নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।
রাত জেগে জোনাকিদের কুচকাওয়াজ দেখতে দেখতে কখনো কখনো সিমির নিঃশ্বাস ভারী হয়ে ওঠে। ভোর হলে হয়তো জোনাকিরা মিশে যাবে ব্যস্ততার জনসমুদ্রে,চন্দ্রাহত জলের গোপন ভাঁজে ভাঁজে ঢেউয়ের সাথে মিশে হারিয়ে যাবে কোনো নীল জলরাশিতে কিংবা সেখানটায় ঠিক যেখানটায় ঘুমন্ত ঠোঁটের কাছাকাছি স্বপ্ন ঝুলে থাকে আমাদের জাগিয়ে দিতে,তাই না ? সিমির প্রশ্নটা গুঞ্জন তুলে থেমে যায় রায়হানের চোখের অতলে।
রায়হান জানতে চায় - তারপর ?
তারপর রাতের শৃঙ্খল ভেঙে একে একে বেরিয়ে পড়ে চাঁদ,জ্যোৎস্নার মেঘমালা আর অন্ধ পিপীলিকারা। ছুঁয়ে দিতে চায় ভোরের শুকতারাকে।
জ্যোৎস্নায় মেঘমালারাও বুঝি থাকে,আমার শৃঙ্খলভাঙা নারী ! ভারী অদ্ভুত ব্যাপার তো!
এরপর রায়হানের বিমুগ্ধ আঙুলেরা পাতার পর পাতা লিখে চলে সিমির ব্যঞ্জনাময় পংক্তি নৈশভ্রমণের পথ অনুসরণ করে। ওর অধর সিমির চোখের পাতায় এঁকে দেয় স্বপ্নের উপত্যকা,এঁকে দেয় নীল পাখির অস্থির পায়চারী,লিরিকস সিম্ফনি,গড়ে দেয় সাম্রাজ্য। বলে -
প্রিয় নারী,এসো বৃষ্টিতে ভিজি। জেনে রেখো এ বৃষ্টি আমাদের যৌথ অশ্রু নয়। চলো দলিত এ ধারার সাথে করে নেই বোঝাপড়া। শৃঙ্খলিত অবিশ্বাসী নূপুরের ছন্দকে মুক্ত করে দাও আজ। ঘুমাও ব্রহ্মাণ্ডের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র, আমার প্রিয়তমা নারী!
সিমির কাছে মনে হতে থাকে চুইয়ে পড়া রোদের মতো রায়হানের কণ্ঠ ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হচ্ছে। সিমির দু'চোখ বেয়ে ঘুম নামে, ওকে আচ্ছন্ন করে রাখে কোনো মায়াঘ্রাণে। কিন্তু ও প্রাণপণে জেগে থাকতে চায়। কারণ ঘুমোলেই টুপ করে মানুষটা উড়ে যাবে। সেদিনও ওকে জড়িয়ে ধরে ঘুমোবার পরও স্বপ্নে দেখেছে রায়হান ওর পাশে নেই। বাইরে রাতজাগা কুকুরদের তারস্বরে চেঁচিয়ে ওঠা ওকে ভীত করেছে যথেষ্ট। সারা বাড়ি খুঁজে না পেয়ে বাথরুমে উঁকি দেবার পর মনে হয়েছে হয়তো ভেন্টিলেটরের পেছনে ও ঝুলে আছে। ঠিক তাই, উঁকি দেয়া মাত্রই রায়হান ওকে বলেছে -
তুমি একটু অপেক্ষা করো, আমি আসছি। বলেই কোথায় যেন উধাও হয়ে গেলো। ব্যাপারটা ভীষণ গোলমেলে লাগলেও সকালে যখন ঘুম ভেঙেছে ওর একবারও মনে হয়নি ঘরের দরজা দিয়ে বের না হয়ে ভেন্টিলেটরে ও কেন ঝুলছিলো! নিশ্চয়ই ও ঠিক কোনো প্রয়োজনেই এমনটা করেছিলো,হুম বলে মাথা নাড়ে সিমি। এরপর ও সারাদিনই কান খাড়া করে রেখেছে রায়হান কখন ফেরে। এখন বাইরে যেতে হলে দরজায় তালা লাগিয়ে গেলেও আর সমস্যা হবে না। দরজা বন্ধ থাকলেও ভেন্টিলেটরের ফাঁক গলিয়ে ও ঠিক বাসায় ঢুকতে পারবে।
এরপর সিমি সারাদিন বুকের মধ্যিখানে একটি আশাফুলের কুঁড়ি নিয়ে ঘোরে। সময়ের সাথে সাথে ওর ছায়ার দৈর্ঘ্য বাড়ে। নিওরোন গোলকে উদ্বিগ্নতা,আবেগ সংশয়ের ঘনঘটা আর মিষ্টি অলৌকিক সুরের অনুরণন থেকে। কী চায় সিমি ?ও জানে না। শুধু বুঝতে পারে একটু আগেও দিনের আলো ছিলো কচি লেবুর গন্ধ ছড়িয়ে। গোধূলি এলো বলে! এসো তুমি,ঝরা পাতার শব্দ থেকে ফুল ফোঁটার শব্দ পর্যন্ত অফুরান সম্ভাবনা নিয়ে আমায় আলিঙ্গন করো - বলে সিমি ওর দু'হাত প্রসারিত করে চোখ বন্ধ করে। শেষ বিকেলের রোদ একটু একটু করে হারিয়ে যায় কুয়াশার ফনায়। ওপারেই সমুদ্র। সমুদ্র মানেই সিঁড়ি ভেঙে ভেঙে নেমে যাওয়া,অতলে অবগাহন তোমার সাথে,রায়হান!
আর তখনই ব্যাপারটা ঘটে। একটা চাপা নিঃশ্বাস টের পায় সিমি ওর আশেপাশে। চোখ বন্ধ থাকায় ওর ইন্দ্রিয়ের তীব্রতা যেন কোনো গভীর গহ্বর ঠেলে উঠে আসে। ঘর জুড়ে অদ্ভুত ইউক্যালিপ্টাস হাওয়ার ছড়াছড়ি। ফিসফিসিয়ে রায়হান বলে -
আলো জ্বেলো না। পরস্পরের বাহুতে মাথা রেখে আজ চলো নক্ষত্ররাজির নকশীকাঁথা বুনি। কান পাতো,সমুদ্রের স্বর শুনতে পাবে। ঘুমিয়ে পড়ো না।
সিমি কিছু বলতে উদ্যত হলেও রায়হান ওর ঠোঁটে আঙুল ছুঁইয়ে বলে - উহু,কথা বলে এখন মুহূর্তটুকু নষ্ট করো না। রাত্রির অস্তিত্ব অনুভব করো।
রায়হানের কথা শুনতে শুনতে সিমির কেমন তন্দ্রাভাব হয়। এলোমেলো পায়ে আলোআঁধারি কামরার একমাত্র বিশাল জানলার গ্লাসটি খুলে দিয়ে রায়হান বলে -
যে একরত্তি নিঃসঙ্গ হাহাকার কিছুক্ষণ আগেও লুটোপুটি খাচ্ছিলো ল্যাম্পপোস্টের তলায়, ও এখন বাড়ি চলে যাচ্ছে। ওকে আর ডেকো না,কেমন ?
রায়হান,বাঁশির আওয়াজ পাচ্ছো ?
হুম,কান পেতে শোনো ঘুমন্ত নগরীর গান!
আমাকে রেখে চলে যাবে নাতো ? সিমি ওর বাহু শক্ত করে ধরে রাখে কাঁধে মাথা হেলিয়ে
পাখি হবে সিমি ?
টুপটাপ করে পড়া শিশিরফোঁটার মতো শব্দ করে রায়হান কথা বলে যায়। সিমি বোঝে না ও কি বলে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে অনন্তকাল ধরেই রায়হান কিছু বলে যাচ্ছে। শিশিরফোঁটাগুলো ঘরের এপ্রান্ত- ওপ্রান্ত জুড়ে খেলা করছে,দেয়াল জুড়ে রেখে যাচ্ছে তাদের জলজ পদছাপ। হিমেল আবরণে ডুব দিচ্ছে সিমিকে নিয়ে।
সিমি,তোমাকে নক্ষত্রটিপ এনে দেবো। চোখ খোলো। সিমি, সিমি... করে কেউ যেন ওকে ডেকেই যাচ্ছে।
সিমি চোখ খুললে দেখতে পায় রাত্রি জ্বলে-পুড়ে চোখের সামনে উজ্জ্বল আকাশ। একি ছাদ কি করে হাওয়ায় মিলালো! পুরো আকাশটা একসময় সিমির দু'চোখ গ্রাস করে নিলো স্মৃতিরোদ হয়ে। এর মাঝে জ্বলজ্বলে এক বিন্দু। সূর্য! রায়হানের নক্ষত্রটিপ! সূর্যও তাহলে নক্ষত্র হয়ে যায় বুঝি ? আজও ও চলে গেলো দেয়াল ফুঁড়ে,পাখি হয়ে! সিমিও হাত বাড়ায় পাখির বনজ্যোৎস্না হতে। আহ্! আমাকেও আজ উড়িয়ে দিলে জীবনের না-ছোঁয়া উচ্ছ্বাসে !
সমাপ্ত
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আবার পড়ে লাইক আর কমেন্ট দিয়ে একটিভ থাকুন ( কার্টেসি - নিম চাঁদ ভাই )
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২
একজন আরমান বলেছেন:
অনেক সময় নিয়ে পড়লাম। মুক্তগদ্য ভালো লাগলো আপু
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান।
৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০০
♥কবি♥ বলেছেন: পার্থিব জগতের অপার্থিব বর্ণনায় মুগ্ধ হলাম। ভাল লাগা রেখে গেলাম। ভাল থাকুন।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন কবি
৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অসম্ভব ভালো লাগলো।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ দীপংকর
৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
গল্প নাকি কবিতা....
যা হোক, অনেক ভালো লেগেছে.....
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০০
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গল্প , কবিতা বা মুক্তগদ্য যাই ভাবেন না কেন ভালো লেগেছে জেনে কৃতজ্ঞতা
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১২
এনামুল রেজা বলেছেন: কবিতার মত। ভালোই লাগলো।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০০
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ রেজা
৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৯
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: অদ্ভুদ সুন্দর...
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০০
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকে
৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার হয়েছে আপা। ভাল লাগল। অনেক দিন পর তোমার নতুন লেখা পড়লাম।
ভালো থেকো আপা। শীতের শুভেচ্ছা রইল
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো লাগলো জেনে। তুইও ভালো থাকিস
৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০
ইমিনা বলেছেন: কি অসাধারন !!!
কাব্যিক বর্ণনায় মুগ্ধ হয়ে পড়ে গেলাম শুধু
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ ইমিনা
১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
চমৎকার। বর্ণন ভঙ্গি ভাল্লাগছে খুব।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এটা তোমাকে আগে পড়তে দিয়েছিলাম
১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৮
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মন্ত্রমুগ্ধ বর্ণনার গল্প !
আহ !
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তোমারে কি অনেকদিন পর দেখলাম? ব্লগিং কি কমাইয়া দিছ নাকি আমিই অনেকদিন পর আসলাম ?
১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: লেখাটা দেখি অনেককেই কনফিউজড করেছে। তুমি নিজে বলেছ মুক্তগদ্য বা গল্প। আমার কাছে আধিভৌতিক গল্প। ভাষার কারুকাজ ভাল হয়েছে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আধিভৌতিক গল্প তোমারে ভয় দেখাইতে পারলো না ! ?
১৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
নীল কথন বলেছেন: অনেকদিন পর তোমার মুক্তগদ্য টাইপ লেখা পড়লাম। শব্দের খেলা মন কেড়েছে। সুন্দর।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: থ্যাঙ্কু
১৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২
কলমের কালি শেষ বলেছেন: কাব্যিকধারার গল্পে খুব ভালো লাগলো ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকে
১৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২
আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময় ,
"জ্যোৎস্নার মেঘমালা অথবা আশা-ফুল" নামের এই মুক্ত গদ্যে আমার আশার ফুল তেমন করে ফোটেনি । জ্যোৎস্নার মেঘমালাও যেন একটু কম উজ্বল ।
কেন ? যে হাতে অনেক বলিষ্ঠ লেখা জ্যোৎস্নার ফুল হয়ে ফুটেছিলো এতোদিন , সে হাতখানি কই ?
কাজের ভিড়ে হয়তো মনযোগ দিতে পারেননি তেমন ।
ভুল বুঝবেন না । আপনাদের মতো ব্লগারদের কাছে প্রত্যাশা বেশি থাকে বলেই মন্তব্যটা এমন হোল ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: একটুও ভুল বুঝিনি। হঠাৎ করে মনে হয় লেখালেখি থেকে একটু বিচ্ছিন্ন হয়েছি। তবে আপনার কমেন্ট বা মূল্যায়ন আমার কাছে খুব স্পেশাল।
ভালো থাকবেন ভাইয়া
১৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
বৃতি বলেছেন: রায়হানকে নিয়ে সিমির কল্পনার ভুবনে বিচরণ, রোম্যান্টিসিজম - ভালো লেগেছে আপু
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো বৃতি
১৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার রোমান্টিক একটা গল্প। মুক্তগদ্যের স্বাদও আছে। সব মিলিয়ে সুখপাঠ্য,
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৬
ডি মুন বলেছেন: চমৎকার। একেবারে মুগ্ধপাঠ।
কাব্যিক লেখার প্রতি দুর্বলতা আছে প্রচণ্ডরকম। তাই হয়তো খুব বেশী ভালো লেগেছে। ঘটনার ঘনঘটা না থাকলেও, বর্ননার ছটাও উজ্জ্বল হয়েছে মুক্তগদ্য অথবা গল্প।
ভালো থাকুন,
আর এমনি সুন্দর লিখে চলুন আপুমনি।
শুভেচ্ছা সতত।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হুম এই লেখাটায় তেমন ঘটনা নেই কিছুই! শুধুই মানুষটাকে আঁকড়ে ধরতে চাওয়া!
ধন্যবাদ মুন
১৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ঘটনা দুইটাই !
আপনিও কম আসেন , আমিও কম আসি , এইজন্য মাঝে মাঝে ক্রস ম্যাচ হয়ে দেখা হয় আর কি
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো থেকো অভি
২০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অসাধারন লেখা। +++
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ তনিমা। সেই সাথে দুঃখিত। অনেক দেরি হল উত্তর দিতে ব্লগে কম আসা হয় বলে।
২১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩১
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো। মুগ্ধকর বর্ণনা। সাবলীল সুন্দর !
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩১
রেজোওয়ানা বলেছেন: শৃঙ্খল ভাঙা নারী হওয়া খুব কষ্টের কাজরে আপু!
আপনার মুক্ত গদ্য আর গল্প সব সময়েই আমার পড়তে খুব ভাল লাগে, বলা হয়নি কথাটা কখনো।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনিও আমার প্রিয়। আপনার মহাকবিদের পোস্ট পড়েই আপনার ভক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। উত্তর দিতে দেরি হয়েছে বলে আশা করবো কিছু মনে করেন নি আপু। ব্লগে ইদানিং সময়ই দেয়া হচ্ছে না নানান ব্যস্ততায়।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন আপনারা।
২৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭
শায়মা বলেছেন: আপু তুমি যে কেমনে লেখো!!!
https://www.youtube.com/watch?v=Kb3gcjXmhHc
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আরে আপুমনি ! অনেকদিন পর যে ! শুভকামনা রইলো
২৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: ধৈর্যে কুলায়নি তাই সবটুকু পড়তে পারলাম না । তবে যতটুকুই পড়েছি মুগ্ধ হয়ে গেছি । কিছু কথা ছিল আমার.....
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আকারে খুব বড় ছিল না লেখাটা! কি কথা বলার ছিল আপনার ?
পুরনো লেখা পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
২৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: এ স্থানটা বলার মতো উপযোগি মনে হচ্ছে না ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: লেখা-লেখি করতে পারার মত কিছু মাধ্যম বলে যদি উপকার করতেন তাহলে খুব খুশি হতাম ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: লেখালেখি করার মাধ্যম মানে কি ? আপনি কোথাও নিজের লেখা দিতে চান নাকি আরও লেখালেখি করতে চান ? আমি বলবো সবার আগে বিভিন্ন লেখকের বই পড়ুন, অনলাইনে অনেক বইয়ের পিডিএফ পাওয়া যায় সেখান থেকেও পড়তে পারেন। আরও কিছু ব্লগ সাইট আছে ,ঘুরে দেখতে পারেন। আর বেশি বেশি পড়লে বানান সচেতনতাও আসবে।
২৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: জ্বি ধন্যবাদ ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ওকে
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
মামুন রশিদ বলেছেন: কাব্যিক বর্ণনায় মুগ্ধ হলাম । গল্পের ভেতরে পুরোটা ঢুকতে পারিনি । ট্যুর শেষে আবার পড়ুমনে..