নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আবার মোবাইলও চায়!

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৯

রহিংগাদের মোবাইল দেয়ার এত শুশীল অনুরোধ কেন?
পেটে ভাত নেই,ওদের তো নিজদেশেও মোবাইল অধিকার ছিলনা। বাংলাদেশী চোরাই মোবাইল ব্যাবহার করতো। এখনো ব্যপকভাবে করছে।
বাংলাদেশে তাদের কে আছে? যে মোবাইল ভাতের চেয়ে জরুরি হয়েগেল?

আমার পরামর্শ,নিরাপত্তার স্বার্থে -
কিছুদিনের জন্য হলেও উখিয়া টেকনাফ এলাকায় সকল মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করেদেয়া উচিত।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওদেরকে ভাত না দেয়ার জন্য, আমরা কিছুদিন ভাত খাওয়াও বন্ধ রাখি; আমরা রিলিফ খাই, ওরাও রিলিফ খাক। আপনি ছাত্র রাজনীতির ফসল।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি এখনো মনে করি ছাত্র রাজনীতির ফসল যারা তারাই প্রকৃত দেশপ্রেমিক।

আপনার কাছে অবস্য ভুইফোড় ব্যাবসায়ী বা ঘুষখোর সামরিক - আমলারা প্রকৃত দেশপ্রেমিক।

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০১

আদর্শ সৈনিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।
রোহিঙ্গাদের আবার মোবাইল চালানর শখ ???? ভাত পায় না, মোবাইল চালায়। শখ কত, সাহস কত??

চলুন আমরা রোহিঙ্গাদের লাত্থি মেরে বের করে দেই, যাতে তাদের পুরুষরা জবাই হয়, নারীরা রেপ হয় আর তাদের শিশুরা ক্ষুধায় মারা যায়।

জয় বাংলা।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিএনপি আওয়ামীলীগ সহ দেশের প্রতিটি মহলের ইচ্ছা ও বক্তব্য হচ্ছে রোহিঙ্গা্রা নিজ দেশে ফিরে যাবে।
এবং মায়্যানমারকে বাধ্যকরা হবে ফিরিয়ে নিতে, নাগরিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে।
সকল মহলের আল্টিমেট গোল সেটাই।

আপনার মনে হয় রহিঙ্গাদের নিয়ে ভিন্ন কোন চিন্তা আছে।

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৩৫

মলাসইলমুইনা বলেছেন: কিছু আশ্রয়হীন মানুষের প্রতি একটু বেশি কম্পেশনেট হতে কি এতো অসুবিধা ? রোহিঙ্গা সমস্যাটাতো শুরু হলো (শরণার্থী সমস্যাটা) মাত্র কিছু দিন | কক্সবাজার, টেকনাফ এলাকা দিয়ে ইয়াবা ব্যবসা কি তার আগে বন্ধ ছিল ? না চোরাচালানি ? ওগুলো বন্ধ করার সাথে এই রোহিঙ্গা সমস্যা তেমন জড়িত নয় | রোহিঙ্গাদের হাতে সেলফোন দিলে তেমন কিছু যাবে আসবে না নিশ্চিত থাকুন | ওই সীমান্তে আমাদের নিজেদের ক্ষতি করার জন্য একজন বদি এমপিই যথেষ্ট আর সাথে আরো কিছু সাঙ্গপাঙ্গ থাকলেতো কথাই নেই | আমাদেরতো কখনোই খুব বেশি দরাজ দিল হবার ইতিহাস নেই (আমাদের সাহিত্যে হাজি মুহম্মদ মুহসিনের বা দাতা হাতেম তাই-এর উদাহরণও অন্য দেশ থেকে ধার করা) এবার না হয়একটু হলাম দরাজদিল মহাভারত কি অশুদ্ধ হয়ে যাবে তাতে?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
"শরণার্থী সমস্যাটা মাত্র কিছু দিন"
মোটেই কিছুদিনের ব্যাপার না। বাংলাদেশ একটা দীর্ঘস্থায়ী সমস্যায় জড়িয়ে গেল।
জঙ্গি-চরমপন্থি উত্থানের উর্বর ক্ষেত্র সামালদেয়া ছাড়াও সামনে আমাদেরকে সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। অগ্রগতি থেমে যাবে, পিছিয়েও যেতে পারে। এইসব বহিরাগত ঝামেলা ভবিষ্যতের বাংলাদেশকে আরো অস্থির এবং অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে

রহিঙ্গাদের কাছে বাংলাদেশ দুবাই-কাতারের চেয়েও বেশী।
আগত বার্মিজ রহিঙ্গারা অনেকেই মিডিয়ার কাছে বলেছে -
চরমপন্থিদের দালাল ও অন্যান্য দালালরা তাদেরকে প্রলভন দেখিয়েছিল। বলেছিল - বর্ডার পার হতে পারলেই নিশ্চিত ফ্রী খাবার, ফ্রী জমি, ফ্রী বাসস্থান।
তাই সবাই গরু-ছাগল, ঘরবাড়ী পানির দরে বেচে টাকা দালালদের হাতে তুলে দিয়েছিল। আসার পথে সিমান্ত রক্ষী ও মাঝিদের ভাগও ছিল। প্রথম দিকে বিজিবিও টাকা নিত।
বাকি রহিঙ্গারা টাকার অভাবে আসতে পারছে না। আগত আত্নীয়-স্বজনরা রিলিফের টাকা জমিয়ে লোক মারফত পাঠাচ্ছে অবশিষ্টদের আনার জন্য, অনেকেই মাইন ফুটে মারা পরছে।
১০ লাখ এসে পড়েছে। আফটারঅল সব রহিঙ্গাই চলে আসবে।
পরে এরা সংগবদ্ধ হয়ে কি করে সেটা আরো বড় ভাবনার বিষয়।

৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৪৪

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আপনি এত সংকীর্নমনা কেন? দেশের স্বজনদের জন্য উদ্বিগ্ন হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। তাদের খোজ খবর নিতে চাওয়াটা কোন অন্যায় নয়।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি এত উদারমনা হয়ে কোন দায়িত্বটা পালন করেছেন?
দেশে ৫০ লাখ বন্যার্ত গরু-ছাগল নিয়ে আধাপেট খেয়ে কোনমতে বাধে আশ্রয় নিয়েছিল, তাদেরকে কয়টা মোবাইল দিছিলেন?
তাদের জন্য কয় লাইন লিখেছিলেন?

তাদের এখন জরুরি দরকার পানি, পয়নিষ্কাশন, টিকাদান ও জন্মনিয়ন্ত্রন পরামর্শ। নট মোবাইল।

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:০৮

শ্রমিক আওয়াজ বলেছেন: মোবাইল আপনি না হয় বন্ধ করবেন। কিন্তু বহুজাতিক আদরক করলে তো?

৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:২৭

হাফিজ হুসাইন বলেছেন: আমি মুনে করি তাদের কে মুবাইল না বরং কম্পিউটার দেওয়া হউক। যাতে আপনার এই বিশাল তাৎপর্যপূর্ণ ব্লগের সরাসরি জবাব দিতে হাঁরে। বুজ্জেইননি।

৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: রোহিঙ্গাদেরকে তাদের দেশে ফিরিয়ে নেয়ার বিষয়ে সকলে সোচ্চার হওয়া প্রয়োজন । সকলেই ঐকান্তিকভাবে চেষ্টা করলে আশা করি রোহিঙ্গারা তাদের নীজ ভুমিতে ফিরে গিয়ে নিরাপদে বসবাস করতে পারবে । দোয়া করি আল্লাহ তাদের সহায় হোন ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রোহিঙ্গাদেরকে তাদের দেশে ফিরিয়ে নিতে প্রতিটি নাগরিকের সোচ্চার হওয়া প্রয়োজন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আলী ভাই।

বাংলাদেশকেই এখন চরম বিপদে।
টেকনাফ কক্সবাজারের মত সুন্দর পর্যটন এলাকার শত বর্গমাইল পাহাড় বনভুমি ব্যাবসা পরিবেশ ধ্বংশ করে রহিংগা বস্তি হয়েগেছে।
পর্যটন খাতে যারা বিপুল বিনিয়োগ করেছিল, তাদের মাথায় হাত।

তবে কিছু লোকের মন্তব্যে বোঝাযায় - রহিঙ্গাদের নিয়ে তাদের ভিন্ন কিছু অভিলাস।
এনারা সবাই মুলত বাংলাদেশের পরিস্থিতির অবনতি চাচ্ছেন, দেশটাকে নরক বানিয়ে দেশের চুড়ান্ত সর্বনাশ করে হলেও যদি অল্প কিছু ফায়দা হাসিল সম্ভব হয়, সেটাও তাদের কাছে লাভ।

স্থানীয় রহিংগারা নিরিহ, কারো সাতে-পাচে নেই।
তারা কখনো রাজনীতি করে নি, করেও না। তাদের কোন নেতাও নেই। তারা এত মার খেয়েও কখনো স্বাধীনতা চায় নি। এখন পর্যন্ত কোন শরনার্থি মিডিয়াতে বলে নি আমরা স্বাধীনতা চাই।
ঝামেলা করেছে বহিরাগত আরব-পাকি জঙ্গিরা।

রোহিঙ্গাদের মধ্যে বহিরাগত (পাকি-সৌদি মদদে) উগ্রপন্থী যে অংশটি আরাকান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখে, তাদের নিয়ে শংকিত হবার যথেষ্ঠ কারণ আমাদের আছে। আরাকান বলতে এরা যে মুসলিম রাষ্ট্রের কথা বলে সেখানে আমাদের কক্সবাজার, পার্বত্য চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম থেকে ফেনী পর্যন্ত সেই রাষ্ট্রের অংশ।
আরসা বা আরাকান মুক্তি সংস্থার মুল যোদ্ধা ও নেতৃত্ব সবই বহিরাগত, মৌদুদীবাদী পাকিস্তানি, আরব।
কথিত মুল দেশ রাখাইন/আরাকান এলাকার সাথে তাদের কোন সম্পর্ক নেই, তাদের বাপেরও ছিলনা। আগেও ছিলনা,নেই।
আরসার প্রধান আতাউল্লাহ ওরফে ‘আবু আমর জুনুনি’ বাবা করাচিবাসি খাস পাকি, আর মা কথিত রোহিংগা। এদের সন্তান বা বাষ্টার্ড ‘আতাউল্লাহ’ নামে একজন উর্দুভাষী। ভাষা উর্দু, পশতু, আরবী। আরাকানের বাংলা বা চাটগাইয়া ভাষা কিছুই জানে না। এরপরও সে নিজেকে রহিঙ্গা নেতা দাবি করে।

এই বহিরাগত জঙ্গিদের স্থানীয় সদস্য রিক্রুট প্রায় এক দেড় লাখ। মোটা বেতনে পালা এই বিশাল গেরিলারা কিন্তু বেশির ভাগই তাদের পরিবারের সাথে আসেনি। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামের গহীন জংগল দিয়ে তাদের আমাদের দেশে আনাগোনা করা কঠিন কিছু না। ২০১২ ও ২০১৬ তে বিভিন্ন সময়ে জঙ্গি হামলায় রোহিঙ্গা সংশ্লিষ্টতার অভিযোগও পাওয়া যায়। পাওয়া যায় মৌদুদিবাদি রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের বিভিন্ন অপ-তৎপরতার খবর।
৮-১০ লাখ রহিংগাদের এখনো রেজিষ্ট্রেশন হয়নি, এর আগে সীমান্ত পাড়িদিয়ে কি পরিমাণ রোহিঙ্গা আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে, কতজন বিভিন্ন মাদ্রাসায় পড়াশুনা করছে, কি পরিমাণ আমাদের পাসপোর্ট ব্যবহার করে বিদেশে অবস্থান করছে তার কোন সঠিক হিসাব কারও কাছে নেই।
এই চরম নাজুক একটা পরিস্থিতিতে একটি চিহ্নিত মহলের কাছে ভাতের চেয়ে মোবাইল জরুরি হয়ে গেল।

৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩১

কাউয়ার জাত বলেছেন:
আমরা এমন কিছু করতে চাই যাতে সাপও মরবে আবার লাঠিও ভাঙবে না।
অর্থাৎ, রোহিঙ্গাদেরকেও লাথি মেরে বের করে দেয়া যাবে। যেটা শুরু থেকেই আমাদের ইচ্ছা ছিল। জনগণের কারণে সম্ভব হয়নি।
আবার বিশ্ব শান্তির দূত নেত্রীর বহুল আকাঙ্ক্ষিত নোবেল শান্তি পুরস্কারটাও যাতে মিস না হয়।

ওদিকে দাদাবাবুরাতো মিয়ানমারকে নতুন করে অস্ত্র দিচ্ছে। সে অস্ত্র রোহিঙ্গাদের পিঠে ভাঙ্গা ব্যতীত অন্য কোথাও ব্যবহৃত হওয়ার সুযোগ নেই।
অতএব আসুন আমরাও ধৈর্য ধরে নোবেলের ঘোষণা আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করি। অতঃপর আরেক নোবেলজয়ী মহিলা আং সাং সূকির পথ অনুসরণ করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করি।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দাদাবাবুরা মিয়ানমারকে নতুন করে অস্ত্র দিচ্ছে।

অস্ত্র দিচ্ছে না, অস্ত্র বেচতেছে?
এই মন্দার যুগে ১০ টাকার অস্ত্র ২১০ টাকায় বেচতে পারলে কোন শালা না বেচবে?
চীন রাশীয়াও ব্যাবসার এই মোক্ষম সুযোগ ছাড়ে নাই।
আমেরিকা আইএস কে অস্ত্র দেয়। তাদেরকে ভালবেসে দ্যায় নাকি?
দেড় হাজার ডলারের গেটলিং এইচএমজি ১৫-২০ হাজার ডলারে বিক্রি করে, জাকাত-ফেত্রার অফুরন্ত ডলার, কিনতে সমস্য কি?
আমেরিকার বড় কোস সমস্যা নেই, সুধু কিছুদিন পর বোমা মেরে ধ্বংশ করতে হয় আরকি।

৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

তারেক ফাহিম বলেছেন:
মোবাইল স্বজনদের যোগাযোগের মাধ্যম এই ব্যপারে কথা না বাড়িলেই ভালো। ওদের নিজ মাতৃভুমিতে কিভাবে ফেরত পাঠানো যায় তার ব্যবস্থা করলেই হয়। তবে রোহিঙ্গা বাংলাদেশ না ছাড়লে এই দেশে পুণরায় মগের মুল্লুক প্রবাদটি সচারাচর হবে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মোবাইল স্বজনদের যোগাযোগের মাধ্যম, এই ব্যপারে কথা না বাড়িলেই ভালো।

মোবাইলে স্বজনদের যোগাযোগ করবে, - সম্পুর্ন ফালতু অযুহাত।
সাধারন প্রি-পেইড সিমে মায়ানমারে কোন কল করা যায় না। চোরাই রবি নম্বরেও কল দিয়ে লাভ হবে না। সীমান্তসংলগ্ন বিটিএসগুলো কিছুদিন আগেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

১০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "আপনি এত উদারমনা হয়ে কোন দায়িত্বটা পালন করেছেন?
দেশে ৫০ লাখ বন্যার্ত গরু-ছাগল নিয়ে আধাপেট খেয়ে কোনমতে বাধে আশ্রয় নিয়েছিল, তাদেরকে কয়টা মোবাইল দিছিলেন?
তাদের জন্য কয় লাইন লিখেছিলেন? "

আপনার চিন্তা ভাবনা একটি বদ্ধকূয়ার মত। বন্যার্তদের আশ্রয় দেবার জন্য বাংলাদেশের সরকার রয়েছে। তাদের দায় দায়িত্ব এ দেশের। এই দায়িত্ব কেউ অস্বীকার করে নি। ব্লগে তাদের নিয়ে কেউ এ নিয়ে পোস্ট দেয় নি যে "আবার মোবাইলও চায়।"

"তাদের এখন জরুরি দরকার পানি, পয়নিষ্কাশন, টিকাদান ও জন্মনিয়ন্ত্রন পরামর্শ। নট মোবাইল। "

এটা আপনার ভাবনা। যারা পরিজন রেখে বিদেশের মাটিতে পা দিয়েছে তাদের ভাবনায় হয়তবা সেরকম নয়।



মোবাইল নিয়ে আমি কোন রকম তর্কে যেতে চাইনা। হ্যা, বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে অবশ্যই কড়াকড়ি করতে পারে যদি তা বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে মনে করে। কিন্ত আপনি যেরকম পোস্টের শিরোনাম দিয়েছেন "আবার মোবাইলও চায়" তা অত্যন্ত কুৎসিত এবং দৃষ্টিকটু।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সরি।
আমি বুঝি পোস্টের শিরোনাম একটি মানবিক বিপর্যয়ের সময়টাতে বেশ দৃষ্টিকটু হয়ে গেছে।
কিন্তু উপায় ছিলনা।
এই পোষ্ট দেয়ার কারন - একটি টিভি চ্যানেল সে রাতে একঘন্টা মুল্যবান এয়ারটাইম নষ্ট করলো "শরনার্থিদের অবাধে মোবাইল দেয়া উচিত কিনা" এ নিয়ে। দুজন নামিদামী সাংবাদিকদের কথাবার্তা শুনলে যা কোন সুস্থ মানুষ ওদের থাবরাইতে মন চাইবে।

১১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী : আপনি হয়ত দেশের নিরাপত্তার কথা ভেবেই বলেছেন আপনার কথা কিন্তু উম্মু আবদুল্লাহর পয়েন্টটা
"মোবাইল নিয়ে আমি কোন রকম তর্কে যেতে চাইনা। হ্যা, বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে অবশ্যই কড়াকড়ি করতে পারে যদি তা বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে মনে করে " কিন্তু সত্যি | আমিও মনে করিনা আমাদের এতো সংকীর্ণ মনোভাব দেখানোর দরকার আছে |

১২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৫

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আগত রোহিঙ্গাদের এখন জরুরি দরকার খাবার পানি, খাবার, পয়নিষ্কাশন, টিকাদান ও জন্মনিয়ন্ত্রন পরামর্শ, কোনভাবেই মোবাইল নয়।

যেখানে দেশের নিরাপত্তা ইস্যু জড়িত, সেখানে মোবাইল নিয়া হাউকাউ ফাজলামি ছাড়া কিছুনা। কিছু মাথামোটা আছে, আল্লাহপ্রদত্ত মগজ ইউজ করবে না।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - ধন্যবাদ ভাইয়া।
কিছু মাথামোটা আছে, আল্লাহপ্রদত্ত মগজ ইউজ করবে না।

কি করবে? মাথাতো আগেই ইজারা দিয়ে দিছে কথিত 'আল্লাহওয়ালাদের' কাছে!

১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:২৮

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনি যা বলেছেন সেটা হয়তো সত্যি যে দালালদের ব্যাপারটা আছে এখানে (আমি এগুলো জানিনা যদিও) কিন্তু এটা কত পার্সেন্ট ? একটা দেশ থেকে যখন ৭/৮ লক্ষ লোক পালিয়ে আসতে বাধ্য হয় তখন সেটা কিন্তু আর ছোটো খাটো সমস্যায় হয় না | গত ক'বছরে আমাদের আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে যে কূটনৈতিক বিচ্ছিন্নতা হয়েছে একটা প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের কারণে সেটা কাটিয়ে উঠবার একটা সুযোগ আছে এই রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেবার কারণে | আমি এটা বিশ্বাস করি যে মায়ানমার যাই ভাবুক না কেন রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানের কি প্লেয়ারটা হলো চীন | আমরা চীনের সাথে একটা কার্যকর সম্পর্ক তৈরী করতে পারি কি না তার উপর অনেকটাই নির্ভর করে এই সমস্যা সমাধানের | আন্তর্জাতিক রাজনীতির চেয়েও এটা মনে হয় বেশি জরুরি | আমরা সেই সম্পর্ক চীনের সাথে তৈরী করতে চাই কিনা সেটাও একটা প্রশ্ন এখানে | এগুলোর উত্তরের সাথেই জড়িয়ে আছে রোহিঙ্গা সমস্যা কত দীর্ঘ হবে আমাদের জন্য |

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের কারণে কূটনৈতিক বিচ্ছিন্নতা ?
কি প্লেয়ার? চীন? কি আজব?
চীনের নির্বাচন আমাদেরচেয়েও বহুত খারাপ। একটি মাত্র দল, আদর্শ হারানো সেই কমুনিষ্ট পার্টি। এই দলকেই সবাই মিলে ভোট দিতে হয়, ভোট দেয়া বাধ্যতামুলক।

আমাদের ২০১৪ নির্বাচন অবৈধ বা প্রশ্নবিদ্ধ এই কথা পৃথিবীর কোন দেশ বলেছে?
আমি মনে করি চলমান সংসদ বৈধভাবে নির্বাচিত একটি সংসদ।
অবস্যই ১০০% নির্বাচিত। ১০০% বৈধ।

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় ১৫১ জন সাংসদ পাস করলেও অবৈধ বলার সুযোগ নেই
বিপক্ষে কোন কোন প্রার্থি না থাকলে তাকে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় বিজয়ী বলা হয়, এবং তার স্ট্যাটাস অন্যান্ন নির্বাচিতদের মতই 'নির্বাচিত সাংসদ'। এদেশে ও বিশ্বের সকল দেশেই এই একই আইন।

ভোটার উপস্থিতি কম ছিল সত্য।
আসন ভেদে ভোটার উপস্থিতি ১০% থেকে ৭০% ছিল, পুরনো ঢাকার লালবাগ আসনে স্বতন্ত্র হাজিসেলিম - মোস্তাফাজালালের এলাকায় কঠিন একটা নির্বাচন হয়েছিল, ও সোনারগা এলাকায় ৭০% টার্নআউট .. তীব্র প্রতিদ্বদিতা হয়েছিল, সরকারি দলের ২ মন্ত্রী পরাজিত হয়েছিল। অনান্য এলাকায় ভোটার খুব কম ছিল
আমার ধারনা সারা দেশে গড়পতা ২০% মত মানুষ ভোট দিয়েছে।
৮০% মানুষ নির্বাচনে ভোট দেয় নি। কিন্তু ৮০% মানুষ অনাস্থা জানিয়েছে, বা ৮০% মানুষ বিম্পি-জামাত সমর্থক ভাবলে এটা আহাম্মকের স্বর্গের স্বপ্ন।

ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারন মুলত প্রতিদ্বন্দ্বীতা বিহীন নির্বাচন।
আওয়ামীলীগ ইতিমধ্যেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বেশীর ভাগ আসন পেয়ে অলিখিত ভাবে ভোটের আগেই সরকার গঠনের ম্যান্ডেট পেয়ে গেছে। কারচুপির অভিযোগ করাও বোকামি, শক্ত কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই কারচুপির প্রশ্নই আসে না।

বাকি ভোটঅনুষ্ঠান না করা হলেও এই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় ১৫১ জন সাংসদ নিয়ে ১০০% ভাগ বৈধ সরকার গঠন সম্ভব ছিল।
আওয়ামীলীগ অলরেডি জয়ী। তাই ভোটার উপস্থিতি সঙ্গত কারনেই কম।

এছাড়াও ভোটার কম আসার কারন বিম্পি-জামাতের গুন্ডাদের প্রকাস্যে ভোটার হত্যার হুমকি, প্রিজাইডিং অফিসার হত্যার হুমকি, দু-শতাধিক ভোটকেন্দ্র জালিয়ে দেয়া হয়েছিল একজন প্রিজাইডিং অফিসারকে নৃসংস ভাবে হত্যাও করেছিল।
ভোটার সঙ্গত কারনেই কম। এরজন্য ১০০% ভাগ দায়ী ফ্যাসিস্ট খুনি বিম্পি-জামাত।
কিন্তু মুর্খের দল বিম্পি ভেবে বসে আছে ভোট না দিয়ে ৮০% মানুষ এই নির্বাচনকে অনাস্থা জানিয়েছে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আবার ফেয়ার নির্বাচন হলে বিম্পি-জামাত জিতে যাবে, এসব স্বপ্ন দেখাটাও বোকামি।

বিম্পি-জামাত কখনোই জনপ্রিয়তায় আওয়ামীলীগের কাছাকাছি ছিলনা। এখনো নেই।
বিম্পি-জামাতের ভোট মুলত নেগেটিভ ভোট। আওয়ামী সমর্থকরা বিভিন্ন কারনে ক্ষিপ্ত হয়ে বিপক্ষে দেয়া, এটা সাময়ীক।
৯০ সালের পর তত্তাবধয়ক দ্বারা প্রতিটি নির্বাচনে আসন কম পেলেও প্রতিটি পর্বে টোটাল ভোট আওয়ামীলীগ বেশি পেয়েছিল।

২০০৮এ একটি পরিশোধিত ভোটার লিষ্ট, ছবিসহ ভোটার তালিকার মাধ্যমে এজাবৎ সবচেয়ে কম সহিংসতায়, সবচেয়ে বেশী সংখক ভোটার অংশগ্রহনে একটি উৎসবমুখর একটি নির্বাচন হয়েছিল। দেশবাসি মনেহয় আর বাকি জীবদ্দসায় এত ফেয়ার নির্বাচন আর দেখতে পাবে বলে মনেহয় না।
সেই নির্বাচনে বুদ্ধিজীবি হত্যাকারি যুদ্ধাপরাধী সমর্থক + মুজিব হত্যাকারি সমর্থক বনাম মুক্তিযুদ্ধ-স্বাধীনতা সমর্থক পক্ষের ভোটের পার্থক্য স্পষ্ট।
সত্যিকার জনপ্রিয়তার স্থায়ী স্ট্যান্ডার্ড সেটাই।

ধন্যবাদ, ভাই। ছুটির দিনে অনেক কথা বলে ফেললাম। মনে কোন কষ্ট নিবেন না।

১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৩

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: তুরস্ক, ইউরোপ আমেরিকা থেকে রিলিফ এর সাথে আইফোন ৭ আর স্যমসাং নোট ৭ পাঠানো হোক রোহিংগাদের নিরাপত্তা আরো নিশ্চিত করার জন্য। চিএ বিনোদনের জন্য পড়ে ম্যাকবুক বা সারফেছ প্রো হলে মন্দ হয় নাহ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দারুণ বলেছেন দফাদার ভাই!

আগত ৮-১০ লাখ রহিংগাদের এখনো রেজিষ্ট্রেশন হয়নি, এর আগে সীমান্ত পাড়িদিয়ে কি পরিমাণ রোহিঙ্গা আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে, কতজন বিভিন্ন মাদ্রাসায় পড়াশুনা করছে, কি পরিমাণ আমাদের পাসপোর্ট ব্যবহার করে বিদেশে অবস্থান করছে তার কোন সঠিক হিসাব কারও কাছে নেই।
এই চরম নাজুক একটা পরিস্থিতিতে একটি চিহ্নিত মহলের কাছে ভাতের চেয়ে মোবাইল জরুরি হয়ে গেল।

১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:০১

মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় হাসান কালবৈশাখী: কালবৈশাখীর মতোই দ্রুত দুটো প্রতি মন্তব্য করেছেন আপনি | দুটো লেখাতেই দেশকে নিয়ে আপনার ভাবনা দেখে খুবই ভালো লাগছে | আপনার খুবই যুক্তিযুক্ত দুটি বড় প্রতিমন্তব্যের উত্তর দিতে আমার উত্তরটাও হয়তো একটু বড় হয়ে গেলো | তার জন্য আমি খুবই লজ্জিত |

প্রথমে আপনার দ্বিতীয় মন্তব্য সম্পর্কে বলি | আমি খুব বেশি বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে আগ্রহী আগেও ছিলাম না এখনো নই | যেই সরকারই দেশ চালাক একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে এসে, দেশটা ভালো ভাবে (আমরা সবাই যেটাকে ভালো বলতে পারি) চললেই আমার চাওয়া শেষ সরকারের কাছ থেকে | এর বাইরে আমার এ'নিয়ে আর কোনো ভাবনা নেই | তাই আরেকটা নির্বাচনে বিএনপি আসবে কি না এটা নিয়ে আসলেই আমার কোনো বক্তব্য নেই | এ নিয়ে আমি কিছু মনে হয় লিখিও নেই আমার কোনো মন্তব্যে | আপনার সাথে রোহিঙ্গা সমস্যার প্রকৃতি আর সমাধানের ব্যাপার নিয়ে আমার ভিন্নমত হয়তো কিন্তু আপনার কাছে এখানে যেমন দেশটাই প্রথমে আমার কাছেও তাই |

আমার মন্তব্যে দেশের কূটনৈতিক বিচ্ছন্নতার কথা বলার কারণ হলো, এই দেখুন মাত্র কয়েক দিন আগেই টার্কির ফার্স্ট লেডি, মালয়েশিয়া বা ইন্দোনেশিয়ার মন্ত্রী একজন এসে গেলো রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে | মুসলিম দেশগুলোও রোহিঙ্গাদের জন্য ত্রাণ পাঠানোর কথা বললো | কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার হলো ইউএন-এর মিটিঙে একমাত্র টার্কি ছাড়া আর কেউ রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে একটা কথাও বলেনি | মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে যে সমর্থনটা আমরা পেলাম সেটা সবচেয়ে বড় ফোরামে তুলতে পারলাম না মনে হয় শুধু কূটনৈতিক ব্যর্থতার জন্য | এটা আমাদের সমস্যা | তাই এটা নিয়ে জোর কূটনীতি চালানোর দরকার আমাদেরই | কেউ এটা নিয়ে কিছু বলবে না এটাইতো স্বাভাবিক ! কাছের দেশ ভারতও এই কঠিন সমস্যায় পাশে নেই ! কেন সবাই আমাদের সমস্যাটা এতো ইগনোর করলো ? তাই কূটনৈতিক সমস্যার কথা আসছে |আপনি আমি গত নির্বাচন নিয়েই যাই বলি না কেন পশ্চিমাদের ধারণা তা নাও হতে পারে | গত নির্বাচন সম্পর্কে তাদের ধারণা কেমন সেটা নিয়ে তারা অনেকবারই বলেছে | এইতো কদিন আগে (মাস দুই তিন হতে পারে) ট্রাম্প প্রশাসনওতো মনে হয় একটা স্টেটমেন্ট দিলো তাদের অবস্থান জানিয়ে | ইইউ-তো আগেই বলেছে | তারা যেভাবে নির্বাচনটা দেখছে সেটাই তাদের কাছে সত্যি | আপনার আর আমার ধারণাটা না | সরকারের সাথে এদের একটা গ্যাপ আমার ধারণা গত নির্বাচনের পর থেকেই যে হয়েছে সেটা আর যায় নি |

আপনার "কি (key) প্লেয়ার? চীন? কি আজব?" এই মন্তব্যটা আমাকে হতবাক করেছে স্বীকার করতে বাঁধা নেই | " চীনের নির্বাচন আমাদেরচেয়েও বহুত খারাপ। একটি মাত্র দল, আদর্শ হারানো সেই কমুনিষ্ট পার্টি " আপনার এই কথার চেয়ে খুব বেশি সত্যি বলা প্রায় অসম্ভব | কিন্তু আপনি জানেন তারপরেও চীন একটা অপরাজেয় শক্তি বিশ্ব রাজনীতিতে, তাই না ? উত্তর কোরিয়ার দিকে তাকান | ছোট একটা দেশ ! প্রায় ত্রিশ বছরের নিরবিচ্ছিন্ন বাণিজ্যিক অবরোধ উপেক্ষা করে আমেরিকা আর প্রায় সারা বিশ্বের কথা অগ্রাহ্য করে একের পর এক মিসাইল টেস্ট করে যাচ্ছে ট্রাম্পের মতো চরম একজন ইগোইস্ট প্রেসিডেন্টের নানা রকম হুমকি সত্বেও | কেমন করে করছে ? চীনের কারণে | তাদের বাণিজ্যের ৯৬% চীনের সাথে | এই নিউক্লিয়ার টেস্টগুলো খুবই এক্সপেন্সিভ তবুও শুধু চীনের সমর্থনের কারণে তারা টিকে আছে এতো বছর ধরে | শুধু উত্তর কোরিয়া কেন আমাদের রোহিঙ্গা সমস্যাটাই দেখুন |পশ্চিমা দেশগুলো সবাই প্রায় আমাদের দিকে রোহিঙ্গা প্রশ্নে কিন্তু কি হলো? চীন যা চাচ্ছে তাই হলো জাতিসংঘে এবং হবেও |তাই রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানেও চীন একটা কি প্লেয়ার বলে আমি মনে করি | সারা পৃথিবীর বিপক্ষে ভেটো দিয়েও সে মায়ানমার কে রোহিঙ্গা প্রশ্নে যা ইচ্ছে করবার ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে পারছে তার বাণিজ্যিক শক্তির কারণেই | আমি মনে করি চীনের সাথে একটা ভালো কূটনৈতিক সম্পর্ক ছাড়া রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের আর কোনো বিকল্প নেই আমাদের |
আমার একাডেমিক পড়াশোনা অনেকটা এই সম্পর্কে | তাই আপনার আর অন্যদের লেখা আমি খুবই মনোযোগ দিয়ে পড়ি | এনজয়ও করেছি | আমি আশাকরি আমাদের যদি দ্বিমত হয় সেটা লেখার এই বিতর্কের মধ্যেই থাকবে | তার বাইরে যাবে না | অনেক ধন্যবাদ আর একটা সুন্দর সপ্তাহের কামনা আপনার জন্য |

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ব্যাস্ততার কারনে আপনার কমেন্টের জবাব দিতে অনেক দেরি হয়ে গেল
আপনি একজন চিন্তাশীল ব্লগার।
সম্পুর্ন ভিন্নমতের মানুষ হলেও আপনার লেখা বা কমেন্ট থেকে শেখার অনেক কিছু আছে।
অন্য পোষ্টেও আপনার কমেন্ট এঞ্জয় করি।
ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.