নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের কোথাও একটি ছাপ রেখে যেতে চাই

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময়

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৃত্তবন্দী শূন্যতা এবং খরস্রোতা সে

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯

১।

বাইরে তীব্র ঠাণ্ডা বাতাস! এটাকেই শৈত্যপ্রবাহ বলে নাকি! তাপমাত্রা মাইনাসের ঘরে এখন। কাচের জানালার বাইরে থোকা থোকা বরফ জমে দেয়ালের শুভ্রতাকে যেন আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। ঘরের এমাথা ওমাথা হাঁটতে হাঁটতে শফিকের ভেতরে এসব দৃশ্যের সৌন্দর্য অবশ্য বাড়তি কোনো জায়গা করতে পারে না। বরং তীব্র রাগের একটা ঝলক ওর পা থেকে মাথা পর্যন্ত ঘোরাফেরা করছে। উড স্ট্রীটের লেনে ঢুকতে না ঢুকতে বিষ্ণুদা গাড়িটা থামিয়ে বললো - কি ভাই দাওয়াত পানি দিবেন না ? শুনলাম আপনার এক্স ওয়াইফ বিয়া করতাছে ? রাইতে আপনার বাসায় আসতাছি, কথা আছে - বলেই চোখ টিপে।

হারামির বাচ্চাটা দেখা হলেই শফিকের পুরনো ক্ষতে খোঁচাখুঁচি করে। বাংলাদেশ ছেড়ে নিউইয়র্কে এসেও শফিক তার অতীতকে পিছু ছাড়াতে পারেনি। এখানে এসে ঝাঁকে ঝাঁকে বাঙালি দেখলে মনে হয় শালারা এক একটা শকুনের দল, যেখানেই যায় সেখানেই মনে হয় হাগে। নিউইয়র্কে আসার পরপর এই বিষ্ণুদাই শফিক কে তার বাসায় থাকতে দিয়েছিলো, একটা কাজও জুটিয়ে দিয়েছিলো। তাই মুখের উপর তাকে কিছু বলতেও পারে না। একটু আগেই বিষ্ণুদা শফিকের রুম থেকে বের হয়েছে। জিজ্ঞেস করবে না করবে না করেও শফিক জানতে চেয়েছে -
আপনে কই থিক্যা জানলেন বুবুনের মায় বিয়া করতাছে?

আরে মিয়া আমার ছোট শালী তো পান্না ভাবীর এলাকাতেই থাকে। অইখান থেইকাই শুনছে মনে হয়।

হারামজাদী মাগীর সাহস কত্তো বিয়া করতাছে!

হ, আর কতো দিন, এমন জুয়ান বয়সে কি একলা থাকন যায়! তাও তো আপনেগো ডিভোর্সের ছয় বছর পর হেয় বিয়া করতাছে আর আপনে মিয়া পাঁচ দিনের মাথায় বিয়া কইরা ফালাইলেন! বলে বিষ্ণুদা হাসতে থাকেন।

ঐ মাগীর তেজ বেশি। সততা, মূল্যবোধ বালছাল লইয়া বেশি হিসাব করে। ক্যান রে ভাই একলগে থাকতে গেলে জামাই বৌয়ের কি ঝগড়াঝাঁটি ভুল বুঝাবুঝি হয় না? এক্কেবারে মুখ দিয়া যেইডা বাইর করবো হেইডাই ওর করন লাগবো। ভালো হইছে ওরে ডিভোর্স দিয়া। বলতে বলতে শফিক মাথার পেছনে দুই হাত দিয়ে হেলান দিয়ে দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে বসে।

মিয়া বেশি প্যাকপ্যাক কইরেন না। আপনেগো তো আর ঝগড়াঝাঁটির কারণে ছাড়াছাড়ি হয় নাই। আপনের মিয়া খাউজ বেশি। ঘরে এমন টসটসা বৌ থুইয়া আপনে রাস্তাঘাটের মাইয়াগো যাইয়া পোন্দাইবেন আর আপনেরে পান্না ভাবী কি সেলাম করবোনি ? আর ডিভোর্স তো হেয় আপনেরে দিছে। হালা আপনে বেডা জাতির কলংক। বেডি হইয়া হেয় আপনেরে গোয়া মাইরা গেলো গা।

বিষ্ণুদা ভুল কিছু বলেনি কিন্তু এই সত্যগুলো শফিকের গায়ে কম জ্বালাও ধরাচ্ছে না। পান্না আবার বিয়ে করবে শোনার পর থেকে অসহ্য এক বুনো রাগে হাসফাঁস লাগছে শফিকের ভেতরটায়। তাই বিষ্ণুদাকে বলে ওঠে –

ধুর মিয়া আজাইরা কথা না কইয়া কামের কথা কন। বিয়াতে ক্যামনে প্যাঁচ লাগানি যায়। বিয়াডা বন্ধ করা দরকার।

এহ আপনে যহন বিয়া করছেন হেইডায় সমস্যা হয় নাই, এহন ভাবী বিয়া করলে আপনের এতো জ্বলে ক্যান। নাকি ভাবীরে এহনও নিজের বৌ ভাবতে ভালো লাগে? গা জ্বালানো হাসি ঠোঁটে ঝুলিয়ে বিষ্ণু তাকিয়ে থাকে শফিকের দিকে। আপনে সত্যিই বুদ্ধি চান ?
আপনের লগে মিয়া মশকরা করি নি ?

মিয়া আপনে আবার আমার বুদ্ধির লইগা বইয়া থাকোনের মানুষ ! আমারেও কইলেন আর আমিও বিশ্বাস করলাম? আপনের প্রাক্তন শাশুড়ির লগে কাইন্দা কাইট্যা মিডা সুরে কথা কন দেখবেন পান্না ভাবীর বিয়া বন্ধ। এর আগেও তো যা যা চিপা দেওনের আপনের শাশুড়িরে ফুসলাইয়া ফুসলাইয়া করাইছেন। শাশুড়িরে কয়ডা টেকা পয়সা পাডান দেখবেন সব সমস্যার সমাধান।

বিষ্ণুদার প্রস্তাবটা মন্দ লাগে না শফিকের। শফিকের প্রতি তার প্রাক্তন শাশুড়ির দুর্বলতাকে প্রতি মুহূর্তেই শফিক জিইয়ে রেখেছে এই বলে - " আমার মা বেঁচে নেই। আপনাকেই মা বলে জানি"। এই লাইগ্যাই তো কই ওইদিন আমার শাশুড়ি কেন বুবুনরে আমেরিকায় আমার কাছে পাডাইতে চায়!

আপনে কি কইলেন?

কি আবার কমু ! কইছি বুবুনরে আমার কাছে আনলে ওরে দেখাশুনা করনের লাইগা তো তাইলে আমার তানিয়ারের আনন লাগবো। এহন বুঝলাম বুবুনরে ক্যান আমার কাছে পাডাইতে চায়। মাগী আরেকটা হাঙ্গা করবো!

তানিয়া জানি কে ? আপনের নতুন বৌ নাকি? যাই হোক ভাই এইবার উডি। নাইলে আপনের শায়লা ম্যাডাম রাগ করবো।

শায়লা আর তুহিন ভাইয়ের ফ্ল্যাটে শফিক একটা রুম নিয়ে সাবলেটে থাকে এখানে। বাসায় গেস্ট আসা আবার পছন্দ না শায়লা ভাবীর। শায়লা ভাবীর নাম শুনেই তার স্লিম ফিগার আর শাইনি রিবন্ডিং চুলের ছবিটা শফিকের মনে ভেসে ওঠে চকিতে।

২।

শাহানাজ বেগমের ক'দিন ধরেই মনমেজাজ ভালো যাচ্ছে না। ছোট থাকতে সন্তানেরা তাকে তেমন কষ্টই দেয়নি। কি সুন্দর হেসেখেলে ওদের বড় করেছেন কিন্তু একেক জনের বয়স বাড়ার সাথে সাথে মনে হয় পিঠে চারটা করে পাখা গজিয়েছে। না তার বড় ছেলে তার কথা শোনে না তার ছোট মেয়ে তার কথা মানে। সেদিনও তাদের কাজের মহিলা হনুফা বলছিলো -

খালাম্মা, বুবুনের বাপের মনে অয় পান্না আফার লাইগা এহনও ভিত্রে ভিত্রে টান আছে। দেখলেন না ফোন কইরা ক্যামনে কানলো আর কইলো আম্মা, পান্না কি আর বিয়া শাদী করবো না, কয়দিন আর পাগলামি করবো! দুলাভাই যে ক্যান খারাপ খারাপ কাজ করলো আফার মতো বৌ থাকতে কে জানে। শয়তানে ধরছিলো নি? ডাই করে রাখা ময়লা থালাবাসন পরিষ্কার করতে করতে হনুফা গজগজ করে কথা বলতে থাকে।

হ, তোর মতো মূর্খ বেডি এইডা বুঝলেও তোর পান্না আফাই বুঝব না। বেশি শিক্ষিত বানাইয়া বিপদে পড়ছি। মাইয়া মানুষ হইয়া জন্মাইসস, কই নত হইয়া চলবি, জিদ মাডি কইরালাবি তা না বেশি তেজ দেহায়। বেডা মাইনসে দুই চারটা বিয়া করলে যেমন দোষের কিছু নাই, লগে তিন চাইরটা মাগী লইয়া শুইয়া থাকলেও দোষের কিছু নাই। অমন একটু আধটু হইতেই পারে। এমন ভালো পোলা দেইখা বিয়া দিছিলাম কে কইব পান্নারে এমন আকামডা করতে। আমাগো বংশে পান্নাই প্রথম জামাইরে ডিভোর্স দিলো। অর কপালে বহুত দুঃখ আছে আমি কইয়া রাখলাম, তুই দেহিস হনুফা

যা অওনের অইছে। আফায় যে হের কোন বন্ধুরে বলে বিয়া করতে শেষতক রাজী অইছে একদিন দিয়া ভালাই। মাইয়া মাইনসের জামাই ছাড়া থাকন ঠিক না। চাইরপাশে বহুত খাচ্চর বেডারা ঘুরঘুর করে একলা থাকলে।

হ তোর আফায় চাইলো আর অরে আমি হাঙ্গা করনের পারমিশন দিলাম। তুই ভাবলি ক্যামনে? দরকার পড়লে অরে আমি শফিকের লগে আবার বিয়া দিমু। আর মাইয়া মাইনসের জীবনে বিয়া কয়ডা অয় রে?

আফার বয়স তো বেশি না। সংসারে জামাই বৌয়ের মইদ্যে সুখ না থাকলে ঘর করন অনেক জ্বালা গো খালাম্মা। আমি এক জানোয়ারের লগে থাইক্যা বুঝতাছি। কপাল ভালা বিদেশে যে দেওরডা থাকে,হেয় টেকা পয়সা দিয়া মাঝে মাঝে সাহায্য করে দেইখা মাইয়া গুলিরে লইয়া আর বাসাবাড়ির কাম কইরা থাকতে পারতাছি। মাঝে মাঝে মন চায় লাত্থি মাইরা এই সংসার থুইয়া যাই গা।

এতো দেওর দেওর করিস না। সংসার থুইয়া যাইবি গা, তোর জামাইর লগে সম্পর্ক না থাকলে তোর দেওর তরে খাওন পিন্দন দিবো না হেয় তোরে বিয়া করবো? এতো চইদ্দ হাঙ্গা বইলে আর বেহেশতে যাওন লাগতো না।

শাহানাজ বেগমের মুখ ঝামটা খেয়ে হনুফার বলতে ইচ্ছা করে তার দেওর তাকে বলেছে প্রয়োজনে দেশে এসে তাকে বিয়েও করবে কিন্তু শর্ত একটাই সেই বিয়ের খবর গোপন রাখতে হবে এবং তার প্রথম বৌ যাতে জানতে না পারে। কিন্তু বিয়ে করে তখন দেওরকে ভাগাভাগি করার যন্ত্রণা ভোগ করার চেয়ে দেওরের সাথে রঙ্গ তামাশা করে যদি সংসার খরচটা চলে যায় তাহলে বিয়ে করার ঝামেলায় কে যেতে চায়। গতবার এতো এতো চকলেট, শ্যাম্পু, সাবান দিতে এসে রাতের বেলায় তো থেকেই গেলো হনুফার ঘরে। তার মাতাল স্বামীর তো সে খবরও ছিলো না। কিন্তু শাহানাজ বেগমকে সে কথা জানাবার জো নেই বরং দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে হাড়িপাতিল ঘসতে ঘসতে বলে - হ আমাগো গরীবের সুখ আর দুখ! আমাগো ভাতকাপড়ডাই আসল হেইডা যেমনেই আহুক। ভাব,বালোবাসা তো আপনেগোর লাইগা।

এতো প্যাঁচাল পারিস না মাতারি। কোন আক্কেলে তুই আবার পান্নার বিয়া লইয়া বয়সের কতা কস। তোর খালু যহন মরলো আমার বয়স কতো আছিলো? পাঁচচল্লিশ ছেচল্লিশ এমুন। আমি কি তহন বেশি বুড়ি হইয়া গেছিলাম নি? আমরা শইল্যে কি জ্বালা আছিলো না? তাই বইল্যা কি আমি আবার হাঙ্গা করছি?

আপনের আর পান্না আফার বিষয়ডা এক না খালাম্মা। হনুফা আরো কিছু কথা বলার জন্য মুখ খুলতে উদ্যত হলেও শাহানাজ বেগমের ঝাড়ি খেয়ে কাজে হাত লাগায়।

শাহানাজ বেগমের ভেতরটা অক্ষম এক ক্রোধে ফুঁসতে থাকে। অতীতের কোনো ধূসর স্মৃতি যেন পেখম মেলতে থাকে তার ভেতর। পান্নার বাবা মারা যাবার কয়েকবছর পর যখন সেই সাদাকালো অতীত রঙের ছোঁয়া নিয়ে সামনে দাঁড়ালো তখনো চাইলে শাহানাজ বেগম পারতো দেলোয়ার সাহেবকে নিয়ে ভাবতে। ততদিনে দেলোয়ার সাহেবও তার স্ত্রীকে হারিয়ে একাকীত্বের যন্ত্রণায় কাতর। উফফ্‌ কাদের জন্য নিজের জীবনের সুখ আনন্দ মাটি দিয়েছেন ভাবতেই শাহানাজ বেগমের ভেতরটা জ্বলে পুড়ে যেতে চায়। পান্নার কতো বড় সাহস সে আবার বিয়ে করার মতো সিদ্ধান্ত নেয়। যেভাবেই হোক এ বিয়ে বন্ধ করতে হবে। পান্নার কাছে নিজের নারীত্ব, নিজের পরাজয় আজকে তার কাছে বেশ বড় হয়ে দেখা দিচ্ছে। শাহানাজ বেগমের চোখের ধিকিধিকি জ্বলে ওঠা দেখলে মনে হয় পান্না যেন তারই আরেক প্রতিপক্ষ!

সমাপ্ত

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

সুলতানা রহমান বলেছেন: কিছু ভেতরকার কষ্ট উঠে এসেছে। প্রতিহিংসা, পুরুষের রূপ সুন্দর করে উঠে এসেছে। কিন্তু কিছু কিছু শব্দের ব্যবহার খারাপ লেগেছে।
হয়তো এখানে এসব শব্দের প্রয়োজন ছিল।
শুভকামনা।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: যে সব শব্দের ব্যবহার খারাপ লাগছে সেসব কিন্তু যাপিত জীবনেরই অংশ।
ধন্যবাদ সরাসরি বলার জন্য

২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: উপস! মা মেয়ের প্রতিপক্ষ!
ভাল লেগেছে গল্প :)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আরণ্যক

৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

নিয়ার বলেছেন: সব মানুষের মাঝেই আসলে একটা সুপার ইগো কাজ করে। অনেক সময় তাই সেই ইগোই তাকে অনেক কিছু থেকে বিরত রাখে। যদিও আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটের সাথে মানুষের মনস্তাত্ত্বিক ধ্যান ধারনা সম্পর্কিত থাকে। গল্পটিতে তেমনই কিছু বহুমুখী দ্বন্দ্বের প্রতিফলন দেখলাম। বাস্তব প্রেক্ষাপট থেকে নেওয়া চরিত্রগুলোর মুখের ভাষা গল্পটিকে আরো বিশেষায়িত করেছে।

শুভেচ্ছা।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিয়ার

৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর গল্প , ভাল লাগল।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: সম্পর্কের একটা থিম, আমাদের সমাজে এমন ইগো হর হামেশাই হচ্ছে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কিছু কিছু ইগো আছে, টের পাওয়া যায় কিন্তু সম্পর্কের খাতিরে বা লজ্জায় সেসব আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া যায় না

৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাল লিখেছ

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মাইয়া মানুষ চান্দে গেছে, রাষ্ট্রপ্রধান হইছে আরও কত কি !!!
অহনতো পুরুষ মানুষের বউ ছাড়া থাহন ঠিক না !!!

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মাথা খারাপ নাকি, পুরুষ মানুষ একলা থাকবো ক্যামনে!

৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

নেক্সাস বলেছেন: যাপিত জীবনের বহুমুখি দ্বন্ধ ও ইগোর সা্র্থক রুপায়ন। আপনার গল্পগুলো অনেক ম্যাচিউড় হয়। এটাও তার ব্যাতিক্রম না। শুভকামনা সবসময়

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা রইলো

৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: রিপ্লাই করেন না ক্যানো ? ;)
গল্প ভালো লাগছে :)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এই যে রিপ্লাই করলাম তো। ভালো থেকো

১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১

হাসান মাহবুব বলেছেন: শাহানাজ বেগমের চোখের ধিকিধিকি জ্বলে ওঠা দেখলে মনে হয় পান্না যেন তারই আরেক প্রতিপক্ষ! এই লাইনটাই গল্পকে বাঁচায়া দিয়া গেলো। ভালো লাগতেছিলো না পড়তে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো লিখতে পারি না আর লেখালেখি ভুলে গেছি বোধ হয়। ভাবতেছি লেখালেখি বাদ দিয়া দিবো।

১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক সুন্দর। +++

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ

১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

উল্টা দূরবীন বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ

১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গপ্পো ভাল্লাগসে । কিছু কিছু শব্দ যদিও বিব্রত করেছে, ব্যাপার না! নিত্যনৈমিত্তিক এসব শব্দের প্রয়োগ ঘটছেই ।
(অামার অাঠারোশোতম মন্তব্যটা অাপনাকেই করলাম, অপর্ণা মন্ময় অাফা!)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ রূপক

১৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো গল্প অপর্না মম্ময় ।
+

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপু

১৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভিন্নতা!

ভালো লাগলো।

শুভকামনা অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন

১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার গল্প !
লাইক দিয়ে গেলাম ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ

১৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময় ,



আগের অপর্ণা মম্ময়কে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা ।
বড় বেশী বাস্তব হয়ে উঠছে যেন । লেখাতে তারই প্রতিফলন ।

মানুষের জীবন যে কতো হাযারো রকমের জটিলতায় পূর্ণ তা বাস্তব করে ফুঁটিয়ে তুলেছেন এই গল্পে । আসলেই জীবন যেমন খরস্রোতা তেমনি নিজস্ব বৃত্তেও বন্দী ।


২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমি আগের মতো আর লিখতে পারি না।
বাস্তবতা আগেও ছিল তবে সেটা শব্দের বুননে ঢাকা থাকতো আর এখন সেটা কর্কশ হয়ে দেখা দিচ্ছে। তাই আর আগের অপর্ণাকে পাচ্ছেন না বোধ হয়

১৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: লেখার inner man নিয়ে হয়ত খানিক কাজ করা যেত ৷পাঠকের কথা ভেবে কথাকার স্ব চিন্তার ব্যাঘাত যেন না হয় ৷শ্রেণী আবদ্ধ তথা আমরা ভাষা নিয়ে চিন্তিত হলেও অন্তর্কাঠামো নিয়ে ততটা উদ্যোগ নেই ৷ ফ্রয়েডীয় আবহ উঁকি দিলেও প্রকাশে হয়ত ব্যাপ্তি ভাবনা জাগুক ৷ নোটনামচার ভঙ্গিমার ভাবনা প্রভাব বেশ ৷
সৃজন প্রবাহ থাকুক ৷

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: ভাষার ব্যাপারে কোন দ্বিমত নেই। লেখার প্রয়োজনে এসেছে বলেই মনে হল। একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে ইচ্ছা করছে? এই লেখার জন্য কি কোন লেখকের এসব মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ,পারিপার্শ্বিকতার টানাপোড়ন পোহাতে হয়? কিংবা বাস্তব অভিজ্ঞতা? ভাল লাগল লেখাটি।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মানুষের কল্পনাশক্তির সীমা পরিসীমা নাই সত্যি কিন্তু যে কোনো লেখার জন্য বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকাটা যেমন জরুরী না তেমন আশেপাশের অব্জার্ভেশন অনেকটা হেল্পফুল হয়।
ধন্যবাদ ৎৎৎঘূৎৎ

২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: পড়লাম
মন ভরে
নিঃস্বার্থের মত কখনই
মানূষ কে খোঁচা দিয়ে বল্বোনা
ভাল লাগেনি
আসলে এটাই বাস্তব
যেভাবে ধনী লোকে গরীব কে
কটাক্ষ করে বলে
মুখে যা আসে তাই
আপনি না হয় সে ভাবেই বলেছেন
তাতে আমি মনে কিছু রাখিনি
লিখায় অনেক ভাললাগা জানিয়ে গেলাম


২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার ভুল হচ্ছে বোধ হয় " মুখে যা আসে তাই বলা", " খোঁচা মেরে কথা বলা " যা লিখলেন আমি আপনাকে সেটা বলিনি কিন্তু।
পড়ার জন্য আর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

২১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: লেখালিখি বাদ দিবেন কেন ? গ্যাপ পড়লে কিছুটা সমস্যা হয় । লিখতে থাকেন ।
মানসিক ব্যাপার গুলা ডায়ালগের মধ্যে আস ছে ।
গল্পে ভাল লাগা রইল ।
ভাল থাকবেন আপা।
শুভকামনা রইল

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তুমিও ভালো থেকো।
কনসেন্ট্রেশন করতে পারছি না ঠিক ভাবে, এমন লাগছে

২২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

নক্ষত্রচারী বলেছেন: ভালো লাগা রইল :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ

২৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭

সুলতানা রহমান বলেছেন: আপনার এখানে গল্পে বলেছিলাম ভাষা নিয়ে। কিন্তু এখন যা দেখছি ……আমার হতাশ লাগছে।
এলোমেলোও লাগছে।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ব্লগে কমেন্টে ভাষার ব্যবহার নতুন না। একেক জনের রিএকশন একেক ধরণের এই আর কি!

২৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৯

আমিই মিসির আলী বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো!
কিছু শব্দ কটু আছে, সে ক্ষেত্রে যে যুক্তি দিলেন তা ঠিক না!
সাহিত্যে কিন্তু এসব চলে না! লেখ্য আর কথ্য অবশ্যই ভিন্ন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ মিসির আলী।
সাহিত্য বা ভাষার দখল, সাহিত্য নিয়ে জ্ঞান আমার নাই বললেই চলে। তাই কোন যুক্তিতর্কে গেলাম না। ভাল থাকুন সবসময়

২৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে আজ একটা কথা নিজেকে বারবার জিজ্ঞেস করছিঃ
"গল্প/কবিতা বা কোন সৃষ্টিশীল লেখা পড়ে সাথে সাথে মন্তব্য করা কি ঠিক?
না, লেখা থেকে বেরিয়ে এসে পুরো লেখাটা নিয়ে নিজের মনে কিছুক্ষণ ভাবা?
তার পর সেই ভাবটাকে ভাষায় রূপ দেওয়া।
সাহিত্য অংক/পদার্থবিজ্ঞান/ .. নয়, তাই এখানে ভুল/শুদ্ধ নির্ণয়ের কিছু নেই।
এখানে মানদন্ড হচ্ছে মন, লেখাটা আমার মনকে কতটুকু ছুঁতে পারল-
যে কোন লেখাকে আমি সেই ভাবেই দেখি।"

সেই মানদন্ডে বলবঃ
"গল্পটা মন ছুঁয়ে গেছে ভীষণ ভাবে।"

ভাল থাকুন। সবসময়।




০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: যে কোন লেখা বা যে কারো লেখা পড়ে তাৎক্ষণিক যে প্রতিক্রিয়া হয় সেটা একরকম হবে, আবার মন্তব্য পড়লে কমেন্ট এর ধরণে চেঞ্জ আসবে আর লেখা পাঠ করার পর সেটা নিয়ে চিন্তাভাবনা করলে মন্তব্যও আসবে ভিন্নতা।
আপনার মানদণ্ড জেনে ভালো লাগলো।
আপনিও ভালো থাকুন।

২৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্পে মানুষগুলোর মানুষজনিত ক্রুটি ফুটে উঠেছে, বুঝলাম, কিন্তু নবনীতা কৈ?

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নবনীতা শীতনিদ্রায় গেছে

২৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
অপর্ণা মম্ময়,
গল্পটি পড়লাম। আচ্ছা, আপনাদের সাহিত্য লেখকদের জন্য পাঠকদের মন্তব্য/ফিডব্যাক আদৌ কি ম্যাটার করে ? দিনশেষে তো তাই লিখবেন যা আপনাদের লেখার ইচ্ছে! হাহ হাহ হা।

গল্পটিতে সে হররোজ বাস্তবতা, ততধিক শরীরী ভাষায় উপস্থাপিত হয়েছে। নো ফ্যান্টাসি নো টুইস্ট নো সিজনিং। এসবে ভাললাগার মত কিছু থাকে না। আমাগো গরীবের সুখ আর দুখ...

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পাঠকদের মন্তব্য/ফিডব্যাক অবশ্যই ম্যাটার করে। আমার যা ইচ্ছে হবে ফরম্যাট বা ঘটনা প্রবাহ নিয়ে আমি সেভাবেই লিখি কিন্তু সেটা কে প্রেজেন্ট না করলে ফিডব্যাক আসবে কই থেকে? লিখতে গিয়ে আটকে গেলে আমি দুই একজন লেখক বন্ধুর হেল্প নেই, তখন সেটা বদলে যায় তার আদলে কিছুটা।
ঠিক বলেছেন আমার লেখা সাদামাটাই, মাথা খাটিয়ে চমকপ্রদ বা টুইস্টিং কিছুই আসছে না। নিদারুণ অলসতা।
আপনার কমেন্ট পছন্দ করি। আপনার মতামতের গুরুত্ব আমার কাছেও আছে।
ব্লগিং এ গ্যাপ দেয়ার পর এবার লেখায়ও গ্যাপ দিয়েছি। পারছি না লিখতে নানাবিধ কারণে। আমার লেখক সত্ত্বাটা হারিয়েছে বোধ হয়, তবে পাঠক হওয়াটাও খারাপ কিছু নয়।
সুপ্রভাত।

২৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

বনমহুয়া বলেছেন: পান্নার উচিৎ সিদ্ধান্ত দেখে খুশি হয়েছি।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বিয়ে বা দ্বিতীয়বার বিয়ের সিদ্ধান্তে ভেবে চিনতে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়াটা জরুরী।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

২৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পের শিরোনামটা ভালো হয়েছে। কথ্য ভাষায় স্ল্যাং এর ব্যবহার দোষণীয় নয়, তবে এই লেখাটাতে সেটা আরেকটু পরিমিত হলে ভালো হতো বলে মনে করি। গল্পের শেষ লাইনটা সমাপ্তিটাকে আকর্ষণীয় করে তুলেছেঃ
শাহানাজ বেগমের চোখের ধিকিধিকি জ্বলে ওঠা দেখলে মনে হয় পান্না যেন তারই আরেক প্রতিপক্ষ!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নেক্সট আবার লিখলে চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ আপনাকে

৩০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৬

সাজিল বলেছেন: ভাল লাগল :)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৩১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: এতো চইদ্দ হাঙ্গা বইলে আর বেহেশতে যাওন লাগতো না।
তোমার সাহস আছে। তুমি ভাষার চড় আর মোচড়টা বোঝো।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: প্যাক প্যাক

এতদিন পর কই থেকে আসলেন ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.