নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

১-১১ ..। ড ইউনুস জানতে চাইলেন - টাইম ফ্রেম কত দিনের জন্য?

২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮



বুধবার। জানুয়ারী ১০, ২০০৭
এর মধ্যে গোছগাছ করে আমরা রেডি হয়ে গেলাম।

আর্মি চিফ আসলেন, বাহিনী প্রধানরা আসলেন। রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিনের কাছে সময় নেওয়া হলো। উনি সময় দিলেন, লাঞ্চের পরে।
তারপর ওনারা ওনাদের বক্তব্য দিলেন। সেনাপ্রধান তার বক্তব্য দিচ্ছিলেন।
এমনসময় প্রেস সেক্রেটারি মুখলেছ সাহেব এসে কিছু বলছিলেন। এরপর উত্তপ্ত বাক্যে .. ঠাস করে একটা চড় মারার শব্দ হল , এরপর একটা নিস্তব্ধতা। আবার মিটিং শুরু। সবাই শীতল একটা গুরুগম্ভীর পরিবেশ
রাষ্ট্রপতি বললেন, কী করা?
উনি বললেন, ইমার্জেন্সি দেওয়া।
আচ্ছা ঠিক আছে আমি একটু আলাপ-আলোচনা করে দেখি।
কেয়ারটেকার গভর্নমেন্টকে পদত্যাগ করতে হবে।
আমাকে পদত্যাগ করতে হবে নাকি?
না, আপনাকে প্রেসিডেন্টশিপ থেকে পদত্যাগ করতে হবে না। বাট অ্যাজ কেয়ারটেকার চিফ ইউ হ্যাভ টু রিজাইন।

উপদেষ্টাদেরও পদত্যাগ করানো হলো।
পদত্যাগ করানোর সঙ্গে সঙ্গে প্রশ্ন - হু উইল বি দ্য কেয়ারটেকার চিফ?
নাম আসল ড. ইউনূসের। ইয়াজউদ্দিনও সমর্থন করলেন।

জেনারেল মাসুদ ও ব্রীঃ আমিনকে নিয়ে উনি গেলেন ওনার কাছে। মিরপুর গ্রামিন ব্যাংক বিল্ডিঙ্গে।
ইউনুসের কথাশুনে মনে হচ্ছিল আগেই পরিকল্পনা .. হোমওয়ার্ক করে রেখেছেন।

আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দেয়ার পর ওনার প্রথম কথা হলো টাইম ফ্রেম কত দিনের জন্য?
তা তো আমরা বলতে পারি না, তবে সংবিধানে আছে ৩ মাস
২ মাস ৪ মাস একবছর কেউই বলতে পারে না মইনুদ্দিনও জানে না, কত দিন। শুরুই তো হয় নি, কে কি জানবে?
উনি (ইউনুস) বললেন, ৩-৪ বছরের কমে এই অবস্থার পরিবর্তন আনা কিছু করা আমার দ্বারা সম্ভব হবে না।

সরি, টাইম ফ্রেমের ব্যাপারে আমরা কোন গ্যারান্টি দিতে পারছিনা।

ইউনুস বললেন ধন্যবাদ। (হয়তো বিম্পি-জামাত হাইকমান্ড বা হিলারি তাৎক্ষনিক কোন আপডেট দিতে অনেক দেরি করে ফেলেছিল।)
পরে ফিরতি পথে গাড়িতে , সেকেন্ড চয়েস কে?
ড: ফখরুদ্দীন আহমেদ। ব্রীঃ আমিনের ঠান্ডা উত্তর

ড. ইউনুস যদি জানতো এই কেয়ারটেকার ২ বছর যাবে , তাহলে কি এই প্রস্তাব কি ছাড়তেন?

লেখক-গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ তাঁর ১/১১ শীর্ষক লেখায় এসব কথা বলেছেন।
যার লেখার সূত্র ধরে মুহাম্মদ ইউনুস ওয়ান ইলেভেনের ঘটনাবলী সম্পর্কে তাঁর ভূমিকার বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন, সেই গবেষক-লেখক মহিউদ্দীন আহমেদ অবশ্য প্রশ্ন তুলেছেন, এতদিন পর কেন মুহাম্মদ ইউনুস এই ব্যাখ্যা দিচ্ছেন।

বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, মুহাম্মদ ইউনুস যে দীর্ঘ মেয়াদের জন্য কেয়ারটেকার সরকারের প্রধান হতে আকাঙ্খা প্রকাশ করেছিলেন, সেই কথা বহুদিন ধরেই রাজনৈতিক মহলে আলোচনায় আছে। জেনারেল মইন ইউ আহমেদের লেখা বইতেও এর উল্লেখ আছে।

"এ বিষয়টা কিন্তু পাবলিক ডিসকাশনে ছিল। গুঞ্জন হিসেবেই হোক, যেভাবেই হোক। অধ্যাপক ইউনুস কেন এগারো বছর পর মুখ খুললেন আমি জানি না। তবে এই প্রথম এই বিষয়ে আমরা তার বক্তব্য পেলাম। এখন কে ঠিক বলছেন, কে বলছেন না, সেটা বিচার করা মুশকিল।"

মহিউদ্দীন আহমেদ জানান, প্রথম আলোতে প্রকাশিত যে লেখাটির সূত্র ধরে এই বিতর্ক শুরু হয়েছে, সেটি তাঁর প্রকাশিতব্য একটি গবেষণামূলক বইয়ের অংশ।

"এক এগারো নিয়ে আমি একটি গবেষণার কাজ করছি।সেখানে আমি এক এগারোর সঙ্গে সম্পর্কিত অনেকের সাক্ষাৎকার নিয়েছি। প্রথম আলোতে প্রকাশিত লেখাটি এই বইয়েরই খসড়ার একটি অংশ।"

মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, এই গবেষণার অংশ হিসেবে তিনি সাবেক সেনা প্রধান জেনারেল মইন ইউ আহমেদ এবং ডিজিএফআই এর সাবেক একজন কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফজলুল বারীর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন অতি সম্প্রতি। মুহাম্মদ ইউনুস সম্পর্কে তিনি যা লিখেছেন, তা মূলত এই দুজনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে লেখা।

"এই সাক্ষাৎকারে তারা জানিয়েছেন, কেয়ারটেকার সরকারের প্রধান করার প্রস্তাব নিয়ে তারা মুহাম্মদ ইউনুসের কাছে যান, কিন্তু তিনি এত অল্প সময়ের জন্য কেয়ারটেকার সরকারের প্রধান হতে চাননি। তখন বিকল্প হিসেবে তারা ড: ফখরুদ্দীন আহমেদের কাছে যান।"

তার বইটি শীঘ্রই প্রকাশিত হবে বলে তিনি আশা করছেন।
view this link

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: হাসিনার এই কামডা আমার খুব পছন্দের ! একটা সুদখোর মহাজনরে সুদখোর কইয়া ভাবের বেলুন ফুটা করা বিরাট কাজ হইয়াছে !

২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ভাই আপনি ত কোন এক মন্তব্যে বলেছিলেন সুদ হারাম

২| ২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ইতিহাস কথা কয়।

২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইতিহাস কথা কয়।
কিন্তু ১-১১ র কুশিলবরা সে সময়ের অন্ধকার দিক গুলো আড়াল করতে চায়।

৩| ২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪

কাইকর বলেছেন: সময় কথা বলতে জানে

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ।

সময় কথা বলবেই
কুচক্রিরা ধরা খাবে .. কথা ঘুরাবে ..

৪| ২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: ইউনুসকে সরকারে দেখিনি, ডঃ ফখরুদ্দীনকে দেখেছি। ইউনুসের টাইমফ্রেম নিশ্চিত হতে চাওয়াটা যথেষ্ট বিচক্ষণতার পরিচায়ক। তখনকার উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে দীর্ঘ একটা সময়ের প্রয়োজন ছিল। দীর্ঘদিন ক্ষমতার হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য না, অসহিষ্ণু রাজনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবেলা, দূর্নীতির উৎপাটন, আইনশৃঙ্খলার উন্নয়নের জন্যই।

আর যাই হোক এক-এগারোর পরের দুটা বছর সাধারণ মানুষের জন্য চরম শান্তির বছর ছিল। আমার জীবনে দেখা স্বস্তির সময়।
কোনা চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ইভটিজিং, এমনকি ঘোষ পর্যন্ত ছিল না সে সময়টাতে।
অসাধু রাজনীতিক, কালোবাজারী, ঘুষখোর, চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, ছিনতাইকারী তখন ভালো ছিল না জানি। তারাই সে সময়ে আর্মিদের কার্যক্রমের যারা নিন্দা করে থাকে।
সৎ আয়ের কোন মানুষের কোন সমস্যাই ছিল না তখন। কেউ বলতে পারেন চালের দাম.....? আমি বলবো গত পনেড় বছরের বাজার পর্যবেক্ষণ করে দেখেন।

২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ওনার বিচক্ষনতা তো আমরা দেখেছি।
০% ইন্টারেষ্টে ঋন এনে ৩১% সুদে খাটানোর বিচক্ষনতা
গরিব দুস্থ মহিলাদের জন্য বিদেশী সাহায্য মেরে উনি নিজেই এখন বিলিয়নার।
আগে এবং পরে ও এখনো বিএনপি-জামাতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে চলেছেন। এখনো করে যাচ্ছেন।
সাম্রাজ্যবাদি শক্তির সাথে হাত মিলিয়ে একের পর এক নিজ দেশের সর্বনাশ করে যাচ্ছেন।
শক্ত তদন্ত হলে সুধু বাংলাদেশে না আমেরিকায়ও তারে জেলে দিবে।

৫| ২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: সংশোধনঃ গত পনেরো বছরের

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এক-এগারোর পরের দুটা বছর সাধারণ মানুষের জন্য চরম শান্তির বছর ছিল। আমার জীবনে দেখা স্বস্তির সময়।

হ্যা সেটা ছিল।
গত ৩ বছরও খুব একটা খারাপ যায় নি,
গত ৩ বছর কোন হরতাল অবরোধ, গাড়ীতে আগুন ভাংচুর ছিলনা। বিশ্ববিদ্যালয়ে এত গন্ডগোলে একবারও বন্ধ হয় নি, সেশনজট নেই বললেই চলে।
আগে মামুলি ভাংচুরে ২ মাস বন্ধ হয়ে থাকতো।
যদিও বিএনপি এখনো ৩ বছর আগে জারি করা হরতাল-অবরোধ এখনো অফিসিয়ালি প্রত্যাহার করেনি।

৬| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: অবশ্যই হারাম ! হাসিনা ইউনূসরে সুদখোর কইয়া কামান দাগাইছিলো ! আমার খুব পছন্দ হইসে।

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই ইউনুস হালা সুদখোরই না, বেনামাজি নাফরমান।
মসজিদ তো দুরের কথা, জানাজা এমনকি ঈদের জামাতেও আজ পর্যন্ত দেখা যায় নি।

৭| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১২

আঁধার রাত বলেছেন: আসুন আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি উন্নত জাতের ঢেঁড়স চাষ নিয়ে গবেষণা করে সময় কাটাই। দেশের জিডিপি ও পারক্যাপিটা ইনকাম বাড়বে। ফালতু বিষয়ে আলোচনা করে সময় নষ্ট

৮| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোনো মন্তব্য করবো না।

৯| ২৬ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

ঢাকার লোক বলেছেন: ড. ইউনুস দাবী করেছেন সেনা প্রধান ও তার পাঠানো প্রতিনিধিদল তাকে অনেক অনুরোধ করা সত্ত্বেও তিনি কেয়ার টেকার সরকারের প্রধান হতে সরাসরি অস্বীকার করেছেন, এদের সবাই এখনো জীবিত, সবাই সমাজে সম্মানজনক অবস্থানে আছেন, তাঁর এ দাবীর সত্যতা যাচাই করা কঠিন হওয়ার কথা নয় ! সবাই নিশ্চয় মিথ্যার কাছে নিজেকে বিকিয়ে দিবেন না ! সত্য জেনে আজ কার কতটা লাভ বা ক্ষতি তার হিসাব না করেও কে সত্য লুকাচ্ছেন তা দেশবাসীর কাছে প্রকাশ হতে দোষ কি ?

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ড. ইউনুস দাবী করেছেন সেনা প্রধান ও তার পাঠানো প্রতিনিধিদল তাকে অনেক অনুরোধ করা সত্ত্বেও তিনি কেয়ার টেকার সরকারের প্রধান হতে অস্বীকার করেছিলেন। এটা সত্য।

ড. ইউনুস সেনা প্রধানের সহায়তায় তত্তাবধায়ক সরকার প্রধান হবেন, এটা অনেক আগে থেকেই সেট আপ। ১ বছর আগেই।
বিম্পি জামাতের পুর্ব থেকে তৈরি করা ৩য় সেটআপ। প্রথম দুটি ব্যার্থ হলে ৩য় টি আসবে, এভাবেই কথা ছিল।

১ম সেটআপ - কে এম হাসান গং
২য় সেটআপ - ইয়াজউদ্দিন গং
৩য় সেটআপ বিম্পি-জামাতের সিলেক্টেড সেনাপ্রধানের সহায়তায় - ড. ইউনুস-মইনুল হোসেন গং।

কিন্তু ড. ইউনুস বেশী বেশী শর্ত দেয়ায় জেঃ মাসুদ ও ব্রীঃ বারী অসন্তুষ্ট ছিলেন। এইদুজন সেনা কর্মকর্তা তারেকের প্রতিও ব্যাপক অসন্তুষ্ট ছিলেন। কারন তারেকের সাথে আলচনায় বসলেই তারেক মামুন কে পাসে রাখতো। মিটিঙ্গের ভেতর একটা লোফার? এসব কারো সহ্য হওয়ার কথা না।
পরে এই দুই সেনা কর্মকর্তাই জেঃ মইনকে কনভিন্স করে কালশাপ ব্যাঃ মইনুল হোসেন কে সরিয়ে দেয়।

এরপর দির্ঘমেয়াদি ভাবে থাকার (৫-১০ বছরের) পরিকল্পনা ছিল এই সেনা সমর্থিত সরকারের।
কিন্তু তদের সব পরিকল্পনা ভেস্তে যায় ঢাবি খেলার মাঠে ছোট্ট একটি ঘটনা, ডাবির এক ছাত্রকে 'তুই' বলাতে বচসা, হাতাহাতি। এরপর বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়া .. ৪ দিন অচল ছিল ঢাকা। পরে হকাররাও যোগ দিয়েছিল।

সেই রাতে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার ক্যাম্প গুটিয়ে সেনা ট্রাকগুলো যখন চলে যাচ্ছিল ছাত্রদের গগনবিদারি দুয়ো দুয়ো ধ্বনিতেই সেনা কর্মকর্তাদের স্বপ্ন শেষ হয়ে গেছিল।

১০| ২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ৩:৪৯

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: জী ভাই বলেছেন, গত ৩ বছর কোন হরতাল অবরোধ, গাড়ীতে আগুন ভাংচুর ছিলনা। বিশ্ববিদ্যালয়ে এত গন্ডগোলে একবারও বন্ধ হয় নি, সেশনজট নেই বললেই চলে।

দ্যাশে তো গনতন্ত্রেরও জোয়ার বইছে। ওসব হবে ক্যান?

আচ্ছা, দূর্নীতি কি এখন যাদুঘরে আছে?
মখা যে ফারমার্স ব্যাংক ধূনা করে ফেললো, বাচ্চু মিয়ার ঘটনা তো এখন ইতিহাস!
মাদকের বিরোদ্ধে অভিযানের নাটকও কিন্তু মন্দ হচ্ছে না।
দয়া করে পাবলিকের চোখ দিয়ে দেখেন, আম্লিগের চোখ দিয়ে না।

১১| ২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোন এক মহীউদ্দিন আহমেদ কি একটা লিখছেন, সেটা নিয়ে লিলিপুটিয়ানরা আবার ম্যাঁও ম্যাঁও করবেন, এটাই তো পিগমীদের কাজ

১২| ২৮ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

যাযাবর চখা বলেছেন: ম্যাও প্যাও পোষ্ট।
এই দেশ ঠিক করার জন্য ড. ইউনুসের কমপক্ষে ৫ বছর লাগতো, ৪ বছর তো কমই চাইছে।
আর আপনে এক চোখ দিয়া না দেইখা দুই চোখ দিয়া দেখার প্রাকটিস করেন। ;)

১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:২৪

রাকু হাসান বলেছেন: পড়তে হবে .......।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.