নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের কোথাও একটি ছাপ রেখে যেতে চাই

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময়

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগর ব্লগর - ৬

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১

সংখ্যায় ঠিক কি পরিমাণ লোক তার নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রকে পছন্দ করে এটা আমার জানার ইচ্ছে। বিভিন্ন সময়েই আমার বিরক্তি বা ভালো না লাগা প্রকাশ পেয়েছে নিজের কাজের ক্ষেত্রটিকে নিয়ে। আমার প্রথম জব ছিল একটা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে। সেখানে বেশিদিন থাকিনি অবশ্য। এরপর জয়েন করেছিলাম আরেক অফিসে। বলতে গেলে বড় পরিসরে কাজের সুযোগ বা ক্ষেত্র বলতে গেলে ওটাই ছিল। আমার জন্য সম্পূর্ণ নতুন একটা অধ্যায়। কাজ করতে করতেই শিখেছি মার্চেন্ডাইজিং এর অ আ ক খ। কাজটা খুব ভালোবেসেছিলাম বলে প্রচুর সময়ও দিতাম সেখানে। নিজে কাজে নতুন হয়েও দুইজন জুনিয়র পেয়েছিলাম যারা আমাকে কাজের ব্যাপারে সাহায্য করতো। কিন্তু অনেক বছর পর যখন জানলাম তাদের মাঝে একজন সেই অফিস থেকে বের হয়ে আমার নামে বাজে মন্তব্য করতো বিভিন্ন জায়গায় আমি নাকি তাকে কাজ শেখাইনি, আমি অনেক অহংকারী এবং আরও কিছু বাজে কথা যা শুনে খুব খারাপ লেগেছিল। আমি এখন প্রেজেন্ট অফিসে কাজ করে বুঝতে পারছি আমার যারা সিনিয়র আছেন বা ছিলেন তারা নিজের হাতের কাজ কখনো ছাড়ে না, এত সহজে কিছু শেখাতে চায় না নতুন যারা আসে আর সে হিসেবে আমি আমার জুনিয়রদের ব্যাপারে কতটা উদার ছিলাম! আমার ঘরের মানুষটা বলে -

এটা উদারতা না। এটা তোমার বোকামি!

আসলেই হয়তো তাই। আমার মন মেজাজ ভালো যাচ্ছে না অফিসিয়াল ইস্যুতে তাই আজকে মনে হয় যাইই লিখবো নেগেটিভ হয়ে লেখাগুলো প্রকাশ পাবে।

তারপর সেই জব ছেড়ে আমার টিচিং প্রোফেশনে ঢুকলাম। কিন্তু ক্যানো যেন এই সেক্টরটাকে আমি ভালো লাগাতে পারিনি। স্কুলের বাইরেও আরো দুজন স্টুডেন্ট ছিল। বাচ্চা পড়াতে গিয়ে বুঝতে পেরেছি এটা ভীষণ ধৈর্যের কাজ আর স্টুডেন্টের মাথা শার্প না হলে শিক্ষকের মাথা যে নষ্ট হতে বেশি সময় লাগে না এটা বুঝতেও আমার দেরি হয়নি। আর স্কুলে কিছু অনিয়ম দেখে আবার জব ছাড়লাম। প্রায় বছর দেড়েক বেকার সময় কাটিয়েছি। আমার মা খালি বলতো -

নিজের বাচ্চাকে টিচার দিয়ে পড়াচ্ছিস কিন্তু তুই তো ঠিকই স্কুলে বা অন্য স্টুডেন্ট পড়াস। সমস্যা কি?

আসলেই তো সমস্যা কি ছিল! শুধু শুধু উদাসীনতা বা ভাল্লাগেনার রোগ, কারো ভাষায় ফ্যান্টাসি আমার আশৈশব থেকেই। আমার আজকে শুধু মেজাজটাই খারাপ না। সেই সাথে টের পাচ্ছি আমি উদাসীনও হয়েছি। অফিস থেকে বের হয়ে যেতে ইচ্ছে করছে। কই গেলে ভালো লাগবে সেটা জানি কিন্তু যাবো বললেই কি যাওয়া যায়!

এবার আসি প্রেজেন্ট অফিসের বিষয়ে। এখানে প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেলো। আর এই পাঁচ বছরের মাঝে গত দুই বছর ধরে মনে হচ্ছে খুব ভুল করেছি এখানে থেকে গিয়ে। নতুন সুযোগ পেয়েছিলাম ওখানে চলে গেলেই পারতাম! বারবার অফিস চেঞ্জ করা আমার পছন্দ না কিন্তু এখানে এসে টের পাচ্ছি যারা নিয়ম মেনে চলে, সবকিছুর জবাবদিহিতা দিতে প্রস্তুত থাকেই তারাই বেশি সাফারার। সততার কোনো দাম নেই। কিন্তু যারা ম্যানেজম্যান্টকে জবাব দেয়ার ধার ধারে না, যখন ইচ্ছে হলো আসলো আর গেলো, চুরি ধারি করলো তারাই ভালো আছে। কারণ তাদের বেতনের টাকার জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। সাইড ইনকাম দিয়েই সংসার আর এক্সট্রা খরচ মিটে যাচ্ছে। ক'দিন আগে এক কলিগ যে কিনা টাকার কুমীর সে আরেক কলিগকে বলছিল -

ভাই একটা জমি কিনবো। একটু খোঁজ লাগাইয়েন তো!

সে কলিগ বললো -

আমাদের এরিয়াতে জমির কিন্তু অনেক দাম!

টাকার কুমীর কলিগ বললো -

আরে ভাই ট্যাকা কোনো বিষয় না। এক কুটি দুই কুটি ব্যাপার না!

যাই হোক আমার মেজাজটা খারাপ লাগে কাজের মূল্যায়ন খুব কম হয়। আমাদের অফিসে তেলের মূল্য অনেক বেশি। আমার এক্স বস মানুষ হিসেবে খুব ভালো কিন্তু অফিসিয়াল ইস্যুতে খুব খুঁতখুঁতে এবং জটিল। আমি সঠিক লোকের কাছে সঠিক কাজ শিখার সুযোগ পেয়েছি দেরীতে। এক্স বসের অনেক কাজ পছন্দ হতো না কিন্তু সহ্য করতে করতে এর মাঝে তিন বছর পেরিয়ে গেছে। একদিন সাহস করে ম্যানেজম্যান্টকে জানালাম আমার কোন সিচুয়েশনে সময় যাচ্ছে। আমি সল্যুশন পেলাম। ইন্ডিপেন্ডটলি কাজ করতে লাগলাম যা আমার কনফিডেন্স বাড়িয়েছে অনেক। আমার এক্স বসের কাছে কাজের মূল্যায়নটা এমন - আমি যদি ১০০ টা কাজ করি আর এর মাঝে ৩ টা কাজ ভুল হয় উনার মাথায় এটাই সেট হয়ে থাকে আমি সবকিছুই ভুল করি। অথচ বাকি ৯৭ টা কাজ যে আমি ঠিক করেছি সেটার কোনো ভ্যালু নাই আর ম্যানেজম্যান্টের কাছে গিয়ে জানাবে ও তো ভুল করে, ওকে দায়িত্ব দেয়া যাবে না। উনার কাছে শুধু আমি না অফিসের সব লোকের উপর উনি বিরক্ত থাকে আর কাউকেই তার পারফেক্ট মনে হয় না। তার ভুলের হিসাব আমি কখনো তার অ্যাসিস্টেন্ট হিসেবে কাউকে জানাইনি। কারণ এটা বুঝতে পেরেছিলাম - " বসদের ভুল ভুল না "। উনি আমাকে একটা সময় এতোটা অসহনীয় পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন আমি জব ছেড়ে চলে যাবার চিন্তা করেছিলাম একবার। আমাকে কোনো কাজের ব্যাপারে মেইলে সিসিতে রাখেন না, কোনো কাজের এপ্রুভাল পেলে বা রিজেক্ট হলে জানান না। আমাকে ইদ্যে যে কাজ উনি করাতেন সে কাজ কোনোমতে পড়তে লিখতে পারা মানুষও পারবে। কিন্তু চলে গেলেই সমস্যার সমাধান হবে না ধরে নিয়ে সেই মানসিক অত্যাচারে আমি যদি সাহস করে এগিয়ে না গিয়ে আমার সিচুয়েশন তুলে না ধরতাম আমি আজ আরো তলায় পড়ে থাকতাম।


আমার আরেকজন কলিগ যে কিনা আমার ইয়ারমেটও এক কলেজেই পড়তাম, টাকে আমি বেশ পছন্দ করি। ওর সাথে আমাকে এখন কাজ করতে হয়। ইন্ডেপেন্ডটলি ও আমাকে অনেক সিদ্ধান্ত নিতেও দেয়। সেই কলিগ অফিসের ম্যানেজম্যান্টের উপর বীতশ্রদ্ধ হয়ে অবশেষে জব ছেড়ে দিচ্ছে এ মাসেই। এখনো ম্যানেজম্যানেট জানে না বিষয়টা। ওর একাউন্টের লাখ লাখ অর্ডার এখন স্বাভাবিকভাবেই আমার উপর এসে পড়বে। এছাড়া নতুন আরো দুইটা বায়ারের কাজ দেখতে হচ্ছে। যে কোনো কাজের শুরু থেকে থাকলে যেমন কাজের ন্যাচার, বায়ারের ন্যাচার, বায়িং অফিসের লোকজনদের চিনতে সুবিধা হয় হুট করে সে কাজের দায়িত্ব এসে পড়লে হিমশিম খেতে হয়। আমার অফিসের মালিকপক্ষ সুবিধার হলে এসব হ্যান্ডেল করতে খুব কষ্ট হতো না কিন্তু তাদের ন্যাচার হলো তারা অল্প সময়ে বেশি রেজাল্ট চায় এবং ভালো কাজের মূল্যায়ন করে না। শুধু তাই না এ মাসে ইনক্রিমেন্ট হবার কথা কিন্তু একাউন্টস ডিপার্টমেন্ট থেকে যা জানলাম এবার অফিস স্টাফদের কোনো ইনক্রিমেন্ট হবে না অনলি প্রোডাকশন এর লোকদের হবে।

বেতন বাড়বে কি বাড়বে না এখন আর এসব নিয়ে ভেবেও লাভ নাই। জাস্ট এটাই ভাবছি সিদ্ধান্তটা দ্রুত নিতে হবে। আমাদের অফিসের ভালো কিছুই আমার চোখে পড়ছে না। আগে যা ওভারলুক করে গেছি এখন মনে হচ্ছে কেন ওভারলুক করে গেলাম। নতুন অফিস নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেয়া সমস্যা হলেও এটা তো সত্যি কথা " নো রিস্ক নো গেইন"। রিয়েলি এখন ক্লান্তি লাগছে যে কোনো কাজ করতে। নতুন দায়িত্ব পেয়েছি ঠিকই কিন্তু জানি আমি যত লোড নিবো আমাকে তত চাপিয়ে দেয়া হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত আমি চিৎকার করবো " আর পারছি না " বলে।

কিছুদিন ধরেই আমি আবার ব্লগে অনিয়মিত। মিস করি সময়টা। কিন্তু জীবন আর জীবিকার প্রাধান্য সবার আগে। জীবিকা ঠিক না থাকলে জীবনে তিক্ততা বেড়ে যাবে। এখন আমাকে আর চুরি করে ব্লগে আসতে হয় না, সময় বের করতে হয় না। নিজেই নিজের বস। দায়িত্বটাও আগের চেয়ে কয়েকশো গুন বেশি। ফাঁকে ফাঁকে ব্লগে উঁকি হয়তো দিবো কিন্তু মন ভরে সময় নিয়ে কমেন্ট করা হয়ে উঠবে না। না পড়ে কমেন্ট করে " অনবদ্য, ভালো লাগলো " এমন কমেন্ট করা সম্ভব কিন্তু আমি সেটা করবো না।

কিছুদিনের বিরতিতে যাবার জন্য আপাতত এটাই আমার " বিরতিমূলক পোস্ট"। যাদের ব্লগে যেতে পারিনি বা পারছি না তাদের কাছে আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী এবং সেই সাথে অগ্রীম বলে রাখি মন্তব্যের উত্তর দিতেও দেরি হতে পারে। আজকে একটু সুযোগ ছিল বলে বকবক করে নিলাম। আর কেউ কেউ ভাবেন আমি খুব গম্ভীর টাইপের মানুষ, কম হাসিখুশি, খুব সিরিয়াস মানুষ তাদের জন্য বলছি আমি মোটেও অমন না। আমি খুব হাসি কিন্তু ব্লগ ইমোটিকন গুলো ঠিক জুতসই না আর এজন্যও মনে হতে পারে আমি রাগ রাগ হয়ে লিখছি। অফিসের বাইরে থাকলে বা বাসায় থাকলে আমি আমার পরিবারের মানুষগুলোর সাথে অনেক খুশি থাকি। নিজেকে অনেক সুখী মনে হয়।

এত মানসিক চাপ নিয়ে অফিসিয়াল বিষয় কতদিন আর মেনটেইন করতে পারবো জানি না! কিন্তু অন্যায় আর সহ্য হচ্ছে না।

ব্লগর ব্লগর আবার চলবে ...

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

রাজসোহান বলেছেন: হাহা, মজা লাগছে। মানুষজনের বিরক্ত দেখলে মজা লাগে ;)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমার কেমন লাগতেছে আমিই বুঝতাছি :(

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: এই লেখাটা আপনার বসের কাছে প্রিন্ট কৈরা পাঠামু B-) আমি নিজেও কিছুটা নো রিস্ক নো গেইন অবস্থায় আছি। কী যে হয়! :|

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আগের বস খুব মজা পাইতেছে আমার কাহিল অবস্থা দেইখা। কিন্তু আমি হাল ছাড়মু না এত সহজে। এর মাঝে রাগ হয়ে কয়েক জায়গায় সিভি দিছিলাম আজকে এক গ্রুপ অব কোম্পানিজ থেকে রিটেন কলের ডাক আসছে, আগামি শুক্রবার পরীক্ষা। এটেন্ড কইরাও লাভ নাই এইখান থেকে ছাড়া পামু না। আগামী এক বছর সহ্য করে যেতে হবে আরো। আজকে সরাসরি হুমকি দিছি স্যালারি না বাড়ালে আর নিয়মকানুন না বদলালে আমিও চলে যাবো। মালিক মানুষ খুব একটা সুবিধার হয় না যে কয়জন দেখলাম!
আগের বস হাসে আর বলে - আহারে আমাদের সাহিত্যিক কই হারাইয়া গেলো!

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮

Palash Talukder বলেছেন: right

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কোনটা রাইট ?

৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

উল্টা দূরবীন বলেছেন: শুধু কাজের মূল্যায়ন হয় না এর জন্যই দুইটা ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্মের জব ছেড়েছি। সারাদিন আমি কাজ করলাম আর কাজের মূল্যায়ন পেলাম না এমন তো হতে পারে না। আর কর্পোরেট বস কখনৈ কাজ শিখাতে চাইবে না। তাদের কাজ হচ্ছে বগর বগর করা। যে কাজ এক ইঞ্চি কথায় হয় তারা সেই কাজ দুই মাইল কথায় প্যাঁচায়। খুব বিরক্তি লাগে।

হামা ভাই, আমার কাছে প্রিন্টার আছে। মাগনা প্রিন্ট করায় দিমুনে। আসেন। ;)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমি তো মনে করি কাউকে কাজ বা কোনো কিছু শেখালে তাতে নিজের জ্ঞান বা দক্ষতা কমে যায় না আমি এখন অফিসে দুইটা প্রিন্টারের আপাতত মালিক। আপনার লাগ্লে বইলেন কালার প্রিন্ট কইরা দিমু

৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩

বিজন রয় বলেছেন: আগে চাকরি।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ইয়েস আগে চাকরি বা নিজের কাজ। তারপর রিফ্রেশমেন্ট। আজকে অফিসে অযাচিত প্রেসারে সত্যি কান্না পাচ্ছিলো। বেয়াদব হইতে পারলে অফিসে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এখন বুঝতে পারছি।

৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: ব্লগর ব্লগর আরো চলবে?!

থাক... দেরি করে আসবেন যখন উত্তর দেয়া লাগবে না!

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপাতত ব্লগর ব্লগর চলবে না।
বাট সময় সুযোগে উত্তর দেয়া চলবে।

৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪২

আবু শাকিল বলেছেন: ব্লগ/ফেসবুক লগইন করা থাকে ।সময়ের অভাবে পোষ্টে মন্তব্য দিতে পারি না।
আগে নিজের কাজ তারপর :) :)
অপর্ণা আপু
আশা করি সময় করে আবার ফিরে আসবেন ।
ততক্ষণ ভাল থাকবেন।অনেক অনেক দোয়া রইল ।

সময় সুযোগে ব্লগর ব্লগর লেখা চলুক ---

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ব্লগে/ ফেবুতে লগিন থাকার মানেই এই না যে আমি বা কেউ পিসির সামনে আছে, কমেন্ট দিতেই হবে। এসব ছাড়াও আরো অনেক কাজ পিসিতে থাকে। সবাই সবার সুবিধা অনুযায়ী রেসপন্স করবে ।
আপনিও ভালো থাইকেন

৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


আহ্... এখানেও অফিস
আমার মাথা চক্কর খাচ্ছে #:-S



সৎ এবং সুদক্ষ মানুষের কষ্ট থাকলেও সেটি সাময়িক। এই বিধিকে সামনে নিয়ে এগিয়ে যান।
কর্মজীবন আর ক'দিনের :)
তেল লাগবে না... কথা দিলাম B-)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পেরেশানির দিন গুলি অনেক লম্বা মনে হয়। শেষ হয় না ভাই !

৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সবাই নিজের ব্যাপারটা ঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারে না। আপনি পেরেছেন।

শুভকামনা থাকল।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার।
লাঞ্চ টাইমেও কাজ করে আগিয়ে রাখতে হয়! আমার সাহিত্যিক হওয়া আর হইল না বোধ হয়! :(

১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
ফিরে আসার প্রত্যাশায় শুভ কামনা।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ রাজপুত্র

১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সময় করে আবার ফিরে আসুন।

এসব ঝামেলা নিয়েই আমাদের চলা।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জানি আপু ঝামেলা সব জায়গাতেই থাকবে কিন্তু সিস্টেমে না চললে ঝামেলা কমে না বেড়েই চলে দিন দিন!

১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪০

জুন বলেছেন: আপনার অপেক্ষায় থাকলাম অপর্না। ফিরে আসুন ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আসব আপু। বাসায় ফিরে শাওয়ার নিলেই ঘুমের চোটে চোখে দেখি না। দেখি ব্যস্ততাগুলিকে লাইনে আনতে পারলে কিছুটা রিল্যাক্স ভাব আসবে হয়ত

১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পোস্টে +++

আপনার গল্প পড়ে নিজের কথা ভেবে হাসছি। আমি আড়াই বছরে, আপনি তো দেড় বছরে মুক্তি পেয়ে গিয়েছিলেন।

সুদূর ভবিষ্যতে আমার ঝুলিতে জমা কর্পোরেট গল্প শেয়ার করব আশা রাখি।

ভালো থাকুন, ভালো কাটুক ব্যস্ততার দিনগুলো। শুভকামনা থাকবে সবসময়।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতাও শেয়ার করেন বোকা মানুষ ভাই। শুনে দেখি আপনি কীভাবে দিন পার করছেন

১৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:২৫

মহা সমন্বয় বলেছেন: জীবন মানেই রিস্ক, রিস্ক নিতে হবে, আবার এই রিস্কেরও কিছু প্রকারভেদ রয়েছে। কোন রিস্ক না নেয়াই হচ্ছে সবচেয়ে বড় রিস্ক। অতি সাবধানী নীতি আমার কোন কালেই পছন্দ ছিল না। যদিও আমি ক্রিকেটে একদম রক্ষণাত্নক ছিলাম একদম, এজন্য অনেক সময় গালাগালিও শুনতে হইছে পাবলিকের এমনকি নিজ দলের কাছ থেকেও ভর্সনাৎ শুনতে হইছে :-P
সব ম্যাচ তো আর জিততাম না, যে ম্যাচগুলো হারতাম সব দায় এসে পড়ত আমার ঘাড়ে। আমার জন্য যদি ৩ টি ম্যাচ হারত জিততো অন্তত ৭ টি তারপরেও সবাই ওই ৩ ম্যাচের কথাই মনে রাখত আর আমাকেই দোষারোপ করত, কি আর্চয্য ৭ ম্যাচের কথা বেমালুম ভুলে গেল X(( শচিন টেডুলকারও ১০০ টা সেঞ্চুরী করে শান্তি পায় নাই তারপরেও অনেক কথা শুনতে হয়েছে।
আসলে দুনিয়াডা বহুত কষ্টের :( এই ক্রিকেট নিয়ে আমার এক সাগর দুঃখ রহিয়াছে। সাত সাগর তের নদী পরি দিলেও তা ইহ জন্মে আর লাঘব হবে না। :(( ক্রিকেট হচ্ছে জীবনেরই প্রতিচ্ছবি যে কারণে আমি আপনার এই অফিসিয়াল পোষ্টে ক্রিকেট টেনে আনলাম। 8-|
যাই হোক, আমি গবেষণা করে কিছু জিনিস বের করছি :`> আর তা হল- মানুষ শুধু সফলতারই পূজারী অন্য কিছুর নয় এটাই হচ্ছে ধ্রুব সত্য। আমাদের দেশে কাজের মূল্যায়ন হয় না, ঠিক জায়গায় সঠিক লোকটি নেই। আবার অনেকেই অল্প কাজ করে অনেক করে ফেলেছি বলে ভাব লয় বা মূল্যায়ন চায়। বেশির ভাগ মানুষই কাক হয়ে ময়ুর সাঁজতে চায়। যে কাজ এক ইঞ্চি কথায় হয় তারা সেই কাজ দুই মাইল কথায় প্যাঁচায়, এ জাতিয় লোকের অভাব নাই চারদিকে ত্যানা প‌্যাঁচানির লোক.. কাজের কাজ কিছুই না। কবে যে এ থেকে আমরা উত্তোরণ পাবো তা আমি জানি না। আমি নিজেও তো ত্যানা প‌্যাঁচানির লোক কম না :P রাত বেজে গেল ৪:২০ টা এখন পর্যন্ত আমি ব্লগে কি করতেছি?? X((
শেষ কথা হচ্ছে- অপর্ণা আপুর জন্য এত্তগুলো শুভ কামনা রইল, আশা করি সব ঠিক হই যইবো। একদম মন খারাপ করা চলবে না :)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ইয়া মাবুদ বিশাল বড় কমেন্টু। ছোট করে উত্তর দেই।
মানুষ বড় বেরহম হয় মাঝে মাঝে। তাই দুঃখ না পেয়ে আপনার জিতে যাওয়া ম্যাচ গুলির কথা আমাদের সাথে শেয়ার করে ফেলেন।
আপনার গবেষণা শব্দটা পড়লেই আমার হাসি পায়। দেখেন এই সুযোগে একটু হাইসা নিলাম। হেহেহহে।
মাঝে মাঝে কাজের পেরেশানি আর সব এসে এক সাথে ঝামেলা পাঁকালে আমার হাসি পায় দুঃখে। আমার আশেপাশের মানুষজনের মানে অফিসের বিভিন্ন পজিশনে থাকা লোকগুলর অবস্থা এমন যে সূর্যের চেয়ে বালি গরম। হায়রে ফাঁপর বাজি। বাধ্য হইয়া আমারও ফাঁপর লইতে হয়। আমার খ্যাচখ্যাচ করতে আসলে ভাল লাগে না কিন্তু উপায় নাই রে মফিজ টাইপ অবস্থা।

নাহ মন খারাপের চেয়ে বড় ব্যাপার হয়ে গেছে প্রেস্টিজিয়াস ইস্যু, অর্পিত দায়িত্বগুলো সুন্দর ভাবে টাইমলি শেষ করে হ্যান্ডওভার করা।
ভাল থাকবেন

১৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময় ,




অনেক আগে ঢাকার দেয়ালে দেয়ালে একটা চমৎকার দেয়াল লিখন ছিলো --- কষ্টে আছে আইজদ্দি
আপনার ও তো দেখি সেই অবস্থা । :((

একটা কবিতা বলি ----
মেঘ দেখে কেউ করিস না ভয়
আড়ালে তার সূর্য্য হাসে ...........

হঠাৎ করেই আপনার আকাশেও যেন সেই সূর্য্যটা হেসে ওঠে ................

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো জিনিস মনে করছেন, আইজদ্দি!!!
ধন্যবাদ ভাইয়া শুভকামনার জন্য

১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: নিজের নীতিতে অটল থাকতে পারলে সব অন্যায়কেই একদিন তুচ্ছ মনে হবে। তবে, মন যেটা করতে চায়, সেটা বা সে ধরণের কাজ করলেই সবচেয়ে ভালো হয়।
এখন থেকে আর আপনার মন্তব্য পাব না, এমনটাই ধরে নিচ্ছি। তবে আপনার লেখা নতুন কিছু না আসলেও পুরনোগুলোতেই ফিরে ফিরে আসবো।
আমাদের অফিসে তেলের মূল্য অনেক বেশি -- সব অফিসেই তো তাই মনে হয়।
বেশির ভাগ মানুষই কাক হয়ে ময়ুর সাঁজতে চায়। -- মহা সমন্বয় এর এই মন্তব্যটা (১৪) বেশ মনে ধরেছে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মন্তব্য হয়ত পাবেন কিন্তু আমি আপাতত পোস্ট দিব না ফ্রি না হয়ে , সেটা বলেছি। আর আপনি মাঝে মাঝে আমার পুরনো লেখা খুঁজে বের করে পড়েন, অবশ্যই খুব ভালো ফিল করি।
ভালো থাকবেন

১৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৫

নেক্সাস বলেছেন: দু্‌ঃখটা বাড়িয়ে দিলেন। সব সৎ চাকুরিজীবিদের একি দশা। একাউন্টসের দায়িত্বে আছি। বসের দৃষ্টিতে এটা কোন একটা কাজ হল। ইম্পর্ট্যন্ত হল প্রোডাক্শান ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বসেরা আর প্রোডাকশনের লোকেরা সবসময়ই ভুলে যায় " ডেভেলপমেন্ট স্যাম্পল " না হলে আর অর্ডার কনফার্ম না করলে প্রোডাকশন হবে না। যেটা ইম্পর্ট্যান্ট সেখানে আগে ফোকাস করতে হবে।

১৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অফিসের প্রেশার যখন অফিসের বাইরে প্রভাব বিস্তার করে তখনই শুরু হয় আসল সমস্যা। এজন্যই সব সময় বলি অফিসটা অফিসে রেখে তারপর বাইরের পৃথিবী নিজের পৃথিবীটাকে দেখা উচিত

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অফিসের সমস্যাটা মন মেজাজের অনেকটা অংশ জুড়ে আছে। আগে অফিস টাইম ছিল ৯ টায়। সোয়া নয়টায় আসলেও প্রব্লেম ছিল না। এখন অফিস টাইম শুরু ৮ টায় আর ছুটির টাইম সন্ধ্যা ৭ টা হলেও শিপমেন্টের সময় কখন বের হবো এর কোন ঠিক ঠিকানা নাই। তাই ব্যক্তিগত সময়টাও অফিস খেয়ে ফেলে।

১৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:২৭

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: চাকরিজীবনে কেউ বোধহয় সুখী নয়। আমিও নই, তাই অচিরেই ছেড়ে দিচ্ছি।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমি ট্রাই করতেছি এক বছরের মাঝে এখান থেকে বের হতে। আমার হাসব্যান্ড বলছে আগামি পাঁচ বছরেও পারবা না যখন তোমার এমডি স্যার ইমোশনালি ব্ল্যাক মেইল করবে আর রামধোলাই দিবে :(

২০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

বোকামানুষ বলেছেন: চাকরি মানেই জীবন তেজপাতা :(

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গন্ধবিহীন তেজপাতা।

২১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩২

আরজু পনি বলেছেন:
এই জন্যেইতো বলি আমার নতুন পোস্ট দেখে কৈ নিজেই একটা নিজের ব্লগবাড়ি বানাবেন তা না পুরাই হা্ওয়া!

ন'টা পাঁচটা চাকরীর কথা ভাবতেই এখন আমার কেমন যেনো হাসফাস লাগে!

কাজ করবো মুক্ত বিহঙ্গের মতো।

আমিও প্রথম দিকে স্কুলের বাচ্চা পড়াইছি। নিজের বাচ্চা হ্ওয়ার পর জামাইরে ঘোষণা দিছি যে, স্কুলের বাচ্চা ম্যানেজের কম্মো আমার না। ওসব দারুণ ধৈর্যের ব্যাপার । তাই আমার বাচ্চাদের স্কুলের টিচারদের একটু বেশিই সম্মান করি, জানি যে তাঁরা কত্তোগুলো বাচ্চাকে সারাদিন কী পরম ধৈর্যের সাথে সামলান ।

আমার অবস্থা এখন যে যা খুশি তাই করবো টাইপ। সবচেয়ে মজা পাই ইগনোর করতে...ইদানিং অনেক কিছুতেই ইগনোর করে দারুণ আরাম পাচ্ছি ।

প্রাইভেট চাকরীর ব্যাপার হচ্ছে কিক দেম বিফোর দে কিক ইউ :P

উদাসীনতা দূর হোক ।
ভালো থাইকেন... :D

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেক ব্যস্ততায় দিন যায়। ব্লগের অনুপস্থিতি দেখে বুঝতেই পারছেন আমার এখন কি কাহিল অবস্থা যাচ্ছে। উদাসীনতা নাকি বিরক্তিও সাথে যোগ হইছে বুইঝা নিয়েন।
ভালো সময়ে লিগ্যা অপেক্ষাইতাছি। দোয়া কইরেন দয়ালের কাছে

২২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ নিজের কথা গুলো কে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

২৩| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১১:০১

রাজু আহমেদ শিশির বলেছেন: নিয়মিত নই। কেন যেন আমার কাগজে পড়তে ভাললাগে। খোলা মনের খোলা কথা, ভাল লিখেছেনঅ

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমি নিজেও নিয়মিত নই। তাই দেরি হলো উত্তর দিতে

২৪| ০৮ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আর আপনি মাঝে মাঝে আমার পুরনো লেখা খুঁজে বের করে পড়েন, অবশ্যই খুব ভালো ফিল করি -- আপনার এ রকম একটা পুরনো লেখায় মন্তব্য রেখে এসেছিলাম, "নষ্ট মানুষ"। একটু সময় করে দেখে নেবেন।

১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৩০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জ্বি দেখেছি আপনার মন্তব্য। দুঃখিত দেরি হলো উত্তর দিতে

২৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৩১

কালীদাস বলেছেন: কেউই দেখি নিজের জব নিয়ে খুশি না :( তেলের কথাটা সত্যি, সবার উপরে তেলই সত্য। এককালে ভাবতাম প্রাইভেট সেক্টরের লোকজন এই জায়গায় ভাল আছে, কিসের কি? সবখানেই এক দশা :(

আমি খুশি :) দেশে থাকতে দুচারদিন না গেলেও কেউ টের পায়না, বিদেশেও ;) বিদেশেরটা অবশ্য চাকরী বলা উচিত না আসলে :P

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৩৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বিদেশেরটা কী? কামলা? আমি আমার কামলা জীবন মিস করি

২৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৪১

কালীদাস বলেছেন: পিএইচডি রিসার্চার :((

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৪৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালু কাজ এইটা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.