নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের কোথাও একটি ছাপ রেখে যেতে চাই

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময়

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুমেরাং

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

আমার সহকারী আরিফকে ভাবছি একটা রামধোলাই দিবো। ব্যাটা ফাজিলের ফাজিল। তার অপরাধ তেমন গুরুতর না কিন্তু এইসব বদগুলোকে শুরুতেই টাইটের উপরে না রাখলে কোন ফাঁকে আমাকে চিকনে দৌড়ের উপরে রাখবে,যখন তখন আমার ইমিডিয়েট বসের কাছে আমারই অনুপস্থিতে গিয়ে কান ভারী করবে ঠিক তো নেই। আশেপাশে অফিসে তো টিকটিকির অভাব নেই। আসলে সব কয়টাকে আমার টিকটিকি রূপি গিরগিটি মনে হয়। এই দুই প্রজাতির সংকর রূপটা কী হতে পারে এখন এসব ভাবার সময় নেই। যখনই এই ফাজিলটা টের পায় কাজের চাপ বাড়বে কিংবা কোনও কনফারেন্সের আগের দিন শুরু হয়ে যায় তার নানা রকম টালবাহানা। মুখ চোখ কেমন শুকনো করে রাখে সকালের শুরুতেই। আরে ব্যাটা অফিসে কি আসি তোর কালো চেহারা দেখার জন্য? এমনিতেও ঘরে যে আমার বৌ আমাকে খুব বিনোদিত করে রাখে সেরকম হলেও না হয় তোর কালো মুখ হজম করা যেতো।



- কি আরিফ,তোমার চেহারাটা এমন দেখা যায় কেন? কাজের লোড বেশি হয়ে গেলো নাকি?

- না, না স্যার। কী যে বলেন! অফিস তো কাজেরই জায়গা। রাতে ঘুমোতে একটু দেরী হয়েছিলো, এজন্য হয়তো এমন লাগছে!

- হুম



এই ছেলের এই এক সমস্যা কাজের সময় কোনো ফাইল সে হাজির করতে পারে না। আরে শালার পো তুই যেহেতু জানোসই তোর ফাইলের ঠিক ঠিকানা নাই, পিসিতে সেভ কইরা রাখ। তা না কইরা পার্ট নিয়া বলস -



স্যার, সব আমার মাথায় সেভ করা আছে।



ফাজিলের ফাজিল একটা। তোর মাথায় সেভ করা থাকলে আমার কী। তোর তো কয়দিন পর পর মাথায় ব্যথা হয়। কী যেন বলে - মাইগ্রেন, সাইনাসের ব্যথা অমুক তমুক। তোর ব্রেইন টা যদি ড্যামেজ হয় আমি আমার অফিসের ডাটা কীভাবে পাবো ভাবছিস ব্যাটা বেক্কল? আমিও কী কম ত্যান্দর! তাই তো তোরে কোনো কাজ শিখাই না। ব্যাটা এটা ঠিকই টের পেয়েছে। প্রায়ই দেখি আমাদের জালাল সাহেবের সাথে গুজুর গুজুর ফুসুর ফাসুর করে। জালাল সাহেব তোর বাপের বয়সী আর তার সাথে গিয়ে তুই করস গাল গপ্পো। জালাল সাহেব তো ঘাগু লোক, সরাসরি তো আর আমাকে আর বলেন না কিন্তু ঠারে ঠোরে ঠিকই বলতে ছাড়েন না -



আরিফের তো দেখা যায় কাজে কর্মে একেবারেই মন নেই। এরে বেশি করে কাজ কর্ম দিয়ে বসাইয়া রাখবেন। তাহলে তো এদিক সেদিক মনোযোগ কম দিবে। বুঝেন না এরা অল্প বয়সী পোলাপাইন, সব সময় তো ফাঁকি দিতেই চাইবে! বলে জালাল সাহেব আমার দিকে তাকিয়ে চোখ টিপে হাসেন।



এই জালাল সাহেবটাও এক বুড়া ভাম। ব্যাটা তুই আমারে চোখ টিপস কেন? আমারে কী রিসিপশনিস্ট ছন্দা মনে করছস?পারলে তো গিয়া অফিসের মধ্যেই তুই ছন্দারে কোলে নিয়া বইসা থাকস। এতো কিসের রে তোর বাইরের বিভিন্ন পার্টির কাছে ফোন দিতে হয় আর ঐ অজুহাতে ব্যাটা ছন্দার লগে ফোনে গ্যাজাস দিনের মধ্যে দশবার।



" ছন্দা, মোতালেব মনোয়ারাকে একটা লাইন ধরিয়ে দাও তো!



টি এন্ড সারোয়ার থেকে আমার একটা পার্সেল আসার কথা, এসেছিলো ছন্দা?



আরে তুমি কাশছ কেন, ঠাণ্ডা লেগেছে নাকি? বাসায় গিয়ে মেন্থলের ভাপ নিও। না হলে লবন পানি দিয়ে গড়গড়া করো।



এম ডি স্যার খুঁজলে বলো,আমি ব্যাংকে গিয়েছি। এলসি টা নিয়ে কথা বলতে! "




এমনিতে সে কথা বলে চাষাভুষার মতো। ছন্দার সাথে কথা বলতে গেলে যেন সুললিত ভাষা ঝরে ঝরে পড়ে। ব্যাটা ভণ্ড! কোম্পানির পয়সা পাস মোবাইলে বিলের জন্য,সেটা দিয়েই তোর পার্টিকে ব্যাটা ফোন দে। মোবাইলের টাকা দিয়া বৌয়ের সাথে পিরিত কইরাই শেষ করস। তোরা জামাই বৌ কি ঘরে কথা বলস না নাকি? বদমাইশ লোকজন দিয়া কোম্পানি চালাইলে লাল বাত্তি জ্বলতে সময় লাগবো না। দেখি এর মাঝেই এমডি স্যারের কানে একদিন সুযোগ বুঝে কথাটা ওঠাতে হবে। আমার নিজের কথাই বলি না কেন,এতো কথা বলতে আমার আবার ভালো লাগে না। আর এরা যে কীভাবে এতো কথা বলে। আমার বৌ কে সোজা বলে দিয়েছি-



আমি ঘরে ঢুকার পর কোনোরকম হাউকাউ করবা না। নীরবে কাজ সারবা। প্রয়োজনে ইশারায় কথা বলবা।



কিন্তু কী কপাল আমার,বৌ কথা বলা কমালেও আমার যমজ মেয়ে দুইটা হয়েছে পুরা বিখাউজ। সারাটা রাত জ্বালিয়ে খায়। বাধ্য হয়েই এখন বৌ- বাচ্চার সাথে এক ঘরে থাকতে পারি না। রাত একটা দুইটার সময়েও বৌয়ের ঘরে উঁকি দিলে দেখা যায় মেয়ে দুইটার একটা না একটা সজাগ। বৌয়ের সাথে চোখাচোখি হলে আবার চোখ টিপে,মুখ টিপে হাসে। বদমায়েশ মেয়েলোক একটা, মেয়ে দুইটার কারণে আমার সাথে ভালোই ফাঁকিবাজি শুরু করেছে ইদানীং।



আজকে অফিসে একটু সকাল সকালই এসেছি। তবে আজকে বলে কথা না,আমি অন্যান্য দিনও সবার আগে আসি। বলা তো যায় না কোনদিন আবার আমি আসার আগেই এমডি স্যার চলে আসবেন কিংবা চেয়ারম্যান স্যার। যদিও নিন্দুকেরা বলে -



ঘরে তো মতিন সাহেবের শান্তি নাই। ঘুম থেকে উঠে বাথরুম না সেরেই বোধহয় চলে আসেন।



অফিসে তো আমার পেছনে কথা বলার লোকের অভাব নেই! আরে বাবা তোরা আমার ব্যাপারে এতো নাক গলাস কেন? আমার পদের সাফল্যে এরা ঈর্ষা করে কিনা কে জানে! আজকাল তো কেউ কারো ভালো দেখতেই পারে না।



সকাল দশটা বেজে যাবার পরেও আমার সহকারীটার আসার নাম নেই। অফিসের হর্তাকর্তা গোছের হলে কবে এই ছেলেটাকে বিদায় করে দিতাম! এর আগের দুইটা সহকারীর ব্যাপারেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম বলে তারাও ফাঁকিবাজি করে পার পায়নি। যথাযথ শাস্তি দিয়ে একেবারে বিদায় করেছি অফিস থেকে। আরে বাবা অফিসের পয়সাটা হালাল করে নে,এতো ফাঁকিবাজি করলে হবে।কাজ শিখবি তাহলে কীভাবে। কাজের মাঝে তোরা করস চৌদ্দটা ভুল, পরীক্ষা পাশের সার্টিফিকেট একটা পেয়ে তারা ভাবে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ পণ্ডিত হয়ে গেছে একেকজন। কোনো কাজ করতে দিয়েও তো শান্তি নাই, কখন কোন ভুল করে বসে থাকে ঠিক আছে নাকি? এই সহকারী নামের রামছাগলগুলোকে যে কেন অফিসে পোষা হয় কে জানে! হাতে অনেক কাজ জমে আছে। কখন যে শেষ করবো বুঝতে পারছি না। যত রাগ এখন ঐ আরিফ এর উপরেই হচ্ছে। এমন না যে ওর উপরে কোনো কাজের ভার দিয়েছিলাম। তবুও এটাই তো চিরায়িত নিয়ম দুর্বলের উপরে অত্যাচার করেই সবচেয়ে আরাম বেশি।



এমডি স্যার ডাকে আপনারে।

স্যার কখন আসছে?

আপনে তখন টয়লেট গেছিলেন।

কয়টার সময় স্যার আসছে সেইটা বলতে কি তোর মুখ ব্যথা করে?

ঘড়ির টাইম চিনি না



শালার মূর্খ গুলিরে অফিসে রাখছে। একেকটা ফাঁকিবাজ এই পিয়নগুলি। ঘড়ির টাইম দেখতে পারে না আবার একেকজনকে চার হাজার, পাঁচ হাজার টাকা বেতন দিয়ে অফিসে রেখেছে। যত্তসব! লাত্থি মেরে বের করে দেয়া উচিত এদেরকে অফিস থেকে। সময়মত চা চাইলে পাওয়া যায় না, পানির বোতলে পানি থাকে না। একেকটা নবাবজাদার মতো ঘুরে বেড়ায়। বেয়াদবের দলগুলি।



মতিন সাহেব, ইনকাম ট্যাক্সের ফাইলগুলোর কী অবস্থা? কদিন পরেই তো অডিটের লোক আসবে। সব ফাইল রেডি করেছেন?



এমডি স্যারের কথায় আমার পিত্তি জ্বলে যাবার দশা। সারাদিন রাত কাজ করলেও তো উনাদের আবার মন পাওয়া যায় না। দশটা কাজের মাঝে একটা কাজ না করলে ঘুরেফিরে সে না করা কাজের কথাই উনি যে কেন জিজ্ঞেস করেন! যত্তসব যন্ত্রণা। সব কাজ যেন আমিই করবো!



ইয়ে মানে স্যার, এখনো তিনটা ফাইলের কাজ বাকি। ধরতে পারিনি। একা মানুষ, সব তো আর সামলে উঠতে পারি না!



- একা মানে ?

আমার কথা শুনে এমডি স্যার যেন ভীন গ্রহে এসে পড়েছেন এমন একটা ভাব করেন। আপনার কাজের লোড কমাবার জন্য গত বছরই তো আপনাকে একজন সহকারী দেয়া হলো। কী যেন নতুন ছেলেটার নাম? তো সে ছেলেটা কী আপনাকে সাহায্য করছে না কাজে?



- কী যে বলেন না স্যার! এরা নতুন মানুষ। গত বছরই তো পাশ করে বের হলো। কাজের কিছু বোঝে নাকি? একটা বললে আরেকটা বোঝে! এদের দিয়ে কিচ্ছু হবে না। আমি স্যারকে বোঝাতে চাই আসলেই আমি সব কাজ একাই করছি। সামনে ইনক্রিমেন্ট, ক্রেডিট নেয়ার এখনই মোক্ষম সময়!



- দেখুন মতিন সাহেব, সব কাজই যদি নিজের আয়ত্তে রাখেন নতুনরা শিখবে কি! স্যাটিসফেকশন একটা বড় ব্যাপার। যতদূর জানি আপনার খুঁতখুঁত স্বভাবের কারণেই আপনার ডিপার্টমেন্টে লোক থাকে না। দুই দিন সময় দিলাম কাজ রেডি করে দেখাবেন। এখন আপনি আসুন।



স্যারের কথা শুনে সকালেই মেজাজটা খারাপ হয়ে গেলো। আরে স্যার আপনি আর অফিসে বসেন কতক্ষণ, সারাদিন আমি থাকি অফিসে। কতো গাধা গরুকে নিয়ে যে কাজ করতে হয় সে আমিই জানি। হেহ্‌! এই কথা গুলো যদি বলতে পারতাম। সেই না বলতে পারার জেদ দাঁতে দাঁত ঘসে জোরে জোরে পান চিবাবার মাঝেই সীমাবদ্ধ রাখলাম আপাতত। আসুক আজকে আরিফ! আজকেই ওর ফাঁকিবাজি বন্ধ করছি। চোখের সামনে পিয়নটাকে অকারণেই ঘোরাঘুরি করতে দেখে মেজাজটা আরও খারাপ হয়ে গেলো।



ঐ মিয়া সাইফুল এদিকে আসো। সেই কখন বইলা গেছি কাগজ গুলি ফটোকপি করতে, করছিলা?

জালাল স্যারের গেস্ট আইছিলো, তাগো লাইগ্যা চা বানাইতাছিলাম।



অফিসে কি তুমি ছাড়া আর কোনও পিয়ন নাই? না কি তারা ঘুমায়? আমার কথায় এই পিয়নেরও দেখি ভাবান্তর হয় না। আমার আরও রাগ উঠে যায়। বেয়াদবটাকে ইচ্ছে করছে সজোরে চড় কশাই। হন্তদন্ত হয়ে দেখি আরিফও ঢোকে। ঘড়ির কাঁটায় সকাল সাড়ে এগারোটা। এমডি স্যারের জেদটা ইচ্ছে করছে এর উপরেই ঢালি পুরোটা। ইশ অফিসে ঢুকেই সে কী ভাব। নবাবপুত্তুর, চেয়ারে বসার আগেই ফোনে চায়ের অর্ডার দেয়। দাঁড়া তোর চা খাওয়া বের করছি। আরে তুই এমনিতেই দেরী করে আসছিস অফিসে, আগে এসে আমার সাথে দেখা কর। এমন ভাব করছে যেন আমাকে চোখেই দেখছে না। হারামি একটা!



- কী ব্যাপার আরিফ, অফিসে এতো দেরী করে আসবা আমাকে জানাবার প্রয়োজন মনে করো না নাকি?



- স্যার আপনাকে তো ফোন দিয়েছিলাম কিন্তু আপনার ফোনটা ওয়েটিং ছিলো আর …



- এর মানে তো এই না সারা সকাল ফোন ওয়েটিং ছিলো ! একটু দায়িত্ব নিতে শিখো। কাজ কর্ম তো কিছুই করো না সারাদিন অফিসে বইসা বইসা চুল ফালাও!!! যত্তসব !! ফালতু পোলা পাইন। আরিফকে কথা বলার সুযোগ না দিয়েই ওর উপর একচোট ঝেড়ে নেই। এমডি স্যারের কিছুক্ষণ আগের খাওয়া ঝাড়িটা ওর উপরে চালাবার মোক্ষম একটা সুযোগ হাতছাড়া করলাম না।



- স্যার আমার ছেলেটার আজ স্কুলে পরীক্ষা ছিলো তাই…



আমি আবারও আরিফের মুখের কথা কেড়ে নিয়ে বলি – ঐ সব বালছাল ঘর সংসার অফিসে নিয়া আইসো না, বুঝলা? আমি কেন জানি আজ নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। গলার স্বর বেশ উঁচুতে উঠে গেছে আমার ইতিমধ্যেই। কিন্তু আরিফও কম যায় না, যে ছেলে অন্যায় সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিলেও মুখ বুঝে সহ্য করে গেছে এ যাবত সব কিছুই, সেও আজ কেমন মুখরা হয়ে ওঠে।



- শোনেন স্যার, চুল ফালানোও একটা কাজ। আপনার সাথে দুই বছর থেকে আমি সে কাজটাও করার সুযোগ পাইনি!



- তোমার যোগ্যতা আছে নাকি যে করবা? আমিও বেশ ডাঁট নিয়ে বলি। অন্য জায়গায় হলে কবে তোমার মতো অকর্মাকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতো!



- অফিসটা আপনার ব্যক্তিগত সম্পত্তি না। আর আজ থেকে করলামও না আপনার সাথে কাজ! আপনার মতো একটা প্যানপ্যান করা মানুষকে যে এতদিন সহ্য করেছি এটাই আপনার সৌভাগ্য! বলেই আরিফ এমডি স্যারের রুমের দিকে হাঁটা ধরেও আবার ঘুরে দাঁড়ায় আমার দিকে। অদ্ভুত একটা ঘৃণা মেশানো কণ্ঠে বলে-



নিজেকে আপনি সবসময় খুব পারফেকশনিস্ট ভাবেন যা একেবারেই ভুল। মাঝে মাঝে পরের মুখে ঝাল না খেলে আসলে বুঝবেন না আপনি মানুষটা কেমন! একটা শ্লেষের হাসি হেসে ও আমার সামনে থেকে চলে যায়।



আরিফের স্পর্ধা দেখে অবাক হলেও আমার ভেতর থেকে কোনোরকম উচ্চবাচ্য আর আসে না। নিথর লাগে দেহটা। চেয়ারে চুপচাপ বসে থাকি। এরই মাঝে অফিসের জালাল সাহেব, ইকবাল সাহেব, এডমিনের সিদ্দীক হাসান সবাইই কিছুক্ষণ আগে ঘটে যাওয়া ঘটনার জের দেখেছেন। আমাদের শোরগোল শুনে মনে হয় ভীতু ভীতু চেহারা নিয়ে ছন্দাও একবার উঁকি দিয়ে গেছে এই রুমে। এরই মাঝে বেশ কয়েকবার আমার মোবাইলটা বেজেছে থেমে থেমে। এই এখন আবার বাজছে। টেবিল থেকে মোবাইলটা হাতে নিয়ে দেখি আমার বৌয়ের ফোন। ধরতেই শুনি উদ্বিগ্ন গলা –



আরে ফোনটা ধরতাছ না ক্যান? তোমার বড় মাইয়া গরম ইস্ত্রী ধরতে গিয়া হাত পুড়াইয়া ফেলছে। তাড়াতাড়ি বাসায় আসো…



সংসারের এমন জরুরী খবর শুনেও আমার পা যেন এই মুহূর্তে চলতে চায় না। বড্ড ভারী ঠেকে। আরিফকে বলা কিছুক্ষণ আগের কটূক্তি গুলো আমারই কানে ফিরে ফিরে বাজতে থাকে।



সমাপ্ত









মন্তব্য ৮২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৮২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩

কয়েস সামী বলেছেন: eivar onek onek valo laglo. Valo thakun.

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

মামুন রশিদ বলেছেন: মতিন সাহেবের চরিত্র ভালোই ফুটাইয়া তুলছেন । তা, মতিন সাবটা কে? আপনার বস নাকি? :P

গল্প পুরা জমে নাই । মতিন সাহেবের রাগের মত ভাষার ব্যবহারও ছিল অনিয়ন্ত্রিত ।

আচ্ছা, দুনিয়ার সব বসেরাই কি নিজেদের পারফেকশনিস্ট মনে করে? খুঁতখুঁত করা লোক দেক্তারিনা ।

এইবার পাইছি! পন্দিত>পন্ডিত হেহে,;)

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মতিন সাহেবের মতো ইরাম বস কম বেশি সব অফিসেই আছে। :P

গল্প জমে নাই শুনেও দুঃখ পাই নাই কারণ আমি মজা পেয়েছি লিখে।
পণ্ডিত টা ঠিক করে দিছি। আর খুঁতখুঁত করা লোক আমার নিজেরও পছন্দ না। ভালো থাকেন মামুন ভাই

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক মজা পেলাম আপা গল্পটা পড়ে। পুরো গল্পটা মতিন সাহেবের জবানীতে শুনে আরও বেশি ভালো লাগলো, মানে এদের চিন্তা ভাবনার গতি প্রকৃতিও অনেকটা বুঝতে পারলাম। এইসব চরিত্রের একটা মজার ব্যাপার হল এরা আশে পাশের সবাইকে শত্রু মনে করে। যেটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এগুলোও মনে হয় একধরনের মনোঃবৈকল্য, যেগুলো ধর্তব্যের মাঝে আনা উচিৎ।

গল্পে অনেক ভালো লাগা থাকল।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বস নিয়া কাহিনী ফাঁদছি এটা আমার বস দেখলেই চলতো, খবর করে ফেলত! তারা তো বোঝেই না এগুলো একধরণের মনঃবৈকল্য ! চাকরীতে ঢোক তারপর তুইও এমন আজব ধরণের ক্যারেকটার পাবি।

ভালো থাকিস

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: পড়তে পড়তে কেমন ভয় পেয়ে যাচ্ছিলাম!! :| আল্লাহই জানে,কপালে কেমন বস জুটবে!!

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শুভকামনা থাকলো যাতে ভালো বস পান।

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
যদিও লেখাটায় কর্পোরেট পলিটিক্সের আভাস পাচ্ছিলাম বাট সেভাবে লেখায় আসে নাই। আর উত্তেজনাও কাজ করে নাই।

মতিন সাহেবের চরিত্রটা কেমন জোর করে যেন বসিয়ে দিয়েছেন মনে হয়েছে। কারন মতিন সাহেবের ডায়ালগ তেমন টানে নাই আমাকে। স্যরি, আমার ভুলও হতে পারে। অথবা আমার পড়ার ব্যর্থতাও হতে পারে।

আর হ্যাঁ গতি ছিলো না লেখাটায়। পাঠককে জোর করে পড়তে হবে এই লেখা ( আমার মত পাঠক যারা )

শুভ কামনা আপু।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পাঠকের পাঠ প্রতিক্রিয়া তো শুন্তেই হবে। ছোট করে গল্প লেখা আমার কাছে কঠিন মনে হয়, পারি না। চেষ্টা ছিল ছোট করে লেখার। তবে মতিন সাহেবের চরিত্র জোর করে বসিয়েছি এটা আমার মনে হয় নাই।

তোমার পড়ার গতি কমে গেছে, এটাই অনুমান করে নিলাম :P

বেশি বেশি খাও, পুষ্টি বাড়াও। গতি ফিরিয়ে আনো, এই কামনা রইলো B-)

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭

স্বপনচারিণী বলেছেন: দারুন লাগলো। লেখার স্টাইলে, অনেক মজা পেলাম। সবাই আমরা এরকম। নিজেকেই শুধু পারফেক্ট মনে করি।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সমস্যা এখানে যে নিজেকে সব সময় পারফেক্ট মনে করা ঠিক না। নিজের দুর্বলতা ক্ষেত্রবিশেষে প্রকাশ করলে খুব একটা সমস্যা হয় না মনে হয়।

ভালো থাকুন আপনি

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

বাংলার হাসান বলেছেন: আরেকটু সময় নিয়ে লিখলে বেশ হতো।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গল্পটায় মজা পেলাম খুব । আরিফের ঘটনাইয় একটা ব্যক্তিগত ঘটনা মনে পরে গেল ।

ভাল থাকুন আপা :)

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তোমার ঘটনাটা জানালে আমরাও উপভোগ করতে পারতাম।

৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
আমার কিন্তু ভালোই লাগছে।
কর্পোরেট জগতটা যদিও এখন মন খারাপের সব কারন।
স্বপ্ন আর স্বপ্নভঙ্গের দোলাচল চলছে তো।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ।

হুম স্বপ্ন আর স্বপ্ন ভাঙার দোলাচল বড়ই অস্থির সময়! তবুও এই কর্পোরেট জগতে ঢুকতেই হবে!!!

১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: কত বড় গল্প ! এখন না গভীর রাতে যখন ঘুম আসবেনা আপনার আর হামা ভাইয়ের গল্প দুটা পড়বো !

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এইটা বড় গল্প ? এর চেয়ে বড় গল্প মনে হয় পড় নাই তুমি ? X(

১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯

ড. জেকিল বলেছেন: মজা লাগলো পড়ে।

এখনো এই চিপায় পরিনাই।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ জেকিল। বস নিয়ে দুর্ভোগে যাতে না পড়েন এই শুভকামনা রইলো

১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
বেশ ভালো লাগলো পড়তে।
কখনও কখনও এমন হতে পারে,

শুভকামনা আপনার জন্য!!

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা ভাইয়া

১৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্পে মতিন সাহেবের ভাবনায় মাঝে মাঝে অসামঞ্জস্য এসে গেছে, তবে গল্পের আইডিয়াটা দারুণ ছিল, অন্য একটা দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করা হয়েছে সহজভাবেই।

ভালো লেগেছে গল্প। শুভেচ্ছা রইল।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এই গল্পের কমেন্ট গুলো পড়ে সেরকম মনে হচ্ছে কিন্তু আমার মাথায় ঢুকছে না সেগুলো অসামঞ্জস্যগুলো কোনদিকে। :( তার ভাবনা জুড়ে এটাই তো দেখাতে চাইলাম সব বিষয়ে, সবাইকে নিয়েই তার অসন্তুষ্টি, যেখানে স্ত্রী- কন্যারাও বাদ নেই।

আপনাকেও শুভেচ্ছা :(

১৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩১

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: প্রথম প্যারা পড়ার পড়েই যদি বুঝে যাই গল্পটার শেষ এইভাবে হবে তখন গল্পটা অনেক সাদামাঠা হয়ে যায় যদি না শেষে চমক থাকে । সে অর্থে গল্পটা সাদামাঠা ছিলো । তবে আপনার বর্ণনাভঙ্গী গল্পটা টেনে নিয়ে গেছে । আর কর্পোরেট প্লট হিসেবে চমৎকার , আপনার কাছে যেরকম প্রত্যাশা করি, তেমন একটা গল্প এই প্লট থেকেই পাবো আশা করি । শুভেচ্ছা জানবেন আপু ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গল্পটা সাদামাটাই।

ধন্যবাদ আদনান

১৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

দার্শনিক ফিনিক্স বলেছেন: ভালো লিখেছেন.
মতিন সাহেবকে কর্মঠ বলেই মনে হলো,বেচারার জন্য সহানুভূতি!

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার কমেন্ট দুবার এসেছে তাই একটা কেটে দিলাম।

মতিন সাহেব কর্মঠ নাকি ? অন্যের প্রতি আন্তরিকতা থাকাও জরুরী কাজের জায়গায় কর্মঠ হবার পাশাপাশি।

ধন্যবাদ আপনাকে

১৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১১

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: চরিত্র চিত্রায়ণ বেশ ভালো। বাস্তব প্রেক্ষাপট ও। মানুষ আকা ভালো হয়েছে। তবে সাহিত্যে ভাষার ক্ষেত্রে শালীণ অশালীণ বলে কিছু আছে বলে আমি মনে করি না। চরিত্র যা ইউজিয়ালী বলে তা বলাই লেখকের স্বাধীনতা। কিছু জায়গায় আড়ষ্ট হয়ে লিখেছ মনে হয়েছে।গালাগাল হোক আর প্রেমালাপ কিছু ক্ষেত্রে খুলে লিখলে চিত্রায়ণে ভালো হয়

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো লাগলো তোর মতামত পড়ে।
নিজের পরিচিত কয়েকটা মানুষের চিত্র ধরতেই চেয়েছি এখানে।

১৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৯

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: মোটামোটি লাগলো!

মুলত একটা চরিত্রের উপর পুরা গপ। সেই চরিত্র ভালভাবে ফুটিয়ে তুলতে পেরেছেন। তয় মতিন সাহেবের কিছু ডায়লগ অফিসে পুরাই বেমানান লাগলো - যেমন -

কাজ কর্ম তো কিছুই করো না সারাদিন অফিসে বইসা বইসা চুল ফালাও!!! যত্তসব !! ফালতু পোলা পাইন।

ঐ সব বালছাল ঘর সংসার অফিসে নিয়া আইসো না, বুঝলা?

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মতিন সাহেব এম ডি স্যারের কাছে ঝারি খেয়ে নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছেন বলেই অমন করে বলেছেন। কারণ তার স্বগতোক্তি গুলো সব সময় শুদ্ধ ভাষায় ছিল না।

ধন্যবাদ মাসুম ভাই

১৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

তেপান্তরের আমি বলেছেন: কিছুক্ষনের জন্য মনে হচ্চিল আমি অনেক পেছনে চলে গেছি যেখানে প্রতিদিন এমন অনেক কিছুই দেখতে পেতাম।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করলে ভালো লাগতো।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

১৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:

বদমায়েশ মেয়েলোক একটা, মেয়ে দুইটার কারণে আমার সাথে ভালোই ফাঁকিবাজি শুরু করেছে ইদানীং।
=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

গল্পটা ভালো লেগেছে।

মতিন সাহেব কাজকর্ম কিছুই শেখায় নি আরিফকে, আমার ধারণা ছিল এটার পরিণতি বুমেরাং হয়ে মতিন সাহেবের বিপত্তি ডেকে আনবে। কিন্তু বুমেরাং হলো আরিফের সংসারের বিড়ম্বনা মতিন সাহেবের সংসারে ঢুকে পড়ে। অর্থাৎ যে কারণে আরিফের উপর এক-হাত নেয়া হলো, ঐ বিপত্তি মতিন সাহেবের সংসারেই ফিরে এলো। এটা খুব সাবলীল হয় নি আমার কাছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সংলাপগুলো দুর্বল মনে হয়েছে। তবে কিছু ইন্টারেস্টিং সংলাপ অবশ্যই ছিল যা উপরে উদ্ধৃত করেছি।

তবে, চমৎকার একটা আইডিয়ার উপর একটা গল্প লিখেছেন। এবং অফিট আবহ মোটামুটি এরকমই হয়ে থাকে।

ভালো থাকবেন আপু।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অফিসের কাজের ব্যাপারেই বুমেরাং মতিন সাহেবের উপরে এলে স্বাভাবিক হতো বলে বলতে চাচ্ছেন ভাইয়া?

এম ডি স্যারের ঝাড়ির সোর্স ধরেই কিন্তু বুমেরাং তা প্রথম এসেছে যে মতিন সাহেব সব কাজ একাই করতে চান, ক্রেডিট নিতে চান যে কারণে ফাইলের কাজ শেষ করতে পারেন নি এবং স্যারও সময় বেঁধে দিলেন যা শেষ করতে কি আদৌ মতিন সাহেব পারবেন ? শেষ বুমেরাং এলো সংসার নিয়ে।

ছোট পরিসরে গল্প লেখার চেষ্টা ছিল। এটা সে রকম একটা প্রয়াস। ভালো হয়নি সেটা বোঝাই যাচ্ছে :||

যাই হোক ভাইয়া, আপনিও ভালো থাকবেন।

২০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১২

পিনাকড্রিম বলেছেন: ভাল লাগল।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ

২১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২০

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: লেডিস ক্লাবের পর বুমেরাং।

লেখার সাইজ একটু ছোট হলেও বেশ দারুণ।

শুভেচ্ছা জানবেন।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: লেখার সাইজ ইচ্ছে করেই ছোট করা হয়েছে।

ধন্যবাদ

২২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩০

যুবায়ের বলেছেন: গল্পটা বেশ ভালোই লাগলো...
তবে একটু কেমন যেন কমতি মনে হচ্ছে...

বিশেষ করে মতিন সাহেবের চরিত্রটির বর্ণনায় একটু ঘাটতি মনে হচ্ছে...


১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য।

২৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ঠিক আপনার মানের হলো না লেখাটা।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: লেখালেখি এ কারণেই ভাবছি ছেড়ে দেবো। সবাইকে দিয়ে সব কাজ হয় না সবসময় B-)

২৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

শায়মা বলেছেন: যাইহোক আপু, মনের সাধ মিটিয়ে মনে মেন গালাগাল করাটা খুব খুব মজা লেগেছে আমার !!!:P


অফিসে কাজ করা সব মানুষগুলোকে চোখের সামনে দেখতে পেয়েছি আমি। :P

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
আপনার কল্পনাশক্তির তাহলে প্রশংসা করতেই হয় :P

২৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪০

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময়,

বলতে ভয় হয়, লেখার অহেতুক প্রশংসা করাটা আপনার জন্যে বুমেরাং হয়ে যায় কিনা ! প্রশংসা আপনার লেখার হাতকে আর সামনে এগুতে দিতে না ও পারে । ভয়টা এখানেই !
কয়েকজন তেমোন ঈঙ্গিত-ই দিয়েছেন মন্তব্যে।

তারপরে ও বলি - একজন মাঝারী টাইপের মানুষের মনের ভেতরের গজরানোটাকে বাস্তবের কাছাকাছি নিয়ে আসতে পেরেছেন ।

ভালো থাকুন ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: যতটা সম্ভব প্রিয় সহব্লগারের লেখা নিয়ে আমাদের সঠিক মন্তব্যটিই করা উচিত বলে মনে করি। আমি বা আপনি আমরা কেউ এর ব্যতিক্রম নই। এতে আমাদেরই উপকার হবে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

সুপ্রভাত

২৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: “আমার বৌ কে সোজা বলে দিয়েছি- আমি ঘরে ঢুকার পর কোনোরকম হাউকাউ করবা না। নীরবে কাজ সারবা। প্রয়োজনে ইশারায় কথা বলবা।”

“ঘরে তো মতিন সাহেবের শান্তি নাই। ঘুম থেকে উঠে বাথরুম না সেরেই বোধহয় চলে আসেন।”

“যতদূর জানি আপনার খুঁতখুঁত স্বভাবের কারণেই আপনার ডিপার্টমেন্টে লোক থাকে না।”



-অতএব যা হবার তা-ই ঘটালেন গল্পকার।
-অফিসে এরকম লোক আছে।
-মনে হচ্ছে আমার মধ্যেও ওরকম উপাদান কিছু আছে ;)
-সাবধান হতে হবে।

চরিত্রটা বেশ নিখুঁত এঁকেছেন। দারুণ!
তবে বুমেরাং বিষয়টা খুব ভালো প্রকাশ পায় নি।


ধন্যবাদ, প্রিয় অপর্ণা মম্ময় :)

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সংসারে স্বামী বা স্ত্রীকে এঁকে অপরের চেয়ে যেমন কেউ ভালো চিনতে পারে না তেমনি নিজের বসকে ভালো চিনতে পারে তার সহকারীই!!! :P সুতরাং ভালো বস হওয়া সহজ কথা নয় কিন্তু !!!

আপনাকেও ধন্যবাদ মইনুল ভাই

২৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৫

মায়াবী ছায়া বলেছেন: এমন বস যেন কারও ভাগ্যে না জোটে ।।:)
ভাল লাগলো ।ভাল থাকুন আপু ।।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ মায়াবী ছায়া

২৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: সংলাপ আর স্বগোতোক্তির প্রাধান্য বেশি। কিছু বর্ণনা থাকলে ভালো হতো যা আপনি বেশ ভালো পারেন। আপনার লেখায় এই জিনিসটা মিস করছি ইদানিং। মোটামুটি লাগলো।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গল্পের আঁকার ছোট রাখার একটা প্রয়াস ছিল। তবে সংক্ষিপ্ত পরিসরে সঠিক ভাব ফুটিয়ে তুলতে পারদর্শী হয়ে উঠিনি বুঝতে পারছি। একটু সময় নিয়ে দেখি বর্ণনাধর্মী কিছু লেখা যায় কিনা।

সুপ্রভাত

২৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

অদৃশ্য বলেছেন:





যথেষ্ট মজা পেয়েছি লিখাটি পড়ে... সংলাপগুলো দারুন ছিলো... নিজের মনের কথাও... অনেক জায়গাতে খুব হাসি পেয়েছে আমার, বর্ননা চমৎকার ছিলো...

শেষে আরিফ যা করলো আমি চাই এমন মানসিকতা সবারই থাকুক... দাশ প্রথা পৃথিবী থেকে কাগজে কলমে উঠে গেলেও আসলে তা এই একুশ শতকেও প্রতিমুহুর্তে দেখতে পাই আমরা...

মানুষ একমাত্র সৃষ্টিকর্তার দাসত্ব গ্রহোন করতে পারে... অন্যকারো নয়...


প্রিয় আপর্ণা মম্ময়ের জন্য
শুভকামনা...

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: একই গল্পে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া পাচ্ছি। ভালো লাগলো আপনার মতামত শুনে। অফিসে কেউ না কেউ কমবেশি ভুক্তভুগী হয় নিজের বস বা কলিগ দ্বারা। তবে সব মেনে নিতে থাকলে ফলাফলাস্বরুপ বসের কাছ থেকে কাজ শেখাটা খুব কঠিন হয়ে যায় !

ভালো থাকুন ভাইয়া। সুপ্রভাত

৩০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ভাল লাগলো আপু।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল

৩১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

জুন বলেছেন: অপর্না আপনি মনে হয় আপনার নিজের লেখাকে নিজেই ছাড়িয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। খুব বাস্তব সম্মত ভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন অফিসের লোকদের ব্যাক্তি চরিত্র। আমার মনে হয় প্রায় অফিসেই এমন আরিফ মতিন সাহেবের মত চরিত্র গোটা দুয়েক আছেই।
অনেক অনেক ভালোলাগলো আপনার গল্প।
সকালের শুভেচ্ছা জানবেন .।.।.।।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপু আপনার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হতে চাচ্ছি তবে লেখালেখিতে সীমাবদ্ধতা রয়েই যায়, রয়ে গেছে আমার। আর অতৃপ্তি থাকবেই।

শুভ সকাল

৩২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সে রাতে তাড়া ছিল
তাই ছোট কে বড় বলেছি
পরে এসে পড়ে গিয়েছি
লগইন হয়নি তাই মন্তব্য হয় নি ! ;) ;) ;) ;)

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ডিপ্লোমেট এন্সার তো ভালোই দিতে শিখছ B-)

৩৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

সায়েম মুন বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: সংলাপ আর স্বগোতোক্তির প্রাধান্য বেশি।
-------------এক্ষেত্রে আমারও একই মত।

কিছুটা খাপছাড়া ভাব রয়ে গেছে। পূর্ণ মনোযোগ দেয়াটা কষ্টকর!

মতিন সাহেবের মত লোকদের অধস্তন কর্মচারীরা মেনে চলে না। এই ক্যারেক্টারটা ভাল ভাবে ফুটে উঠেছে।

গল্প মোটামুটি লেগেছে।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। খাপছাড়া অংশ গুলো একটু ইন্ডিকেট যদি করে দিতেন তাহলে কারেকশনে সুবিধা হতো ।

সুপ্রভাত

৩৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

ধূর্ত উঁই বলেছেন: আমি খাপছাড়া কিছু দেখলাম না সব খাপসহ আছে। দারুণ লিখেছেন।মনে হচ্ছে ঘটনা একেবারে বাস্তব। সাবলীল । দারুণ লেগেছে অপর্ণা। আপনি এই সময়কার সেরা কয়জন রাইটারের একজন। আমার খুব ভাল লাগে আপনার লিখা। আপনার ব্লগিং বয়স কম হওয়াতে ভাব নেয়ার চেষ্টা করে বোধ হয়। একেকজন হনু।

যাউক গা দারুন লিখেছেণ।লিখতেই থাকুন। :) :)

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমার লেখা আপনার ভালো লেগে জেনে খুশী হলাম।

আপনার ব্লগিং এর বয়স ৭ মাস ৫ দিন। সে হিসাবে আমার এখানে যারা কমেন্ট করেছেন এবং আপনার ভাষ্য মতে যারা ভাব নেবার চেষ্টা করেছেন, হনু হতে চেয়েছেন তারাও ব্লগিং সময়সীমার দিক দিয়ে আপনার সিনিয়র। সে হিসাবে আপনার মন্তব্য টা খুব দৃষ্টিকটু। হতে পারে এ ব্লগে আমার ব্লগিংকাল ১ বছরের একটু বেশি তবে অন্যকে সম্মান করে কথা বলা শেখার মাঝে ৪/৫ বছরের ব্লগিং এর প্রয়োজন পড়ে না।

ভালো থাকবেন। আমার ব্লগে পরবর্তীতে আপনি মন্তব্য করলে আক্রমনাত্মক মন্তব্য করা থেকে আশা করি বিরত থাকবেন।

ধন্যবাদ

৩৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

ডানাহীন বলেছেন: প্রায় প্রতিটি জায়গায় মানুষের মধ্যে এই 'আমি' ..

বুমেরাং এর কলাকৌশল দেখানোর প্রয়াস ভালো লাগলো ..

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপু

৩৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

সায়েম মুন বলেছেন: @ধূর্ত উঁই: আপনার সমস্যাটা কোথায়? আমার কমেন্ট এর সূত্র ধরে এ ধরনের কমেন্ট করার মানে কি? শোনেন আপনার নিকটা আমি ভাল করেই চিনি। ফাইজলামীর যদি চূড়ান্ত কিছু দেখতে চান বলেন। দেখাই দিবোনে। আমি ভেবেছিলাম আপনি সংশোধিত হয়ে ভালভাবে ফিরে আসবেন। তানা আর এক নিক থেকে নতুন করে আমার পিছে লেগেছেন। আপনার সমস্যাটা কোথায় জানাবেন? ঠিক কি কারণে আমার পিছে লেগেছেন? আপনার কোন পাকা ধানে মই দিয়েছিলাম? এখানে কি ব্লগিং করতে আসছেন না ফাইজলামী করতে আসছেন। নিজের বোধবুদ্ধি চিন্তাশক্তি কিছুটা বাড়ান। আখেরে ফায়দা হবে।

@লেখক: বাধ্য হয়ে এখানে অপ্রাসংগিক কমেন্ট করে ফেললাম। এর জন্য দুঃখিত।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: দুঃখিত হবার প্রয়োজন নেই ভাইয়া। আপনি দ্বিতীয় মন্তব্য টি না করলেও আমি ঠিক একই কথা ধূর্ত উঁইকে বলতাম। এসব মন্তব্য আসলে ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করে,অস্বস্তি বাড়িয়ে দেয়।

ভালো থাকবেন।

৩৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

বৃতি বলেছেন: মাথাগরম মতিন সাহেবের মনটা যদি সবাই দেখতে পেত! B-) B-)

আমার কাছে বেশ মজার লেগেছে তার ভাবনাগুলো ।
শুভকামনা আপু ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি। ভালো থেকো তুমিও

৩৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

গোর্কি বলেছেন:
সংলাপের বলিষ্ঠতায় গল্প হয়ে উঠেছে অনবদ্য। বাংলাদেশে দুটি সংস্থায় কাজ করার আলোকে যে সামান্য অভিজ্ঞতা হয়েছিল, তার প্রতিরূপ বহুলাংশে দেখতে পেলাম গল্পের ভেতর। শুভেচ্ছা আর ভাল থাকবেন।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার মন্তব্য পড়ে ভালো লেগেছে।
সুপ্রভাত আমার দেশের হিসেব অনুযায়ী

৩৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

শ্যামল জাহির বলেছেন: বাস্তব প্রেক্ষাপটে চমৎকার ছোট গল্প বুমেরাং।

ছোট গল্পে সব চরিত্র ফুটিয়ে তোলা কবিতার মতই কষ্ট্কর।
তার পরেও নিপুণ ভাবে তুলে এনেছেন চরিত্র গুলি।
অবশেষে বুমেরাং এর ফিরে আসার বিষয়টিও।

অনেক অনেক ভাল লাগলো আপু।
ভাল থাকবেন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন শ্যামল ভাইয়া

৪০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪২

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
অফিসে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনার গল্পে রুপায়ন বলে মনে হল যেন!

আপু, নুহা কি শেষ? নুহাটা শেষ হলে একবারে পড়ব বলে বসে আছি। :(

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অফিসের ঘটনাই বটে, কিছু আমার কিছু কাল্পনিক। কিন্তু কিন্তু ঘুরে ফিরে একটা অফিশিয়াল ব্যাপারই যা মোটামুটি কমন।

না নুহা শেষ হয় নাই, করি নাই শেষ। ভালো লাগে না লেখালেখি আর ব্লগিং !!!

৪১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৫৬

অযুত বলেছেন: অফিস পলিটিক্স। ফ্যামিলি ম্যাটারস।

ছাপোষা গতানুগতিক লোকের কাহিনী পড়লাম।

এইভাবে লেখাটাও একটা আর্ট বলে মনে করি।
++

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ অযুত।
উত্তর দিতে দেরী হলো বলে দুঃখিত
শুভকামনা রইলো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.