নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি ক্ষমতায় থাকলে চোরা রে একটা পুরষ্কার দিতাম

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:২২




আমি ক্ষমতায় থাকলে চোরা রে একটা পুরষ্কার দিতাম।

গেইটের দারোয়ান, এরপর ৬ স্তর নিরাপত্তা বাধা, সি সি টিভি টপকে, চাবি চুরি করে বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের স্বর্ণের গোডাউনে ঢুকে পিওর সোনার বার পকেটে না নিয়ে নিল কয়টা আধা ভ্যাজাল ২২ ক্যারেটের অলংকার।

চোরায় আবার গাধার মত ঐ অলংকারের মত মেকিং চার্জ দিয়ে ১৮ ক্যারেট স্বর্ণ কিনে হুবহু সেই গহনা বানিয়ে আবার ৬ স্তর নিরাপত্তা টপকে... আবার চাবি দিয়ে ভল্ট খুলে সুন্দর ভাবে সাজায়ে রাখলো।

এত বড় রিক্স! গাধা নাকি, চাকরি তো যাইতোই, তারপর জেল, বৌবাচ্চার কাছে .. মান ..সম্মান ...!
না সাক্সেস!
এত সুন্দর ভাবে সাজায়ে রাখছে যে জব্দ করা মালের মুল জুয়েলারি মালিক পর্যন্ত বলেছে "জিনিষ ঠিক আছে" বলে মুচলেকা দিয়ে গেছে।
১ কোটি ৯০ লাখ ৮৫ হাজার ৩৪৬ টাকা ৬৭ পয়সার মাল।
চোরাই মাল বেচতে গেলে ৪ভাগের ১ ভাগও পাওয়ার কথা না, তার উপর মেকিং চার্জ দিয়ে ১৮ ক্যারেট স্বর্ণ কিনে হুবহু সেই গহনা বানাতে খরচ পেরেসান তো আছেই। বেচারা চোরার জন্য কষ্ট হইতেছে।

এই চোরারে খাটি স্বর্নের একটা মেডেল পুরষ্কার দেয়া দরকার।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যখন প্রশাসনের উপর মানুষের আস্হা থাকে না, তখন যেকোন গজব কাজ করে।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশে সরকারি প্রশাসন সবচেয়ে দুর্নিতিবাজ।

২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৪৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হাসান ভাই, খাঁটি সোনা কই পাবেন? সেখানেও ভেজাল। :(

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাই, খাঁটি সোনা পাইলেও খুব একটা লাভ নেই।
বানাবেন কারে দিয়া?
সব স্বর্নকার জালিয়াত। কত % খাইদ মিসায় নিজেও জানে না।

৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গজব নাজিল হইতে আর কতোদিন বাকি আছে ?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গজব নাজিল হইতে দরকার মাত্র একটা লাশ।
কার লাশ? বোঝা উচিত।

৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কোটা আন্দোলনকারীদের কেউ কেউ এখন প্রধানমন্ত্রীর উপর আস্থা রাখতে বলছে, কেউ কেউ প্রধান নেতার বিরুদ্ধে টাকা খাওয়ার অভিযোগ করছে। কারো পরিবার সংবাদ সম্মেলন করে বলছে, সন্তান ফেরত চাই, আর সেই সন্তান(কোটা আন্দোলনকারী) বলছে আমি ভালো আছি...

২০ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মিথ্যা, প্রতারনা আর গুজব নির্ভর আন্দোলন কখনো সফল হয় না।

কোটাধারিরা মোটেই অ-মেধবী নয়।
তারা পেছনের দরজা দিয়ে আসেনি। আসছেও না।

লাখ লাখ আবেদনকারি। কোটা ননকোটা একই প্রশ্নপত্র। অভিন্ন মুল্যায়ন পদ্ধতি।
জিপিএ-৫, প্রিলিমিনারি, সেকেন্ডারি এরপর ভাইবা দিয়ে ১০০ জন প্রাথমিক নির্বাচিত।

এই ১০০ জন সবাই জিপিএ ৫, এমসিকিউ তে ১০০ তে ১০০ নম্বর পাওয়া প্রত্যেকেই সমান। চাকুরি হবে ৪৫ জনের।
ধরেন এই ১০০ জনের ভেতর ৭ জন মুক্তিযোদ্ধার বাচ্চা
এলফাবেটিক্যাল একটা তালিকা থাকলেও নম্বর ও স্ট্যাটাসে সবাই সমান।

এখন আমাকে বুঝান সাধারন প্রার্থিরা কিসের ভিত্তিতে কোটাধারিদের চেয়ে বেশী মেধাবী দাবি করছে?

কোটাধারিদের জন্য পৃথক প্রশ্নপত্র। কম জিপিএ, স্বতন্ত্র সিথিল মুল্যায়ন পদ্ধতিতে ওরা আসলে নাহয় বলা যেত।

৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার থেকে, পার্লামেন্টের প্রায় এমপি পুরস্কার পাবে, মনে হচ্ছে

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এমপির আবার কষ্টকরে চুরিকরা লাগে নাকি।
চোরা নিজেই তো বখরা বাসায় দিয়ে যায়।

৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসকাল মান্যবরেষু,

বেশ ভালো কথা বলেছেন তবে চোর বোধহয় অত কাঁচাকাজ করবেনা যে গ্রেট চুরির জন্য গ্রেট পুরষ্কার নিয়ে নিজের বিপদ ডেকে আনবে। চোরতর্জা চলতে থাকুক।।

শুভেচ্ছা নিয়েন।

৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৫০

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভল্টে কি ৯৬৩কেজি ই সোনা-ই কেবল ছিলো? তাহলে আপন জুয়েলার্সের জব্দকৃত প্রায় সাড়ে তিন টন বা ৩৪৬০কেজি স্বর্ণ কোথায়...?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপন জুয়েলার্সের জব্দকৃত স্বর্ণে কেউ হাত দিবে না।
এসব স্বর্ণ গ্রাহক-ক্রেতাদের নিজস্য, সব মালের রিসিট ছিল, আছে।
বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের আহবানে অনেক গ্রাহক রিসিট দেখিয়ে যার যার গহনা নিয়ে গেছে। আপন জুয়েলার্সের প্রতিনিধীর উপস্থিতিতেই। অবশিষ্ট স্বর্ণের জন্য মামলা চলছিল শুনেছিলাম, হয়তো এতদিনে ফেরত পেয়ে গেছে, নয়তো শিগ্রই পাবে।

৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:০৫

সুমন কর বলেছেন: সহমত। দেশটা লুটে-পুটে শেষ করে ফেলছে....... X(( X(

৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:১৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বিদেশীদের উপহারেও আমরা স্বর্ণের যায়গায় অন্য ধাতু দিয়ে দেই, সুতরাং আমাদেরকে বিশ্বাস কে করবে বলুন। যেখানে আমেরিকা থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা সরিয়ে নিতে পারে সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থ্যা বা সিসি টিভি ফাঁকি দেওয়াটা কোন অসম্ভব বলে আমি মনে করিনা। আর সব সম্ভবের দেশ আমাদের বাংলাদেশ, এমন একটা প্রবাদ ওতো আছে, সুতরাং...............

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কামাল ভাই।
বাংলাদেশের সরকা্রি সংস্থার কাউকেই আমি বিশ্বাস করি না।
আমরা যেভাবে ভাবছি চোরের দল তার চেয়ে অনেক অনেক বড় সেয়ানা।

নিউইয়র্কে মসজিদে এক অবসরপ্রাপ্ত কাষ্টমস কর্মকর্তার সাথে এব্যাপারে অনেক্ষন কথা হল, উনি অবস্য এখন সুফি হয়ে গেছেন, কিছুই স্বীকার করতে চান না। তবে বিভিন্ন কথাবার্তায় আমি নিজে যা বুঝলাম -

সরকারি সংস্থার ভেতর কাষ্টমস বিভাগ সবচেয়ে টপ দুর্নিতীবাজ।
এয়ারপোর্টে স্বর্ন ধরা পড়লে একটা অংশ মেরে দেয়। একা খেতে পারে না, এয়ারপোর্টের বিভিন্ন সংস্থাকে বখরা দিয়ে খেতে হয়।
স্থানীয় থানা কেও দিতে হয়, কয়েক হাত ঘুরে বখরা মন্ত্রীর কাছে পৌছলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই।
তবে বর্তমানে কয়েকবছর ধরে বিমানবন্দরে আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিয়ান ও ম্যাজিষ্ট্রেট ইত্যাদি নজরদারি দৌরাত্তে খুব বেশী একটা পারছে না।
আটককৃত স্বর্ন এরপর বংলাদেশ ব্যাঙ্কে জমা হয়।

আর বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের ভল্ট থেকে সোনা চুরি হয়েছে , জিনিষটা এমন সহজ না।
চুরিটা বিশাল! ডাকাতি বললেও কম বলা হয়ে যায়।

জব্দকৃত সোনা নিলামের সময়ই মুলত বড় ডাকাতিটা হয়।
নিলামে অংশগ্রহন করে মুখচেনা কিছু জুয়েলার সিন্ডিকেট, বাইরের কাউকে ঢুকতে দেয়া হয় না।
জব্দকৃত সোনা ক্যারেট কমিয়ে তালিকা ভুক্ত করার প্রবনতা সবসময় থাকে, নিলামে সুবিধা পাওয়ার জন্যেই।
আলোচিত স্বর্নের ক্যারেট কমে যাওয়াও সেরকমই একটা দুর্বৃত্তপনার অংশ।
কাষ্টমসের এখানে লুটের ভাগ পাওয়ার কোন সুযোগ থাকে না। এজন্য মাঝে মাঝে টিম নিয়ে এসে হানা দেয়, পত্র চালাচালি করে। মনে মনে বলে "ধরলাম আমরা খাবি তোরা?"

নামমাত্র মুল্যে নিয়ে যায় সিন্ডিকেট, প্রবধ দেয়, সোনায় খাইদ দাম উঠবে কেমনে?
বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক কর্মকতাদের এসবের জন্য বড় এমাউন্ট আলাদা করে রাখা হয় আগেই। এই এমাউন্ট তালা ভেংগে চুরি চেয়ে লাভ অনেক বেশী। ঝুকি নেই বললেই চলে।

এখন শক্ত তদন্ত করে কঠিন ব্যাবস্থা নিলে হয়তো জালিয়াতি পুকুর চুরি অনেকটা কমে আসবে।

১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:১০

পদ্মপুকুর বলেছেন: সমস্যা হলো হাসান ভাই, আপনি এই মুহুর্তে এমন কিছু মানুষ, সংগঠন, প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তী রক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন, যাদের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং যাদের উপর সাধারণ্যের আস্থা স্মরণকালের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে যেভাবে বলতে চাইছেন যে কিছুই হয়নি, রিজার্ভ উধাও হওয়ার পরও কিন্তু এভাবেই বিভিন্নমূখী কথাবার্তা বলে মূল ঘটনাটা অন্য দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল।

এই রকম বহুমূখী নিরাপত্তা ব্যবস্থাকেই বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এদেশের ভুখা নাঙ্গা মানুষের ঘামে জলে অর্জিত অর্থ তসরুপ করা হয়েছে, সেটা কি আপনি অস্বীকার করতে পারবেন? এই ঘটনাটা কি ইনহাউজ পিপলের সাহায্য ছাড়া হয়েছে? তো সেটাই যদি হতে পারে, সামান্য সোনার ক্ষেত্রে হতে পারবে না কেন?

আপনি পুরোনো ব্লগার, এইভাবে অন্যায়কে ক্লিনচিট দেবেন না প্লিজ। রিজার্ভ চুরির ঘটনাটার যদি সঠিক তদন্ত হতো, যদি সঠিক বিচার হতো, তবে এই ঘটনাটা ঘটানোর সাহস কেউ পেতো না, আজ যদি এই ঘটনাটাও একইভাবে পার পেয়ে যায়, তাহলে ভবিষ্যতে আরো কিছু ঘটবে নিশ্চিত। আর এ ধরনের যত ঘটনা ঘটবে, তত এই দেশেরই ক্ষতি হবে।

ভালো থাকবেন, শুভ সকাল।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রিজার্ভ চুরির ঘটনাটি এত সরলিকরন করার মত নয়।
রিজার্ভ চুরির ঘটনাটি সারা বিশ্বেই ব্যাপক আলোচিত হয়েছে।

'ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক' এর ভুমিকা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছিল মার্কিন কংগ্রেসের একটি কমিটি।
ওই অর্থ স্থানান্তরের বিষয়টি নিয়ে নিউ ইয়র্ক ফেড কিভাবে কাজ করেছিল তা খতিয়ে দেখে প্রতিনিধি পরিষদের সায়েন্স কমিটি। এ খবর দিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি। খবরে বলা হয়, মঙ্গলবার নিউ ইয়র্ক ফেডের প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম ডাডলির কাছে একটি চিঠি পাঠান হাউজ সায়েন্স কমিটির চেয়ারমেন লামার স্মিথ। এতে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ লোপাট সংক্রান্ত ‘সকল নথিপত্র ও বার্তা আদান-প্রদানের দলিল’ চেয়ে পাঠিয়েছেন। নিউ ইয়র্ক ফেড সুইফট সিস্টেমের ওপর কি ধরনের পর্যবেক্ষণ করেছে সেটাও জানতে চেয়েছে কমিটি।

তদন্তে জানা গেছিল ফেব্রুয়ারির যে তারিখে (৪ ফেব্রুয়ারী) টাকা চুরির ঘটনা যখন ঘটে তখন বাংলাদেশে গভীর রাত। সেদিনটিতেই নিউ ইয়র্ক ফেড দেড় শতাধিক সুইফট কোডে ট্রাঞ্জেকশান অনুরোধ পেয়েছিল। প্রাথমিকভাবে এ ধরনের প্রথম ৩৫টি অনুরোধ অটো ভাবে প্রত্যাখ্যান হয়েছিল, কারন ভেরিফিকেশন তথ্যে অমিল পাওয়ায়।
পরে ৫ টি রিকোয়েষ্ট ভেরিফাইড হওয়াতে টাকা ছাড় হয়েছিল। কেন দিল?
প্রথম ৩৫টি অনুরোধ অটো ভাবে প্রত্যাখ্যান হওয়ার পরইতো একাউন্ট ট্রাঞ্জাকশান বন্ধ করে দেয়ার কথা।
এরপর বাকি আরো শতাধিক রিকোয়েষ্ট ভেরিফাইড হওয়ার পরও টাকা দেয় নি, অতচ মাঝের ৫টিতে দিল।
কেন দিল জবাব নেই!

এটা খুবই আশ্চর্য যে আমেরিকান ফেডারেল ব্যাংক গভীর রাতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নির্দেশ পাওয়ার সাথে সাথে কোন রকম ক্রস চেকিং ছাড়াই বিশাল অঙ্কের টাকা রিলিজ করে দিয়েছে। বিশ্বাস করা যায়?
কোথায় কোন ক্যাসিনো না চিঙ্কুদের এ্যাকাউন্টে যাচ্ছে বা এ নির্দেশ সত্যি দেয়া হয়েছে কিনা তার কোন সাধারন সতর্কতা অবলম্বন করা হয়নি । এমনকি ম্যানিলাতে অবৈধ লন্ডারিং ফাঁস, এরপর বিতর্ক শৃষ্টি হলেও সেই ধুম্রজালের ভেতর শ্রীলংকায় আরো ২টি সন্দেহভাজন ট্রাসফার রিকোয়েষ্টে শ্রীলংকার সদ্য তৈরি ভূয়া এ্যাকাউন্টেও ইতিহাসের বৃহত্তম এমাউন্ট পাঠিয়ে দিয়েছিল।
এ কোন ধরনের দায়িত্বশীলতার পরিচয়?
শৃলঙ্কার স্টেট ব্যাঙ্ক "স্টপ পেমেন্ট" না করলে নজিরবিহীন বিপর্যয় ঘটতো।

এই সব তথ্য নিউ ইয়র্ক ফেডের একজন সদস্য রয়টার্সের কাছে স্বীকার করেছিলেন।
কিন্তু এত ভ্যাজালের পরেও ফেড কেন এই ধরনের অনুরোধের মাঝের ৫ টিতে সাড়া দিয়েছিল, কোন সন্তোষজনক জবাব কংগ্রেস কমিটিকে দেয় নি।

পরে এফবিআই কিছু তদন্তে জানা যায় চুরি যাওয়া টাকার ফাইনাল ডেষ্টিনেশন ম্যানিলার জুয়ার ক্যাসিনো হয়ে উ.কোরিয়া।
এ ব্যাপারে নিশ্চিত যে এই চুরিতে বাংলাদেশের কেউ জরিত ছিলনা, কারন গভীর রাতে ব্যাঙ্কে কেউ থাকার কথা না।
বাংলাদেশের কেউ লাভবান হয় নি।
এই অর্থ যারা তসরুফ করেছে তারাও নিজেরা আর্থিক লাভবান হওয়ার উদ্দেস্যে করেনি।
বাংলাদেশের রিজার্ভ শুন্য করে দেশকে পথে বসিয়ে ফেলাই তাদের মুল উদ্দেশ্য ছিল।
আসলে মার্কিন প্রশাসনে সাম্রাজ্যবাদি কোন শক্তিশালি মহল স্টেবল সরকারকে আনস্টেবল করতে বিরুদ্ধে জেনেশুনেই এ ধরনের ফরমায়েসি কান্ড করিয়েছে কিনা তা আমাদের বিশেষ ভাবে খতিয়ে দেখা উচিত। নাকি তারা আমাদের দেশকে তহবিলশুন্য দেউলিয়া করে একটি 'শুশিল ক্যু' তৈরি করার ক্ষেত্র তৈরি কাজে ব্যবহার করেছিল ?

আমার ধারনা এসবের পিছনে কালোহাত ছিল তৎকালিন ক্ষমতাসিন দলের প্রাক্তন। একজন সেক্রেটারি অব স্টেট।

সব তদন্ত শেষ হলে, বাংলাদেশ মার্কিন আদালতে একটি মামলা করলে বাকি টাকা ফেরত না পাওয়ার কোন কারন নেই।


view this link

১১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: @পদ্মপুকুর, কারে কি বোঝান! চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী।

১২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: সরকারি গুদামের চাল ও গম এক গুদাম থেকে আরেক গুদামে পাঠানোর পর ২৭ বছরেও গন্তব্যে পৌঁছেনি।

১৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬

এ.এস বাশার বলেছেন: কোটা আন্দোলনকে দমিয়ে রাখার চক্রান্ত.................................

১৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

কাইকর বলেছেন: দেশের সরকার চোর হলে কি আর কিছু বলতে হয়??

২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সরকার চোর নয়।
সরকারি চাকুরিজিবি কর্মকর্তারা চোর।
এই চোর হওয়ার জন্যই তো কথিত মেধবীদের এত আন্দলোন

সরকার পদক্ষেপ নিলে নজরদারি ও শক্ত ব্যাবস্থা নিলে যে কোন অনিয়ম দুর্নিতি বন্ধ করা সম্ভব।
এর উদাহরন মাত্র ছোট কয়েকটি পদক্ষেপের মাধ্যমে এবারের এইচএসসি পরিক্ষায় প্রশ্নফাস বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে।

১৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:


অবশেষে, সোনার উপরে নজর পড়লো.....!!!!!!!!!!!!!! ;) ;) :P

১৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

একাল-সেকাল বলেছেন: বাংলাদেশ ব্যাংকের উপর পূর্বসুরীদের সু নজর পড়ছে, কয়দিন আগে অর্থ লোপাট, তারপর আগুন লাগা, নথিপত্র ঠিক আছে-নাই বিতর্ক, সর্বশেষ সোনায় হাত, যেন ইজ্জ্বতের ডেথ সার্টিফিকেটে কর্তৃপক্ষের সীলমোহর আরকি ! :-B

১৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:১৪

ভবিষ্যত বলেছেন: ভাই সহজ বাংলা বলেন..... দেশের মানুষের দেশের সরকার, সরকারী সংস্থা, সরকারী ব্যাংক ... সরকারী সংগঠন... সবকিছুর উপর থেকে আস্থা উঠে গেছে...তার কারন হলো..এই দুর্নীতি..অনিয়ম...জবাবদিহিতা...

সরকারের অবস্থা এমন ... চোখের সামনে কেউ চুরি করলে ও সেটা নয় ছয় করে একটা বাংলা সিনেমার কাহীনি বলে - মুক্তিযোদ্ধার দোহাই দিয়া.... বিরোধীর দলের ঘাড়ে দোষ চাপাই...

ব্যাপারটা এমন যেন আমরা সবাই ঘাস খাই..গাধা, বলদ......

এত নিরাপত্তার মধ্যে সোনা গায়েব হওয়া মানে ...ওই নিরাপত্তার মধ্যে কাহিনী আছে.....এটা এখন একটা দুধের বাচ্চাও বোঝে...

১৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এখন সবাই সব সোনা 'ঠিক আছে' 'ঠিক আছে' বলছে তো তাই উপরে 'কোটা বিরোধীদের লাইনে আসা সংক্রান্ত' কমেন্ট করলাম। কেউ কি আবার জোর করে সোনা বিষয়ক কথা আদায় করিয়ে নিচ্ছে কিনা...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.