নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের কোথাও একটি ছাপ রেখে যেতে চাই

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময়

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

নবনীতার ডায়েরি -১

১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬

১।

ক'দিন ধরেই আমার মেজাজটা ভীষণ খারাপ হয়ে আছে। এটা ঘটা করে কাউকে বলারও কিছু নাই। তারপরেও যখন একটু অবসর মিলে তখন মেজাজ খারাপ ভাবটা ফিরে আসে। আমি কখনই নিজের মতের বাইরে গিয়ে কারো সিদ্ধান্ত মেনে নেবার মত মানুষ ছিলাম না। হয়ত খুব বেশি শুনতে হয়েছিল " তুই তো মাইয়া মানুষ " তাই হয়ত জেদ বেশি কাজ করত আমার উপর কিছু চাপিয়ে দিলে যা যৌক্তিক না। ছোট বেলা থেকেই আমার জানা হয়ে গিয়েছিল "আমি ভাল না " "ভাল মাইয়া না "! যখন এসব শুনতাম কিশোরী বেলায় মন কেমন কেমন যেন লাগতো, দ্বিধাদ্বন্দে ভুগতাম, ভাল খারাপের সংজ্ঞার বোধ চেপে বসে আমার ভেতরটা এলোমেলো করে দিত! কিন্তু ক্লান্তিহীন ভাবে আমাদের সমাজের মানুষ গুলো আমাকে এই পরিণত বয়সে এসেও ভাল খারাপ ন্যায় নীতির শিক্ষা দিচ্ছে। আমার সেসময়ের রাগগুলো প্রিয় বন্ধু তুলির উপরেই গিয়ে পড়ে। আমাকে রাগাবার জন্যই হয়ত ও আরো গম্ভীর হয়ে বলে -

আরে মাইয়া মানুষের কি শিখনের কি শেষ আছে? তোরে শিখাইতাছে, তুই শিখতে থাক। লগে আমারেও শিখা!

কিন্তু আমি শিখতে চাই না। ওকে বলি -

জীবনটা কয়দিনের রে! এইসব প্যানপ্যানানি আর ভাল্লাগে না! সারাটা দিন অফিসের খাটুনি শেষে ঘরে আইসাও দেখি ঘরের ভিত্রে "সমাজ "ঢুইক্যা গেছে। বলে আমি হেসে ফেলি।

শুনে তুলিও হাসে। বলে -

মানুষ মাত্রই সামাজিক জীব। সমাজের বাইরে কেউ না। সামাজিক হইতে পারলি না বুড়া বয়সেও, আর কবে শিখবি? তোর সমাজ তোরে কি কি শিখাইলো শুনি?

আরে ধুর ধুর, বাদ দে। এখন জামাই লইয়া ঘুরতে যামু। লং ড্রাইভ! হু হু হু। তোর জামাই কি করে?

কি আর করব! পিসিতে বইসা গেম খেলে। মন চায় আছাড় মাইরা ভাইঙ্গা ফালাই কম্পিউটারটা!

তুলি শোন, আর জ্বালাবি না। এখন ফোন রাখলাম। এখন জামাই নিয়া লুমান্টিক টাইম কাটামু। আমি ফোনের লাইন টা কেটে দেই।

কেউ একজন আমার কাল্পনিক সংসারের সুখে সুখি হচ্ছে, এটাও আমার অনেক ছোট ছোট সুখের একটা উপকরণ!

২।

আজ অফিস ছুটির আগেই বেরিয়ে গিয়েছিলাম অফিস থেকে। উদ্দেশ্য জামাই নিয়ে ঘুরাঘুরি আর টুকটাক কিছু শপিং । ব্রেইনটাকে মনে হয় দীর্ঘ সময় রেস্ট দেয়া দরকার। মাথা ভীষণ দপদপ করে অফিসের বিভিন্ন চাপ আর ' সমাজের' চাপে। টুং করে মোবাইলে ফেসবুকের নোটিফিকেশনে দেখলাম তুলির অভিমানী মেসেজ -

" অফিসে কাজ জানি তুই একলাই করস! এখনো ব্যস্ত নাকি? ঢং ধরসস, তোর লগে সম্পর্ক শেষ। যাহ্‌ !"

আমার হাসি হাসি মুখ দেখে জামাই ড্রাইভ করতে করতে জানতে চায় হাসির কারণ কি ? বললাম -

তুলির মনে হয় মাথা খারাপ হইছে। নিশ্চয়ই ওর জামাইয়ের সাথে ঝগড়া করছে। তাই আমার উপর তেজ দেখায় ক্যান অরে ফোন দেই না।

তো ফোন দিলেই তো পারো!

আমিও বলি -

আজকেই ভাবছিলাম বাসায় ফিরে ফোন দিবো। বলতে বলতেই ওকে ফোন করি। শুনি ওর ভার ভার হয়ে থাকা গলা। ওকে ক্ষেপাতেই বলি -

কিরে স্কুল গার্ল, জামাইয়ের লগে আবার কি লইয়া লাগলি ? ফোনের ওপাশে ওর ফ্যাত ফ্যাত করে কান্না ছাড়া আর কিছুই শুনতে পাই না। মনে হচ্ছে সিরিয়াস কিছু হয়েছে। তাই আমি একটু গম্ভীর ভাব আনার চেষ্টা করে বলি -

কান্দস ক্যান? তোর সমস্যা কি ?

ও নাক টানতে টানতে কাঁদে আর বলে তাহামনির আব্বা মনে হয় আমারে ইদানিং অবহেলা করতাছে। কেমন জানি বদলাইয়া গেছে।

আমার এত্তো হাসি পায় ওর কথা শুনে! আমি হাসতে হাসতেই বলি , ক্যান তানভীর ভাই তোর কোন দায়িত্বটা পালন করতে আবার ভুইল্যা গেলো শুনি! আর প্রেম কইরা বিয়া করছস, সমবয়সী দুইজনে, তুই এখনো ওরে নাম ধইরা ডাকা শিখলি না। কি তাহামনির আব্বা , তাহামনির আব্বা কইয়া ডাকস!

হ, সুখে আছস তো, তুই তো হাসবিই! শ্রাবণ ভাই তো আর আমার জামাইয়ের মতো না। তুই জানস ইদানিং ও আমার মোবাইল চার্জে দিয়া দেয় না, পোলাপাইন গুলিরে পড়তে বসায় না! ঘরে ফির‍্যা কম্পিউটারে গেম খেলবো নাইলে ঘুমাইব!

আমি বলি,

ঘুমাইলে সমস্যা কি ?

হ, অয় ঘুমাইলে আমার সমস্যা আছে। আমি সারা রাইত ঘুমাইতে পারি না। অয় পাশে থাকার পরেও আমার একলা একলা লাগে। আমারে ফালাইয়া আমার জামাই ঘুমাইব ক্যান? বিয়ার আগে তো ফোনে ফোনে আমারে ঘুম পারাইয়া তারপর ঘুমাইতো। এখন কি বিয়া কইরা সব দায়িত্ব শেষ হইয়া গেছে?

আমি ওকে বলি -

শুধুই মাথা গরম করিস না। ও একটু চুপচাপ ধরণের তার মানে এই না তানভীর ভাই তোরে অবহেলা করে!

হ, সবাইরেই আমার চিনা আছে। তোরেও ! সারাদিনে একটা ফোন দেস না, ফেসবুকে মেসেজ দেস না। তোর লগে আর কথাই কমু না।

ও রেগেমেগে ফোন রেখে দেয়। আমার জামাই জিজ্ঞাসু চোখে তাকায়। আমি হাসি আর বলি - তানভীর ভাইয়ের কেসও তোমার মতোই। বিছানায় শুইলেই তোমরা কীভাবে ঘুমাইয়া যাও, নাক ডাকো! আর বাকি কাহিনী নাইলে বাদই দিলাম!

আমার মনেও অনেক প্রশ্ন আসে, অনেক কিছুর ছুটোছুটি চলতে থাকে। আমি স্টিয়ারিঙে আমার জামাইয়ের রাখা হাতের উপর আমার হাতটা চেপে ধরি, ওকে ছুঁয়ে থাকতে চাই। মাঝেমাঝে ও পাশে থাকার পরেও কেন যেন মনে হয় ওকে আমি মিস্‌ করছি, কেমন দূরের অচেনা কেউ! কাছে থাকার পরেও প্রিয়তম মানুষেরা কেন যে কখনো কখনো দূরের নক্ষত্র হয়ে যায় জানি না !

চলবে ...

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: পড়ে নেব। আপাতত প্রিয়তে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সুপ্রভাত। এটা ফাঁকিবাজি কমেন্ট হইলো।
ধন্যবাদ প্রিয়তে নেয়ার জন্য।

২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: দারুন লাগলো, চলবে ! চলুক ------

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপা।

৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নবনীতার ডায়েরি ভালোই লাগছে । নারীদের ভেতরকার অনেককিছুই উঠে অাসছে ।
(কোন প্রশ্নের উত্তরে যদি হ্যাঁ কিংবা না অাসে, তাহলে কি । যেমন তুমি কি যাবে? অাবার যদি বিস্তারিত বোঝায়, তাহলে কী । যেমন কী খাবে?)

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার পরামর্শের জন্য।
নবনীতার চোখে নবনীতা যা বুঝেছে তাই হয়তো এসেছে বা আসবে পরবর্তীতে।
শুভকামনা রইলো

৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো। চলুক ---

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮

শায়মা বলেছেন: আপুনী নবনীতার ডায়েরী মজা লেগেছে। এইবার ঝগড়া লাগাই দিও তাকে দিয়ে।:)

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নবনীতার কয়েকটা পার্ট লিখে ফেলেছি। তোমার মন্তব্য পেয়ে মনে হলো ঝগড়া হলে মন্দ হয় না। দাঁড়াও ভেবে দেখি ঝগড়া কীভাবে লাগানো যায়।

৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪

এস কাজী বলেছেন: অপর্ণা আপু, ভাল লেগেছে। কিন্তু পিয়াল ভাইয়া আর শ্রাবন ভাইয়াকে আসলেই আনলুমান্টিক মনে হইল। বাকি কাহিনী বাকি থাকবে কেন? :P শায়মা আম্মা ঝগড়া লাগানোর কথা বলে কেন? :P

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: দেখি পিয়াল আর শ্রাবণকে কতটা লুমান্টিক বানানো যায়। অবশ্য পুরুষ মানুষের ধাতই এটা, তাদের বেশি গুরত্ব দিলে তারা উদাসীন হয়ে ওঠে। শায়মা আপুর মাথায় তো দুষ্টামি বুদ্ধি তাই এমন বলছে :)

৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রথম পর্ব ভালই লাগলো, আগামী পর্বগুলো পড়ার ইচ্ছে রইল।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেক দিন পর দেখলাম আপনাকে ভাইয়া।
আপনিও ভালো থাকুন সবসময়।

৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: মেয়েরা প্রেমের সময়ে অনেক সময় চায়, নিজের প্রতি মনোযোগ চায় মনে হয়। আবার বিয়ের পরেও সেই চাহিদাটা মনে হয় কমেনা তেমন। স্বপ্নগুলো একই থাকে। ছেলেরা প্রেমের সময় মেয়েদের এই অধিকার নিয়ে এটা সেটা দাবী করবার ব্যাপারটা উপভোগ করে, কিন্তু বিয়ের পরে মনে হয় এমন বাঁধা ধরা রুটিনে থাকতেও চায়না আবার বেরতেও পারেনা। স্বাভাবিকভাবেই মেয়েদের আবেগ ছেলেদের চেয়ে বেশি থাকে। বিয়ের পর কাউকে না কাউকে একটূ ছাড় দিতেই হয়। জীবনটাই আসলে কম্প্রোমাইজ করে যাওয়ার একটা চলমান প্রক্রিয়া। আপনার পোস্টের ঘটনা কিংবা বর্ননা খুবই চেনা। আমি কিংবা আপনি, আপনারা কোথাও না কোথাও ভীষনভাবে একই রকম। পড়তে ভালোই লাগছিলো।

ছোটবেলায় নবনীতা নামের এক বান্ধবী ছিলো, বেস্ট ফ্রেন্ডের মতো। এখন কোথায় আছে জানিনা। শিরোনাম পড়ে সেই নামটা মনে পরলো, তবে চেহারাটা চোখে ফুটিয়ে তুলতে পারলাম না এতোদিন পর এসে। সময় অনেক প্রিয় জিনিসই কেড়ে নেয়।

শুভকামনা রইলো। :)

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মেয়েদের আবেগ বেশি এবং পুরুষদের চেয়ে বেশি তো বটেই। আর তখনি সমস্যাটা শুরু হয়। নিজের আবেগের সাথে সঙ্গীর আবেগের বৈসাদৃশ্য দেখা দেয়। বিয়ে এমন একটা ব্যাপক ভূমিকা পালন করে মানুষের জীবনে যা কেউ চাইলেও অস্বীকার করতে পারবে না একবার বাঁধা পড়ে গেলে। আর কম্প্রোমাইজ করে না চললে আরো সমস্যার তৈরি হয়। বিয়ের আগে যেটাই ছিল ভালো লাগার বিষয় বিয়ের পর সেটা হয়তো অভ্যাসে পরিণত হয় বলে ভালো লাগাটাও কাজ করে না।

আপনার ফ্রেন্ড কে সামনে পেলেও তো চেনার উপায় আর রইলো না। নবনীতা নামটাই খুব মিষ্টি ( আমার গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র কিনা ! ;) )

আপনার জন্যও শুভকামনা রইলো

৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: সম্ভাবত আপনার পোস্টে এটাই আমার প্রথম মন্তব্য! চমৎকার একটা হাস্যরসাত্ত্বক গল্প পড়লাম। অবশ্য গল্প বললে হয়তো ভুল হবে! এটাকে আত্মকথনও বলা যায়! আপনার লেখার ডায়ালোগ গুলো পড়ছিলাম আর ভীষণ হাসছিলাম! অনেক ভাল লেগেছে।

তবে শেষের প্যারাতে এসে হৃদয়ের উষ্ণতা অনুভব করলাম! আসলে একজন মানুষকে নিয়ে তখনই ভয় হয়, যখন সে আপনের থেকেও আপন হয়! তবে বিশ্বাসের মাত্রাটা যদি বেশি থাকে তাহলে সেই ভয়টা আর মনের মধ্যে বাসা বাঁধতে পারে না!

চলতে থাকুক আপনার ধারাবাহিক পোস্ট! আজ থেকে পোস্টের সাথে নিয়মিত হয়ে গেলাম। কারণ অন্যের ডায়েরী চুরি করে পড়ার একটা বদ অভ্যাস আমার আছে!

শুভ কামনা জানবেন!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কাছে পেলে হারাবার ভয়টা তখন জেঁকে ধরে স্বাভাবিকভাবেই।
ডায়েরি চুরি করে পড়ার মজাই আলাদা। আমার ছেলে মাঝে মাঝে আমার সাথে রাগ করলে বা এম্নিতেই ডায়েরি লেখে। যেদিন রাগ করে সেদিন ডায়েরি কোথায় কোথায় যেন লুকিয়ে রাখে। খুঁজেই পাই না আর আমার তখন পড়ার জন্য ছটফট লাগে। হাহাহাহ

১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো । চলুক

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ। নিক কি ইচ্ছে করেই এটা রেখেছেন ? মজা পেলাম।

১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ডায়রীর আলাপন ভাল লেগেছে । সাংসারিক জীবন বড়ই বৈচিত্রময় । তা উপভোগ করতে পারলে সুখী আর না পারলে অসুখী !!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমাদের মাইন্ড সেট আপ যে কোনো ক্ষেত্রেই জরুরী। নিজেকে সুখী ভাবতে পারলে অনেক কাজ ইজি হয়ে যায়।
ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এতদিন ব্লগে খালি অবিবাহিতদের ডাইরি পড়েছি| এখন বিবাহিতদেরও পড়তে পাচ্ছি| সামু দিনদিন খুব ইন্টারেস্টিং হচ্ছে

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কোন কোন অবিবাহিতদের ডায়েরি পড়লেন, দেন দেখি লিঙ্ক! ডায়েরি ব্লগ আমার খুব প্রিয়। লিখতে তো ইচ্ছে করে মন খুলে কিন্তু মন খুলে ডায়েরি ব্লগ লিখলে টাও আবার ব্লগে সেটা কতটুকু গ্রহণযোগ্য হবে তাও ভাবনার ব্যাপার !

১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগলো। অনেক।

মন ছুঁঁয়ে গেলো বিশেষত এই বাক্যে- কাছে থাকার পরেও প্রিয়তম মানুষেরা কেন যে কখনো কখনো দূরের নক্ষত্র হয়ে যায় জানি না !

অনিঃশেষ শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন দীপংকর চন্দ

১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১২

আব্দুল্লাহ রিফাত বলেছেন: ভাল লাগল

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৫

আবু শাকিল বলেছেন: ১ম পর্ব পড়লাম ।পরের পর্ব গুলোর জন্য অপেক্ষায় রইলাম ।
শেষের কথা গুলো ভাল লেগেছে ।
"অনেক কিছুর ছুটোছুটি চলতে থাকে। আমি স্টিয়ারিঙে আমার জামাইয়ের রাখা হাতের উপর আমার হাতটা চেপে ধরি, ওকে ছুঁয়ে থাকতে চাই। মাঝেমাঝে ও পাশে থাকার পরেও কেন যেন মনে হয় ওকে আমি মিস্‌ করছি, কেমন দূরের অচেনা কেউ! কাছে থাকার পরেও প্রিয়তম মানুষেরা কেন যে কখনো কখনো দূরের নক্ষত্র হয়ে যায় জানি না !"

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পরের পর্ব তাড়াতাড়িই দিবো।

১৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৮

আরজু পনি বলেছেন:
বদ জামাইরা একটু বেশি মনোযোগ দিলে কীই হয় :`>

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ঠিক বলেছেন,জামাইরা মনোযোগ বেশি পেলে ভাব ধরে বেশি। তখন ইজিলি তারা উদাসীনতাও দেখাও। ভাবে বউ তো বেশি মনোযোগ দিবে এটাই স্বাভাবিক ব্যাপার

১৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: বেশ বড়সড় মনে হচ্ছে, এখনই মন্তব্য করবো না। আস্তে ধীরে এগুক, আমার মন্তব্যও আস্তে ধীরে আসতে থাকবে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধারাবাহিক কিছু লিখতে লিখতে বা লেখার ব্যাপার এ আমার বদনাম আছে। একটা পর্যায়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলি যেমনটা হয়েছে নুহা লিখতে গিয়ে। এইটা এ জন্য বেশি দীর্ঘায়িত করবো না ভেবেছি।
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০

সুলতানা রহমান বলেছেন: বি‌য়ের পর বে‌শি ঘ‌টে ৷ স্বামীরা দু‌রে স‌রে যায়

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সবার ক্ষেত্রে এমনটা নাও হতে পারে হয়তো!

১৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩২

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এতদিন ব্লগে খালি অবিবাহিতদের ডাইরি পড়েছি| এখন বিবাহিতদেরও পড়তে পাচ্ছি| সামু দিনদিন খুব ইন্টারেস্টিং হচ্ছে
হাহাহ ওর কমেন্টে মজা পেলাম । অনেকদিন পর সবাইকে দেখে আসলেই ভাল লাগছে ।

সম্পর্কের জটিলতায় নিজেক্বে ও অন্যকে খুজতে হয় । যা বললেন তা যাপিত জীবনের অংশ ।
ভাল থাকবেন আপা। আর লেখালিখিটা কন্টিনিউ করেন । আবার চট কইরা চইলা যাইয়েন না ।
পরের পার্ট কবে দিতাছেন ?

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ডায়েরি তো যাপিত জীবনেরই অংশ।
কাজের চাপ বেড়ে গেলে আবার হয়তো ডুব দিতে হবে, অনিয়মিত হবার আশংকাও আছে। তবে যতদিন ফ্রী আছি ততদিন ব্লগেই বেশি বেশি সময় দিবো ভাবছি।

২০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:০৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পড়লাম নবনীতার ডায়েরি।

সময়ের সাথে সব কিছুই পরিবর্তন হয়। দেখা যাক পরের পর্বে কি নিয়ে আসেন।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পরের পর্ব তাড়াতাড়িই দিবো ভাবছি।

২১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৪১

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: কাছে থাকার পরেও প্রিয়তম
মানুষেরা কেন যে কখনো কখনো দূরের নক্ষত্র
হয়ে যায় জানি না !
নবনীতার ডায়েরি পড়তে বেশ ভালো লাগল।মজা পেলাম+

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: নবনীতার ডায়েরীর সূচনাটা ভালো হয়েছে। পরিণত দাম্পত্য জীবনের অনেক খুঁটিনাটি কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এখানে উঠে আসবে বলে মনে হচ্ছে। আশাকরি এ ডায়েরী অনেকেরই মনের কথা বলবে। ডায়েরীর ধারা বিবরণীতে, পর্যবেক্ষণ এবং মন্তব্যে শতকরা শতভাগ সততা থাকলে আশাকরি এই ডায়েরী কিছু সমস্যার কথা যেমন বলবে, পাঠকদেরকে সমাধানের পথও বাৎলে দেবে।
অয় পাশে থাকার পরেও আমার একলা একলা লাগে -- বাঙালী নারী মূলতঃ একা। তার কোন ঠিকানা নেই। কখনো সে পিতার কন্যা, কখনো স্বামীর বধূ, কখনো সন্তানের মাতা। কলবল করে কথা বলা বা খিলখিল করে হাসাহাসি করার মত অনেক বন্ধু বান্ধবী থাকলেও, দিনশেষে সে বড়ই একা। দাম্পত্যের শুরুতে যে সংসার নিয়ে সে অন্তঃপ্রাণ থাকে, একহাতে ছুটাছুটি করে ঘর সংসার সামলিয়ে সে যখন পরিণত বয়সে উপনীত হয়, তখন আস্তে আস্তে সংসারের উপর তার বাঁধন আলগা হতে শুরু করে। এটা নারী জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ বাঁক।
আমার জামাইয়ের রাখা হাতের উপর আমার হাতটা চেপে ধরি, ওকে ছুঁয়ে থাকতে চাই। -- এই ছুঁয়ে থাকাটা জীবনে অত্যন্ত জরুরী। আ কাইন্ড অব রিএ্যাশিউর‌্যান্স খোঁজা হয়ে থাকে এই ছুঁয়ে থাকার মাধ্যমে। এর পরে যে কথাগুলো বলেছেন, সেগুলো স্বামী স্ত্রী উভয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। মাঝে মাঝে এরা একে অপরকে সেভাবেই দেখে। তবে আবার বলছি, স্পর্শ খুব জরুরী একটা বিষয়। সেটা স্টিয়ারিং ধরে থাকা হাতের উপরে হাত রেখেই হোক, অথবা রাতে আধো ঘুমে পাশে থাকা হাতটাকে হাতের মুঠোয় নিয়েই হোক।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বাঙালী নারী মূলতঃ একা। তার কোন ঠিকানা নেই।

<<<< আপনার এই কথাটা বুকে বড় বাজলো। সবসবময়ই মেয়েদেরও বলতে শুনি, বাপের বাড়ি যাই, জামাইয়ের বাড়ি যাই। বাড়ি মা বা মেয়ের নামে হলেও ঃ স্বামি বা বাপের বাড়ির গন্ডি থেকে বের হওয়া হয় না।

মেয়েদের ঠিকানা অবশ্যই আছে। তার জন্য তার পার্টনারকে পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব থেকে বেরিয়ে এসে ছাড় দিতে হবে। নিজেই যদি ( মেয়েরা ) পুঁইলতা হতে চায় তাহলে আর নিজের ঠিকানা বের করা লাগবে না। এই ভাবনা থেকে মেয়েদেরও সরে আসতে হবে।
স্পর্শ অনেক জরুরী ব্যাপার। লাইক অ্যা ম্যাজিক। ভারসাম্যহীনতায় এটা অনেক উপকারী ব্যাপার।

ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

২৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


চলুক ... কি আর করার আবার ধৈর্য নিয়ে অপেক্ষা করতে হবে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সবুরের ফল মিঠা হয় ( গুরুজনেরা বলে)।

২৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৫

জেন রসি বলেছেন: মাঝে মাঝে মানুষ যা চায় তা পেয়ে গেলেও মন খারাপ করে! তখন ভাবে কেন পেলাম! না পেলেত আরাম করে আফসোস করা যেত!!

চলুক.........

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হুম সুখে থাকতে ভূতে কিলায় মাঝে মাঝে মানুষকে

২৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
নবনীতার ডায়েরি পড়তে শুরু করলাম। লং ড্রাইভ... লুমান্টিক টাইম!


সম্পর্ক, বিশেষত বৈবাহিক সম্পর্ক, বড়ই জটিল এক বিষয়।
এক সাথে আছি তবু মনে হয় 'হেতে লগে' নাই...
সতীনাথের গানের কথা কইলাম! ;)

চলুক... :)

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সামনে আরো লুমাটিসিজম পাইবেন। অপেক্ষান খালি!
কাছে থেকে দূরে থাকার অনুভব প্রাণে তো ব্যথা দিবেই!

২৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০

আলোরিকা বলেছেন: কম্প্রমাইজ কম্প্রমাইজ এভ্রি হয়ার আপু ! গিভ এন্ড টেক । কেউ কি বলে তুমি আমাকে ভাল না বাসিলেও আমি তোমাকে ভাল বাসিতেই থাকিব । বিয়ের পর জীবনের চিত্রটা একটু ভিন্ন রকম হয়ে যায় । এখানেও দরকার বুদ্ধিবৃত্তিক মন , কারিশমা ! ভালবাসারও দরকার সময় - পরিচর্যা ।

শুভ কামনা আপু - নবনীতার পথ চলা শুভ হোক :)

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কম্প্রোমাইজ নারী- পুরুষ উভয়কেই করতে হয় জীবনের চলার পথে প্রতি মুহূর্তে। তবে কেউ কেউ এই কম্প্রোমাইজকে অভ্যাস হিসেবে ধরে নিলেই মুশকিল।

আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা রইলো। ভালো থাকবেন আপু আপনিও।

২৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:১১

কিরমানী লিটন বলেছেন: অনবদ্য বর্ণনে প্রজ্ঞার আলোর নান্দনিক লিখনি,মুগ্ধতা রেখে গেলাম,অ নে ক....

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: নুহা শেষ না কৈরাই আরেকটা ধারাবাহিক শুরু কর্সেন, কামডা কি ঠিক হৈলো? :||

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নুহা শেষ করতে গেলে আমারে এখন নুহার সব পর্ব প্রথম থেকে পড়তে হইব। একটা সিরিয়াসনেস আনতে হইব মনের মধ্যে। সিরিয়াস হইতে ইচ্ছা করতাসে না এখন।

২৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময় ,




বেশ সাদামাটা ভাবে শুরু হয়েছে লেখাটি । তেমন চমক নেই । কিন্তু যেহেতু ডায়েরী তাই পাতা উল্টে উল্টে গেলে হয়তো চমকের দেখা মিলবে সামনে ।
সহব্লগার খায়রুল আহসান অনেকটাই ঠিক কথা বলেছেন ।
শুভেচ্ছান্তে ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: যাপিত জীবনের সব কিছুতে সবসময় চমক নাও থাকতে পারে আবার কিছু কিছু ব্যাপার চমক ছাড়িয়ে আরও ঊর্ধে চলে যায়।
আপনাকেও শুভেচ্ছা

৩০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: নববিবাহিতের ব্যাপারে কিছু একটা আইডিয়া নেওনের টেরাই করন যায়। ;)

কি খ্রাপ কিছু কইলাম নি, আপু?

পড়লাম আজকে। (স্টিল নাউ- ফার্স্ট এন্ড লাস্ট কমেন্ট। :) :) )

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: স্টিল নাউ- ফার্স্ট এন্ড লাস্ট কমেন্ট হিসেবেই আছে। দেখা যাক কি কি আইডিয়া এখানে ইনপুট করা যায়।

৩১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

পার্থ তালুকদার বলেছেন: চমৎকার শুরু......

পরের পর্বে আসছি।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৩২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

চিলেকোঠার চঁড়ুই বলেছেন: কিছু কিছু লিখা পড়ে মুগ্ধ হওয়া ছাড়া আর কিছুই বলার থাকেনা।ব্যপারটা সেরকমই.....

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে লেখাটি পড়ার জন্য।

৩৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এটা কি নুহা-লিখব-না-কিন্তু-টাইম-পাস-করার-জন্য-দেখি-কি-লেখা-যায় টাইপের গল্প? #:-S

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নুহা ত মারা গেছে মনে হয় আর নবনীতাও মরবো মরবো করছে :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.