নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রহিঙ্গা সমস্যা সুরু হয় ৯০ দশকের পর। নবনির্বাচিত বিএনপি না বুঝেই জামাতি কুটকৌশলের ফাদে পরে

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫১



রহিঙ্গাদের সমস্যার কারন - মৌদুদিবাদী ইসলাম ও সৌদি ও আরবদের ফান্ডিং ও বাংলাদেশের জামাত ও তৎকালীন বিএনপি জোট। এরা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল ৯০ দশকের পর বিএনপি সুযোগ করে দেয়ার আরো আগে থেকেই।

বার্মিজরা বদমাস প্রকৃতির হলেও আরাকানবাসি বৌদ্ধরা শান্তিপুর্ন ভাবেই এলাকার মুসলিমদের সাথে বসবাস করেছে যুগের পর যুগ।
কিন্তু রহিংগা মুসলিমরা বৌদ্ধ বা স্থানীয় প্রতিবেশীদের সাথে সেভাবে মিশতে পারে নি, সেটাও তেমন সমস্যা ছিল না। সবাই শান্তিপুর্ন ভাবেই যুগ যুগ .. শতবছর ছিল।



সমস্যা সুরু হয় ৯০ দশকের পর। নবনির্বাচিত বিএনপি না বুঝেই জামাতি কুটকৌশলের ফাদে পরে। মৌদুদিবাদি ওহাবী এজেন্টরা সিমান্ত পার হয়ে রহিঙ্গা জনবসতি এলাকায় সৌদি-পাকি আইএসাই মদদে মসজিদে মসজিদে, ঘরে ঘরে ধর্মপ্রচারের নামে মৌদুদিবাদি ইসলাম প্রচার সুরু করে। ইসলামি বিধিনিষেধ .. দাড়ী-টুপি হেজাব, কালো বোরখা ... স্থানীয়দের ঘৃনা করতে শিখিয়েছে বছরের পর বছর। কোন কালেই ওরা লম্বাকোর্তা আলখেল্লা-টুপি বোর্খা-হেজাব পড়ত না। বিম্পি ক্ষমতায় আসার পর মৌদুদিবাদি ওহাবী এজেন্টরা দিনের পর দিন প্রচারনা চালায় অর্থ দেয়। ব্যাপক ফান্ডিং পেয়ে সীমান্তের বেশীরভাগ মাদ্রাসায় রিতিমত ঘাটি বানিয়ে ফেলে। মুলত তখনি সুরু হয় বোর্খা-হেজাবে, আলখেল্লা-টুপির বাড়াবাড়ি। স্থানীয়দের মনথেকে ঘৃনা করা। রহিংগারা নিজেদের আদি সংস্কৃতি বিসর্জন দিয়ে মৌদুদিবাদী কথিত ইসলামি সংস্কৃতিতে অভ্যস্ত হতে থাকে, কট্টরপন্থা চালু হতে থাকে ...ওরা স্থানীয়দের বর্জন করে নিজেদেরকে রিতিমত আইসলেটেড করে ফেলে ... ।

এরপর ক্ষমতাসিন বিম্পি আরো সুযোগ দেয়, আরবের সহায়তায় মৌদুদিবাদী জামাতিরা রহিঙ্গাদের সংগবদ্ধ করে, ... মসজিদে টাকা, আরাকানে ইসলামী স্বতন্ত্র স্বায়ত্বশাসিত বা স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠার তৎপরতা শুরু করে। তখনই মুলত রহিঙ্গা সমস্যা সুরু।
তৎকালীন বার্মা সামরিক সরকার এইসব রাষ্ট্রবিরোধী প্রচেষ্টাকে শক্ত হাতে দমন করে করে। এরকম অবস্থা হলে যেকোন দেশই ব্যাবস্থা নিবে।

এখন সুরু হয়েছে রহিঙ্গাদের অস্ত্রসরবরাহ। যা চলছে, সীমান্তের আওয়ামীলীগ নেতাদের ঘুষ দিয়ে মৌদুদিবাদীরা তাদের অপতৎপরতা অব্যাহত রেখেছে। মৌদুদিবাদীদের ঘাটি লন্ডন ও নিউইয়র্কে এদের জন্য চাঁদা সংগ্রহ চলছে, অভিবাসী মুসলিমরা ডলার দিচ্ছে, অস্ত্রসস্ত্র কেনা হচ্ছে। সম্প্রতি হাংগামা ও রহিঙ্গা বিতাড়নের কারন এইসব রহিঙ্গা অস্ত্রধারীরা বিনা উষ্কানিতে বর্মিসেনাদের উপর চোরগুপ্তা সসস্ত্র হামলা, হামলাকারিরা লুকায় রহিঙ্গা ঘনবসতিতে।
এখন নিজেদের কর্মফল ভোগ করছে রহিঙ্গারা।

যারা জন্মভূমির প্রতি ভালবাসা দেখায় না, পিতামাতার আদি সংস্কৃতিকে ধারণ করে না তাদের অবস্থা এমনই হবে।
রোহিঙ্গারা কোন কালেই ইসলাম নিয়ে বাড়াবাড়ি করত না। মসজিদ বা বাসায় নামাজ পড়ত, ঈদের জামাত হতো। কিন্তু লম্বাকোর্তা আলখেল্লা-টুপি বোর্খা-হেজাব পড়ত না। বিম্পি ক্ষমতায় আসার পর মৌদুদিবাদদী ওহাবী এজেন্টরা দিনের পর দিন প্রচারনা চালায় অর্থ দেয়। ব্যাপক ফান্ডিং পেয়ে সিমান্তের বেশীরভাগ মাদ্রাসায় রিতিমত ঘাটি বানিয়ে ফেলে। মুলত তখনি সুরু হয় বোর্খা-হেজাব, আলখেল্লা-টুপির বাড়াবাড়ি। স্থানীয়দের মনথেকে ঘৃনা করা। রহিংগারা নিজেদের আদি সংস্কৃতি বিসর্জন দিয়ে মৌদুদিবাদি কথিত ইসলামি সংস্কৃতিতে অভ্যস্ত হতে থাকে, মসজিদে হারাম হালাল ইত্যাদি কট্টরপন্থি কথাবার্তা চালু হতে থাকে ...
বাংলাদেশের বিএনপির কাঁধেচোরে জামায়াত আরো সাহসি হয়ে বিভিন্ন জঙ্গীগ্রুপের মদদপুষ্ঠ ইত্তেহাদুল জমিয়াতুল রোহিঙ্গা সংগঠনকে শক্তিশালী করতে বিদেশী এনজিও সংস্থা থেকে কোটি কোটি টাকার ফান্ড সংগ্রহ করে রোহিঙ্গা জঙ্গিদের নিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে অস্থিতিশীলতার সৃষ্টির পাশাপাশি আরকান রাজ্য প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করে আসছে। সম্প্রতি চট্টগ্রামের গোয়েন্দা পুলিশের হাতে খুলশী থানার জিইসি মোড় হোটেল লর্ডস ইন থেকে আটক হয় পাকিস্তানী নাগরিকসহ ৫ জঙ্গি। এরপর নাইক্ষ্যংছড়ির ৫০ ব্যাটলিয়নের বিজিবির সদস্যরা মিয়ানমার সীমান্ত এলাকা দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আটক জঙ্গি নেতা সালামত উলহর শ্যালক হাফেজ জোনাইদকে গ্রেপ্তার করে।

বাংলাদেশকে পাক-আফগানিস্তানের মত সন্ত্রাসের অভয়ারন্যে বানাতে চাচ্ছে মৌদুদিবাদীরা। সিমান্ত খোলা রেখে চট্টগ্রামকে পেশোয়ার বানিয়ে রহিঙ্গাদের স্বাধীন রহিঙ্গাস্তান/আরাকানিস্তানের স্বপ্ন দেখাচ্ছে। সবার সতর্ক হওয়া দরকার।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৩

সানিলিওন বলেছেন: হতে পারে।
আমার ঘরের কাজের মেয়ে পাশের বাড়ির সাহেবের কথা শুনবে তার হয়ে যুদ্ধ করতে চাইবে আমার সাথে! কিন্তু আমি তো তেমন কাজের মেয়ে রাখার মতো নই! যে কোনো মূল্যে প্রতিহত করবো।।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: "মায়ানমারে হঠাৎ করে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠার কারণ কি?

কারণটা আমাদের সামনে উন্মোচিত হয়নি কারণ বাংলাদেশী কোন মিডিয়া সেটা জানায়নি। অনুসন্ধানও করে নি।
কাউকে মেরে ফেলা গণহত্যা বা নির্জাতন চালানো কোন অবস্থাতেই সমর্থনযোগ্য না। এবং সেই সাথে নিজের রাষ্ট্রের স্বার্থ ও সুবিধাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার পরেই যে কোন সংকট মোকাবেলাতে ভূমিকা গ্রহণ করা উচিত।

বিভিন্ন অনলাইন সুত্রে যা জানা যায় -
গত ৯ই অক্টোবর বার্মিজ কিকানপিন বর্ডার গার্ড হেড কোয়ার্টার ও সংলগ্ন অঞ্চলের দুটি পুলিশ চেকপোষ্টে এক অতর্কিত হামলাতে মিয়ানমার পুলিশের ৯ জন সদস্য মারা যায়, বিভিন্ন ধরণের ৪৮টি অস্ত্র ও ৬৬২৪ রাউন্ড গুলি খোয়া যায়। সেই হামলাতে হামলাকারিরা পালিয়ে গেলেও দুই জন আহত হামলাকারীকে সেখানকার পুলিশ জীবিত ধরতে সমর্থ হয়।

এই হামলাতে জড়িতরা পালিয়ে যেতে বাংলাদেশ সিমান্তে ঘনবসতি মংডূ শহরে অবস্থান নেয়। বার্মিজ পুলিশ ও সিমান্তরক্ষীরা এদের পলায়ন ঠ্যাকাতে বাংলাদেশের সহায়তা চায়। বিজিবি দুজনকে পাকড়াও করতে সক্ষম হয়েছিল বাংলাদেশ।

মায়ানমারের অফিসিয়াল বক্তব্য অনুযায়ী হামলাকারীরা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলি থেকে এই হামলার জন্য অর্থ, লোকবল এবং অন্যান্য সাহায্য পেয়েছিল।
এই হামলাটি সংগঠিত হয়েছিলো আকামুল মুজাহিদিন নামের একটি সংগঠনের দ্বারা, যার প্রধান নেতা "হাভিস্তুহার" নামের মংডুর একজন বাসিন্দা, এবং এই সংগঠনটি RSO এর সাথে বেশ ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত, তবে তারা মংডু শহরকে কেন্দ্র করে কার্যক্রম চালায়।
সেই নেতা পাকিস্তানের তালেবানের একটি ক্যাম্পে ৬ মাসের প্রশিক্ষন শেষ করে, এবং তার চার বোন ও এক ভাই সৌদি আরবে থাকে। এবং এই নেতা বাংলাদেশে রিফিউজির ছদ্দবেশে কিছুদিন অবস্থান করে। সে এই হামলার জন্য অর্থ সংগ্রহ করে বাংলাদেশে অবসথানকালেই, এবং এই কাজে তাকে সহযোগিতা করে খালিশ নামের পাকিস্তানের একজন নাগরিক, যে রোহিঙ্গাদের একটি ক্যাম্পে দীর্ঘদিন ধরে অবসথান করছিলো ছদ্দবেশে। হামলাতে অংশ নেওয়া ১২ জন বাংলাদেশের নিলা রিফিউজি ক্যম্পে ছিল, যাদের মধ্যে দুইজনের নাম পাওয়া গেছে- জুবায়েদ এবং ইসলাম।

পাকিস্তানী নাগরিকটি (খালিশ) আরএসও এবং তালেবানের থেকে প্রশিক্ষন পাওয়ার পরে পাঁচ মাস আগে মংডুতে যায় এবং উপরে উল্লেখিত নেতার কাছে হামলার জন্য প্রয়োজনীয় অস্ত্র সরবরাহ করে। এই লোক বাংলা, উর্দু, বার্মিজ, আরাকানি এবং মালয় ভাষাতে কথা বলাতে পারদর্শী। হামলার আগে এই দলটা মংডুর আশেপাশের তিনটা গ্রামে ডাকাতিও চালায়।
মায়ানমারের সরকারের ভাষ্য অনুযায়ী এই দলটা সরাসরি পাকিস্তানের তালেবান ও আল কায়েদা থেকে সহযোগিতা পায় এবং তাদের উদ্দেশ্য হল সেই এলাকার মুসলিম জনগোষ্ঠীর মধ্যে চরমপন্থি মতবাদ প্রতিস্থাতে কাজ করছে।"

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৬

আস্তিক কমরেট বলেছেন: ভাই, আপনার আমেরিকার যাবার ব্যবস্থা হয়ে গেছে। যে একখান ব্লগ লিখছেন। তা যদি যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজরে আসলেই নিশ্চিত আমেরিকা বা কানাডা । এগিয়ে যান। সামনেই আমেরিকা কানাডা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কি ব্যাপার? আমি কি নাস্তিকতাবাদি নিয়ে কিছু লিখলাম নাকি?

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫০

জ্বলন্ত আলো বলেছেন: নতুন ইতিহাসবিদ। সুচির নোবেলটা লেখক পেতে পারে।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৩

আহা রুবন বলেছেন: যারা বাসস্থানের প্রতি ভালবাসা দেখায় না, সেখানকার সংস্কৃতিকে ধারণ করে না তাদের অবস্থা এমনই হবে। ওরা রোহিঙ্গা, ব্রহ্মদেশি হতে পারেনি। আমাদের দেশের যে সব বিহারি বাংলাদেশকে ভালবেসে এই সংস্কৃতিকে আপন করেছে তারা ধীরে ধীরে মূলধারায় চলে এসেছে। ব্যারিস্টার ইস্তিয়াক আহমেদ উত্তর প্রদেশ থেকে এসেছিলেন, এদেশি হয়েছিলেন, বিহারিদের মতো বিচ্ছিন্ন হননি। ঢাকার দোহার-নবাবগঞ্জের খৃস্টানদের দেখলে কে বলবে এরা পর্তুগিজ। খাব একজনের গীত ধরব অন্যের... এরা বিদেশে (বাংলাদেশে) এসেই যে সমস্ত বদমায়শি করে, নিজের দেশে না জানি কী করে!

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৪

গ্যাব্রিয়ল বলেছেন: আপনার লেখার সত্যতার কোন প্রমান আছে?

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২২

অন্তু নীল বলেছেন:
কোনো রেফারেন্স পেলে ভাবতাম আপনার কথা।

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

দুর্গম পথের যাত্রী বলেছেন: রামদের লেখার কোন রেফারেন্স নাই .........লেখার কোন ভিত্তি নাই....
মস্তিষ্ক বিকৃত এই জিনিস গুলারে পাবনা পাঠানো আবশ্যক ।

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৯

বিলুনী বলেছেন: পোস্টের প্রতিটি কথা সত্য । এর স্বপক্ষে ভুরী ভুরী রেফারেন্স আছে । কিন্তু দিনে অন্ধ রাতে কানা গোপন পথে চলারা তা দেখবেনা ।
রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জামায়াত ও বিভিন্ন জঙ্গীগ্রুপের মদদপুষ্ঠ ইত্তেহাদুল জমিয়াতুল রোহিঙ্গা সংগঠনকে শক্তিশালী করতে বিদেশী এনজিও সংস্থা থেকে কোটি কোটি টাকার ফান্ড সংগ্রহ করে রোহিঙ্গা জঙ্গিদের নিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে অস্থিতিশীলতার সৃষ্টির পাশাপাশি আরকান রাজ্য প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করে আসছে। সম্প্রতি চট্টগ্রামের গোয়েন্দা পুলিশের হাতে খুলশী থানার জিইসি মোড় হোটেল লর্ডস ইন থেকে আটক হয় পাকিস্তানী নাগরিকসহ ৫ জঙ্গি। এরপর নাইক্ষ্যংছড়ির ৫০ ব্যাটলিয়নের বিজিবির সদস্যরা মিয়ানমার সীমান্ত এলাকা দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আটক জঙ্গি নেতা সালামত উলহর শ্যালক হাফেজ জোনাইদকে গ্রেপ্তার করে। চট্টগ্রামে পুলিশের হাতে আটক হওয়া পাকিস্তানী রোহিঙ্গা সংগঠন গুলোবল রোহিঙ্গা সংগঠনের নেতা মোঃ আলম সম্প্রতি কুতুপালং ক্যাম্পে এসে রোহিঙ্গা সংগঠনকে সক্রিয় করতে স্থানীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত এক মৌলভীর বাড়িতে গোপন বৈঠক করেছিল বলে জানা গেছে।
রেফারেন্স : http://blog.bdnews24.com/mahbubulalam/162263

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি ঠিকই বলেছেন।
চোখের সামনে সব দেখার পরও এরা রেফারেন্স চায়। এদের রেফারেন্সের কাগজ পানিতে গুলে খাইয়ে দিলেও লাভ হবে না।

বাংলাদেশকে পাক-আফগানিস্তানের মত সন্ত্রাসের অভয়ারন্যে বানাতে চাচ্ছে মৌদুদিবাদিরা। সিমান্ত খোলা রেখে চট্টগ্রামকে পেশোয়ার বানিয়ে রহিঙ্গাদের স্বাধীন আরাকানিস্তানের স্বপ্ন দেখাচ্ছে।

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১১

বিলুনী বলেছেন: ১৮৮৯ সালের মন্টেভিডিও চুক্তি, ১৯১১ সালের কারাকাস চুক্তি, ১৯২৮ সালের হাবানা কনভেনশন, ১৯৩৩ সালের রাজনৈতিক আশ্রয় সংক্রান্ত মন্টেভিডিও কনভেনশন, ১৯৫৪ সালের কুটনৈতিক আশ্রয়দান সংক্রান্ত কনভেনশন অনযায়ী বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদান করলেও এদেরকে আর ফিরিয়ে নিচ্ছে না মিয়ানমার সরকার। তাই রোহিঙ্গা শরনার্থী সমস্যাটি এখন বিপুল জনঅধ্যূষিত বাংলাদেশের জন্য ‘গোদের ওপর বিষ ফোঁড়া’র বিশাল সমস্যা হয়ে দেখ দিয়েছে। তার পরও প্রতিনিয়তই মিয়ানমার থেকে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে। শরণার্থী শিবির ব্যবহৃত হচ্ছে ট্রানজিট ক্যাম্পে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ও টেকনাফের নয়াপাড়া, লেদা শরণার্থী শিবিরকে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করছে। এদিকে এখানকার শরণার্থী শিবির অন্যত্র স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার খবরে অনেক রোহিঙ্গা শিবির ছেড়ে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ছে। এসব ব্যাপার নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাঝে উদাসীনতার অভিযোগ উঠেছে। অন্যদিকে সরকার সম্প্রতি কক্সবাজার ও বান্দরবান এলাকায় ৫১ জন শীর্ষ রোহিঙ্গা গডফাদারের তালিকা ককরে এসব গডফাদাররা নগদ নজরানার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। তাই গডফাদারদের তালিকা প্রকাশ করেও এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা না নেয়ায় রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ থামানো যাচ্ছে না।

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১৩

বিলুনী বলেছেন: রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কারণে আর্থ সামাজিক অবস্থায় দেখা দিয়েছে বিরূপ প্রতিক্রিয়া। রোহিঙ্গারা এখন বাংলাদেশীদের নাম-ঠিকানা ব্যবহার করে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে।এসব রোহিঙ্গা বিদেশে গিয়ে বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গেও জড়িত হয়ে পড়ছে যার দায় পড়ছে বাংলাদেশীদের ওপর। বলার অপেক্ষা রাখে না এর ফলে বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশীদের ইমেজ নষ্ট হচ্ছে। এর বাইরেও ভয়ঙ্কর খবর যেটি সেটি হলো, রোহিঙ্গা রমনীরা আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে অনেকেই যৌনপেশায় নেমে পড়েছে। এতে বাংলাদেশে বিশেষ করে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারসহ পুরো চট্টগ্রাম বিভাবে এর বিপুল প্রভাব পড়েছে। এরা দিনে দিনে রাজধাণী ঢাকাসহ দেশের বড় শহরে ছড়িয়ে পড়েছে, এবং ইয়াবা ব্যবসাকে সারা দেশেই রমরমা করে তুলেছে। এ ব্যাপারে শিগগির পদক্ষেপ নেয়া দরকার। না হলে এর ফলে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ আর্থ-সামজিকসহ বিভিন্ন দিক দিয়েই সংকটাপন্ন অবস্থায় পড়বে। যা দেশের ভাবমূর্তি জন্য অশনি সংকেত। আর বিদেশে বাংলাদেশী শ্রমিকদের পাসপোর্ট হারানোর ছুতো করে কৌশলে চলে আসছে দেশে। সেই পাসপোর্ট আদম পাচারকারী দালাল চক্রের মাধ্যমে গলাকাটা পাসপোর্ট তৈরি হচ্ছে। যাতে নাম, ঠিকানা ও ভিসাপ্রাপ্তি সবই ঠিক থাকে, শুধু ছবি পরিবর্তন করা হচ্ছে। আর এই গলাকাটা পাসপোর্ট দিয়ে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে রোহিঙ্গাদের পাঠানো হচ্ছে। গত এক মাসে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করে প্রায় অর্ধশত ব্যক্তি গলাকাটা পাসপোর্ট ব্যবহার করে বিদেশ যাওয়ার সময় পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে। এই অর্ধশত ব্যক্তির মধ্যে প্রায় ২৫ জনই রোহিঙ্গা সদস্য বলে পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে। আর বিদেশে তাদের অপকর্মের দায় পড়ছে বাংলাদেশীদের ঘাড়ে। অনেক ক্ষেত্রেই এদের অপকর্মের মাশুল গুনতে হচ্ছে বিদেশে কর্মরত গোটা বাঙালি কমিউনিটিকে। বিদেশীদের পাঠানো রেমিট্রেন্স এখন দেশের অর্থনীতিতে একটা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। এই রেমিট্রেন্স প্রবাহ নির্ভর করছে বিদেশে বাংলাদেশী শ্রমিকদের কর্মদক্ষতা ও ইমেজের ওপর। বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী রোহিঙ্গারা বিদেশে গিয়ে অপকর্ম করলে সে দায় পড়বে বাংলাদেশীদের ওপরই। অর্থাৎ বাংলাদেশীদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে। এর পরিণামে বিদেশী শ্রমিকদের পাঠানো রেমিট্রেন্স প্রবাহ শ্লথ হয়ে গেলে এর বিরূপ প্রভাব পড়বে দেশের অর্থনীতিতে।
রেফারেন্স : http://blog.bdnews24.com/mahbubulalam/162263

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১৬

বিলুনী বলেছেন: রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যা সেমাধানে আন্তর্জাতিক মহলও বিশেষ কোন ভূমিকা পাল করছে না। বরং আমেরিকাসহ বিভিন্ন দাদা দেশের পক্ষ পক্ষ থেকে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে বাংলাদশ সরকারের ওপর ক্রমাগত চাপ অব্যাহত রেখেছে।
রেফারেন্স :http://blog.bdnews24.com/mahbubulalam/162263

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২২

বিলুনী বলেছেন: রোহিঙ্গা সমস্যা একটি জাতিগত মানবিক সমস্যা। মিয়ানমার সরকার এ মানবিক সমস্যা সমাধান না করে উপরন্তু মুখে কুলুপ এটে বসে আছে। আমরা বাংলাদেশের মানুষ আশা করবো জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ও প্রভাবশালী দেশগুলো এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কারণ রোহিঙ্গা সমস্যা এখন আর কোনো স্থানীয় ইস্যু নয়, এটি আন্তর্জাতিক ইস্যু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে পড়েছে। আর সবচেয়ে বড় সত্য যেটি; সেটি হলো বাংলাদেশের পক্ষে দীর্ঘদিন ধরে বিপুলসংখ্য রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেয় সম্ভব নয়।
রেফারেন্স :http://blog.bdnews24.com/mahbubulalam/162263

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২৮

বিলুনী বলেছেন: কয়েক বছর ধরে সে রীতিমত ঐ শরণার্থী শিবিরে যাতায়াত করে থাকে। ঐ শিবিরের অভ্যন্তরে একাধিক স্থানে হেরোইন, ইয়াবা, গাঁজা, মদসহ জোয়ার আসর ও অসামাজিক কাজের আসর হতে থাকে।
সোহেলের মত এতদাঞ্চলের শত শত কিশোর- যুবক, তরুন, বিবাহিত- অবিবাহিত লোকজনের খুবই খারাপ পরিণতির জন্য দায়ী কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির। এই শিবির সংলগ্ন বস্তি ও আশ পাশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গা বাচাঁর অবলম্বন হিসেবে মাদক, মানব পাচার নানা উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠির সাথে সম্পৃক্ততা, অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত, পাহাড় কাটা, বন উজাড়, সমুদ্রে মৎস্য পোনা ধ্বংস, চুরি, ডাকাতি, সস্তায় শ্রম বিক্রিসহ নানা নিরাপত্তা হুমকি জনিত কর্মকান্ডের সাথে জড়িত রয়েছে। এভাবে পার্শ্ববর্তী প্রতিবেশী মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলিমরা বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশ করেই চলেছে এবং এরা বিভিন্ন স্থানে লোকালয়ে মিশে যাচ্ছে। অথচ দীর্ঘ সময় পার হলেও দ্বিপাক্ষিক ও আন্তর্জাতিক কুটনৈতিক যথাযথ তৎপরতার অভাবে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হওয়ায় এসব অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের কাফেলার কারণে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বিজিপির হাতে নিরীহ মেধাবী বিজিবি নায়েক মিজানুর রহমানকে অকালে প্রাণ দিতে হয়েছে। অথচ সামগ্রিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা না করে আমাদের এক শ্রেণীর মানবতা প্রেমী প্রতি বৎসর নানা কর্মসূচীর মাধ্যমে বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালন করে আসছে এবং আমাদের দেশে লক্ষ লক্ষ অভুক্ত মানুষের পাশে না দাড়িয়ে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের পক্ষালম্বন করছে।
রেফারেন্স : http://www.dainikcoxsbazar.net/?p=28015

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩১

বিলুনী বলেছেন: অনেকেরই সন্দেহ জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক কিছু সংগঠন তাদের স্বার্থ রক্ষার্থে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এদিকে বিপুল সংখ্যক বৈধ অবৈধ রোহিঙ্গার কারনে উখিয়া টেকনাফে দেখা দিয়েছে আইন শৃংখলা অবনতিসহ নানা সামাজিক অস্থিরতা। এব্যাপারে সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) জসিম উদ্দিন মজুমদার জানান, কক্সবাজার জেলায় আইন শৃঙ্খলা অবনতির জন্য রোহিঙ্গাদের ভুমিকা সব চেয়ে বেশি। এরা নানা স্থানে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, মানবপাচার, ইয়াবা পাচার থেকে শুরু করে নানা প্রকার অপরাধের সাথে জড়িত রয়েছে। তাই এসব রোহিঙ্গাদের নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব সরকার একটা সিদ্ধান্ত আসতে পারবে, তত দ্রুতই এ অঞ্চলের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতি হবে।
রেফারেন্স : http://www.dainikcoxsbazar.net/?p=28015

১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

Mukto Mona বলেছেন: বাংলাদেশের জামাত ও তৎকালীন বিএনপি জোট এরা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল ৯০ দশকের পর - মৌদুদিবাদি ইসলাম ও সৌদি ও আরবদের ফান্ডিং ও বিএনপি সুযোগ করে দেয়ার আরো আগে থেকেই। রহিঙ্গাদের সমস্যার কারন।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মিয়ানমার ১০টি দেশের সমন্বয়ে গঠিত আসিয়ানের সদস্য। এই আসিয়ানে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মুসলিম রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়া, প্রভাবশালী মুসলিম দেশ মালয়েশিয়া ও ব্রুনেই সদস্য। বাংলাদেশে ভুয়াছবি দিয়ে ফেসবুকে যেমন প্রচার হচ্ছে তার কিছুমাত্রও সত্য হলে তারা বসে থাকত না। সিঙ্গাপুরের মিডিয়ায় কিছুটা হলেও দেখা যেত।

মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের নাগরিক অধিকার সিমিত, তাদের ভোটাধিকার নাই কিন্তু রোহিঙ্গারা তাদের অধিকারের জন্য কোন নিয়মতান্ত্রিক পথে আন্দোলন না করে তারা সন্ত্রাসীদের য়াশ্রয় দেয়, আর করে ড্রাগস ব্যবসা। যে কারনে আসিয়ান ভূক্ত মুসলিম দেশগুলো রোহিঙ্গাদের পাশে দাড়ায় না।

রোহিঙ্গাদের প্রতিবেশী সাধারন বৌদ্ধরা মারছে, এটা পুরাই ভুয়া। রোহিঙ্গাদের মারে মিয়ানমারের সরকারী বাহিনী। কারন রোহিঙ্গারা মাঝে মাঝে আক্রমণ করে পুলিশ/ আর্মি হত্যা করে। এরপর পালায় রহিংগা বসতিতে তারপর মিয়ানমারের সরকারী বাহিনী তল্লাশি চালিয়ে হামলাকারি রোহিঙ্গাদের হত্যা করে তখন তারা বাংলাদেশে ঢুকতে চায়। আসলে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে ঢুকার উসিলা বানাতে মাঝে মাঝে সরকারী বাহিনীর চৌকিতে আক্রমণ করে। বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের কাছে দুবাইর চেয়েও বেশী। কারন এখান থেকে অনেক রহিঙ্গার কানাডায়ও স্থান হইছে।

মালয়েশিয়া ইন্দোনেশিয়া রোহিঙ্গাদের তাদের নিজের দেশে নিতে পারে, কিন্তু নেয় না। কারন তারা জানে রোহিঙ্গারা আসলে কি। জেনেশুনে কেউ শরীরে এইসব এইডস ঢুকাতে চায় না।

দুঃখের বিষয় বাংলাদেশের একশ্রেণীর লোক ফটশপে ভুয়া ছবি দেখে আমিন আমিন বলে না জেনেই রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে সোয়াব হাসিল করতে চায়।

১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫

Mukto Mona বলেছেন: বাংলাদেশের মৌদুদিবাদি ওহাবী এজেন্টরা সিমান্ত পার হয়ে রহিঙ্গা জনবসতি এলাকায় সৌদি-পাকি আইএসাই মদদে মসজিদে মসজিদে, ঘরে ঘরে ধর্মপ্রচারের নামে মৌদুদিবাদি ইসলাম প্রচার সুরু করে। ইসলামি বিধিনিষেধ .. দাড়ী-টুপি হেজাব, কালো বোরখা ... স্থানীয়দের ঘৃনা করতে শিখিয়েছে বছরের পর বছর। সমস্যা সুরু হয় ৯০ দশকের পর। বাংলাদেশের জামাত ও তৎকালীন বিএনপি জোট এরা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল ৯০ দশকের পর - মৌদুদিবাদি ইসলাম ও সৌদি ও আরবদের ফান্ডিং ও বিএনপি সুযোগ করে দেয়ার আরো আগে থেকেই। রহিঙ্গাদের সমস্যার কারন। নবনির্বাচিত বিএনপি না বুঝেই জামাতি কুটকৌশলের ফাদে পরে।

১৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩

রায়হান চৌঃ বলেছেন: এখানে ও বিএনপি-জামাত......... :P
আরে ভাই আওয়ামীলিগের পোলা হইছে, মিষ্টি খান !!! কয় কেমনে ? উত্তর আসে বিএনপি জামাতে আওয়ামীলিগরে দুচে পেট বাজাইছে :)

কাউয়া কোথাকার

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিম্পির লজ্জা হওয়া উচিত, বড় দল হওয়া সত্ত্বেও ছ্যাচড়া জামাটের লেজুরবৃত্তি করে। এখনো করছে
তৎকালিন ক্ষমতাসিন বিম্পি সুযোগ সুবিধা দিয়েছিল একথা দিবালকের মতই সত্য।
আরবের সহায়তায় মৌদুদিবাদি জামাতিরা রহিঙ্গাদের সংগবদ্ধ করে, ... মসজিদে টাকা, আরাকানে ইসলামী স্বতন্ত্র স্বায়ত্বশাসিত বা স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠার তৎপরতা শুরু করে। ব্যাপক ফান্ডিং পেয়ে সীমান্তের বেশীরভাগ মাদ্রাসায় রিতিমত ঘাটি বানিয়ে ফেলে।
প্রমান লাগবে?

ফেবু-ব্লগে নির্লজ্জ বেহায়া বিম্পি-জামাট সমর্থকরা ভুয়া ফটোশপ ছবি দিয়ে সেইরকম কান্নাকাটি সুরুকরে দিছে।
সুধু কান্নাকাটি না, রহিঙ্গা ডাকাতগুলার গু ছাপ করতেও রাজি।

১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬

হুমায়ুন কবির (সুমন) বলেছেন: লেখক একটা পাগল । ইতিহাস কাকে বলে সেটা মনে হয় জানে না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.