নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের কোথাও একটি ছাপ রেখে যেতে চাই

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময়

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগর ব্লগর - ৩

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪

ক'দিন ধরেই ভাবছিলাম একটু ব্লগর ব্লগর করবো। মনে মনে সে বিষয়গুলো গুছাচ্ছিলাম কিন্তু এখন লিখতে গিয়ে এলোমেলো হয়ে কথা গুলো উঁকি দিচ্ছে।

অফিস বিষয়ক ক্লান্তি

আমার ছোটবেলা থেকে কোনো এইম ছিল না বড় হয়ে কি হতে চাই। আব্বা যখন অতি আহ্লাদে বলতো আমার মেয়ে ব্যারিস্টার হবে না হয় ডাক্তার হবে, সেটা শুনে আমিও সুরে সুর মেলাতাম। পড়াশুনা করতে গিয়ে ব্যাপক বাঁধার সম্মুখীন হই পরিবার থেকেই। হয়ত সে জেদ থেকেই যত বাঁধা পেয়েছি তত এগিয়ে যেতে চেয়েছি। এই বাঁধার কারণেই নিজের নিভৃতে কাজ করতো আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি, এটাই অনেক কিছু। কিন্তু এখন এসে মনে হয় আমি হয়তো পড়াশুনা নিয়ে আরো আগাতে পারতাম কিংবা আমার জীবনটা আরো অন্যরকম হতে পারতো। হয়নি কারণ সত্যিকার অর্থেই কোনো এইম আমার মাঝে ছিল না। বড় বয়সে এসে স্বপ্ন দেখি এটা করবো, সেটা করবো কিন্তু সেটা পূরণের জন্য যতটা এফোর্ট দেয়া দরকার, যতটা অর্থ এবং সময় বিনিয়োগ করা দরকার ততটা আমার নেই; নেই আন্তরিক ইচ্ছাও। তাই চ্যালেঞ্জিং একটা জবে ঢুকেও জব নিয়ে আমার মাঝে কোনো আকর্ষণ কাজ করে না। কাজ না করার কারণ এই প্রেজেন্ট অফিসে সেরকম করে কাজের মূল্যায়ন হয় না। চেহারা আর তেল দেয়ার উপরে স্যালারি বাড়ে, সুবিধা বাড়ে। এমডি স্যারের মুখের উপর "না" করে জব চেঞ্জ করাও সম্ভব না। যে আদর্শ নিয়ে আছি সে আদর্শে থেকে জবে উন্নতি করার সুযোগ নাই কিন্তু অফিসের আশেপাশের লোকেরাই অনেক অনেক উপরে চলে যাচ্ছে " অর্থের মাপকাঠিতে" অসৎ উপায়ে। জানি না তাদের ভেতরে সেলফ রেস্পেক্ট আছে কিনা। প্রতিটা দিন সকালে উঠেই মনে হয় -- " আজ যদি অফিস না যেতাম, খুব ভালো হতো! " কিংবা বৃহস্পতিবারের আনন্দটা শুক্রবার রাতেই মিইয়ে যায়। সবচেয়ে ভালো সময় কাটে ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে। ৯ দিনের লম্বা বন্ধ পাই।

অনেকদিন ভেবেছি আর জব করবো না। কিন্তু আমার মত নানাবিধ ট্রমাতে ভোগা মানুষ বাসায় বসে সময় কাটালেও পাগল হয়ে যাবে বোধ হয়। প্রচণ্ড এক অনীহা নিয়ে অফিস করা খুব ক্লান্তিকর ব্যাপার। আর কিছু দিন পার হলে ব্যস্ততায় ডুবে যাবো কিন্তু এই অলস সময়টার এই যন্ত্রণা ভালো লাগছে না আসলেই।

আপনাদের পড়াশুনা আর এইম ইন লাইফ জানতে চাই। চাওয়া আর প্রাপ্তির কি মিল হয়েছে ?


আমার বাবুই পাখি

বাবুই পাখির কোচিং করার জন্য বাসা থেকে বের হয় সকাল সাড়ে সাতটায়। কোচিং শেষ করে স্কুলে যায় আর ফেরে বিকেল সাড়ে পাঁচটার পর। ক'দিন ধরে সকালে বেশ কুয়াশা পড়ছে। ও রোজ সকালে সোয়া ছয়টায় ঘুম থেকে উঠে জানালা খুলে যখন দেখে কুয়াশা, খুব মন খারাপ করে বলে রোজ সকালে উঠে আমার কোচিং করতে যেতে ইচ্ছে করে না কিংবা বলে আম্মু আজকে কোচিং না যাই ? কিংবা যখন ওর পরীক্ষা চলে স্কুলে বা কোচিং তখন ও খুব বিচিত্র কারণে রেগে থাকে ওকে একা একা পড়তে হয় বলে। আমিও কেন ওর পড়ার সময় বসে থাকি না এটা নিয়ে খুব রাগ। রাগে গজগজ করে আর বলে - " তোমাদের কত আরাম, পড়াশুনা করতে হয় না। কবে যে আমি বড় হবো, তাহলে আর পড়তে হবে না।" তখন আমি বলি -- অফিস যেতে হবে সেটা বিজনেস করো বা জব করো। তখন ও বলে - সকালে তো ঘুমাতে পারবো!।

আমার খারাপ লাগে ছেলেটাকে সময় দিতে পারি না ওর মত করে। সকাল থেকে সারাদিন ও যেমন বিজি, তেমনি আমিও। সন্ধ্যার পর ওর নিজের পড়াশুনা। সে হিসেবে মাঝে মাঝে মনে হয় সময়টা ২৪ ঘণ্টা না হয়ে আরো বড় হওয়া দরকার ছিল। তাই হঠাৎ হঠাৎ ওকে সারপ্রাইজ দেই। সন্ধ্যায় স্যারের কাছে পড়তে না দিয়ে নিজেই পড়াই, ওর নোট করে দেই কিংবা ওকে নিয়ে খেতে বের হই কিংবা ওর পছন্দের কিছু কেনার জন্য ওকে নিয়ে বাইরে বের হই । সময় ঘনিয়ে আসছে সিনেপ্লেক্সে ওকে নিয়ে গিয়ে আমাদের সিনেমা দেখা। কিন্তু এসব করার মানেই ওকে পর্যাপ্ত সময় দেয়া না এটা বুঝি। আরো কিছু করা দরকার কিন্তু সময়ের অভাব এবং পারিপার্শ্বিক কারণে হয়ে উঠছে না। বাসার আশেপাশে যেসব খালি প্লট ছিল, সেখানে ধীরে ধীরে প্লট মালিকগণ নিজেদের বাড়ির কাজে হাত দিচ্ছে। বাবুইদের খেলার জায়গা বলতে গেলে নেইই। ক্রিকেট খেলা অনেকদিন ধরে বন্ধ হয়ে গেছে। বাসাতেই টিভি দেখে আর কাল্পনিক ব্যাট নিয়ে বলে মারছে এমন অঙ্গভঙ্গি দেখে তো ওর নানু মাঝে মাঝে ক্ষেপেই যায়। বাসায় ফির গিয়ে এখন ওর সাথে ক্যারাম খেলতে হয় ঘুমোবার আগে কিংবা লুডু। মাঝে মাঝে গল্পের বই পড়তে পড়তে উদাস হয়ে বলে -

চলো আমরা অন্য কোথাও যাই যেখানে খেলার মাঠ আছে, স্কুলের অনেক ভালো টিচার আছে, জ্যাম ছাড়া রাস্তা আছে!

এগুলোর উত্তর আমার কাছে নেই। সকালে পরিবারের সবাই মিলে যখন নাস্তা করতে বসি, তখন ঐ সময়টাই আমার বাস্তব মনে হয় আর বাকি সব সারাদিনের সব কাজ মনে হয় মেকী! নাস্তার টেবিলে আমার বসার একটা নির্দিষ্ট জায়গা আছে জানালার পাশে। সকালের চা' টা আমি সময় নিয়ে আয়েশ করে খেতে পছন্দ করি। সে সময় মনে হয় সময়টা এখানেই স্থির হয়ে থাকুক! দিবা স্বপ্ন!

এ সপ্তাহের পড়াশুনা


গত তিনদিন ধরে আমার বুক শেলফের সামনে দিয়ে আনাগোনা করছি। ভাবছি পুরনো কিছু বই আবার পড়া শুরু করবো কিনা। কিন্তু ভাবতে ভাবতেই সময় তিনদিন গড়িয়ে গেলো। বুদ্ধদেব গুহর " অবরোহী আর আরোহী" বইটা আবার পড়া শুরু করবো ভাবছি। চিঠি সিরিজের জন্য এটা একটা ভালো বই। বুদ্ধদেব গুহের বইতে প্রকৃতির যেসব বর্ণনা আর বুনো ফুলের গন্ধের সুবাস পাওয়া যায় সেটা সত্যিই আমার কাছে খুব অনবদ্য লাগে।

ব্লগ বিষয়ক

নির্বাচিত পোস্ট লিস্ট চেক করে একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম। এখন ঘন ঘন পোস্ট নির্বাচিত পাতায় এনলিস্টেড হয় না। দীর্ঘ সময় নির্দিষ্ট পোস্টগুলো নির্বাচিত পাতায় থাকে। এটা ভালো লাগলো সত্যিই।

আগে আমার লিঙ্ক বলে একটা অপশন ছিল যার যার ব্লগ পাতায় যেখানে পছন্দের ব্লগারদের ব্লগ পাতা এড করে রাখা যেতো। সেটা এখন নাই। এই অপশনটা আবার আনা যায় কিনা কর্তৃপক্ষ ভেবে দেখবেন।

নোটিফিকেশন অপশনটা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবীদার। কিন্তু মাঝে মাঝে নোটিফিকেশন ঠিক মত কাজ করে না। আশা করি এই সমস্যাটা দূর হবে।

ফান কমেন্ট হিসেবে নিমগ্ন আর আরণ্যক রাখালের কমেন্টে মাঝে মাঝে আমি খুব হাসি। বিশেষ করে আরণ্যক রাখাল কিছুদিন আগে এক এপিক কমেন্ট করেছিল যা দেখে আমি খুব হেসেছি, নিখাঁদ বিনোদন। সে কমেন্ট আর পোস্টের কথা উল্লেখ না করি!


ব্লগ বিষয়ক আরো কিছু কিছু কথা মাথায় ছিল যা এখন হাওয়া হয়ে গিয়েছে। ওহ আরেকটা বিষয়। গত কয়দিনে ব্লগের যে দুইটা পোস্ট আমার ভালো লেগেছে তার লিঙ্ক দিচ্ছি আমার ভালো লাগাটা শেয়ার করতে।

রিস্টওয়াচ ও মাকড়শার আখ্যান - এনামুল রেজা

আমি তুমি আমরার অনুবাদ গল্প

ব্লগর ব্লগর আরো চলবে আশা করছি

মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

নিমগ্ন বলেছেন: সবকিছু ম্যানেজ করেই তো ব্লগে সময় দিতে হয়। :)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হুম সেটাই ! এই যেমন হাতের প্রাথমিক কাজ শেষ করে ব্লগে এসে ঢুকলাম উঁকি দিতে কোথায় কি হচ্ছে

২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

তার আর পর নেই… বলেছেন: ছোট্ট একটা জব করি, পড়াশোনাও চলছে, কিন্তু কোন কিছুতেই ভাল লাগেনা। আমার এক সাথের ফ্রেন্ডস সব ভাল ভাল জায়গায়। আমার অনেক হতাশ লাগে। এখনো হয়তো ভাল করে পড়াশোনা করলে সম্ভব। কিন্তু সেরকম পড়তেও ইচ্ছে করেনা।
এখনকার পড়াশোনা সত্যিই অনেক বিরক্তিকর। বাচ্চাদের জন্য আরো খারাপ, সকাল থেকে রাত…

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আজকাল আমি বা আমাদের দেখছি খুব হতাশায় ভুগছি , " ভালো লাগে না" একটা কমন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনার যেহেতু সুযোগ আছে, আমার পরামর্শ আপনি পড়াশুনাটাও করেন। ক্লাস, ফ্রেন্ড সব নিয়ে হয়তো কিছুটা একঘেয়েমি কাটবে, ভালো লাগতেও পারে।

৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ডাক্তারী ১ বছর পড়ে (১৯৭৩ সালে) নিজ ইচ্ছায় ছেড়ে দিয়েছিলাম; তখন মনে হয়েছিল বেঁচে গেছি; এখন মনে হয়, আমি যুদ্ধ সিনড্রমে ভুগছিলাম সেই সময়ে।

যা করতে চেয়েছিলাম, তাও হচ্ছে না; কারণ, আমার ছেলে ১টা অসুবিধায় আছে। তবুও চেস্টা করছি মানুষকে সাহায্য করতে, তাঁদের জীবন গড়তে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার ছেলের সমস্যা দূর হোক। আপনিও ভালো থাকুন। কি করতে চেয়েছিলেন আপনি মানে আপনার লক্ষ্য কি ছিল ?

৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: ছোটবেলায় স্পেসিফিক কিছু হতে চাইতাম নাকি মনেই পরে না। কলেজে থাকতে ভাবতাম শিক্ষক হবো। পড়তে চাইতাম ইংরেজী কিংবা আইআর, টার্গেটও তাই ছিলো, আইবিএর বাইরে। কিছুতেই পরীক্ষা দেয়ার সুযোগই হয়নি। দ্রুত ক্যারিয়ার গড়তে চরিত্রের সম্পুর্ন বাইরের একটা পেশায় চলে আসি, তবে এখান থেকে পাওয়াটা বেশি, অনেক বেশি। পেশাগত দিক থেকে সম্পুর্ন আত্মতৃপ্ত একজন বলতে পারেন। প্ল্যান করে জীবনের গতিবিধি নির্ধারন করা যায় না, পরিস্থিতি আর তাতক্ষনিক সিদ্ধান্তের উপরও অনেককিছু নির্ভর করে।

আপনার ছেলের বর্তমান জীবন দেখেন, ওদের জীবনে অনেক নতুন কিছু আছে, আবার অনেক কিছু ওরা পায়নি। ও ঘুড়ি ওড়ানোর মজা জানে না, কিন্তু ভিডিও গেমসের মজা জানে। হয়তো বাতাসা নাড়ু চেনেই না, তবে নতুন নামের বার্গার উপভোগ করছে। এই সময়টা দ্রুত বদলে যাচ্ছে, মানে লাইফস্টাইল। খারাপও কিন্তু না। তবে ফার্মের মুরগী টাইপ হয়ে যাচ্ছে অনেক বাচ্চা। বাবা মায়েরই অবদান বেশি এক্ষেত্রে।

ব্লগে ভালো কমেন্টারের অভাব প্রকট। কমেন্টার না থাকলে ভালো পোস্ট আসবে না, আসছেও কম। সারাদিন বসে থেকেও তৃপ্তি নিয়ে পড়বার মত পোস্ট কম দেখি। ২০১৫ সালের যদি একজন ব্লগারের নামও কেউ বলতে বলে, আমি বলবো বিদ্রোহী বাঙ্গালীর নাম। দিলখোলা কমেন্ট দিয়ে বেশ কয়মাস একাই ব্লগ সচল রেখে হারিয়ে গেলেন। বাঘাবাঘা, নামীদামী, নানা টাইটেলপ্রাপ্ত, মন্তব্য আর লাইকে যাদের পোস্ট উজাড় হয়ে যায়, তাদের যেকোনো একজনের চেয়েও এমন ব্লগার বেশি দরকার। অন্য কোনো নাম মনেই আসছে না...

শুভকামনা রইলো :)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পেশাগত দিক থেকে সম্পূর্ণ আত্মতৃপ্ত হওয়া তো খুব আনন্দের ব্যাপার। জেনে ভালো লাগলো। কিঞ্চিৎ হিংসিতও হলাম। সব সরকারী ছুটি আমরা পাই না। মেইনলি ঈদের লম্বা ছুটি আর টুকটাক কিছু ছুটি। নিজের ব্যক্তিগত ছুটি ১৮ দিন বরাদ্দ থাকলেও ১ দিন ছুটি নিলেও ক্যাও ম্যাও করে।

ছেলের জীবন দেখলে তো খারাপ লাগেই অনেক কিছুই দিতে পারছি না।

ভালো কমেন্টারের অভাব যেমন আছে তেমনি ভালো পোস্টের অভাবও আছে, তেমনি আছে মন্তব্য আর লাইকে যাদের পোস্ট উজাড় হয়ে যায় সেখানে কমেন্ট করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলার মত ব্যাপারও।

বিদ্রোহী বাঙালীর ব্লগ লিঙ্কটা দিয়েন তো।

আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা।

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ছুটে চলা জীবন নিয়ে লাইভ লিখে ফেলাও কিন্তু মানসিক প্রশান্তি দেয় । আপনার মত এতোসব পর্যবেক্ষণ করে লেখাটা আমার কাছে তেমন একটা সহজ লাগে না, চাইলেও লিখতে পারি না ।

আপনার সন্তানেরও ব্লগ আছে দেখছি, তাও অনেক আগের । ভাল লাগলো, এখন থেকেই মনকে লেখার মাধ্যমে মুক্ত করে দিচ্ছেন ।

শুভ কামনা রইলো ।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গল্প, কবিতা লিখতে না পারলেও মনে মনে আমি সারাক্ষণই লিখি। কিন্তু পর্যবেক্ষনের কিছুটা ঘাটতি থাকে বলেই সব আর লিখে রাখতে পারি না।
বাবুইএর খুব ইচ্ছে ছিল ওর ব্লগ বানিয়ে দিব। মাঝে মাঝে আমাকে চিঠি লিখে,সেগুলোই বলে টাইপ করে দিতে। কিন্তু ব্লগে লিখে সেগুলোর কমেন্টের উত্তর ওর জন্য লেখা কঠিন। অনেক সময় লাগে সেটা টাইপ করতে। ও উত্তর মুখে বলে আর আমাকে বলে লিখে দিতে।
আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা

৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

আবু শাকিল বলেছেন: পাওয়ার পয়েন্টে প্রেজেন্টেশন দেয়ার এইম ছিল।
সেটা আর হয়নি।
মুচির কাজ ভাল পারি।দেশের বাজার পরিস্তিতি জুতা সেলাইয়ের কাজ দিতেও ব্যার্থ।
আব্বা আম্মা আমাকে নিয়েই কিছুই ভাবতে পারেন নি।
ভাইয়া রা চড়-থাপ্পড় দিতে দিতে ভেবেছিল এক কিছু ম্যানেজ হয়ে যাবে।
হয়নি!!!

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভাইদের মাইর টাইর খেয়ে দেয়ে অবশেষে কি হইলেন ?

৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: জীবন এবং জীবিকার প্রয়োজনে বর্তমানে শহরে আছি। কিন্তু জন্ম এবং বেড়ে ওঠা গ্রামে। তাই গ্রাম এবং শহরের পার্থক্য তৈরী করা আমার জন্য খুবই সহজ। আমার অবস্থাও অনেকটা আপনার মতোই। তাই চাকুরী পেলেই মাঝে মাঝে গ্রামের উদ্দেশ্য দিই ছুট। বসের বকা খেলেও গায়ে গ্রামের হাওয়া লাগিয়ে একধরনের শান্তি পাই। যেটার তুলনা কোনোকিছুর সাথেই হয়না। আপনার ছেলের জন্য আমার লেখা এই কবিতাটি উৎসর্গঃ করলাম।

শৈশব
সাইফুল্লাহ শামীম
…………………………………

আমার সবুজ গাঁ খানিকে
পড়ে ভীষণ মনে,
চুপিচুপি ডাকে আমায়
আজও সংগোপনে।

গায়ে মেখে ধূলোবালি
সাঙ্গ করে বেলা,
ছুটে যেতাম নদীর ধারে
ভাসিয়ে দিতে ভেলা।

বিকেল হলে গোল্লাছুটে
জমতো খেলা বেশ,
কখন জানি অগোচরেই
দিনটা হতো শেষ।

চাঁদনী রাতে উঠোন জুড়ে
উড়তো জোনাক পোকা,
পিছন পিছন দৌড়ে শেষে
আমি হতাম বোকা।

শীতলপাটি বিছিয়ে দাদী
আঙিনাতে বসে,
কত রঙের কেচ্ছা বলে
ঘুমপাড়াতেন শেষে।

শীতের ঋতু এলেই ছিলো
অন্যরকম আয়েশ,
জুটতো ভাগে নানান স্বাদের
পিঠা এবং পায়েস।

ফিরবেনা আর সেদিন গুলো
খুব যে ছিলো দামী,
বড় বেলায় খুঁজি আজও
ছোট বেলার আমি।
চট্টগ্রাম : ২৮.০৯.১৫

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার ছড়াটা সুন্দর হয়েছে ভাই।
চাকুরির ফাঁকে ফাঁকে ডুব দিতে পারলে ভালই লাগে

৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১

জুন বলেছেন: অপর্না মম্ময় আপনার এইম ইন লাইফের কথা আমার সাথে একশত ভাগ মিলে গেল। যখন ক্লাশ নাইনে কলা বিভাগে পড়তাম তখনো এইম ইন লাইফ রচনা আসলে লিখতাম ডাক্তার হবো :`>
অনেক অনেক ভালোলাগলো আপনার ব্লগর ব্লগর :)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমিও ভাবতাম ডাক্তার, ব্যারিস্টার হবো কিংবা পাইলট হবো মানে আব্বার কাছে শুনে শুনে আর কি। কিন্তু সত্যিই কিছু হওয়ার ইচ্ছেটা হয়নি। পরীক্ষায় ফার্স্ট সেকেন্ড এমনিতেই হতাম এটা পরিশ্রমের কিছু ছিল না আমার কাছে। হুট করেই আমি একটা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ঢুকি যখন মাস্টার্স করছিলাম। সময় কাটানোর জন্য। কারণ পড়াশুনা, বাচ্চা পালা সবকিছুর পরেও কিছুটা সময় থাকতো আমার। এরপর অনেক চড়াই উৎরাই এই দেশ সেই দেশ করে শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশেই সেটেল্ড হলাম।

৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

আমিই মিসির আলী বলেছেন: কথায় আছে মানুষ যা চায় তা পায়।কিন্তু আসলে এমনটা হয় না ।
প্রত্যাশা এবং প্রাপ্তি অধিকাংশ মানুষের জীবনেই মিলে না ।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ঠিক বলেছেন

১০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

ব্লগের আলাপে আজ আর যাচ্ছি না।

আপনার বাবুইয়ের কথা এবং আপনার কর্মজীবনের বিষয় জেনে বুঝার চেষ্টা করছি আপনার মন ও প্রাত্যাহিক জীবনের অবস্থা। একটা সময়ে আমাদের সাথে কিছু কর্মজীবী মা কাজ করতেন। তাদেরকে দেখে আমার খুবই খারাপ লাগতো। কী কারণে সেটি প্রশ্নাতীত।

শুভেচ্ছা রইলো :)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ব্লগ বিষয়ক যা লিখেছি সেটা কম বেশি সবাই হয়তো দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে এর আগেও। তবুও আমার দায়িত্ব বলেই লিখলাম।
কর্মজীবী মা এবং তাদের সন্তানদের মানসিকতা কাছ থেকে যারা দেখবে তারাই বুঝবে। আশা করি আপনিও অনুধাবন করেছেন। তবে নারীদের শিক্ষার পাশাপাশি কর্মে যোগদান করা দরকার বলে মনে করি। নিজের মানসিক জগতের প্রসারতা এবং প্রশান্তি একটা রিজন এর মাঝে। স্বাবলম্বী হওয়া, পরিবারের পুরুষ সদস্যের পাশাপাশি নিজেও পরিবারে কন্ট্রিবিউট করাটা যে কোনো নারীকে সম্মানিত করবে বলে আমার বিশ্বাস। আর জবে নানা ধরণের পলিটিক্স মেনটেইন আর মোকাবেলা করেই টিকে থাকতে হয় আমি জানি। কিন্তু মন সবসময় বশে থাকে না, দুর্বল অবস্থা থেকেই ব্লগে এই কথাগুলো লিখেছি ফর রিলাক্সনেস।

ভালো থাকুন

১১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫২

জেন রসি বলেছেন: অনেক কিছু নিয়েই আপনি সন্তুষ্ট না তা স্পষ্ট ভাবেই বলেছেন। হয়তো বাস্তবতার সাথে আপনার স্বপ্নগুলোর ঘটে চলা অবিরাম লড়াই আপনাকে ক্লান্ত করে ফেলে। তবুও স্বপ্ন দেখাতেই আনন্দ!

আপনার জন্য এবং আপনর বাবুইয়ের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমাদের চাওয়ার মত অনেক কিছুই জীবনে পাব না সেটা তো জানিই কিন্তু মাঝে মাঝে যখন মনে হয় শুধু আমার সাথেই কেন সব কিছুতে এমন হবে তখন একটু খারাপ লাগে। তবে জীবনের অপ্রাপ্তি সকালে অফিসের জন্য রেডি হতে হতে ওটাকে ঘরে ফেলেই আসি। এটাই নিয়ম।
ধন্যবাদ

১২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এক সময় ভেবেছিলাম কিছু একটা হতে হবে, করতে হবে জীবনে।

কিন্তু একসময় সেই ইচ্ছে নিজেই বাদ দিলাম। ভাবলাম কিছুই করব না জীবনে, বসে বসে খাব। জীবন সম্পর্কে আমি কখনোই সচেতন না। চলছে চলুক টাইপ।
চা খাওয়াটা আমিও খুব আয়েশ করেই খাই। দীর্ঘ সময় নিয়ে।

আপনার বাবুইয়ের জন্য শুভকামনা।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বসে বসে খেতে খেতে আপু জীবনটাকে কেমন উপভোগ করছেন আপু?

বসে বসে খাওয়া নিয়ে একটা মজার কথা শেয়ার করি। তখন দেশের বাইরে থাকতাম। একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দুই দেবর স্থানীয় ভাইকে বললাম - আজ আমি নাস্তা বানাতে পারবো না। তোরা নাস্তা বানাবি আর আমি পায়ের উপর পা তুলে খাবো। সেদিন সত্যিই ওরা দুই ভাই আমার জন্য পরোটা , ডিম , সবজি ভাজি করেছে, চা বানিয়ে দিয়েছে। আমি চেয়ারে বসে বসে ওদের কাজকর্ম দেখছিলাম। সত্যি ওদিন পায়ের উপর পা তুলে খাওয়ার ব্যাপারটা টের পেয়েছিলাম। খুব সুন্দর একটা সকাল ছিল।

১৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার ব্লগর ব্লগর ভালই লাগছে, সাথে আছি।

জীবনের শত তিক্ততার মাঝেও দু'একটা স্বর্ণখচিত মূহুর্তকে আপনি এখনো ধরে রেখেছেনঃ

//সকালে পরিবারের সবাই মিলে যখন নাস্তা করতে বসি, তখন ঐ সময়টাই আমার বাস্তব মনে হয় আর বাকি সব সারাদিনের সব কাজ মনে হয় মেকী! নাস্তার টেবিলে আমার বসার একটা নির্দিষ্ট জায়গা আছে জানালার পাশে। সকালের চা' টা আমি সময় নিয়ে আয়েশ করে খেতে পছন্দ করি। সে সময় মনে হয় সময়টা এখানেই স্থির হয়ে থাকুক! দিবা স্বপ্ন!//

এই মূহুর্ত গুলো সঞ্জিবনী সুধা হয়ে ব্যাপ্ত হোক আপনার সকল কাজে - অফিসে, বাসায়; আপনার প্রাণপ্রিয় বাবুইয়ের সকল কাজে।

জীবনের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রাপ্তিগুলো, ভালবাসার মূহুর্তগুলো - ভাসিয়ে নিয়ে যাক বিশাল ব্যর্থতার পাহাড় গুলো।

সুস্হ, সবল দেহে, কারও কাছে হাত না পেতো - বেঁচে থাকার চেয়ে আনন্দের তো আর কিছু হতো পারে না !!!!

ভাল থাকুন। সবসময়।
এক কাপ চা নিয়ে নাস্তার টেবিলে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সুন্দর সুন্দর মুহূর্ত তো আমাদের সবার জীবনেই আছে। আমি খুব উপভোগ করি পরিবারের সবাইকে নিয়ে একসাথে অন্তত রাতের খাওয়া খেতে, সকালেরটা। এক সাথে বাংলাদেশের ক্রিকেট ম্যাচ উপভোগ করা কিংবা পারিবারিক একটা গল্পের আবহ।

আপনিও ভালো থাকুন। সুন্দর থাকুন

১৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: বিদ্রোহী

Read few of his comments, those were all impact comments...

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময় ,





জীবনের চাহিদার সাথে প্রাপ্তি যেমন মেলেনা তেমনি যেখানে যাবার কথা ছিলো সেখানে অনেকেরই যাওয়া হয়না ।
কেন হয়না , এর সবটার উত্তর সবার জানা থাকে না !
তবুও জীবন বয়ে চলে নৌকার মতো , কোনও ঘাটেই নোঙর ফেলে বসে থাকেনা ............

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভাঙাগড়ার মাঝেই জীবন চলে যাচ্ছে আমাদের

১৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৯

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি হাসি বলেছেন: সুন্দর লেখা আপু, মিউ মিউ মিউউউউউউউ

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ওকে মিউ মিউ

১৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৯

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
আপনার কথাগুলো ভালো লাগল আপু।
ভালো থাকুন, ধন্যবাদ আপনাকে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেকদিন পর দেখলাম গ্রানমাকে

১৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২১

প্রামানিক বলেছেন: কথাগুলো খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই

১৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এই ছুটির দিনে আপনার ব্লগর ব্লগর পড়ে ভাবতে বসলাম, জীবনে কি হতে চেয়েছিলাম, কি হয়েছি? কি চেয়েছিলাম আর কি পেয়েছিলাম? বড় যন্ত্রণার গোলমেলে হিসেব-নিকেশ...

ভালো থাকুন সবসময়, সকালের চা-পানের সময়টুকুর মত কাটুক সারাটি দিন।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কি হতে চেয়েছিলেন বলেন নাই তো আর কি হলেন তাও বলেন নাই। বলে ফেলেন

২০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

সায়েম মুন বলেছেন: এইম ইন লাইফ চেঞ্জ হয়ে সেই কবেই টেইম হয়ে গিয়েছে। না তেমন খারাপ কিছু হয়নি। তবে আমি স্যাটিসফাইড সেই এইম অর্জন না হওয়ার জন্য। 8-|
এক সময় অফিসের অনেক বিষয় আশয়/পরিবেশ নিয়ে আমিও কিছুটা অসন্তুষ্ট ছিলাম। যার দরুন অফিসিয়াল ব্যাপার স্যাপারে নিজেকে ঠিক মানানসই মনে হচ্ছিল না। এখন পরিস্থিতি পরিবর্তন হয়েছে। ভালই লাগে। মন্দ কি! মানাই নিচ্ছি অনেক কিছু।

তবে হার্ডকপি এখন তেমন একটা পড়া হচ্ছে না। পড়ার মত যা পাই সফটকপি হাতের কাছে তাই টুকটাক পড়ি।

শুভকামনা থাকলো।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনি আপনার বর্তমান নিয়ে হ্যাপি আছেন জেনে ভালো লাগলো। আপনি কি দেশের বাইরে চলে গেছেন নাকি কবি সাব?
পড়ার অভ্যাসটা ধরে রাখা জরুরী হোক সেটা হার্ড অর সফট কপি।

২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: কথাগুলো খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনারেও ধন্যবাদ

২২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার বাবুই পাখি[/sbর আখ্যান হৃদয় ছুঁয়ে গেল !
আহারে ! আমার নিজের বাচ্চাটার জন্যও খুবই মায়া হয় , বিশেষ করে ভোরে ঘুম ভাঙ্গানোর সময় ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমার তো মনে হয় স্কুল কলেজ অফিসের টাইম দুপুর একটা থেকে শুরু হোক। সকালে আমরা সবাই না হয় আরাম করে ঘুমাই একটু

২৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার আশা ছিল, আমি সব মানুষকে পড়াতে পারবো।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শিক্ষকতা পেশায় থাকলে হয়তো আপনার এ ইচ্ছাটা কিছুটা পূরণ হতে পারতো। যাই হোক যেভাবে যেখানেই আছেন, ভালো থাকার চেষ্টা করেন। ব্যক্তিগত হতাশার প্রভাব বাইরে ছড়িয়ে পড়লে হয়তো আরো খারাপ থাকবেন।
শুভকামনা রইলো

২৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: শৈশবে বাংলা রচনা আর ইংরেজী এসেতে লিখতাম বড় হয়ে ডাক্তার হব, দুঃস্থ লোকের সেবা করব। সেটা ওই মুখস্থা করা আর পরীক্ষার খাতায় লেখা পর্যন্তই।বাস্তবে আর তা করা হয়নি।ইঞ্জিনিয়ার হতে চেয়েছি বলে হয়েছি-তাও না। কিছু একটা পড়া দরকার, ডিগ্রী দরকার-সেজন্যই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া। সত্যিকার অর্থে নিজের ইচ্ছামত কিছু পড়ার সুযোগ পেলে হয়ত বিপদেই পড়তাম।কারণ জানিইতো না কি পড়তে চাই।

নিজের কাজটাকে ভালবাসি না উপভোগও করা হয় না। তবে যেমন আছি খারাপ আছি-তাও কিন্তু না।

লেখায় নিজের পোস্টের লিঙ্ক দেখে সম্মানিতবোধ করছি।পঞ্চম ভাল লাগা রইল :)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেকের অবস্থাই তো দেখি কাছাকাছি ধরণের। সত্যিকার অর্থে কে কি হতে চেয়েছে প্রোপার গাইড লাইন বা স্বপ্ন তৈরি হয়নি নিজের ভেতরে। আবার অনেকেই নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছে গেছে মনোবলের কারণে। সে হিসেবে আমার মনোবল কিছু কিছু ক্ষেত্রে কম মনে হয়।
আপনার অনুবাদ গল্পটা আসলেও আমার কাছে ভালো লেগেছিল তাই আমার পোস্টে দিলাম, যারা পড়েনি তারা যাতে পড়তে পারেন।

২৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: আপনার বাবুই পাখির মতো ছোটবেলায় আমারও মনে হতো কবে বড় হবো? বড় হলেই পড়াশুনার হাত থেকে রক্ষা পাবো। কিন্তু এখন বড় হয়ে মনে হচ্ছে রক্ষা কোথাও নেই, মুক্তি নেই কোথাও। নির্বিঘ্নে ঘুরে ফিরে বেড়ানোর। এখন নতুন বেড়াজালে বন্দি।

ব্লগর ব্লগর ভালো লাগলো :)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমাদের মাঝে ইদানিং কম্লিকেশন বেড়ে গেছে মনে হয়। হতাশার সুর বাজে ক্ষণে ক্ষণে হয়তো আরেকজনের প্রাপ্তির ব্যাপ্তি দেখে।
ভালো থাকবেন তাহসিন

২৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০১

সুমন কর বলেছেন: ব্লগর ব্লগর ভালো লাগল। অনেকগুলো বিষয় তুলে ধরেছেন। বাচ্চাদের আর খেলার জায়গা নেই। টিভি, মোবাইল, পিসি-ই ভরসা !!

বড় বয়সে এসে স্বপ্ন দেখি এটা করবো, সেটা করবো কিন্তু সেটা পূরণের জন্য যতটা এফোর্ট দেয়া দরকার, যতটা অর্থ এবং সময় বিনিয়োগ করা দরকার ততটা আমার নেই; নেই আন্তরিক ইচ্ছাও।
--- একদম ঠিক।

ভালো লাগা রইলো।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই

২৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ছোটবেলায় কি হতে চেয়েছিলাম তা ঠিক করে বলতে পারবনা তবে এখন এই বেলায় এসে একটা গাধা যে হয়েগেিছি বু্ঝতে পারছি। ভাল করে কিছুই করে উঠতে পারিনা। আপনার পোষ্ট ভাল লাগল।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়ে হাসলাম।
ভালো থাকুন সুজন ভাই

২৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আজকালকার বাবুই পাখিরা যন্ত্রনির্ভর হয়ে যাচ্ছে খুব বেশি করেই। জীবনের সবুজ অনুভব তারা পায় না।
তাই আমাদের এই বাবুইটার জন্য শুভকামনা।

প্রাপ্তি শব্দটাই একটা ঘোরতর অপ্রাপ্তির গন্ধযুক্ত। আর এইম ইন লাইফ নামক প্যারাগ্রাফ অর এসেটা প্রথম চূড়ান্ত অপ্রাপ্তির স্বাদ দেয়। জুনাপুর মতো আমিও ক্লাস নাইন/টেনে কমার্স নিয়ে পড়া সত্ত্বেও ডাক্তার হয়ে গ্রামের গরীব রোগীদের সেবা করেছি।

প্রফেশন আর নিজের পছন্দটা মিলে যাওয়াটা দৈব ব্যাপার। যদিও এখনো ও জগতে পা দেই নি। তবে টিচিং প্রফেশনটা আমায় অনেক টানে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: যখন স্কুলে ছিলাম " এইম ইন লাইফ " রচনা বা প্যারাগ্রাফ রচনা পড়েও বর্তমানে গ্যাঁড়াকলে পড়ে যাবো কে জানত!
টিচিং প্রফেশনে একটা সময় স্বল্প সময়ের জন্য ছিলাম বাট স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির নিয়ম কানুন চাপিয়ে দেয়াটা এঞ্জয় করি নাই বলে ইস্তফা দিয়ে দিছিলাম

২৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

এরিস বলেছেন: 'কী হবো' ভাবিনি। 'কেমন হবো' সেটা ভিজুয়ালাইজ করতে পারি।
জব বিজনেস কিছুই ভাল্লাগেনা। সারাদিন জানালার ধারে বসে থাকাই জীবনের আনন্দতম মূহুর্ত।
বাবুই এর জন্যে মন খারাপ হলো। সবই কর্পোরেট হয়ে গেছে। আমার শৈশবও এমনি বন্দি কেটেছে। এক কাজ করা যায়, চলার মতো টাকা জমিয়ে এক বছর গ্রামে গিয়ে কাটিয়ে আসতে পারেন। আমারও প্ল্যান আছে।
ভাললাগা। জীবন আনন্দময় হোক।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেক টাকা থাকলে চলে যেতাম। গ্রামে গিয়ে কি কি কাজ করতাম জীবিকার জন্য প্ল্যানও ছিল। প্রথমত টাকা নাই এত বেশি, দ্বিতীয়ত ভালো পড়াশোনার ব্যবস্থা বাবুইএর জন্য করে দিতে পারবো না সেখানে।

তুমি ব্লগিং এ আবার কবে নিয়মিত হবা এরিস ?

৩০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৪৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: জীবন যেমন !

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হুম ঠিক

৩১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: প্রেজেন্ট প্লিজ

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ইয়েস ম্যাম

৩২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ১। খুব ভালো লাগলো আপনার ব্লগর ব্লগর। পরিমিত, আবার পরিপূর্ণ একটা ব্লগর ব্লগর।
২। আমার তো মনে হয়, জীবনে কোন এইম না থাকাই ভাল। তবে যখন যে কাজটা করবো, সেটা সর্বোত্তম উপায়েই করবো। তাহলে এইম একদিন নিজেই জায়গা খুঁজে আমার কাছে চলে আসবে।
৩। চেহারা আর তেল দেয়ার উপরে স্যালারি বাড়ে, সুবিধা বাড়ে -- তা অন্যদেরটা সেভাবে বাড়ে বাড়ুক। আপনি কাজে মন দিন, আপনারটা এমনি এমনিতেই বাড়বে, দেরীতে হলেও।
৪। কিন্তু আমার মত নানাবিধ ট্রমাতে ভোগা মানুষ বাসায় বসে সময় কাটালেও পাগল হয়ে যাবে বোধ হয়। -- তাহলে তো ব্যস্ত থাকাই ভালো, তবে মনে আনন্দ নিয়ে। ট্রোমার এফেক্ট কিছু না কিছু আজীবন থেকে যায়, তাই মনের ইচ্ছেটাকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা সমীচীন।
৫। সবচেয়ে ভালো হয়, বাবা বা মা যদি কিছুটা সময়ের জন্য হলেও ছেলে/মেয়েকে পড়াতে পারেন। তা সম্ভব না হলে অন্ততঃ কোচিং এ কী শেখানো হচ্ছে তা নিয়মিতভাবে (সপ্তাহে অন্ততঃ একদিন, সপ্তাহান্তে) তদারকি করেন।
৬। বাবুইদের খেলার জায়গা বলতে গেলে নেইই। ক্রিকেট খেলা অনেকদিন ধরে বন্ধ হয়ে গেছে। -- এটা খুবই দুঃখজনক আর দূর্ভাগ্যের কথা, যা আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারিনা। একটু দূরে গিয়ে হলেও ছেলের জন্য খেলাধূলার ব্যবস্থা করা যায় কিনা দেখুন। শারীরিক পরিশ্রম শরীরকে কাহিল করলেও মনের বিনোদন যোগাবে।
৭। কাল্পনিক ব্যাট নিয়ে বলে মারছে এমন অঙ্গভঙ্গি দেখে তো ওর নানু মাঝে মাঝে ক্ষেপেই যায় -- আমার ছেলেরা যখন ছোট ছিল, তখন ওরা প্রায় ঘন্টা দুয়েক মাঠে খেলে এসেও পড়ার ফাঁকে ফাঁকে ওরকম করতো। :)
৮। সকালের চা' টা আমি সময় নিয়ে আয়েশ করে খেতে পছন্দ করি -- আমিও। বিশেষ করে লেখালেখির সময় এক কাপ চায়ের খুব প্রয়োজন হয়, তবে প্রথম কয়েক চুমুক মাত্র। তারপরে লেখায় ডুবে যাই, আর চা পানি হতে থাকে। হঠাৎ মাগে চোখ পড়লে তা ঢক ঢক করে একবারে পান করে ফেলি, কেননা যিনি চা টা বানিয়ে দেন (স্ত্রী বা বুয়া), তিনি যখন দেখেন যে তার কষ্ট করে বানিয়ে দেওয়া চাটুকু আমি পানি করে ফেলেছি, তখন তিনি একটু অস্বস্তিতে ভোগেন।
৯। এখন আর আমার দ্বারা কোন বড় বই পড়া সম্ভব নয়, তাই বই পড়া বাদ। একসময় বুদ্ধদেব গুহের বই পড়ে আপনার মত একই কারণে আমিও আনন্দ পেতাম।
১০। পুরনো লেখার নোটিফিকেশন যায় না, এই ব্যাধিটার আশু চিকিৎসা প্রয়োজন বলে মনে করি।
১১। এপিক কমেন্ট টা কী ছিলো, তা জানতে পারলে আমিও হয়তো একটু হাসার সুযোগ পেতাম।
১২। আপনার দেয়া লিঙ্ক দুটোতে অচিরেই ঘুরে আসার ইচ্ছে রইলো।
১৩। সবশেষে, একটি সুখপাঠ্য ব্লগর ব্লগর এর জন্য করতালি ও অভিনন্দন!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেক মনোযোগের সাথে পড়ে খুব সুন্দর একটা কমেন্ট করেছেন। খুবই দুঃখিত দেরীতে উত্তর দিলাম বলে। অফিসের কাজের ব্যস্ততা গেলো এই কয়দিন।
ভালো থাকুন। আপনার আপ কামিং বইয়ের জন্য শুভকামনা রইলো। ভালো পাঠকের সাথে সাথে একজন সমৃদ্ধ লেখক হয়েও উঠবেন এই কামনা রইলো।

৩৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভালো লাগলো লেখা। চাকরি ,ক্যারিয়ার, জীবন বিষয়ে আপনার মত আমার প্রায়ই মনে হয়। কেন হতাশা সে কারণটা জিজ্ঞেস করলে অনেকসময় সংজ্ঞায়িতই করে উঠতে পারবো না যদিও।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেক ভালো লাগা বা না লাগার ব্যাপারটা আমরা অনেকেই অনেক সময় সংগায়িত করতে পারি না।

৩৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আজকে ঢুকেই ক্যাচাল ট্যাচাল সব দেখে এখন গল্প পোস্ট খুঁজতে শুরু করেছি। ব্লগর ব্লগর খারাপ না তো, মাঝে মাঝে দরকার আছে। পড়তেও মজা পাচ্ছি।

বাবুই ডায়েরি লেখে আগের মত? ওর মতন সকালে এই আলসেমি কতবার যে করেছি! এখনো করি B-)

আশা ভরসা, জীবনের লক্ষ্য এইসব ক্ষুদ্র জিনিস মনে হয় আজকাল। ঘরের কোণে জীবন কাটিয়ে দেওয়ার ইচ্ছার মাঝে এক প্রকার নেশা আছে। ভয়ঙ্কর অলস মানুষেরা সহজে এই নেশা থেকে বেরুতে পারে না!

লিঙ্ক কাজে লেগেছে। ঘুরাঘুরির ঝামেলা অনেক কমেছে। ধন্যবাদ নেন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ব্লগর ব্লগর আরও কিছু জমেছিল এখন ভ্যানিশ হয়ে গেছে।
বাবুই রিসেন্ট আরো দুইটা ডায়েরি লিখেছে কিন্তু আমি টাইপ করে দেইনি। সে প্রায়ই বলে দেখতো আম্মু কেউ আমার ব্লগে কিছু লিখেছে কিনা, নতুন কমেন্ট দিলো কিনা।
আমিই ভংকর অলস। আমার কিন্তু ঘরে থাকতেই আর ভাবতেই বেশি ভালো লাগে। মানে কাজ না করতে ভালো লাগে আর কি।
এরমাঝে ব্যস্ততায় কিছু ভালো লেখা মিস হয়ে গেছে। নেক্সট লিখলে নতুন পড়া ব্লগ লিঙ্ক দিব আশা করছি।

৩৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার আপ কামিং বইয়ের জন্য শুভকামনা রইলো। ভালো পাঠকের সাথে সাথে একজন সমৃদ্ধ লেখক হয়েও উঠবেন এই কামনা রইলো -- অনেক ধন্যবাদ। প্রীত হ'লাম।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৩৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

শুভ্রা হক বলেছেন: আপনার ব্লগর ব্লগর ভালো লাগলো ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। মনে মনে খুঁজছিলাম আপনাকে, অনুসরণেও নিয়েছিলাম। কিন্তু কীভাবে যে আপনি চোখ এড়িয়ে গেলেন বুঝলাম না।
শুভকামনা রইলো

৩৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমিও দেখলাম আমার লিংকটা নাই। আমার পোস্টগুলো বিষয় অনুযায়ী ভাগ করে রাখছিলাম। এখন একটু অসুবিধায় পড়তে হয় এতো পোস্ট ঘাটা

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: লিংকটা থাকলে আসলেই ভালো হতো। আমার অনুসারিত লিস্ট অনেক লম্বা হয়ে গেছে। সব ঘেঁটে ঘেঁটে বের করাটা সময়ে কুলিয়ে উঠতে পারি না।

৩৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১২

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: লেখাটি ভাল লাগল। একটা সময় এইরকম রোজনামচা জাতীয় কিংবা ভাবনা চিন্তা মূলক পোস্ট অহরহ দেখা যেত। আজকাল একেবারেই দেখি না। ভাল আছেন আশা করি

১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হ্যা ভাল আছি।
আপনি কি ব্লগে অনিয়মিত ? আমি এক বছর পর আসলাম মনে হয়

৩৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৪৪

কালীদাস বলেছেন: নিজের সাবজেক্ট, এইম, প্যাশন, সাক্সেস, ফেইলুর এইসব জিনিষ নিয়া ব্লগে ভ্যানর ভ্যানর করতে মন চাইতাছে না :((

আমার মা ব্যাংকার ছিলেন। সকালে বের হতেন, রাতে ফিরতে ফিরতে ৯টা এমনকি ১০টাও বাজত কখনও। তাতে কি? আমরা ঠিকই ফিল করতাম আমাদের মায়ের পুরা জগত জুরেই ছিলাম/আছি আমরা দুই মেটালহেড। মাদারস ডেতে এখনও আম্মাকে দিয়ে আমাদের উইশ করাই, বলি: আমরা না থাকলে মা হিসাবে তোমাকে দুই পয়সার দাম দিত কেউ? আম্মা যুক্তি ঠিক আছে বলে মেনে নেয়, আমাদের উইশ করে ;)

নোটিফিকেশন ঠিক হয়েছে কিনা বুঝি না, মাঝে মাঝে একশ আশি এখনও দেখায় :(

বই পড়া: ভুলে গেছি কোন বইটা পড়ছি এখন। বই পড়ার টাইমটা অদ্ভুত আমার। রাতে শোয়ার সময় ট্যাবলেটে পড়তে থাকি ঘুমে মুখের উপর ট্যবলেট ধরাম করে পড়া পর্যন্ত।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নোটিফিকেশন এখনো ভুলভাল তথ্য দেয়। ঠিক হয় নাই।
কর্মজীবী মা আর তাদের সন্তানদের ব্যাপারটা নিজেকে দিয়ে অনুভব করতে পারি।
বই পড়া ভুলি নাই এখনো। আবার ভালো ময় ধরবো প্রস্তুতি নিচ্ছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.