নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের কোথাও একটি ছাপ রেখে যেতে চাই

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময়

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

নুহা-৯

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

নুহা-৮



ভ্যাজালের ভয়ে অনুচিত ব্যাপারে স্বামী স্ত্রীর মতামত একই সুরে বাঁধা হতে হবে এটা আসলে মানা যায় না । রেজা অফিস থেকে বের হয়েছে আরও তিন ঘণ্টা আগে এটা নিয়ে আমি ভাবছি না। জরুরী কাজে সে বের হতেই পারে, আমাকে না-ও জানাতে পারে। আর ওকে যেহেতু আমি বলেও আসিনি ওর এখানে আজ আসবো , তাই ওকে না পেয়ে আমার মেজাজ বা মন খারাপ কোনটাই করা উচিত না। কিন্তু তবুও মেজাজ খারাপ হচ্ছে। কারণ সম্ভবত ও অফিস থেকে মিথ্যে বলে বের হয়েছে বলে। তাও আবার আমাকে নিয়েই মিথ্যেটা বলেছে যে আমাকে নিয়ে হাসপাতাল যেতে হবে বলে ও ছুটি নিয়েছে। এই মিথ্যে ব্যাপারটাই আমার অপছন্দ। এরকম প্রস্তুতি আসলে ছিলো না যে আজ রেজার অফিসের কাছ থেকে আমাকে একাই আবার বাসার পথে ফেরত যেতে হবে। আজ সকালে ঘুম ভাঙার পর যে আবেগ আমাকে ঘিরে ছিলো, রেজার জন্যই হয়তো বা একটা হাহাকারের মতো অবস্থা তৈরি হয়েছিলো আমার মাঝে ক্ষণিকের জন্য আর সে অচেনা অনুভব যার জন্য দৌড়ে দৌড়ে এখানে আসলাম , সব মিলিয়ে খুব অস্বস্তিকর একটা কিছু আমার মাঝে কাজ করতে লাগলো এখন। জানি এই অস্বস্তিটাই একটা সময় পরে আমাকে বিষণ্ণতায় বেঁধে ফেলবে।



বাড়ির উদ্দেশ্যে ফিরে যাবার জন্য আস্তে আস্তে বাস স্টপেজের দিকে পা বাড়াই। না চাইলেও এখন ঘুরে ফিরে মনের মাঝে রেজার ভাবনাই চলতে থাকে। ভাবতে থাকি এর মাঝে আমি আমার এমন কোনও অসুস্থতার কথা রেজাকে বলেছিলাম কিনা যার জন্য শারীরিকভাবে কষ্ট পাচ্ছিলাম কিংবা সে কী আমাকে নিয়ে ইদানিং বেশিই ভাবছে, যত্ন-আত্তি করতে চাচ্ছে। কারণ ও প্রায়ই আমাকে বলে - আচ্ছা নুহা, তুমি জানি কেমন ! তোমাকে এতো কাছে পেয়েও বুঝি না , বলতে বলতে সে আমাকে তার দু'বাহুর মাঝে আটকে নিতো।



ওর মুখের উত্তপ্ত নিঃশ্বাসে আমার কেমন দম দম বন্ধ লাগে। নিঃশ্বাসটা ঠিক স্বাভাবিক না, কামনার অনেকাংশে। তাই আমি ছাড়া পাওয়ার চেষ্টায় ছটফটিয়ে ওকে বলি -



- আমি আবার কেমন ? আর পুরো একজন মানুষকে বুঝে ফেলা কি ভালো রেজা ? পরে তো আমার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে তুমি - বলে আমি হাসি হাসি ভঙ্গীতে ওর দিকে তাকাই। ওর চুলটা এলোমেলো করে দিয়ে ওর বাঁধন থেকে মুক্ত হতে চাই।



- তাই বইলা কি তোমার নিজের পুরাপুরি আমারে তুমি দিবা না ? বলে রেজা একটা অভিমান ফুটিয়ে তুলতে চায় গলায়।



- কি সব বলো না তুমি ! পুরোপুরি কি দিবো বুঝলাম না ! সব তো দিয়েই দিয়েছি।



- নাহ , নুহা। তোমারে বুঝাইতে পারতাছি না। মানে আমি তোমারে শরীরের দিক দিয়া পুরোটা পাইছি ভাবলে সেটা ভুল , আর যদি বলো মানসিক দিক দিয়াও পাইছি সেটাও ভুল।



- ধুর কী সব বলো না টিনেজদের মতো ! --এরকম বলে সেদিন রেজাকে এড়িয়ে গেলেও আমি জানি আসলে রেজা কী বলতে চেয়েছিলো। সারাক্ষণ কানের কাছে প্যানপ্যান করার বা অভিযোগ, অনুযোগ করার অভ্যাস নেই বলে রেজাকে আমার মনের অনেক অলিগলির সন্ধানই দেয়া হয়নি। কিন্তু হঠাৎ করে রেজার এরকম গভীরভাবের উদয় হওয়ার কারণ কী সেটাও আমার কাছে পরিষ্কার ছিলো না। আর যদি রেজা এমন বলেও থাকে সেটা মুহূর্তের আবেগে হয়তো বলেছিলো এমনটাই ভেবে নিয়েছিলাম আমি কিংবা এরকমটাই আমার ভাবনায় থাকতো যদি না আমার কাছে এ মুহূর্তে একটা অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন আসতো, আমাকে না জানাতো আজ রেজার সাথে সাথে লিয়ানাও একই সঙ্গে ওর গাড়িতে করে অফিস থেকে বের হয়েছে।





চট করে কাউকে ভুল বোঝার ব্যাপারটা আমার মাঝে কাজ করে না। রেজা আর লিয়ানার একসাথে অফিস থেকে বের হবার মতো কারণ হয়তো থাকতেই পারে। তাদের অফিস থেকে একসাথে বের হবার সম্ভাব্য দুই একটা কারণ যে মনে আসেনি তাও না তবুও লিয়ানার ব্যাপারে আমার মনে একটু অস্বস্তি ছিলো । কেন যেন এই মেয়েটা আমাকে সহজ ভাবে নিতে পারতো না যেটা রেজার অন্য কলিগরা আমাকে প্রথম দেখাতেই নিয়েছিলো। তবুও এলোমেলো বা ভুল চিন্তাভাবনা যাতে রেজার ভাষায় আমাদের সংসারে " ভ্যাজাল " না করে তাই এসব চিন্তা করতে চাচ্ছিলাম না ও কেন আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবার নাম করে ছুটি নিলো , কেন মিথ্যে বললো। একটা অজানা আশংকায় আমার ভেতরটা তিরতির করে কাঁপছিলো কোনও খারাপ কিছু ঘটবে না তো রেজার সাথে আমার ! আর সেই অপরিচিত নাম্বারটার যে লোক আমাকে ফোন দিয়ে এসব তথ্য দিয়েছে সে রেজারই কলিগ হবে সেটা বুঝতে পারছিলাম, তবে যে নাম্বার থেকে সে ফোন দিয়েছিলো সেটা সচরাচর সে ব্যবহার করে না এটা বুঝতে পেরেই আমি আর তাকে ফিরতি কল দেইনি। তারচেয়ে বরং অপেক্ষাই করা যাক বাসায় ফিরে রেজা কী বলে আমাকে, কতটা বলে আমাকে।



রেজার কাজের এই জায়গাটা থেকে আমাদের বাসার বেশ ভালোই দূরত্ব, নিজেদের গাড়িতে করেই আসি না কেন , কি বাসে,কি ট্রামে! এ জায়গাটার নাম - ভিয়া মন্টে ডেল গাল্লো। এই নামের অর্থ কি কে জানে! মন্টে মানে বুঝতে পারি মাউন্টেইন বা পাহাড়কে বোঝাচ্ছে। ওদের হোটেলটা পাহাড়ের মতো উচ্চতার একটা জায়গায়। আসলে এক অর্থে বলা যায় সবই পাহাড়। যে কোনও একটা জায়গায় যাবার সময় স্থূলভাবে টের পাওয়া যায় না যে কোনও উঁচু জায়গায় উঠছি কিন্তু সে জায়গায় পৌঁছে দূরে বা নিচের দিকে বা সামনে দৃষ্টি প্রসারিত করলে বোঝা যায় এ দেশটা সমতল নয় সব জায়গায়, উঁচু- নিচু, পাহাড় কেটে কেটে নাকি রোম শহর বানানো হয়েছে, এটা রেজা প্রায়ই বলে আমাকে। এখান থেকে বাসায় ফিরতে ফিরতে মিনিমাম ঘণ্টা দুই থেকে আড়াই লাগবে যদি সময়মত বাস আর ট্রাম না পাই। ফেরার কথা ভাবতেই এখন ক্লান্তি লাগছে। আসলে কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে বেরিয়ে যদি সে কাজটা সঠিকভাবে করা না যায় তখন মনে হয় সারাদিনটাই আজ ব্যর্থ। আমি আমার স্বভাব জানি তো, আজ সব ব্যাপারেই আমার মেজাজ খারাপ হবে। সে কি রেজাকে চমকে দিতে এসে নিজেই চমকে গেছি বলে ? কি জানি বুঝতে পারছি না কিছু।



দূরে দেখা যায় বাস আসছে। এ রুটের বাস গুলো কমলা রঙের। কয়েকটা সীট খালি আছে পেছন দিকে কিন্তু অনেক যাত্রীই দেখি দাঁড়িয়ে ছাদের কাছের হুক বা সীটের হাতলে ধরে, হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে, হয়তো সামনেই কোনো স্টপেজে তারা নামবে বলে। রেজা আমাকে বলেছিলো বাসের একটা মান্থলি টিকিট করে নিতে যেহেতু আমার বাস , ট্রাম, মেট্রোতে চড়ার অভ্যাস বেশি। কিন্তু এতগুলো দিন হয়ে গেলো এখানে আছি আজ অবধি আমার আর মান্থলি টিকিট করা হলো না। এই মুহূর্তে ব্যাগে সকালের পাঞ্চ করা টিকিটটাই আছে। একেকটা টিকিটের মেয়াদ পঁচাত্তর মিনিট। এই মুহূর্তে টিকিট এখন ইনভ্যালিড আর চেকার এসে যদি টিকিট চায় নির্ঘাত জরিমানা করবে। অন্যমনস্ক ছিলাম বলেই আজ এই ভুলটা হয়ে গেলো। ধ্যাত - নিজের মনে মনে বলে উঠি আমি। আমার কাঙ্ক্ষিত স্টপেজে নামতে হলে আরও পাঁচটা স্টপেজ পার হতে হবে। ইংরেজিতে খুব স্বচ্ছন্দেই আমি স্টপেজ বললেও প্রথম প্রথম এসে যখন জানলাম স্টপেজকে এ দেশিয়রা ' ফেরমাতা' বলে অবাক হয়েছিলাম। আর অবাক হয়েছিলাম এই কারণে রেজা বলেছিলো ইংরেজি অনেক শব্দের সাথেই নাকি ইতালিয়ান শব্দের মিল আছে। কিন্তু ফেরমাতার সাথে মিল পাইনি বলেই অবাকটা হয়েছিলাম।এসব ভাবতে ভাবতেই আমি পেছন দিকের একটা সীটে গিয়ে গা এলিয়ে বসলাম। ঘুমাতে পারলে ভালো হতো। মাথা,ঘাড় সব মিলিয়ে এদের ওজন এতো বেশি লাগছে যে আমি আর এদের ভার বহন করতে পারছি না। একটু চোখ বন্ধ করে হেলান দিতে পারলে ভালো লাগতো শুধু এটুকুই এ মুহূর্তে বুঝতে পারি। হঠাৎ করে তন্দ্রা এসেছিলো কিনা বুঝতে পারি না। বাসটা থেমে আছে এমন মনে হওয়াতে চোখ খুলে তাকাতে দেখলাম সিগন্যালে আটকেছে বাস। চোখ খুলে আরও একটা ব্যাপার দেখলাম, দেখে নিদারুন অস্বস্তিতে মনটা ভরে গেলো। চেকার উঠেছে বাসে, আমার এখানে আসতে হলে তাকে অন্যান্য যাত্রীদের টিকিট চেক করে তবেই আসতে হবে আর সে আমার এখানে আসতে আসতে আমি বাটন চেপে পরের স্টপেজে আমাকে নামিয়ে দেয়ার জন্য ড্রাইভারকে সংকেত দিয়ে রাখতে পারি। আমার ভেতরে এরকম একটা হীন চিন্তা কী করে আসলো যে আমি পালিয়ে যেতে চাচ্ছি চেকারের জরিমানার ভয়ে , ভেবে লজ্জা পেলাম। পালিয়ে যাওয়াটা আমার দ্বারা সম্ভব হবে না বলে বসেই রইলাম চেহারায় একটা নির্লিপ্ততা নিয়ে। অন্যান্য দিন জানালা দিয়ে বাইরের দিকে তাকিয়ে থাকতেও ভালো লাগে, রাস্তার নাম পড়তে পড়তে যাই। এখন শুধুই তাকিয়ে আছি, কিছু দেখছিলাম না। বুকের ধুকপুকানি বাড়ছিল পাল্লা দিয়ে। ভয়ে না, বরং লজ্জায়। মাঝপথে আরও একজন চেকার এই বাসে ওঠায় আগের চেকারের সাথে কিছুটা গল্পগুজব করার কারণে বাসের পেছনের দিকে চেকার আর এসে দাঁড়ায় না, নির্ধারিত স্টপেজ এসে পড়লে আমি বাস থেকে নেমে যাই।



চলবে

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: এই পর্বটা শুরু থেকে পড়ে যাচ্ছিলাম আর কেমন যেন খটকা লাগছিল, কী যেন নেই মনে হচ্ছিল!! শেষ করবার পর মনে হল আসলে নুহা-৮ পড়িনি ফাঁকি মেরেছি :P

যাই এখন আবার আগের পর্বে :)


টিকিট না কাইটা বাসে ট্রেনে ঘোরা ভালু না ;) ;) ;) ;) ;)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আসলেই টিকিট কেটে ঘুরাঘুরি করা উচিত ! নিজের ফাঁকিবাজি ধরতে পারছিস এটাই বড় কথা :P

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

বোকামানুষ বলেছেন: আগের পর্বগুলোতে মন্তব্য করা হয়নি কিন্তু নুহার সাথেই আছি

এর কোন পর্বে কারো মন্তব্যের উত্তরে বলেছিলেন রেজার চিন্তা ভাবনা নিয়েও লিখবেন

যদিও এটা নুহার গল্প আমরা তার রেজার প্রতি অনুভূতি অনেকখানি জানতে পারছি সেইসাথে রেজা নুহাকে নিয়ে কিভাবে সেটা জানার কৌতূহল হচ্ছে


রেজা আর শবনম এদের ভাষা কি আলাদারকম ব্যবহার করেছেন এর কি কোন বিশেষ কারণ আছে? বলার সময় হয়ত আমি নিজেও অমন করে কথা বলি কেমন যেন পড়তে ভাল লাগে না :(

অনেক বড় মন্তব্য করলাম নিজের মতামত দিলাম কিছু ক্ষেত্রে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নুহার পাশাপাশি রেজার মনোভাব নিয়ে লেখার ইচ্ছে আছে, যদিও সময়টা শেষ হয়নি । প্লট সাজাতে হবে এই আর কী !

নুহার এই লেখাগুলোতে নুহাকে শুদ্ধ করেই কথা বলতে দেখা গেছে বিগত পর্ব গুলোতে, সামনেও দেখা যাবে। একমাত্র নুহা শবনমের সাথেই ঘরোয়া ভাষাটা ইউস করে। কিছু কিছু মানুষ থাকে না চাইলেই হুটহাট প্রচলিত ঘরোয়া ভাষায় কথায় বলতে পারে না, হয়তো নুহার ক্ষেত্রেও এমনটা হয়েছে।

বড় মন্তব্যে খুশিই হয়েছে। পাঠকের মতামতটা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ ।
শুভকামনা আপনার জন্য।

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

মামুন রশিদ বলেছেন: নুহার চমকে যাওয়ার মাত্র শুরু, সামনে নিশ্চয়ই আরো চমক আছে ওর জন্য ।


নুহার সাথেই আছি :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়াতে সময় দেয়া হচ্ছে না নুহা লেখার পেছনে।
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ মামুন ভাই ।

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:

এত অল্প কেন এই পর্বে? ভালো লাগছে........

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: দেরী হলো উত্তর দিতে, ব্লগের সার্ভারের সমস্যায় অতিষ্ঠ হয়ে গেলাম।
আচ্ছা পরের পর্ব বড় করে লিখবো

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

শায়মা বলেছেন: এটা কি সিরিজ আপুনি!!!

তাহলে তো প্রথম থেকে পড়তে হবে।:)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জি আপু , এইটা সিরিজ ! সময় হলে পড়বেন, সমস্যা নাই ।
ভালো থাকুন

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আজকে শুরু করার পর ভাবছিলাম , রেজাকে কখন বুঝাতে শুরু করবেন ?
রেজা আসছে গল্পে !

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আজ ছুটির দিন , কই একটু ব্লগাব ভাবলাম ! অথচ ব্লগেই লগিন হতে এক বেলা পার হয়ে যায় !

রেজা আরও আসতে থাকবে নুহার ভাবনা চিন্তায় ।

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৪১

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
সুন্দর এগুচ্ছে, তবে আর একটু বড় হতে পারতো!!

আমি কিন্ত মান্থলি কাটি, রেগুলার :-B

শুভকামনা রইল..........

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হাহহাহাহ টিকিট মান্থলি কাটাই ভালো ! অকারণ টেনশনে পড়তে হয় না !
নেক্সট পর্ব বড় করে দিবো

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

জুন বলেছেন: এবারের এপিসোডটা ভিন্ন ধরনের অপর্না । অপুর্ব আপনার লেখার স্টাইল। ।সে সাথে করছেন মানুষের মনের বিভিন্ন ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার অসাধারন সুক্ষ বিশ্লেষন। খুব ভালোলাগছে প্রতিটি পর্ব
ফেরমাতা, ফেরোভিয়্‌ চাও এ শব্দ ছাড়াও অসংখ্য ইতালিয়ান শব্দের সাথে পরিচিতি গল্প পাঠের আনন্দকে বাড়িয়ে দিচ্ছে দ্বিগুন।
+

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ইতালিয়ান অনেক শব্দের অর্থ ভুলে গেছি এখন। প্র্যাক্টিস না থাকলে যা হয় আর কী ! চেষ্টা করচি ডায়ালগের পাশাপাশি মনের বা কোনও মানুষের চরিত্রের বিশ্লেষণ ও নিয়ে আসতে। রেজার মনের ভাবনাও কোনও এক ফাঁকে আনতে হবে , নুহার মতো করে।

ভালো থাকবেন আপু । ব্লগে লগিন করাটা খুব সমস্য আপু, সবার পোস্টে যেতে পারছি না, দেখতে পারছি না অন্যের পোষ্ট, কমেন্ট করতে পারছি না । আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এই দেরী করে মন্তব্যের উত্তর দেয়াকে

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

চলতেই আছে দেখি

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কী বলেন, চালাবো না আর !!! :(

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চলুক চলছে গাড়ী ছন্দতালে
চলুক চলতেই থাকুক রঙ্গলালে



ভাল লেগেছে আপুনি। :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

বোকামানুষ বলেছেন: নুহা শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে সেটাই ভাল লাগে

আমি রেজা আর শবনম এই দুজন যে অশুদ্ধ ভাষায় কথা বলে সেটা পড়তে ভাল লাগে না তাই বোঝাতে চেয়েছিলাম

এদের দুজনের ভাষাটা আলাদা করার কোন বিশেষ কারণ আছে কিনা সেটাই জিজ্ঞেস করেছিলাম আপু

ভাল থাকবেন

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: রেজা বা শবনমের ভাষার ব্যাপারে আসলে তেমন সুনির্দিষ্ট কারণ নেই । তবে ওদের ভাষাটা আমি উপভোগ করছি বলেই ওভাবে লেখা।

আপনিও ভালো থাকবেন ভাইয়া

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
রাতের পর এখনি আসা গেল সামুতে।
উপন্যাসের এই পর্ব এবার পড়া যায় :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অবশেষে আসতে পারছ, কমেন্টাইতে পারছ -- এটা তো বিরাট সৌভাগ্যের ব্যাপার !
ভালো থাইকো

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
ভাল একটা জিনিস জানা হল। বাইরে টাইম হিসেব করে বাসের টিকিট ছাড়া হয় এইটা জানা ছিলনা। আমাদের দেশে তো সম্ভব নয়। কোন যায়গায় যেতে একদিন যদি লাগে ২০ মিনিট পরদিন লেগে যাবে ১ ঘণ্টা। বুঝব কীভাবে কত মিনিটের টিকিট কাটব!

গল্প সুন্দর এগোচ্ছে। :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বাংলাদেশের জ্যাম ইস্যু দূর না হলে, রাস্তার ম্যাপ সঠিক না হলে টিকিট কেটে বাসে ওঠা আর প্রতি টিকিট অনুযায়ী সময় নির্ধারণ এর ব্যাপার বাস্তবায়নের আশা দেখি না সহসা।

ভালো থেকো নাজিম। সুপ্রভাত

১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

এক্স রে বলেছেন: প্রথম থেকে পড়তে হবে .। এক্সাম টা হয়ে যাক

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে। পরীক্ষা ভালো হোক

১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন:
এই পর্বটা বেশি ভাল লেগেছে। কিন্তু বেশ ছোট ! যেন শুরু করতেই শেষ !

নুহা পড়তে পড়তে ভাবছি, "খাইছে, কবি গুরু ঠিকই বলেছেন, নারীর মন আসলে সহস্র বছরের সাধনার ধন। কি কমপ্লেক্স রে বাবা!!" হা হা হা

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আসলে ব্যস্ততার কারণে নুহা নিয়ে বাকী লেখাগুলো লেখার সময় পাচ্ছি না। দেখি পরের পর্ব বড় করেই লিখব।

নারীর মন একাই বুঝি সহস্র বছরের সাধনার ধন মনে হয়, পুরুষের টা কী বোঝাও কঠিন নয় ! একই অঙ্গে যে মানুষের কতশত রূপ !

ভালো থাইকেন

১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: রেজার অনুভূতি আসলে ভালো লাগবে সেটাও। নুহার সামনে কি চমক আছে দেখা যাক।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হুম চিন্তাভাবনা করছি রেজার দেখা চোখটা কীভাবে ফুটিয়ে তুলবো লেখায়।
ভালো থাকবেন শঙ্কু

১৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আর আরোপিত বা রিপিটেশন কিছু পাচ্ছি না। পুরো উপন্যাসটাই কি নুহার জবানিতে হবে? ক্যামেরা মাঝে মাঝে অন্য কারো উপরে ফোকাস করলে হয়তো আরও ইন্টারেস্টিং হত ব্যাপারটা।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার পরামর্শ মাথায় রইলো শঙ্কু। যদিও কেন্দ্রীয় চরিত্র বলে নুহাই প্রাধান্য পাচ্ছে, ক্যামেরার ব্যাপারটা নিয়ে ভেবে দেখবো। জানি না কোন উপায়ে কিন্তু ভাববো

১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আগের পর্বগুলো কয়েকটা পড়া নাই স্যরি, তাই কিছুটা গুলিয়ে যাচ্ছে। তবে এই পর্ব ভাল হয়েছে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আগের পর্বগুলো না পড়লে পরের পর্ব বুঝতে সমস্যা হতে পারে।
ধন্যবাদ

১৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩১

ভিয়েনাস বলেছেন: আপু লেখাটা বড় যখন করছেনি তখন ইটালির কিছু জিনিস জায়গা বা জীবন যাপনের বর্ননা দিয়েন হয়তো পড়তে আরো ভালো লাগবে :)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ঠিক আছে, চেষ্টা করবো জায়গার বর্ণনা সাথে দিতে। আর জীবন যাপন পদ্ধতি কিছু কিছু তো দিচ্ছিই

২০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

শ্যামল জাহির বলেছেন: কিংবা এরকমটাই আমার ভাবনায় থাকতো যদি না আমার কাছে এ মুহূর্তে একটা অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন আসতো, আমাকে না জানাতো আজ রেজার সাথে সাথে লিয়ানাও একই সঙ্গে ওর গাড়িতে করে অফিস থেকে বের হয়েছে।

ভাগ্যিস, এই ব্যাক্তিটি নাম্বার জানে! না হয়, রেজা কার সাথে বের হয়েছে
তাও জানতে পারতোনা নুহা।



জায়গাটার নাম - ভিয়া মন্টে ডেল গাল্লো। এই নামের অর্থ কি কে জানে!
-(ভিয়া মন্তে দেল গাল্লো) পাহাড়ী মোরগ রাস্তা।

গল্প জমে উঠছে, সাথেই আছি।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গাল্লো / গাল্লিনা -- মানে মনে পড়েছে। আর টি এর উচ্চাতন ত- এর মতো এটা জানি অবশ্য।
ধন্যবাদ জহির ভাই। আপনি তাহলে সেখান থাকতেন /আছেন ? বাহ বেশ ভালো।

সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ জহির ভাই

২১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

অদৃশ্য বলেছেন:





নুহার ভাবনার সাথেই মিলেমিশে ছিলাম তাই রেজার কথা ভাবতে ভাবতে হঠাৎই চেকারকে দেখে আমিও ভয় পেয়ে গেছিলাম... যাক শেষ রক্ষা হয়েছে... নিশ্চয় নুহার লজ্জা বা অপমান আমাকেও স্পর্শ করতো...

এ যাত্রায় নুহা বাঁচলেও আমার জীবনের এক ট্রেন যাত্রায় আমি কিন্তু রক্ষা পেয়েছিলাম না... সে লজ্জা বা অপমানটা ভুলবার নয়... তাই নুহার এই দৃশ্যে আমিও শংকিত ছিলাম...

লিখাটি আগেই পড়েছি... অথচ ভাবছিলাম ৯টা এখনো পড়া হয়নি... শুরু করতেই বুঝলাম গত বৃহস্পতিবার বিকেলেই লিখাটি পড়েছিলাম... আমি খুবই ভুলোমনা টাইপের...


শুভকামনা...




১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনি নুহা চরিত্রটির সাথে বেশ মিশে গিয়েছেন বুঝতে পারছি আপনার পাঠ প্রতিক্রিয়া দেখে। চেকার এসে ধরলে হয়তো জরিমানা করেই নুহাকে রেহাই দিতো আর টাকার অংক যাইই হোক, এখানে একটা বিশেষ ব্যাপার হচ্ছে -- বলতো বাঙালিদের স্বভাব নিয়ে , তারা টিকিট না কেটে বাসে, ট্রেনে চড়ে। এটা বড় লজ্জার ব্যাপার দেশ এবং ব্যক্তির জন্য।

আপনার জন্যও শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

২২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লিয়ানাকে নিয়ে রেজা কোথাও বেরিয়ে গেছে। এটা জেনে নুহা বের হলো রেজাকে রেড হ্যান্ডেড ধরার জন্য। পর্ব নং ১০-এ-ও এ উত্তেজনার উপশম হয় নি। এ পর্বে লিয়ানার কথা আর বাস থেকে পালিয়ে যাবার কথাটা ছাড়া বাকিগুলো শুধু বর্ণনা মনে হয়েছে, এবং ৯ ও ১০ মিলিয়ে মূল গল্প সংক্রান্ত উল্লেখযোগ্য কিছু পাই নি এখনো।

প্রথম প্যারাটার প্রথমার্ধ আরেকবার পড়ুন, কিছু চোখে পড়ে কিনা দেখুন। একই প্যারার লাস্ট বাট ওয়ান বাক্যটা আরও সাবলীল করার সুযোগ আছে কিনা দেখুন-- এরকম আরও কিছু ভেতরে আছে।

দীর্ঘ গল্প বা উপন্যাসে একটা রহস্য সৃষ্টি করা হলে তার সুরাহা পেতে অনেক দূর যেতে হলে তাতে আকর্ষণ কমে না বাড়ে?

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: লিয়ানার সাথে রেজা বাইরে বেরিয়েছে এটা জেনে তো নুহা রেজার কাজের জায়গায় উপস্থিত হয়নি। সে একটা আকুলতা থেকেই ছুটে গিয়েছিলো। পরে কেউ একজন তাকে ফোনে জানিয়েছে রেজার সাথে লিয়ানাও বের হয়েছে। রেড হ্যান্ডেড জাতীয় কিছু এখানে ছিলো না।

দীর্ঘ গল্প বা উপন্যাসে রহস্য তৈরি হলে তাতে আগ্রহ বাড়ে বা কমে কিনা সেটা বুঝতে হলে তো আমাকে লাস্ট পর্যন্ত যেতে হবে যতদিন না লেখা শেষ হয় :P

প্রতি পর্বে পর্বে উল্লেখযোগ্য ব্যাপার উঠে আসবে আমি ব্যাপারটা সেরকম মনে করছি না কারণ একটা চরিত্র বা একটা সম্পর্ক ডেভেলপ করতে গেলে কিছু বর্ণনা আসতেই পারে, অতীতচারন কিংবা প্রেডিকশন জাতীয় কিছু চলে আসে।

বাক্যও সাবলীল করার ব্যাপারটা নিয়ে কাজ করবো অবশ্যই।
শুভকামনা রইলো

২৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০২

আমি ইহতিব বলেছেন: নূহার সহনশীলতা দেখে অবাক হচ্ছি আপু। সাথেই আছি, দেখি আর কি চমক রেখেছেন নূহার জন্য।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হুম ধৈর্যের পরীক্ষা তাদের প্রতি পদেই দিতে হয় জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে

২৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ভাই, চেকারের হাত থেকে এযাত্রা বাঁচানোর জন্য ধন্যবাদ। মনে হচ্ছিলো আমিই নুহা! ধ্যাৎ... মেয়েটা যে কী করে না!

গেলাম পরবর্তি পর্বে :)

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নুহার ঐ মুহূর্তের টেনশন তাহলে আপনাকে স্পর্শ করলো ! হাহহাহহা

ধন্যবাদ ভাইয়া

২৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

স্বপনচারিণী বলেছেন: বেঁচে গেলেন। পড়ছি।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তাইতো দেখা যাচ্ছে , নুহা এ যাত্রায় লজ্জার হাত থেকে বেঁচে গেলো !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.