নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইমিনা

আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন, তোমাতে করিব বাস,. দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরষ মাস।

ইমিনা

Just because I liked something at one point in time doesn’t mean I’ll always like it, or that I have to go on liking it at all points in time as an unthinking act of loyalty to who I am as a person, based solely on who I was as a person. To be loyal to myself is to allow myself to grow and change, and challenge who I am and what I think. The only thing I am for sure is unsure, and this means I’m growing, and not stagnant or shrinking ...

ইমিনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রেকআপ যখন আপনার সম্পর্কের দ্বার প্রান্তে : ফ্যাক্টর অব রিলেশনশিপ

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫৯





একটা সম্পর্ক তৈরিতে দুইজন মানুয়ের গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা থাকলেও সেই সস্পর্কটা ভেঙ্গে ফেলতে একজনের ভূমিকা ই যথেষ্ট। অথচ এই সম্পর্কটাই আপনার জীবনের প্রানের উৎস, বেঁচে থাকার অবলম্বন এবং সকল সফলতা ও ব্যর্থতার জিয়নকাঠি। প্রবল ভালোলাগা বোধ থেকে যেই সস্পর্কের পথচলা শুরু হয়, নিজেদের মধ্যে সামান্য ভুল বুঝাবুঝি, অবিশ্বাস, সন্দেহ কিংবা পারিপার্শ্বিক টানপোড়নে সেই সম্পর্ক মুহূর্তেই প্রকৃতির কাঠগড়ায় দাড়িয়ে যায়। কিন্তু এই সামান্য সীমাবদ্ধতা যদি দু'হাতে সরিয়ে সামনের দিকে হেটে যাওয়ার ইচ্ছা অনুভব করেন তবে পারস্পরিক ভালোবাসার সম্পর্কটাই হয়ে উঠবে সত্য অন্যথায় সম্পর্কের ভাঙ্গন বা ব্রেকআপ ই হয়ে উঠবে নিষ্ঠুর নিয়তি।



অস্বীকার করছি না যে সম্পর্কের ভিত্তিই হচ্ছে বিশ্বাস ও ভালোবাসা বোধ। তবে যৌক্তিক মনের প্রচেষ্টাও সম্পর্কের গতিময়তা বাড়িয়ে দিতে কিংবা পুনঃজন্ম দিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। সম্পর্কের মধ্যে ব্রেকআপ যখন আপনার দ্বারপান্তে এসে দাড়াবে, আবেগ ঝেড়ে ফেলে আপনাকে হতে হবে আরো কৌশলী, সচেতন ও সময় নির্ভর।



ব্রেক আপ থেকে সম্পর্কটিকে বাঁচাতে কিংবা রক্ষা করতে আপনি প্রধানত ৩টি ধাপ অনুসরন করতে পারেন যার মধ্যে প্রথম ধাপটি হবে অনেক বেশী মনস্তাত্ত্বিক ও জটিল। প্রথম ধাপের প্রচেষ্টায় সফল হতে পারলে আপনি হয়তো আপনার সম্পর্কটিকে রক্ষা করতে পারবেন অপ্রত্যাশিত নিয়তি থেকে।



ক) সম্পর্কের প্রতিফলন:

পারস্পরিক ভালোবাসার সম্পর্কটিকে বাঁচিয়ে রাখতে আপনাকে এবং আপনার সঙ্গীটিকে আরো বেশী যৌক্তিক ও বাস্তববাদী হতে হবে। এই ধাপের কোন কিছুতেই অতিরিক্ত আবেগকে স্থান দেওয়া যাবে ন্। তাড়াহুড়া না করে, জিদ কিংবা অভিমানের বশবর্তী না হয়ে সম্পর্কের গভীরতা থেকে এর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করার চেষ্টা করুন।



=) সমস্যার স্বরুপ নির্ণয় করুন: আপনার সঙ্গীর সাথে ঠিক কি ধরনের সমস্যা হচ্ছে বা কি কারনে পারস্পরিক সম্পর্কটি ব্রেকআপের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তা নির্ণয় করার চেষ্টা করুন। মুখে হয়তো তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ তুলে ধরবেন কিন্তু কিছুটা সময় নিয়ে একটু ভেবে দেখুন তো আপনি সম্পর্কের যে সমস্যাগুলোর কথা ভাবছেন তা আসলে সত্য কিনা। একটা ড়ায়েরীতে তা ক্রমান্বয়ে লিখতে পারেন। এতে আপনার মনের অভিমান/অভিযোগগুলো যৌক্তিক বিন্যস্ততা পাবে।হতে পারে প্রিয় মানুষটি আপনাকে অহেতুক সন্দেহ করছে, অথবা সে আপনাকে আগের মতো সময় দিচ্ছে না। এমন ও হতে পারে তার কাজকর্মে ঠিক আগের মতো বিশ্বাসবোধ আসছে না অথবা সে আপনার ব্যাপারে অনেক বেশৗ কর্তৃত্বপরায়নতা দেখাচ্ছে।





=) আলোচনায় বসুন: জেদের বশে নিজেদের তৈরী করা ভালোবাসার সম্পর্কটির হটাৎ ইতি না টেনে দু'জন মুখোমুখী বসে আলোচনা করার চেষ্টা করুন। আপনাদের সম্পর্কটির ব্যাপারে সে (সঙ্গী) ঠিক কি কি সমস্যা দেখতে পাচ্ছে তা তাকে আলোচনা করার সুযোগ দিন এবং আপনিও ঠিক কি কি সমস্যা দেখতে পাচ্ছেন তা তাকে পরিস্কার ও যুক্তিসংগতভাবে জানিয়ে দিন। এবার দু'জনের পক্ষ থেকে দেখতে পাওয়া সমস্যাগুলো বিচারকরুন, সত্যতা যাচাই করুন এবং নিজেদের সীমাবদ্ধতা স্বীকার করুন।





=) সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহন করুন: কিছু কিছু ক্ষেত্রে ই অনেক সম্পর্ক যুক্তিযুক্ত কারনে ভেঙ্গে যেতে পারে কিন্তু আপনি যদি এই পর্যায়ে এসে অনুধাবন করেন যে তাকে আপনি সত্যি সত্যিই ভালোবাসেন, তার অনুপস্থিতি সহ্য করতে পারবেন না এবং আপনার সঙ্গীর ও যদি এই রকম উপলদ্ধি আসে তবে ব্যক্তিগত ইগো সমস্যা কাটিয়ে সম্পর্কটিকে টিকিযে রাখতে নিজ থেকে উদ্যোগী হোন। আপনাদের সম্পর্কের ভাঙ্গা সেতুর দুইপাশে দু'জন দাড়িয়ে এবার সেতুর নিচের পানির দিকে একটু তাকান। দেখেনতো ঐ পানির পর্যাপ্ততায় সম্পর্কের সমস্যাগুলো পরিস্কার করা যায় কিনা।





=) সম্পর্কের পরিকল্পনা ছক তৈরি করুন: অনেকেই ভেঙ্গে যেতে থাকা সম্পর্কটিকে টিকিয়ে রাখার ক্ষণে এসে অনেক বেশী প্রকিশ্রুতি বা পরিকল্পনা করে বসেন যা পরবর্তীতে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় না। তাই এই ক্ষেত্রে এসে আপনার ও আপনার সঙ্গীর সীমাবদ্ধতাগুলো মাথায় রেখে সম্পর্কের পরিকল্পনা ছক তৈরি করতে পারেন। লেখাপড়া, চাকুরী প্রভৃতির মাঝেও নিজেদের জন্য কিছুটা সময় বরাদ্ধ করুন।মনে রাখবেন, প্রতিটা সম্পর্কের জন্য অনুভূতির সাথে সাথেই সময়ের প্রয়োজনীয়তা ও জড়িত।





খ) কমিউনিকেশন গ্যাপ হ্রাস করন:

দ্বিতীয় ধাপে এসে নিজেদের মধ্যকার সম্পর্কের সমীকরণটা আরো নিবিড় করার চেষ্টা করতে হবে। এইক্ষেত্রে সঙ্গীর চিন্তা ভাবনা, ভালোলাগা মন্দ লাগার মতো ব্যাপারগুলোকে প্রতিটি পদক্ষেপে গুরুত্ব দিতে হবে।



=) নতুন করে নিজেকে প্রকাশ করুন: এই ধাপে এসে অনেকেই নিজের কথা-বার্তা, চিন্তা-ভাবনাগুলোকে সঙ্গীর কাছে প্রকাশ করতে কুন্ঠা বোধ করনে। আমি বলবো, এই ক্ষেত্রে এসে নিজেকে সরাসরি সততার সাথে প্রকাশ করুন। প্রতিটি অনুভূতি তার সাথে শেয়ার করুন। দৈনন্দিন ঘটে যাওয়া ভালো মন্দ ঘটনাগুলো ও তাকে জানাতে ভুলবেন না। অনেকেই এই রকম শেয়ারিং এর ক্ষেত্রে প্রাচীনপন্থি মনোভাবের হয়ে থাকেন। কিন্তু আপনি যদি সৎ থাকেন, আপনার সঙ্গীর জন্য যদি আপনার মনে সত্যিকারের ভালোবাসা থাকে তবে কোন রুপ লুকোচুরি করার প্রয়োজন পড়ে না। মনের ভেতরের অনুভূতি অথবা মনের বাহিরের ঘটনা বা পারিপার্শ্বিকতা চেপে রেখে সাময়িক ভাবে সুখী হওয়া যায় কিন্তু পারস্পরিক বিশ্বাসের জায়গাটা ঠিকই নড়বড়ে থেকে যায়।





=) সিদ্ধান্ত গ্রহনে সঙ্গীর মতামতকে গুরুত্ব দিন: আপনি যদি আপনার গুরুত্বপূর্ন কোন সিদ্ধান্ত সঙ্গীকে না জানান, তার মতামতের প্রওয়াজনীয়তা না দেখেন তবে সে ঠিকই মন থেকে হীনমন্যতা বোধ করবে এবং আপনার ঐ সিদ্ধান্তের প্রতি তার কোন শ্রদ্ধা ও থাকবে না। আমার বাবা-মা, দাদা-দাদীদের মধ্যে এই সমস্যাটির প্রকট অবস্থা দেখেছি এবং এই রুপ ভুল হিসাবের বাজে প্রতিক্রিয়া ও দেখে আসছি।

বড় কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্বে সঙ্গীকে কাছে ডাকুন, তার সাথে সিদ্ধান্তের প্রতিটি দিক আলোচনা করুন এবং তার চিন্তা-ভাবনা, আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলনের সুযোগ দিন।





=) আর যুদ্ধ নয়: কোন অবস্থাতেই সঙ্গীর প্রতি মারমুখী আচরন করবেন না। নিজেদের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব থাকবে না তা নয়, বরং সেই দ্বন্দ্বগুলো কতোটা সততার সাথে নিরসন করতে আগ্রহী সেটা ই মুখ্য বিষয়। প্রতিটি কথা ভদ্র ভাবে প্রকাশ করতে শিখুন। নিজেদের সম্পর্কটিকে সম্মান করতে শিখুন।





গ) সম্পর্কের পুনঃজন্ম:

সম্পর্কের রুপরেখার ছকটি আরো মজবুত ও উন্নত করতে প্রতিটি কাজের মধ্যেই সঙ্গী ও তার ভালালাগাকে প্রাধান্য দিন। তার সম্পৃক্ততায় সামান্য একটা কাজ ও হয়ে উঠতে পারে অনেক বেশী উপভোগ্য।



=) শখ/ইচ্ছাগুলোর বাস্তবায়ন: সময় করেই সঙ্গীকে নিয়ে পার্কে ঘুরে আসতে পারেন,জিমে যেতে পারেন অথবা কোন রেস্টুরেন্ট এ গিয়ে ডিনার সেরে আসতে পারেন কিংবা একসাথে শপিং করা থেকে শুরু করে দৈনন্দিন বাজার করার কাজটাও করে ফেলতে পারেন। তারপর সপ্তাহ শেষে ছুটির দিনটিতে আপনারা একসাথে কোন সিনেপ্লেক্স থেকে মুভি ও দেখে আসতে পারেন। ধরুন আপনার প্রিয় মানুষটির সাথে একটা ভৌতিক মুভি দেখছেন। এক পর্যায়ে মুভির পর্দায় কোন ভয়ংকর দৃশ্য দেখে পাশে বসা প্রিয় মানুয়টি ভয়ে আপনার হাতটি শক্ত করে আকড়ে ধরলো। আপনার উপর তার অবচেতন মনের এই রকম পরম নির্ভরতা কিন্তু আপনার মন্দ লাগবে না। আমি বরং নিশ্চিত করে বলতে পারি, এই ধরনের এটাচমেন্ট নিজেদের সম্পর্কের মধ্যে ইনোসেন্স ছড়িয়ে দেয়।













=) দূর কোথাও থেকে ঘুরে আসুন: তল্পি-তল্পা নিয়ে নিজেদের পরিচিত গন্ডি থেকে অনেক দূরে হারিয়ে যেতে পারেন। অপরিচিত স্থান বলছি এই জন্য যে প্রতিটি মানুয় ই নিজের বৃত্তের মধ্যে কনফিডেন্ট, অন্যের উপর নির্ভরশীলতা তেমন না ও থাকতে পারে। অজানা কোন স্থানে যখন দু'জন একসাথে ঘুরতে যাবেন তখন পরস্পরের উপর নির্ভরশীলতা অনেক বেড়ে যাবে। সামান্য দোষ-ত্রুটি তখন চোখেই পড়বে না।





=) ভালোলাগা কাজগুলো একসাথে করুন: ভালোলাগে এমন কিছু কাজ দু'জনে মিলে করে ফেলতে পারেন তা যত ই ছোট হোক না কেন। নতুন আইটেমের কোন রান্নার এক্সপেরিমেন্টটা করে দেখুন, তখন রান্না ঘরটাকে ই মনে হবে স্বর্গ।





=) স্মৃতির সাগরে একসাথে ডুব দিন: একা একা দিনগুলো থেকে শুরু করে দু'জনের এ্কই পথে হাটা পর্যন্ত সবটুকু স্মৃতির ফ্রেমবন্দি মুহূর্ত আপনাকে ও আপনার সঙ্গীকে অসাধারন অনুভূতি দিবে। দু'জন মিলে ফ্রেমবন্দি ফটো অ্যালবাম দেখতে গিয়ে পেছনের দিনগুলোর জীবন্ত তরঙ্গের ছোঁয়া অনুভব করতে পারবেন হয়তো।





সম্পর্কের গতিময়তা ও পারস্পরিক ভালোবাসা বোধ বাচিঁয়ে রাখার কথা বলতে গিয়ে "অনুপ্রেরণা" নামক পেজ এর একটা স্ট্যাটাস মনে পড়ে গেলো। তাই সেটাও আপনাদের সাথে শেয়ার করছি :

"খুব সহজেই নিজের ভুল মেনে নেওয়ার মানসিকতা খুব কম মানুষেরই থাকে। অধিকাংশ সময় আমরা নিজেদের কষ্টটাকে বড় করে দেখি, আমাদের কথায় যে অন্য কেউ কষ্ট পেতে পারে সেইকথা ভুলে যাই।

আমরা কখনই আগে সরি বলিনা, ওপাশের মানুষটি কখন সরি বলবে এই আশায় থাকি। আমরা খেয়াল করি না যে সেও আমার মতোই মানুষ, সেও সরি না বলে অপেক্ষায় আছে। এই দ্বন্দ্বের কারণেই দূরত্ব সৃষ্টি হয়। যে মানুষ একসময় হৃদয়ের অনেক কাছে ছিল সে অনেক দূরে সরে যায়।

এই ইটপাথরের জগত অনেক বেশি স্বার্থপর, আপনজন খুব কম মিলে এইখানে। নিজেদের ছোট ছোট কিছু ভুল, নিজেদের ইগোর কারণে সে মানুষগুলোকেও আমরা দূরে সরিয়ে দিই। একা হয়ে যাই আমরা। শুধু একটু প্রচেষ্টা, অন্যের দিকটা বুঝতে পারার মানসিকতাই কাছের মানুষগুলোকে হারিয়ে যেতে দিবে না কখনও"।



কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন:

ট্রেনিং এর বিভিন্ন আর্টিকেল, মডিউল তৈরি করতে গিয়েই WikiHow এর সাথে পরিচয়। সেই থেকে ই আমার প্রতিটা কাজে সামান্য করে হলেও এর সাহায্য নিয়েছি। ব্রেকআপ থেকে সম্পর্ক বাঁচিয়ে রাখার নিজস্ব ভাবনা ও উপায়সমূহ WikiHow এর স্ট্রাকচারে ফেলে উপস্থাপন করে বেশ ভালো লাগছে। আর ছবিগুলো সরাসরি এখান থেকেই নেওয়া।



মন্তব্য ১০৭ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১০৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:০৮

ইখতামিন বলেছেন:
হাহাহা

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪২

ইমিনা বলেছেন: যদিও হাসি পাওয়ার জন্য এখানেকিছু ণিখি নি, তবুও কাউকে হাসাতে পারলে মন্দ লাগে না :P :P

২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১৫

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: রিলেশনশীপ বড়ই জটিল জিনিস :(

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

ইমিনা বলেছেন: আমি তো কোন রকম রিলেশনশিপ দেখলেই ভয় পাই। সে জন্য সকল প্রকার রিলেশনশিপ থেকে ১০০ হাত দূরে থাকি ।।
অনেকে আবার এই জটিলতার মধ্যেও থাকতে ভালোবাসে। কেমনে থাকে আল্লাহ ই ভালো জানে ।।

৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১৮

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
নাইসলি প্রেজেন্টেড পোস্ট​।
বর্তমানে আমার কোন কাজে আসবে না যদিও, হু নোস 'বাউট দ্যা ফিউচার !!

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬

ইমিনা বলেছেন: হু, বুঝলাম।।
আর হ্যা, জি এফ এর ব্যাপারেও কিন্তু এই পোস্ট টা এপ্লিকেবল :P :P

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৬

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
“If you love somebody, let them go, for if they return, they were always yours. If they don't, they never were.”

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫২

ইমিনা বলেছেন: হি হি হি ...
এই সত্যটা বিশ্বাস করেই এই পর্যন্ত সকল প্রকার রিলেশনশিপ এর ক্ষেত্রে মারদাঙ্গা ভাব করে এসেছি।
তবে এখন কিছুটা বুঝতে পারি যে, ভালোবাসার সম্পর্কটির ক্ষেত্রে একটু প্রচেষ্টা, একটু যত্ন, একটু সহনশীলতা ও একটু নির্ভরশীলতাও জড়িত ।
আপনার প্রতি বরাবরের মতো ই অভিযোগ: আপনাকে ব্লগে দেখি না কেনো, আপনার পোস্টগুলো ড্রাফটে রাখা কেনো ???
:( :( :(

৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

এহসান সাবির বলেছেন: ভালো লিখেছেন। মুন ভাইয়ের মতোই,
পোস্ট টা আমার জন্য না।

হু নোস 'বাউট দ্যা ফিউচার !!

শুভেচ্ছা।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪

ইমিনা বলেছেন: হিহ হিহ হি, সবাই দেখি আমার মতো ই ভালো :) :)
গুড, গুড ...
পোস্ট টা রেখে দেন। নিশ্চিত করে বলতে পারি যে এটা আপনার ও কাজে লাগবে :P :P

৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫১

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

ব্যাপক পোস্ট।
সময় নিয়ে বসতে হবে।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬

ইমিনা বলেছেন: কবি'রা ভালো কবিতা লিখতে পারলেও এই ব্যাপারগুলোতে একদম কাঁচা। তাই একটু সময় বেশী করে নিয়ে ই পোস্টটা পড়ার জন্য বসে পড়বেন :P :P

৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০৭

এহসান সাবির বলেছেন: ভাইরে আমার কোনো gf নাই... :) :)
সো তো এপ্লিকেবল না!!

জি এফ হোক তখন লাগতে পারে, যদিও সম্ভবনা কম।
ডাইরেক্ট বিয়ে'ত ঠেকবে মনে হচ্ছে :P :P

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৪

ইমিনা বলেছেন: হাহ হাহ হা ,
এহসান ভাই বলেছেন দারুন কথা "ডাইরেক্ট বিয়ে'ত ঠেকবে মনে হচ্ছে" ।
তাহলে আরো ভালো। এই পোস্টের সবগুলো পয়েন্ট ই তখন কার্যকর করা যাইবে। জি এফ এর ক্ষেত্রে হলে হয়তো অনেকগুলো পয়েন্ট স্কিপ করতে হতো :P :P

৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: ভাল পোস্ট।

ধন্যবাদ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৮

ইমিনা বলেছেন: জ্বে, আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ :)
ভালো থাকবেন সব সময় :) :)

৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৩

শাহ আজিজ বলেছেন: আপনি কার্যত পশ্চিমা ধারার জীবন যাপন প্রণালী , সমস্যা , সমাধানের ইঙ্গিত দিয়েছেন । আমাদের দেশে এই ধরনের বাস্তবতা খুব সীমিত পরিসরে উপস্থিত আছে। অধিকাংশ বাঙ্গাল এখনো আটপৌরে জীবনে অভ্যস্ত । তবে উঠতি প্রজন্ম এক নতুন বিরুপ ইগো সর্বস্ব জীবনে নিজেকে যারপরনাই অসুখি করে তুলছেন । এরা অধিকাংশই ছোট শহর বা গ্রাম থেকে আসা এবং নগর জীবনের বাস্তবকে পাশ কাটিয়ে , না শিখে , অনুধাবন না করেই এক অদ্ভুত আধুনিকতার দাবীদার হয়ে লাগাতার সঙ্গী বা সঙ্গিনির সাথে মিথ্যাচার এবং এক কল্পিত বিবরন দেয়া সামাজিক অবস্থান তুলে ধরে। দুজনে চাকুরীজীবী হলে একধরনের সমস্যা আবার সঙ্গিনি ঘরে বা বাইরে সমাজকল্যান নামক উপরি কামাইএর সুশীল কর্মে লিপ্ত থাকলে আরেক সমস্যা তৈরি হয়। পরস্পর আস্থাহীনতা শুরু হয় সাতপাকে বাধার পর থেকেই । আধুনিকতা ও ধর্মীয় কূপমণ্ডূকতা তো এক বিশাল অস্ত্র অপরকে ঘায়েল করার । ঠিক যে ধরনের জীবন বিশ্বাস বা আস্থা তৈরিতে সহায়তা করে তাতে চিড় ধরা । সিঁদুরের আগের জীবন আর পরের জীবন যে এক নয় এই বাস্তবতাকে দুজনের কেউনা কেঁউ ভঙ্গ করছেন । বিশেষ করে আগের বন্ধুদের সঙ্গে খোলামেলা যোগাযোগ। এই আবাল বন্ধুরা আমার দৃষ্টিতে সবচে ট্রাবল মেকার । এরা জেনে শুনেই নষ্টের গুড় লাগায় । আমি দেখেছি এরা মানসিক ভাবে অসুস্থ । যাহোক আলাপ চালিয়ে যান , আমি আবার লিখব , প্রিওতে নিচ্ছি ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৭

ইমিনা বলেছেন: সমাজ, ধর্ম, অর্থনৈতিক অবস্থা, মানসিক চিন্তা-ভাবনা, ফ্যামিলি ব্যাকড্রাউন্ড প্রভৃতি জীবনধারার ক্ষেত্রে পার্থক্য থাকবেই। সবগুলো পয়েন্ট ই যে একজন মানুষ কিংবা নির্দিষ্ট করে কারো সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রযোয্য হয়ে যাবে এমনটা আমি স্বপ্নে ও ভাবি না। তবে যে দিকগুলো তুলে ধরেছি তা আমার চোখে দেখা সমাজ, সংসার কিংবা অনুভূতির প্রতিচ্ছবি। পোস্টে আহামরি কোন সমাধান আনি নি যা পশ্চিমা ধারার জীবন যাপন প্রণালী হিসেবে বিবেচিত হবে। আপনার জায়গা থেকে এটা মনে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমি মোটে ও জোর করবো না বা অস্বিকার করবো না। জীবনের অনেকগুলো প্যাটার্ন আছে, ভালো লাগা, মন্দ লাগার কিংবা যুক্তিবোধ এর ও নিজস্ব কিছু প্যাটার্ন থাকবে। তাই কোন কিছুই ব্যক্তিসর্বস্ব হিসেবে দেখছি না।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জানবেন ।।

১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯

চিরতার রস বলেছেন: আমারতো দুই তিন মাস পর পরই একটা কৈরা ব্রেক আপ হয় :( :( :( আমি কি করুম ? :-< :-<

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮

ইমিনা বলেছেন: সর্বনেশে কথাবার্তা :( :(
প্রথমে বলেন এই ব্রেকআপের জন্য দায়ী কে। আপনি না আপনার সাথের আপন মানুষেরা।
তারপর কিছু জীবন-মুখী পরামর্শ দিয়া সাহায্য করমু নে :P :P

১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫০

সোহানী বলেছেন: খুবই চমৎকার এবং প্রয়োজনীয় পোস্ট । এখন না হলেও কোন না কোন সময় অবশ্যই কাজে লাগবে।

তবে আমার দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় বলতে পারি ধৈর্য্য এবং সেক্রিফাইস ই যেকোন সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে সাহায্য করে। আর দরকার মন খুলে কথা বলা....

আপনার মন মেজাজ সবসময় একরকম থাকবে না। আপনার সঙ্গীর মেজাজের সাথে আপনিও যদি মেজাজ খারাপ করতে থাকেন পরিস্থিতি না বুঝে তাহলে তা খারাপের দিকেই নিবে...........

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

ইমিনা বলেছেন: ভালোলাগাটুকু জানিয়ে যাবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সোহানী আপু।
মেজাজ কন্ট্রোলে রাখাটা ই বড় চ্যালেঞ্জ। এর ব্যার্থতায়ই সব গুনাবলী হয়ে যায় শূণ্য ।
অনেক ভালো থাকবেন আপু ।।

১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

খোলা বাতাস বলেছেন: মনটা ভালো না, সে চলে গেছে আমাকে একা রেখে........ :( :( :(( :(( । থাক তবু সে ভালো থাক । যাই হোক ভালো লাগলো রেখে দিই আবার পড়া যাবে ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩

ইমিনা বলেছেন: যে চলে যেতে চায় তাকে চলে যেতে দিন। ফিরানোর কোন চেষ্টা ই করবেন না। বি স্ট্রেইট
তবে হ্যা, নিজের অন্যায়ের জন্য চলে গেলে অনেক কিছু ই করার বাকী থাকে।
সে যেহেতু চলে গেছে তাই বুঝে নিতে হবে নেক্সট টাইমে ভালো কাউকে আসার সুযোগ দিয়ে গেছে।
অতএব, নো মন খারাপ, ডু সার্চিং :P :P

১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২১

নাছির84 বলেছেন: চমৎকার বর্ণণা।

প্রতিটি মানুয় ই নিজের বৃত্তের মধ্যে কনফিডেন্ট, অন্যের উপর নির্ভরশীলতা তেমন না ও থাকতে পারে। অজানা কোন স্থানে যখন দু'জন একসাথে ঘুরতে যাবেন তখন পরস্পরের উপর নির্ভরশীলতা অনেক বেড়ে যাবে।
সহমত পোষন করছি।
তবে মনের মধ্যেও একটা বৃত্ত থাকে। সেখানেও সবাই খুব কনফিডেন্ট। অন্যকারো নির্ভরশীলতা দুরের কথা, জায়গাটা এক মানুষের দুনিয়া। কেউ বৃত্তটা ভেঙ্গে ফেলতে পারলেই কেবল সর্ম্পকটা স্থায়ী একটা ভিত পেয়ে যায়।
কিন্তু এখন তো ম্যানেজ করে নেয়ার যুগ ! তাই ভালবাসা এবং যুক্তি বসত করে একই ছাদের তলে ! ভাল তো, ভাল না ?



০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০২

ইমিনা বলেছেন: সমস্যাটা এখানেই। বৃত্তটা যখন মনের মধ্যে থাকবে তখন অন্য কারো সাথে ম্যানেজ করে নেওয়াটা কঠিন ই হয়ে পড়বে। একটু নয়, অনেকটুকু ই কঠিন হয়ে পড়বে :( :(

১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: আগেই পড়েছি। কমেন্ট করা হয়নি।

ভাল পোস্ট। :)

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০৬

ইমিনা বলেছেন: থ্যাঙ্কু লাবনী আপু :)
ব্লগে কম আসেন বুঝি? নাকি আমি ই এখানে যখন আসি তার কিছু পূর্বে আপনি বিদায় নেন?
দুইটা ই আমার জন্য সমান দুঃখের :( :(

১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: রিলেশনশীপ বড়ই জটিল জিনিস

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭

ইমিনা বলেছেন: হু, অনেক অনেক জটিল জিনিস এই রিলেশনশীপ। একবার অাটকে পড়া তো সারা জীবনের জন্য আটকে যাওয়া :P :P

১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫

ইখতামিন বলেছেন: অনেক দরকারী পোস্ট..
তবে আপাতত আমার প্রয়োজন নেই

২য় ভালো লাগা

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

ইমিনা বলেছেন: চারদিকে তো কাউকে একা একা দেখি না ।
তাহলে সামু'র ভাইয়ামনিরা এখনো এতো সিঙ্গেল কেন?
ভাবনার বিষয় :( :(

১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম ব্লগে খুব কম আসি। আর আসলেও ২/৪ মিনিট এর বেশি থাকিনা।

আপনি ভালো লিখেন। আপনার কবিতার অপেক্ষায় রইলাম। :) :)

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১

ইমিনা বলেছেন: ব্লগে আসবেন আরেকটু বেশী বেশী। অপেক্ষা করে থাকি যে সে জন্য :)
অার হ্যা, আপনার জন্য হলেও একটা কবিতা পোস্ট করবো ।
ভালো থাকবেন আপু ।।

১৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০

একলা ফড়িং বলেছেন: বাহ চমৎকার পোস্ট! :) যদিও আমার কাজে লাগবে না :P এখন পর্যন্ত প্রেমই করতে পারলাম না আর ব্রেক আপ!! :| :|

না করেই তো সবচেয়ে ভালো কাজ করছি, না? 8-| :P B-)

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬

ইমিনা বলেছেন: হু, রেখে দেন আপু।
অতি নিকট ভবিষ্যত এ যেন এটি কাজে লাগে সে দোয়া করছি :P :P
একলা ফড়িং আপু, একলা থাকা ভালো না কিন্তু।।

১৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫

নীল জোসনা বলেছেন: সময় উপযোগি দারুন পোষ্ট ।

ভালো লিখেছেন ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

ইমিনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নীল আপু :) :)
আপনার প্রোপিক টা অনেক সুন্দর। আমার খুব পছন্দ হয়েছে ।
শুভকামনা রইলো ।।

২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভাঙার আগে তো গড়া আবশ্যক !! আগে সেই বিষয়ে কিছু সাজেশন দেন B-) B-) B-) তারপর এই পোস্ট কাজে লাগলেও লাগতে পারে ;) ;)

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

ইমিনা বলেছেন: বলেন কি ?
এখনো না??
শুনেছি যার পঁচিশে হয় না তার নাকি পঁঞ্চাশে ও হয় না :( :(
তবে চেষ্টায় যে সব সম্ভব তা কিন্তু সত্য কথা :P :P

২১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

অপ্রচলিত বলেছেন: মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভাঙার আগে তো গড়া আবশ্যক !! আগে সেই বিষয়ে কিছু সাজেশন দেন B-) B-) B-) তারপর এই পোস্ট কাজে লাগলেও লাগতে পারে ;) ;)

=p~ =p~ =p~ (সহমত সহকারে)

পোস্টে ভালো লাগা রইল।
নিরন্তর শুভেচ্ছা।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ইমিনা বলেছেন: আইচ্ছা, আইচ্ছা ...
গড়ার টেকনিকগুলো বলে দিব তবে সফল হবার কোন নিশ্চয়তা দিতে পারবো নাহ্ :P :P
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ।

২২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২১

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
ব্রেকআপ হইলে ম্যালা মজা লাগে আমার ;) সম্পর্ক জিনিসটা খুব ভালো তবে সয়ে যেতে হয়।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৭

ইমিনা বলেছেন: "ব্রেকআপ হইলে ম্যালা মজা লাগে আমার " ...
হায় হায়, বলেন কি? আমি তো পুরাই নির্বাক হয়ে গেলাম :|| :||

২৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৫

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: অনেক গুছিয়ে লিখেছ , তোমার জন্য Click This Link লেখার কমপ্লিমেন্ট হিসেবে :)


@ শাহ আজিজ , যথারতই বলেছেন

০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৪

ইমিনা বলেছেন: কমপ্লিমেন্ট হিসেবে লিংকটি দেওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি :) :)
তবে এই লেখাটি WikiHow এর ছকে ফেলে এবং পশ্চিমা জীবন ধারার ছবি প্যাটার্নে উপস্থাপন করা হলেও এর প্রতিটি কথায় আমাদের চারপাশের সম্পর্কের ইতিবাচক দিকের প্রতিচ্ছবি ই ফুটে উঠেছে বলে আমি মনে করি।

২৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪৮

লাজুক আনন বলেছেন: খুবই সুন্দর একটা লেখা যা আমাদের সকলের প্রাত্যাহিক জীবনের সাথে সম্পর্কিত। আশা করি লেখাটি পড়ে অনেকে উপকৃত হবেন।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:১৯

ইমিনা বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে খুব ভালো লাগলো।
প্রেরণা দিয়ে যাবার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইলো ।।

২৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশ! তত্বীয় জ্ঞানগুলো শুধু লেখায় সীমাবদ্ধ না থেকে যেন আমাদের সবার জীবনে এ্যাপ্লিকেবল হতে পারে, সেই প্রার্থনাই করি। সুন্দর পোষ্ট!

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:২৩

ইমিনা বলেছেন: আপনার সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য বরাবর ই অামার খুব ভালো লাগে। সে জন্য অনেক ধন্যবাদ দিয়ে রাখলাম :)
সব সময় ভালো থাকুন ।।

২৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৬

মামুন রশিদ বলেছেন: নিঃসন্দেহে চমৎকার পোস্ট !!

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:২৬

ইমিনা বলেছেন: মামুন ভাই সব সময়ই মন্তব্যে অনেক অনেক প্রেরণা দিয়ে যান। সে জন্য আমি খুব কৃতজ্ঞ। অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই :) :)

২৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অনেক গোছান ও সুন্দর উপস্থাপনা +++++++

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:২৯

ইমিনা বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম :) :)
সুন্দর মন্তব্যের জন অনেক ধন্যবাদ রইল ।
ভালো থাকবেন সব সময়।।

২৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৫৭

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক সুন্দর প্রেজেন্টেশন । কখন ও কাউন্সিলিং অনেক কাজে লাগে ।

রিলেশনের বিভিন্ন ফ্যাক্ট নিয়ে ব্লগে নাফিস ইফতেখার ভাইয়ার কিছু পোস্ট আছে ! পড়তে পারো , বেশ মজার ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:৩১

ইমিনা বলেছেন: অদ্বিতীয়া আপু বরাবর ই অদ্বিতীয়া।
লিংক দেওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি ।।
ভালো থাকবেন সববববব সময় :) :)

২৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন:
হুমমম বুঝলাম। তবে বঙ্গ দেশে প্রধানত দুই কারনে ব্রেকাপ হয় মনেহয়। এক, আরেকজনের সাথে রিলেশনে জড়িয়ে পড়া। দুই, পাত্র ভ্যাগাবন্ড এখনও কিছু করেনা সুতরাং ডাই এনাদার ডে।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫১

ইমিনা বলেছেন: হু, দারুন বলেছেন । সহমত ।।
তবে বিয়ে সম্পর্কিত সম্পর্কটায় একটু ভিন্নতা আছে মনে হয় ।
কুনোব্যাঙ দেখি মানুষের সম্পর্কে অনেক কিছু ই জানে :P:P

৩০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩১

অদৃশ্য বলেছেন:






শুধু ১ম টি নিয়ে বলি... স্বাভাবিক আবেগের চেয়ে কিছুটা বেশি আবেগ না থাকলে একটি সম্পর্ককে আপনি কোন ভাবেই বেশিদিন টিকিয়ে রাখতে পারবেন না... এটা আমার মনে হয়...

আমার মনে হয় মানুষ একাকী বা স্বাধীন জীবন যাপন করতে সবসময়েই পছন্দ করে... কিছু কিছু জিনিস মানুষকে একটি গন্ডীর ভেতরে আটকে রাখে আর সেসব জিনিসের ভেতরে স্বাভাবিক আবেগের থেকে কিছুটা বেশি আবেগই প্রধান... আর কিছুটা হলো প্রয়োজন...

সম্পর্ক আসলে একটি জটিল বিষয়... মানুষ যখন সম্পর্কের বাইরে থাকে তখন তার ভেতরে একটি নতুন সম্পর্কের জন্য আগ্রহ তৈরী হয়... আর যখন সম্পর্কের ভেতরে চলে আসে তখন তা থেকে বেরুবার জন্য ছটফট করতে থাকে... এমতাবস্থায় অতিরিক্ত আবেগই তাকে নিয়ন্ত্রণ করে, বাহ্যিকভাবে স্বাভাবিক জীবন যাপনে... আমার মনে হয়...

পরেরগুলো পড়িনি... পরে এসে দেখে যাব...
শুভকামনা...

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

ইমিনা বলেছেন: "মানুষ যখন সম্পর্কের বাইরে থাকে তখন তার ভেতরে একটি নতুন সম্পর্কের জন্য আগ্রহ তৈরী হয়... আর যখন সম্পর্কের ভেতরে চলে আসে তখন তা থেকে বেরুবার জন্য ছটফট করতে থাকে"
...
আপনার বলা এই কথাটার সাথে একমত। আমি এতো দিন ভাবতাম আমারই ভাবনা হয়তো এরুপ। এখন দেখছি না , তা নয়।
হু, সম্পর্কটিকে টিকিয়ে রাখার জন্য স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশী আবেগ, মুগ্ধতা থাকা চাই। না হয় সামান্য কোন সমস্যাতেই সংঘর্ষ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে সবার ক্ষেত্রে ঠিক এই সত্যটা প্রযোজ্য কিনা তা জানি না ।
শুভকামনা রইলো :) :)

৩১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বিবাহ বহির্ভূত প্রেম ভালবাসা থেকে নিজেকে বাচিয়ে বিয়ের পর ভালবাসুন, এতে আল্লাহর রহমত থেকে আমরা বঞ্চিত হব না।

যে কাজ করার মাধ্যমে পূণ্য অর্জন সম্ভব, সেটা হারাম উপায়ে করে গোনাহের পাল্লা ভারি না করাই ভাল।

সবাই যেহেতু রিলেশন বলতে বিবাহপূর্ব প্রেম ভালবাসার কথাই বলছে, তাই এই মন্তব্য করলাম। আল্লাহ আমাদের সহীহ বুঝ দান করুন, আমিন।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫

ইমিনা বলেছেন: "যে কাজ করার মাধ্যমে পূণ্য অর্জন সম্ভব, সেটা হারাম উপায়ে করে গোনাহের পাল্লা ভারি না করাই ভাল" ...
...
এই কথাটাই হতে পারে এই পোস্টের জন্য সবচেয়ে সাপোর্টিভ কমেন্ট কেননা পোস্ট লেখার ভাবনা আর লেখনির A টু Z বিবাহিত সম্পর্কের ক্ষেত্রেই যায়।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন ।।

৩২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩

যাযাব৮৪ বলেছেন: পড়লাম দেখলাম ..ভাল লাগলো

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০০

ইমিনা বলেছেন: পড়ার জন্য, দেখার জন্য এবং সেই সাথে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ যাযাবর :) :)
একটু চুপি চুপি বলি: আপনার এই প্রোপিকা সেই শুরু থেকেই আমার খুব পছন্দ ।
ভালো থাকবেন ।।

৩৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩

সিফাত সারা বলেছেন: ভাল লেগেছে ।পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম

যদি কোনদিন দরকার হয় ?? :| :P

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১

ইমিনা বলেছেন: থ্যাঙ্কু সারা আপুনি :) :)
অনেক অনেক ভালো থাকবেন ।
শুভকামনা রইলো ।।

৩৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২৬

অ্যামাটার বলেছেন: কাজের পোস্ট :)
তবে চাই এই পোস্ট যেন কারও কাজে না লাগে! মানে, সব সম্পর্ক থাক চিরদিন, যেন কখনও ব্রেকআপ না হয় :)

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৫

ইমিনা বলেছেন: একদম উপযুক্ত কথা।
সম্পর্ক হোক চিরসবুজ, অমলিন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ অ্যামাটার :) :)
ভালো থাকবেন।।

৩৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বেশ সময় নিয়েই পড়ার চেষ্টা করলাম !
এগুলো করা যাবে তখনই যখন দুইজনের মাঝে ভালোবাসা আর বিশ্বাস তা কিছুটা হলে ও টিকে থাকবে ! আর দুইটা মনই কিছুটা হলেও সুস্থ হলে , মনটা অসুস্থ হলে ফলো করা সম্ভব না !

সুন্দর পোষ্ট !

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

ইমিনা বলেছেন: কিছু কিছু সম্পর্কে পারস্পরিক ভালোবাসা, বিশ্বাস, শ্রদ্ধা এবং মমতা থাকা সত্ত্বেও সমান্য রাগ, জিদ কিংবা ভুল বুঝাবুঝির জন্য ব্রেকআপ হওয়ার পথে এগিয়ে যায়। এই পোস্ট সেই সব সম্পর্কগুলোর জন্য। আর যেই সম্পর্কগুলোর মধ্যে উল্লেখিত কোন ইতিবাচক অনুভূতির অবশিষ্ট বলতে কিছু থাকলো না, সে খানে এই পোস্ট কার্যকরী নহে।
ঠিক বলেছি কি না অভি ভাইয়া ? :) :)

৩৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১২

এ বি এম হায়াত উল্লাহ বলেছেন: খেক খেক B-) B-)

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২২

ইমিনা বলেছেন: শত্রুপক্ষের মতো অমন করে হাসছেন কেনুু? :( :( :(

৩৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৩

রাসেলহাসান বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট! অনেকের কাজে আসতে পারে।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১৭

ইমিনা বলেছেন: সেই পরিস্থিতি যেন কারোই না আসে যখন এই পোস্টের কার্যকারিতা ভেবে দেখতে হবে।
ভালোলাগাটুকু জানিয়ে যাবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
শুভকামনা রইলো ।।

৩৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৬

কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: আপনার ফটো দেখি আবার পরিবর্তন হইছে :P

এটা ভালো লাগেনি
বধূ বেশে কন্যাটাই জোশ ছিল B-) B-) B-) B-)

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪২

ইমিনা বলেছেন: বধূ বেশে হাস্যরত কন্যাটি এখন শ্বশুরবাড়ী :P
আমরা এখন আর তার ভাবনা না ই ভাবলাম :P :P

৩৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:০৫

যদু মাষ্টার বলেছেন: আপনি যে প্রোসিডিউর গুলো দিয়েছেন তা নিতান্তই তাত্তীক।
এটা কোনভাবেই সম্ভব নয়। কেননা এই প্রোসিডিউর কেবল লিখায় বাস্তবায়ন করা সম্ভব। মানুষ এই ব্যাপারগুলোতে খুব বেশি সেন্সিটিভ থাকে তাই এগুলো এ্যাপ্লাই করাতো দূরের কথা, ওই সময়ে এগুলো মাথায়ই আসে না...

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৬:৩৯

ইমিনা বলেছেন: বিন্যস্ত উপস্থাপনের কারনে সামগ্রিক ব্যাপারগুলো তাত্ত্বিক মনে হলেও এই প্রোসিডিউর যে প্রায়োগিক তা আমি অনেক দেখেছি। তবে কোন এক সম্পর্ক ভাঙ্গনের কালে যে উল্লেখিত সবগুলো প্রোসিডিউয়ার বাস্তবে প্রয়োগ করা হবে কিংবা সব ধরনের বা সব শ্রেনীর মানুষের সম্পর্কে প্রয়োগ করা/যাবে তা সম্ভব নয়। এই গুলোর প্রায়োগিক সফলতা ও সাম্ভব্যতা নির্ভর করবে পারস্পরিক সম্পর্কের গভীরতা, মুগ্ধতার পরিমান, নিজেদের সদিচ্ছা এবং নিজেদের ব্যক্তিগত জ্ঞান, সচেতনতা ও বুদ্ধিমত্তার উপর এবং অবশ্যই সামাজিক ফ্রেমের ইমপরটেন্স এর উপর ।

৪০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:৫১

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
এমন এক বিষয় নিয়ে লিখেছেন যেটা যৌক্তি তর্ক দিয়ে কিছু করা যায় না। এমন কি ইচ্ছা অনিচ্ছাও অগুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে কখনো বা।

এই ক্ষেত্রে কিছুটা বাস্তববাদী হওয়াটাই বাঞ্চনীয়। বাস্তববাদী হতে পারলে বরঙ কিছুটা কষ্ট লাগব হতে পারে কিন্তু আসলে ব্যাপারটা সময় সাপেক্ষ এবং অনেকাংশে সময়ের উপর নির্ভরশীল।

ভালো থাকবেন।

শুভ কামনা রইল।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১৬

ইমিনা বলেছেন: জ্বী আলাউদ্দিন ভাই, আপনার মন্তব্যের ২য় প্যারায় উল্লেখিত কথাগুলো কিন্তু আমার লেখার বিভিন্ন সিকুয়েন্স এ স্বতন্ত্রভাবে চলে এসেছে। ভালো ভাবে খেয়াল করলে ব্যাপারটা বুঝতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ন মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।।

৪১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩০

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: @আহমেদ আলাউদ্দিন সংগে একমত ০----০
এমন এক বিষয় নিয়ে লিখেছেন যেটা যৌক্তি তর্ক দিয়ে কিছু করা যায় না। এমন কি ইচ্ছা অনিচ্ছাও অগুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে কখনো বা।

এই ক্ষেত্রে কিছুটা বাস্তববাদী হওয়াটাই বাঞ্চনীয়। বাস্তববাদী হতে পারলে বরঙ কিছুটা কষ্ট লাগব হতে পারে কিন্তু আসলে ব্যাপারটা সময় সাপেক্ষ এবং অনেকাংশে সময়ের উপর নির্ভরশীল।

ভালো থাকবেন।

শুভ কামনা রইল।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১৮

ইমিনা বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :) :)
শুভ কামনা রইল ।।

৪২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৬:৫১

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: এক সাথে ঘুরে আসাটা আমার কাছে সবচেয়ে কার্যকর মনে হয়েছে। এতে নতুন ভাবে ফিরে পাওয়া যায়। আমার পরিচিত এক দম্পতির সম্পর্ক ভেঙ্গে যায় যায় অবস্থা, কয়েক মাস তারা এমনকি আলাদা বাসায়ও ছিল। কি মনে করে দুইজন একসাথে গ্রীসে বেড়াতে যাওয়ার স্বীদ্ধান্ত নিল। ফিরে আসার পর আমরা সবাই খুব অবাক। একেবারে নতুন প্রেমের মত অবস্থা :)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:০৪

ইমিনা বলেছেন: হু, ঠিক বলেছের। রিলেশনশিপের ক্ষেত্রে proximity এর একটা ব্যাপার আছে। নিজ বৃত্ত, সমাজ এবং সংসার থেকে কিছু দিনের জন্য একটু দূর কোথাও বেড়াতে গেলে পারস্পরিক নৈকট্যবোধ বৃদ্ধি পায়।
আপনার নিক টা সুন্দর। "কোথাও আমার হারিয়ে যেতে নেই মানা" এই ভাবনাটি মাথায় আসে এই নামটি দেখলে :) :)

৪৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সম্পর্কই নাই তাই ব্রেক আপ হবার চান্স নাই। সম্পর্ক হইলে আপনার লেখাগুলো কামে লাগেব। রেখে দিলাম ভবিষ্যতের জন্য। :)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬

ইমিনা বলেছেন: না ভাইয়া, ভুলটা এখানেই বললেন। সম্পর্ক ব্রেকাপের সময় এই সুন্দর কথাগুলো সুন্দর মনে হবে না, তখন মনে হবে আজাইরা প্যাচাল। বরং এখন ই পড়ে রাখেন। সব কথা হয়তো মনে থাকবে না তবে যেগুলো মনে থাকবে বুঝে নিতে হবে ওগুলো ই বিশ্বাসের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। আর বিশ্বাসবোধগুলোই চরম বাজে মুহূর্তে মনের মধ্যে স্থিরতা আনবে, হঠাৎ করে আসবে না কিন্তু।
হাহহা , এক নিঃশ্বাসে অনেক কথা বলে ফেললাম। ভালো। ভালো আছেন নিশ্চয়।
শুভকামনা রইল :) :)

৪৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: লেখক বলেছেন:
কুনোব্যাঙ দেখি মানুষের সম্পর্কে অনেক কিছু ই জানে :P:P


তা তো জানবোই, এতদিন ধরে মনুষ্য সমাজে বিচরণ করি কিছু তো জেনেছিই। ব্যাঙ তো অনেক আছে কি মনুষ্য সমাজে বিচরণ তো এই একজনেরই B-)

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

ইমিনা বলেছেন: হু, ব্যাঙ তো অনেক আছে মনুষ্য সমাজে, কিন্তু এমন জ্ঞানী ও বুদ্ধিমান ব্যাঙ কি আর দ্বিতীয় টি পাওয়া যাবে?
যাবে না, উহু, পাওয়া যাবে না।
আর সেই জন্য ই আমার ব্লগটি ধন্য হয়ে গেছে :) :)

৪৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ব্যাঙ তো অনেক আছে কিন্তু মনুষ্য সমাজে বিচরণ তো এই একজনেরই

কি এর পরে ন্তু দেইনি দেখা যায় :(


আর ঘরের কোনা ছেড়ে ব্লগে এসে মনুষ্য সমাজে মিশে কিঞ্চিত জ্ঞানী হয়েছি বলা যায় :P

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৫

ইমিনা বলেছেন: তবে মনুষ্য সমাজের সবাই কিন্তু ভালো না। একটু সাবধানে সাবধানে থাইকেন :P :P

৪৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:





দুটো মানুষের সম্পর্কের প্রথম ভিত হলো সহনশীলতা তারপর বাকী সব।

ব্রেক-আপ যখন হয় তার আগে এতো কিছু ভাবার সময় পায় না রে বইন :/

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:০৬

ইমিনা বলেছেন: হা হা হা ...
...
"ব্রেক-আপ যখন হয় তার আগে এতো কিছু ভাবার সময় পায় না রে বইন :"
:) :)
মন ভালো হয়ে যাওয়া মন্তব্য আমিনুর ভাইয়ার :) :)

৪৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: তাতে সমস্যা নেই। খারাপ মানুষ যেমন আছে তেমন আবার আপনারাও আছেন। মনুষ্য সমাজে আসিয়া যে উপলব্ধি হইয়াছে তাহাতে কুনোব্যাঙ হিসেবে আমার ধারণা অধিকাংশ মানুষের মধ্যে মন্দ গুণাবলীর চাইতে ভালো গুণাবলী বেশী। গুটি কয়েক মন্দ মানুষ অনেক বেশী মাতিয়ে রাখতে চায় বলে তাদের সংখ্যাটা বেশী মনেহয়।


অঃটঃ আপনি কি ইউএস বা দেশের বাইরে অন্য কোথাও থাকেন?

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১

ইমিনা বলেছেন: আমি থাকি মঙ্গল গ্রহে। তবে সেখানে থেকে বাংলাদেশের কামউনিকেশন এতোই ভালো যে এই দেশেই এখন স্থায়ী ভাবে বসবাস করা শুরু করেছি:P

৪৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৩

জেসন বর্ন বলেছেন: এই মেয়ে, এত সুন্দর করে কেমনে লিখো ?

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

ইমিনা বলেছেন: প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবো না তবে প্রশ্নটি খুব ই পছন্দ হয়েছে :) :)

৪৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১৪

দ্যা লায়ন বলেছেন: দুদিন লাগিয়ে আপনার পোস্ট পড়লাম,

লেখা গুলো সাজানো সুন্দর যুক্তিক ও সমাধান সঙ্গতপুর্ণ কিন্তু সম্পর্ক বলতে যা বুঝায় তা নিজস্ব একটা ক্ষমতা আছে একটা অস্তিত্ব আছে যা কোন নিয়ম নীতি শর্তের ধার ধারেনা। জগতের কোন জটিলতা সম্পর্ককে সংঘাৎময় করার কথা নয় যদি সেটা সম্পর্ক হয়,মান অভিমান ঝগড়া অনেক কিছুই হবে কিন্তু সেটা সম্পর্কের গায়ে আছড় টানবে কেন? স্বার্থের উপস্থিতি থাকলে সেখানে সংঘাৎ থাকবেই সেটাকে ঠিক সম্পর্ক বলা যায়না,ভালোবাসার মানুষটা একবার চোখ তুলে তাকালে আর কোন তন্ত্র মন্ত্রের দরকার হবেনা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে,আমার তাই মনে হয়।





আর মন যদি ভাঙনের প্রাঙ্গনে দাঁড়ায় তো তাকে আর কিছু দিয়ে টেনে ধরা উচিৎ নয়।

জানিনা ঠিক বললাম কিনা

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪

ইমিনা বলেছেন: সম্পর্কের বিষয়ে স্বর্ণা আপু প্রথমে ই যে মন্তব্য করেছে আমি সেটার সাথে একমত। আপনি এখানে যা বলেছেন তার সাথে ও একমত। কেননা কথাগুলোর অর্থ কিন্তু এক ই। তবে এই পোস্টে সেই সত্যগুলোকে আশ্রয় করে আরো একটু এ্যাডভান্স পর্যায় থেকে আলোচনা করা হয়েছে। কেননা আমি খুব কাছ থেকে ই দেখেছি যে দু'জনের মধ্যে পারস্পরিক ভালোবাসার আধিক্য থাকলেও একটি পথে চলতে গেলে ঘটনার আবর্তে কিংবা কমিউনিকেশন গ্যাপ এ সামান্য ভুল বুঝা-বুঝি সৃষ্টি হয়ে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে প্রচন্ড ভালোবাসাও অভিমান কিংবা রাগের আড়ালে হারিয়ে যেতে বসে। একমাত্র সচেতন মানুষগুলোই ওই সময় আবেগের লাগাম টেনে বাস্তবতার যুক্তিকে আকড়ে ধরতে পারে।
তবে যুক্তির প্রেক্ষিতে যদি কোন সম্পর্ক কন্টিনিউ করা সম্ভব না হয় তখন প্রতিটি স্বাধীন সত্ত্বার অস্তিত্বকে আলাদা করে মূল্যায়ন করাই শ্রেয়।
আমার ব্লগে আপনার মূল্যবান মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। শুভ কামনা সব সময়ের :) :)

৫০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৪

শাহরিয়ার নীল বলেছেন: লেখাটা ভাল লাগলো যদিও আমার কাজে লাগবে না, তবে পরে হয়ত লাগবে। এমন আর লিখা চাই।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:৩৭

ইমিনা বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম :) :)
লেখাটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগছে।
যেহেতু বলেছেন এমন লেখা আরো চাই, সো এরুপ লেখা আরো বেশী বেশী দিতে আমার ভালো ই লাগবে :)
শুভ কামনা।
ভালো থাকবেন সব সময় ।।

৫১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩

রোহান খান বলেছেন: এগুলোর একটাও কামে লাগবো না কইয়া দিলাম, গারান্টি...।
আমার কাছে একটা উপায় আছে -
'যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে'

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১২

ইমিনা বলেছেন: আপনার কাজে না আসলেও আমার কিন্তু ঠিকই ভবিষ্যতে এইগুলো খুব কাজে লাগবে
;) ;) ;)

আর হ্যা, আমি একলা চলতে ভূতের ভয় পাই /:) /:) /:)

৫২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৮

রোহান খান বলেছেন: বাস্তবতার সাথে কখনো কল্পনাকে মেলানো সম্ভব হয় না। আর ভবিষ্যত হলো কল্পনা বলে জানা একটা বিষয় বস্তু মাত্র যার বাস্তবের সাথে দেখা হয় খুব কম। আর ভবিষ্যত বলে যে সুখের পেছনে আমরা ছুটে বেড়াই সেটা একটা টাইম ল্যাপস ছাড়া আর কিছুই নয় যা প্রতিতা মুহুর্তে পরিবর্তিত হচ্ছে আমারদের ফেলে রাখা অতীতকে ঘিড়ে। শুভ কামনা রইলো আপনার ভবিষ্যতের জন্য।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২

ইমিনা বলেছেন: বাহ্, ভবিষ্যত সম্পর্কে অনেক কিছু জেনে গেলাম ;)

৫৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

রোহান খান বলেছেন: সবচেয়ে সহজ সমাধান হলো - মেনে নেয়া

"তবুও বদ্ধঘরে ফিরে দেখা ঘুমের ঘোরে
তবুও স্বপ্নে খুজি চেতনার আহবান
আমি ভাবি একা পাবকি এর দেখা
আবার সেই শেষ কে -"

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭

ইমিনা বলেছেন: উহু, এই মেনে নেয়া কাজটি কোন সমাধান নয়। সাময়িক সময়ের জন্য সমাধান মনে হলেও সমস্যা ঠিকই ভেতরে থেকে যায় যার ফলাফল ভালো নাও হতে পারে।

শুভকামনা সব সময় :) :)

৫৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩২

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
"খুব সহজেই নিজের ভুল মেনে নেওয়ার মানসিকতা খুব কম মানুষেরই থাকে। অধিকাংশ সময় আমরা নিজেদের কষ্টটাকে বড় করে দেখি, আমাদের কথায় যে অন্য কেউ কষ্ট পেতে পারে সেইকথা ভুলে যাই।
আমরা কখনই আগে সরি বলিনা, ওপাশের মানুষটি কখন সরি বলবে এই আশায় থাকি। আমরা খেয়াল করি না যে সেও আমার মতোই মানুষ, সেও সরি না বলে অপেক্ষায় আছে। এই দ্বন্দ্বের কারণেই দূরত্ব সৃষ্টি হয়। যে মানুষ একসময় হৃদয়ের অনেক কাছে ছিল সে অনেক দূরে সরে যায়।
এই ইটপাথরের জগত অনেক বেশি স্বার্থপর, আপনজন খুব কম মিলে এইখানে। নিজেদের ছোট ছোট কিছু ভুল, নিজেদের ইগোর কারণে সে মানুষগুলোকেও আমরা দূরে সরিয়ে দিই। একা হয়ে যাই আমরা। শুধু একটু প্রচেষ্টা, অন্যের দিকটা বুঝতে পারার মানসিকতাই কাছের মানুষগুলোকে হারিয়ে যেতে দিবে না কখনও"।



আপনার লেখাটি সুন্দর আর সুলিখিত !
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সহমত জানাই !

অতিরিক্ত আবেগ ভালো নয়,
আবার আবেগ ছাড়া/ভালোবাসা ছাড়া সম্পর্ক নিষ্প্রাণ !

সবার সম্পর্কগুলো সুন্দর-সাবলীল হোক এই কামনা ! ++

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩

ইমিনা বলেছেন: ভালোলাগাটুকু জানিয়ে যাবার জন্য অনেক ধন্যবাদ
:) :) :)

পৃথিবীর সব চেয়ে জটিল বিষয় হচ্ছে " পারস্পরিক সম্পর্ক" টিকিয়ে রাখা। শক্ত করে ধরে রাখতে চাইলে ভেঙ্গে যায় আবার একটু ছেড়ে দিলেই প্রজাপতির মতো উড়ে যায়।
:( :(
তাই এই ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ অগ্রগন্যতা প্রয়োজন।

অনেক অনেক ভালো থাকুন। শুভকামনা সব সময় ।।

৫৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৮

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: আরিহ!! এমন জিনিস কিনা দেখলাম এত্তো দেরীতে...!!

চমৎকার একটা টপিক, এক কথায় জীবন থেকে নেয়া কথাবার্তাই যে.. ;)

এই জিনিস কাজের জিনিস, তবে আমিনুর ভাইয়ের কমেন্টটা মনে করানো ছাড়া উপায় নাই ... ব্রেক-আপ যখন হয় তার আগে এতো কিছু ভাবার সময় পায় না :(

পোস্টে লেট ভালোলাগা (+) ... /:)

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

ইমিনা বলেছেন: হুম, আমিনুর ভাইয়ের কথা তো অসাধারন :)

আসলেই তাই। ঐ রকম অবস্থায় যদি সেই মানুষটাকে চোখের সামনে পাই, তবে তো আমি মনে হয় তাকে মেরেই ফেলবো X(

৫৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হাহাহা...!

এইটাই বোধহয় পারফেক্ট সল্যুশন ... এক্কেবারে মেরে ফেললেই আর দুদিন পরপর ব্রেক-আপের ধান্দা মাথায় আসবেনাহ! ;)

আর মাথায় আসবে কিভাবে, মাথা থাকলে তো মাথায় আসবে...! :P

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯

ইমিনা বলেছেন: এগুলো গোপন কথা। এই মেরে ফেলার কথাগুলো অন্যরা জানতে পারলে আমার ভবিষ্যতের ব্যক্তিগত জীবন অন্ধকার। সেই সাথে সহযোগী হিসেবে আপনিও বিপদে পড়তে পারেন।

তাই, আমরা না হয় একটু সতর্কতার সহিত লুকিয়ে লুকিয়ে এই ব্যাপারে আলাপ করবো ;)

৫৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:০৫

shaontex বলেছেন: ভালো লিখেছেন :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.