নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের কোথাও একটি ছাপ রেখে যেতে চাই

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময়

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

নুহা - ৩

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬

নুহা



নুহা- ২





গরম কাপড় পরে বের হলেও একটা সূচালো ঠাণ্ডা বাতাস বাইরে বের হবার পর নাকের ডগা আর দু'গাল কেমন যেন অসাড় করে দিচ্ছিলো। খুব হালকা ভাবে বৃষ্টি হয়েছিলো কোনও এক ফাঁকে ভেজা ভেজা রাস্তা দেখে টের পাওয়া যাচ্ছে। আমার তাড়াহুড়া ছিলো না যদিও তারপরেও অবচেতনে মাথায় কাজ করছিলো মার্কনি যাবার বাসটা ধরতে হবে তাড়াতাড়ি গিয়ে। কখনো কখনো এমন হয় রাস্তায় সিগন্যাল পড়ার কারণে আমি দাঁড়িয়ে আছি এক প্রান্তে আর আমার চোখের সামনে দিয়ে হুস করে নীল রঙের বাসটা চলে গেলো। হেঁটে হেঁটেও আমি মার্কনি যেতে পারি কিন্তু সকাল দশটা পার হয়ে গেলে গরম গরম কর্নেত্তোটা পাওয়া যায় না আর। আজকেও চোখের সামনে দিয়ে বাসটা চলে গেলে আমার হাসি চলে এলো। একের পর এক গাড়ি যাচ্ছে তখন। এভাবে তিন মিনিট পর আমি যখন রাস্তা পেরিয়ে স্টপেজে গিয়ে দাঁড়ালাম ঝিরঝির করে বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলো। এখানে বৃষ্টির সাথে নাকি শীতকালে কাদাও ঝরে - এ কথাটা রেজার কাছে প্রথম শুনে আমি খুব বিস্মিত হয়ে বলেছিলাম - এহ , খালি চাপাবাজি ! এখানে নতুন আসছি তো , তাই যা ইচ্ছা তাই বলে মজা নাও , না ? বলে হাসতে হাসতে আমি যখন কথার প্রসঙ্গ ঘোরাচ্ছিলাম তখন রেজা আগের প্রসঙ্গে ফিরে বললো -



দাঁড়াও, কাল সকালেই তোমাকে নিয়ে যখন বের হবো তখন বুঝবা ।



আসলেই পরদিন সকালে বের হয়ে দেখেছিলাম রাস্তায় বিল্ডিং এর সাইডে সাইডে রাখা গাড়ির গায়ে কেমন কাদার ছোপ ছোপ দাগ লেগে আছে। তখন ও জিজ্ঞেস করলো -



কি বলেছিলাম না সত্যি কাদা বৃষ্টি হয় ! দেখলে তো !



- হুম , বলে আমি মিটিমিটি হেসেছিলাম । ব্যাপারটা আমার কাছে প্রথমত নতুন এবং অদ্ভুত লেগেছিলো।



এখানে তীব্র গরম বা শীতে ব্যাগে ছাতা রাখাটা জরুরী আমার মতো পায়ে হাঁটা মানুষের জন্য । রেজার একটা প্রাইভেট কার আছে ঠিকই কিন্তু সেটিতে ছুটির দিন ছাড়া তেমন একটা আমার ওঠা হয় না । আর প্রতি ছুটির দিনেও যে রেজা আমাকে নিয়ে বাইরে বের হয় তাও না। একটা বাঙালি এরিয়া আছে যেখানে বাংলাদেশ থেকে আগত শাক-সব্জি, মাছ ছাড়াও অনেক টুকিটাকি জিনিস কিনতে পাওয়া যায় , সেখানেই মাঝে মাঝে ছুটির দিনে গিয়ে সপ্তাহের বাজারটা সেরে রেজা তার দায়িত্ব পালন করে এবং এটাই ওর আমাকে নিয়ে ঘুরতে বের হওয়া। যাই হোক , এটা নিয়ে খুব বেশী একটা আক্ষেপ আমার নেইও অবশ্য। কারণ রেজার সঙ্গটা ভীষণ বোরিং লাগে আমার। সারাক্ষন খুঁতখুঁতানি , রাস্তায় যে এখানে বাংলাদেশের মতো খুব একটা ট্রাফিক পড়ে সেটা নয় তবুও মাঝে মাঝে ২/৫ মিনিটের জন্য রাস্তায় সিগন্যালে একটু দাঁড়াতে হলেই স্টিরিয়ারিং এ একটা ঘুসি মেরে বলবে -

- ধুসস শালা ! কিংবা এত্ত দূর যাবো , তেলের দাম শালার সরকার এত বাড়িয়েছে না !



- এক কাজ করো , গাড়িটা গ্যারাজেই রাখো বরং। চলো মেট্রো বা বাস দিয়ে যাই ।





আমার এ কথা শুনে রেজা প্রথম প্রথম আপত্তি করলেও এরপর দূরে গিয়ে বাজার করা কিংবা কোনও কিছু কেনার হলে আমি আর রেজার ছুটির দিনের জন্য অপেক্ষা করতাম না । কারণ ততদিনে আমার পথাঘাট চেনা হয়ে গিয়েছিলো মোটামুটি । আমার কাজগুলো আমি নিজেই সেরে নিতে পারতাম । আজব এক মানুষ এই রেজা ! সব কিছুতেই খুঁতখুঁতানি ওর ! তাই ওর সাথে গেলে আমার প্রচণ্ড অস্বস্তি হতো । গাড়ি কিনে কেউ যে সত্যিই গ্যারাজে রাখতে পারে ওকে না দেখলে বিশ্বাসই হতো না আমার। একমাত্র কাজে যাওয়া আর আসা এই ছিলো ওর গাড়ির ডিউটি। অবশ্য পরে একদিন ওর কলিগের কাছেই শুনেছিলাম যেদিন ওর দুই বেলা ডিউটি থাকে সেদিন লাঞ্চের পর শাওয়ার নিয়ে ও গাড়িতেই এসি ছেড়ে ঘুমায় । কারণটা আমি বুঝতে পেরেছিলাম, বাসা যাওয়া আসাতে অনেকটা তেল খরচ হবে এই ভয়ে সে দুপুরে বাসাতেই খেতে আসতো না । অথচ এসি চললেও যে তেল পোড়ে সে হিসাব কি ওর মাথায় ধরতো না ,নাকি আমাকেই সে পছন্দ করতো না এটা নিয়ে আমি আগে চিন্তাভাবনা করলেও সেসব নিয়ে ভাবনা-চিন্তা বলা যায় ছেড়েই দিয়েছি এখন। কারণ জীবনকে এত জটিল করে দেখার মানে নাই আসলে । শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান একটা দাম্পত্য জীবনের জন্য প্রয়োজন বিগত তিন বছরে তাই মনে হয়েছে আমার।





আজকের বৃষ্টিটা তেমন জোরালো ছিলো না। কেমন থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। এরকম প্যাচপ্যাচে ধরণের বৃষ্টির মধ্যে ফুটপাত ধরে এই মুহূর্তে হাঁটতে ভালো লাগছিলো না । এ অবস্থায় ছাতা বন্ধ করলেও ভিজে যেতে হয় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে আবার ছাতা হাতে ধরে রাখতেও কেমন হাত ব্যথা হয়ে যায়। দূর থেকেই দেখতে পাচ্ছি এক বিশাল আকৃতির এক কুকুর নিয়ে এক মধ্য বয়সী মহিলা হেঁটে আসছে। এই বৃষ্টির মাঝেও কুকুর নিয়ে না বের হলেই কি এদের হয় না ? এখানে মানুষের এত কুকুর আর বিড়াল প্রীতি দেখি যে কি বলবো !



জীবে দয়া করে যেই জন

সেই জন সেবিছে ঈশ্বর



এই কথা যদিও আমি ভুলে যাইনি কিন্তু আমার কুকুরভীতি শৈশবের। আর এদেশের মানুষদের দেখি কি অবলীলায় বাচ্চা সাইজের কুকুর কোলে নিয়ে হাঁটে, চুমু খায়! একটা ঘটনা মনে পড়লো, একবার আমি লিফটে করে আমার বাসায় ঢুকবো অমন সময় আমাদের বিল্ডিঙেরই এক সুন্দরমতো তরুণী ছোট বাচ্চা সাইজের একটা কুকুর নিয়ে ঢুকলো । স্বাভাবিক সৌজন্যে তাকে হাই হ্যালো বললেও লিফটে থাকা ঐ বিশ পঁচিশ সেকেন্ড সময়টা আমি শক্ত হয়ে স্ট্যাচুর মতো নিঃশ্বাস বন্ধ করে দাঁড়িয়েছিলাম।





একটু একটু খিদে অনুভব করছিলাম ঠিকই কিন্তু বুঝে উঠতে পারছিলাম এই প্রায় সকাল সাড়ে এগারোটায় আমি কি দুপুরের খাবারটাই খেয়ে নেবো নাকি শুধু এক কাপ কফি খেয়েই কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে কোনও পিৎজার দোকানে ঢুকবো ! আর সকালে উঠে আমি কেন যেন খেতেই পারি না , খাবার কথা মনে হলেই বমি বমি পায়। ঢুকবো না ঢুকবো না করেও দানিয়েলের দোকানেই ঢুকলাম। একটা স্যান্ডউইচ নিয়ে আজ ওর দোকানের ভেতরে বসতেই ও হাসতে হাসতে জানালো -





ওহ ডিয়ার আজ দেরী করে ফেলেছ যে ! শরীর ঠিক আছে তো নাকি রাতে ভালো ঘুম হয়নি বলে চোখ টিপে ও হাসলো। ওর দোকানের কর্মচারীদের দেখলাম কিছু টেবিলে রিজার্ভ লেখা কার্ড লাগিয়ে রাখতে। আমি সচরাচর ভেতরে বসি না বলেই বুঝতে পারিনি এই টেবিলগুলো কোনো রেগুলার কাস্টমারের জন্য বুক করা হয় লাঞ্চের কিছু সময় আগের মুহূর্তটায়। আশেপাশেই বেশ কিছু সরকারী অফিস আছে এখানে।





আমাকে ভদ্রতা করে দানিয়েল এখানের বুক করা টেবিল ছেড়ে উঠে যেতে বলতে পারেনি এটা বুঝতে পেরে আমি উঠে দাঁড়ালাম।





- হেই নুহা, তুমি খাবারটা শেষ করো । এখনো লাঞ্চের সময় হয়নি বলে হাসলো ও ।

আমি সাথে একটা কফিও নিলাম। ওর দোকানের কফিটা আমার বেশ লাগে।

নুহা এর মাঝে কয়েকদিন তোমাকে দেখিনি যে ! আমার দোকানের খাবার বোধ হয় এখন আর ভালো লাগে না ,তাই না বলে ও একটু দুষ্টুমির হাসি হাসে ।

- কেন , আমাকে মিস করছিলে নাকি ?

- আমি মিস না করলেও আর কেউ যে মিস করেনি সে ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিতে পারি না বলে দানিয়েল সেই মারিয়ানো নামের ছেলেটার দিকে ইঙ্গিত করে, যে দোকানের বাইরের কাস্টমারদের সাথে ব্যস্ত ছিলো। পরে দানিয়েলের কাছেই শুনলাম ছেলেটা রোমানিয়ার। তবে ওরা নাকি ইউরোপে বেশির ভাগই অবৈধ পথে আসে। দানিয়েল ওকে বেশীদিন রাখবে না এখানে কারণ পুলিশি ঝামেলা হয় যারা অবৈধ ভাবে এ দেশে আসে আর যে মালিকেরা ওদের কাজ দেয় তাদেরও। কিন্তু কি করবো বলো , এরকম ইয়াং ছেলে-মেয়েরা বেকার অবস্থায় ঘুরে, ড্রাগস নেয় , মেট্রো স্টেশনে ঘুমায়, মাঝে মাঝে হাতে টাকা না থাকলে ওরা দল বেঁধে নির্জন রাস্তায় ছিনতাইও করে। শুনলে অবাক হবে পুলিশও ওদের ভয় পায়। এসব বলতে বলতেই দানিয়েল আরও দুইজন কাস্টমার বিদেয় করে।



- কি বলো, পুলিশ এদের ভয় পাবে কেন ? এমন তো না ওরা আর্মস নিয়ে ঘোরে ! বলে আমি সত্যিই অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি দানিয়েলের দিকে।



- তুমি পত্রিকা পড়তে পারো এখানকার , তাহলে দেখবে গত সপ্তাহেই ভিয়া আপ্পিয়া নামের একটা জায়গায় দুইজন রোমানিয়ান ছেলে এক পুলিশকে স্ট্যাব করেছে ধারালো চাকু দিয়ে । ওরা মাতাল ছিলো । পুলিশের মানিব্যাগ ছিনতাই করে তাকে মুখে স্কচ টেপ আটকে স্টেশনের টয়লেটে রেখে ওরা চলে যায়। পরে অবশ্য ধরা পড়েছে সে ছেলে দুজন।





মারিয়ানো ছেলেটা ভালো । দেখি ওর এখানে থাকার জন্য একটা স্টে পারমিশনের ব্যবস্থা করে দিব। তবে এতে টাকাপয়সা খরচ হবে, সময়েরও ব্যাপার।



দানিয়েলের কথা শুনে আমি ওর দিকে তাকিয়ে রইলাম। নিঃসন্তান এই দানিয়েল আর তার বৌ এলিজা মিলে এই বারটা চালায়। দেশের বাইরের মানুষের মাঝে কোনও মানবতা নেই, শালীনতা নেই এই ধরণের যে ছোট ছোট ভুল ধারণাটা আমার মাঝে ছিলো সেটা দানিয়েলের সাথে পরিচয়ের পর থেকে একটু একটু করে কেটে গিয়েছিলো । দানিয়েল যেমন মিশুক, আন্তরিক তার বৌ এলিজা তার বিপরীত। সারাক্ষন গম্ভীর হয়ে থাকা এই মহিলাটা যন্ত্রের মতোই কাজ করে এখানে। কদাচিৎ আসা যাওয়ার পথে ওর মুখোমুখি হলে একটা হাসি বিনিময় করে সে তাও অতি কষ্টে। যদিও দানিয়েলের ভাষায় -



এলিজার মতো মেয়েই হয় না । বাচ্চা-কাচ্চা নেই তো তাই বোধ হয় একটু কম কথা বলে ও । মন খারাপ থাকে কিনা , তাই !



দানিয়েলের এ কথা শুনেও এলিজার চেহারার অভিব্যক্তিতে খুব একটা পরিবর্তন ধরা পড়ে না। আমি বিদায় নিয়ে ওর দোকান থেকে বেরিয়ে আসার সময় মারিয়ানোর সাথে হাই হ্যালো বলতেই হয় ওর সাথে চোখাচোখি হয়ে যাওয়াতে।





( চলবে )

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: যাক এবার বিজ্ঞাপন বিরতি একটু পরেই আসলো ! ইনফ্যাক্ট সময় মত !
এই পর্বে বুঝাই গেল নুহা তার স্বামীর ব্যাপারে হয়তো সন্তুষ্ট কিন্তু সুখী নয় !

কারণটা আমি বুঝতে পেরেছিলাম, বাসা যাওয়া আসাতে অনেকটা তেল খরচ হবে এই ভয়ে সে দুপুরে বাসাতেই খেতে আসতো না । অথচ এসি চললেও যে তেল পোড়ে সে হিসাব কি ওর মাথায় ধরতো না ,নাকি আমাকেই সে পছন্দ করতো না এটা নিয়ে আমি আগে চিন্তাভাবনা করলেও সেসব নিয়ে ভাবনা-চিন্তা বলা যায় ছেড়েই দিয়েছি এখন। কারণ জীবনকে এত জটিল করে দেখার মানে নাই আসলে ।
জায়গাটায় কিছুক্ষণ আটকে ছিলাম !
গল্প জমে উঠছে , আগের দুপর্বের চেয়ে জমাট লেগেছে !
অফটপিকঃ এই রকম দীর্ঘ উপন্যাসের জন্য আপনি কিন্তু চাইলেই স্পন্সর জোগাড় করতে পারেন ! চিন্তা করেন টিভিতে মুভি কিংবা বিজ্ঞাপনের ফাকে ফাকে বিজ্ঞাপন দিতে পারলে ব্লগারদের দোষ কি ? ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) :-B :-B :-B ! মজা করলাম আপু ! পরের পর্বের অপেক্ষায়

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালোই বলছ ' বিজ্ঞাপন বিরতি '। তোমার কমেন্ট পড়ে আমি হাসছি খুব।

চিন্তা করছি গল্পের ট্যাগ বদলে ' হয়তো উপন্যাস' এমন ট্যাগ দিয়ে দিবো। সেটা না হলে গল্প দ্রুত সমাপ্তির প্রত্যাশা চলে আসতে পারে পাঠকের মাঝে।

ভালো থেকো অভি।

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

রোমেন রুমি বলেছেন:


এই পর্বটিও শেষ করলাম । ভাল লাগছে। গল্প জমে উঠার অপেক্ষায় রইলাম ।
ভাল থাকুন আপু ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তোমার কমেন্ট দুইবার আসছিলো তাই একটা কেটে দিলাম রুমি।

গল্প কখন জমে উঠবে কে জানে ! দেখা যাক কি কি হয় পরের পর্বে। ভালো থেকো রুমি

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: এক কমেন্ট কি বার বার করা যায় ?? বিরক্ত হইয়া গেলাম !! কিছু লিখে পোস্ট করলেই সার্ভার ডাউন !!

যাই হোক পোস্ট পড়েছি। মনে হচ্ছিল কাহিনীর গভীরে ঢুকছি ধীরে ধীরে। আলিফ লায়লা স্টাইলে পোস্ট না দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।


চলুক, সাথে আছি :)

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অটো লগ অফ, সার্ভার ডাউন সব মিলিয়ে তাই আমি কারো পোস্টে কমেন্ট করলে সেটা কপি করে তারপর মন্তব্য করি। এক মন্তব্য বারবার লেখার মতো ধৈর্য থাকে না বলে ।

আলিফ লায়লা স্টাইল বাদ দিলাম অবশেষে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গল্প মিয়া কোন দিকে যাইতাছে !

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গল্পের সাথেই থাকো, দেখো কোন দিকে যাইতে থাকে।

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

আমিনুর রহমান বলেছেন:



আর কত চলবে ... !!!

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চলুক না ! ইরাম করেন ক্যা !!! :P

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩

শামীম সুজায়েত বলেছেন: অপর্ণা
জন্মাষ্টামীতে সরকারি ছুটি থাকায় সারাদিন বাসায় ছিলাম।
নুহা -০১, Click This Link
নুহা - ০২ Click This Link
এবং তৃতীয় পর্বটি আজ পড়লাম একসাথে।
সত্যি চমৎকার হচ্ছে।

কল্পনায় "নুহা" নামে প্রবাসী গৃহবধূর চেহার ফুটে উঠতে শুরু করেছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সময় করে পড়লেন আমার লেখাটা, এজন্য অনেক ধন্যবাদ শামীম ভাই।
ভালো থাকুন।

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
গপ্প এখনো কোনদিকে মোড় নিচ্ছে না কেন??? এখনো ভূমিকা পড়ছি মনে হচ্ছে।

তাড়াতাড়ি শেষ করেন, আর বাকি গল্পটা এক সাথে চাই।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এহ বললেই হইলো নাকি বাকীটা এক সাথে দিয়ে দিবো ! আমি রোজই একটু একটু করে লিখি এটা। সাথেই থাকো আর দেখতে থাকো কোথায় মোড় নেয় শেষ পর্যন্ত।

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আগের পর্বে জানলাম নুহা ১৩ পর্ব হবে। কিন্তু আমার তো মনে হচ্ছে যতদিন নিজে নিজে শেষ না হয় ততদিন লিখে যাওয়া উচিত। এখনো মনে হচ্ছে লেখক ঠিক করতে পারেন নি কাহিনী কোন দিকে আগাবে বা কোনোদিকটাতে জোর দেবেন।

প্রত্যাশা- অন্তত একদিন অন্তর পোস্ট হোক একটি করে নুহা।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমি যখন দ্বিতীয় পর্ব পোষ্ট দিয়েছিলাম তখন সেখানে কোনও এক কমেন্টে লিখেছিলাম এটার মোট ১৫ টা পর্ব লেখা হয়েছে কিন্তু সেটাই তো শেষ না জুলিয়ান দা :) । ঠিক করতে পারিনি কোনদিকে আগাব ব্যাপারটা সেরকম না। দেখা যাক পরের পর্বে কোথায় গিয়ে থামে।

ভালো থাকবেন।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনুসারিত ট্যাব খুলতে না পেরে ভীষণ সমস্যায় আছি। ঠিকমত ভালো পোস্ট খুঁজে পাচ্ছি না।

চলমান নুহা ভালো লাগছে, মনে হচ্ছে ডায়রির পাতা উলটে উলটে পড়ে যাচ্ছি। তাড়াহুড়া নেই।

নুহার যাত্রা চলুক।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আসলেই অনুসারিত ট্যাবের অভাব অনুভব করছি। আর কিছুক্ষণ পর পরই সার্ভারের সমস্যা খুব বিরক্ত করে দিচ্ছে।

নুহার যাত্রায় সহযাত্রী হবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শঙ্কু।
শুভরাত্রি ।

১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কোন কমেন্ট নাই ১ম ভাললাগা দিলাম। সামু কর্তৃপক্ষ আমার আরজি গ্রহণ করে লাইক দেয়ার ক্ষমতা ফিরিয়ে দিয়েছে বোধ হয়।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পের ডিটেইলিংয়ে একটা প্রশান্তির আমেজ আছে । তেমন কিছুই ঘটছে না, চারপাশের দৃশ্য আর কিছু মানুষের সাথে পরিচিত হচ্ছি । কিন্তু পড়ে খুব আরাম পাচ্ছি ।

প্রথম তিন পর্ব পড়ে মনে হল শক্ত একটা ভিত্তি তৈরি হচ্চছে । যার উপর নির্মান বড় কিছু নির্মান করা হবে ।

চলতে থাকুক ++

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার মন্তব্যও পড়ে ভালো লাগলো মামুন ভাই। দেখা যাক সামনে আরও কিছু আসে না চারপাশের বর্ণনা ছাড়াও। সাথ এথাকার জন্য ধন্যবাদ মামুন ভাই।

১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: চলতে থাকুক।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আচ্ছা

১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
গল্পের বাঁক-প্রতিবাঁক বেশ উপদেয়।
আমি গভীরতর নিমজ্জনের অপেক্ষায়, যা হয়ত পরের পর্বে
আশা করছি!! তবে অবশ্য বর্ণাঢ্য হচ্ছে..........

শুভকামনা রইল।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। বড় কোনও গল্প বা হয়তো উপন্যাসিকা ধরনের লেখায় খুব হঠাৎ করেই কোনও চমক বা ঘটনা চট করে আনা হয়তো যায় না। আপনার মন্তব্য খুব ভালো লাগলো। শুভকামনা রইলো ।

১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মেগা টিভি সিরিয়ালগুলো একেক পর্ব রেকর্ড করা হয় আর তা প্রচারিত হয়। ছোটোবেলায় রেডিওতে ধারাবাহিক নাটকও এরকম ছিল। বিটিভির আমলেও এরকম ছিল।

আমার মনে হচ্ছে, গল্পটি প্রতিদিনই একটু একটু করে লিখছেন, (আমার ভুল হওয়া স্বাভাবিক), এজন্য গল্পের পরিণতি ও থিম বোধ হয় প্রতিদিনই বাঁক নিচ্ছে, কিন্তু সঠিক বাঁক কোন্‌টা তা বোধ হয় স্থির হচ্ছে না। জুলিয়ান ভাইয়ের মতোই আমার মনে হচ্ছিল ২য় পর্ব পড়ার পর থেকে। এখানে আবার মারিয়ানোর বদলে দানিয়েলকেই ভাস্বর মনে হলো। নূহা আর রেজার মধ্যকার টানাপোড়েন একটু একটু স্পষ্ট হচ্ছে।

দেখি, পরে কী হয় ;)

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভাইয়া, আপনার ধারণা ঠিক। আমি একটু একটু করে লিখছি এই লেখাটা একটা, দুইটা করে পর্ব। তবে সঠিক বাঁকটা আমি জানি। অন্যান্যদের বর্ণনা আসছে প্রথম দিকের পর্বগুলোতে, আসছে আশেপাশের বর্ণনা, চরিত্রের আগমন। মূল ফোকাস হয়তো শুরু হবে শীঘ্রই।

দাম্পত্য জীবনে কম বেশি টানাপড়েন সবার মাঝেই লক্ষ্যনীয়। গল্পের খাতিরে অনেক কিছুই আসতে পারে।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইলো।

১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৪৫

বোকামন বলেছেন:






প্রিয় লেখক,
ব্লগের গুণী লেখকদের পোস্টে মন্তব্য করতে ভয়ই পাই। এমনিতেই বোকামন লেখালেখি করেনা তাই তাদের গল্প বা কবিতার মূল্যায়ন করা হয়তো ঠিক না। তবুও বলতে ইচ্ছে করছে আপনার লেখার হাত বেশ পরিপক্ব। এবং লেখক সত্তাটিও ক্রমশ সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠছেন। আপনার নিশ্চয়ই গল্প-কবিতার বইও প্রকাশ পেয়েছে ইতিমধ্যে !

মেদহীন এবং ঝরঝরে বর্ণনা, দৈনন্দিন পরিচিত শব্দ চয়ন গল্প বা উপন্যাসের প্রাণ। ইদানীং কালের পাঠকগণ খুব ব্যস্ত তাই তাদের ধরে রাখাটাও যে কঠিন। লাউবিচির বেড়ে ওঠা থেকে শুরু করে একলা ঘর, কুকুরভীতি শৈশব; নুহার সাথে পরিচয় হচ্ছে তার সাথে প্রবাস জীবনের ছোট ছোট পূর্ণতা-অপূর্ণতাও ধীরে ধীরে আসছে, আসবে। ভালোলাগলো তিনটি পর্বই।

আগামী পর্বগুলোতে নুহাকে দেখাতে চাইবেন না প্রবাসের নুহাকে দেখাতে চাইবেন ভাবছি। তবে বলে রাখা ভালো, প্রবাসে নিজ আবাস কতোটা মনে পড়ে তা যেন বোল্ড করা হয়। বিদেশী কালচার, তাদের অস্বাভাবিক
আচরণ(গৃহবধূর দৃষ্টিতে) তো থাকবেই এবং সেই সাথে দু-একটা গান-কবিতার আশ্রয় নিলে মন্দ হবেনা। যে ভঙ্গিতে লিখে যাচ্ছেন তাতে মনে হচ্ছে দীর্ঘ গল্প নয় উপন্যাস হলেই জমবে।

কিছুদিন আগে একটা মুভি দেখেছিলাম “ইংলিশ-ভিংলিশ”

আপনি খুব ভালো লিখতে থাকুন এবং পাঠকের হৃদয় জয় করতে থাকুন-এই কামনা করছি।

আগামী পর্বগুলোতে নীরব পাঠক হয়েই থাকবো তবে অবশ্যই প্লাস সহ :-)
শুভেচ্ছা সতত।।

এটা একটা সবুজ ! আমার বাংলাদেশ !
বিশেষ ভালোলাগা

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বোকামন ভাইয়া, ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মতামতের জন্য। ব্লগে আমি , আপনি, আপনারা সবাই মিলিয়েই তো মিথষ্ক্রিয়া। সবাই লেখক না, পাঠক তো অবশ্যই। সুতরাং সবার মতামতেরই একটা মূল্যায়ন আছে আমার কাছে। আর আপনি লেখক না কবি সেটা আমরা ভালোই জানি।

শ্রীদেবীর 'ইংলিশ ভিংলিশ' দেখা হয়নি, ডাউনলোড করে রেখেছি অনেকদিন হলো। 'নুহা' মূলত প্রবাসী বাঙালি একজন চরিত্র হলেও তার আশেপাশের সব কিছু নিয়ে তার চিন্তাভাবনার প্রকাশের পাশাপাশি তার নিজের যে একজন 'সত্তা' আছে আশা করছি সেটাও প্রকাশ পাবে ধীরে ধীরে। এর পরের পর্বে ট্যাগ বদলে দিবো , উপন্যাসই হবে হয়তো।

নীরব পাঠক সরব হলে আমার ভালো লাগা আরও বেড়ে যাবে।
ভালো থাকুন পরিবারের সবাই মিলে।

১৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন:
সুন্দর হচ্ছে। খুব ধীরে ধীরে গল্পের গভীরে প্রবেশ করছেন। উপভোগ্য।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া

১৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: চলুক, ভালো লাগছে পড়তে।

৪ নং এ যাচ্ছি, যাত্রা বিরতিতে মন্তব্য করা অসুবিধা!

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আচ্ছা। সাথেই থাকো

১৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: পরের পর্বে যাই...

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আচ্ছা

১৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


এই সিরিজের শেষ কবে ? অপেক্ষায় থাকলাম

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জানি না কবে শেষ হবে ! অপেক্ষা করেন তাইলে

২০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দীর্ঘ গল্পের ছোট্ট ছোট্ট পর্বগুলি বেশ লাগতেছে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ দূর্জয়

২১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

অদৃশ্য বলেছেন:





দিদি

৩ আর ৪নং পর্বটা পড়ে ফেলেছি আজকেই, আপনার ৫ পোষ্টটা দেখেই মনে পড়েছে... ভুলে গেছিলাম...

সত্য বলি... লিখাটি এখন পর্যন্ত দুর্দান্ত... এমনিতেই বিদেশ ভূইয়ের ব্যাপার স্যাপারে আমাদের আগ্রহ বেশি থাকে... সাথে আপনার লিখার ফ্লো টা আর অত্যন্ত নিজস্ব কথাগুলোই লিখাটির চার্ম বাড়িয়ে দিচ্ছে...

আমি বুঝতে পারছি এই নুহার প্রতি অনেকের ভালোবাসা তৈরী হয়ে যাবে... তার প্রেমেও পাঠক পড়ে যেতে পারে... যদিও জোড় গলায় বলছি না, কেননা লেখিকা ঠিকঠাক চাইলেই তা হবে...

যেহেতু বড় হবে লিখা তাই রয়ে সয়ে কথা বলাই ভালো... আমিতো শুরুতেই অনেক না দেখা দৃশ্য দেখতে শুরু করে দিয়েছি...

শুভকামনা...

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমিও আন্তরিকভাবেই চাই আমি যেন এই লেখাটা শেষ করতে পারি। তবে ধৈর্যের অভাবে এর আগেও দুইটা ধারাবাহিক লেখা বন্ধ করে দিয়েছিলাম। আগে যা গেছে বাদ হয়ে সে না হয় বাদ, এইটা ইচ্ছে আছে শেষ করার। দেখা যাক ,কতটা সফল হই। হঠাৎ অফিসে কাজের লোড বেড়ে যাওয়াতে সময় হচ্ছে না লেখা নিয়ে বসার।

ভালো থাকবেন ভাইয়া

২২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

আমি ইহতিব বলেছেন: দেরী হয়ে গেলো আপু, গতকালই দেখেছিলাম কয়েকটা পর্ব চলে এসেছে কিন্তু পড়ার সময় হয়ে উঠেনি। আজ শুরু করলাম কতদূর পর্যন্ত পড়তে পারবো জানিনা, তবে আপনার লেখার কারিশমাতে পড়ার আগ্রহ কেবল বাড়ছেই, গল্প সামনে কোন দিকে যাচ্ছে কিছুই বুঝতে পারছিনা। সাথেই আছি, পরের পর্বে যাচ্ছি।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: দেরীতে হলেও পড়লেন এজন্য ধন্যবাদ আপু। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

২৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৪

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
আপু, ব্লগের সমস্যার জন্য ঠিক মত ব্লগিং করা যাচ্ছিল না বলে পড়তে পারিনি। এখন পড়ার চেষ্টা করছি। :)

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সমস্যা নাই, ব্লগের সমস্যায় সবাই কম বেশি ভুক্তভুগি

২৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

একজন আরমান বলেছেন:
পড়া চলছে... :-< :-< :-<

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পড়া চলতে থাকুক। না ঘুমাইয়া পড়লেই হয় :P

২৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

স্বপনচারিণী বলেছেন: ভাল লাগছে। একটু একটু করে নতুন পরিবেশের সাথে পরিচিত হচ্ছি।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চেষ্টা করেছি দৈনন্দিন জীবনের পরিচিত চালচিত্র তুলে ধরতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.