নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেধাবী দাবিদাররা কিসের ভিত্তিতে কোটাধারিদের চেয়ে বেশী মেধাবী দাবি করছে?

২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:১৫

আমাদের দেশের কোটাধারিরা ভারতের মত পৃথক প্রশ্নপত্র। কম জিপিএ, স্বতন্ত্র সিথিল মুল্যায়ন পদ্ধতিতে নির্বাচিত হয় না।

আমাদের দেশের কোটাধারিরা মোটেই অ-মেধবী নয়।
তারা পেছনের দরজা দিয়ে আসেনি। আসছেও না।


মেধাবী

আমাদের দেশে লাখ লাখ আবেদনকারি। কোটা ননকোটা একই প্রশ্নপত্র। অভিন্ন মুল্যায়ন পদ্ধতি।
আবেদনের যোগ্যতা জিপিএ-৫, এরপর প্রিলিমিনারি পরিক্ষা, সেকেন্ডারি।
এরপর ভাইবা দিয়ে ৬ লাখ থেকে বাছাই হয়ে ১০০ জন প্রাথমিক নির্বাচিত।

এই ১০০ জন সবাই জিপিএ ৫, এমসিকিউ তে ১০০ তে ১০০ নম্বর পাওয়া প্রত্যেকেই সমান। চাকুরি হবে ৪৫ জনের।
ধরেন এই ১০০ জনের ভেতর১৫ জন মেয়ে, ৭ জন মুক্তিযোদ্ধার বাচ্চা
এলফাবেটিক্যাল একটা তালিকা থাকলেও নম্বর ও স্ট্যাটাসে সবাই সমান।

এখন আমাকে বুঝান সাধারন প্রার্থিরা কিসের ভিত্তিতে কোটাধারিদের চেয়ে বেশী মেধাবী দাবি করছে?

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩৫

ফ্লাডিং বলেছেন: সুন্দর বক্তব্য।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার নামটা জঘন্য।
চেইঞ্জ করলে ভাল হয়

২৭ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জঘন্য নাম টি পরিবর্তন করে সুন্দর একটি নামে আসার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।

২| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫১

এমজেডএফ বলেছেন: কোটা সংস্কারের আন্দোলনকারী নেতারা এবং অনেক তথাকথিত বুদ্ধিজীবীও এ জিনিসটা ভালো করে জানে না! আন্দোলনের শুরুতে এদের কথাবার্তা শুনেই তা বুঝা গেছে। তাদের কথাবার্তা শুনলে মনে হয় মুক্তিযুদ্ধের সন্তানেরা কোনো যোগ্যতা ও পরীক্ষা ছাড়া ৩০% কোটায় চাকুরি পেয়ে যায়। এই আন্দোলন যেহেতু আওয়ামী সরকারের বিরুদ্ধে তাই অনেকেই শুধু আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করার জন্যই এই আন্দোলনকে সমর্থন করছে।
আমাদের দেশে একটা অলিখিত প্রথা আছে—সরকারের দোষ না লিখলে পত্রিকা চলে না, সরকারের বিরুদ্ধে না বললে সুশীল হওয়া যায় না! তাই কোটা সংস্কারের আন্দোলনকে সমর্থন অনেকের জন্য তথাকথিত 'চুশীল' হওয়ার সুযোগ।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রাক্তন চিফ আমলা ড. সাদাত হোসেন এই একই কথা বার বার বলেছিলেন।
কিন্তু সঞ্চালক ও সাংবাদিক নেতারা গলাবাজি করে তাকে ভালভাবে বলতে দেয় নি।

৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরা এখনো দেশ-প্রেমিক বাংগালী

৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
স্যালুট চাঁদগাজী! এতদিন পর একটা দামী কথা বললেন।

৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ১. আপনিও কি শেখের বেটির মত ইমোশনাল হইয়া যাচ্ছেন?

২. বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা কোটা অপ্রয়োজনীয়, আর জেলা কোটা শুভঙ্করের ফাঁকি। দুটোরই সংস্কার প্রয়োজন। বলেন তো কেন??

৩. ৭১-৭৫ সময়ে শেখ সাহেবের শাসনব্যবস্থা, সেনা ৭৫এর সেনা অভ্যূত্থান ও ৭৫পরবর্তি মেজরের ছড়ি ঘুরানো নিয়ে আপনার লেখা আছে? থাকলে লিংকগুলো দিবেন!!

পুনশ্চঃ ২ এর জন্য,
সংবিধানের ১৯,২৮ও ২৯অনুচ্ছেদ মাথায় রাখবেন। তার পর মন চাইলে প্রতিউত্তর করবেন। যদিও কোটা আন্দোলনটা একটা ম্যাওপ্যাও আন্দোলন। ওসব নিয়ে তেমন অগ্রহ নেই.....

২২ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা কোটা অপ্রয়োজনীয় হবে কেন?

কেউ চায় নি, এরপরও রাষ্ট্র তার ঋন সোধ করতে স্বতপ্রনদিত হয়ে কোটা সুবিধা ও ভাতা বরাদ্দ করেছে।
এই কোটার পরিধি আরো বাড়ানো উচিত। এখন শুধু অল্পকয়েকটা সরকারি চাকুরির জন্য কোটা।
আমেরিকার মত বেসককারি চাকুরির ক্ষেত্রেও বাধ্যতামুলোক ভাবে কোটা আরোপ করা উচিত।
মৃত শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরবারের জন্যও কোটা অগ্রাধিকার থাকতে হবে, মাসিক ভাতাও বরাদ্দ দিতে হবে

৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:১৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @চাঁদগাজীবলেছেন:মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরা এখনো দেশ-প্রেমিক বাংগালী
হাজির বেটা হজ্জ না করেই হাজী হয় নাকি???
নাকি ডাক্তারের ব্যাটা না পড়েই ডাক্তর হয়???:P

মুক্তিযোদ্ধারা এখন কয়েক প্রকারঃ
১. ভূয়া/কানকাটা রমজান টাইপ।
২. সার্টিফিকেটধারী সুবিধাবাদী।
৩. প্রকৃত(যদিও এদের অনেকের সার্টিফিকেট নাই)

২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বুকে রাজাকার লেখা বমিখোর রাজাকারের বাচ্চার চেয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরা নি:সন্দেহে অনেক উচ্চমানের দেশ-প্রেমিক হবে।

৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: কোটা নিয়ে মাই কোনো কথাই বলব না।
কথা বললেই আমি ৫৭ ধারার ধরা খাবো।

৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

শাইয়ন খান বলেছেন: নতুন করে কিছু বলার নেই! বললে চাকরি থাকবেনা!

৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২২

হাঙ্গামা বলেছেন:
কোটায় ঢুকে প্রতিযোগিতা না করে খোলা ময়দানে করেন......হিম্মত বুঝাইয়া দেন।
সবই তো মেধাবী।
তাহলে কোটা বাতিলে এত ভয় কেন? একটু লাজ শরম রাইখেন। সবাই নেত্রীর মত হইয়া গেলে দেশ তলাইয়া যাবে।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবই মেধাবী। স্বীকার করছেন ভাল।

আরো স্বীকার করেন এতদিন যা করছি ভুল করেছি। লেখাপড়া বাদ দিয়ে ফালতু কামে মাসের পর মাস অবস্থান ভাংচুর, ক্লাস বর্জন, ভুয়া ভিডিও ... ফটোসপ .. সবই ভুল ছিল। কান ধরছি।

১০| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: অত্যন্ত্য যুক্তিহীন এবং বায়াসড লেখা | তাছাড়া বুকে রাজাকার লেখার উদ্দেশ্য ছিল কোটা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে একটি প্রতীকী প্রতিবাদ | ওই ছেলেটি যে রাজাকার নয় বা রাজাকারদের বংশধর নয় তা অতি নিম্ন মেধার লোকও বুঝতে পারে | শুধু বুঝতে পারে না কিছু সংখ্যক দলকানা কলুর বলদ শ্রেণীর দলীয় সমর্থকরা | আপনাদের মতো অসহায়দের জন্য সত্যি করুণা হয়, যাদের সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলার মতোও মেরুদন্ড নেই

২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার লেখা অত্যন্ত্য যুক্তিহীন?
কেন? কোন অংশটা যুক্তিহীন? কিছুই বললেন না।
উলটো বলদ, দলীয় সমর্থক বলে গালমন্দ করলেন।
আর ছেচ্চরটার সপক্ষে ৩ লাইন সাফাই লেখলেন, আবার আমাকে বললেন দলকানা, আর আপনে দলসাদা!

১১| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

ইফতি সৌরভ বলেছেন: যা দেখি তার সবই ভালো,
কিছু ভালো লাগেনা।
ভালো কেন একা ভালো,
ভালো কেন একা ভালো...
ও তাই-
ভালো, ভালো লাগেনা।

শেষ বিকেলের নদী ভালো,
রঙ্গিন তাঁতের শাড়ী ভালো;
বনলতার চুল ভালো,
আহা, আমার চুলে কেবল ধুলো;
ও তাই ভালো, ভালো লাগেনা....
যা দেখি তার সবই ভালো,
ভালো, ভালো লাগেনা।



যা দেখি তার সবই ভালো,
কিছু ভালো লাগেনা।
ভালো কেন একা ভালো,
ভালো কেন একা ভালো...
ও তাই-
ভালো, ভালো লাগেনা।

শেষ বিকেলের নদী ভালো,
রঙ্গিন তাঁতের শাড়ী ভালো;
বনলতার চুল ভালো,
আহা, আমার চুলে কেবল ধুলো;
ও তাই ভালো, ভালো লাগেনা....
যা দেখি তার সবই ভালো,
ভালো, ভালো লাগেনা।

আপনি পাইলেন সব শেষে ১০০ তে ৭০ আর 'কোটা নাতি' পাইলো ৫০! চাকরিটা 'কোটা'র। আর প্রথম শ্রেণীর চাকরিতে কোটা রাখার দরকার কি খুব বেশি?
১০। স্বামী বিশুদ্ধানন্দ - ভালো কথা বলেছেন

১২| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @লেখকবলেছেন:বুকে রাজাকার লেখা বমিখোর রাজাকারের বাচ্চার চেয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরা নি:সন্দেহে অনেক উচ্চমানের দেশ-প্রেমিক হবে।
... মুক্তিযুদ্ধ কোটার জন্য যাদের প্রাণ বেরিয়ে যায় তারা দেশপ্রেমিক নয় সুবিধাবাদী!!X(

পুনশ্চঃ
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানরা যদি সত্যিকারের দেশপ্রেমিকই হত তাহলে দেশটা আজ এখানে পড়ে থাকতো না। খবরদার কথায় কথায় রাজাকারের দোহায় দিয়ে মুখে ফেনা তুলবেন না। ৫-৬কোটি লোক যদি ৫০বছর ধরে ৫০-৬০হাজার রাজাকারকে কন্ট্রোল করতে না পারে, তাহলে ওসব ভালমানুষদের জন্য করুণা।।

@স্বামী বিশুদ্ধানন্দ
....আংশিক সহমত।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

মুক্তিযুদ্ধাদের জন্য যাদের প্রাণ বেরিয়ে যায় তারা দেশপ্রেমিক নয় সুবিধাবাদী!!

এটা কি বললেন ?
মুক্তিযুদ্ধাদের জন্য দরদ না থাকলে কার জন্য থাকবে ভাই?

মুক্তিযোদ্ধারা ঘরবাড়ী ফেলে বিনা বেতনে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধে গেল, জীবন হারালো!
এরা জীবন বিপন্ন করে যুদ্ধ করে স্বাধীন না করলে আপনার আমার জন্য ভিক্কার কোটা থাকত মাত্র ১০%
বাকী ৯০% থাকত পাঞ্জাবী আর উর্দূভাষীদের জন্য।

আপনার কথামত মুক্তিযুদ্ধাদের জন্য দরদ দেখানো জাবেনা,
যে দেখাবে সে সুবিধাবাদি, দলকানা!
সব দরদ জমা রাখতে হবে পাঞ্জাবী আর উর্দূভাষী ও তাদের সমর্থকদের জন্য? বুকে রাজাকার লেখা ছেচ্চরটার জন্য!

সেই তরুন কৃষকদের কেউ যুদ্ধে যেতে বলেনি,
এরপরও মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধে গেছিলো এক কাপড়ে।
বাপ কে না বলে, মা কে ঘুমে রেখে। পায়ে হেটে সীমান্ত পাড়ি। বিনা বেতনে। যুদ্ধকালিন সময়ে ওরা কখনোই কোন বেতন দাবী করে নাই।
(যুদ্ধশেষের দিকে অল্পকিছু হাতখরচ দেয়া হচ্ছিল)। যুদ্ধে যাওয়ার অপরাধে রাজাকাররা ওদের ঘরবাড়ী জালিয়ে দিয়েছিল। পরিবারের উপর মারপিট অত্যাচার হয়েছিল।

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন একটি দেশ উপহার দেয়ার পরও ওরা কোন পুরষ্কার, চাকুরী বা বকেয়া বেতন দাবি করেনি। পরে ভিক্কা করে রিকশা চালিয়ে জীবনপার করেগেছে। কোন ভাতা কোন সুবিধা কখনোই দাবী করেনি।

৩০ বছর পর মুক্তিযুদ্ধপক্ষ ক্ষমতায় এসে প্রতিদান দেয়ার ইচ্ছে থাকার পরও কিছু দিতে পারেনি।
এই ৩০ বছর বন্ধুকের নলের মুখে টিভি ও পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধা বা বঙ্গবন্ধু শব্দটি কেউ উচ্চারন করতে পারেনি।

পরে আরো ৪ বছর পরে রাষ্ট্র আর্থিক সক্ষমতা অর্জন করলে সামান্য ভাতা, কিছু সম্মান, আর সরকারী চাকুরিতে অগ্রাধিকার দেয়া শুরু করে। কিন্তু তাদের ও সন্তানদের বয়স ৩০ পার হয়ে গেছিল। কিন্তু পর্যাপ্ত শিক্ষিত প্রার্থি না পাওয়ায় কেউওই চাকুরি পায়নি।
তাই ৩য় জেনারেশন পর্যাপ্ত শিক্ষিত হলে, পরিক্ষার সকল ধাপ পার হতে পারলেই সুধু বিবেচনা করা হচ্ছিল।
তবে ৩০% কখনোই পায় নি।
৩০% তো দুরের কথা, সুধু বেশিরভাগ ৩% মাঝে মাঝে ৫% শুধু একবার মাত্র ৭% পেয়েছিল।

এতেই কথিত মেধাবী অসভ্যদের গা জালা শুরু হয়ে যায়।

১৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমার প্রথম কমেন্টের প্রতিউত্তর করেন....(৫ নং)


@আমি রাজাকার
... এর অর্থটা ঠিকমত না বুঝেই ছেলেগুলো কাজটা করেছে। হতাশায়, রাগে কিংবা অভিমানে। তবে সংসদে মতিয়া চৌধুরির ওভাবে বলাটা কি ঠিক হয়েছে??
এটা তো সেটারই বহিঃপ্রকাশ! এই সহজ বিষয়টা আপনারা বোঝেন না কেন??


মনে রাখতে হবে,
★২০১৮সালে এসে মুক্তিযুদ্ধ কোটা রাখা ভুল(পূর্ববর্তি সরকারগুলোর অদক্ষতা।)
★কোটা আন্দোলনের পদ্ধতিটাও ভুল।
★সংসদে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া বক্তব্যটা ভুল(০%কোটা)
★মতিয়া চৌধুরি ও নেতাদের লাগামহীন বক্তব্য ভুল।
★ছাত্রলীগের হাতুড়ির প্র্যাকটিস করা ও প্রশাসনের নিরবতা ভুল।
★ মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে হাইকোর্টের রায়টাও ভুল!!(রাজনৈতিক চাল)
......
আর ঢাবির ভিসিতো একটা মেরুদন্ডহীন জীব। তাকে নিয়ে কথা বললে আমারই ভুল হবে.....



২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভিসির বাসভবন ভাংচুর অগ্নিসংযোগ করার পর সংসদে মতিয়া চৌধুরি বলেছিল -
"যারা এভাবে ভাংচুর অগ্নিসংযোগ করতে পারে তা্রা কোন ছাত্র হতে পারেনা। তারা রাজাকারের বাচ্চা"।

এজাবত রাজিনীতির মাঠে বহু মন্দ কথা বলা হয়েছে- যেমন মিরজাফর, চোর, শুওরের বাচ্চা, ভারতের দালাল ইত্যাদি।
এজাবৎ কেউ কি দেখেছে হতাশায়, রাগে কিংবা অভিমানে "আমি মিরজাফর" বা "আমি শুওরের বাচ্চা" লিখে কেউ গলায় ঝুলাইছে?

১৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

নাহিদ০৯ বলেছেন: তাহলে চলুক হাতুড়ি..

১৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

একাল-সেকাল বলেছেন:

১৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪২

ফেনা বলেছেন: আপনি কি কোটা ধারী?????
বাকী মন্তব্য পড়ে। আগে জানতে হবে আপনি কোটা ধারী কি না।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি কোটাধারী হব কিভাবে?
আমি কি সরকারী চাকুরি করি?

আমার পিতাও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না। পাকিস্তান আমলে জেলা জজ। মুক্তিযুদ্ধকালে আমাদেরকে নিরাপদ স্থানে রাখতে ৩ বার সীমান্ত পার হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু দুর্গম ঝুকিপুর্ন ও অনিরাপদ হওয়ায় আবার শহরে ফিরে আসা।
আমি বাংলাদেশে একটি বিদেশী প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করতাম, এখন চাঁদ্গাজীর দেশে নিউইয়র্কে আছি। স্থায়ীভাবেই।

১৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

ফেনা বলেছেন: লেখক আপনি দেশান্তরী হয়ে আমাদের পিত্তের কষ্ট আপনি বুঝবেন কি ভাবে!!!!
আপনার ত নয়, আমাদের বাংলাদেশে এসে একটু অনুসন্ধান করে দেখুন যারা সরকারী চাকুরী করছে তাদের মধ্যে বেশ ভাল একটা অংশ অযোগ্য। এই অযোগ্যদের মাঝে ৯৫% ই আবার কোটার জোড়ে বসে আছে।
পক্ষান্তরে মেধাবীরা রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে হতাশার ঘোরে আচ্ছন্ন হয়ে একসময় সমাজ ভিন্ন পথের পথিক হয়ে যায়।
এতে কি সমাজের বা দেশের ভাল হচ্ছে নাকি ক্ষতি????
মুক্তি যুদধাদের আমি সম্মান করি। কিন্তু তাই বলে তাদের নাতি পুতি ছোতি---- বংশধর যা আসবে সবাইকে অগ্রাধীকার দিতে হবে!!! দেশের বাকীরা কি ধঞ্চা??? অন্যরা কি দেশের জন্য কিছুই করে নি? আমার বাবা মুক্তিযুদ্ধা নয়। কিন্তু তাদের খাবার ঔষধ সরবরাহ করত। সে কি দেশের জন্য কাজ করেনি!!! এই খাবার যারা রান্না করে দিয়েছে তারা কি দেশের জন্য কাজ করেনি!!!! এই রকম লাক্ষ লাক্ষ মানুষ আছে যারা দেশের জন্য কাজ করেছে। কই তাদের জন্য ত কোন কোটা নাই।। তারা কোটা চায় না। মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল দেশের মানষের মুক্তির জন্য নেয্য অধিকারের জন্য। সমতা এবং ন্যায় বিচারের জন্য। তবে কই হল ন্যায় বিচার।
আমজনতা আমের জন্য দাঁড়ায় আছে আর কোটা দিয়া সব আম কোটা ধারী নিয়ে যাচ্ছে। হায় রে বাংলাদেশ। আবার এই কোটাধারীদের মাঝও আছে অর্ধেক কাজের বাকী অর্ধেক নামে।

২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দেশান্তরি হলেও প্রতি ঈদে দেশে আসি, থাকিও।

কোটা ব্যাবস্থা পৃথিবীর সকল সভ্য দেশে চালু আছে, আছে।
আমার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রতেও আছে। কানাডা অষ্ট্রেলিয়াতেও আছে, পাসের দেশ ভারতেও ...
অনেকে বলে জনসংখ্যার ১% মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০% কেন?

পৃথিবীতে কোথাও জনসংখার অনুপাতে কোথাও কোটা রাখা হয় না, কোটার কোন নির্দিষ্ট পার্সেন্টেজও থাকে না। সবসময় সবর্চ্চ অগ্রাধিকার। সেটা ১০০% ভাগ। অর্থাৎ পদ খালী, যোগ্যতা পরিক্ষায় উত্তির্ন হলেই

কোটা রাখা হয় সাধারনত পিছিয়ে পরা, আদিবাসি জনগোষ্ঠির জন্য, অনুন্নত রিমোট এলাকার জন্য। পঙ্গু ডিসএবেলদের জন্য তো আছেই। আর প্রাক্তন যুদ্ধফেরত যোদ্ধাদের (ভেটারেনস) জন্য।
চাকুরি বাজারে এসব বেনিফিসারিরা সংখায় ১% হলেও এদের কোটা ১০০%, চাহিবা মাত্র চাকুরি।
ধরেন ১০টা পদ খালী, বিভিন্ন পরিক্ষায় ১০ জন নির্বাচিত। এদের ভেতর ২ জন ভেট্রেন ১ জন রেডইন্ডিয়ান, ১জন ডিসেবেল।
কম্পানী এই ৪জনকেই আগে নিবে, ১০০% অগ্রাধিকার। না নিলে কম্পানীর লাইসেন্স বাতিল হবে।
সরকারি বেসরকারি সব সেক্টরেই। যে কোন আদিবাসি, পঙ্গু বা প্রাক্তন যোদ্ধা পর্যাপ্ত যোগ্যতা থাকলে তার চাকুরি আগে হবে ১০০% ভাগ কোটা। এভাবেই চলছে।

পঙ্গুরা পর্যাপ্ত আউটপুট দিতে পারেনা এরপরও তাকে ডেকে চাকুরি দেয়া হয়, কেন দেয়? এতে এম্পয়েআর ট্যাক্স রেয়াত পায়, কানাডাতে কোন পঙ্গু নিয়োগ হলে সেই কম্পানীর পঙ্গুর ৯০% বেতন সরকার দেয়। আমেরিকাতেও স্টেট ভেদে কমবেশী দিচ্ছে।
কম্পানীরা উম্মুখ হয়ে থাকে কোটা বেনিফিসারিদের চাকুরি দিতে।

কেউ তো কখনো বলে না জনসংখার ১-২% মানুষ দেশের ৯৮% মেধাবী নাগরিকদের চাকুরি সব লুটপাট করে নিয়ে যাচ্ছে!
কেউ তো বলে না বিশেষ অংশকে সুবিধা দিতে গিয়ে বৃহত্তর অংশকে বঞ্চিত করে দেশের সর্বনাষ করা হচ্ছে!

ভেটারেনসরা আমেরিকায় অত্যন্ত সম্মানি নাগরিক।
আমি নিজে দেখে যাচ্ছি
তাদের ক্যাপে ও গাড়ীতে লেখা থাকে "প্রাউড ভেটারেন"
আমেরিকায় ২য় মহাযুদ্ধ ফেরত সৈনিক, ভিয়েতনাম ফেরত যোদ্ধাদের ও তাদের পোষ্যদের উচ্চহারে কোটা ও অন্যান্ন সুবিধা চালু আছে। ভেটরেনসদের জন্য থাকে আলাদা কাউন্টার আলাদা লাইন। পার্কিং স্পেস, রেশন, বাস কন্সেশন, ট্রেনভাড়া ফ্রী! বুড়ো হয়েগেলেও তাদের পরিচর্যার জন্য লোক রাখা হয়।
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের বীর গুর্খা সৈনিকদের ৩য় প্রজন্মদের এখনো বিশেষ সুবিধা, ভাতা দিয়ে যাচ্ছে বৃটেন সরকার।

আর আমাদের দেশে কিছু অসভ্যরা নিজেদের বেশী মেধবী দাবি করে হতভাগ্য মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাপ্য অধিকার বঞ্চিত করতে রাস্তায় লাফালাফি করছে।

মুক্তিযোদ্ধার কোটার পরিধি আরো বাড়ানো উচিত বলে মনে করি।
নিহত শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকেও অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
বেসরকারি খাতেও মুক্তিযুদ্ধ কোটা আরোপ করতে হবে।

১৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @ফেনা
হ্যাঁ, আমি জানি। লাখো তরুন এটাই চায়। ওরা যে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধা করে, আর রাজাকারদের ঘৃণা করে সেটাও জানি। আমি এমনও দেখেছি রাজাকারের(৭১এ বড় রাজাকারের সাথে মাঝেমধ্যে ঘুরতো) ছেলে তার বাবার সাথে ভালমত কথা বলে না। মানুষ কোন মুখে বলে সেই ছেলেটিও রাজাকার??X( মেজাজ আমার এমনিই গরম! দেশের তরুণ প্রজন্মকে দাবার গুটি বানালে আমি ঠিক থাকতে পারি না....


@হাসান কালবৈশাখী
১. (মুক্তিযুদ্ধ কোটার জন্য যাদের প্রাণ বেরিয়ে যায় তারা দেশপ্রেমিক নয় সুবিধাবাদী!!)...(১২ নং মন্তব্য)

২. @মুক্তিযুদ্ধাদের জন্য যাদের প্রাণ বেরিয়ে যায় তারা দেশপ্রেমিক নয় সুবিধাবাদী!! (লেখক)
....কুল ডিয়ার কুল,
বলেন তো এ দুটোর মধ্যে কি করেছেন ভুল???;)
(নুরু ভাইয়ের কর্নেল তাহেরকে নিয়ে লেখা পোস্টে আমার মন্তব্যটা দেখুন তো...)

১২ নাম্বারের এত বড় প্রতিউত্তরের দরকার ছিল না। ওসব সবার জানা। আর ১৩এর প্রতিউত্তর প্রসঙ্গে বলতে হয়...
রাজাকার শব্দটি নিয়ে এই সরকার অনেক বেশী জল ঘোলা করেছে। এই শব্দটি শুনলে আমার মেজাজই গরম হয়ে যায়!!! X(

★ আর মুক্তিযোদ্ধা কথা শুনলে প্রথমেই আমার মনে হয়, লোকটি কি আসলেই যুদ্ধ করেছে??
আফসোস, আওয়ামিলীগ সরকার প্রায় ১৮বছর ক্ষমতায় ছিল/আছে। তারপরও মুক্তিযোদ্ধা/শহীদদের তালিকা সঠিকভাবে তৈরী করতে পারে নি। শুধু অপরকে দোষ দেন কেন আপনারা??(আব্বাও এটাই করে)X(

★★★ পারলে "সংবিধানের আলোকে মুক্তিযোদ্ধা কোটা" নিয়ে একটা পোস্ট দিবেন। থলের বিড়াল চিনতে না পারলে তো সমস্যা!!!!!


পুনশ্চঃ
আমার দুই নানা(মায়ের চাচা) মুক্তিযোদ্ধা, আর আমার আব্বাজান কট্টর আওয়ামিলীগ সমর্থক। এসব নিয়ে আব্বার সাথে আমার প্রায়ই লড়াই বাঁধে!!:P তার উপর আমার মেজাজ গরম। সুতরাং প্রতিউত্তরে সাবধান......

(যদিও আমি আর কমেন্ট করবো না..):D

২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
লাখো তরুন এটাই চায়, এসব বায়বিয় কথা।
বিপুল ত্যাগ স্বীকার করা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাপ্য অধিকার বঞ্চিত করতে রাস্তায় লাফালাফি করা কোন ভাল কাজ হতে পারে না।

পৃথিবীর সব সভ্য দেশেই কোটা ব্যাবস্থা আছে।
কোটা রাখা হয় সাধারনত
পিছিয়ে পরা, আদিবাসি জনগোষ্ঠির জন্য,
অনুন্নত রিমোট এলাকার জন্য।
পঙ্গু ডিসএবেলদের জন্য।
প্রাক্তন যুদ্ধফেরত যোদ্ধাদের (ভেটারেনস) জন্য

১৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

হাঙ্গামা বলেছেন: হ্যাঁ। এতই যখন "মেদাবী" তাইলে কোটা লাগে ক্যান সেই জবাব না দিয়া পিছলাইয়া গেলে হবে?
অযৌক্তিক আজাইরা পোষ্ট না দিয়ে হাতুড়ি নিয়ে নেমে পড়েন।
ওহ !! ভালো কথা........স্পেশাল গনসংবর্ধনায় না গিয়ে ব্লগে কি করেন?

২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবই মেধাবী। স্বীকার করছেন ভাল।
আরো স্বীকার করেন এতদিন যা করছি ভুল করেছি। লেখাপড়া বাদ দিয়ে ফালতু কামে মাসের পর মাস অবস্থান ভাংচুর, ক্লাস বর্জন, ভুয়া ভিডিও ... ফটোসপ .. সবই ভুল ছিল। কান ধরছি।

"মেদাবী" তাইলে কোটা লাগে ক্যান?

মুক্তিযোদ্ধা সন্তানরা কবে কোটার জন্য দাবি করছে?
কবে ভাতার জন্য দাবী করছে? কবে হাঙ্গামা বাধাইছে? কবে রাস্তা দখল অনশনে বসছে?

রাষ্ট্র তার ঋন সোধ করতে স্বতপ্রনদিত হয়ে কোটা সুবিধা ও ভাতা বরাদ্দ করেছে। বহু সরকার আসছে গেছে। কোন সরকারই এর বিরুদ্ধে যায় নাই।

২০| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭

সাইন বোর্ড বলেছেন: অামার তো মনে হয় এখনি অাপনার হাতুড়িলীগে যোগ দিয়ে এইসব রাজাকারের বাচ্চাদের শায়েস্তা করার জন্য নেমে পড়া উচিৎ...

২১| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

ক্স বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা কোটার যে অপব্যবহার হয়, সেটা স্বীকার করেন? যদি করেন, তাহলে বলুন, সরকার কি এই অপব্যবহার ঠেকানোর জন্য ইফেক্টিভ কিছু করেছে?

শাহবাগ আন্দোলন চলাকালে পেপারে ছবি এসেছে এক সাদা দাড়িওয়ালা মুরুব্বি সাদা পাঞ্জাবি পায়জামা টুপি পড়ে রাজাকার সেজে দাড়িয়েছিল, তার গলায় একটা কুকুরের বেল্ট লাগিয়ে তাতে দড়ি পড়িয়ে সে দড়ি ধরে রেখেছিল একটা ৮/১০ বছরের বাচ্চা, তার ড্রেসআপ ছিল সবুজ লুঙ্গি আর সাদা গেঞ্জি - বুঝাই যায় মুক্তিযোদ্ধা সেজেছিল। এখন বলুন দেখি, ঐ মুরুব্বি কি রাজাকার ছিল নাকি রাজাকারের অবস্থান বুঝানোর জন্য নিজে ইচ্ছে করে রাজাকার সেজেছে?

একজন আমি রাজাকার লেখা টি শার্ট পড়ে শাহবাগে এসে দাঁড়িয়ে তো দেখি আন্দোলনেরই বারোটা বাজিয়ে দিল। জাফর ইকবালও ঘুরে গেল
মুক্তিযোদ্ধা কোটার যে অপব্যবহার হয়, সেটা স্বীকার করেন? যদি করেন, তাহলে বলুন, সরকার কি এই অপব্যবহার ঠেকানোর জন্য ইফেক্টিভ কিছু করেছে?

শাহবাগ আন্দোলন চলাকালে পেপারে ছবি এসেছে এক সাদা দাড়িওয়ালা মুরুব্বি সাদা পাঞ্জাবি পায়জামা টুপি পড়ে রাজাকার সেজে দাড়িয়েছিল, তার গলায় একটা কুকুরের বেল্ট লাগিয়ে তাতে দড়ি পড়িয়ে সে দড়ি ধরে রেখেছিল একটা ৮/১০ বছরের বাচ্চা, তার ড্রেসআপ ছিল সবুজ লুঙ্গি আর সাদা গেঞ্জি - বুঝাই যায় মুক্তিযোদ্ধা সেজেছিল। এখন বলুন দেখি, ঐ মুরুব্বি কি রাজাকার ছিল নাকি রাজাকারের অবস্থান বুঝানোর জন্য নিজে ইচ্ছে করে রাজাকার সেজেছে?

একজন আমি রাজাকার লেখা টি শার্ট পড়ে শাহবাগে এসে দাঁড়িয়ে তো দেখি আন্দোলনেরই বারোটা বাজিয়ে দিল। জাফর ইকবালও ঘুরে গেল

২২| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

মানিজার বলেছেন: আপনের তু বহুত ধৈর্য আর হজম করার ক্ষমতা দেখতাছি বাউ ।

২৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সোজা হিসেব যারা 'রাজাকার' শব্দটি সম্পর্কে জ্ঞান রাখার ক্ষমতা রাখতে পারেনা, তাও আবার বাংলাদেশে তাদের মেধাবী বলার কোন যৌক্তিকতা আছে বলে মনে করিনা।

ভালো পোষ্ট

২৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
খুব সচেতন ভাবে জেনেশুনেই 'রাজাকার' শব্দটি বুকে লেখা হয়েছিল।
'রাজাকার' ব্রান্ডিং করার জন্যই।

২৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ব্লগে যদি হাসির রিয়েক্ট দেয়া যেতো তবে ১৭ নং মন্তব্যে একটা হাসির রিয়েক্ট দিতে খুব মন চাইছিল আমার হা হা হা ৯৭% নাকি কোটা দারী হা হা হা।
কথাটা বরিশাল সিটি নির্বাচনী সমাবেশে বলা 'হাত পাখা মার্কায় ভোট দিলে সরাসরি আল্লাহ্'র নবী'র কাছে পৌঁছে যাবে' কথাটির মতো মনে হল।

২৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

এটম২০০০ বলেছেন: No reflection of common sense in writing. Sorry for the blogger's ignorance to understand simple matters.

২৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কোটা সংস্কারের কথা বলা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের জন্য তাদের সন্তানরা সুবিধা পেতে পারে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-পুতিরা নয়। এতই মেধাবী হলে কোটার ভাগ ছাড়ছে না কেন? ৩০ লাখ শহীদদের সন্তানদের কী হবে? তাদের মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট কে সংগ্রহ করে দিবে? তাদের অবদান কি কম? যাই বলেন, সময় হয়েছে এই কোটার জ্বালা থেকে মুক্তি পাওয়া। ৪৭ বছর অনেক সময়...

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

মুক্তিযোদ্ধার কোটার পরিধি আরো বাড়ানো উচিত বলে মনে করি।
৩০ লাখ পরিবারকে না দিতে পারলেও শুধু নিহত শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকেও অন্তর্ভুক্ত করা যায়।।
বেসরকারি খাতেও মুক্তিযুদ্ধ কোটা আরোপ করতে হবে।


মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-পুতিদের অধিকার দেয়াতে মুল মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ব্যক্তিত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

আগে গ্রামের চা দোকানদার বেশিক্ষণ বসতে দিত না। বলতো "চাচা উঠেন,কাষ্টমার আইবো"
এখন চাচার পকেটে প্রতি মাসে নগদ ১০ হাজার,
এখন চাচা রাস্তা দিয়া হাইটা গেলেও ডাকে "চাচা একটু বইসা যান, কি খাইবেন বলেন।"

নাতি-পুতিরা আগে বলতো "বুড়া মরে না কেন"
এখন কত সম্মান!
এখন প্রতি ঈদে পাঞ্জাবি গিফট তো মাষ্ট!

২৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:২০

চৌধুরী জাফর উল্লাহ শরাফত বলেছেন: জ্ঞানী গুনি ভাই জানেরা, অনেকেই অনেক কিছু বলছেন। এতদিন মুক্তি যোদ্ধার সন্তান হিসাবে গর্ব বোধ করতাম কিন্তু এখন লজ্জা লাগতে শুরু করেছে।না ভাইয়েরা আমি কোটার ভাগ পাইনি।তাই খোটা দিয়েন না। শুধু আমি না, আমার ব্যচের(১৯৮১ এস এস সি) কেউই নিতে পারেনি। কেন পারেনি তার ফিরিস্তি গেয়েছিলাম কিছু দিন আগে। জ্ঞানী ভাইয়েদের সময় থাকলে একটু পড়ে নিয়েন।্তবে পড়েন আর নাই পড়েন, "নাতি-পুতির ভাগ" শব্দ গুলা আল্লাহর দোহাই লাগে ব্যবহার কইরেন না, ঘুমন্ত তিন বছরের ছেলেটার মুখের দিগে তাকাতে পারি না। অভিশাপের ভয় লাগে.।.।।"খোটা"যুক্ত "কোটা" উপভোগ

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৮১ সালের এস এস সি?
এক হাতুড়িতেই এই অবস্থা?


আপনি কি জানেন ছাত্রদলের তান্ডব, সহিংসতায় ৯১ থেকে ৯৫ সাল পর্যন্ত কিংবা ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সারা বাংলাদেশের মানুষ কি অবস্থায় কি অসহায় ছিল?
সারাটা দেশ ছাত্রদল আর শিবিরের গুন্ডাদের ভয়ে ছিলো তটস্থ, ভীত আর সন্ত্রস্ত?
প্রায় প্রতি রাতে সুর্যসেন হলের ছাদে আর্তনাদ শোনা যেত। অপহরন করে ধরে আনা কারো বা স্বপক্ষের কোন বেয়াদবকে।
আর মধ্যরাতে প্রায়ই গুলির শব্দ পাওয়া যেত। না কোন যুদ্ধ নয়। গুলি চালানোর প্রাক্টিস চলা।

১৯৯২ সালের ৪ ই সেপ্টেম্বর তারিখে ইলিয়াস আলীর নেতৃত্বে সূর্যসেন হলে খুন হন ভূগোল ৩য় বর্ষের ছাত্র আশরাফুল আজম মামুন। ওই একই দিনে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ছাত্র নাসিরুল্লাহ জুনায়েদ সন্ত্রাসীদের গুলিতে আহত হয়।

মামুনকে হত্যা করবার পর এই সন্ত্রাসীরা তার লাশ পানির ট্যাংকিতে ভ'রে রাখে। একই দিনে ইতিহাস ২য় বর্ষের ছাত্র মাহমুদকে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধু হলের পার্শ্ববর্তী রাস্তায়। এই দুই হত্যাকান্ডের অভিযোগে ও বিভিন্ন মুলের চাপে ছাত্রদল নেতা ইলিয়াস আলীকে গ্রেফতার করতে বাধ্য হয়। যদিও সে পরবর্তী কিছু দিনের ভেতর ছাড়া পেয়ে গেছিল।

ওই একই বছরের ১৩ ই এপ্রিল থেকে ৩০ শে মে পর্যন্ত ঢাকা ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের গোলাগুলি, খুনে তটস্থ ছিলো পুরো ঢাকা ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাস।

৭-ই জুন ছাত্রদলের গুলিতে ৪ জন স্কুল ছাত্র নিহত হয়। ১৫ ই এপ্রিল সিট দখল কেন্দ্র করে চলে গোলাগুলি। ২৭ শে এপ্রিল,২৮ শে মে,৩০ শে মে চলতে থাকে ছাত্রদলের তান্ডব।

যদিও বেগম খালেদা জিয়া.১ লা অক্টোবর ঢাকা ইউনি ক্যাম্পাসে কৃতি ছাত্রদের মধ্যে আবার পদক বিতরণ করেন। অর্থ্যাৎ "রোম যখন আগুনে পুড়ছিলো, বেগম সাহেবা তখন পদক বিতরন করছিলেন"

সেই সময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা ছিলো ভয়ানক। শিবির আর ছাত্রদল ছিলো ক্যাম্পাসের মা আর বাপ। খুন, রাহাজানী, হত্যা, পেশী শক্তি এগুলোই ছিলো আপনাদের দলের ছাত্র সংগঠনের প্রধান কাজ। অন্যদিকে অবস্থা এতটাই করুন হয়েছিলো যে চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যলয় ১৫ ই এপ্রিল ১৯৯২ সালে বন্ধ ঘোষনা করা হয়।

১০ ই জানুয়ারী ১৯৯৩ সালে জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের সন্ত্রাসী কর্মীরা ভার্সিটি সিন্ডিকেটের এক সভায় হামলা চালায়। কেন হামলা চালায়?
কারন ঐ সিন্ডিকেট ছাত্রদলের দুইজন নেতার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবার সভা করছিলো কেননা ছাত্রদলের নেতারা দুইজন শিক্ষকের সাথে অশালীন আচরণ করেছিলো। আর এই শাস্তি দেবার জন্য সভাতেই হামলা চালায় ছাত্রদল।

১৪ ই জানুয়ারী রাজশাহীতে ছাত্রদল আর ছাত্র শিবির মিলে আক্রমণ করে ছাত্রলীগের কর্মীদের উপর। খুন করে একজন। আহত করে ৫০ জনকে। ২১ জানুয়ারী ছাত্র শিবিরের কর্মীরা সীতাকুন্ডে ছাত্রলীগের এক কর্মীর হাতের আর পায়ের রগ কেটে দেয়।

আমি যদি এইভাবে ১৯৯৪, ১৯৯৫ কিংবা ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বলি, লিখে শেষ করা যাবে না।

কিন্তু সব ভুলে গেছেন।

২৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

গরল বলেছেন: সহমত আপনার সাথে, এই ব্যাপারে কোন দ্বিমত নেই তবে দ্বিমত শুধু কোটার ভাগ নিয়ে মানে ৩০% নিয়ে। সেটা কমিয়ে একটা যুক্তিসংগত পর্যায়ে নামিয়ে আনতে হবে কারণ ইতিমধ্যেই মুক্তিযোদ্ধাদের ৮০ ভাগ সন্তানদেরই সরকারী চাকুরীর বয়সসীমা পার করে ফেলেছে। আর যারা বলছে যে নাতি-পুতিদের কোটা তাদের কাছে প্রশ্ন তারা কোথায় নাতি-পুতিদের কোটা খুঁজে পেল। এসব প্রপাগান্ডা যারা ছড়াচ্ছে তারাই আসলে দেশবিরোধি এবং জামাতি।

২৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১১

বরুন মালাকার বলেছেন: ভিক্ষুকরা নির্লজ্জই , যোগ্যতা থাকলে কোটা কেন?

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যোগ্যতা থাকলে?
চান্দু স্বীকার করছ তাইলে!
এতদিন তো আন্ডুলন করছিলা কোটার নামে অযোগ্য অশিক্ষিত নিয়োগ দিয়ে মেধাবীদের বঞ্চিত করা হচ্ছে।

এখন স্বীকার করলাম পরিক্ষায়, ইন্টারভিউতে পাসকরা সবই মেধাবী। ।
আরো স্বীকার করছি এতদিন যা করছি ভুল করেছি। লেখাপড়া বাদ দিয়ে ফালতু কামে মাসের পর মাস অবস্থান ভাংচুর, ক্লাস বর্জন, ভুয়া ভিডিও ... ফটোসপ .. সবই ভুল ছিল। কান ধরছি।
১০ বার কান ধরে উঠবস করব।

৩০| ২৭ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:১৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



পোষ্ট দিলেন না রাজাকারের পিঠে হাতুড়ি দিলেন?

২৭ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আর কত হাতুড়ি চালাবো।
মিথ্যাচারের রাজারা জোট বেধে মাঠে।
দিনের পর দিন মলম পার্টির ছিনতাইকারির মত চোখে মলম লাগিয়ে চলছে আর মলমের জালায় কিছু শিক্ষিত র্নিবোধ অনুসন্ধান, সুত্র কিছুই স্টাডি না করে উদ্ভ্রান্তের মত দৌড়াদৌড়ী করছে।

বার বার বুঝিয়ে বলার পর কিছু হুশ হয়েছে। কিন্তু সংগবদ্ধ মলম চক্র এখনো থামেনি। নতুন ফন্দি আটছে।

২৮ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
"খোদার ঘরে কে কপাট লাগায়
কে দেয় সেখানে তালা,
সব দ্বার এর খোলা রবে
চালা হাতুড়ি শাবল চালা"

"কাজী নজরুল ইসলাম"

৩১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশ কবে এতা নীতিবানের দেশ হয়ে গেলো যে দুর্নীতি অার স্বজনপ্রীতি ছাড়া মেধার ভিত্তিতে চাকরী হয়?
৯৯% চাকরীই তো হয় বাকা পথে।এইসব নির্বোধদের উচিত ছিলো দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করা।
তাহলে অারো কাজের সুযোগ সৃষ্টি হতো, জিনিপত্রের দাম কমতো,জীবনযাত্রার ব্যায় কমতো।

২৭ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশ দুর্নিতি মুক্ত হয়ে নীতিবানের দেশ হয়ে যাবে?

না ভাই সেই সুদিন এখনো আসে নি।
আমার পোষ্টের মুল বক্তব্য ছিল ভিন্ন -

কিছু রাজাকারের বাচ্চা সাধারন ছাত্রদের বিভ্রান্ত করে ভুল বুঝিয়ে রাস্তায় নামিয়েছিল।
তারা কোটাধারিদের মুর্খ অশিক্ষিত আখ্যা দিয়ে নিজেরা বেশী মেধাবী দাবী করে আসছিল। যেটা অসত্য ছিল।
৪ মাস ফালতু একটি দাবী নিয়ে লেখাপড়া বাদ দিয়ে দেশকে অস্থির করে রাখে।
অতচ এই আন্দোলনের নেতারা দুবার বিসিএস প্রিলিমিনারি দিয়ে একবারও উত্তির্ন হতে পারে নি। এমনি মেধাবী!

৩২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: অামি কোটার নামে ভূয়া অান্দোলন না করে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে বলেছি,যার ফলে ১৭ কোটি মানুষ উপকৃত হতো।

৩৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:১৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @ফেনা
হ্যাঁ, আমি জানি। লাখো তরুন এটাই চায়। ওরা যে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধা করে, আর রাজাকারদের ঘৃণা করে সেটাও জানি। আমি এমনও দেখেছি রাজাকারের(৭১এ বড় রাজাকারের সাথে মাঝেমধ্যে ঘুরতো) ছেলে তার বাবার সাথে ভালমত কথা বলে না।
-এসব বাংলা টিভি নাটকে হয়।বাস্তবে রাজাকারের বাচ্চারা অারো বড় রাজাকার।

২৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাস্তবে রাজাকারের বাচ্চারা অারো বড় সেয়ানা রাজাকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.