নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের কোথাও একটি ছাপ রেখে যেতে চাই

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময়

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘুলঘুলির এস্রাজ

২০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

কখনো কখনো এমন হয় আস্ত কোনো কাঁচঘর চোখের ভেতর সুতীব্র মোহে ঢুকে পড়ে, তার সর্বস্ব ঢেলে। চোখ যেন তখন নিস্তব্ধ আকাশ। নৈঃশব্দ্যের পাহাড়ি মেঘের মত অনেকটা। কাঁচঘরের প্রত্যেকটা পালকই বস্তুত একা, দৃশ্যময় এবং রঙদার। ভিন্ন-ভিন্ন চূড়ায় যোগাযোগশূন্য কোনো জাদুমায়ার প্রলয়ে বন্দী – শব্দঘোর।



আনচান অস্থির নক্ষত্রসুবাস তাই এমন করেই কেঁপে কেঁপে যায় প্রহরের উড়াল ডানায় যেমন করে রুদ্ধশ্বাস তৃপ্তিহীনতায় ভোগে ঘুলঘুলির এস্রাজ।



মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সুন্দর!!!!!

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ কাল্পনিক ভালোবাসা।

২| ২০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

বোকামন বলেছেন:
যোগাযোগশূন্য !! তবুও তো চোখের খুব সন্নিকটে কিছু একটা বাজছে ....

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চোখের আড়ালে থেকেও কাছে !

শুভকামনা আপনার জন্য

৩| ২০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

অদৃশ্য বলেছেন:




আপনার কবিতা দেখে আবার বসলাম... চলেই যাচ্ছিলাম

'' কাচঘরের প্রত্যেকটা পালকই বস্তুত একা, দৃশ্যময় এবং রঙদার। ভিন্ন-
ভিন্ন চূড়ায় যোগাযোগশূন্য কোনো জাদুমায়ার প্রলয়ে বন্দী – শব্দঘোর। ''


_____ এই অংশটুকুকে কেন জানি আমার উত্তরআধুনিক কবিতা চেহারা বলে মনে হচ্ছে... ঠিক এমনটাইতো, টাই না?
আপনার কি মনে হয়... জানিনা লিখাটি সময় এখানে আপনার ভাবনা কি ছিলো...

আপনি ভালো লিখেন... আপনার দু'তিনটি লিখাতেই তার প্রমান আপনি রেখেছেন... কথা হবে আবার


'' ঘুলঘুলির এস্রাজ '' ? ____ জানায়েন


শুভকামনা...

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:০২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নৈঃশব্দ্যের সুর এখানে বেজেছে ।

ঘুলঘুলির এস্রাজ -- এটা রুপকার্থে ব্যবহৃত।

ঘুলঘুলিতে যে পাখি বাসা বাঁধে , যার ইট কাঠের ঘরে থাকার কথা ছিল না তার নীড় ছেড়ে , তার স্বজন ছেড়ে। তাই থেকে থেকে তার যে ডাক বা মিহি স্বর , অনেকটা কান্নার মত । সেই নৈঃশব্দ্য এস্রাজের সাথে তুলনা করা হয়েছে। মানুষের ক্ষেত্রেও এটা প্রযোজ্য।

শুভকামনা রইলো ।

৪| ২০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সোহাগ সকাল বলেছেন: এত ছোট কবিতা, অথচ কত ভালো লাগে!
এস্রাজ মানেটা আমি জানিনা। বলবেন কি? #:-S

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সেতার ও সারঙ্গীর মিশ্রণে তৈরি আধুনিক বাদ্যযন্ত্র বিশেষ হচ্ছে এস্রাজ ।

ধন্যবাদ।

৫| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৭

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: এস্রাজ মানে কি ? নতুন কিছু শিখি :)

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সেতার ও সারঙ্গীর মিশ্রণে তৈরি আধুনিক বাদ্যযন্ত্র বিশেষ হচ্ছে এস্রাজ ।

নতুন কিছু শেখালাম আপনাকে। ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইলো ।

৬| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১১

হাসান মাহবুব বলেছেন: এস্রাজ একটি বাদ্যযন্ত্র। এর কম্পনে একান্ত ব্যক্তিগত চোখঘরে অস্থির বাজতে থাকে নক্ষত্ররাজি, সপ্তআকাশ। ভেঙেচুড়ে যায় কাঁচঘর, তবে এই ভাঙন অন্য কেউ অনুভব করতে পারে না।

চমৎকার।

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনিও খুব চমৎকার করেই উত্তর দিলেন !

৭| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: শব্দঘোরে আটকে গেছি আপু ! আরেকটু লিখতেন ....

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:১০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: লিখতে গেলেই মাথায় কাজ করে অনেকেরই ব্লগে বড় লেখার প্রতি এলার্জি আছে পাঠ করতে ।

তাই ছোটই লিখলাম।

৮| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
এস্রাজ বুঝতাম না যদি না হামা ভাই'র মন্তব্য চোখে পড়তো।
ছোট্ট পোস্টে সুন্দর এই মুক্তগদ্য দারুন লেগেছে।
কিছু শব্দ না বুঝলে ও পাঠে আনন্দ ছিলো।

শুভকামনা আপু।

২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এস্রাজ শব্দের মানে শিখেছ তাহলে । তবে হাতের কাছে অভিধান থাকলে বা অনলাইন ডিকশনারি থেকেও কিন্তু পারো টুকটাক শব্দের মানে জেনে নিতে।

তোমার জন্যও শুভকামনা দূর্জয় ।

৯| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪১

তীর্যক নীল বলেছেন: এরকমই সন্তাপ আঁধি ফিরে ফিরে আসে নিযুত বছরে তার তারাচিহ্ন ছাপে ধরে রাখি, আঙুলে ছুঁচের ডগা জিহ্বাগ্রে বর্শা আর বিভিন্ন আস্তরে ছিঁড়ে ফেলি চামড়ার গ্লানি, প্রগাঢ় উপোস অন্তে তাই কাঠের মাচায় উঠে আসি , বৎসরান্তে জানি কণ্টকে ঝাঁপ দিতে হবে। তারপরই প্রখর নূতন-

২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এবং নতুন সূচনা !

এভাবে আপনার মত কাব্য দিয়ে মন্তব্য করে আমি পেরে উঠবো না তীর্যক নীল ।
আশা করি ভালো আছেন । :)

১০| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৩

সায়েম মুন বলেছেন: আমার শেষ পোস্টে চোখের ভেতর কি সব ঢুকে গেছে। :P

লেখাটা প্রাণবন্ত্য। মুগ্ধপাঠ। এরকম আরও লিখুন।

২১ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চোখের ভেতর একটা , দুইটা , পাঁচটা দশটা চোখ ! খারাপ কি ? :)

ধন্যবাদ সায়েম ।

১১| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৫

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: দারুন। অল্পকথায় চমৎকার অভিব্যক্তি

২১ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আহসান । শুভকামনা রইলো

১২| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:১২

আরজু পনি বলেছেন:

কতো কম করেও কতো সুন্দর করে বলা যায় ! দারুন!

২১ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ পনি। শুভেচ্ছা রইলো

১৩| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০০

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: কথাগুলো সুন্দর অনেক আপুনি :)

২১ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ রহস্যময়ী। তুমিও নতুন লেখা দাও , পড়বো ।

১৪| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

নীল কথন বলেছেন: যতই কবিতাগুলো পড়ি শব্দমায়ার প্রপঞ্চ আমায় ঘিরে ধরে। অদ্ভুত সুন্দর রহস্যময় সুতোয় জালে আমি আঁটকা পড়ি। মাঝে মাঝে ইচ্ছে জাগে এই জটলা থেকে আর কখনো বের হই, কি নির্মল জীবন পাব আমি। তবুও বাস্তবতার কাছে মাথা নিচু করি, বারংবার। ইচ্ছায়-অনিচ্ছায়, শত শত বার।

২১ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বাহ ! তুইও বেশ কাব্যিক ভাবে মন্তব্য করলি ! মুগ্ধতা !

১৫| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১৪

মায়াবতী নীলকন্ঠি বলেছেন: এত ছোট জাদু?খেলব না :( :(

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আচ্ছা। আবার বড় যাদু দিলে জানাবো :)

১৬| ২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চমৎকার আপু

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ বর্ষণ ।

১৭| ২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০২

মামুন রশিদ বলেছেন: বাহ্ চমৎকার ।


অল্প কয়েকটা শব্দে দারুন মেটাফোর- ঘুলঘুলির এস্রাজ !

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই ।

শুভকামনা আপনার জন্য ।

১৮| ২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর! একেবারে মুগ্ধপাঠ!



* হামা ভাইয়ের এস্রাজের জবাব অসাধারন হইসে!

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ ৎঁৎঁৎঁ ।

১৯| ২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: "কাঁচঘরের প্রত্যেকটা পালকই বস্তুত একা দৃশ্যময় এবং রঙদার"

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ! রঙদার কাঁচঘর দৃশ্যময় এবং একা !

২০| ২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এত ছোট পোস্ট !!! আর একটু বড় হলে মূল ভাবটি সুন্দর করে বিশ্লেষণ করা যেত। যদিও আমি নিজেই বড় বড় পোস্ট পছন্দ করি বলেই এমন মনে হল।

যোগাযোগশূন্য কোনো জাদুমায়ার ----- ( এখানে একটু স্পেস দিলে ভাল হত )

যোগাযোগ শূন্য কোনো জাদু মায়ার ( ঠিক এভাবে )

নক্ষত্রসুবাস ----- ( এই ক্ষেত্রেও এটা প্রযোজ্য ) নক্ষত্র সুবাস ( এই দুটি ভিন্ন শব্দ)

আনচান অস্থির নক্ষত্রসুবাস তাই এমন করেই কেঁপে কেঁপে যায় প্রহরের উড়াল ডানায় যেমন করে রুদ্ধশ্বাস তৃপ্তিহীনতায় ভোগে ঘুলঘুলির এস্রাজ।

এই লাইনটি অনেক দীর্ঘ হয়েছে। এখানে বিরাম চিহ্ন ব্যবহার করলে পাঠে আরও বেশী মধুরতা আসবে।


এস্রাজ হচ্ছে একটি তার যন্ত্র। এই যন্ত্রটি মূলতঃ ভারতীয় উপমহাদেশেই ব্যবহৃত হয়। এর উৎপত্তিও খুব বেশী দিন আগে নয়। আনুমানিক ২-৩ শত বছর আগে, হাজার বছর ধরে প্রচলিত সারেঙ্গীর সরলরূপ হিসাবে যন্ত্রটি আবিষ্কৃত হয়। বলা হয় এস্রাজ সিতার ও সারেঙ্গীর সমন্বিত রূপ।এস্রাজের ব্যবহার দেখা যায় মূলতঃ পূর্ব ও মধ্য ভারতে এবং বাংলাদেশে । এটি তারের ওপর ছড় টেনে বাজাতে হয়। মূলতঃ সঙ্গতকারী যন্ত্র হিসেবেই এস্রাজ ব্যবহৃত হলেও এটিতে পূর্ণ গানের সুর তোলা সম্ভব। রবীন্দ্র সঙ্গীতের সঙ্গে এস্রাজের সঙ্গত শ্রুতিমধুরতা সৃষ্টি করে। এস্রাজের আরেকটি রূপ হলো তারসেহনাজ।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন। অনেক জ্ঞান দেয়া হয়ে গেলো ক্ষমা চাইছি।

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: --- আপনি খুব মন দিয়ে পড়েছেন আমার লেখাটা । ভালো লাগলো ।

জাদুমায়া , নক্ষত্রসুবাস , শব্দঘোর এসব একধরণের শব্দ জোড়। শব্দ এমন ভাবে জুড়ে দেয়া যা চোখের আরাম দিবে এবং মিনিংফুল কিছু। আর এ ধরণের শব্দ জোড় যে নতুন কোনো প্রয়োগ কবিতা বা লেখায় তাও না । আপনি জীবনানন্দের লেখা কবিতা পড়লে সেখানেও এমন পাবেন। উদাহরণ দিচ্ছি –

“ পাড়াগাঁর বাসরঘরে সব চেয়ে গোধূলিমদির মেয়েটির মতো ;”

-- এখানে শব্দজোড় - গোধূলিমদির ।


এছাড়া শূন্য দশকের কবি ফেরদৌস মাহাবুবের একটা লাইন দেখুন -

“ আমি দেখেছি তিনজন আত্মহত্যাগামী নক্ষত্রদূতের বেঁচে থাকায় ফেরার দৃশ্য ”

--- শব্দজোড় -- নক্ষত্রদূত ( নক্ষত্র এবং দূত আলাদা শব্দ কিন্তু )

আরেকজনের লেখা দেখুন জাহেদ আহমদের লেখা –

…. রাজসহিসের কানে দিতে পারে পাথুরে গিরির খাতে অশ্বরথ উল্টে দেবার দ্রোহমন্ত্রণা।

কিংবা জন্মান্ধ আমিও কেমন নির্ভুল নির্দেশ করি তর্জনিমুদ্রায় আমার আঁতুড় আঁত পুঁতে রাখা নাড়ি ।”

রাজার সহিসকে – রাজসহিস বলা হয়েছে। দুইটারই আলাদা অর্থ আছে।

দ্রোহ আর মন্ত্রণা আলাদা শব্দ কিন্তু এক সাথে লেখার অর্থ তেজ্বসতা বোঝাতে , শক্তি অর্থে।

তর্জনি আর মুদ্রা আলাদা শব্দ কিন্তু একসাথে লেখায় এর আলাদা মানে দাঁড়াচ্ছে।

আনচান অস্থির নক্ষত্রসুবাস তাই এমন করেই কেঁপে কেঁপে যায় প্রহরের উড়াল ডানায় যেমন করে রুদ্ধশ্বাস তৃপ্তিহীনতায় ভোগে ঘুলঘুলির এস্রাজ।

--- লাইনটা বড় হলেও এখানে সংযোগ সূচক শব্দ আছে -- যেমন।

ও , এবং , কিন্তু এসব ছাড়াও যে , যেমন , তবুও ইত্যাদি এগুলিও সংযোগের কাজ করে কোন বাক্যের মাঝে।

আপনার এস্রাজ বিষয়ক তথ্যের জন্য ধন্যবাদ কাণ্ডারী ভাই ।

শুভকামনা রইলো আর আপনার মন্তব্য বড় হোক বা আমার লেখা নিয়ে যে মনোযোগ দিয়ে পড়ে আপনার মতামত জানিয়েছেন সেখানে জ্ঞান দেয়ার কিছু হয়েছে এমন ভাবার কারণ নাই । ব্লগে লেখা দেয়ার অর্থ হলো পারস্পারিক আলোচনা, পরামর্শ দেয়া সে লেখাটা নিয়ে।

ভালো থাকবেন।

২১| ২১ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
সবাই কত্ত সুন্দর করে মন্তব্য করলো কিন্তু আমি কী কমেন্ট করমু বুঝতে পারছি না! :|

তবে এটা বলতে পারি এতো অল্পলেখায় মন ভরে না। আরো আরো চায়। এর পর কম লিখলে সামুর মাইনাস বাটন আমদানীর অনুরোধ করমু মডুদের :D

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বড় লেখা দিলে তো বল -- দাগাইয়া গেলাম , পরে পড়মু নি ইত্যাদি কতো কতো কথা ! ( রাগের ইমো হবে )

মাইনাস বাটনের পাশাপাশি মন্তব্য এডিট বাটন থাকলেও ভালো হতো।

ভালো থাইকো ।

২২| ২১ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: শব্দঘোর- শব্দটা আমার ভাল লেগেছে। কবিতার নাম হিসেবে খারাপ হতোনা।

এস্রাজ দেখেছি। রবীন্দ্র সঙ্গীতের সাথে বাজান হয়। কবিতাও যেন মনের মাঝে এস্রাজের সুর তুলে গেল।

ভাল লিখেছেন আপু।

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তোমার মতামতের জন্যও ধন্যবাদ নাজিম।

শুভকামনা তোমার জন্য ।

২৩| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
দাগাইয়া যাই, কারন আপনি যেমন আমার পোষ্টে মনোযোগী পাঠক হিসেবে মন্তব্য করেন তেমনি আমিও আপনার পোষ্টে মনোযোগী পাঠকই থাকতে চাই। এটা ঠিক দাগাইয়া যাওয়া কোন কাজের কথা না। ব্যাপারটা ভালো তাও না। কিন্তু মাঝে মধ্যে এমন হয় পড়তে চাইলেও পড়া যায় না।

তাই কমেন্ট করে পর্যবেক্ষণে রাখা আর কী। পরবর্তীতে পোষ্ট খোঁজার ঝামেলা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

কমেন্ট এডিটের সুযোগ থাকলে ভালো হতো। কিন্তু এই এডিট কিছু কিছু ক্ষেত্রে ক্ষতির কারন হওয়ারও সুযোগ থাকে। বিশেষ করে যেসব ইস্যুতে কন্ট্রাডিকিশন আছে! এতে করে কমেন্টার কিছু বিষয় অস্বীকার করার সুযোগ পেয়ে যাবে। :|

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো বলছ। আমি তো আগে সামুতে কার পোস্টে কি মন্তব্য করছি বা সে পোষ্ট কীভাবে খুঁজে বের করবো এসবও জানতাম না !

ক্যাচাল কমাবার জন্য মন্তব্যে সম্পাদনার অপশন না থাকা সুবিধাজনক। তবে সেক্ষেত্রে স্ক্রীন শট নেয়ারও একটা ব্যাপার আছে কেউ চাইলে সেটা করে রাখতে পারে।

২৪| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনি খুব সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। এমন শব্দের ব্যবহার বাংলা ভাষায় নতুন নয়

কিন্তু এই ধরনের শব্দ তখনই ব্যবহার করা হয় যেমন ধরুন;

আপনি লিখতে চাইছেনঃ জাদুর মায়া এই দুটি শব্দকে একসাথে তখন আপনি লিখবেন জাদুমায়া। কিন্তু আপনি লিখেছেন জাদুমায়ার এখানেই শব্দটি তার মধুরতা হারিয়েছে। আপনি যোগাযোগ শূন্য এই দুটি পৃথক শব্দকে এক করে ফেলেছেন যেখানে কোন বর্ণ উহ্য হয়নি।

দুটি শব্দ তখনই এক করে লেখা হয় যখন একটি বর্ণকে উহ্য করার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। তাতে ব্যাকরনগত কোন সমস্যা সৃষ্টি হয় না ।

কমপ্লেক্স বাক্যের জন্য আপনার কথা ঠিক কিন্তু যখন মাল্টিপল কমপ্লেক্স বাক্য গঠন করবেন তখন অবশ্যই বিরাম চিহ্ন ব্যবহার করবেন এটাই ব্যাকরনের প্রথাগত নিয়ম। যে কারনেই ব্যাকরনে বিরাম চিহ্ন নামক একটি অধ্যায়ের সুচনা হয়েছে।

তবে গল্পের তুলনায় কবিতা কখনো নির্দিষ্ট ব্যাকরন মেনে চলেনা বা কোন আভিধানিক শব্দের উপযোগী করে সৃষ্টি হয়না বলেই সেগুলো কবিতা। একটি কবিতায় লেখক কি ধরনের মাত্রা , শব্দ বা ব্যাকরন ব্যবহার করবে সেটা কবির একান্তই ব্যাক্তিগত অভিরুচি।

এই বিষয়ে বিখ্যাত কবি শেলী বলেগেছেন, " কবিতা হল আমার ব্যাক্তিগত লেখা লিখির ডায়রি। সেখানে তোমার মনের আনাগোনার সাথে আমার মনের মিল তোমার খুঁজতে যাওয়া, আমাকে ভুল বোঝার সামিল।"



পাঠকের তৃপ্তির ব্যাপার পরে আসে , আগে নিজের তৃপ্তি। মনে করবেন এগুলো পাঠক হিসেবেই আমার মতামত । সুযোগ পেয়েছি বলেই না একটু লেখার মাঝে নাক গলাই :P

সুখে থাকুন অপর্ণা দিদি।

২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গদ্যের নিয়মে কি কবিতা লেখা চলে? যেমন বাংলা একাডেমীর অভিধান অনুযায়ি "তবুও" শব্দটি ভুল। কিন্তু কবিতায় তা সব সময়ই ব্যবহার হয়ে আসছে। আপনি মাল্টিপল কমপ্লেক্স বাক্য নিয়ে বলেছেন, তাও গদ্যের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এক হিসেবে একটি কবিতার পূরোটাই মাল্টিপল কমপ্লেক্স সেন্টেন্স। কবি ইচ্ছে করলে কোনো দাড়ি কমা ব্যবহার না ও করতে পারেন।

জাদুমায়ার ব্যবহারে আমার কাছে অমধুর কিছু মনে হলে আমি নিশ্চয়ই লিখতাম না এ শব্দটি । আর যোগাযোগহীনতা আর যোগাযোগশূন্য কতটা পার্থক্য আছে ?

আর আপনি কিন্তু স্বীকার করে গেছেন যে,

"গল্পের তুলনায় কবিতা কখনো নির্দিষ্ট ব্যাকরন মেনে চলেনা বা কোন আভিধানিক শব্দের উপযোগী করে সৃষ্টি হয়না বলেই সেগুলো কবিতা। একটি কবিতায় লেখক কি ধরনের মাত্রা , শব্দ বা ব্যাকরন ব্যবহার করবে সেটা কবির একান্তই ব্যাক্তিগত অভিরুচি।"

আর আমার কমেন্ট ও যা উল্লেখ করলেন ( আপনার পোস্টে করা ) ---

আগে নিজের তৃপ্তি। লেখায় আমি নিজে তৃপ্ত হলেই না তারপর সেটা পাঠকের কাছে তুলে ধরব, তাই না ?
সুযোগ পেয়েছেন বলে নাক গলিয়েছেন এতে আমি খুশিই হয়েছি। অন্তত আলোচনা তো হলো।


-কাজেই এর পর হয়তো এ নিয়ে বিতর্ক তোলা আমার সাজে না। ভাল থাকুন আপনিও :)

২৫| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:২৯

ভূতাত্মা বলেছেন: "উড়াল ডানায় যেমন করে রুদ্ধশ্বাস তৃপ্তিহীনতায় ভোগে ঘুলঘুলির এস্রাজ" B:-)

ভূতাত্মার ভালো লেগেছে.... :-B

২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভূতাত্মার মন্তব্যও অপর্ণার ভালো লাগছে।
সুপ্রভাত।

২৬| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: বাপ্রে, অপর্ণাদি যে বিশেষ জানোয়ার,(মানে অনেক জানে আর কি! ) সেটা আগেই আন্দাজ করেছিলাম। কিন্তু আমাদের কান্ডারী ভাইও যে পেটে পেটে এত বিদ্যা নিয়ে ঘুরে এইটা অনুমান করতে পারি নাই! আপনাদের আলোচনা চমৎকার হইতেসে, গ্যলারীতে বসলাম! :)

২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ৎঁৎঁৎঁ আমাকে এইটা কি বলল !!! কান্নাকাটি - হল্লাহাটির ইমো হইবেক এইখানে !!! ( ইমোর অপশন পাই না )

আলোচনা শেষ হইছে। এখন হাততালি দিবেন। :)

২৭| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

বৃতি বলেছেন: বাহ আপু, খুব সুন্দর!

২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি। আপনার প্রপিকটা সুন্দর !!!

২৮| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময়,

কবিতার স্বাদ ঠিক পেলাম না হয়তো । তবে লিখিয়ে যখোন বলেন তখোন মেনে নিতে হয় ।
শব্দ বাছাই সুন্দর । এস্রাজের মতোই কেঁপে কেঁপে গেছে ভাবনারা । ছোট, কিন্তু অনেক .....

প্রিয়তে নিলাম এই কারনে যে , কান্ডারী অথর্ব আর আপনার মাঝের আলাপচারিতাটুকু স্বাস্থ্যকর , যারা লেখেন তাদের জন্যে ভাবনার কিছু ... তাই ।

ভালো থাকুন ... আর আনন্দে ।

২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

ছোট কিন্তু অনেক ..... কথা অসম্পূর্ণ করেই রাখলেন শেষ পর্যন্ত !

তবে কাণ্ডারী ভাইয়ের সাথে আলোচনাটা আমি নিজেও উপভোগ করেছি। আর প্রিয়তে নেবার জন্যও ধন্যবাদ।

২৯| ২২ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০

অনাহূত বলেছেন:
আপনার ব্লগে এই প্রথম মন্তব্য করছি মনেহয়। ভুলে গেছি, অনেকদিন পর ফিরলাম।

একটু অন্যভাবে সাজানো ক্যানভাস, অন্যরকম স্বাদ। অনুসারিত।

আচ্ছা, আপনার লেখায় দুই লাইনে দু'ভাবে লেখা - কাঁচঘর এবং কাচঘর । দু'ভাবেই বানান ঠিক আছে।

আমার কাছে প্রাসঙ্গিকই মনেহচ্ছে দু'রকম বানান। কেননা, প্রথম লাইনে 'কাঁচঘর' চোখের ভেতর ঢুকে পড়ে বাইরে থেকে। ভাবনায় ব্যঘাত ঘটছে না।

দ্বিতীয় লাইনে 'কাচঘর' প্রাসঙ্গিক ভাবেই চোখের ভেতর যার "প্রত্যেকটা পালকই বস্তুত একা, দৃশ্যময় এবং রঙদার"। দারুণ ছুঁয়ে যায়। আমি কি 'কাঁচঘর' এবং 'কাচঘর' নিয়ে আপনার ভাবনার কাছাকাছি ভাবতে পেরেছি?

২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেকদিন পড় ফেরার জন্য স্বাগতম।

বানান টা কাঁচঘর হবে। দুই জায়গায় বানান দুই রকম অলক্ষ্যে রয়ে গেছে। অনেক ধন্যবাদ দেখিয়ে দেয়ার জন্য।
পুরো ব্যাপারটা নিঃসঙ্গতার একটা ব্যাপার বোঝাতে সুরের সাথে যোগসূত্র । আলাদা আলাদা ভাবে পুরো মানে এমনিতে বোঝা যাবে না।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৩০| ২২ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময়,

অফ টপিক আমার পোষ্টে আপনার ভয়ঙ্কর ঘটনাটির কথা শুনে বিচলিত তাই এখানে ও আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি ।
কী বলছেন আপনি ! ঠিক আছেন তো ?

আমি ব্লগ খোলা রেখে বাইরে ছিলুম এতোক্ষন তাই আপনার এই মন্তব্যটিতে আপনাদের অসহায়ত্বের কথাটি ঠিক সময়ে জানতে পারিনি । বেলা সাড়ে টারটের দিকের ঘটনা । জানিনে এখোন আপনি কোথায় আছেন কিম্বা কিভাবে আছেন ।
ভালো তো সব কিছু , নিজে সুস্থ্য আছেন তো মানসিক ভাবে?

ঈশ্বর আপনাকে এবং আপনাদেরকে বিপদ থেকে নিরাপদে রাখুন ।

উদ্বিগ্ন হয়ে রইলুম ।

২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার পোস্টে উত্তর দিয়েছি ভাইয়া।

৩১| ২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২

তীর্থক বলেছেন: এটি একটি অসাধারন লেখা হয়েছে। অনেকগুলো + পাওয়ার মত। অল্প কথায় অনেক ভাবনার জোগার হয়েছে নিজের মত করে। ভিন্ন আঙ্গিকের একটা লেখা উপহার দেয়ার জন্য অসংক্ষ ধন্যবাদ।

তবে একটা খটকা আছে। "আনচান অস্থির নক্ষত্রসুবাস তাই এমন করেই কেঁপে কেঁপে যায় প্রহরের উড়াল ডানায় যেমন করে রুদ্ধশ্বাস তৃপ্তিহীনতায় ভোগে ঘুলঘুলির এস্রাজ।"

আনচান অস্থির (ফুটন্ত/ টগবগে) = এস্রাজ (ছন্দ/ ধ্বনি)। কেঁপে কেঁপে যায় (উড়াল ডানা) = এস্রাজ (ছন্দ/ ধ্বনি)। তাই কি? যদি তাই হয় তাহলে তৃপ্তিহীনতায় ভোগে (বিট/ রিদম) = এস্রাজ (ছন্দ/ ধ্বনি)। একটু জট আছে। "নক্ষত্রসুবাস" শব্দটা এখানে ঠিক যায়না মনে হয়। "সুবাস" শব্দটা পুরো বাক্যের ব্যক্ষা ভিন্নখাতে নিয়ে গেছে। বোঝাতে পারিনি হয়ত। তৃপ্তিহিনতায় "ভোগে" না কি "বাঁজে"?

২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শেষ লাইনটা যথেষ্টই জটিলতা সৃষ্টি করেছে ঠিক এটাই বলতে চেয়েছিলেন । কিন্তু একটা গদ্যে যেভাবে হাত খুলে সম্পাদনা করা যায় তেমনিভাবে ততটাই জটিল লাগে কবিতার সম্পাদনা করতে।

আপনার শেষের লাইনের আলাদা আলাদা করে শব্দগুলোকে নিয়ে যেভাবে ভেবেছেন, সময় দিয়েছেন তাতে করে আমার ছোট এই লেখাটা এখন নিজের কাছেই মনে হচ্ছে সত্যি সার্থক। আপনি বলতে চাইছেন পুরো লাইনটা একটা বিপরীত অর্থ বহন করে একে আলাদা আলাদা করে পড়লে এই তো ?

একাকীত্ব , নিঃসঙ্গতা যত না বাজে কারো মাঝে তারচেয়েও বেশী ভোগে, ভোগায়। তৃপ্তি নেই বলেই তৃপ্তিহীনতা। ভোগা আর বাজা আলাদা শব্দ বলেই সেটা ভুগবে বাজার পরিবর্তে।

আনচান এবং অস্থির = অস্থিরতায়। তীব্রতা বোঝাতেও পাশাপাশি দুটো সমার্থক শব্দের সহাবস্থান।

একাকীত্ব যদি যন্ত্রণারই হয় তবে কেন নক্ষত্রে আমি সুবাস পাবো , তাই তো জিজ্ঞাসা ? নক্ষত্রের সুবাস পাই বলেই নিঃসঙ্গতায় আমরা নীল হই , কালচে হই তাই সুবাস পেতে আনচান এই মন --- এভাবে ভেবে দেখুন তো !

এই মুহূর্তে কিছু শব্দ বা একটা শব্দও যদি আমি বদলে দিতে চাই পুরো কবিতা আমার কাছ এলোমেলো হয়ে যাবে , তীর্থক !

৩২| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১৬

তীর্থক বলেছেন: ভালো ব্যক্ষা। আমি আপনাকে শব্দ পরিবর্তন করতে বলিনি। শুধু আপনার ভাবনাগুলো আপনার মত করে জানার জন্য কিছু প্রশ্ন রেখেছিলাম। ঝবাব গ্রহয়নযোগ্য হয়েছে :-)

"ভোগা" এখানে ঠিকই আছে। অর্থাৎ "বাঁজা" এখানে যায় না।

২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ আমার ভাবনাগুলোকে শেয়ার করতে পারলাম বলে !

৩৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:০১

আমিনুর রহমান বলেছেন:


ঘুলঘুলির এস্রাজ দুর্দান্ত +++
আপনার ভাবনাগুলো ধার দিয়ে তো আমিও আপনার মত লিখাবার চাই :|

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমিনুর ভাই।
অনেকদিন তো নতুন লেখা দিচ্ছেন না , লিখে ফেলেন । পড়ার অপেক্ষায় রইলাম

৩৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

বৃতি বলেছেন: আপনি কথা দিয়ে ছবি আঁকতে পারেন । খুব সুন্দর ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি :)

৩৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৫

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: কয়েকবার পড়লাম । বোঝার জন্য মন্তব্যগুলোও পড়লাম । আলোচনা করার সাহস পেলাম না । অনেক চমৎকার আর উচু মাপের লিখা । শুভেচ্ছা জানবেন । :)

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এই পোস্টের আলোচনা আমি নিজেও উপভোগ করেছি।
আপনার মন্তব্যে আপ্লুত হচ্ছি। ভালো থাকবেন আদনান

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.