নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইমিনা

আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন, তোমাতে করিব বাস,. দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরষ মাস।

ইমিনা

Just because I liked something at one point in time doesn’t mean I’ll always like it, or that I have to go on liking it at all points in time as an unthinking act of loyalty to who I am as a person, based solely on who I was as a person. To be loyal to myself is to allow myself to grow and change, and challenge who I am and what I think. The only thing I am for sure is unsure, and this means I’m growing, and not stagnant or shrinking ...

ইমিনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবন থেকে নেয়া ওয়ারেন বাফেট তত্ত্ব: কখনো রম্য কখনো বাস্তবতা

২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৯





তত্ত্ব ১: পাত্র দেখা

পবিত্র রমজান মাসে মায়ের অবাধ্য হতে চাই নি বলে তার অনুরোধে এক ছেলের ( অন্য পরিচয় - পাত্র) সাথে দেখা করার জন্য বাসা থেকে বের হলাম। যেহেতু যখন-তখন কিছু খাওয়ার কোন উপায় নাই সে জন্য টাইম ও টপিক রাখা হলো ইফতার পর্ব। ওয়েল, কিঞ্চিত অপ্রস্তুত হয়েই নির্ধারিত রেস্টুরেন্টে উপস্থিত। তাও ভালো যে বাসায় গিয়ে কেউ পাত্রীর নাক, কান, গলা, চুল দেখার নাম করে শোপিস কেনার উপলক্ষ্য করবে না। তারচেয়ে বরং সম অধিকারের ভিত্তিতে একজন আর একজনকে দেখে এবং চিনে নেওয়ার সুযোগ থাকবে। এই অভিজ্ঞতার সব চেয়ে আলোচিত বিষয়টা পরিমার্জিত করে করে বলতে গেলে যে সারাংশ চলে আসবে তার সূত্রপাতই হয়েছিল আমার খুব সামান্য একটা প্রশ্নে। আমি ছেলেটাকে (পাত্র) ভদ্রতাবশত জিঞ্জাসা করেছিলাম: আপনি এখন কি করছেন? তারপর উত্তর এলো পর্যায়ক্রমে, এক অধ্যায় শেষে অন্য অধ্যায়ের সূচনাক্রমে। ছেলে বিদেশ ফেরত মানুষ। বিশাল অংকের কাঁচা টাকা হাতে। সেই টাকার বিশাল অংশ দিয়ে একটা টেক্সটাইল ব্যবসায় মন দিলেন। তারপর তার মনে হলো যে, উপার্জনের/আয়ের পথ শুধু একটা হলেই চলবে না, এতে ভবিষ্যতের নিশ্চয়তায় ভাটা পড়তে পারে। তাই আরো কিছু টাকা দিয়ে ঢাকায় ৩টা দোকান কিনেন। যাক, এবার আর তাকে একটা আয়ের উপর নির্ভর করতে হবে না। ফলে আর্থিক অনিশ্চয়তা হ্রাস পাবে। কিন্তু বিধিবাম। টেক্সটাইল ব্যবসায় তার পার্টনারদের বিশ্বাসঘাতকতায় ( মনে হয় নিজের অযোগ্যতায়) সেই বিনিয়োগকৃত টাকা উদ্ধার এখনও মামলাধীন। শুধু দোকান দিয়ে তো আর সংসার চলবে না। এবার ২টা বাস আর একটা ট্রাক কিনে নেন। সেই একই দূর্ভাগ্য, কোন এক বাসের স্টাফরা ঢাকার অদূরে গিয়ে যাত্রীদের উপর হামলা করে তাদের যাবতীয় টাকা-পয়শা নিয়ে চম্পট। সেই গাড়ী উদ্ধার করতে গিয়ে যে ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে তাতে গাড়ী ব্যবসায় মন উঠে গেলো। এবার মনের দুঃখে সেই ২গাড়ী এবং ট্রাক দিলেন বিক্রি করে। এই পর্যায়ে এসে আমার মাথা ঘুরতে শুরু করলো। ডান দিকে তাকাচ্ছি তো বাম দিকে তাকাচ্ছি। মুক্ত বায়ু পাচ্ছি না মনে হয়। যাই হোক, প্রশ্ন যেহেতু করেছি তাই আমার উত্তরের শেষ না দেখে নিস্তার নাই। বাস গেলো, ট্রাক গেলো। টাকা নিয়ে তো আর বসে থাকলে চলবে না। আয়ের সঠিক পথ তো ধরতেই হবে। এবার জমি ব্যবসায় মন দিলেন। অতি উত্তম বুদ্ধি। কিন্তু শনির আখড়ার দিকে জমি কিনে আজও জমির আসল দলিল/দস্তাবেজ হাতে আসে নি। চেয়ারম্যান/মেম্বারের সাথে একাধিক বৈঠক করেও ফলপ্রসূ কোন কাজ হলো না। তাতে কি, এক জমিতে সমস্যা হলেও অন্য জমি তো ঠিক আছে। তা দিয়ে আয়ের বিকল্প পথ সৃষ্টি করা মনে হয় উনার কাছে কোন ব্যাপার না। উনার চেহারার অভিব্যক্তি কিন্তু তা ই বলে। আহারে, আমি যদি ওয়ারেন বাফেট কে সাথে করে নিয়ে আসতে পারতাম তবে তিনি যে এই অদম্য উদ্যোক্তাকে নিজের সার্থক সাগরেদ হিসেবে পেয়ে পিঠ চাপড়ে দিতেন, তাতে আমি নিশ্চিত। হোক না ব্যবসায়ে ব্যর্থ, তবুও তো Failure is the pillar of success সবার ই জানার কথা। এট দ্যা এন্ড অব দি প্রোগ্রাম, আমাকে অবাক করিয়ে দিয়ে বলতে থাকেন " আজ তো মাত্র ২য় রোজা গেলো। আরো আছে ২৭/২৮ রোজা। তাই এখনই বা আগামীকাল আপনার মতামত জানাতে হবে না। পুরু মাস ব্যাপি আপনাকে সময় দিলাম ভেবে দেখার জন্য এবং এর মধ্যেই আরো কিছু ছেলের দেখা অর্থাৎ বিকল্প সম্বন্ধ ভেবে, দেখে তারপর সব মিলিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাকে ঈদের পর মতামত জানাবেন প্লিজ। আমি আপনার মতামতের জন্য পুরো রমজান মাস অপেক্ষা করবো। ওয়ারেন বাফেট, আপনি কই ???



তত্ত্ব ৩: কার্পণ্যতার অসাধারন সংজ্ঞা

আমার এক বন্ধু আমাকে প্রায়ই তার বাসায় দাওয়াত দেন। আমিও সামাজিকতার সহিত বরাবরই বলে আসছি যে কোন কাজে যদি তাদের এলাকার আশেপাশে যাই তবে তার বাসায় থানিকটা চক্কর দিয়ে আসবো। তারপর একদিন সত্যি সত্যি একটা কাজের প্রয়োজনে ওই দিকটায় গেলাম এবং সকালেই তা বন্ধুকে অবহিত করে রেখেছিলাম। সে তো মহা খুশি। খবর শুনেই আমাকে দুপুরের দাওয়াত দিয়ে রাখলো তার বাসায়। অবশেষে তার বাসায় গেলাম এবয় আমাকে খাবার খেতে দিয়ে সে নিজেও খাবার খেতে বসলো। আহারে, তখন যদি সেই খাবারের একটা ছবি তুলে আনতে পারতাম তবে আচ এতো কথা বলার প্রয়োজন পড়তো না। আমাকে আবার এতোটা অসামাজিক ভাবার কারন নাই যে অন্যর হাড়ির খবর কেন দিতে চাইতেছি। কারন হইল গিয়ে ওয়ারেন বাফেটের ব্যয় তত্ত্ব সামনে তুলে ধরা। সকালের রান্না করা হাফ প্লেট ভাত ( তাও আবার পানি পানি ওয়ালা) এর সাথে অতি সমান্য করলার ভাজি খেতে দিয়ে নিজেও ওই রকম কিছুই খাবার খাওয়া শুরু করলো। তার মাসিক আয় কত জানেন? অর্ধ লাখেরও অনেক বেশী। তার মানে হচ্ছে গিয়ে বেতন পাবার পর পুরো টাকাই ব্যাংকে জমা করে আসেন এবং জমা করতে গিয়ে যে দু'এক টাকা এদিক ওদিক হয় তা দিয়েই মাসের খরচ চালানোর চেষ্টা করেন। আমি কিন্তু আমার দিব্যদৃষ্টি দিযেই এই ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছি।



তত্ত্ব ৪: কর্পোরেট ভালোবাসার রিস্ক ম্যানেজমেন্ট

আমার এক ভার্সিটির বন্ধু আছে যার কাজই হচ্ছে একই সাথে এবং একই সময়ে একাধিক মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক কন্টিনিউ করা। আমি বরাবরই তার এই ব্যাপারটায় বিরক্ত। একদিন আমাকে ফোন দিয়ে সাহায্য চাইলো। সাহায্য বলতে খুব বড় কিছু না। এক মেয়ে নাকি আমাকে ফোন দিয়ে জানতে চাইবে অমল( ছদ্দনাম) গত চারদিন কোথায় ছিল। মেয়েটার কাছে আমার পরিচয় দিয়েছে বড় বোন বলে। দেখো অবস্থা, মেজাজ কই রাখি। এই জগন্য কাজ করতে পারবো না, পারবো না বলেও ওই শয়তানটাকে দূর করতে পারি নি। বাধ্য হয়ে রাজি হলাম এবং বিরক্ত হয়ে জানতে চাইলাম " এভাবে একাধিক মেয়ের সাথে সম্পর্ক করে কি সুখ পাও?" আমাকে অবাক করিয়ে দিয়ে বলে দিল " শোন, একটা মেয়েকে আমি সত্যি সত্যি ভালোবাসলাম কিন্তু গ্যারান্টি কি তাকে আমার জীবনে পাবো? হয়তো মেয়েটার মন বদলে গেলো, অথবা মেয়েটার পরিবার সম্পর্কটিকে মেনে নিল না অথবা অন্য কোন তৃতীয় কারনও ঘটতে পারে। এই ক্ষেত্রে আমি বেচারার উপায় হইবে কি? এতোটা বছর একজনের পিছনে ঘুরে যদি সবশেষে তাকে না পেয়ে দেবদাস হয়ে মদ নিয়ে ঘুরতে হয়, তার যুক্তি কি। তার চেয়ে একাধিক সম্পর্ক থাকলে কাউকে না কাউকে পাবো ই, ছ্যাকা খাওয়ার কোন রিস্ক নাই। আর তোমার মতো ওই একজনকে বছরের পর বছর ভেবে ভেবে দিন কাটানোতে কোন লাভ নাই। তাও আবার লস্ট প্রোজেক্ট।"



তত্ত্ব ৫: বৃদ্ধ বয়সের অবলম্বন

এটা মায়ের কাছ থেকে শুনেছি। আমাদের গ্রামে নাকি এক দাদী ছিল ( চাচতো দাদী) ছিল যার চিন্তা ভাবনাই হলো - ৪/৫টা ছেলে না হলে নাকি ঘরে আলো জ্বলে না। সে জন্য তার ছেলেদের পরিবারে কোন মেয়ে জন্মগ্রহন করলেই তিনি কান্না-কাটি শুরু করতেন। মেয়েরা বাবা-মার বৃদ্ধ বয়সে নাকি কোন উপকারে আসবে না। একাধিক ছেলে থাকলে একজন না একজন ঠিকই বাবা-মাকে দেখাশোনা করবে, বৃদ্ধ বয়সের জন্য বিনিয়োগ হবে। তবে উনার হয়তো জানা ছিল না যে " গঙ্গার মা সব সময় জল পায় না।"



তত্ত্ব ৬: লেখক এবং তাদের লিখতে পারার ক্যারিশমা

আমার মতো সাধারন পাঠকদের একটা বড় বৈশিষ্ট্যই হলো - কোন লেখা পড়ার পর যে ভালো লাগা, মন্দ লাগার অনুভূতি সৃষ্টি হবে তা দিয়ে লেখককে বিচার করা। কেউ "মা-বাবা" নিয়ে আবেগঘন গল্প লিখে, প্রবন্ধ লিখে নিজে কান্না-কাটি করেন, আবার সেই লেখা পড়ে পাঠকদের চোখ কান্নায় ভেসে যায়। তখন ওই লেখককে কোন বাবা-মার হিরের টুকরো সন্তানও মনে হতে পারে। আমার কেউ যদি নিয়মিত শূণ্যতা/ হতাশা/ ছ্যাকা খাওয়া টাইপের গল্প বা কবিতা লিখেন তবে তার জন্য মনটা কেমন যেন আর্দ্র হয়ে উঠে। মনে হয় সে (লেখক) বুঝি সত্যিই একাকিত্বের সাগরে পড়ে আছেন। এমন করে দেখা যায়, যে মানুষটা দেশপ্রেম, ধর্মপ্রেম, মানবপ্রেম নিয়ে লিখে যান তারজন্যও ওই রুপ ইতিবাচক ধারনা তৈরি হয়ে যায়। হ্যা, ব্যক্তিগত কিছু উপাদান ( ভালোলাগা, মন্দ লাগা, দুঃখ, সুখ, একাকিত্ব কিংবা মতবাদ) অবশ্যই লেখনীতে ফুঠে উঠবে তবে তা আমার মতো সাধারন কারো জন্য প্রযোজ্য হবে যে কিনা কখনো কখনো কিছু একটা লিখে যায় অথবা লিখতে চেষ্টা করে। কিন্তু যারা সত্যিকারের তুখোড় লেখক, তাদের কে প্লিজ তাদের লেখার বিষয়বস্তুর সাথে মিলাবেন না। যে কোন ভাবের উপর লিখতে পারাটা হচ্ছে তাদের ক্যারিশমা যা আপনার আমার মশ্যে নেই। তাই তাদের লেখা পড়ে লেখার মানুষটার প্রতি দুর্বল হয়ে যাবেন না। আমি অনেক উদাহরন দিতে পারবো যাদের ব্যক্তিগত এবং মনুষত্ব্যবোধের সাথে তাদের লেখার আদৌ কোন সম্পর্ক নেই। তাই আবারও বলছি: অসাধারন ভাবে লিখতে পারাটা হচ্ছে লিখকদের একটা ক্যারিশমা যার সাথে পাঠকের পঠিত অনুভূত উপাদান নিয়ে তাদের ( লিখকদের) বিচার না করাই উত্তম।



.......................................................

২য় তত্ত্ব সম্পর্কে যে কিছু বলি নি তা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছো। এটা হলো তোমাদের জন্য অ্যাসাইনমেন্ট। আর হ্যা, পূর্ববর্তী কোন তত্ত্বের উদাহরনে যদি প্রশ্ন থাকে তবে আমাকে জিজ্ঞাসা করতে পারো। আমি উত্তর দিব। আর তোমরা তোমাদের জীবন থেকে নেওয়া একটা ঘটনা তুলে ধরবে যা ওয়ারেন বাফেটের উক্ত ২য় তত্ত্বের উদাহরন হবে। এই অ্যাসাইমেন্টের মাকর্স হলো ১০। আশা করছি যে সব স্টুডেন্টরা মনোযোগ দিয়ে আমার পূর্ববর্তী উদাহরনগুলো শুনেছো, তারা সবাই ১০ এ কম পক্ষে ৮ পেয়ে যাবে। ওকে, আজকের মতো এখানেই ক্লাস সমাপ্ত।

:-B :-B :-B :-B :-B :-B :-B :-B :-B





মন্তব্য ১৫৫ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (১৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: তিনটা তত্ত্ব পড়েছি, বাকী গুলো পড়ার সাহস পাচ্ছিনা!

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২১

ইমিনা বলেছেন: হায়, হায় ...
আপনি এতো ভীতু ? আগে তো তা জানতাম না :(

২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০০

সুমাইয়া আলো বলেছেন: সবগুলোই পড়লাম। ভাল লাগল। +++++

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৩

ইমিনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমাইয়া আলো :) :)
পারলে ২য় তত্ত্বটার উদাহরন দিয়ে যাবেন প্লিজজজ

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপু ঈদের ছুটিতেও ক্লাস করতে হবে। X( দয়াকরে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেয়ার শেষ তারিখ ঈদের অন্তত এক বছর পর পর্যন্ত বাড়িয়ে দিন।


অগ্রিম ঈদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা।

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১৭

ইমিনা বলেছেন: এ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়ার তারিখ বাড়ালে আমার আর মান সম্মান বলে কিছু থাকবে না। তারচেয়ে ভালো আপনাকে বিশেষ বিবেচনায় নাম্বার দিয়ে দেওয়া। ওকে, আমি তা ভাবছি /:) /:)
অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা । তবে হ্যা, পাড়ালেখায় আরো মনোযোগী হইতে হইবে নতুবা ভবিষ্যত অন্ধকার ।।

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা ব্যাপক মজা হয়েছে, প্রতিটি তত্তই সুন্দর করে, রসাত্বকভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনার বন্ধু তো দেখছি বিশাল বদ পুলা!

আমি বরাবরের মতোই কুঁইজে কাচা সেই সাথে লাস্ট ব্যাঞ্চার, সো আমাকে দিয়ে ২য় তত্তের সমাধান হবে না। অন্য কেউ দিয়ে গেলে মাঝ একবার টুপ করে দেখে যাব :)

ঈদের শুভেচ্ছা রইল।

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:২২

ইমিনা বলেছেন: আমার ভাইয়াটিই সব চেয়ে মনোযোগী ছাত্র। সবগুলো তত্ত্ব বুঝতে পেরেছে এবং সেই পাঠ নিয়েও গুরুত্বপূর্ন মতামত দিয়েছে। :) :)
অামি নিজেই আপনার জন্য এ্যাসাইনমেন্ট রেড়ী করে আপনার নাম আর আইডি দিয়ে দিব :) :)
ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।।

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৪

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: আমার বন্ধু জামাল (আসল নাম নয়)। সে একদিন কম্পিউটারে ভাইরাস কি বুঝাতে বললো, আজকে আনিসের বাসার কম্পিউটার থেকে এতো গুলো (তিন আঙ্গুল এক সাথে করলে যত গুলো হয়) ভাইরাস বের করলাম। যাই হোক এমন জ্ঞানী জামাল ক্রেডিট কার্ড নিয়েছে। ক্রেডিট কার্ড ব্যাবহার করার জন্য বড় বড় শপিংমলে না গেলে কি হয়? তাই সে প্রতি শুক্রবার একবার করে শপিংমলে ঢু মারে। পাশের বাজার থেকে সদাই না কিনে এখন কেনে আগোরা, নন্দন, স্বপ্ন থেকে। এখানে তার যা দেখে তাই ভালো লাগে। কফি জীবনেও খায় নি। তবু এতো সুন্দর কফির জার দেখে কফি কিনে ফেলে। কি আছে জীবনে। একটা চকলেটের বাক্স কিনে ফেলে, আরে একটু যদি এই সব নাই চেখে দেখলো, তবে এই ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কি হবে? বাজার করতে কি মজা, টাকা দেয়া লাগেনা। জিনিস কেনো আর প্লাস্টিক কার্ড দাও। ব্যস। কিন্তু মাস তিন যাওয়ার পরেই টের পেল তার লিমিট শেষ। এখন টাকা আর পরিশোধ করতে পারে না। প্রতিমাসে কেবল ইন্টারেস্ট গুনতে হয়। এর থেকে বাচার জন্য আরেকটা কোম্পানীর কার্ড নিলো। নেয়ার যুক্তি, আগের কার্ড এর সব শোধ করে দিবে। কিন্তু শপিং মলে ঢুকলে আর সে কথা মনে থাকে না। বন্ধুর মেয়ের জন্মদিন, শুধু প্রাইজ বন্ড দিলে কেমন লাগে একটা টেডি বিয়ার দেয়া যাক। বসের জন্মদিন, চাঁদা তো দেয়া হলো, একটা এক্সট্রা গিফট দিলে যদি বস খুশি হয়, সে জন্য বসের জন্য টাই আর কাফলিনের একটা সেট কিনে ফেলে। এই করতে করতে প্রথম কার্ডের বিল আর পরিশোধ করা হয়না। কিন্তু ও দিকে দ্বিতীয় কার্ডের লিমিট শেষ। এখন!

এখন বেতন হলে একটা কার্ডের নূন্যতম অংশ পরিশোধ করে আবার অপর কার্ডের নূন্যতম অংশ পরিশোধের জন্য চেক ইস্যু করে।

জামাল এখন দু'চোখে অন্ধকার দেখছে। এভাবে যে আর ক'দিন যাবে কে জানে? নাকি আরো একটা কার্ড নিয়ে নিবে? যদি কোনো কোম্পানী দেয়?!

মোরাল অব দ্যা স্টোরিঃ হে যুবক ও যুবতী ভাই ও বোনেরা, যদি সুস্থ থাকতে চাও ক্রেডিট কার্ড থেকে দূরে থাকো। পারলে ডেবিট কার্ড থেকেও।

"The biggest suggestion I have is to avoid credit cards. Interest rates are very high on credit cards. Sometimes they are 18 percent. Sometimes they are 20 percent. If I borrowed money at 18 or 20 percent, I’d be broke.... So if I had one piece of advice for young people generally it would be to just avoid credit cards." - Warren Buffett

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:২৯

ইমিনা বলেছেন: মাশাআল্লাহ্, আমি ধন্য হয়ে গেলাম।
অামার টিচিং লাইফ সার্থক হয়ে গেলো :) :)
এই ঈদের পূর্বেই আপনার বাসায় ৫কেজি মিষ্টি পাঠিয়ে দিব।
ঈদ অনেক ভালো কাটুক এই দোয়া করছি।

৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩১

কলমের কালি শেষ বলেছেন: ২য় তত্ব যে দেন নাই হেইডাই খেয়াল করছি আপনার লাস্ট প্যারা থেকে । বুইজ্জা লন আমি কোন মানের স্টুডেন্ট । ক্লাস করাইতাছেন চাঁন রাইতের আগেরদিন আবার এ্যাসাইনমেন্টও দিসেন । সব মিলিয়ে আমাকে পাওয়া কঠিন । :P
লেখনিটি উপভোগ করেছি । ঈদ মোবারক । :)

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১১

ইমিনা বলেছেন: জ্বে, আপনি যে কোন মানের স্টুডেন্ট তা আপনার নিক দেইখাই বুইজ্জা লইছি। আপনার আর এ্যাসাইনমেন্ট সাবমিট করতে হইবে না। আপনার বুদ্ধির পরিচয় পেয়ে আপনারে ১০ এর মধ্যে ৫ দিয়ে দিলাম।
এইবার চাঁনরাতের আনন্দ করতে থাকেন X(( X(( X(( :-/
ঈদ মোবারক ।।

৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:০৬

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দীর্ঘ লেখা। সাথে ফেসবুকে কিছু নোটস দেখতে গিয়ে মনোযোগ থাকলো না। পরে পড়তে হবে।

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:০৪

ইমিনা বলেছেন: ঠিকাসে, এই বারের মতো সুযোগ দিলাম
তবে ভবিষ্যতে পাঠে আরো মনোযোগী হইতে হইবে
X(( X(( X((
মনের কষ্টে পিচ্ছিগুলানরে ঈদের শুভেচ্ছাও জানাতে ইচ্ছে করছে না
:(( :(( :((

৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপু ঈদের ছুটিতেও ক্লাস করতে হবে। X( দয়াকরে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেয়ার শেষ তারিখ ঈদের অন্তত এক বছর পর পর্যন্ত বাড়িয়ে দিন।

=p~ =p~ =p~

আমি কিন্তু পরীক্ষা দিতে পারুম না। প্রশ্ন পত্র ফাঁস করলে ট্রাই করে দেখতে পারি। :P

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৫৮

ইমিনা বলেছেন: এই রকম স্টুডেন্ট পাওয়া যে কোন টিচারদের জন্য দূর্ভাগ্য। আল্লাহ যেন এই দুর্ভাগ্য আমার কপালে না রাখেন।
কি কপাল আমার, আমাকেই বলে প্রশ্নপত্র ফাঁস করতে সাহায্য করতে :( :(
আমি আর এসবে নাই :(( :((

৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৫২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা হা! পোষ্ট ব্যাপক ভালা পাইলাম! দারুন লিখেছেন! আপনার লেখার এই রসবোধ সম্পর্কে আগে জ্ঞাত ছিলাম না।

এই কয়দিনে আমার পড়া অন্যতম মজার এবং ভালো পোষ্ট!

নগদে প্লাস।

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩৬

ইমিনা বলেছেন: বাহ্, এবার একজন গুনমুগ্ধ ও মনোযোগী ছাত্র পেলাম :) :)
থ্যাঙ্কস আল্লাহ, থ্যাঙ্কস স্টুডেন্ট।
তবে লক্ষনীয় বিষয় হলো এই যে, এ্যাসাইনমেন্টের কথা বুদ্ধির জোরে এড়িয়ে গেছে। ওকে, ব্যাপার না। সবার সব কিছু করতে হয় না। এমনিতেই আপনাকে ১০ এ ৭ দিয়ে দিলাম :) :)
এবার ঈদের শুভেচ্ছা রইল :) :)

১০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৩৮

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: ঈদের (!) চাপে আবার এপয়েনমেন্টও ।আর পারছিনা !

ঈদের পর দেখা যাবে ।ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা সবাইকে ।যাদের এপেনমেন্ট আমার ভাল লেখেছে ।

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২০

ইমিনা বলেছেন: আচ্ছা, ঈদের পূর্বে আর নতুন করে স্ট্রেস নিতে হবে না।
শান্তিমত ঈদ পালন করুন
:) :)
অনেক শুভেচ্ছা রইল ।।

১১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৪

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আপনি পারবেন আপনি অবশ্যই পারবেন....

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:১৭

ইমিনা বলেছেন: শরৎ দা :)
আমি তো অনেক কিছুই করতে পারি, এই যেমন রোজাও রাখতে পারি
:) :)
ঈদের শুভেচ্ছা রইল ।।

১২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩

মামুন রশিদ বলেছেন: উনি পিলার গাঁথিয়া চলিছেন :p

খুব মজা করে পড়েছি । ভালো লেগেছে :)

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩

ইমিনা বলেছেন: হাহাহা ...
উনি পিলার গাঁথিয়া চলিছেন। তবে সেই পিলারের নিচে কবে যে উনি নিযেই চেপ্টা খেয়ে মারা পড়বেন তা আল্লাহ জানে ...
অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই।
ঈদের শুভেচ্ছা রইল।।

১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: ওয়ারেন বাফেট সাহেবের তত্ত্ব গুলা দেখে মনে হইলো উনি এক নম্বর কিপ্টা লোক!!
''অন্যমনস্ক শরৎ বলেছেন: আপনি পারবেন আপনি অবশ্যই পারবেন.... ''

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭

ইমিনা বলেছেন: আসলেই তাই। উনার ৩য় তত্ত্বটা পড়লে এমনই মনে হয়। আর্থিকভাবে সামান্য একটু হিসাব করে চলতে হবে - এই কথা ভাবলেই নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রম হয়। অথচ টাকা পয়শা জমা রাখার পর সামান্য যা অবশিষ্ট থাকে, তা খরচ করার কথা বলেছেন। এ কি সম্ভব? এমন কিপ্টামি আমি স্বপ্নেও ভাবতে পারি না :( :(
আপনার মূল্যবান মতামত জানিয়ে যাবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ঈদের শুভেচ্ছা রইল :) :)

১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫

নীল কথন বলেছেন: আপনার রসবোধ বেশ। ভালো লাগলো। :)
শুভ ঈদ।

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯

ইমিনা বলেছেন: এই কথাটি কেন যেন কারো কাছ থেকেই আশা করছি না। তবে হ্যা, আশেপাশের মানুষগুলোর মুখোশ এবং তাদের জীবন বাস্তবতা ওয়ারেন সাহেবের তত্ত্বের ভিত্তিতে মজা করে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। এই ক্ষেত্রে বলা যায় - এক ঢ়িলে তিন পাখি মারা :) :)
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
ঈদ মোবারক ।।

১৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

নীল কথন বলেছেন: প্রতিটি মানুষই মুখোশ পরা। এর মাঝে কেউ কুৎসিত মুখোশ পরে, তারা নিজেরাও জানে না তারা খুব বাজে রঙের মুখোশ পরে। আর কেউ বাধ্য হয়ে মুখোশ পরে জীবনের তাগিদে।
সতত ভালো থাকুন।

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

ইমিনা বলেছেন: হু,সত্যি কথা ভাইয়া :( :(
ভালো থাকবেন সব সময় ।।

১৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

সুমাইয়া আলো বলেছেন: আমি যে অলসের অলস আমার দ্বারা দ্বিতীয় ত্বত বের করা মুস্কিল ই নয় না মুমকিন। ;)

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

ইমিনা বলেছেন: কিন্ত উল্লেখিত তত্ত্বমূলক ঘটনাগুলো পড়ার পর আপনার ভালোলাগার অনুভূতির জন্যই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ :) :)
ওয়ারেন বাফেট এর এই ৬ তত্ত্ব অনেকের অজানার কারনে বাস্তব ঘটনার সমন্বয় সাধনে লিখিত এই পোস্ট বৃথা মনে হতে পারে কিন্তু যারা তত্ত্ব এবং ঘটনার সমন্বয় করতে পেরেছন তারা ব্যাপক মজা পাবেন বলে আমার বিশ্বাস।
ঈদের শুভেচ্ছা রইল আলো :) :)

১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০০

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: তিন নম্বর তত্ত্ব পছন্দ হয়েছে :D আমার বাসায় একদিন দাওয়াত রইল। মেনুঃ শসা আর গাজর।

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:১১

ইমিনা বলেছেন: আপনার এই দাওয়াত এখন মনের মধ্যে জমা করে রাখলাম। এইভাবে টাকা সেভ করতে করতে যখন আপনি ওয়ারেন বাফেটের মতো ধনী হবেন সে দিন পুরো পরিবার নিয়ে আপনার বাসায় দাওয়াত খেতে আসবো :-B :-B :-B

ঈদ মোবারক

ঈদের অনেক শুভেচ্ছা রইল :) :)

১৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:২৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ঈদ মোবারক +

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৯

ইমিনা বলেছেন: ঈদ মোবারক
:) :) :)
অনেক শুভ কামনা রইল।।

১৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আয় হায় !! ইমিনার তো ব্যপক প্রতিভা !! এত্ত চমৎকার করে সবগুলো তত্ত্ব বুঝিয়ে দিলেন!! ক্লাসের শিক্ষার্থীদের তো মুগ্ধ হয়ে যাবার কথা। স্বয়ং বাফেট সাহেবও এত জীবন ঘনিষ্ঠ এবং হিউমারযুক্ত উদাহরণ দিতে পারতেন কিনা আমি দ্বিধান্বিত :P :P :P


ইদের শুভেচ্ছা। ইদ মুবারক :)

২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

ইমিনা বলেছেন: যাক, কেউ তো বুঝেছে এই কথাগুলো ...
তাতেই সার্থক আমার লেখা :) :)
ঈদ মোবারক। ঈদ মোবারক ।।

২০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।

পোস্ট নিয়ে পরে কথা হবে।

২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ইমিনা বলেছেন: ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল :) :) :)
আপনার পোস্টে অপেক্ষায় রইলাম,
নিরাশ করবেন না নিশ্চয় ...

২১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা বলতে যেটা বুঝায় সেটাকে খুব বেশী দূর টেনে নিতে পারিনি, তাই কোনমতে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করার পর থেমে যেতে হলো। দুর্ভাগ্য বলতে পারেন অথবা আমার ব্যর্থতা ও। তাই আপনার এই লেখা সম্পর্কে মন্তব্য করার প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান আমার নেই। তবে জীবন থেকে যতটুকু শিখেছি সেই শিক্ষার আলোকে বলছি, প্রত্যেক মানুষেরই একটি আলাদা জীবন দর্শন আছে, এবং সে জন্মের পর থেকে তার পরিবার, সমাজ, দেশ এবং সর্বোপরি তার পারিপার্শ্বিক অবস্থা থেকে এই দর্শন লাভ করে। বড় হওয়ার সাথে সাথে তার আচরণে বা তার দৃষ্টিভংগীতে সেই শিক্ষার প্রভাব স্পষ্ট ভাবে ফুটে উঠে। আপনার প্রথম তত্ত্বের ব্যক্তিটি তার নিজের সম্পর্কে আপনাকে যে ভাবে বলছে সে তার জীবন থেকে সেভাবেই শিখছে, তাই আমার দৃষ্টিতে তার জায়গায় সে সঠিক! ঠিক যেমনটি আপনার যায়গায় আপনি সঠিক। নৈতিকতা এবং সামাজিকতার মানদন্ডে তার আচরণ অগ্রহণযোগ্য, ঠিক একই জায়গায় একাধিক তত্ত্বে আপনার দর্শন সঠিক এবং গ্রহনযোগ্য। তাই আপনাকে একজন সুবিবেচক এবং সুশিক্ষিত ব্যক্তিত্বের অধিকারী বলে আমরা গ্রহণ করলাম। কিন্তু আপনার তত্ত্বে আপনি যাদের কথা উল্লেখ করলেন আপনি কি হলপ করে বলতে পারবেন যে তাদের পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আপনার সমপর্যায়ের ছিলো?
আশা করি আমার ইঙ্গিতটা আপনি বুঝতে পেরেছেন। আপনার ভুল ধরার দুঃসাহস এবং যোগ্যতা কোনোটাই আমার নেই, সুশিক্ষায় এবং জ্ঞানের গাম্ভীর্যে আমি আপনার ধারে কাছেও নেই। আমি শুধু আমার ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করলাম, অনেকটাই তাদের আচরণের মতো বলতে পারেন ব্যক্তিগত জীবন দর্শন! যদি কোনো ভুল করে থাকি তাহলে ক্ষমা প্রার্থী।

২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

ইমিনা বলেছেন: ১ম তত্ত্বে আমি যার কথা উল্লেখ করেছি তার ব্যাপারে পর্যালোচনা করতে গিয়ে শুধু এতোটুকুই বলবো যে - সে তার মতো। সে অন্য কারো মতো নিজেকে উপস্থাপন করতে চায় নি, কোন ভনিতার আশ্রয় নেয় নি। সে শুধু তার বিশ্বাস আর প্রচেষ্টা নিয়ে ছুটে চলছে। সেই বিশ্বাস বা প্রচেষ্টার সমালোচনা করা আমার কাজ নয়।
তারপর আপনি জানতে চেয়েছেন যে অন্য যাদের কথা উল্লেখ করেছি তাদের পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আমার সমপর্যায়ে ছিল কি না। আমি কি এই কথার উত্তর সুনির্দিষ্টভাবে তাদের নিয়ে বলবো নাকি তাদের কে উল্লেখ করে যাদের কে নির্দিষ্ট করেছি তাদের কথা বলবো?
হ্যা, ৩য়,৪র্থ এবং ৬ষ্ঠ তত্ত্বে যাদের উল্লেখ করেছি তাদের পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আমার চেয়ে অনেক উপরে। তবে এই তিন রকম তত্ত্বে উল্লেখিত মানুষগুলো আমাদের সমাজের সব শ্রেনীতেই আছে এবং অনেক বেশীই আছে। অন্ততপক্ষে আমি তা দেখেছি। তবে এই বাস্তব গল্পগুলোর আড়ালে আশেপাশের মানুষগুলোর স্বরুপ বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব আপনাদের।
আমি খুবই খুশি হয়েছি এই জন্য যে আপনি তত্ত্বমূলক গল্পগুলোকে বাস্তবের চোখে দেখার চেষ্টা করেছেন, বুঝার চেষ্টা করেছে। যদি আমার প্রতিউত্তর অস্পষ্ট মনে হয়ে তবে অনুরোধ রইল আমাকে জিজ্ঞাসা করার :) :)
অনেক ধন্যবাদ এবং সেই সাথে ঈদের অনেক শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকবেন।।

২২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২

ভারসাম্য বলেছেন: আগে অনেক কবিতা লিখতাম অন্যদের লেখায় মন্তব্য হিসেবে। নিজে পোস্ট দিতাম না তেমন। এখন আর লিখতে টিখতে পারি না তেমন। তাই পুরনো মন্তব্য দু/একটা খুঁজে এনে জোড়াতালি দিয়ে কবিতা পোস্ট দেই। ;)

হল দুই নম্বর তত্ত্ব? উল্টো হল মনে হয়। দুই নম্বর তত্বেত দুনম্বরী উদাহরণ। :p

তবে আপনার লেখা কিন্তু একনম্বর হয়েছে। ঈদ মুবারাক!

২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

ইমিনা বলেছেন: ওমা, আপনার ২য় তত্ত্ তো ১০ এ ১০
B:-) B:-) B:-)
১০ এ ১০ দেওয়ার মতো উদার মানুষ আমি নই। বরং আমি অন্যদের মার্কিং করার ক্ষেত্রে অনেক কৃপণ। কিন্তু আপনি যে উদাহরন টানলেন তাতে কৃপণতা করা সম্ভব না।
ওয়ারেন সাহেব আপনাকে পেলে নিশ্চয় খুব প্রাউড ফিল করতেন। অন্তত পক্ষে আমি প্রউড ফিল করছি।
:) :) :)
ঈদের অনেক শুভেচ্ছা রইল ।।

২৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২২

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: আমার দৃষ্টিতে একজন লেখক বা সাহিত্যিক সবসময়ই কাল উত্তীর্ণ, তিনি তার সময়ের চেয়ে কিছুটা বা অনেকটাই এগিয়ে থাকেন। আর সব লেখক ই তার লেখার মাধ্যমে এক বা একাধিক বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করেন, যাতে সমসাময়িক অসঙ্গতি গুলো সহজে আমরা বুঝতে পারি এবং ত্রুটি গুলো দূর করতে পারি।আর এটা করতে গিয়ে একজন সাহিত্যিক কখনো কখনো রূপকের আশ্রয় নেন, আবার কখনোবা তার আশপাশ থেকেই এই চরিত্র তিনি তার লেখায় তুলে আনেন। সাহিত্য খুব ভালো না বুঝলেও এই টুকু অন্তত বুঝি! আর আপনি শেষের তিনটি চরিত্র সম্পর্কে বল্লেন যে ওনারা আপনার চেয়ে অনেক বেশী শিক্ষিত ও প্রাজ্ঞ, কিন্তু ওনাদের আচরণ প্রত্যক্ষ ভাবে না হলেও পরোক্ষ ভাবে আপনার লেখায় প্রশ্নবিদ্ধ এবং সামাজিকতার আলোকে অসঙ্গতিপূর্ণ ভাবে ফুটে উঠেছে।যেটা আপনার আমার কারও কাছেই গ্রহনযোগ্য নয়। কিন্তু আপনি ওনাদের চেয়ে কম শিক্ষিত হয়েও সেটা বুঝতে পেরেছেন যে ওনাদের আচরণ বা দৃষ্টিভংগী বর্তমান সমাজ ব্যবস্থার সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ। ওনাদের প্রতি পূর্ণ সম্মান রেখেই বলছি, তাহলে ব্যপারটা কি দাঁড়ালো যে ওনারা শিক্ষিত কিন্তু সুশিক্ষিত নন -তাই নয় কি? আপনি ওনাদের কে রূপক অর্থে ব্যবহার করে বুঝাতে চেয়েছেন যে আমাদের সমাজে আক্ষরিক অর্থেই এমন অনেক উচ্চ শিক্ষিত লোক আছে যাদের সামগ্রিক আচরণ সময়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ। আপনার বক্তব্যের সাথে আমার কোনো দ্বিমত নেই, কিন্তু আমি যেটা বুঝাতে চাইছি সেটা হলো যে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা সবসময় একজন মানুষের সামগ্রিক আচরণের পরিবর্তন সাধন করতে পারে না,তার পারিবারিক ও পারিপার্শ্বিক শিক্ষা তার ব্যক্তি জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এটা তার সামগ্রিক আচরণের উপর অনেক বেশী প্রভাব বিস্তার করে।
প্রথম কমেন্টের উত্তর দেওয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। পবিত্র ঈদের দিনে আপনাকে মনে হয় একটু বেশীই বিরক্ত করছি, কষ্ট পেলে ক্ষমা করবেন! ধন্যবাদ।

২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৭

ইমিনা বলেছেন: শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাই যদি মানুষকে সত্যিকারের মানুষ হিসেবে গড়তে পারতো তবে জ্ঞানপাপী শব্দটা আসতো না। অথচ চারদিকে একটু লক্ষ করলেই তাদের সংখ্যা সম্পর্কে ধারনা আসবে।

আমি কিছু লেখক দেখেছি যারা মানবপ্রেম, দেশপ্রেম, ধর্ম, রাজনীতি প্রভৃতির উপর অসাধারন লিখতে পারেন, কারন সেই লেখকগুলো জানে যে কিভাবে তা লিখতে হয়, উপস্থাপন করতে হয়। আমি তাদের কয়েক জনকে ব্যক্তিগতভাবে জানি আর সে জন্যই বলছি - লিখতে পারাটা এক ধরনের ক্যারিশমা যা সবার মধ্যে থাকে না।

২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩০

ইমিনা বলেছেন: আর হ্যা, আপনার মন্তব্যে জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ।
এটাকে বিরক্তি করার কথা ভাবছেন কেন? আমার বরং কথা বলতে ভালোই লাগছে :) :)
অনেক ভালো থাকবেন। শুভকামনা সব সময়।।

২৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চলেন, মেরিডিয়ান এ BUFFET ডিনারে যাই !

৩০ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:১২

ইমিনা বলেছেন: চলেন এখনই।
না হয় দেরী হলেই আপনারই মন ও মত পাল্টে যেতে পারে :) :)

অনেক অনেক ঈদের শুভেচ্ছা প্রিয় ইমরাজ কবির মুন
:) :) :)

২৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৫৯

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ইন্টারেস্টিং একটা পোস্ট!

৬ নম্বরে যে বলেছেন লেখকের ব্যক্তিগত এবং মনুষত্ব্যবোধের সাথে তাদের লেখার আদৌ কোন সম্পর্ক নেই, এটা হয়ত সবার বেলায় প্রযোজ্য না!

আমার এক বন্ধু আছে আইটি তে কাজ করে, এখন সে চাচ্ছে আইটির কাজ ছেড়ে দিয়ে ফেডারেল একটা কাজ ধরতে, যে ফেডারেল কাজে সপ্তাহে ৩ দিন করতে হয়। বাকি চারদিন ফ্রি। অথচ আইটি থেকে ফেডারেল জবে সেলারি অনেক কম। এখন বলেন তো সে কেন বেশ সেলারির জব ছেড়ে কম সেলারির জব করতে চাচ্ছে?

কারণ সে নাকি কোথায় পড়েছে বাফট সাহেব কোন একটা সেমিনারে বলেছেন সপ্তাহে ৩ দিন কাজ করার জন্য :D

আসল কারণ কিন্তু এটা না, আসল কারণ হল- তিনদিন কাজ করলে সে তার ফেমেলিকে ৪ দিন সময় দিতে পারবে, যেটা আইটিতে কাজ করলে সম্ভব না! আর তার কাছে তার ফেমিলি সবার উপরে!

৩০ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:০৬

ইমিনা বলেছেন: ভালো-মন্দ প্রতিটা পেশা কিংবা ক্ষেত্রে আছে। এবং এই তাদের ভালো-মন্দ বিচার করাটা একটি আপেক্ষিক ব্যাপার। কেনা জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা, মনের সীমাবদ্ধতা, নৈকট্য, অভিজ্ঞতার ভিন্নতা, পরিবেশ ও পরিস্থিতির আনুকূল্য, নিজস্ব স্বার্থ, সম্পর্কের রসায়ন কিংবা আরো অনেক অনেক উপাদান থাকবে যার কারনে অন্যকে বিচার করার কাজটা কঠিন হয়ে পড়বে এবং এটা ক্ষেত্র বিশেষে অবশ্যই বিতর্কিত হতে বাধ্য।
এই পোস্টের ৬ষ্ঠ তত্ত্ব ব্যাতিত অন্য সব তত্ত্বের উদাহরনে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার উদাহরন টেনেছি যা সমাজের অন্য অনেক মানুষের মধ্যে বিদ্যমান।
কিন্তু ৬ষ্ঠ তত্ত্বটা ব্যাক্তিগত উদাহরন টানি নি কারন আমি চেয়েছি লেখকের ব্যাক্তিগত অন্তর্নিহিত ব্যাপার ও তাদের লিখতে পারার ক্ষমতা - এই দুটি পরিচয় আলাদা থাকুক। অথচ আমরা পাঠকরা প্রায়ই এই দুটি পরিচয়কে অবচেতন ভাবে এক করে ফেলি যা সঠিক নাও হতে পারে।
তাই নয় কি ভাইয়া?

এবার পোস্টের লেখক ইমিনা হিসেবে নয়, আপনার ছোট বোন এই আমি আপনাকে পেয়ে অনেক অনেক খুশি। ঈদ মোবারক ভাইয়া :) :)

৩০ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:১৫

ইমিনা বলেছেন: মোবাইল থেকে লিখতে গিয়ে অনাকাঙ্খিতভাবে অনেক বানান ভুল হচ্ছে যা সঠিক করে নেওয়া যাচ্ছে না। সে জন্য খুবই লজ্জিত :( :( :(

২৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪

বৃতি বলেছেন: ইমিনা আপু, এই ঈদের ছুটিতেও অ্যাসাইনমেন্ট? মাফ করা যায় না? /:) /:)
পোস্ট খুব ভাল লেগেছে, তবে তত্ত্ব ১ এর কনক্লুশন না জানলে পেটের ভাত হজম হবে না। রমজান মাস তো শেষ- নিশ্চয়ই উত্তর রেডি হয়েছে এতদিনে?

ঈদের শুভেচ্ছা :)

৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩৫

ইমিনা বলেছেন: তত্ত্ব ১ এর উত্তর জানতে চাওয়াতে আমি এখন মেয়ে মেয়ে লজ্জা পাচ্ছি। মুখ থেকে এখন কোন কথাই ফুটছে না :#>

২৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

লেখোয়াড় বলেছেন:
আপনার এই পোস্ট নিয়ে কথা বলতে হলে আমার অনেক সময় লাগবে।
অত সময় এখন আমার নেই।

আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে শুধু বলে যাই সামু ব্লগ আপনার মতো একজন প্রতিভা পেয়েছে। আমরা সমৃদ্ধ হবো নিশ্চয়ই।

বাল থাকুন।

৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৮

ইমিনা বলেছেন: ইস্, আমার বাবা-মা যদি আমার নাম "প্রতিভা" রাখতো !
আমি বরং আপনাদের পাশে থেকে নিজেকে সমৃদ্ধ করার চিন্তায় আছি। পারবো ইনশাআল্লাহ্ :) :)
ধন্যবাদ , অনেক অনেক ধন্যবাদ :) :) :)

২৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: পোস্টটা ব্যাপক লাগল... :)
ঈদ মোবারক !

৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩০

ইমিনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জহিরুল ভাইয়া :) :)
আর ঈদের অনেক শুভেচ্ছা রইল ...
শুভকামনা সব সময় ...

২৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: সমৃদ্ধ একটা পোস্ট।

৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

ইমিনা বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই :) :)
...
ঈদ মোবারক । ঈদ মোবারক ।।

অপটপিক: একটা গল্প লিখবো। আপনার আর্শিবাদ চাই ।

৩০| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬

রাগিব নিযাম বলেছেন: ভালো লাগলো। ++

৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

ইমিনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :) :) :)
ঈদের শুভেচ্ছা রইল।
শুভ কামনা সব সময় ।।

৩১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন:
চমৎকার একটা পোস্ট ইমিনা ....

ঈদ মোবারক ....

ঈদ কেমন কাটছে? না কেটে গেছেই ইতোমধ্যে .... !?


৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

ইমিনা বলেছেন: ঈদ মোবারক :)

আমার কোন ঈদ নেই, ঈদ আমার পছন্দ না :( :(
তবে অন্যদের ঈদ আনন্দ দেখে ভালো লাগে :) :)
শুভকামনা সব সময় ...

৩২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১৮

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
আপনি লিখেছেন-
যে কোন ভাবের উপর লিখতে পারাটা হচ্ছে তাদের ক্যারিশমা যা আপনার আমার মশ্যে নেই

ভগ্নি এই মশ্যে বিষয়টা অনুধাবন করিতে পারিলেম না।



বিলম্ব ঈদ শুভেচ্ছা!!!

৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩

ইমিনা বলেছেন: "যা আপনার আমার মধ্যে নেই" - এই হবে কথাটা ।
ভুলটা আমার চোখেও পড়েছে কিন্তু মোবাইল থেকে এডিট করতে পারছি না। পিসি অসুস্থ হয়ে গেছে বলে বিপদে আছি :( :(

আপনি যে মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন সে জন্য আমি খুবই কৃতজ্ঞ। অনেক ধন্যবাদ :) :)

ঈদের শুভেচ্ছা রইল :) :)

৩৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

মদন বলেছেন: ++++++++++++

৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

ইমিনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ :) :)

অাপনার নিক আর ব্লগ পিকটা অসাধারন লাগে।
:) :)
ঈদের শুভেচ্ছা রইল ।।

৩৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন:

ঈদ পছন্দ না ...!? :|

কিন্তু কেন !?? /:)

আমি অবশ্য ঈদ কাটাই ঘুমিয়ে ... :(

৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

ইমিনা বলেছেন: সবাই ঈদ পছন্দ করে, ঈদ আমার পছন্দ না। আমার পছন্দগুলো সবার থেকে উল্টা :)

হুম, বুঝেছি, ঘুমের দেশে ঈদ করতে পছন্দ আপনার :) :)

৩৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০০

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হাহাহা......!

উল্টা পছন্দের ব্যাপারটা নেহাত খারাপ নাহ...! ;) আমার নিজেরও নেহাত কম না ... :P

হুম, ঘুমের দেশে ঈদ করতে পছন্দ আমার ... B-)

হবেই বা না কেন!?

সারামাসের সবগুলো রাতের বিসর্জন দেয়া সব ঘুম যে এদিন হাজির হয়ে যায় আমার দুচোখে ... /:)

৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১০

ইমিনা বলেছেন: হা হা হা ...
ঘুমগুলো ঈদের দিনকেই বাছাই করে নেয়। ঈদের পরের দিনগুলো দেখে না :P

৩৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :D :D :D :D


মজা পাইলাম!

৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

ইমিনা বলেছেন: যাক, আমার লেখা তবে সার্থক হলো :) :)
....
ঈদ মোবারক ...
শুভকামনা সব সময় ।।

৩৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:১৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হাহাহা, এরকম রসবোধসম্পন্ন লেখা অনেক দিন পর পড়লাম।

দারুণ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:২০

ইমিনা বলেছেন: এমনি এমনি মজা করে লিখেছিলাম।
প্রোফেসর শঙ্কু এটিকে দারুন বলেছেন বলে খুব ভালোলাগা অনুভব করছি।
এই সামান্য লেখাটি পড়ে এবং মন্তব্যে ভালোলাগা জানিয়ে যাওয়াতে আমি খুবই কৃতজ্ঞ।
শুভকামনা সব সময় :) :) :)

৩৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০০

সুমন কর বলেছেন: ৬টি তত্ত্বই পড়লাম। বাস্তবধর্মী উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করাতে পড়তে (বুঝতে) সুবিধে হলো। চমৎকার বিশ্লেষণ করেছেন।

প্রতিটি মানুষের জীবন ভিন্ন রকম। আমরা বাহির থেকে যেভাবে চিন্তা করি বা ভাবি আসলে উনি তা নাও হতে পারে। হয়তো তার কোন সীমাবদ্ধতা আছে। যা আমাদের অজানা।

২য় তত্ত্ব সর্ম্পক আমার ব্যক্তিগত অভিমত, আমি নিজে কখনো যে জিনিসটা লাগবে না, সেটা কিনি না। বরং যতক্ষণ না কিনে থাকা যায়া সেটাই চেষ্টা করি। তাই আমার কাছে অপ্রয়োজনীয় জিনিস নেই। প্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রি করার প্রশ্নই আসে নি। সময়ের দাবির সাথে, সেগুলো পুরনো হয়। নতুন আসে। তবে তা পুরনোকে অবহেলা করে নয়। আবার আমার কাছে কেউ যদি কিছু চায় (প্রয়োজনীয়) সেটা দিতে পারলে ভালই লাগে।
এতক্ষণ কি যে বললাম !!!

ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:২৮

ইমিনা বলেছেন: পোস্টটির পরিপূর্ন সার্থকতা অনুভূব করলাম :) :)
হ্যা, ২য় তত্ত্বের কনসেপ্ট এবং আপনার বাস্তব জীবনের সত্যতার সমন্বয় আমাকে মুগ্ধ করেছে। ভালো বলেছেন আপনি।
কষ্ট করে পড়ার জন্য এবং সেই সাথে মন্তব্যে আপনার মূল্যবান কথা শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :) :)
শুভকামনা সব সময় ।।

৩৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০২

ঢাকাবাসী বলেছেন: বেশ কঠিন লেখাটা, অনেক খাটনি গেছে, ভাল লাগল।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩৩

ইমিনা বলেছেন: লেখাটা কঠিন কিনা বুঝতে পারছি না তবে মজার করে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
লেখাটি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে শুনে আমারও ভালো লাগছে, কৃতজ্ঞতা অশেষ :) :)
শুভকামনা সব সময় ।।

৪০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৪৩

ম.র.নি বলেছেন: ভালোমত ক্লাস না নিয়ে এ্যাসাইনম্যান্ট সহ প্রশ্ন এবার খুব কঠিন অইছে।ম্যাডাম ছাড়া সবাই ফেল ;)

থিউরি ১: আপনার হবু বরকে বলুন 'মুড়ি'র ব্যাবসা করতে,লাভ হবে ;) কারন এমন ম্যারাথন লস হওয়া মানে সামথিং ইজন্ট রাইট।মনে হয় প্রপার গাইড পায় নাই।আপনাকে বিয়ে করে 'বউ ভাগ্যে' যদি কিছু হয়,মনে হয় আপনাকে উনার ইনকামের অল্টারনেটিভ কিছু ভেবেছে, হয়ত আপনি আপনার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে উনার ইনকাম ও ইনভেস্টমেন্টের পজিটিভ কেশফ্লো দেখাতে সক্ষম হবেন।নইলে যে কুফা লাগছে বাফেটের ডেডী ও কিছু পারবে বলে মনে হয় না।

থিউরী ২:

হাইপোথিসিস ১:(H1) 'যা চাই তা পাই না, যা পাই তাই চাই না'

থিউরী ২ ছাড়া সব গুলো থিউরীর সাথে যেহেতু আপনার ব্যক্তিগত জীবন জড়িত;পোস্টের টাইটেলও তা প্রমান করে সে কারনে সেকেন্ড থিউরী ও আপনার ব্যাক্তিগতই হবে এবং আপনার খুবই একান্তভাবে আপনার চাওয়া পাওয়ার সাথে জড়িত যা আপনি উপলব্ধি করছেন।

হাইপোথিসিস ২:(H2) 'ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না'

যদি H1 ভুল হয় তবে টু সাম ইক্সটেন্ট H2 সত্য হবে।তা প্রমান করতে কিছু ড্যাটা চাই। আর ইউ সেলিং অর বায়িং মানে পজিসন কি লং না শর্ট?শেয়ার ,অপসন- পুট না কল, ডেরিভেটিভ, না প্রেম ভালোবাসা, ছ্যাকামাইছিন ইত্যাদি সংক্রান্ত ড্যাটা চাই। B-))

থিউরী ৩:

আপনার বন্ধু বা বান্ধবীকে,আপনি ভালো চিনবেন খাবারটা কি কিপ্টামী ছিল না তাদের রুচী ছিল।এজন্য বলছি যে ১লা বৈশাখে কিন্তু আরো আয়োজন করে অনেকটা এমনই খাওয়া হয়।নাকি ইউ ওয়ার ইক্সপেক্টিং তারা আপনাকে ভালো আপ্যায়ন করবে,করে নি তাই বাফেটের সাথে কিপ্টামী মাখিয়ে দেখছেন। :#) কারন বাফেটদের মতো বেণিয়াদের অন্ধ অনুসারীরা নিজেকে খুব বড় ভাবতে ভালোবাসে।আপনার ঐ নাঁকসিঁটকানো দৃষটিভন্গীটা পছন্দ হয় নাই।

থিউরী ৪:

রিস্ক মেজারমেন্টের যে টুল ব্যাবহার করার হয় তা সঠিক না, আর দেশী ডিজ্যুস পোলাপাইন সব 'মাইগ্গা' অয়া গেছে।ডিভোর্স রেইটস আর গেটিং হাইয়ার এন্ড হাইয়ার।

থিউরী ৫: আপনার চাচতো দাদীতো বাফেটের কথাই শুনছে আর চেস্টা করছেন, শি ওয়াজ ডাইভারসিফাইং হার ইনভ্যাস্টম্যান্ট বাই এক্সপেক্টিং এ বয়!! নট কিপিং হার 'বিলিফ' অনলি অন 'মেয়ে সন্তান'। B-))

থিউরী ৬: আপাত দৃষ্টিতে মনে হবে থিউরী ৬ ও আপনার 'বাস্তবতা'র কোন রিলেশান নাই, ঐ জিরো কো রিলেশেনেও হালকার উপ্রে ঝাপসা এক্টা ব্যাপার আছে বলে মনে হলো।বাফেট হয়ত 'রিটার্ন' এক্সপেক্টেশান ইন ইনভেস্টম্যান্টের কথা বলেছেন (ROI)। আপনি হয়ত পরামর্শ দিচ্ছেন রিভার্সে 'ভালোবেসে গেলাম শুধু ভালোবাস পেলাম না' গান গাওয়া বা না গাওয়ার জন্য'। ;)

থিউরী ২ এক্সাম্পল: বাফেটের কথা শুনে বাফেটের রেকমেন্ডেড 'বাই' 'সেল' করে যা লস খেয়েছি তাতে বাফেটকে পুরাই ভুয়া মনে হয়েছে।কিন্তু বাফেট আরো কইছে 'There’s no better way to be happier than getting your expectations down' অন্জনের ভাষায় বল্লে 'অগাদ মানে জন্জাল' আর হেফাজতীর ভাষায় 'জীবনের চাহিদাকে যতই বাড়াবে জীবন ততই পেইনের মধ্যে পড়বে। B-) B-))

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

ইমিনা বলেছেন: চেয়েছিলাম অ্যাসাইনমেন্ট, দিয়ে ফেলেছেন থিসিস পেপার
:) :)
ওকে, ১০০% মেধা মূল্যায়নের দায়িত্ব এখন আমার । একটু অপেক্ষা করতে হবে বৈকি। তারপর একটা একটা তত্ত্ব হিসাব করে তার মার্কিং করছি।
অনেক ধন্যবাদ আপনার এরুপ আন্তরিকতায় :) :)

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

ইমিনা বলেছেন: থিউরী একঃ
আমাকে বিয়ে করে যদি "বউ ভাগ্যে" সে তার ইনকামের বিকল্প কিছু ভেবে থাকে, তবে আমিও বলে রাখছি - ভবিষ্যতে শুধু ম্যারাথন লস নয়, বউ ( আমাকে নিয়ে) নিয়ে তাকে কাওরান বাজারের চৌরাস্তায় বসে থাকতে হবে। আচ্ছা, কাওরান বাজারের চৌরাস্তায় কি এখন আর ভিক্ষা করার সুযোগ আছে? আমার তো মনে হয় নেই :(( :(( :((

এবং

থিউরী দুইঃ
কিছুই বলবো না, কিছুই না। এই তত্ত্বের সাথে জড়িত ব্যাপার স্যাপারগুলো হাইলি সিক্রেট। যেভাবে বিশ্লেষন থেকে উপনীত সিদ্ধান্ত বর্ণনা করলেন, না জানি লুকানো তথ্যের ভিত্তিতে ২ তত্ত্ব বের করে ফেলবেন। পারলে আপনার জীবন থেকে নেয়া ঘটনা তত্ত্ব দিয়ে যান।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯

ইমিনা বলেছেন: থিউরী তিনঃ
আমার কাছে যা কিপ্টামী মনে হয়েছে, মনে হয় সেটাই তাদের রুচি। অথচ খেতে বসে যে কষ্ট হয়েছিল তা তো মিথ্যা নয়, নাক সিটকানো তো দূরের কথা। এতো কষ্ট করে খাবার খাওয়ার দলে আমি নাই।
/:) /:) /:)

এবং

থিউরী চারঃ
রিস্ক মেজারম্যান্ট নয়. রিস্ক ম্যানেজমেন্ট করেই এখনকার অনেক মানুষকে কর্পোরেট ভালোবাসার পলিসি বজায় রাখতে দেখছি খুব। তবে হ্যা, এখানে ডিভোর্স রেইট বেড়ে যাবার যে কথাটা বলেছেন তা আমার কাছে ক্লিয়ার না, আমি বুঝতে পারছি না।
:( :( :(

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

ইমিনা বলেছেন: থিউরী পাঁচঃ
এই তত্ত্ব সম্পর্কে যা বলেছেন তা ১০০% সত্য বলিয়াই মনে হইতেছে।

এবং

থিউরী ছয়ঃ
নাহ্, থিউরী ছয় শুধু আমারই নয়, আমার মতো সকল বোকা মানুষদের জন্য কম বেমী ধাক্কা খাওয়া বাস্তবতা আছে। লেখকদের লিখতে পারার ক্ষমতার সাথে লেখকের ব্যক্তিক সত্ত্বাকেও আমরা মিলিয়ে ফেলি যা লেখার মৌলিকত্ব ভেবে খুব বেশী প্রত্যাশিত নয়।

৪১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০২

দুঃখ বিলাস বলেছেন: সুন্দর পোস্টে ভালোলাগা ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬

ইমিনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দুঃখ বিলাস
:) :) :)

শুভকামনা সব সময়।।

৪২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৬

আমি ই শুভ্র বলেছেন: চমৎকার একটা পোষ্ট

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

ইমিনা বলেছেন: শুভ্র ???
চমকে উঠার মতো একটা নাম।
..............
মন্তব্যে ভালোলাগা জানিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
:) :) :)
শুভকামনা সব সময়।।

৪৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০১

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: B-) B-) B-)

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪

ইমিনা বলেছেন: বাহ্, আপনার চোখেও চশমা, আপনার দেওয়া ইমোগুলোর চোখেও চশমা। আপনাদের মধ্যে এতগুলো মিল ?
হা হা হা ...
অনেকদিন পর দেখে ভালো লাগছে।
লেইট করে হলেও - ঈদ মোবারক :) :)

৪৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
নিজের সাথে নিজের মিল থাকাটা স্বাভাবিক নয় কি?

আপাকেও ঈদের ৫ম দিনের শুভেচ্ছা। !:#P !:#P B-)

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

ইমিনা বলেছেন: জ্বী হ্যা, চশমা ওয়ালা ব্লগার ভাইয়া, ঠিক কথা বলেছেন :) :)
সহমত জ্ঞাপন করছি :) :)
ভালো থাকবেন সব সময় ।।

৪৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩৬

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: পাত্র দেখার গল্পে এক ইতিহাস মনে চলে এলো , পাব্লিকলি বলা যাবেনা :!>

আমি কোন বড়লোক ( আর্থিকভাবে ) যাইনা , আমার বহু আত্মীয় সজন যাদের বিশাল অংশ বড়লোকের খাতায় নাম লেখানো , কিন্তু বাসায় গেলে এক কাপ চা খাওয়তেই তিনবার জিজ্ঞেস করবে আর নাস্তা দিতে ত নিউট্রেশন ভেলুর উপর কোর্স শুরু হয়ে যায়! ! X(
।অথচ যাদের তুলনা মুলক ভাবে কম আছে তারাই দেখিয়ে দেয় প্রাচুর্য আথিতিয়তা কাকে বলে ।

অর্থের সাথে মানুষের মনের বোধহয় একটা সমিকরন আছে! ! /:)


।ঈদের পোস্ট কই? ?

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৪

ইমিনা বলেছেন: অনেক দিন পর সোহেলী আপু !!!
:):) :)

হুম, অর্থের সাথে মানুষের মনের আসলেই একটা সমীকরণ আছে! কখনো কখনো সেই সমীকরণ ইতিবাচক, কখনো কখনো তা নেতিবাচক। কিন্তু কৃপণ মানুষ মনে হয় কখনোই অন্যের জন্য ইতিবাচক কিছু করতে পারে না। অামি এরুপ অনেক দেখেছি /:) /:)

আমি তো ঈদের কিছু পূর্বেই এটা পোস্ট করলাম। কিন্তু আপনি তো সেই কবে একটা পোস্ট দিলেন তারপর আর দেখা নাই, পোস্ট নাই :(( :(( :((

আপনার পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম আপু, অনেক অনেক অপেক্ষায় :) :) :)

৪৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১২

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আপুরে তোমার মতো এরকম সুন্দর গুছিয়ে পোস্ট দেওয়ার সামর্থ্য আমার নাই রে । । আর বেসকিছুদিন হয় তেমন কোন নতুন পিক তোলাও হয়নি । তবে এই দুদিনে বেস কয়েকটা ড্রইং করেছি যদিও ভুয়া গুগল ইমেজ দেখে আকা । কিন্তু মেয়েরা হ্যাপি সাথে আমিও :) :!> ছাই উরানোর মতো একটা পোস্ট দিলে দিয়েও দিতে পারি! ! তবে সেটা এই সুইট আপি টাকে উদ্দেশ্য করেই দেবো


(যদিও এই ছবির পেছনে অন্য ঘটনা আছে :|

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১১

ইমিনা বলেছেন: কথাটা ঠিক বলেন নি আপু :( :(
আপনি অনেক সুন্দর ও গভীর ভাবে যে কোন টপিক তুলে ধরতে পারেন। ব্যস্ততার কারনে যে দিচ্ছেন না তা বুঝতে পারছি কিন্তু তবুও আমরা অপেক্ষায় থাকি আপনার কাছ থেকে নতুন কোন পোস্ট পাবার জন্য।

অার আপনার ড্রইং করা শিল্পকর্মগুলো আমি দেখেছি। বিশ্বাস হতে চায় না তবুও বিশ্বাস করি যে ওগুলো কারো আঁকা কাজ। এমন কি আমার ছোট খালামনিরা পর্যন্ত অসাধারন ড্রইং করতে পারে। খুব বেশী অপেক্ষা করবো না। তাড়াতাড়ি ড্রইং পোস্ট দেন প্লিজ।

আপু, ড্রইং পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম। দেরী করবেন না প্লিজজজজজজজ ...

৪৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১২

উপপাদ্য বলেছেন: গবেষক ব্লগার। নিঃসন্দেহে একটা আদর্শ ব্লগ পোস্ট।

ভালো থাকুন।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

ইমিনা বলেছেন: এতটা প্রশংসার যোগ্য আমি নই ভাইয়া।

শুধু মাত্র আমার দেখা কয়েকটা ঘটনাকে বাফেট সাহেবের তত্ত্ব অনুযায়ী দেখাতে চেষ্টা করেছি। আপনাদের অভিজ্ঞতা নিশ্চয় আরো সমৃদ্ধ ও অসাধারন। কখনোবা সে সকল লিখে পোস্ট দিবেন, আমরা পড়ে কৃতজ্ঞ হবো :) :)
ভালো থাকবেন। শুভকামনা সব সময় ।।

৪৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: সাংঘাতিক ব্যপার সেপার দেখছি,

৬টা তত্বই জীবন থেকে নেয়া,সব গুলো নিয়েই মনে মনে একটা ভালোই এ্যসাইনমেন্ট তৈরী করেছি ,অনেক কথাই বলা যেত কিন্তু সময় কই।তাই সময় সুযোগ করে বলা হবে খন।

উপরের বিষয়ে আলোকপাত করতে গেলে বেশিভাগই বিরোধ হবে আপনার তত্ব নিয়ে ভাবছি সেটা ঠিক হবে কিনা। তবে একটা জায়গায় একমত পোষন করছি লেখা ও লেখকের সম্পর্খীনতার কথা।

আবার আসতেই হবে মনে হয়, এমন সব তত্ব নিয়ে কথা না বললেই নয়।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০৫

ইমিনা বলেছেন: যাক, মন থেকে কিছুটা আশ্বস্থ হলাম এই ভেবে যে, লেখা ও লেখক সম্পর্কিত তত্ত্বটা নিয়ে কোন বিরোধিতা নেই আপনার। কারন এই তত্ত্বটিই একমাত্র তত্ত্ব যা জীবনে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা উল্লেখ না করেই ফাইন্ডিংস তুলে ধরেছি যা উচিত নয়। যাতে বিতর্ক থেকেই যাবে ।
অন্য তত্ত্ব নিয়ে কিছু বলতে গেলে এখনি বলে ফেলেন প্লিজজজ। কেননা একমুখি ঘটনায় বাফেট সাহেবের তত্ত্বের সাথে মিলানের চেয়ে আরো কিছু ঘটনা প্রবাহের যুক্তিগত জের টানতে পারাই আমার পোস্ট ও আমি সমৃদ্ধ হবার পথ করে দিবে।

থিসিস পেপারও সাবমিট করতে পারেন। অামি বরং খুশিই হবো। অবশ্য এর পূর্বে একটা থিসিস পেপার পেয়েছি যার জন্য এখনো আলাদা করে সময় বের করতে পারি নি। তবে কিছু সময়ের মধ্যে অবশ্যই সময় বের করে ফেলবো।
আপনার থিসিস পেপারের জন্য অপেক্ষায় আছি।
অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য :) :)

৪৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: রমযানতো শেষ। শেষ পর্যন্ত সেই অদম্য উদ্যোক্তাকে কি জানালেন তা আশা করি পরের কোন পোস্টে জানতে পারব ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৪

ইমিনা বলেছেন: গোপন কথা থাকুক মনে গোপনে ;)

অদম্য উদ্যোক্তাকে নিয়ে আর কিছু লেখা হবে না তবে ভবিষ্যতে শুভ কাজের সংবাদ যে ঢোল পিটিয়ে জানিয়ে যাবো সে ব্যাপারে নিশ্চিত থাকেন :) :) :)
অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে।
শুভকামনা সব সময়।।

৫০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: ইমিনা ,




একটা হোমওয়র্ক করতে দিয়েছেন । কতো নম্বর পাবো তার চিন্তা করছিনে কারন ১ নং তত্ত্ব অনুযায়ী কেবল একটি মাত্র বিষয় নিয়ে থাকলে চলবেনা , বেশী নম্বর পেতে হলে একাধিক বিষয় নিয়ে টানা হেচড়া করতে হবে বাফেটিয় কায়দায় বায়বীয় ভাবে ।
২নং তত্ত্ব নিয়ে কিছু বলেন নি । এটা নিয়ে হোমওয়র্ক করতে দিয়েছেন । কিন্তু আপনি কি নিজে বুঝতে পারছেন , আপনি আসলেই ২নং তত্ত্বটি অনুসরন করে ফেলেছেন নিজের অজান্তেই ? কারন যেটা যেটা নিয়ে আলোচনা বা কাহিনী ফাঁদার আপনার প্রয়োজন নেই (Selling and Buying skill ) আপনি তা করেন নি , পাছে আপনার আসল কাহিনীগুলো ফাঁদ কেটে ৪ নং তত্ত্বটির ভিতর যে ঢুকে পড়েছে তা আমরা বুঝে ফেলি । দু’পা দিয়ে গভীরতা না মেপে বেশ আরামসে - ই আঙ্গুলের ডগা একটুখানি ছুঁইয়ে ব্লগারদের বা লিখিয়েদের লেখা-অলেখার মাপজোঁক করে ফেললেন (৬নং তত্ত্ব) শেষ দিকে ।

আমার কি হয়েছে জানেন ? ২নং তত্ত্বের ঘোর লেগেছে, তবে উল্টোভাবে । উল্টোঘোর । সময় কাটাতে অযথা সময়গুলোকে এখানে খরচ করে ফেলছি প্রতিদিন যার কোনও প্রয়োজন নেই, থাকার কথাও নয় । এখোন দেখছি , এই করে করে আসল কাজের সময়কে বিকিয়ে দিয়ে এই অযথা সময়গুলোকে কিনে ফেলছি আপনাদের জন্যে গভীর এক টানে । এখানে এসে ৩নং তত্ত্বও উল্টে গেছে । সময় আর মনের খোরাকী জমা না করে আগেই তা আপনাদের সাথে খরচ করে বসে আছি । বসে থাকি । নইলে এই এত্তো এত্তো সময় খরচা করে আপনার দেয়া “সোনামনিরা, লেখো ...লেখো” জাতীয় এই পরীক্ষায় বসতুম ? মোট্টেও না .....
কিচ্ছু জিজ্ঞেস করবোনা , দিদিমনি । বরং ৭ নং একটি তত্ত্ব দেই ।
নিজের যা ভালো লাগে তা এই মূহুর্তেই করে ফেলুন নইলে সময় আপনার জন্যে বসে রইবেনা । যদিও এই তত্ত্বটি বহু ব্যবহারে মলিন কিন্তু মনে রাখবেন ৭ ( সাত) হলো লাকী নাম্বার ।
আপনাকে আর পেরেশানীতে ফেলতে চাইনে । কারন যতো তত্ত্বেরই তথ্য-তালাশ করিনে কেন , ওয়ারেন সাহবের “ওয়ারেন্টি” নাই কোথাও । যা দিনকাল পড়েছে !! বরং ” Buffet” নয় “ ব্যুফে” ষ্টাইলে জীবনের এখান থেকে খানিকটা তো ওখান থেকে খানিকটা নিয়ে নিয়ে মনের প্লেটগুলো ভরে তুলি । কি বলেন ?

বেশ লাগলো আপনার লেখা ও তার ধরনটি । তাই এতো মজা করে মন্তব্য করলুম । ভালো লাগলো তাই ।

শুভেচ্ছান্তে ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১

ইমিনা বলেছেন: অযথা সময়গুলোকে কিনতে গিয়ে নিজের আসল অর্থাৎ মূল্যবান সময়গুলোকে যে বিকিয়ে দিয়েছেন - তার প্রধান কারন হিসেবে উল্লেখ করেছেনঃ আমাদের জন্য গভীর টান। এই গভীর টানের উপলদ্ধিটা কিন্তু নির্বস্তুক বা ভাবমূলক। সুতরাং, এখানে এসে বাফেট সাহেব, নিউটন সাহেব কিংবা গ্যালিলিও সাহেবদের সব তত্ত্ব মার খাবে।
.................. অ্যাসাইনমেন্টে প্লাটিনাম A+

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪

ইমিনা বলেছেন: ৭ নং তত্ত্বে কি দাড়ালো তাহলে?
"নিজের যা ভালো লাগে তা এই মুহূর্তেই করে ফেলুন নইলে সময় আপনার জন্য বসে থাকবে না।" তারমানে এই তত্ত্বে এসে আমি পূর্ববর্তী সকল তত্ত্ব বিলোপ সাধন করার একটা সুযোগ পেয়ে গেলাম। অর্থাৎ ব্যুফে ষ্টাইলেজীবনের এখান থেকে খানিকটা তো ওখান থেকে খানিকটা নিয়ে নিয়ে মনের প্লেটগুলো ভরে তোলার অমূল্য তত্ত্ব পেয়ে গেলাম। থ্যাঙ্কু, এটা আমি গ্রহন করিলাম এবং এই ৭ নং তত্ত্বের জনক হিসেবে ইতিহাসে আপনার নাম উজ্জ্বল হয়ে থাকবে।
:) :) :)

মূলকথাঃ
অসাধারন লাগলো আপনার মন্তব্যের প্রতিটি কথা। এই সামান্য পোস্টের কথাগুলোকে এতো গভীর ভাবে ভেবে দেখে যে মন্তব্য শেয়ার করেছেন তাতে আমি কৃতজ্ঞ। :)

৫১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপাতত মনযোগী পাঠ সম্ভব হচ্ছে না ।
প্রিয়তে নিলাম । আসব আবার । ঈদ শুভেচ্ছা ।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৪

ইমিনা বলেছেন: হু, মনযোগই আসল। তাই সুবিধামত সময়ে পাঠে মন দিলেই হবে
:) :)

ভালো থাকবেন সব সময়।
ঈদ শুভেচ্ছা ।।

৫২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪২

আহসানের ব্লগ বলেছেন: আহারে। :)

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০২

ইমিনা বলেছেন: কার জন্য এই "আহারে"? ওয়ারেন বাফেট সাহেবের জন্য নিশ্চয় ;)

৫৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:১৩

নাছির84 বলেছেন: .........

০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭

ইমিনা বলেছেন: ???
:( :( :(( :((

৫৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: ইমিনা ,




পোষ্টটি ফিরিয়ে এনেছেন বলে অসংখ্য সাধুবাদ ।
তবে আগের চেহারায় নেই , খানিকটা কসমেটিক সার্জারী করেছেন । আমার ২য় আর আপনার ৩য় মন্তব্য ছুরির নিচে পড়ে গেছে , এই যা !

যাকগে..... আবারো সাধুবাদ ।

ভালো থাকুন ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪

ইমিনা বলেছেন: আসলে খানিকটা কসমেটিক সার্জারী করা ছাড়া উপায় ছিল না। আপনার মন্তব্যের প্রতিউত্তরে দেওয়া আমার রিপ্লাইটাতে যে ভুল বানান ছিল তা আমি সহ্য করতে পারছিলাম না, নিজের কাছেই খারাপ লাগছিলো আর এডিট করার সুযোগ ছিল না।

আর যেহেতু সেই প্রতিইত্তরটা আপনার পরবর্তী মন্তব্যে চলে এসেছিলো তাই সেইম কাজটাই করতে হলো :( :(

আমি স্যরি :( :( :(

৫৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৫৯

জুন বলেছেন: পড়েছিলাম আগেই ইমিনা , বিরাট একটি মন্তব্য করতে গিয়ে দেখি পোষ্ট হাওয়া ।
ভালো লাগলো শীর্ষ ধনীর উপদেশাবলী আর ধারনা নিয়ে ।
+

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪৭

ইমিনা বলেছেন: আমার এই সামান্য পোস্টটি সময় করে পড়েছেন বলে আমি অশেষ কৃতজ্ঞ জুন আপু।
আর সেই সাথে মন্তব্য করে জানিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক ভালোলাগা :) :) :)

অনেক অনেক ভালো থাকবেন আপু ।।

৫৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:১৩

মেঘপিয়ন বলেছেন: ৪ নং তত্ত্বে বলা আছে কখনোই যেন দুইপা একসাথে দিয়ে নদীর গভীরতা মাপা না হয়! ! কিন্তু যারা নদীর রুপে মুগ্ধ হয়ে দুই পা কি পুরো শরীর মাথা ডুবিয়েই গভীরতা মাপতে যায় তাদের সম্পর্কে আপনার কি বলার আছে? ? এই সংখ্যা কিন্তু কম নয়! !!

এতো জ্ঞ্যান মাথায় নিয়ে ঘুমান কি করে! ! আমার যে পড়েই মাথা নস্ট হউয়ার অবস্থা! ! :||


।ঝুড়ি ঝুড়ি + :)

আরোও নতুন নতুন তত্ত্ব ও তার প্রাক্টিক্যাল এক্সপিরিয়েন্স শেয়ার করে জাতির উন্নতি সাধন করবেন সেই প্রত্যাশা রইলো

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪২

ইমিনা বলেছেন: নদীর রুপে মুগ্ধ হয়ে যারা পুেরো শরীর, মাথা ডুবিয়ে নদীর গভীরতা মাপতে যায় তাদের অবস্থা ইমিনার মতোই হবে :((

এই জাতির জ্ঞান কিন্তু এমনিতেই অনেক বেশী। এর মধ্যে আমি নতুন কিছু শেয়ার করতে গেলে আমেরিকার ভাত উঠে যাবে (ওরা তো ভাত খায় না)। ;)

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মেঘপিয়ন :) :) :)

৫৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫২

নাছির84 বলেছেন: বেশ সময় নিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়লাম। রম্য লিখতে পারেন। আপনার ভাষায় তার সবরকম উপাদেয় উপদানই বিদ্যমান। কিন্তু হায় ! আপনার ক্লাসের পেছনের বেঞ্চিতে বসা একজন নিয়মিত কিন্তু বেভুলো ছাত্র হিসেবে বলছি, এই অ্যাসাইনমেন্ট করে দেয়া আমার সাধ্যের বাইরে। অতএব, দুনিয়ার বাকিসব মহতি দ্রোণাচার্যদের মতো আপনিও যদি নিজ দায়িত্বে বাফেট সাহেবের ২য় তত্বটি নিয়ে নিদেনপক্ষে একখানা সরস কবিতা লিখতেন................................বেঁচে যেতুম !
আর হ্যাঁ ,ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, লেখকের লেখার সঙ্গে তার ব্যক্তিগত জীবন মেলানোর অসম্ভব কাজটি না করাই ভাল। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ভীষন এবং ক্ষেত্রবিশেষে তা অসহ্যও বটে। কিন্তু এটা ভেবে অবাক হই, আজও দুনিয়াতে এমন পাগলের অভাব নেই যারা ঠিক এই কাজটিই করে থাকে !
আচ্ছা, আপনার কি মনে হয়না যুগ-যুগান্ত ধরে ওই পাগলরাই বাঁচিয়ে রেখেছে গুটিকয়েক লেখককে ?
ভাগ্যিস, ঈশ্বর সেই প্রতিভা আমাকে/আমাদের দেননি। যদি দিতেন তাহলে নিশ্চয়ই সাত অাসমানের ওপার থেকে ভেসে আসা মর্সিয়া শুনতে পেতেন-ওরে ! এ যে অপাত্রে কণ্যাদান !
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

ইমিনা বলেছেন: হা হা হা ...
আমি যতই রাজনীতি, অর্থনীতির আর সামাজিক বিষয়গুলোর উপর ক্লাস নেই না কেন, আমার ক্লাসের পেছনের বেঞ্চিতে বসা কোন এক ছাত্র ঠিকই মনে মনে কবিতা চাই, কবিতা চাই বলে অপেক্ষায় থাকে।
:( :(
কিন্তু আমি কি করে বুঝাই যে, ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।
:( :(

৫৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: যেমন চমৎকার আপনার প্রোফাইল তেমনি এই পোষ্টটি ।তবে আমি এখন হালকা পাতলাভাবে পড়েছি তাই গভীর কমেন্টস না করে হালকা পাতলা কমেন্টস।এত চমৎকার পোষ্ট আরেকবার পড়তে হবে।না আর ও অনেকবার বললে বিরক্তি লাগবেনা।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।চমৎকার পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১

ইমিনা বলেছেন: আপু, প্রথমেই জানাই আমার ব্লগ বাড়ীতে স্বাগতম।
:) :)

আপনাদের ভাবনা আর নিজস্ব দর্শনের সমন্বয় আমার এই পোস্টটিকে দিয়েছে সার্থকতা।
দারুন মন্তব্য করে যাবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
:) :)
শুভকামনা সব সময় ।।

৫৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

খাটাস বলেছেন: ডিসকভারিতে একটা প্রোগ্রামে দেখছিলাম, যে কোন কিছু মনে রাখার জন্য সাথে ঘটনা জুড়ে দিলে বেশি মনে থাকে। আপনি সফল।
সুন্দর উপস্থাপনা।
তবে নিজের থিওরি কারো ওপর চাপিয়ে দেয়ার বিরোধী আমি। আবার সমালোচনায় ও কাও কে ভুল প্রমাণ করা টা বোকামি বলেই আমার বিশ্বাস। যে যার দৃষ্টি ভঙ্গি শেয়ার করবে, আলোচনা হবে - তাতেই তো উন্নতি।
সফল মানুষদের কথা গুলো ই বানী, কারন তারা সে বানী বা বিশ্বাস ব্যবহার করে আউটপুট হিসেবে সফলতা পেয়েছেন। ব্যর্থ দের উক্তি কেও মনে রাখে না। যদি ও সেখানেই সব চেয়ে বেশি শিক্ষা আছে ।

নাম মনে নাই, (সম্ভবত মার্ক টোয়েন ) কোন এক মনিষী বলেছিলেন,
" বোকারা নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়,
আর চালাক রা নেয় অন্যের ভুল থেকে। "

সমস্যা হল, পরিশ্রম আর নিজস্ব এক মুখি দৃষ্টিভঙ্গি ছাড়া শুধু ভাগ্যের জোড়ে সফল রা ও বানী দেন। সফলতার মোহে বানী মোহনীয় হলে ও নিজ দর্সশনের সব সুত্র এক মুখি না হলে হিতে বিপরীত হতে পারে। সেক্ষেত্রে বানী দাতা কে দোষ দেয়া সমীচীন মনে হয় না।

আর শেষ তত্ত্ব টা পুরোপুরি মেনে নিতে পারছি না। তবে আংশিক মানি।
সিগমুণ্ড ফ্রয়েড তার মনসমীক্ষণ বইয়ে একটা কথা বলেছেন,
" লেখকরা সাধারণত দিবা স্বপ্ন কে ছেঁটে কেটে নিজের রচনা সাজায়। আর এ দিবা স্বপ্ন প্ররোচিত হয় তার নিজস্ব রাগ, ভালবাসা, আকাঙ্ক্ষা, বিশ্বাস দ্বারা। " মনোবিজ্ঞানের কোন প্রমানিত আদর্শ নেই। কথা গুলোর যৌক্তিকতা বাস্তব বুদ্ধির সাহায্যে যে কেও যাচাই করতে পারেন।
লেখা লেখকের সৃষ্টি শীল চিন্তার প্রতিফলন। তবে পেছনের উদ্দেশ্য টা লুকিয়ে থাকে বলে সব সময় লেখার বিষয় বস্তু দিয়ে তাঁকে মূল্যায়ন একটু কঠিন।
তবে যে সব সময় দুঃখের গল্প লেখে, তার কিন্তু দুঃখের গল্প লিখতে ভাল লাগে বলেই লিখেন। হতে পারে একটি লেখা থেকে আরেকটি লেখার সৃষ্টি শীলতার অনবদ্য পার্থক্য থাকতে পারে। তবু ও কথা মনে হয় থেকেই যায়।

যাই হোক, ইমিনা আপনার অসাধারণ উপস্থাপনা ভাল একটা লেখা ও অনেক গুলো দৃষ্টি ভঙ্গি পড়লাম। সাথে ফাউ হিসেবে যা মনে হল মত দিয়ে আপনাকে এক রাশ শুভেচ্ছা জানালাম। :)
ভাল থাকবেন।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৬

ইমিনা বলেছেন: সত্যি কথা বলতে কি, ওয়ারেন সাহেবের যেই ৬টা তত্ত্বের ব্যাপারে এখানে বলা হয়েছে তা যে সবার জন্য, সব সময়ের জন্য অথবা সব পরিস্থিতির জন্য মানানসই হবে, তা কিন্তু আমি মোটেও ভাবছি না এবং মানছিও না। কেননা এই তত্ত্বগুলোর ঠিক উল্টা দিকগুলোও চারপাশে ঘটতে দেখছি যা কখনো সফলতার নিয়ামক হিসেবে গন্য করা যায়, কখনো বিফলতার নিয়ামক হিসেবে গন্য হতে বাধ্য। তারমানে, আমি এর বিপক্ষের যুক্তি ও উদাহরন দেখাতে পারবো।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০৬

ইমিনা বলেছেন: লেখা অবশ্যই লেখকের সৃষ্টিশীল চিন্তার প্রতিফলন। তবে এই চিন্তার প্রতিফলন ঘটানোর জন্য লিখতে পারার যে উপযুক্ত গুন বা ক্ষমতা আছে তা তার জন্য একান্তই ক্যারিশম্যাটিক ব্যাপার। তারা খুব সহজেই বুঝতে পারে ঠিক কিভাবে লিখলে পাঠকের বোধগম্য হবে, কিভাবে লিখলে নিজের উদ্দেশ্যটাকে উপস্থাপন করা যাবে।
কিছু কিছু লেখক অবশ্য নিজের মতো করে লিখে যান যা পরবর্তীতে অন্যদের প্রত্যাশাকে পূরণ করে। আমি বলতে চেয়েছি এই যে, ব্যক্তি লেখক এবং সেই লেখকের লিখতে পারার ক্যাারশম্যাটিক যোগ্যতা অবশ্যই দুটি স্বাধীন সত্ত্বা। উদাহরন: দেশপ্রেম নিয়ে লিখে কোন লেখক অন্যদের মধ্যে দেশপ্রেম অনুভূতিতে স্পর্শ করতে পারেন এবং ঐ লেখা পড়ে পাঠক লেখককে সরাসরি ভালোমানুষ ভাবতে শুরু করতে পারে। অথচ ঐ লেখক তার স্ত্রীকে নির্যাতন করে থাকেন যা কেউ যানেন না। পাঠক কিন্তু দেশপ্রেম নিয়ে লেখা পড়েই লেখক সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনা করে ফেলেছেন যা ব্যক্তি লেখকের সাথে প্রত্যাশিত নয়।

আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

৬০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:৫৭

মেঘপিয়ন বলেছেন: ভাত না খেলে কি হবে , রাইস তো খায় সাথে বিফ স্টেক ;)


( এই দখল দার জাতিকে ভাতে মারলে কুনও ক্ষতি নাই বাংগালী জাতির উপকার হবে :) :) :) )

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

ইমিনা বলেছেন: ওকি, ওকি , শিগগির একটা বুদ্ধি সম্পন্ন লেখা পোস্ট করে আমার জাতিকে এগিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করবো নে ;)

সেই সাথে মেঘপিয়নকে সাথে থেকে বুদ্ধি দিয়ে সহযোগীতা করার অনুরোধ থাকলো। :) :)

ভালো থাকবেন :) :)

৬১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০৪

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: বাফেট খারাপ আমেরিকান।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫০

ইমিনা বলেছেন: আমারও তাই বলেই সন্দেহ হইছিল : :-B

আপনি বলেছেন বলে এখন আমি নিশ্চিত :P

৬২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: ব্রো লোকাটার সাথে আমার শেষবার দেখা হয়েছিল যখন তিনি মন্ট্রিল হাসপাতালে চিকিৎসা রত ছিল। আমি আমার কানের সমস্যা নিয়ে গিয়েছিলাম। লোকটা বড় ভাল লোক ছিল। :!>

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

ইমিনা বলেছেন: বলেন কি !!! এই তো সৌভাগ্যের কথা। আহা, আপনের জায়গায় আমি থাকলে তো একখান ফটুক তুলে রাখতাম :(

আচ্ছা, তার সাথে দেখা হবার পর কানের সমস্যা বেড়েছে নাকি কমেছে?
B:-)

৬৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: আমার মোবাইলে তখন নেটওয়ার্ক ছিল না :P উনাকে দেখার পর কানে শোনাই বন্ধ হয়ে ছিল কয়েক দিন। নেক্সট টাইম দেখা হলে আপনার কথা বলব উনাকে।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬

ইমিনা বলেছেন: জ্বী, জ্বী, খুবই কাজের কথা। মনে করে আমার কথা জানাইয়েন। এই পোস্টের কথাও জানাইয়েন। উনি ব্যাপক খুশি হবেন ;)

আর হ্যা, যখন তখন নেটওয়ার্ক হারায় ফেলে যেই মোবাইল, তারে পানিকে ফেলে দিন। এই সব আজাইরা জিনিস রাইখা কোন লাভ নাই :(

৬৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: ওকে ব্রো :#)

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩

ইমিনা বলেছেন: =p~ =p~ =p~

৬৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৮

অ্যামাটার বলেছেন: ততক উদ্ঘাটন আর এসাইনমেন্টের মারপ্যাচে আর য্বত্ব ইচ্ছা করল না। প্রথম তত্বের সেই পাত্র মশাই কি এতদিনে তার বাস ট্রাক আর জমি'র দলিল দস্তাবেজ উদ্ধার করতে পেরেছেন? বাফেট সাহেবের রেপুটেশন নিয়ে যে টানাটানি লেগে যাবে নইলে :)

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৭

ইমিনা বলেছেন: হা হা হা ..

বাফেট সাহেব তাতে চিন্তিত ছিলেন না কখনোই। তিনি ঠিকই জানতেন - একবার না পারিলে দেখ শতবার।
ম্যারাথন লসসসসস করা এই পাবলিকরাই উনার যোগ্য উত্তরসূরী। ;)

অনেক দিন পর আপনাকে দেখে ভালো লাগলো :) :)
শুভকামনা সব সময়।।

৬৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪১

আমি ই শুভ্র বলেছেন: চমকে উঠার মত নাম নাকি এটি?
অামারতো দারুন রহস্য লাগছে /:) /:)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

ইমিনা বলেছেন: হু, রহস্যের কিছু নাই।
নামটা আমার খুব পছন্দের। দ্যাটস্ ইট
:) :) :)

৬৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩৭

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: আগেই একদিন পড়ে গিয়েছিলাম , কিন্তু আবার পড়তে হবে ভেবে রেখেছিলাম তাই কমেন্ট করা হয়নি । পোস্টের আইডিয়া , উপস্থাপন , সত্যি ব্রিলিয়ান্ট ।

আমি অবশ্য অ্যাসাইনমেন্ট শব্দটা দেখে তারপর থেকে আর পড়িনি ।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৩১

ইমিনা বলেছেন: সবার জন্য তো অ্যাসাইনমেন্ট না। যারা একটু দুষ্টু টাইপের স্টুডেন্ট, তাদের জন্য এই কাজ ;)

অবশ্য এটা তখনই উল্লেখ করার প্রয়োজন ছিল। তাছাড়া আপুরা বরাবরই ভালো স্টুডেন্ট। তাই এই ঝামেলা দিতে নেই :)

অদ্বিতীয়া আপুর জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা এবং শুভকামনা
:) :) :)

৬৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ২ নং টা না পাওয়ায় অবাক হয়েছিলাম। শেষে উত্তর পেয়েছি। ইয়ে মানে আপু আমার কেন যেন সন্দেহ হচ্ছে দুই নম্বরটার বাস্তব উদাহরন আপনি মেলাতে পান নি । :P =p~ =p~


শুধু মজা করলাম।

দুর্দান্ত ভালো লেগেছে আপনার লেখাটা ।


২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬

ইমিনা বলেছেন: কানে কানে বলছি আপু - মজা করে যা বলেছেন তা কিন্তু সত্য। এক বসাতে টাইপ করতে গিয়ে ২ নং তত্ত্বটার বাস্তবতা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। আবার সময় করে তা ভাবতে গেলে লিখার আগ্রহটা হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা ছিল। সুতরাং, মুহূর্তের মধ্যেই পোস্টের বিষয়বস্তুকে ক্লাসরুমে নিয়ে এসে এ্যাসাইনমেন্টে নিয়ে গেলাম।

তবে আপনার মতো দুর্দান্ত স্টুডেন্ট পেয়ে আমি প্রাউড ফিল করছি :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু :) :) :)

৬৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
অসাধারন পোষ্ট !! দারুন পোষ্ট!!

ইমাজিনেশন ক্ষরা তাই দ্বিতীয় তত্ত্বের উদাহরন পাচ্ছি না।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫

ইমিনা বলেছেন: হা হা হা ...
ঠিক ধরেছেন ভাইয়া। ইমাজিনেশনের খরায় ২য় তত্ত্বের কোন কূল-কিনারা পেলাম না। কিন্তু মোড় ঘুরিয়ে দিয়েও তো কোন কাজ হলো না। স্টুডেন্টরা তো হেল্প করলেই এই যাত্রায় বেঁচে যাই ;)

৭০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:০১

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: কিন্তু যারা সত্যিকারের তুখোড় লেখক, তাদের কে প্লিজ তাদের লেখার বিষয়বস্তুর সাথে মিলাবেন না। যে কোন ভাবের উপর লিখতে পারাটা হচ্ছে তাদের ক্যারিশমা যা আপনার আমার মশ্যে নেই। তাই তাদের লেখা পড়ে লেখার মানুষটার প্রতি দুর্বল হয়ে যাবেন না। আমি অনেক উদাহরন দিতে পারবো যাদের ব্যক্তিগত এবং মনুষত্ব্যবোধের সাথে তাদের লেখার আদৌ কোন সম্পর্ক নেই। তাই আবারও বলছি: অসাধারন ভাবে লিখতে পারাটা হচ্ছে লিখকদের একটা ক্যারিশমা যার সাথে পাঠকের পঠিত অনুভূত উপাদান নিয়ে তাদের ( লিখকদের) বিচার না করাই উত্তম।

সত্যি বলেছেন এটা।লেখকটির সাথে মানুষটির কোন মিলই নেই। আমি এমন কিছু রিভার্স পারসোনালিটি দেখেছি। কিংবা আমি নিজেও হয়তো লেখার লেখকটির চেয়ে আলাদা মানুষ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪

ইমিনা বলেছেন: আমার মতো সাধারন মানুষদের সাথে সেই লেখক কিংবা কবিদের পার্থক্য হচ্ছে এই জায়গায় - আমি চাইলেই নিজের ভাবনা/অনুভূতির বাহিরে কিছু লিখতে পারি না। অথচ তারা পারে। তারা জানে ঠিক কিভাবে লিখলে অন্যরা তা গ্রহন করবে। অথচ আমি এমন লেখকও অনেক দেখেছি যারা নিজ লেখায় মানুষ ও মানবতা সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলে নিজে কাদেঁন (?) এবং অন্যদেরও কাঁদান। ব্যাক্তিগত জীবনে দেখা যায় সেই লেখকরা মানুষের সামান্যতম বৈশিষ্টের অধিকারীও নয়।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু। শুভকামনা ...

৭১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৬

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: ধন্যবাদ !

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১৫

ইমিনা বলেছেন: ধন্যবাদ তো আমি জানাবো ভাইয়া। কেননা আপনি কষ্ট করে এই পোস্টটি পড়ে গেছেন। :)


শুভকামনা সব সময়।।

৭২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৪০

জোৎস্নার কান্না বলেছেন: রমজান মাস তো সেই কবেই শেষ তবুও একটা সুসংবাদ পেলাম না B-) B-) B-) B-)

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:১০

ইমিনা বলেছেন: ফোন নাম্বার তো আছেই। একটা ফোন দিয়েই দেখেন না। সুসংবাদ না হয় খারাপ সংবাদ কিছু তো একটা পাবেনই |-) |-) |-)

৭৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭

নিঃসঙ্গ গ্রহচারি বলেছেন: B:-) :||

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬

ইমিনা বলেছেন: অবাক, সেই সাথে হতাশ হতাশ অবাক !!!
কি এমন হয়েছে গ্রহচারী? আমি তো খুবই টেনশনে আছি :P

৭৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩

নিঃসঙ্গ গ্রহচারি বলেছেন: লেখক বলেছেন: অবাক, সেই সাথে হতাশ হতাশ অবাক !!! :D =p~

আসলেই তত্ত্বগুলো দারুন।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০১

ইমিনা বলেছেন: যাক, তত্ত্বগুলো আপনার ভালো লেগেেছে যেনে আমারও ভালো লাগছে :)

অনেক ভালো থাকবেন। শুভকামনা সব সময়।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.