরা পাতা উড়ছে যেন।

১৩ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ সায়েম। অনেকের কাছ এত বিষণ্ণতাই সুন্দর !

২৭| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৩

আরজু পনি বলেছেন:

কোথ্থেকে যে কোথায় গেলাম পড়তে পড়তে !

মন খারাপের রেশটা কবিতাংশে এসে দারুণ লাগলো।

১৩ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ পনি ! মানুষ বাস্তব থেকে পালাতে সব সময়ই একটা নিজের ভুবন তৈরি করে নেয় ! তাই কবিতায় গমন বা ছায়া ভুবন তৈরি করে নেয়া !

২৮| ১৩ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২

বৃতি বলেছেন: ছায়ামানবী! বেশ ভাল লাগলো ।

হামা ভাইয়ের সাথে একমত । একজন পুরুষের পয়েন্ট অভ ভিউ থেকে লেখেন আপনি, নারী হিসেবে আপনার এই ভূমিকা আমার কাছে রীতিমত চ্যালেঞ্জিং মনে হয় । কিন্তু আপনি অনবদ্য লিখে যাচ্ছেন । +++

১৩ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার কমেন্টেও প্লাস দিলাম ( মনে মনে মন থেকে ) বৃতি।

শুভেচ্ছা আপনার জন্য ।

২৯| ১৪ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

মাহাবুব১৯৭৪ বলেছেন: ভালো লেখা।

১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।

৩০| ২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

তীর্থক বলেছেন: প্রথম পড়েছিলাম ১১ই জুন। আজকে আবার পড়লাম। ভালো লেগেছে।

প্রথমে ভালোবাসা, তারপর বিচ্ছেদ আর তারও পরে কবিতা। আমার কাছে ক্রমটা এই রকম। অন্যকোনোভাবে সাজান যায়না।

২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার পাঠ প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষা করি এটা সত্য।

পুরোটাই কবিতায় বসবাস তাই বিচ্ছেদের ছোঁয়া ! তবে আপনার দেখার ভঙ্গীটাও সুন্দর যেরকম করে আমি ভাবি নাই লেখার সময়ে। নতুন একটা মাত্রা পেলাম আপনার মন্তব্যে।

শুভেচ্ছা তীর্থক।

৩১| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

নেক্সাস বলেছেন: আমি না হতে পারলাম গেরস্ত না হলাম উদাসী!

খুব ভাল লেগেছে কথাটি।

০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ নেক্সাস

৩২| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০০

নেক্সাস বলেছেন: লেখাটি খুব প্রানবন্ত। কথকের সাথে নিজেকে গুলিয়ে ফেলছিলাম।
তবে ক্যাটগরিক্যালি লিখাটা কি সেটা প্রশ্ন আসবে তবে সেটা যাই হোক লিখাটা উপভোগ্য ছন্দে লিখেছেন।

বেশ তৃপ্তি নিয়ে পড়লাম।

০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ক্যাটাগরি নিয়ে দ্বিধান্বিত ছিলাম বলে - কাব্য ও যন্ত্রণা দিলাম।

লেখাটা উপভোগ্য হয়েছে জেনে ভালো লাগলো।
শুভকামনা নেক্সাসের জন্য। ভালো থেকো।

৩৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:১৫

আমিনুর রহমান বলেছেন:


গল্প ভেবে পড়তে চাইছিলাম না তাছাড়া বড়ও কিন্তু কবিতা দেখে চোখ আটকে গেল আর আপনার জাদুকরী আর মায়াময় লিখায় আটকে গেলাম। যত পড়ছি আপনার লিখা ততই মুগ্ধ হচ্ছি ...

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কবিতা লিখতে ব্যাপক পেইন লাগে ! এখন আর পারি না ! তারপরেও পুরনো লেখা খুঁজে নিয়ে পড়লেন তাতেই ধন্যবাদ ।

ভালো থাকেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.