নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরাকানে সেদিনের হামলাকারিরা রহিঙ্গা হলেও ছিল বহিরাগত

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৬

বৃহস্পতিবার ২৪ অগাস্ট আরাকানে সীমান্তবর্তি শহরগুলোতে কয়েকটি নিরাপত্তাচৌকিতে জঙ্গিরা পরিকল্পিত হামলা করে।
এদেরকে স্বাধীনতাকামি বলা যাবেনা কোনমতেই।
স্থানীয়দের সাথে যোগাযোগ নেই, রহিঙ্গা হলেও বহিরাগত। প্রশিক্ষন মধ্যপ্রাচ্যে। হামলা সেরে ফিরে এসেছে। হামলাকারিরা বিবিসির কাছে সেটাই বলেছে। স্বাধীনতাকামি হলে। স্থানীয় নেতা থাকতো, জাতীয় নেতা থাকতো, জনমত তৈরি করত।
ওদের জঙ্গি সাইটে কালো কাপড়ে ঢাকা দুজন এক বার্মিজ যুবককে গলা বিচ্ছিন্ন করার স্টাইল দেখে নিশ্চিত বোঝা যায় এরা রোহিঙ্গা নয় , আইএসের চটপট জবাই করা পেশাদার কশাই।




সেদিনের হামলার টাইমিংটাও ছিল সেই রকম। জাতিসংঘের পক্ষ্য থেকে যখন কফি আনান কমিশন রিপোর্ট প্রকাশিত, সব মহল মিয়ানমার সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করে যাচ্ছিলো এবং আন্তর্জাতিক জনমত তৈরি করছিলো। বার্মা সরকার বলছিল অল্প হলেও কিছু রহিঙ্গা ফেরত নেয়া হবে, ঠিক তখনই রোহিংগা নামধারি জংগিরা সীমান্ত পার হয়ে মিলিটারি এবং পুলিশ বাহিনীর উপর প্রাণঘাতি আক্রমন চালায় ।
কয়েকটিক্ষেত্রে পেটে বোমা বেধে আত্নঘাতি হামলা হয়েছিল। পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর নিহতের সংখা ১২। আহত অনেক।
এর আগে গত বছরের অক্টোবরেও রাখাইনে পুলিশ ফাঁড়ির ওপর একই স্টাইলে হামলা করেছিল এই জঙ্গিরা।

এই সব মামুলি হামলায় বার্মার সামরিক জান্তা বিন্দুমাত্র কাবু হওয়ার কথা না,
পরিকল্পিত ভাবেই উষ্কানিমুলক হামলাটি হয়েছে, যাতে সামরিক জান্তা আরো নিষ্ঠুর দ্বিধাহীন ভাবে ঘরবাড়ী জালিয়ে রহিংগাদের মারধোর করে বাংলাদেশের দিকে ঠেলে দিতে পারে। সেটাই হয়েছে। এই উষ্কানিমুলক গেরিলা আক্রমণে নিরিহ রোহিংগারা বিশালভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ৩০০০ ঘরবাড়ী পুড়ে ছাই হয়ে গেছে, ৫ শতর বেশী মানুষ প্রাণ হারালো।


হামলাকারি প্রশিক্ষিত জঙ্গিরা গত অক্টোবরের মত বাংলাদেশ থেকেই সীমান্ত পার হয়ে যেয়ে হামলা করেছিল। গতবারের মতই হামলা সেরে দ্রুত পুর্বনির্ধারিত ভাবে আহত সদস্যদের নিয়ে দ্রুত বাংলাদেশে ঢুকে পরে, জঙ্গিদের বাংলাদেশে অবস্থিত সদস্যরা আগেই বিজিবিকে ও স্থানীয় আওয়ালীগের পান্ডাদের মোটা এমায়ুন্ট দিয়ে বুকিং করে রেখেছিল। তাদেরকে তত্ক্ষণাৎ দ্রুত আগেই ভাড়া করে রাখা কয়েকটি চকচকে এম্বুল্যান্সএ করে চট্টগ্রাম শহরে নিয়ে চিকিৎসা করায়। তখনও হাসপাতালের কেউ জানে না এরা কারা। জানতেও চায়নি। টাকা কথা বলে। বিদেশে গুলিতে আহত কেউ বিনা বাধায় চট্টগ্রাম মেডিকেলের মত বড় প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে গেল। যেখানে গুলিবিদ্ধ স্বদেশী হলেও হাজারো প্রশ্নের সম্মুখিন হতে হয়!
কেউ জানে না এই আহত তরুনরা কিচ্ছুক্ষন আগে হামলা করে এসেছে, এরা ২০০মাইল দূরের সীমান্ত পার হয়ে এসেছে আহত ১৪ জনের ২ জন মারা যায়। বাকি জঙ্গিরা ও তাদের আশ্রয়দাতারা চট্টগ্রামে ফ্রি ঘোরাফেরা করছে, অল্প আহত একজন হাসপাতাল বেডে টিভিতেও সাক্ষাত্কার দিচ্ছে দেখলাম। কোন সাংবাদিক জিজ্ঞেস করলনা তোমরা এত দূর কেম্নে আসলা? কারা তোমাদের আনলো? এত টাকা কই পাইলা? গুলিতে আহতদের মধ্য নারী-শিশু নেই কেন?
তবে হাসপাতালে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের সাথে কথা বলে জানা গেছে যে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সময় প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সীমান্ত শহর মংডুর লাইনমাখালি পুলিশ ফাঁড়ির সামনে হামলার সময় এরা গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে তারা জানিয়েছে। সুত্র - মংডুর লাইনমাখালি পুলিশ ফাঁড়ির সামনে হামলায় গুলিবিদ্ধ রোহিঙ্গা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু


চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতাল রেজিষ্টারে এই আহতের নাম মো. মোক্তার হোসেন (২৭)
ঠিকানা লেখা হয়েছে মায়ানমারের মংডু শহর এলাকার। তার বাবার নাম গুল মোহাম্মদ।

গত বছরও একই কায়দায় হামলা হয়েছিল। ২০১৬তে ৯ই অক্টোবর বার্মিজ কিকানপিন বর্ডার গার্ড হেড কোয়ার্টার ও সংলগ্ন অঞ্চলের দুটি পুলিশ চেকপোষ্টে এক অতর্কিত হামলাকরে মিয়ানমার পুলিশের ৯ জনকে মেরে ফেলে, এই হামলাতে জড়িতরা পালিয়ে যেতে বাংলাদেশ সিমান্তে ঘনবসতি মংডূ শহর হয়ে সীমান্তের দিকে যায়। বার্মিজ পুলিশ ও সিমান্তরক্ষীরা এদের পলায়ন ঠ্যাকাতে জরুরিভাবে বিজিবির সহায়তা চেয়েছিল। সেবার বিজিবি দুজনকে অস্ত্রসহ পাকড়াও করে বার্মিজ বিজিপির হাতে তুলে দিয়েছিল। তবে এবারের হামলায় হামলাকারিদের পুর্বনির্ধারিত একাধিক স্কেপরুট সহ উচ্চ প্রস্তুতি ছিল, বোঝাই যাচ্ছে।

বিবিসি ও হংকংভিত্তিক এশিয়া টাইমসের প্রতিবেদনে দেখা যায় এইসব হামলাকারি নেতাদের বসবাস করাচি এবং অর্গানাইজড ও পরিচালনা হয়েছে সৌদিআরব ও দুবাই থেকে। এই ফান্ডিং গ্রুপ আগে আলকায়দাকেও পরিচালনা করতো সশস্ত্র রোহিঙ্গা গোষ্ঠী 'আরসা'র নেপথ্যে যারা
প্রথম আলোতেও বিবিসি ও এশিয়া টাইমসের বরাত দিয়ে লেখা ছাপা হয়েছে। তবে প্রথমআলোতে হামলাকারি জঙ্গিদের প্রসংসা করতে দেখা গেছে।

বছরদুয়েক জাবত লন্ডন ও নিউইয়র্কে ফান্ডরাইজিং হচ্ছে। নিউইয়র্কে মসজিদে গত বছর দেখেছিলাম প্রচার হচ্ছে। রোহিংগাদের অসহায়ত্বকে পুজি করে এ পর্ষন্ত প্রায় বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত সাহাষ্য এসেছিল, এই বিপুল অর্থের কিছুই দুস্থ রহিংগাদের দৃশ্বমান কোন উপকারে আসেনি। সম্ভবত সব টাকা গেছে বিদ্রোহী নামের রহিঙ্গা জঙ্গিদের কাছে। এই টাকা দুস্থরা পাবে না জানলে কোন প্রবাসী জাকাত-ফেত্রার, সাহায্যের এতগুলো টাকা এভাবে দিত না।

জঙ্গি-সন্ত্রসিদের মুল অস্ত্র হচ্ছে প্রচারনা।
হামলা হলে রহিংগা অত্যাচার বাড়বে, দলে দলে সীমান্ত পারি দিবে, শুশীল কান্নাকাটি বাড়বে, আর বাড়বে ফান্ডিংও।
এখন তো প্রচার রমরমা! সে প্রচারনা করেদিচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন মিডিয়া, বাংলাদেশে প্রথমআলো! বিবিসি বাংলা,

রহিংগা সমস্যা অনেক পুরোনো হলেও মুল সমস্যা সুরু হয় ৯০ দশকের পর।
বাংলাদেশের জামাত ও তৎকালীন বিএনপি জোট এরা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল ৯০ দশকের পর - মৌদুদিবাদি ইসলাম ও সৌদি ও আরবদের ফান্ডিং ও বিএনপি সুযোগ করে দেয়ার আরো আগে থেকেই। রহিঙ্গাদের সমস্যার কারন। নবনির্বাচিত বিএনপি না বুঝেই জামাতি কুটকৌশলের ফাদে পরে। মৌদুদিবাদি ওহাবী এজেন্টরা সীমান্ত পার হয়ে রহিঙ্গা জনবসতি এলাকায় সৌদি-পাকি আইএসাই মদদে মসজিদে মসজিদে, ঘরে ঘরে ধর্মপ্রচারের নামে মৌদুদিবাদি ইসলাম প্রচার সুরু করে। ইসলামি বিধিনিষেধ .. দাড়ী-টুপি হেজাব, কালো বোরখা ... আর স্থানীয়দের ঘৃনা করতে শিখিয়েছে বছরের পর বছর। এরপরও স্থানীয় রহিংগরা কোন হামলা সহিংসতায় জড়ায় নি।
৯২ এর হামলাও পাকিস্তান-সৌদি প্রশিক্ষিত রহিঙ্গা জঙ্গিরা সীমান্ত পাড়িদিয়ে উষ্কানমুলক হামলা করেছিল। তখন ৩ থেকে ৬ লাখ রহিংগা বাংলাদেশে ঢুকতে বাধা দেয় নি বিম্পি-জামাত সরকার। বারবার হামলার পর তৎকালীন বার্মা সামরিক সরকার এইসব রাষ্ট্রবিরোধী প্রচেষ্টাকে শক্ত হাতে দমন করে করে। এরকম অবস্থা হলে যেকোন দেশই ব্যাবস্থা নিবেই।
গতকাল লন্ডন থেকে এক বিবৃতিতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের কথা ভুলে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় ও সিমান্ত খুলে দিতে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
কিন্তু বিএনপি ওহাবীদের এজেন্ডা সমর্থন করছে কেন? সামান্য ভোটব্যাঙ্ক বৃদ্ধি? সেটাও তো জামাতের। কিন্তু রাষ্ট্রের কত বড় সর্বনাশ!

মুলত এসব মদদপুষ্ট জঙ্গিদের সহিংসতার কারনেই রোহিঙ্গাদের নাগরিক অধিকার এখন সীমিত, তাদের ভোটাধিকারও হারিয়েছে।
দৃশ্বমান কোন নেতা দূরে থাক এত শত বছরেও একটি সংগঠন বা নেতা তৈরি করতে পারেনি। মৌদুদিবাদি ওহাবী এজেন্টদের দির্ঘ নোংড়া এক্টিভিটির কারনে শিক্ষার প্রসারও হয়নি। রোহিঙ্গারা তাদের অধিকারের জন্য কোন নিয়মতান্ত্রিক পথে সংগঠন আন্দোলন না করে তারা সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেয়, আর করে ড্রাগস, ইয়াবা স্মাগলিং ব্যবসা। যে কারনে আসিয়ান ভূক্ত ধনাড্য মুসলিম দেশগুলো রোহিঙ্গাদের পাশে দাড়ায় না।
মিয়ানমার ১০টি দেশের সমন্বয়ে গঠিত আসিয়ানের সদস্য। এই আসিয়ানে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মুসলিম রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়া, প্রভাবশালী মুসলিম দেশ মালয়েশিয়া ও ব্রুনেই আছে। কিন্তু রহিংগাদের অধিকারের জন্য এরা নেই।

বর্মি মুসলমানদের প্রতিবেশী সাধারন বৌদ্ধরা মারছে, এটা পুরাই ভুয়া।
কারন বার্মার অন্যান্ন অঞ্চলে অনেক মুসলমানের বাস, তাদের কোন সমস্যা হচ্ছে না, নাগরিকত্ত বহাল আছে। রেঙ্গুনে বড় বড় মুসলিম পাড়াও আছে, নোয়াখাইল্যা পাড়াও আছে। মসজিদও আছে। কেউ কোন সমস্যা করছে না।

কিন্তু আরাকানের কথা আলাদা, এখানে রোহিঙ্গাদের মারে মিয়ানমারের সরকারী বাহিনী। কারন বহিরাগত রোহিঙ্গারা মাঝে মাঝে আক্রমণ করে পুলিশ/ আর্মি হত্যা করে। এরপর পালায় রহিংগা বসতি হয়ে বাংলাদেশে বা ভারতে। তারপর মিয়ানমারের সরকারী বাহিনী তল্লাশি চালায়, গুলি করে , আগুন লাগায়। তখন তারা পালাতে থাকে বাংলাদেশে ঢুকতে চায়। আসলে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে ঢুকার উসিলা বানাতেই বার বার সরকারী বাহিনীর চৌকিতে বহিরাগত সন্ত্রাসিদের আক্রমণ হচ্ছে, একথা এখন নির্দ্বিধায় বলা যায়।

বিশ্বের মোড়লদের পেট্রলিয়াম-গ্যাস ইনভেষ্ট এখন বার্মাতে অনেক। এইসব ব্যাপারে তাদের এত মাথাব্যথা নেই। তাই রহিঙ্গা নির্যাতনে বার্মাকে কিছু না বলে উলটা বাংলাদেশকে চাপ দেয় সীমান্ত খুলেদিতে। নিজেরা সীমান্ত খোলা তো দুরের কথা ভদ্রলোকদেরও ভিসা দেয় না। মালয়েশিয়া ইন্দোনেশিয়া অনেক হালকা জনবসতি, তাদের বিপুল পতিত জমি বনভুমী এলাকা জনবসতি শুন্য। রোহিঙ্গাদের তাদের নিজের দেশে নিতে পারে, কিন্তু নেয় না। কারন তারা জানে রোহিঙ্গারা আসলে কি। জেনেশুনে কেউ শরীরে এইসব অপরাধপ্রবন লোকজন ঢুকাতে চায় না।

এছাড়া বাংলাদেশের কদর রোহিঙ্গাদের কাছে দুবাইর চেয়েও বেশী।
দলে দলে ঢুকছে কারন এখানে মাদ্রাসায় নিরাপদ আশ্রয়, খাদ্য, মুক্ত চলাচল, নাগরিকত্ত। এরপর অনেক রহিঙ্গার সৌদি এমনকি আমেরিকা কানাডায়ও স্থান হচ্ছে। উখিয়ার নাইখ্যানছড়িতে রহিংগারাই এখন সংখাগরিষ্ট, বর্তমান চেয়ারম্যানও একজন সৌদি প্রবাসী জঙ্গি রহিংগা নেতার ভাই। আগে জামাত-শিবির করলেও এখন আওয়ামীলীগের বড় পান্ডা, ভাল ফান্ডিং শ্রোত আসছে বাইরে থেকে। এখন অসহায় রহিঙ্গাদের উপর চাদাবাজিও হচ্ছে। টাকার বিনিময়ে দলে দলে রহিঙ্গা ঢুকাচ্ছে।
এইসব গণরহিঙ্গা আমদানি .. স্থানীয় আওয়ামী দলীয় মদদের কারনে রাষ্ট্রকে একদিন কঠিন মুল্য দিতে হবে।

আপডেটঃ ৪-সেপ্টেম্বর-২০১৭



এ কদিনেই ৩লাখের বেশী রহিংগা ঢুকে পরেছে। সরকারি হিসেবে ১ লাখ ৮০ হাজার। নদীর ওপারে অপেক্ষমান এর দ্বীগুন।
উখিয়া উপজেলার বালুখালী, রহমতেরবিল, আনজুমানপাড়া, ধামনখালী, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ধুমধুম, তুমব্রু, বাইশারীসহ বিভিন্ন ৩৩ সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে ঢুকেছে আরও ৫০ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা।
এদের সাথে স্বসস্ত্র রোহিঙ্গা, জঙ্গিরাও ঢুকছে, আগেও ঢুকেছে-ফিরেগেছে এখন তো কোন বাধাই নেই। তাদের উপস্থিতি বোঝাই যায় ইতিমধ্যেই ঐসব এলাকায় বিষ্ফোরন ও গুলি-গুলিবিনিময়ের শব্দ শোনা যাচ্ছে।

সীমান্তের রোহিঙ্গা শিবিরে গুলি-বিস্ফোরণ, নিহত ২

view this link
view this link

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: Excellent...........

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

ইরিবাসের রাত বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। মৌলবাদীদের ষড়যন্ত্রের হাত যে কত দূর যেতে পারে তা সবাই জানে, শুধু চোখ খুলে দেখে না এই টুকুই। আরো লিখুন এভাবে।

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

বিজন রয় বলেছেন: +++++

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগাদের আর আরাকানে থাকা হবে না।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আর থাকার দরকার আছে?

আগে এসেছে ৭ লাখ।
এ কয়দিনেই এসে গেছে ৩ লাখ। দ্বীগুন বাড়ার সম্ভাবনা ...
এলাকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্টান দখল করে, এখন আশ্রয়কেন্দ্র।
কক্সবাজার জেলায় এরাই এখন সংখাগরিষ্ট হচ্ছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.